তারিকুল ইসলাম কাজী রাকিব, পাথরঘাটা (বরগুনা)

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ। সেতুগুলোর বেশির ভাগই সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এগুলোর ওপর হালকা যানবাহন উঠলেও কেঁপে ওঠে। রয়েছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা। তবু উপায় না পেয়ে অনেকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে সেতুগুলো দিয়ে। কোথাও পার হতে হচ্ছে নৌকায়। এদিকে কিছু সেতু ভেঙে খালে পড়ে গেলেও সেখানে কোনো সতর্কবার্তা টানানো হয়নি।
পাথরঘাটা এলজিইডি কার্যালয়ের তথ্যমতে, উপজেলায় লোহার ও পাকা মিলে শতাধিক সেতু রয়েছে। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নের পাঁচটি, চরদুয়ানীতে ছয়টি, কালমেঘায় সাতটি, কাকচিড়ায় চারটি, কাঁঠালতলীতে ৯টি, নাচনাপাড়ায় সাতটি এবং রাহহানপুর ইউনিয়নের একটি সেতু এখন সম্পূর্ণভাবে অনুপযোগী ও মেরামতের অযোগ্য। এগুলো ১৯৯৭ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে নির্মিত। প্রায় দুই দশক ধরে সংস্কার না হওয়ায় সেতুগুলো এখন মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ। সেতুগুলোর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২ হাজার ৩৫৮ দশমিক ৫ মিটার।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, কাকচিড়া ইউনিয়নের রূপধন বাজারে একটি সেতু দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। কর্তৃপক্ষের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় স্থানীয়রা নিজেরাই বাঁশের সাঁকো তৈরি করে যাতায়াত করছেন। স্থানীয়রা বলছেন, রূপধন এলাকায় প্রচুর আলু উৎপাদন হয়। কিন্তু সেতুটি অনুপযোগী থাকায় কৃষকদের উৎপাদিত আলু ঠিকমতো বাজারজাত করা যাচ্ছে না। ফলে তাঁদের কম দামে বিক্রি করে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
নাচনাপাড়া ইউনিয়নের নাচনাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে মাঠবাড়িয়া ও পাথরঘাটা উপজেলার সংযোগকারী একটি কাঠের ব্রিজ অনেক আগেই ভেঙে গেছে। পরে এলাকাবাসী নিজ উদ্যোগে সাঁকো তৈরি করে। সম্প্রতি জোয়ারের চাপে সেটিও ভেঙে পড়েছে। বর্তমানে দুপাশের মানুষ বাধ্য হয়ে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই দ্রুত এসব সেতুর সংস্কার ও নতুন করে নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
পাথরঘাটা উপজেলা এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী সমীরন মন্ডল জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর তালিকা তৈরি করে পুনর্নির্মাণের জন্য বাজেট প্রস্তাব আকারে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পাওয়া গেলে সেতুগুলো সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে।

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ। সেতুগুলোর বেশির ভাগই সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এগুলোর ওপর হালকা যানবাহন উঠলেও কেঁপে ওঠে। রয়েছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা। তবু উপায় না পেয়ে অনেকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে সেতুগুলো দিয়ে। কোথাও পার হতে হচ্ছে নৌকায়। এদিকে কিছু সেতু ভেঙে খালে পড়ে গেলেও সেখানে কোনো সতর্কবার্তা টানানো হয়নি।
পাথরঘাটা এলজিইডি কার্যালয়ের তথ্যমতে, উপজেলায় লোহার ও পাকা মিলে শতাধিক সেতু রয়েছে। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নের পাঁচটি, চরদুয়ানীতে ছয়টি, কালমেঘায় সাতটি, কাকচিড়ায় চারটি, কাঁঠালতলীতে ৯টি, নাচনাপাড়ায় সাতটি এবং রাহহানপুর ইউনিয়নের একটি সেতু এখন সম্পূর্ণভাবে অনুপযোগী ও মেরামতের অযোগ্য। এগুলো ১৯৯৭ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে নির্মিত। প্রায় দুই দশক ধরে সংস্কার না হওয়ায় সেতুগুলো এখন মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ। সেতুগুলোর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২ হাজার ৩৫৮ দশমিক ৫ মিটার।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, কাকচিড়া ইউনিয়নের রূপধন বাজারে একটি সেতু দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। কর্তৃপক্ষের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় স্থানীয়রা নিজেরাই বাঁশের সাঁকো তৈরি করে যাতায়াত করছেন। স্থানীয়রা বলছেন, রূপধন এলাকায় প্রচুর আলু উৎপাদন হয়। কিন্তু সেতুটি অনুপযোগী থাকায় কৃষকদের উৎপাদিত আলু ঠিকমতো বাজারজাত করা যাচ্ছে না। ফলে তাঁদের কম দামে বিক্রি করে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
নাচনাপাড়া ইউনিয়নের নাচনাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে মাঠবাড়িয়া ও পাথরঘাটা উপজেলার সংযোগকারী একটি কাঠের ব্রিজ অনেক আগেই ভেঙে গেছে। পরে এলাকাবাসী নিজ উদ্যোগে সাঁকো তৈরি করে। সম্প্রতি জোয়ারের চাপে সেটিও ভেঙে পড়েছে। বর্তমানে দুপাশের মানুষ বাধ্য হয়ে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই দ্রুত এসব সেতুর সংস্কার ও নতুন করে নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
পাথরঘাটা উপজেলা এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী সমীরন মন্ডল জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর তালিকা তৈরি করে পুনর্নির্মাণের জন্য বাজেট প্রস্তাব আকারে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পাওয়া গেলে সেতুগুলো সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে।
তারিকুল ইসলাম কাজী রাকিব, পাথরঘাটা (বরগুনা)

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ। সেতুগুলোর বেশির ভাগই সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এগুলোর ওপর হালকা যানবাহন উঠলেও কেঁপে ওঠে। রয়েছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা। তবু উপায় না পেয়ে অনেকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে সেতুগুলো দিয়ে। কোথাও পার হতে হচ্ছে নৌকায়। এদিকে কিছু সেতু ভেঙে খালে পড়ে গেলেও সেখানে কোনো সতর্কবার্তা টানানো হয়নি।
পাথরঘাটা এলজিইডি কার্যালয়ের তথ্যমতে, উপজেলায় লোহার ও পাকা মিলে শতাধিক সেতু রয়েছে। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নের পাঁচটি, চরদুয়ানীতে ছয়টি, কালমেঘায় সাতটি, কাকচিড়ায় চারটি, কাঁঠালতলীতে ৯টি, নাচনাপাড়ায় সাতটি এবং রাহহানপুর ইউনিয়নের একটি সেতু এখন সম্পূর্ণভাবে অনুপযোগী ও মেরামতের অযোগ্য। এগুলো ১৯৯৭ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে নির্মিত। প্রায় দুই দশক ধরে সংস্কার না হওয়ায় সেতুগুলো এখন মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ। সেতুগুলোর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২ হাজার ৩৫৮ দশমিক ৫ মিটার।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, কাকচিড়া ইউনিয়নের রূপধন বাজারে একটি সেতু দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। কর্তৃপক্ষের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় স্থানীয়রা নিজেরাই বাঁশের সাঁকো তৈরি করে যাতায়াত করছেন। স্থানীয়রা বলছেন, রূপধন এলাকায় প্রচুর আলু উৎপাদন হয়। কিন্তু সেতুটি অনুপযোগী থাকায় কৃষকদের উৎপাদিত আলু ঠিকমতো বাজারজাত করা যাচ্ছে না। ফলে তাঁদের কম দামে বিক্রি করে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
নাচনাপাড়া ইউনিয়নের নাচনাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে মাঠবাড়িয়া ও পাথরঘাটা উপজেলার সংযোগকারী একটি কাঠের ব্রিজ অনেক আগেই ভেঙে গেছে। পরে এলাকাবাসী নিজ উদ্যোগে সাঁকো তৈরি করে। সম্প্রতি জোয়ারের চাপে সেটিও ভেঙে পড়েছে। বর্তমানে দুপাশের মানুষ বাধ্য হয়ে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই দ্রুত এসব সেতুর সংস্কার ও নতুন করে নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
পাথরঘাটা উপজেলা এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী সমীরন মন্ডল জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর তালিকা তৈরি করে পুনর্নির্মাণের জন্য বাজেট প্রস্তাব আকারে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পাওয়া গেলে সেতুগুলো সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে।

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ। সেতুগুলোর বেশির ভাগই সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এগুলোর ওপর হালকা যানবাহন উঠলেও কেঁপে ওঠে। রয়েছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা। তবু উপায় না পেয়ে অনেকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে সেতুগুলো দিয়ে। কোথাও পার হতে হচ্ছে নৌকায়। এদিকে কিছু সেতু ভেঙে খালে পড়ে গেলেও সেখানে কোনো সতর্কবার্তা টানানো হয়নি।
পাথরঘাটা এলজিইডি কার্যালয়ের তথ্যমতে, উপজেলায় লোহার ও পাকা মিলে শতাধিক সেতু রয়েছে। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নের পাঁচটি, চরদুয়ানীতে ছয়টি, কালমেঘায় সাতটি, কাকচিড়ায় চারটি, কাঁঠালতলীতে ৯টি, নাচনাপাড়ায় সাতটি এবং রাহহানপুর ইউনিয়নের একটি সেতু এখন সম্পূর্ণভাবে অনুপযোগী ও মেরামতের অযোগ্য। এগুলো ১৯৯৭ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে নির্মিত। প্রায় দুই দশক ধরে সংস্কার না হওয়ায় সেতুগুলো এখন মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ। সেতুগুলোর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২ হাজার ৩৫৮ দশমিক ৫ মিটার।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, কাকচিড়া ইউনিয়নের রূপধন বাজারে একটি সেতু দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। কর্তৃপক্ষের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় স্থানীয়রা নিজেরাই বাঁশের সাঁকো তৈরি করে যাতায়াত করছেন। স্থানীয়রা বলছেন, রূপধন এলাকায় প্রচুর আলু উৎপাদন হয়। কিন্তু সেতুটি অনুপযোগী থাকায় কৃষকদের উৎপাদিত আলু ঠিকমতো বাজারজাত করা যাচ্ছে না। ফলে তাঁদের কম দামে বিক্রি করে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
নাচনাপাড়া ইউনিয়নের নাচনাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে মাঠবাড়িয়া ও পাথরঘাটা উপজেলার সংযোগকারী একটি কাঠের ব্রিজ অনেক আগেই ভেঙে গেছে। পরে এলাকাবাসী নিজ উদ্যোগে সাঁকো তৈরি করে। সম্প্রতি জোয়ারের চাপে সেটিও ভেঙে পড়েছে। বর্তমানে দুপাশের মানুষ বাধ্য হয়ে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই দ্রুত এসব সেতুর সংস্কার ও নতুন করে নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
পাথরঘাটা উপজেলা এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী সমীরন মন্ডল জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর তালিকা তৈরি করে পুনর্নির্মাণের জন্য বাজেট প্রস্তাব আকারে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পাওয়া গেলে সেতুগুলো সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে।

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৯ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ। সেতুগুলোর বেশিরভাগই সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এগুলোর ওপর হালকা যানবাহন উঠলেও কেঁপে ওঠে।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ। সেতুগুলোর বেশিরভাগই সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এগুলোর ওপর হালকা যানবাহন উঠলেও কেঁপে ওঠে।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৯ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ। সেতুগুলোর বেশিরভাগই সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এগুলোর ওপর হালকা যানবাহন উঠলেও কেঁপে ওঠে।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৯ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ৩৯টি সেতুর জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ। সেতুগুলোর বেশিরভাগই সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এগুলোর ওপর হালকা যানবাহন উঠলেও কেঁপে ওঠে।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৯ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে