Ajker Patrika

মাদ্রাসা পরিচালনা পরিষদের সভাপতি পদ নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৯

বাবুগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি
আপডেট : ২৪ মে ২০২২, ১৫: ১৩
মাদ্রাসা পরিচালনা পরিষদের সভাপতি পদ নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৯

বরিশালের বাবুগঞ্জে মাদ্রাসার সভাপতি পদের নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র দখলের চেষ্টায় ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় উভয় পক্ষের ৯ জন আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার সকালে বাবুগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের চরহোগলপাতিয়া দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। 

আহত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন তারিকুলের সমর্থক ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি মো. বাবুল হাওলাদার (৫০), যুবলীগের নেতা রানা চাপরাশি (৩০), ছাত্রলীগের নেতা রানা জমাদ্দার (২৫), মিন্টু খান (৪০) ও সহিদুলের সমর্থক সিরাজুল প্যাদা (৩৫), জহিরুল (৪০) ও সবুজ (৩৫)। 

জানা যায়, নির্বাচনে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বাবুগঞ্জ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোছা জোবায়দা নাসরিন। ভোট শুরুর আগে সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের দিকে তারিকুল ইসলামের সমর্থকেরা ভোটকেন্দ্রের ৬০০-৭০০ গজ দূরে অবস্থান নেন। এ সময় প্রতিপক্ষের একাধিক মাদক মামলার আসামি সহিদুল ইসলাম ও তাঁর সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে তারিকুলের সমর্থকদের ধাওয়া দেয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ায় ৯ জন আহত হন। 

অন্যদিকে, গতকাল বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত মোট ১০ জন ভোটারের ৮ জন ভোট প্রয়োগ করেন। ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম তারেক ৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সহিদুল ইসলাম ৩ ভোট পান। অন্যদিকে, দুইজন ভোটার ভোট প্রয়োগ করেননি। 

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সহিদুল ইসলাম এই অঞ্চলের একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। 

চর হোগলপাতিয়া মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মো. জেলাল উদ্দিন বলেন, চলতি মাসের ১৫ মে অভিভাবক সদস্যসহ ১০ জন সদস্য নির্বাচিত হন। গতকাল বেলা ১১টায় সভাপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রের বাইরে দুই পক্ষে সংঘর্ষ হয়। 

জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অত্র মাদ্রাসার সভাপতি পদে নির্বাচন করতে আগ্রহী ছিলাম না। আমি নির্বাচনে না গেলে একটা মাদ্রাসার সভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একজন চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী সভাপতি হবে, এমনটাই বলছিল এলাকাবাসীরা। দাবির মুখে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। এটা সহ্য করতে না পেরে ভোটকেন্দ্র সহিদুলের বাড়ির কাছে হওয়ায় আমার সমর্থকদের ওপর হামলা চালানো হয়। এ সময় উভয় পক্ষের সমর্থক আহত হয়েছেন।’ 

পরাজিত প্রার্থী সহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমার প্রতিপক্ষ তারিকুল ইসলাম আমাদের লক্ষ্য করে তাঁর বাহিনী নিয়ে ধাওয়া এবং আমাকে রামদা দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। এ সময় আমার পাঁচ-ছয়জন কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছেন। 

বাবুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) অলিউল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের ঘটনাটি ভোটকেন্দ্র থেকে ৬০০-৭০০ গজ দূরে ঘটেছে। আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, উভয় পক্ষের ৯ জন আহত হয়ে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও গৌরনদী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছেন। 

ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় কোনো পক্ষই লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

সহিদুল একজন মাদক ব্যবসায়ী কি না, জানতে চাইলে ওসি বলেন, থানায় তাঁর নামে একাধিক মাদক মামলার রেকর্ড রয়েছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নেই। 

ঘটনার পর আওয়ামী লীগের আহত নেতৃবৃন্দকে গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দেখতে যান বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সাংসদ অ্যাড তালুকদার মুহাম্মদ ইউনুস। এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বাবুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম খালেদ হোসেন স্বপনসহ অন্যরা। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ইটভাটায় ডেকে নিয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি  
আবু তাহের। ছবি: সংগৃহীত
আবু তাহের। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।

নিহত মো. ফরিদ সরকার (৩৫) উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গোসিঙ্গা ইউনিয়ন জাসাসের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

গ্রেপ্তার আবু তাহের ওরফে তারা ডাকাত (৪০) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়ণপুর গ্রামের মৃত বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে।

শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান বলেন, ২৩ ডিসেম্বর রাতে খুনিরা ফরিদ সরকারকে মোবাইল ফোনে লতিফপুর গ্রামের কেবিএম ইটভাটায় ডেকে নেন। ডেকে নিয়ে গভীর রাতে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ফেলে যান।

এ ঘটনায় নিহত ফরিদের বড় ভাই ফারুক হোসেন বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দীপু দাস হত্যা: নিথর দেহ গাছে ঝোলানোর ‘মূল হোতা’ গ্রেপ্তার

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
গ্রেপ্তার নিবির ইসলাম অনিক। ছবি: আজকের পত্রিকা
গ্রেপ্তার নিবির ইসলাম অনিক। ছবি: আজকের পত্রিকা

ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার যুবক হলেন নিবির ইসলাম অনিক (২০)। তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা (মধ্য ভাটিবাড়ি) গ্রামের মো. কালিমুল্লাহর ছেলে।

তিনি ভালুকার একটি ফ্যাক্টরিতে নিটিং অপারেটর হিসেবে কাজ করেন।

১৮ ডিসেম্বর দীপুকে হত্যার পর রশি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

জানা গেছে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়, সাদা শার্ট পরিহিত এক যুবক দীপুর নিথর দেহ রশি দিয়ে টেনে গাছের ওপর তুলছেন। প্রযুক্তির সহায়তায় সেই যুবককে অনিক হিসেবে শনাক্ত করে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনিক পলাতক ছিলেন। তাঁকে ধরতে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। সর্বশেষ ঢাকার বনানী ও গাজীপুরের চেরাগআলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে তদন্তকারী দল।

ময়মনসিংহ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, অনিক যে ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন, ঘটনার পর থেকে তিনি সেখানে অনুপস্থিত ছিলেন। এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নাগরিকত্ব ছেড়ে যুক্তরাজ্যপ্রবাসীর মনোনয়নপত্র দাখিল, হলফনামায় নেই স্বাক্ষর

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮: ৩৫
রাজশাহীতে নাগরিকত্ব ছেড়ে যুক্তরাজ্যপ্রবাসীর মনোনয়নপত্র দাখিল। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাজশাহীতে নাগরিকত্ব ছেড়ে যুক্তরাজ্যপ্রবাসীর মনোনয়নপত্র দাখিল। ছবি: আজকের পত্রিকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী হতে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার রেজাউল করিম। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রও দাখিল করেছেন। তাঁর জমা দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তিনি স্বাক্ষর দেননি, এমনকি নির্ধারিত ছকে টিপসইও নেই।

তবে তিনি একা নন, রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৩৮ প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন হলফনামায় স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেননি।

রেজাউল করিম লন্ডন জিয়া পরিষদের নেতা। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর দুর্গাপুরে। তিনি ওই আসনে বিএনপির মনোনয়ন চেয়েছিলেন। মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

হলফনামার তথ্যমতে, তিনি যুক্তরাজ্যের নাগরিক ছিলেন। নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেন ২২ ডিসেম্বর। তারিখটিকে তিনি নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের দিন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তাঁর হাতে আছে নগদ ৮০ লাখ ৩৭ হাজার ৩৯৫ টাকা।

হলফনামায় স্বাক্ষর না দেওয়ার বিষয়ে কথা বলতে রেজাউল করিমের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সংযোগ না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

অপর দিকে আরও যে চার প্রার্থী হলফনামায় স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেননি, তাঁরা হলেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের আমজনতার দল মনোনীত প্রার্থী সাঈদ পারভেজ, একই আসনের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী ফজলুর রহমান, রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী তাজুল ইসলাম খান ও রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) মনোনীত প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোল্লা।

হলফনামায় স্বাক্ষর না দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সাঈদ পারভেজ বলেন, ‘তড়িঘড়ি করে বিষয়টা এ রকম হয়ে গেছে। এখন কী হবে, বুঝতে পারছি না। মনোনয়নপত্র বাতিল হলে আপিল করব।’

এ বিষয়ে রাজশাহীর রিটার্নিং কর্মকর্তা আফিয়া আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হলফনামায় যদি স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেওয়ার স্থান থাকে, তাহলে সেটি না দিলে তো অনিয়ম। তবে আমি এখনো সবগুলো হলফনামা দেখিনি। তাই এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করছি না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে একজনের মৃত্যু

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

‎দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে প্রচণ্ড ধাক্কাধাকির মধ্যে পড়ে এক ব্যক্তি মারা গেছেন। নিহত ব্যক্তির নাম মানিক। তার বাড়ি ভোলা জেলায়।‎

‎আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম পাশে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে।‎

‎প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জানাজা শুরুর আগেই বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম ঘটে। একপর্যায়ে ভিড়ের চাপ বেড়ে গেলে ধাক্কাধাকির সৃষ্টি হয়। ওই সময় মানিক মাটিতে পড়ে যান এবং অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে দ্রুত নিকটবর্তী হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে পথেই তার মৃত্যু হয়।‎

‎এ বিষয়ে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক(এসআই) অমৃতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জানাজার নামাজে এসে একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে তার নাম পরিচয় এখনো জানা যায়নি। আমাদের মোবাইল টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত