নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

প্রচণ্ড গরমে মানুষের পাশাপাশি ভালো নেই চিড়িয়াখানার প্রাণীগুলোও। চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার প্রাণীদের চেনা সেই হুংকার বা চেঁচামেচি নেই। চিড়িয়াখানার বাঘ, হরিণ, বানরসহ সব প্রাণীরই হাঁসফাঁস অবস্থা।
এদিকে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও পশুপাখিগুলো সুস্থ আছে। তবে অন্য প্রাণীগুলো যাতে হিট স্ট্রোকে না ভোগে সে জন্য অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ভারপ্রাপ্ত কিউরেটর ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরম বাড়ার পর পশুপাখির আরামের জন্য অতিরিক্ত বেশ কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা খাঁচাগুলোতে অতিরিক্ত পানির ব্যবস্থা করেছি। যাতে প্রাণীগুলো কোনো হিট স্ট্রোকে না ভোগে। সেসব পানিতে স্যালাইন, ইলেকট্রো রোল ও ভিটামিন সি উপাদান রয়েছে। এই পানিতে তারা গোসল করছে।’
এ ছাড়া প্রাণীদের নিয়মিত খাবার পরিবর্তন করা হয়েছে। এরা যাতে পানিশূন্যতায় না ভোগে, সে জন্য দেওয়া হচ্ছে তরল খাবার ও স্যালাইন।
চিড়িয়াখানা ঘুরে দেখা গেছে, বাঘ, হরিণ, বানর, ভালুক, ময়ূরসহ প্রতিটি খাঁচার প্রাণীর চোখে-মুখে গরমের তীব্রতার ছাপ। খাঁচার ভেতরে নির্দিষ্ট স্থানে রাখা পানির চৌবাচ্চায় সুযোগ পেলেই নিজের শরীর ভিজিয়ে নিচ্ছে প্রাণীগুলো।
প্রচণ্ড গরমে খাদ্য গ্রহণে অনীহা সৃষ্টি হয়েছে প্রাণীদের। সম্প্রতি চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় বাঘ জো বাইডেন ও বাঘিনী জয়ার ঘরে জন্ম নেওয়া তিন শাবক সম্রাজ্ঞী, তেজস্বিনী ও বিজয়িনীও গরমে হাঁসফাঁস করছে।
বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে প্রাণীদের সময়মতো পানি সরবরাহ করতে বেগ পেতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। কয়েক দিন ধরেই বন্দরনগরী চট্টগ্রামে তাপমাত্রা থাকছে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। গতকাল রোববার চট্টগ্রামে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের পাশাপাশি প্রাণিজগতেও অস্বস্তি নেমে আসে। গরমে চিড়িয়াখানা হয়ে পড়ে প্রায় দর্শনার্থীশূন্য।
ছয় একর আয়তনের চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় ৭২ প্রজাতির সাড়ে তিন শতাধিক প্রাণী রয়েছে। যার মধ্যে ৩০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৮ প্রজাতির পাখি ও ৪ প্রজাতির সরীসৃপ।

প্রচণ্ড গরমে মানুষের পাশাপাশি ভালো নেই চিড়িয়াখানার প্রাণীগুলোও। চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার প্রাণীদের চেনা সেই হুংকার বা চেঁচামেচি নেই। চিড়িয়াখানার বাঘ, হরিণ, বানরসহ সব প্রাণীরই হাঁসফাঁস অবস্থা।
এদিকে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও পশুপাখিগুলো সুস্থ আছে। তবে অন্য প্রাণীগুলো যাতে হিট স্ট্রোকে না ভোগে সে জন্য অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ভারপ্রাপ্ত কিউরেটর ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরম বাড়ার পর পশুপাখির আরামের জন্য অতিরিক্ত বেশ কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা খাঁচাগুলোতে অতিরিক্ত পানির ব্যবস্থা করেছি। যাতে প্রাণীগুলো কোনো হিট স্ট্রোকে না ভোগে। সেসব পানিতে স্যালাইন, ইলেকট্রো রোল ও ভিটামিন সি উপাদান রয়েছে। এই পানিতে তারা গোসল করছে।’
এ ছাড়া প্রাণীদের নিয়মিত খাবার পরিবর্তন করা হয়েছে। এরা যাতে পানিশূন্যতায় না ভোগে, সে জন্য দেওয়া হচ্ছে তরল খাবার ও স্যালাইন।
চিড়িয়াখানা ঘুরে দেখা গেছে, বাঘ, হরিণ, বানর, ভালুক, ময়ূরসহ প্রতিটি খাঁচার প্রাণীর চোখে-মুখে গরমের তীব্রতার ছাপ। খাঁচার ভেতরে নির্দিষ্ট স্থানে রাখা পানির চৌবাচ্চায় সুযোগ পেলেই নিজের শরীর ভিজিয়ে নিচ্ছে প্রাণীগুলো।
প্রচণ্ড গরমে খাদ্য গ্রহণে অনীহা সৃষ্টি হয়েছে প্রাণীদের। সম্প্রতি চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় বাঘ জো বাইডেন ও বাঘিনী জয়ার ঘরে জন্ম নেওয়া তিন শাবক সম্রাজ্ঞী, তেজস্বিনী ও বিজয়িনীও গরমে হাঁসফাঁস করছে।
বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে প্রাণীদের সময়মতো পানি সরবরাহ করতে বেগ পেতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। কয়েক দিন ধরেই বন্দরনগরী চট্টগ্রামে তাপমাত্রা থাকছে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। গতকাল রোববার চট্টগ্রামে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের পাশাপাশি প্রাণিজগতেও অস্বস্তি নেমে আসে। গরমে চিড়িয়াখানা হয়ে পড়ে প্রায় দর্শনার্থীশূন্য।
ছয় একর আয়তনের চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় ৭২ প্রজাতির সাড়ে তিন শতাধিক প্রাণী রয়েছে। যার মধ্যে ৩০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৮ প্রজাতির পাখি ও ৪ প্রজাতির সরীসৃপ।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে