রঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)

এক যুগ পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেকে মৃত্যু বরণ করেছেন। কিন্তু এখনো দেখা মেলেনি জাতীয় পরিচয়পত্রের। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা দায় দিচ্ছে নির্বাচন অফিসের। আর নির্বাচন অফিস বলছে পূর্ববর্তীদের দায়িত্বের কথা। সব মিলিয়ে ভোগান্তিতে আছেন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের দুই গ্রামের নারীরা। উপজেলা নির্বাচন অফিসের তথ্য অনুযায়ী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের ভাটরা গ্রামের ১ হাজার ১৫০ জন ও ৮ নং ওয়ার্ডের নলবাড়িয়া গ্রামের ৪৯৬ নারী ২০০৮ সাল থেকে এখনো জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তথ্য মতে ২০০৮ সাল থেকে সারা দেশের ১৮ ঊর্ধ্ব নাগরিকদের জন্য বিতরণ করা হয় জাতীয় পরিচয়পত্র। নাগরিক হিসেবে শুধু ভোট দেওয়া নয়, কমপক্ষে ২২টি সেবা গ্রহণের জন্য এটি বাধ্যতামূলক করা হয়। কিন্তু যুগ পেরিয়ে গেলেও উল্লেখিত দুই ওয়ার্ডের নারীরা তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি। এ জন্য তাদের ভোগান্তির শেষ নেই। নিজেদের ও সন্তানদের জন্মনিবন্ধন, এনজিও থেকে লোন গ্রহণ, সরকারি বিভিন্ন ধরনের সুবিধা ভাতা গ্রহণ থেকে শুরু করে সব কাজেই ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তারা। প্রয়োজনে তাদেরকে উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে যাচাই কপি সংগ্রহ করে কাজ সারতে হয়।
খানপুর ইউনিয়নের ভাটরা গ্রামের মো. সায়েম উদ্দিন বলেন, ‘গত বছর আমার ৮০ ঊর্ধ্ব বয়সী মা সাবরি বেওয়ার বয়স্ক ভাতার আবেদন করার জন্য নির্বাচন অফিস থেকে ২৩০ টাকা জমা দিয়ে যাচাই কপি সংগ্রহ করতে হয়েছে।’
যাচাই কপি সংগ্রহ করতে গিয়েও হয়রানির শিকার হচ্ছেন কেউ কেউ। একই গ্রামের মো. নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার স্ত্রী আনোয়ারা বেগম (৬০) ও কন্যা মোছা. মরিয়ম বেগমের (৪২) যাচাই কপি সংগ্রহ করার জন্য সরাকারি ফি জমা দেওয়ার পাশাপাশি অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। এর জন্য প্রায় তিনদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় হাজার টাকার মতো খরচ হয়ে গেছে।’
এলাকার কলজে পড়ুয়া শাহীনুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন অফিস নিজেদের অবহেলার দায় আমাদের ওপর চাপাচ্ছে। অনেক সময় মূল জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া অনেক অফিস গ্রহণ করতে চায় না। আমার মায়ের মূল জাতীয় পরিচয়পত্র গ্রহণ করতে চাইলে নির্বাচন অফিস হারিয়ে গেছে মর্মে থানায় জিডি করে রি-ইস্যুর জন্য আবেদন করতে বলে। তারা যেটা ইস্যুই করেনি তার জন্য থানায় মিথ্যা জিডি করে আবেদন করা অনৈতিক। এছাড়াও এই প্রক্রিয়ায় একটা কার্ড সংগ্রহ করতে প্রায় দেড় হাজার টাকা খরচ করতে হয়।’
এ বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ভুক্তভোগীরা। নলবাড়িয়া পূর্ব পাড়ার বাসিন্দা মো. মগরব আলী (৭২) বলেন, ‘চেয়ারম্যান মেম্বারদের শুধু ভোটের দরকার। তাই নির্বাচনের আগে তারা শুধু ভোটার স্লিপ দিয়ে যায়। আমরা যে ভোগান্তিতে আছি সে বিষয়ে তাদের খেয়াল নেই।’
খানপুর ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি মেম্বার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি কয়েকশ নারীর যাচাই কপি উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে সংগ্রহ করে এনেছি। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে মৌখিকভাবে অবগত করলে তারা সদুত্তর দিতে পারেনি। তারা শুধু তৎকালীন দায়িত্বরতদের অবহেলার কথা বলেই দায় সারতে চান। তবে কিছুদিনের মধ্যে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হলে এ সমস্যা থাকবে না বলে নির্বাচন অফিসার জানিয়েছেন।’
শেরপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোছা. আছিয়া খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমি জেনেছি। ২০০৮ সালে অজ্ঞাত কারণে তারা কার্ড পাননি। তবে আমাদের সার্ভারের তথ্য অনুযায়ী কার্ডগুলো প্রিন্ট ও বিতরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে ২০১১ ও ২০১৬ সালে শেরপুর অফিস থেকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকে লিখিত জানানো হয়েছিল। কিন্তু কোনো সমাধান পাওয়া যায়নি। আগামীতে স্মার্ট কার্ড বিতরণের মাধ্যমে তাদের সমস্যা সমাধান করা যাবে।’

এক যুগ পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেকে মৃত্যু বরণ করেছেন। কিন্তু এখনো দেখা মেলেনি জাতীয় পরিচয়পত্রের। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা দায় দিচ্ছে নির্বাচন অফিসের। আর নির্বাচন অফিস বলছে পূর্ববর্তীদের দায়িত্বের কথা। সব মিলিয়ে ভোগান্তিতে আছেন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের দুই গ্রামের নারীরা। উপজেলা নির্বাচন অফিসের তথ্য অনুযায়ী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের ভাটরা গ্রামের ১ হাজার ১৫০ জন ও ৮ নং ওয়ার্ডের নলবাড়িয়া গ্রামের ৪৯৬ নারী ২০০৮ সাল থেকে এখনো জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তথ্য মতে ২০০৮ সাল থেকে সারা দেশের ১৮ ঊর্ধ্ব নাগরিকদের জন্য বিতরণ করা হয় জাতীয় পরিচয়পত্র। নাগরিক হিসেবে শুধু ভোট দেওয়া নয়, কমপক্ষে ২২টি সেবা গ্রহণের জন্য এটি বাধ্যতামূলক করা হয়। কিন্তু যুগ পেরিয়ে গেলেও উল্লেখিত দুই ওয়ার্ডের নারীরা তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি। এ জন্য তাদের ভোগান্তির শেষ নেই। নিজেদের ও সন্তানদের জন্মনিবন্ধন, এনজিও থেকে লোন গ্রহণ, সরকারি বিভিন্ন ধরনের সুবিধা ভাতা গ্রহণ থেকে শুরু করে সব কাজেই ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তারা। প্রয়োজনে তাদেরকে উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে যাচাই কপি সংগ্রহ করে কাজ সারতে হয়।
খানপুর ইউনিয়নের ভাটরা গ্রামের মো. সায়েম উদ্দিন বলেন, ‘গত বছর আমার ৮০ ঊর্ধ্ব বয়সী মা সাবরি বেওয়ার বয়স্ক ভাতার আবেদন করার জন্য নির্বাচন অফিস থেকে ২৩০ টাকা জমা দিয়ে যাচাই কপি সংগ্রহ করতে হয়েছে।’
যাচাই কপি সংগ্রহ করতে গিয়েও হয়রানির শিকার হচ্ছেন কেউ কেউ। একই গ্রামের মো. নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার স্ত্রী আনোয়ারা বেগম (৬০) ও কন্যা মোছা. মরিয়ম বেগমের (৪২) যাচাই কপি সংগ্রহ করার জন্য সরাকারি ফি জমা দেওয়ার পাশাপাশি অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। এর জন্য প্রায় তিনদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় হাজার টাকার মতো খরচ হয়ে গেছে।’
এলাকার কলজে পড়ুয়া শাহীনুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন অফিস নিজেদের অবহেলার দায় আমাদের ওপর চাপাচ্ছে। অনেক সময় মূল জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া অনেক অফিস গ্রহণ করতে চায় না। আমার মায়ের মূল জাতীয় পরিচয়পত্র গ্রহণ করতে চাইলে নির্বাচন অফিস হারিয়ে গেছে মর্মে থানায় জিডি করে রি-ইস্যুর জন্য আবেদন করতে বলে। তারা যেটা ইস্যুই করেনি তার জন্য থানায় মিথ্যা জিডি করে আবেদন করা অনৈতিক। এছাড়াও এই প্রক্রিয়ায় একটা কার্ড সংগ্রহ করতে প্রায় দেড় হাজার টাকা খরচ করতে হয়।’
এ বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ভুক্তভোগীরা। নলবাড়িয়া পূর্ব পাড়ার বাসিন্দা মো. মগরব আলী (৭২) বলেন, ‘চেয়ারম্যান মেম্বারদের শুধু ভোটের দরকার। তাই নির্বাচনের আগে তারা শুধু ভোটার স্লিপ দিয়ে যায়। আমরা যে ভোগান্তিতে আছি সে বিষয়ে তাদের খেয়াল নেই।’
খানপুর ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি মেম্বার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি কয়েকশ নারীর যাচাই কপি উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে সংগ্রহ করে এনেছি। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে মৌখিকভাবে অবগত করলে তারা সদুত্তর দিতে পারেনি। তারা শুধু তৎকালীন দায়িত্বরতদের অবহেলার কথা বলেই দায় সারতে চান। তবে কিছুদিনের মধ্যে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হলে এ সমস্যা থাকবে না বলে নির্বাচন অফিসার জানিয়েছেন।’
শেরপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোছা. আছিয়া খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমি জেনেছি। ২০০৮ সালে অজ্ঞাত কারণে তারা কার্ড পাননি। তবে আমাদের সার্ভারের তথ্য অনুযায়ী কার্ডগুলো প্রিন্ট ও বিতরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে ২০১১ ও ২০১৬ সালে শেরপুর অফিস থেকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকে লিখিত জানানো হয়েছিল। কিন্তু কোনো সমাধান পাওয়া যায়নি। আগামীতে স্মার্ট কার্ড বিতরণের মাধ্যমে তাদের সমস্যা সমাধান করা যাবে।’

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও হাটহাজারী ইটভাটা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. এমরান চৌধুরী (৩৮) নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া বুড়িপুকুরপাড় মসজিদ-সংলগ্ন হাটহাজারী-নাজিরহাট আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় গাড়ির চাপায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের মাধবপুর কবরস্থানের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল...
২ ঘণ্টা আগেহাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও হাটহাজারী ইটভাটা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. এমরান চৌধুরী (৩৮) নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া বুড়িপুকুরপাড় মসজিদ-সংলগ্ন হাটহাজারী-নাজিরহাট আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় আরিফ নামের আরও একজন গুরুতর আহত হন।
দুই সন্তানের বাবা এমরান চৌধুরী ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চারিয়া সিকদারপাড়া মোয়াজ্জেম বাড়ির মৃত বাদশা সারাংয়ের ছেলে।
স্থানীয় লোকজন জানায়, গভীর রাতে এমরান চৌধুরী ও তাঁর বাড়ির মুছার ছেলে আরিফ বুড়িপুকুরপাড় এলাকার একটি চায়ের দোকান থেকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে পেছন দিক থেকে আসা বেপরোয়া গতির কাঠবোঝাই একটি চাঁদের গাড়ি তাঁদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দিলে দুজনই ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। মোটরসাইকেলটিও চাঁদের গাড়ির নিচে চাপা পড়ে।
আহত দুজনকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাটহাজারীর একটি বেসরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়ার পর চিকিৎসক এমরান চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত আরিফকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী কামাল ও চারিয়া এলাকার আবদুল মতিন রুবেল জানান, আরিফ বর্তমানে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও হাটহাজারী ইটভাটা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. এমরান চৌধুরী (৩৮) নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া বুড়িপুকুরপাড় মসজিদ-সংলগ্ন হাটহাজারী-নাজিরহাট আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় আরিফ নামের আরও একজন গুরুতর আহত হন।
দুই সন্তানের বাবা এমরান চৌধুরী ওই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চারিয়া সিকদারপাড়া মোয়াজ্জেম বাড়ির মৃত বাদশা সারাংয়ের ছেলে।
স্থানীয় লোকজন জানায়, গভীর রাতে এমরান চৌধুরী ও তাঁর বাড়ির মুছার ছেলে আরিফ বুড়িপুকুরপাড় এলাকার একটি চায়ের দোকান থেকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে পেছন দিক থেকে আসা বেপরোয়া গতির কাঠবোঝাই একটি চাঁদের গাড়ি তাঁদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দিলে দুজনই ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। মোটরসাইকেলটিও চাঁদের গাড়ির নিচে চাপা পড়ে।
আহত দুজনকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাটহাজারীর একটি বেসরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়ার পর চিকিৎসক এমরান চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত আরিফকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী কামাল ও চারিয়া এলাকার আবদুল মতিন রুবেল জানান, আরিফ বর্তমানে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

এক যুগ পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেকে মৃত্যু বরণ করেছেন। কিন্তু এখনো দেখা মেলেনি জাতীয় পরিচয়পত্রের। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা দায় দিচ্ছে নির্বাচন অফিসের...
০৪ জুলাই ২০২২
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় গাড়ির চাপায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের মাধবপুর কবরস্থানের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল...
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় গাড়ির চাপায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের মাধবপুর কবরস্থানের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও হাইওয়ে পুলিশ জানায়, ঝিনাইদহ ল-১১-৯২৫৭ নম্বরের মোটরসাইকেলটি ফরিদপুরের দিকে আসছিল। পথে কোনো একটি গাড়ি মোটরসাইকেলটিকে চাপা দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই দুই আরোহী সুমন (২৫) ও ইমন (২২) মারা যান। দুজনই কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার সদকী মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা।
গুরুতর আহত অবস্থায় অপর আরোহী আশিক মোল্লাকে (২২) পুলিশ উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকেও মৃত ঘোষণা করেন।
ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে। মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়েছে। ঘাতক গাড়িটি শনাক্তে কাজ চলছে। মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে এবং মামলার বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় গাড়ির চাপায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের মাধবপুর কবরস্থানের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও হাইওয়ে পুলিশ জানায়, ঝিনাইদহ ল-১১-৯২৫৭ নম্বরের মোটরসাইকেলটি ফরিদপুরের দিকে আসছিল। পথে কোনো একটি গাড়ি মোটরসাইকেলটিকে চাপা দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই দুই আরোহী সুমন (২৫) ও ইমন (২২) মারা যান। দুজনই কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার সদকী মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা।
গুরুতর আহত অবস্থায় অপর আরোহী আশিক মোল্লাকে (২২) পুলিশ উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকেও মৃত ঘোষণা করেন।
ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে। মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়েছে। ঘাতক গাড়িটি শনাক্তে কাজ চলছে। মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে এবং মামলার বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন।

এক যুগ পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেকে মৃত্যু বরণ করেছেন। কিন্তু এখনো দেখা মেলেনি জাতীয় পরিচয়পত্রের। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা দায় দিচ্ছে নির্বাচন অফিসের...
০৪ জুলাই ২০২২
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও হাটহাজারী ইটভাটা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. এমরান চৌধুরী (৩৮) নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া বুড়িপুকুরপাড় মসজিদ-সংলগ্ন হাটহাজারী-নাজিরহাট আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল...
২ ঘণ্টা আগেরংপুর প্রতিনিধি

রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের উত্তর রহিমাপুর এলাকায় এক মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁর স্ত্রীকে নিজ বাড়িতে হত্যা করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্র রায় (৭৫) ও তাঁর স্ত্রী সুবর্ণা রায় (৬০)। শনিবার দিবাগত গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী দীপক চন্দ্র রায় জানান, তাঁর পরিবার ৪০-৫০ বছর ধরে যোগেশ চন্দ্র রায়ের বাড়ি দেখাশোনা করেন। তিনি প্রতিদিন সকালে কাজ করতে সেখানে যান। আজ সকাল ৭টা পর্যন্ত ঘর থেকে কেউ বের না হওয়ায় সন্দেহ হয়।
দীপক চন্দ্র রায় বলেন, ‘ডাকাডাকি করেও কোনো শব্দ না পেয়ে আশপাশের লোকজনকে ডাকি। এরপর মই বেয়ে ভেতরে ঢুকে দেখি ঘরে কেউ নেই। পরে ডাইনিং রুমের দরজা খুলে দেখি দাদুর রক্তাক্ত লাশ আর রান্না ঘরে দিদার লাশ পড়ে আছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা জানান, যোগেশ চন্দ্র রায় শিক্ষক ছিলেন। ২০১৭ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদ থেকে অবসরে যান। তাঁর দুই ছেলে। বড় ছেলে শোভেন চন্দ্র রায় জয়পুরহাটে এবং ছোট ছেলে রাজেশ খান্না চন্দ্র রায় ঢাকায় পুলিশে চাকরি করেন। গ্রামের বাড়িতে শুধু স্বামী-স্ত্রী থাকতেন।
খবর পেয়ে পুলিশ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোনাব্বর হোসেন এবং মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন বলেন, ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
তারাগঞ্জ থানার এসআই মো. আবু ছাইয়ুম বলেন, ‘দুজনের মাথায় আঘাত করা হয়েছে বলে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত চলছে।’

রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের উত্তর রহিমাপুর এলাকায় এক মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁর স্ত্রীকে নিজ বাড়িতে হত্যা করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্র রায় (৭৫) ও তাঁর স্ত্রী সুবর্ণা রায় (৬০)। শনিবার দিবাগত গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী দীপক চন্দ্র রায় জানান, তাঁর পরিবার ৪০-৫০ বছর ধরে যোগেশ চন্দ্র রায়ের বাড়ি দেখাশোনা করেন। তিনি প্রতিদিন সকালে কাজ করতে সেখানে যান। আজ সকাল ৭টা পর্যন্ত ঘর থেকে কেউ বের না হওয়ায় সন্দেহ হয়।
দীপক চন্দ্র রায় বলেন, ‘ডাকাডাকি করেও কোনো শব্দ না পেয়ে আশপাশের লোকজনকে ডাকি। এরপর মই বেয়ে ভেতরে ঢুকে দেখি ঘরে কেউ নেই। পরে ডাইনিং রুমের দরজা খুলে দেখি দাদুর রক্তাক্ত লাশ আর রান্না ঘরে দিদার লাশ পড়ে আছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা জানান, যোগেশ চন্দ্র রায় শিক্ষক ছিলেন। ২০১৭ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদ থেকে অবসরে যান। তাঁর দুই ছেলে। বড় ছেলে শোভেন চন্দ্র রায় জয়পুরহাটে এবং ছোট ছেলে রাজেশ খান্না চন্দ্র রায় ঢাকায় পুলিশে চাকরি করেন। গ্রামের বাড়িতে শুধু স্বামী-স্ত্রী থাকতেন।
খবর পেয়ে পুলিশ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোনাব্বর হোসেন এবং মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন বলেন, ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
তারাগঞ্জ থানার এসআই মো. আবু ছাইয়ুম বলেন, ‘দুজনের মাথায় আঘাত করা হয়েছে বলে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত চলছে।’

এক যুগ পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেকে মৃত্যু বরণ করেছেন। কিন্তু এখনো দেখা মেলেনি জাতীয় পরিচয়পত্রের। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা দায় দিচ্ছে নির্বাচন অফিসের...
০৪ জুলাই ২০২২
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও হাটহাজারী ইটভাটা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. এমরান চৌধুরী (৩৮) নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া বুড়িপুকুরপাড় মসজিদ-সংলগ্ন হাটহাজারী-নাজিরহাট আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় গাড়ির চাপায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের মাধবপুর কবরস্থানের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল...
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে।
স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, ট্রেনটি পুরোপুরি থামার আগেই নামার চেষ্টা করলে মজনু পড়ে যান। এতে তাঁর মাথা ও দুই পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে। পরে স্টেশনের কর্মচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে রাতেই সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে পাঠান। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশনমাস্টার (ইনচার্জ) আবু হান্নান বলেন, ট্রেনটি চলে যাওয়ার পর খবর পান একজন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি হাসপাতালে পৌঁছার এক ঘণ্টা পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সিরাজগঞ্জ বাজার রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল উদ্দিন বলেন, মরদেহ রোববার সকালে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে।
স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, ট্রেনটি পুরোপুরি থামার আগেই নামার চেষ্টা করলে মজনু পড়ে যান। এতে তাঁর মাথা ও দুই পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে। পরে স্টেশনের কর্মচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে রাতেই সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে পাঠান। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশনমাস্টার (ইনচার্জ) আবু হান্নান বলেন, ট্রেনটি চলে যাওয়ার পর খবর পান একজন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি হাসপাতালে পৌঁছার এক ঘণ্টা পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সিরাজগঞ্জ বাজার রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল উদ্দিন বলেন, মরদেহ রোববার সকালে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এক যুগ পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেকে মৃত্যু বরণ করেছেন। কিন্তু এখনো দেখা মেলেনি জাতীয় পরিচয়পত্রের। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা দায় দিচ্ছে নির্বাচন অফিসের...
০৪ জুলাই ২০২২
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও হাটহাজারী ইটভাটা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. এমরান চৌধুরী (৩৮) নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া বুড়িপুকুরপাড় মসজিদ-সংলগ্ন হাটহাজারী-নাজিরহাট আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় গাড়ির চাপায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের মাধবপুর কবরস্থানের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে