আজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড় ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পল্লবীর বাইগারটেক নামক এলাকার ব্যাপারী মার্কেটের পাশের একটি তিনতলা বাড়ির নিচতলায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত দুই শিশু হলো—রোহান মোল্লা বিজয় (৭) ও মুসা মোল্লা (৩)। তাদের বাবা আহাদ মোল্লা বাসাবাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এবং মা রোজিনা আক্তার মেসে রান্নার কাজ করেন। বাবা আহাদ মোল্লাকে গুরুতর আহত অবস্থায় দুই সন্তানের মৃতদেহের পাশ থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনাস্থল রাজধানীর পল্লবীর শেষ সীমানা বাইগারটেক। অনুন্নত এই এলাকায় এখনো জনবসতি কম। নতুন নতুন বাড়ির নির্মাণকাজ চলছে। রাস্তাঘাট চলার অনুপযোগী। ইসিবি চত্বর দিয়ে বালুঘাট ছাড়িয়ে উত্তরের আরও তিন-চার কিলোমিটার সরু রাস্তা ধরে সামনের দিকে এগুলো বাইগারটেক। এর আগে ব্যাপারী মার্কেট। এই মার্কেটের পাশেই নাসির হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীর ছোট্ট তিনতলা বাড়ি। বাড়ির নিচতলার দুটি কক্ষে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন আহাদ মোল্লা। সেখানেই দুই সন্তানকে তিনি হত্যা করেন।

সরেজমিন দুপুরে বাইগারটেক গিয়ে দেখা গেছে, বাড়িটি ঘিরে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড়। চারপাশ থেকে উঁকি দিচ্ছে মানুষ। তবে পুলিশ কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ইউনিট আলামত সংগ্রহ করতে ব্যস্ত। মানুষের ভিড় ঠেলে বাড়িটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখা যায়, দুই কক্ষের বাসাটির সামনের কক্ষের একটি খাটে দুই সন্তান হারিয়ে নির্বাক মা রোজিনা আক্তার বসে আছেন। তাঁর দুপাশে বৃদ্ধ বাবা ও মা বসা। তাঁরা গত সোমবার মেয়ের বাসায় বেড়াতে আসেন। এই বৃদ্ধ বাবা–মা তাঁর মেয়েকে সন্তান হারানোর সান্ত্বনা দিচ্ছেন, তবে তাঁরাও বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কেন হলো এমন, কেউ কিছু বুঝতে পারছেন না। কারও কাছে কোনো উত্তর নেই। অপর কক্ষে খাটের ওপর পরে আছে রক্তাক্ত বিছানা, বালিশ ও একটি ছুরি।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে নিহত দুই সন্তানের মা রোজিনা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার ভোরে তাঁর স্বামী আহাদ মোল্লা কাজ থেকে বাসায় ফেরেন। প্রতিদিনের মতো আজও সকাল ৯টার দিকে রোজিনা তাঁর বেড়াতে আসা বৃদ্ধ মাকে নিয়ে মেসে রান্নার কাজে রওনা দেন। এ সময় তাঁর স্বামী দুই ছেলেকে বাসায় রেখে যেতে বলেন। প্রতিদিন মেসে দুই ছেলেকে নিয়ে গেলেও স্বামীর অনুরোধে এবং তাঁর নানা বাসায় আছেন ভেবে ছেলেদের বাসায় রেখে যান। মেসে পৌঁছানোর ঘণ্টাখানেকের মধ্যে তাঁর কাছে দুই ছেলে মারা গেছে এমন ফোন আসে। এরপর তিনি বাসায় দৌড়ে আসেন। পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।’
ঘটনার সময় শিশুদের সত্তরোর্ধ্ব নানা জাবেদ আলী পাশের কক্ষেই ছিলেন। তিনি সোজা হয়ে হাঁটতে পারেন না। বেশিক্ষণ বসেও থাকতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘পাশের কক্ষেই দুই সন্তান নিয়ে ছিল আহাদ। আমি কেবল কান্নার শব্দ পেলাম। ছোট ছেলে কান্না করে বলছিল, বাবা মাইরো না, বাবা মাইরো না। আর করব না।’ তিনি তখনো বুঝতে পারেননি, আহাদ তাঁর ছেলেদের হত্যা করছে। অসুস্থ জাবেদ আলী বিছানা থেকে উঠে যেতে তিন মিনিটের মতো সময় লেগেছে। তিনি গিয়ে দেখেন, দুই নাতিকে গলা কেটে বিছানায় ফেলে রেখেছে, আহাদ নিজেও বিছানায় শোয়া, রক্তাক্ত। এরপর তিনি হামাগুড়ি দিয়ে চিৎকার করে রাস্তায় আসেন। মানুষজন ডাকেন। স্থানীয়রা গিয়ে এই অবস্থা দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে দুপুরে লাশ উদ্ধার করে।

বাবা আহাদ মোল্লার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর। তাঁর স্ত্রী রোজীনা বেগমের বাড়ি নেত্রকোনা। আহাদের এটি তৃতীয় এবং রোজিনার দ্বিতীয় বিয়ে।
দুই সন্তানকে হত্যার বিষয়ে রোজিনা বলেন, ‘আহাদ অনেক টাকা ঋণগ্রস্ত ছিল। সে প্রায়ই আমার কাছে টাকা চাইত, তবে আমার কাছে এত টাকা ছিল না। ঋণের কারণে সে ছেলেদের হত্যা করতে পারে। পাওনাদারেরা চাপ দিলেও সে ঘরে টাকা চাইত।’ তবে দুই-এক দিনে কোনো ঝগড়া হয়নি। কোনো ঝামেলাও হয়নি বলে জানান রোজিনা আক্তার।
সন্তানদের হত্যার আগে বাসার পাশের দোকান থেকে রুটি ও জুস নিয়েও খাওয়ান আহাদ। প্রতিবেশী তাহমিনা নামে এক নারী বলেন, ‘সন্তানদের খুব ভালোবাসতেন তিনি। কখনো মারধর করতে দেখেননি।’

দুই মাস ধরে বাড়িটিতে ভাড়া আছেন আহাদ-রোজিনা দম্পতি। বাড়িওয়ালা নাসির বলেন, ‘আহাদ তিনটা বিয়ে করেছে, তার পারিবারিক সমস্যা রয়েছে বলে জেনেছি। তবে কেন হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।’
গুরুতর আহত আহাদ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক-কান-গলা বিভাগে ভর্তি আছেন। ওই বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শেখ আব্দুল্লাহ মামুন বলেন, ‘আহাদের শ্বাসনালি কেটে গেছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। পুলিশ পাহারায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
দুই শিশুর মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পল্লবী থানা-পুলিশ।
পল্লবীর ওসি মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেছেন, হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনো জানা যায়নি। অভিযুক্ত ব্যক্তি গুরুতর আহত। তিনি সুস্থ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। নিহত শিশুদের মা রোজিনা এই ঘটনায় মামলা করেছেন।

‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড় ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পল্লবীর বাইগারটেক নামক এলাকার ব্যাপারী মার্কেটের পাশের একটি তিনতলা বাড়ির নিচতলায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত দুই শিশু হলো—রোহান মোল্লা বিজয় (৭) ও মুসা মোল্লা (৩)। তাদের বাবা আহাদ মোল্লা বাসাবাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এবং মা রোজিনা আক্তার মেসে রান্নার কাজ করেন। বাবা আহাদ মোল্লাকে গুরুতর আহত অবস্থায় দুই সন্তানের মৃতদেহের পাশ থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনাস্থল রাজধানীর পল্লবীর শেষ সীমানা বাইগারটেক। অনুন্নত এই এলাকায় এখনো জনবসতি কম। নতুন নতুন বাড়ির নির্মাণকাজ চলছে। রাস্তাঘাট চলার অনুপযোগী। ইসিবি চত্বর দিয়ে বালুঘাট ছাড়িয়ে উত্তরের আরও তিন-চার কিলোমিটার সরু রাস্তা ধরে সামনের দিকে এগুলো বাইগারটেক। এর আগে ব্যাপারী মার্কেট। এই মার্কেটের পাশেই নাসির হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীর ছোট্ট তিনতলা বাড়ি। বাড়ির নিচতলার দুটি কক্ষে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন আহাদ মোল্লা। সেখানেই দুই সন্তানকে তিনি হত্যা করেন।

সরেজমিন দুপুরে বাইগারটেক গিয়ে দেখা গেছে, বাড়িটি ঘিরে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড়। চারপাশ থেকে উঁকি দিচ্ছে মানুষ। তবে পুলিশ কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ইউনিট আলামত সংগ্রহ করতে ব্যস্ত। মানুষের ভিড় ঠেলে বাড়িটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখা যায়, দুই কক্ষের বাসাটির সামনের কক্ষের একটি খাটে দুই সন্তান হারিয়ে নির্বাক মা রোজিনা আক্তার বসে আছেন। তাঁর দুপাশে বৃদ্ধ বাবা ও মা বসা। তাঁরা গত সোমবার মেয়ের বাসায় বেড়াতে আসেন। এই বৃদ্ধ বাবা–মা তাঁর মেয়েকে সন্তান হারানোর সান্ত্বনা দিচ্ছেন, তবে তাঁরাও বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কেন হলো এমন, কেউ কিছু বুঝতে পারছেন না। কারও কাছে কোনো উত্তর নেই। অপর কক্ষে খাটের ওপর পরে আছে রক্তাক্ত বিছানা, বালিশ ও একটি ছুরি।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে নিহত দুই সন্তানের মা রোজিনা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার ভোরে তাঁর স্বামী আহাদ মোল্লা কাজ থেকে বাসায় ফেরেন। প্রতিদিনের মতো আজও সকাল ৯টার দিকে রোজিনা তাঁর বেড়াতে আসা বৃদ্ধ মাকে নিয়ে মেসে রান্নার কাজে রওনা দেন। এ সময় তাঁর স্বামী দুই ছেলেকে বাসায় রেখে যেতে বলেন। প্রতিদিন মেসে দুই ছেলেকে নিয়ে গেলেও স্বামীর অনুরোধে এবং তাঁর নানা বাসায় আছেন ভেবে ছেলেদের বাসায় রেখে যান। মেসে পৌঁছানোর ঘণ্টাখানেকের মধ্যে তাঁর কাছে দুই ছেলে মারা গেছে এমন ফোন আসে। এরপর তিনি বাসায় দৌড়ে আসেন। পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।’
ঘটনার সময় শিশুদের সত্তরোর্ধ্ব নানা জাবেদ আলী পাশের কক্ষেই ছিলেন। তিনি সোজা হয়ে হাঁটতে পারেন না। বেশিক্ষণ বসেও থাকতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘পাশের কক্ষেই দুই সন্তান নিয়ে ছিল আহাদ। আমি কেবল কান্নার শব্দ পেলাম। ছোট ছেলে কান্না করে বলছিল, বাবা মাইরো না, বাবা মাইরো না। আর করব না।’ তিনি তখনো বুঝতে পারেননি, আহাদ তাঁর ছেলেদের হত্যা করছে। অসুস্থ জাবেদ আলী বিছানা থেকে উঠে যেতে তিন মিনিটের মতো সময় লেগেছে। তিনি গিয়ে দেখেন, দুই নাতিকে গলা কেটে বিছানায় ফেলে রেখেছে, আহাদ নিজেও বিছানায় শোয়া, রক্তাক্ত। এরপর তিনি হামাগুড়ি দিয়ে চিৎকার করে রাস্তায় আসেন। মানুষজন ডাকেন। স্থানীয়রা গিয়ে এই অবস্থা দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে দুপুরে লাশ উদ্ধার করে।

বাবা আহাদ মোল্লার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর। তাঁর স্ত্রী রোজীনা বেগমের বাড়ি নেত্রকোনা। আহাদের এটি তৃতীয় এবং রোজিনার দ্বিতীয় বিয়ে।
দুই সন্তানকে হত্যার বিষয়ে রোজিনা বলেন, ‘আহাদ অনেক টাকা ঋণগ্রস্ত ছিল। সে প্রায়ই আমার কাছে টাকা চাইত, তবে আমার কাছে এত টাকা ছিল না। ঋণের কারণে সে ছেলেদের হত্যা করতে পারে। পাওনাদারেরা চাপ দিলেও সে ঘরে টাকা চাইত।’ তবে দুই-এক দিনে কোনো ঝগড়া হয়নি। কোনো ঝামেলাও হয়নি বলে জানান রোজিনা আক্তার।
সন্তানদের হত্যার আগে বাসার পাশের দোকান থেকে রুটি ও জুস নিয়েও খাওয়ান আহাদ। প্রতিবেশী তাহমিনা নামে এক নারী বলেন, ‘সন্তানদের খুব ভালোবাসতেন তিনি। কখনো মারধর করতে দেখেননি।’

দুই মাস ধরে বাড়িটিতে ভাড়া আছেন আহাদ-রোজিনা দম্পতি। বাড়িওয়ালা নাসির বলেন, ‘আহাদ তিনটা বিয়ে করেছে, তার পারিবারিক সমস্যা রয়েছে বলে জেনেছি। তবে কেন হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।’
গুরুতর আহত আহাদ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক-কান-গলা বিভাগে ভর্তি আছেন। ওই বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শেখ আব্দুল্লাহ মামুন বলেন, ‘আহাদের শ্বাসনালি কেটে গেছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। পুলিশ পাহারায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
দুই শিশুর মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পল্লবী থানা-পুলিশ।
পল্লবীর ওসি মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেছেন, হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনো জানা যায়নি। অভিযুক্ত ব্যক্তি গুরুতর আহত। তিনি সুস্থ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। নিহত শিশুদের মা রোজিনা এই ঘটনায় মামলা করেছেন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড় ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পল্লবীর বাইগারটেক নামক এলাকার ব্যাপারী মার্কেটের পাশের একটি তিনতলা বাড়ির নিচতলায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত দুই শিশু হলো—রোহান মোল্লা বিজয় (৭) ও মুসা মোল্লা (৩)। তাদের বাবা আহাদ মোল্লা বাসাবাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এবং মা রোজিনা আক্তার মেসে রান্নার কাজ করেন। বাবা আহাদ মোল্লাকে গুরুতর আহত অবস্থায় দুই সন্তানের মৃতদেহের পাশ থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনাস্থল রাজধানীর পল্লবীর শেষ সীমানা বাইগারটেক। অনুন্নত এই এলাকায় এখনো জনবসতি কম। নতুন নতুন বাড়ির নির্মাণকাজ চলছে। রাস্তাঘাট চলার অনুপযোগী। ইসিবি চত্বর দিয়ে বালুঘাট ছাড়িয়ে উত্তরের আরও তিন-চার কিলোমিটার সরু রাস্তা ধরে সামনের দিকে এগুলো বাইগারটেক। এর আগে ব্যাপারী মার্কেট। এই মার্কেটের পাশেই নাসির হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীর ছোট্ট তিনতলা বাড়ি। বাড়ির নিচতলার দুটি কক্ষে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন আহাদ মোল্লা। সেখানেই দুই সন্তানকে তিনি হত্যা করেন।

সরেজমিন দুপুরে বাইগারটেক গিয়ে দেখা গেছে, বাড়িটি ঘিরে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড়। চারপাশ থেকে উঁকি দিচ্ছে মানুষ। তবে পুলিশ কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ইউনিট আলামত সংগ্রহ করতে ব্যস্ত। মানুষের ভিড় ঠেলে বাড়িটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখা যায়, দুই কক্ষের বাসাটির সামনের কক্ষের একটি খাটে দুই সন্তান হারিয়ে নির্বাক মা রোজিনা আক্তার বসে আছেন। তাঁর দুপাশে বৃদ্ধ বাবা ও মা বসা। তাঁরা গত সোমবার মেয়ের বাসায় বেড়াতে আসেন। এই বৃদ্ধ বাবা–মা তাঁর মেয়েকে সন্তান হারানোর সান্ত্বনা দিচ্ছেন, তবে তাঁরাও বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কেন হলো এমন, কেউ কিছু বুঝতে পারছেন না। কারও কাছে কোনো উত্তর নেই। অপর কক্ষে খাটের ওপর পরে আছে রক্তাক্ত বিছানা, বালিশ ও একটি ছুরি।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে নিহত দুই সন্তানের মা রোজিনা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার ভোরে তাঁর স্বামী আহাদ মোল্লা কাজ থেকে বাসায় ফেরেন। প্রতিদিনের মতো আজও সকাল ৯টার দিকে রোজিনা তাঁর বেড়াতে আসা বৃদ্ধ মাকে নিয়ে মেসে রান্নার কাজে রওনা দেন। এ সময় তাঁর স্বামী দুই ছেলেকে বাসায় রেখে যেতে বলেন। প্রতিদিন মেসে দুই ছেলেকে নিয়ে গেলেও স্বামীর অনুরোধে এবং তাঁর নানা বাসায় আছেন ভেবে ছেলেদের বাসায় রেখে যান। মেসে পৌঁছানোর ঘণ্টাখানেকের মধ্যে তাঁর কাছে দুই ছেলে মারা গেছে এমন ফোন আসে। এরপর তিনি বাসায় দৌড়ে আসেন। পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।’
ঘটনার সময় শিশুদের সত্তরোর্ধ্ব নানা জাবেদ আলী পাশের কক্ষেই ছিলেন। তিনি সোজা হয়ে হাঁটতে পারেন না। বেশিক্ষণ বসেও থাকতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘পাশের কক্ষেই দুই সন্তান নিয়ে ছিল আহাদ। আমি কেবল কান্নার শব্দ পেলাম। ছোট ছেলে কান্না করে বলছিল, বাবা মাইরো না, বাবা মাইরো না। আর করব না।’ তিনি তখনো বুঝতে পারেননি, আহাদ তাঁর ছেলেদের হত্যা করছে। অসুস্থ জাবেদ আলী বিছানা থেকে উঠে যেতে তিন মিনিটের মতো সময় লেগেছে। তিনি গিয়ে দেখেন, দুই নাতিকে গলা কেটে বিছানায় ফেলে রেখেছে, আহাদ নিজেও বিছানায় শোয়া, রক্তাক্ত। এরপর তিনি হামাগুড়ি দিয়ে চিৎকার করে রাস্তায় আসেন। মানুষজন ডাকেন। স্থানীয়রা গিয়ে এই অবস্থা দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে দুপুরে লাশ উদ্ধার করে।

বাবা আহাদ মোল্লার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর। তাঁর স্ত্রী রোজীনা বেগমের বাড়ি নেত্রকোনা। আহাদের এটি তৃতীয় এবং রোজিনার দ্বিতীয় বিয়ে।
দুই সন্তানকে হত্যার বিষয়ে রোজিনা বলেন, ‘আহাদ অনেক টাকা ঋণগ্রস্ত ছিল। সে প্রায়ই আমার কাছে টাকা চাইত, তবে আমার কাছে এত টাকা ছিল না। ঋণের কারণে সে ছেলেদের হত্যা করতে পারে। পাওনাদারেরা চাপ দিলেও সে ঘরে টাকা চাইত।’ তবে দুই-এক দিনে কোনো ঝগড়া হয়নি। কোনো ঝামেলাও হয়নি বলে জানান রোজিনা আক্তার।
সন্তানদের হত্যার আগে বাসার পাশের দোকান থেকে রুটি ও জুস নিয়েও খাওয়ান আহাদ। প্রতিবেশী তাহমিনা নামে এক নারী বলেন, ‘সন্তানদের খুব ভালোবাসতেন তিনি। কখনো মারধর করতে দেখেননি।’

দুই মাস ধরে বাড়িটিতে ভাড়া আছেন আহাদ-রোজিনা দম্পতি। বাড়িওয়ালা নাসির বলেন, ‘আহাদ তিনটা বিয়ে করেছে, তার পারিবারিক সমস্যা রয়েছে বলে জেনেছি। তবে কেন হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।’
গুরুতর আহত আহাদ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক-কান-গলা বিভাগে ভর্তি আছেন। ওই বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শেখ আব্দুল্লাহ মামুন বলেন, ‘আহাদের শ্বাসনালি কেটে গেছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। পুলিশ পাহারায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
দুই শিশুর মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পল্লবী থানা-পুলিশ।
পল্লবীর ওসি মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেছেন, হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনো জানা যায়নি। অভিযুক্ত ব্যক্তি গুরুতর আহত। তিনি সুস্থ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। নিহত শিশুদের মা রোজিনা এই ঘটনায় মামলা করেছেন।

‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড় ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পল্লবীর বাইগারটেক নামক এলাকার ব্যাপারী মার্কেটের পাশের একটি তিনতলা বাড়ির নিচতলায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত দুই শিশু হলো—রোহান মোল্লা বিজয় (৭) ও মুসা মোল্লা (৩)। তাদের বাবা আহাদ মোল্লা বাসাবাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এবং মা রোজিনা আক্তার মেসে রান্নার কাজ করেন। বাবা আহাদ মোল্লাকে গুরুতর আহত অবস্থায় দুই সন্তানের মৃতদেহের পাশ থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনাস্থল রাজধানীর পল্লবীর শেষ সীমানা বাইগারটেক। অনুন্নত এই এলাকায় এখনো জনবসতি কম। নতুন নতুন বাড়ির নির্মাণকাজ চলছে। রাস্তাঘাট চলার অনুপযোগী। ইসিবি চত্বর দিয়ে বালুঘাট ছাড়িয়ে উত্তরের আরও তিন-চার কিলোমিটার সরু রাস্তা ধরে সামনের দিকে এগুলো বাইগারটেক। এর আগে ব্যাপারী মার্কেট। এই মার্কেটের পাশেই নাসির হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীর ছোট্ট তিনতলা বাড়ি। বাড়ির নিচতলার দুটি কক্ষে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন আহাদ মোল্লা। সেখানেই দুই সন্তানকে তিনি হত্যা করেন।

সরেজমিন দুপুরে বাইগারটেক গিয়ে দেখা গেছে, বাড়িটি ঘিরে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড়। চারপাশ থেকে উঁকি দিচ্ছে মানুষ। তবে পুলিশ কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ইউনিট আলামত সংগ্রহ করতে ব্যস্ত। মানুষের ভিড় ঠেলে বাড়িটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখা যায়, দুই কক্ষের বাসাটির সামনের কক্ষের একটি খাটে দুই সন্তান হারিয়ে নির্বাক মা রোজিনা আক্তার বসে আছেন। তাঁর দুপাশে বৃদ্ধ বাবা ও মা বসা। তাঁরা গত সোমবার মেয়ের বাসায় বেড়াতে আসেন। এই বৃদ্ধ বাবা–মা তাঁর মেয়েকে সন্তান হারানোর সান্ত্বনা দিচ্ছেন, তবে তাঁরাও বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কেন হলো এমন, কেউ কিছু বুঝতে পারছেন না। কারও কাছে কোনো উত্তর নেই। অপর কক্ষে খাটের ওপর পরে আছে রক্তাক্ত বিছানা, বালিশ ও একটি ছুরি।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে নিহত দুই সন্তানের মা রোজিনা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার ভোরে তাঁর স্বামী আহাদ মোল্লা কাজ থেকে বাসায় ফেরেন। প্রতিদিনের মতো আজও সকাল ৯টার দিকে রোজিনা তাঁর বেড়াতে আসা বৃদ্ধ মাকে নিয়ে মেসে রান্নার কাজে রওনা দেন। এ সময় তাঁর স্বামী দুই ছেলেকে বাসায় রেখে যেতে বলেন। প্রতিদিন মেসে দুই ছেলেকে নিয়ে গেলেও স্বামীর অনুরোধে এবং তাঁর নানা বাসায় আছেন ভেবে ছেলেদের বাসায় রেখে যান। মেসে পৌঁছানোর ঘণ্টাখানেকের মধ্যে তাঁর কাছে দুই ছেলে মারা গেছে এমন ফোন আসে। এরপর তিনি বাসায় দৌড়ে আসেন। পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।’
ঘটনার সময় শিশুদের সত্তরোর্ধ্ব নানা জাবেদ আলী পাশের কক্ষেই ছিলেন। তিনি সোজা হয়ে হাঁটতে পারেন না। বেশিক্ষণ বসেও থাকতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘পাশের কক্ষেই দুই সন্তান নিয়ে ছিল আহাদ। আমি কেবল কান্নার শব্দ পেলাম। ছোট ছেলে কান্না করে বলছিল, বাবা মাইরো না, বাবা মাইরো না। আর করব না।’ তিনি তখনো বুঝতে পারেননি, আহাদ তাঁর ছেলেদের হত্যা করছে। অসুস্থ জাবেদ আলী বিছানা থেকে উঠে যেতে তিন মিনিটের মতো সময় লেগেছে। তিনি গিয়ে দেখেন, দুই নাতিকে গলা কেটে বিছানায় ফেলে রেখেছে, আহাদ নিজেও বিছানায় শোয়া, রক্তাক্ত। এরপর তিনি হামাগুড়ি দিয়ে চিৎকার করে রাস্তায় আসেন। মানুষজন ডাকেন। স্থানীয়রা গিয়ে এই অবস্থা দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে দুপুরে লাশ উদ্ধার করে।

বাবা আহাদ মোল্লার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর। তাঁর স্ত্রী রোজীনা বেগমের বাড়ি নেত্রকোনা। আহাদের এটি তৃতীয় এবং রোজিনার দ্বিতীয় বিয়ে।
দুই সন্তানকে হত্যার বিষয়ে রোজিনা বলেন, ‘আহাদ অনেক টাকা ঋণগ্রস্ত ছিল। সে প্রায়ই আমার কাছে টাকা চাইত, তবে আমার কাছে এত টাকা ছিল না। ঋণের কারণে সে ছেলেদের হত্যা করতে পারে। পাওনাদারেরা চাপ দিলেও সে ঘরে টাকা চাইত।’ তবে দুই-এক দিনে কোনো ঝগড়া হয়নি। কোনো ঝামেলাও হয়নি বলে জানান রোজিনা আক্তার।
সন্তানদের হত্যার আগে বাসার পাশের দোকান থেকে রুটি ও জুস নিয়েও খাওয়ান আহাদ। প্রতিবেশী তাহমিনা নামে এক নারী বলেন, ‘সন্তানদের খুব ভালোবাসতেন তিনি। কখনো মারধর করতে দেখেননি।’

দুই মাস ধরে বাড়িটিতে ভাড়া আছেন আহাদ-রোজিনা দম্পতি। বাড়িওয়ালা নাসির বলেন, ‘আহাদ তিনটা বিয়ে করেছে, তার পারিবারিক সমস্যা রয়েছে বলে জেনেছি। তবে কেন হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।’
গুরুতর আহত আহাদ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক-কান-গলা বিভাগে ভর্তি আছেন। ওই বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শেখ আব্দুল্লাহ মামুন বলেন, ‘আহাদের শ্বাসনালি কেটে গেছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। পুলিশ পাহারায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
দুই শিশুর মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পল্লবী থানা-পুলিশ।
পল্লবীর ওসি মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেছেন, হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনো জানা যায়নি। অভিযুক্ত ব্যক্তি গুরুতর আহত। তিনি সুস্থ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। নিহত শিশুদের মা রোজিনা এই ঘটনায় মামলা করেছেন।

জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে পরিবেশগত ছাড়পত্র ও ইটিপি ছাড়াই পরিচালিত অবৈধ শিল্পকারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে চারটি কারখানার বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী। তবে সেখানে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যকে পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
এর আগে, গত রোববার জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক নেতারা সেলিম ওসমানের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। প্রায়ই তিনি গার্মেন্টসে অফিস করছেন, এমন গুঞ্জনের জবাবে তারেক আল মেহেদী জানান, সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁদের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।
সেই বৈঠকের পরদিন উইজডম অ্যাটায়ার্সে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেলিম ওসমান নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এমপি ও আলোচিত আওয়ামী লীগের এমপি শামীম ওসমানের বড় ভাই।

জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী। তবে সেখানে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যকে পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
এর আগে, গত রোববার জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক নেতারা সেলিম ওসমানের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। প্রায়ই তিনি গার্মেন্টসে অফিস করছেন, এমন গুঞ্জনের জবাবে তারেক আল মেহেদী জানান, সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁদের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।
সেই বৈঠকের পরদিন উইজডম অ্যাটায়ার্সে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেলিম ওসমান নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এমপি ও আলোচিত আওয়ামী লীগের এমপি শামীম ওসমানের বড় ভাই।

‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড় ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১৬ নভেম্বর ২০২৪
রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে পরিবেশগত ছাড়পত্র ও ইটিপি ছাড়াই পরিচালিত অবৈধ শিল্পকারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে চারটি কারখানার বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম শাহজাহান শেখ (৪৫)। তিনি দক্ষিণখানের আশকোনা ডিলার বাড়ির হাকিম উদ্দিনের ছেলে। জানা গেছে, শাহজাহান শেখ বিমানবন্দর থানা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। পাশাপাশি তিনি আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি ও ডিশের ব্যবসা করতেন।
ওই এলাকার ব্যবসায়ী মাহফুজুর রহমান মিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহজাহান ডিলার একটি গলি থেকে দৌড়ে তালতলা মোড়ের দিকে আসেন। তখন কয়েক দুর্বৃত্ত পেছন থেকে দৌড়ে এসে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপায়। এতে তাঁর মাথা দুই খণ্ড হয়ে যায়। পরে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।’
মাহফুজ আরও জানান, দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থলে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও একটি ক্যাপ (টুপি) ফেলে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কিছু বুঝে ওঠার আগেই প্রকাশ্যে কিছু লোক শাহজাহানকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে গেছে। কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
হত্যাকাণ্ডের পরপরই দক্ষিণখান থানা পুলিশ, র্যাব, ডিবি ও গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনকে ঘটনাস্থলে এসে আলামত সংগ্রহ করতে দেখা যায়।
ডিএমপির দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, কতিপয় অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে শাহজাহান শেখকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মাথা, মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে গুরুতর জখম করে। তিনি ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীরা মৃত্যু নিশ্চিত করে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুতসহ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীদের শনাক্তকরণসহ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম শাহজাহান শেখ (৪৫)। তিনি দক্ষিণখানের আশকোনা ডিলার বাড়ির হাকিম উদ্দিনের ছেলে। জানা গেছে, শাহজাহান শেখ বিমানবন্দর থানা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। পাশাপাশি তিনি আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি ও ডিশের ব্যবসা করতেন।
ওই এলাকার ব্যবসায়ী মাহফুজুর রহমান মিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহজাহান ডিলার একটি গলি থেকে দৌড়ে তালতলা মোড়ের দিকে আসেন। তখন কয়েক দুর্বৃত্ত পেছন থেকে দৌড়ে এসে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপায়। এতে তাঁর মাথা দুই খণ্ড হয়ে যায়। পরে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।’
মাহফুজ আরও জানান, দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থলে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও একটি ক্যাপ (টুপি) ফেলে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কিছু বুঝে ওঠার আগেই প্রকাশ্যে কিছু লোক শাহজাহানকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে গেছে। কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
হত্যাকাণ্ডের পরপরই দক্ষিণখান থানা পুলিশ, র্যাব, ডিবি ও গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনকে ঘটনাস্থলে এসে আলামত সংগ্রহ করতে দেখা যায়।
ডিএমপির দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, কতিপয় অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে শাহজাহান শেখকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মাথা, মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে গুরুতর জখম করে। তিনি ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীরা মৃত্যু নিশ্চিত করে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুতসহ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীদের শনাক্তকরণসহ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড় ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১৬ নভেম্বর ২০২৪
জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের
১ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে পরিবেশগত ছাড়পত্র ও ইটিপি ছাড়াই পরিচালিত অবৈধ শিল্পকারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে চারটি কারখানার বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিদ্দিক হোসেন জানান, সকালে শিশুটির মা ঘরের ভেতরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় সবার অজান্তে ত্বহা বাড়ির পাশের একটি ছোট ডোবায় পড়ে যায়। কিছু সময় পর শিশুটিকে দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে ডোবা থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে দ্রুত কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলমাকান্দা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুমন জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটি মারা গেছে।

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিদ্দিক হোসেন জানান, সকালে শিশুটির মা ঘরের ভেতরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় সবার অজান্তে ত্বহা বাড়ির পাশের একটি ছোট ডোবায় পড়ে যায়। কিছু সময় পর শিশুটিকে দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে ডোবা থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে দ্রুত কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলমাকান্দা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুমন জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটি মারা গেছে।

‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড় ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১৬ নভেম্বর ২০২৪
জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে পরিবেশগত ছাড়পত্র ও ইটিপি ছাড়াই পরিচালিত অবৈধ শিল্পকারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে চারটি কারখানার বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
২ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীতে পরিবেশগত ছাড়পত্র ও ইটিপি ছাড়াই পরিচালিত অবৈধ শিল্পকারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে চারটি কারখানার বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দিনব্যাপী জেলার সদর ও মাধবদী থানাধীন এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাজ্জাদ জাহিদ রাতুল। অভিযানকালে পরিবেশ অধিদপ্তর নরসিংদী জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষায় জেলা পুলিশ ও র্যাব-১১-এর একটি টহল দল অভিযানে সহায়তা করে।
সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কারখানাগুলো হচ্ছে নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর এলাকার মেসার্স রিহাম টেক্সটাইল, মাধবদীর বাগদাদ ডাইং, একই উপজেলার মেসার্স জে অ্যান্ড বি টেক্সটাইল মিলস এবং সদর উপজেলার ডেং ফেং লিমিটেড।
নরসিংদী জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. বদরুল হুদা বলেন, পরিবেশগত ছাড়পত্র ও ইটিপিবিহীনভাবে পরিচালিত তিনটি ডাইং ও একটি ব্যাটারি কারখানার সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। পরিবেশদূষণ রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

নরসিংদীতে পরিবেশগত ছাড়পত্র ও ইটিপি ছাড়াই পরিচালিত অবৈধ শিল্পকারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে চারটি কারখানার বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দিনব্যাপী জেলার সদর ও মাধবদী থানাধীন এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাজ্জাদ জাহিদ রাতুল। অভিযানকালে পরিবেশ অধিদপ্তর নরসিংদী জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষায় জেলা পুলিশ ও র্যাব-১১-এর একটি টহল দল অভিযানে সহায়তা করে।
সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কারখানাগুলো হচ্ছে নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর এলাকার মেসার্স রিহাম টেক্সটাইল, মাধবদীর বাগদাদ ডাইং, একই উপজেলার মেসার্স জে অ্যান্ড বি টেক্সটাইল মিলস এবং সদর উপজেলার ডেং ফেং লিমিটেড।
নরসিংদী জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. বদরুল হুদা বলেন, পরিবেশগত ছাড়পত্র ও ইটিপিবিহীনভাবে পরিচালিত তিনটি ডাইং ও একটি ব্যাটারি কারখানার সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। পরিবেশদূষণ রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড় ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১৬ নভেম্বর ২০২৪
জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে