খান রফিক, বরিশাল

এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা—কথাগুলো বলছিলেন নদী খাল বাঁচাও আন্দোলনের বরিশাল কমিটির সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে চলমান ড্রেজিংকে দায়সারা আখ্যা দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন, ‘খনন করে নদীর বালু নদীতে ফেলার অর্থ হচ্ছে নদীতেই সরকারি টাকা ঢালা। এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা হচ্ছে। পরিকল্পিত খননের অভাবে কীর্তনখোলা নদীতে বরিশাল নৌবন্দরটি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। বন্দরের উত্তরে বিশাল চর পড়েছে। যে কারণে বন্দর টিকিয়ে রাখা কঠিন। প্রতিবছর বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগ বিপুল অর্থ ব্যয় করলেও তা কাজে আসছে না। বন্দরে লঞ্চ ভেড়ানোই কষ্টকর।’
শুষ্ক মৌসুমে নাব্যতা-সংকট রোধে এবং নৌবন্দর সচল রাখতে বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে ঘটা করে খনন কার্যক্রম শুরু করে ড্রেজিং বিভাগ। গত ৫ নভেম্বর শুরু হয় এই কার্যক্রম। কিন্তু নৌ বন্দর এলাকায় খননের পর বালু আবারও নদীতে ফেলার কারণে এই ড্রেজিং নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বরিশাল-ঢাকা নৌপথের বিভিন্ন লঞ্চের মাস্টার অভিযোগ করেন, যেটুকু গভীরে খনন করার কথা ছিল, তা করা হচ্ছে না। অর্থাৎ প্রতিবছরের মতো এবারও মোটা অঙ্ক ব্যয় করে বন্দরে চলছে দায়সারা খনন। তবে ড্রেজিং বিভাগ বলছে, নৌবন্দর ঘিরে এ বছর প্রায় এক লাখ ঘনমিটার বালু উত্তোলন করা হবে। বরিশাল নৌবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, বন্দরের কাছেই ড্রেজিং চলছে। পাইপ দিয়ে সেই বালু ফেলা হচ্ছে অদূরে নদীতেই। আশপাশের একাধিক লঞ্চের স্টাফ জানান, ধীর গতিতে চলছে খনন। প্রায়ই এটি বন্ধ থাকে।
বরিশাল নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন বলেন, ‘বন্দর এলাকায় ড্রেজিং চলছে। এর মধ্যে একটি যন্ত্রাংশ ভেঙে যাওয়ায় ঢাকা থেকে মেরামত করে আনায় দুদিন কাজ বন্ধ ছিল। বর্তমানে ড্রেজিংয়ের জন্য লঞ্চগুলো একটি পন্টুন ছেড়ে দক্ষিণে রাখা হচ্ছে। বিকল্প পন্টুন দেওয়ার কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি।’
এমভি সুন্দরবন-১৬ লঞ্চের মাস্টার মজিবর রহমান বলেন, ‘আমরা যে পয়েন্টে খননের কথা বলেছি, সেখানে খনন হচ্ছে না। তাদের প্রস্তাব ছিল, খনন চলাকালীন সব লঞ্চ বন্দর থেকে সরিয়ে বিকল্প পন্টুনে রাখব। কিন্তু ড্রেজিং বিভাগ বিকল্প পন্টুন না করে বন্দরের দক্ষিণে গাদাগাদি করে লঞ্চ রাখার সিদ্ধান্ত দেয়। এখন তারা দক্ষিণে একটা লঞ্চের পেছনে আরেকটি লঞ্চ রাখছেন। এতে যাত্রী ওঠানামায় দুর্ভোগ বাড়ছে।’
মজিবর রহমান আরও বলেন, ‘ড্রেজিং বিভাগ ১০ দিন ধরে যে খনন শুরু করেছে, তা এক দিন করে তো দুই দিন করে না। দুই দিন ধরে ড্রেজিং বন্ধ। এ কদিন যে খনন করেছে, তাতে সাদা পানি বের হয়, কাদা ময়লা পানি বের হয় না। এর অর্থ একদিকে যেমন খনন গভীরে করা হচ্ছে না, অন্যদিকে নদীর মধ্যেই বালু ফেলা হচ্ছে। এতে পানির ঘূর্ণিতে ওই বালু বন্দরের পাশেই চলে আসছে। টেকসই ড্রেজিং করার জন্য বন্দরসংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর অন্তত ২০ ফুট গভীরে খনন দরকার। কারণ ঢাকা-বরিশাল বড় লঞ্চে কমপক্ষে ১৬ ফুট পানি দরকার। কিন্তু এবারও তারা বন্দরে ১৫ ফুটের বেশি গভীরে খনন করবে না। এই দায়সারা খননে দু-তিন মাস লাগবে। কিন্তু এই তিন মাসে যাত্রী দুর্ভোগ চরমে পৌঁছাবে।’
বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলে নাব্যতা-সংকট দেখা দেওয়া বিভিন্ন নদীর ৪৭টি পয়েন্টে খনন শুরু করেছেন। প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার বালু উত্তোলনে ব্যয় হবে ১২ কোটি টাকা। এর মধ্যে নৌবন্দরে ১ লাখ ঘনমিটার বালু খনন চলছে। স্থান না পাওয়ায় বরিশাল নৌবন্দর-সংলগ্ন কীর্তনখোলার বালু কেটে নদীর গভীরে ফেলছেন।
তবে বরিশাল নৌযান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শেখ আবুল হাশেম বলেন, ‘নদীতে সঠিকভাবে জরিপ না করায় ড্রেজিংয়ের সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। তাই নৌবন্দরের সামনে বারবার খনন করতে হচ্ছে। প্রতিবছর যে ড্রেজিং করা হয়, তা বোঝার কোনো উপায় নেই। এবারও বন্দর এলাকায় খনন করে বালু নদীতেই ফেলা হচ্ছে।’
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপপরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাককে ফোন দেওয়া হলে তিনি জানান, ব্যস্ত আছেন, পরে কথা বলবেন। পরে অবশ্য আর ফোন দেননি তিনি।

এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা—কথাগুলো বলছিলেন নদী খাল বাঁচাও আন্দোলনের বরিশাল কমিটির সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে চলমান ড্রেজিংকে দায়সারা আখ্যা দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন, ‘খনন করে নদীর বালু নদীতে ফেলার অর্থ হচ্ছে নদীতেই সরকারি টাকা ঢালা। এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা হচ্ছে। পরিকল্পিত খননের অভাবে কীর্তনখোলা নদীতে বরিশাল নৌবন্দরটি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। বন্দরের উত্তরে বিশাল চর পড়েছে। যে কারণে বন্দর টিকিয়ে রাখা কঠিন। প্রতিবছর বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগ বিপুল অর্থ ব্যয় করলেও তা কাজে আসছে না। বন্দরে লঞ্চ ভেড়ানোই কষ্টকর।’
শুষ্ক মৌসুমে নাব্যতা-সংকট রোধে এবং নৌবন্দর সচল রাখতে বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে ঘটা করে খনন কার্যক্রম শুরু করে ড্রেজিং বিভাগ। গত ৫ নভেম্বর শুরু হয় এই কার্যক্রম। কিন্তু নৌ বন্দর এলাকায় খননের পর বালু আবারও নদীতে ফেলার কারণে এই ড্রেজিং নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বরিশাল-ঢাকা নৌপথের বিভিন্ন লঞ্চের মাস্টার অভিযোগ করেন, যেটুকু গভীরে খনন করার কথা ছিল, তা করা হচ্ছে না। অর্থাৎ প্রতিবছরের মতো এবারও মোটা অঙ্ক ব্যয় করে বন্দরে চলছে দায়সারা খনন। তবে ড্রেজিং বিভাগ বলছে, নৌবন্দর ঘিরে এ বছর প্রায় এক লাখ ঘনমিটার বালু উত্তোলন করা হবে। বরিশাল নৌবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, বন্দরের কাছেই ড্রেজিং চলছে। পাইপ দিয়ে সেই বালু ফেলা হচ্ছে অদূরে নদীতেই। আশপাশের একাধিক লঞ্চের স্টাফ জানান, ধীর গতিতে চলছে খনন। প্রায়ই এটি বন্ধ থাকে।
বরিশাল নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন বলেন, ‘বন্দর এলাকায় ড্রেজিং চলছে। এর মধ্যে একটি যন্ত্রাংশ ভেঙে যাওয়ায় ঢাকা থেকে মেরামত করে আনায় দুদিন কাজ বন্ধ ছিল। বর্তমানে ড্রেজিংয়ের জন্য লঞ্চগুলো একটি পন্টুন ছেড়ে দক্ষিণে রাখা হচ্ছে। বিকল্প পন্টুন দেওয়ার কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি।’
এমভি সুন্দরবন-১৬ লঞ্চের মাস্টার মজিবর রহমান বলেন, ‘আমরা যে পয়েন্টে খননের কথা বলেছি, সেখানে খনন হচ্ছে না। তাদের প্রস্তাব ছিল, খনন চলাকালীন সব লঞ্চ বন্দর থেকে সরিয়ে বিকল্প পন্টুনে রাখব। কিন্তু ড্রেজিং বিভাগ বিকল্প পন্টুন না করে বন্দরের দক্ষিণে গাদাগাদি করে লঞ্চ রাখার সিদ্ধান্ত দেয়। এখন তারা দক্ষিণে একটা লঞ্চের পেছনে আরেকটি লঞ্চ রাখছেন। এতে যাত্রী ওঠানামায় দুর্ভোগ বাড়ছে।’
মজিবর রহমান আরও বলেন, ‘ড্রেজিং বিভাগ ১০ দিন ধরে যে খনন শুরু করেছে, তা এক দিন করে তো দুই দিন করে না। দুই দিন ধরে ড্রেজিং বন্ধ। এ কদিন যে খনন করেছে, তাতে সাদা পানি বের হয়, কাদা ময়লা পানি বের হয় না। এর অর্থ একদিকে যেমন খনন গভীরে করা হচ্ছে না, অন্যদিকে নদীর মধ্যেই বালু ফেলা হচ্ছে। এতে পানির ঘূর্ণিতে ওই বালু বন্দরের পাশেই চলে আসছে। টেকসই ড্রেজিং করার জন্য বন্দরসংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর অন্তত ২০ ফুট গভীরে খনন দরকার। কারণ ঢাকা-বরিশাল বড় লঞ্চে কমপক্ষে ১৬ ফুট পানি দরকার। কিন্তু এবারও তারা বন্দরে ১৫ ফুটের বেশি গভীরে খনন করবে না। এই দায়সারা খননে দু-তিন মাস লাগবে। কিন্তু এই তিন মাসে যাত্রী দুর্ভোগ চরমে পৌঁছাবে।’
বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলে নাব্যতা-সংকট দেখা দেওয়া বিভিন্ন নদীর ৪৭টি পয়েন্টে খনন শুরু করেছেন। প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার বালু উত্তোলনে ব্যয় হবে ১২ কোটি টাকা। এর মধ্যে নৌবন্দরে ১ লাখ ঘনমিটার বালু খনন চলছে। স্থান না পাওয়ায় বরিশাল নৌবন্দর-সংলগ্ন কীর্তনখোলার বালু কেটে নদীর গভীরে ফেলছেন।
তবে বরিশাল নৌযান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শেখ আবুল হাশেম বলেন, ‘নদীতে সঠিকভাবে জরিপ না করায় ড্রেজিংয়ের সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। তাই নৌবন্দরের সামনে বারবার খনন করতে হচ্ছে। প্রতিবছর যে ড্রেজিং করা হয়, তা বোঝার কোনো উপায় নেই। এবারও বন্দর এলাকায় খনন করে বালু নদীতেই ফেলা হচ্ছে।’
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপপরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাককে ফোন দেওয়া হলে তিনি জানান, ব্যস্ত আছেন, পরে কথা বলবেন। পরে অবশ্য আর ফোন দেননি তিনি।
খান রফিক, বরিশাল

এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা—কথাগুলো বলছিলেন নদী খাল বাঁচাও আন্দোলনের বরিশাল কমিটির সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে চলমান ড্রেজিংকে দায়সারা আখ্যা দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন, ‘খনন করে নদীর বালু নদীতে ফেলার অর্থ হচ্ছে নদীতেই সরকারি টাকা ঢালা। এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা হচ্ছে। পরিকল্পিত খননের অভাবে কীর্তনখোলা নদীতে বরিশাল নৌবন্দরটি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। বন্দরের উত্তরে বিশাল চর পড়েছে। যে কারণে বন্দর টিকিয়ে রাখা কঠিন। প্রতিবছর বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগ বিপুল অর্থ ব্যয় করলেও তা কাজে আসছে না। বন্দরে লঞ্চ ভেড়ানোই কষ্টকর।’
শুষ্ক মৌসুমে নাব্যতা-সংকট রোধে এবং নৌবন্দর সচল রাখতে বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে ঘটা করে খনন কার্যক্রম শুরু করে ড্রেজিং বিভাগ। গত ৫ নভেম্বর শুরু হয় এই কার্যক্রম। কিন্তু নৌ বন্দর এলাকায় খননের পর বালু আবারও নদীতে ফেলার কারণে এই ড্রেজিং নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বরিশাল-ঢাকা নৌপথের বিভিন্ন লঞ্চের মাস্টার অভিযোগ করেন, যেটুকু গভীরে খনন করার কথা ছিল, তা করা হচ্ছে না। অর্থাৎ প্রতিবছরের মতো এবারও মোটা অঙ্ক ব্যয় করে বন্দরে চলছে দায়সারা খনন। তবে ড্রেজিং বিভাগ বলছে, নৌবন্দর ঘিরে এ বছর প্রায় এক লাখ ঘনমিটার বালু উত্তোলন করা হবে। বরিশাল নৌবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, বন্দরের কাছেই ড্রেজিং চলছে। পাইপ দিয়ে সেই বালু ফেলা হচ্ছে অদূরে নদীতেই। আশপাশের একাধিক লঞ্চের স্টাফ জানান, ধীর গতিতে চলছে খনন। প্রায়ই এটি বন্ধ থাকে।
বরিশাল নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন বলেন, ‘বন্দর এলাকায় ড্রেজিং চলছে। এর মধ্যে একটি যন্ত্রাংশ ভেঙে যাওয়ায় ঢাকা থেকে মেরামত করে আনায় দুদিন কাজ বন্ধ ছিল। বর্তমানে ড্রেজিংয়ের জন্য লঞ্চগুলো একটি পন্টুন ছেড়ে দক্ষিণে রাখা হচ্ছে। বিকল্প পন্টুন দেওয়ার কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি।’
এমভি সুন্দরবন-১৬ লঞ্চের মাস্টার মজিবর রহমান বলেন, ‘আমরা যে পয়েন্টে খননের কথা বলেছি, সেখানে খনন হচ্ছে না। তাদের প্রস্তাব ছিল, খনন চলাকালীন সব লঞ্চ বন্দর থেকে সরিয়ে বিকল্প পন্টুনে রাখব। কিন্তু ড্রেজিং বিভাগ বিকল্প পন্টুন না করে বন্দরের দক্ষিণে গাদাগাদি করে লঞ্চ রাখার সিদ্ধান্ত দেয়। এখন তারা দক্ষিণে একটা লঞ্চের পেছনে আরেকটি লঞ্চ রাখছেন। এতে যাত্রী ওঠানামায় দুর্ভোগ বাড়ছে।’
মজিবর রহমান আরও বলেন, ‘ড্রেজিং বিভাগ ১০ দিন ধরে যে খনন শুরু করেছে, তা এক দিন করে তো দুই দিন করে না। দুই দিন ধরে ড্রেজিং বন্ধ। এ কদিন যে খনন করেছে, তাতে সাদা পানি বের হয়, কাদা ময়লা পানি বের হয় না। এর অর্থ একদিকে যেমন খনন গভীরে করা হচ্ছে না, অন্যদিকে নদীর মধ্যেই বালু ফেলা হচ্ছে। এতে পানির ঘূর্ণিতে ওই বালু বন্দরের পাশেই চলে আসছে। টেকসই ড্রেজিং করার জন্য বন্দরসংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর অন্তত ২০ ফুট গভীরে খনন দরকার। কারণ ঢাকা-বরিশাল বড় লঞ্চে কমপক্ষে ১৬ ফুট পানি দরকার। কিন্তু এবারও তারা বন্দরে ১৫ ফুটের বেশি গভীরে খনন করবে না। এই দায়সারা খননে দু-তিন মাস লাগবে। কিন্তু এই তিন মাসে যাত্রী দুর্ভোগ চরমে পৌঁছাবে।’
বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলে নাব্যতা-সংকট দেখা দেওয়া বিভিন্ন নদীর ৪৭টি পয়েন্টে খনন শুরু করেছেন। প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার বালু উত্তোলনে ব্যয় হবে ১২ কোটি টাকা। এর মধ্যে নৌবন্দরে ১ লাখ ঘনমিটার বালু খনন চলছে। স্থান না পাওয়ায় বরিশাল নৌবন্দর-সংলগ্ন কীর্তনখোলার বালু কেটে নদীর গভীরে ফেলছেন।
তবে বরিশাল নৌযান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শেখ আবুল হাশেম বলেন, ‘নদীতে সঠিকভাবে জরিপ না করায় ড্রেজিংয়ের সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। তাই নৌবন্দরের সামনে বারবার খনন করতে হচ্ছে। প্রতিবছর যে ড্রেজিং করা হয়, তা বোঝার কোনো উপায় নেই। এবারও বন্দর এলাকায় খনন করে বালু নদীতেই ফেলা হচ্ছে।’
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপপরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাককে ফোন দেওয়া হলে তিনি জানান, ব্যস্ত আছেন, পরে কথা বলবেন। পরে অবশ্য আর ফোন দেননি তিনি।

এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা—কথাগুলো বলছিলেন নদী খাল বাঁচাও আন্দোলনের বরিশাল কমিটির সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে চলমান ড্রেজিংকে দায়সারা আখ্যা দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন, ‘খনন করে নদীর বালু নদীতে ফেলার অর্থ হচ্ছে নদীতেই সরকারি টাকা ঢালা। এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা হচ্ছে। পরিকল্পিত খননের অভাবে কীর্তনখোলা নদীতে বরিশাল নৌবন্দরটি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। বন্দরের উত্তরে বিশাল চর পড়েছে। যে কারণে বন্দর টিকিয়ে রাখা কঠিন। প্রতিবছর বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগ বিপুল অর্থ ব্যয় করলেও তা কাজে আসছে না। বন্দরে লঞ্চ ভেড়ানোই কষ্টকর।’
শুষ্ক মৌসুমে নাব্যতা-সংকট রোধে এবং নৌবন্দর সচল রাখতে বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে ঘটা করে খনন কার্যক্রম শুরু করে ড্রেজিং বিভাগ। গত ৫ নভেম্বর শুরু হয় এই কার্যক্রম। কিন্তু নৌ বন্দর এলাকায় খননের পর বালু আবারও নদীতে ফেলার কারণে এই ড্রেজিং নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বরিশাল-ঢাকা নৌপথের বিভিন্ন লঞ্চের মাস্টার অভিযোগ করেন, যেটুকু গভীরে খনন করার কথা ছিল, তা করা হচ্ছে না। অর্থাৎ প্রতিবছরের মতো এবারও মোটা অঙ্ক ব্যয় করে বন্দরে চলছে দায়সারা খনন। তবে ড্রেজিং বিভাগ বলছে, নৌবন্দর ঘিরে এ বছর প্রায় এক লাখ ঘনমিটার বালু উত্তোলন করা হবে। বরিশাল নৌবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, বন্দরের কাছেই ড্রেজিং চলছে। পাইপ দিয়ে সেই বালু ফেলা হচ্ছে অদূরে নদীতেই। আশপাশের একাধিক লঞ্চের স্টাফ জানান, ধীর গতিতে চলছে খনন। প্রায়ই এটি বন্ধ থাকে।
বরিশাল নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন বলেন, ‘বন্দর এলাকায় ড্রেজিং চলছে। এর মধ্যে একটি যন্ত্রাংশ ভেঙে যাওয়ায় ঢাকা থেকে মেরামত করে আনায় দুদিন কাজ বন্ধ ছিল। বর্তমানে ড্রেজিংয়ের জন্য লঞ্চগুলো একটি পন্টুন ছেড়ে দক্ষিণে রাখা হচ্ছে। বিকল্প পন্টুন দেওয়ার কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি।’
এমভি সুন্দরবন-১৬ লঞ্চের মাস্টার মজিবর রহমান বলেন, ‘আমরা যে পয়েন্টে খননের কথা বলেছি, সেখানে খনন হচ্ছে না। তাদের প্রস্তাব ছিল, খনন চলাকালীন সব লঞ্চ বন্দর থেকে সরিয়ে বিকল্প পন্টুনে রাখব। কিন্তু ড্রেজিং বিভাগ বিকল্প পন্টুন না করে বন্দরের দক্ষিণে গাদাগাদি করে লঞ্চ রাখার সিদ্ধান্ত দেয়। এখন তারা দক্ষিণে একটা লঞ্চের পেছনে আরেকটি লঞ্চ রাখছেন। এতে যাত্রী ওঠানামায় দুর্ভোগ বাড়ছে।’
মজিবর রহমান আরও বলেন, ‘ড্রেজিং বিভাগ ১০ দিন ধরে যে খনন শুরু করেছে, তা এক দিন করে তো দুই দিন করে না। দুই দিন ধরে ড্রেজিং বন্ধ। এ কদিন যে খনন করেছে, তাতে সাদা পানি বের হয়, কাদা ময়লা পানি বের হয় না। এর অর্থ একদিকে যেমন খনন গভীরে করা হচ্ছে না, অন্যদিকে নদীর মধ্যেই বালু ফেলা হচ্ছে। এতে পানির ঘূর্ণিতে ওই বালু বন্দরের পাশেই চলে আসছে। টেকসই ড্রেজিং করার জন্য বন্দরসংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর অন্তত ২০ ফুট গভীরে খনন দরকার। কারণ ঢাকা-বরিশাল বড় লঞ্চে কমপক্ষে ১৬ ফুট পানি দরকার। কিন্তু এবারও তারা বন্দরে ১৫ ফুটের বেশি গভীরে খনন করবে না। এই দায়সারা খননে দু-তিন মাস লাগবে। কিন্তু এই তিন মাসে যাত্রী দুর্ভোগ চরমে পৌঁছাবে।’
বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলে নাব্যতা-সংকট দেখা দেওয়া বিভিন্ন নদীর ৪৭টি পয়েন্টে খনন শুরু করেছেন। প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার বালু উত্তোলনে ব্যয় হবে ১২ কোটি টাকা। এর মধ্যে নৌবন্দরে ১ লাখ ঘনমিটার বালু খনন চলছে। স্থান না পাওয়ায় বরিশাল নৌবন্দর-সংলগ্ন কীর্তনখোলার বালু কেটে নদীর গভীরে ফেলছেন।
তবে বরিশাল নৌযান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শেখ আবুল হাশেম বলেন, ‘নদীতে সঠিকভাবে জরিপ না করায় ড্রেজিংয়ের সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। তাই নৌবন্দরের সামনে বারবার খনন করতে হচ্ছে। প্রতিবছর যে ড্রেজিং করা হয়, তা বোঝার কোনো উপায় নেই। এবারও বন্দর এলাকায় খনন করে বালু নদীতেই ফেলা হচ্ছে।’
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপপরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাককে ফোন দেওয়া হলে তিনি জানান, ব্যস্ত আছেন, পরে কথা বলবেন। পরে অবশ্য আর ফোন দেননি তিনি।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩২ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা—কথাগুলো বলছিলেন নদী খাল বাঁচাও আন্দোলনের বরিশাল কমিটির সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে চলমান ড্রেজিংকে দায়সারা আখ্যা দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন,
১৪ ডিসেম্বর ২০২২
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩২ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা—কথাগুলো বলছিলেন নদী খাল বাঁচাও আন্দোলনের বরিশাল কমিটির সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে চলমান ড্রেজিংকে দায়সারা আখ্যা দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন,
১৪ ডিসেম্বর ২০২২
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা—কথাগুলো বলছিলেন নদী খাল বাঁচাও আন্দোলনের বরিশাল কমিটির সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে চলমান ড্রেজিংকে দায়সারা আখ্যা দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন,
১৪ ডিসেম্বর ২০২২
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩২ মিনিট আগে
ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। এই ঘটনায় মাঠ-সংলগ্ন সেতু থেকে চোখ বাঁধা অবস্থায় থাকা ফিরোজ মোল্যা নামের এক ভ্যানচালককে জীবিত উদ্ধার করে স্থানীয় লোকজন।
নিহত উৎপল ফরিদপুর জেলা সদরের কানাইপুর ইউনিয়নের রনকাইল গ্রামের অজয় সরকারের ছেলে। তাঁর স্ত্রী ও আড়াই বছর বয়সী এক শিশুসন্তান রয়েছে।
থানা-পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ ভোরে সড়কের পাশে ফাঁকা মাঠে রক্তাক্ত অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। পাশেই একটি সেতুর সঙ্গে একই গ্রামের ভ্যানচালক ফিরোজ মোল্যাকে চোখ বাঁধা অবস্থায় বেঁধে রাখা হয়েছিল। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি খুলে বলেন তিনি।
ভ্যানচালকের বরাত দিয়ে রনকাইল গ্রামের বাসিন্দা ও প্রতিবেশী কাজী শাহীন বলেন, উৎপল সরকার ব্যাটারিচালিত ভ্যানে করে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে মাছ কিনতে যাচ্ছিলেন। পথে অজ্ঞাতপরিচয় তিন-চার ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্রের মুখে ভ্যানচালক ফিরোজ মোল্যাকে গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে ব্রিজের রেলিংয়ে বেঁধে ফেলে। তারা উৎপলের সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা লুট করে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সালথা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কে এম মারুফ হাসান রাসেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই থেকে তিনজন দুর্বৃত্ত ঘটনাটি ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তবে এটাকে ডাকাতি বলা যায় না। ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষে মূল কারণ বলা যাবে।’

ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। এই ঘটনায় মাঠ-সংলগ্ন সেতু থেকে চোখ বাঁধা অবস্থায় থাকা ফিরোজ মোল্যা নামের এক ভ্যানচালককে জীবিত উদ্ধার করে স্থানীয় লোকজন।
নিহত উৎপল ফরিদপুর জেলা সদরের কানাইপুর ইউনিয়নের রনকাইল গ্রামের অজয় সরকারের ছেলে। তাঁর স্ত্রী ও আড়াই বছর বয়সী এক শিশুসন্তান রয়েছে।
থানা-পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ ভোরে সড়কের পাশে ফাঁকা মাঠে রক্তাক্ত অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। পাশেই একটি সেতুর সঙ্গে একই গ্রামের ভ্যানচালক ফিরোজ মোল্যাকে চোখ বাঁধা অবস্থায় বেঁধে রাখা হয়েছিল। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি খুলে বলেন তিনি।
ভ্যানচালকের বরাত দিয়ে রনকাইল গ্রামের বাসিন্দা ও প্রতিবেশী কাজী শাহীন বলেন, উৎপল সরকার ব্যাটারিচালিত ভ্যানে করে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে মাছ কিনতে যাচ্ছিলেন। পথে অজ্ঞাতপরিচয় তিন-চার ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্রের মুখে ভ্যানচালক ফিরোজ মোল্যাকে গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে ব্রিজের রেলিংয়ে বেঁধে ফেলে। তারা উৎপলের সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা লুট করে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সালথা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কে এম মারুফ হাসান রাসেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই থেকে তিনজন দুর্বৃত্ত ঘটনাটি ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তবে এটাকে ডাকাতি বলা যায় না। ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষে মূল কারণ বলা যাবে।’

এ যেন নদী সেচে নদীতেই জল ঢালা—কথাগুলো বলছিলেন নদী খাল বাঁচাও আন্দোলনের বরিশাল কমিটির সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে চলমান ড্রেজিংকে দায়সারা আখ্যা দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাজী এনায়েত হোসেন শিবলু বলেন,
১৪ ডিসেম্বর ২০২২
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩২ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে