নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি নামে একটি সংগঠনের পরামর্শক মিজানুর রহমান সোহেলকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বাসা থেকে তুলে নিয়ে আজ বুধবার সকালে ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
মিজানুর রহমান সোহেল আজ সকাল ১০টায় মুঠোফোনে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিবির গাড়িতে করে তাঁকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে সোহেলকে রাজধানীর নতুন বাড্ডায় তাঁর নিজ বাসা থেকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়।
আজ দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি নামে একটি সংগঠনের এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার) বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। মিজানুর রহমান এই সংগঠনের পরামর্শক। সেই সঙ্গে তিনি দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন বিভাগের প্রধান।
মিজানুর রহমান বলেন, “কী কারণে আমাকে নেওয়া হয়েছে, সুস্পষ্টভাবে তারা (ডিবি) জানায়নি। তবে আজ দুপুর ১২টায় ‘বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির’ এনইআইআর বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। আমি এটার পরামর্শক ছিলাম। সংবাদ সম্মেলনটি বন্ধ করতেই আমাকে নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করছি। তারা আমাকে এই সংবাদ সম্মেলনটির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ”
বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও সুমাসটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী আবু সাঈদ পিয়াস এখনো ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন বলে জানান তিনি।
এদিকে সোহেলকে সকালে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘একটি সংগঠনের সংবাদ সম্মেলনের ব্যানারে থাকা মোবাইল নম্বরকে কেন্দ্র করে তাঁকে (সোহেল) নিয়ে আসা হয়। সেই নম্বর কোনো সাংবাদিকের কিনা তা তো আগে থেকে জানার সুযোগ নাই। সেই নম্বরের জেরেই তাঁকে নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিনি বলেছেন, তাঁর নম্বরটি ভুলবশত ব্যানারে দেওয়া হয়েছে। পরে সকালে তাঁকে ডিবি পুলিশের গাড়িতে করেই বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে বাসায় ফেরার পর সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে এক পোস্ট দিয়েছেন মিজানুর রহমান সোহেল।
তিনি লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। বিনা অপরাধে প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা ডিবি হেফাজতে থাকার পর তারা আমাকে স্বসম্মানে মাত্র বাসায় পৌঁছে দিয়েছে।
গত রাত ১২টার দিকে ডিবি প্রধান আমার সঙ্গে কথা বলবেন, এই অজুহাতে ৫ / ৬ জন ডিবি সদস্য জোর করে আমাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। ডিবিতে নিয়ে আসামীর খাতায় আমার নাম লেখা হয়। জুতা-বেল্ট খুলে রেখে গারদে আসামীদের সাথে আমাকে রাখা হয়। কিন্তু কেন আমাকে আটক করা হলো? তা আমি যেমন জানতাম না, তেমনি যারা আমাকে তুলে এনেছিলেন বা ডিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও কিছু বলতে পারেননি। দীর্ঘ সময় পর বুঝতে পারলাম, সরকারের একজন উপদেষ্টার ইশারায় মাত্র ৯ জন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে মনোপলি ব্যবসা করার সুযোগ দেয়ার জন্যই আমাকে আটক করা হয়েছিল। আমার সাথে সংগঠনের সেক্রেটারি আবু সাঈদ পিয়াসকেও আটক করা হয়। তিনি এখনও ডিবি কার্যালয়ে আছেন।’
দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন বিভাগের প্রধান আরও বলেন, ‘আজ (বুধবার) ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিফিকেশন রেজিস্টার (এনইআইআর) নিয়ে ডিআরইউতে মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ (এমবিসিবি)-এর প্রেস কনফারেন্স করার কথা ছিল। আমি সেখানে ছিলাম মিডিয়া পরামর্শক। সেই প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করাই তাদের প্রধান টার্গেট ছিল। কিন্তু তাদের জন্য আফসোস, যে উদ্দেশ্যে তারা প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করতে চাইলো সেটা দেশের সবাই জেনে গেল।’
পোস্টে সোহেল বলেন, ‘দেশের মুক্ত বাণিজ্য নীতির সঙ্গে এনইআইআর স্পষ্টতই সাংঘর্ষিক। প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে দেশে প্রতিযোগিতা কমিশনও রয়েছে। অথচ মাত্র ৯ জন ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে সারাদেশে ২৫ হাজার মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে পথে বসানোর গভীর চক্রান্ত চলছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে গ্রামের সাধারণ মানুষ, প্রবাসীসহ অনেকেই বিপদে পড়বেন। একটা চেইন ভেঙ্গে পড়বে। অনেক ব্যবসায়ী পথে বসে যাবে। জেনে রাখা ভালো, এই ৯ জনের একজন ওই উপদেষ্টার স্কুল-বন্ধু।’
সোহেল আরও লিখেছেন, “একটা ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বললে সরকার কেন ভয় পায়? শুধুমাত্র প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করতেই কি আমাকে গভীর রাতে জোর করে তুলে নিতে হলো? যারা মুখে ‘বাকস্বাধীনতা’র বুলি আওড়ান, তারাই কি আমাকে বাকরুদ্ধ করতে এই আয়োজন করলেন? মগের মুল্লুকে এই কি তবে বাকস্বাধীনতার বাস্তব চিত্র?”
তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে আটক করার ঘটনা জানাজানি হতেই বহু শুভাকাঙ্ক্ষী, ভাই, বন্ধু, সহকর্মী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। অনেকেই খবর নিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস দিয়েছেন, বিবৃতি দিয়েছেন, সংবাদ প্রকাশ করেছেন। তাদের এই সমর্থন ও আওয়াজের কারণেই আমি দ্রুত মুক্তি পেয়েছি বলে বিশ্বাস করি। যারা আমার পাশে ছিলেন তাদের সবার প্রতি আমার অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।’

মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি নামে একটি সংগঠনের পরামর্শক মিজানুর রহমান সোহেলকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বাসা থেকে তুলে নিয়ে আজ বুধবার সকালে ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
মিজানুর রহমান সোহেল আজ সকাল ১০টায় মুঠোফোনে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিবির গাড়িতে করে তাঁকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে সোহেলকে রাজধানীর নতুন বাড্ডায় তাঁর নিজ বাসা থেকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়।
আজ দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি নামে একটি সংগঠনের এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার) বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। মিজানুর রহমান এই সংগঠনের পরামর্শক। সেই সঙ্গে তিনি দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন বিভাগের প্রধান।
মিজানুর রহমান বলেন, “কী কারণে আমাকে নেওয়া হয়েছে, সুস্পষ্টভাবে তারা (ডিবি) জানায়নি। তবে আজ দুপুর ১২টায় ‘বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির’ এনইআইআর বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। আমি এটার পরামর্শক ছিলাম। সংবাদ সম্মেলনটি বন্ধ করতেই আমাকে নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করছি। তারা আমাকে এই সংবাদ সম্মেলনটির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ”
বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও সুমাসটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী আবু সাঈদ পিয়াস এখনো ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন বলে জানান তিনি।
এদিকে সোহেলকে সকালে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘একটি সংগঠনের সংবাদ সম্মেলনের ব্যানারে থাকা মোবাইল নম্বরকে কেন্দ্র করে তাঁকে (সোহেল) নিয়ে আসা হয়। সেই নম্বর কোনো সাংবাদিকের কিনা তা তো আগে থেকে জানার সুযোগ নাই। সেই নম্বরের জেরেই তাঁকে নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিনি বলেছেন, তাঁর নম্বরটি ভুলবশত ব্যানারে দেওয়া হয়েছে। পরে সকালে তাঁকে ডিবি পুলিশের গাড়িতে করেই বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে বাসায় ফেরার পর সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে এক পোস্ট দিয়েছেন মিজানুর রহমান সোহেল।
তিনি লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। বিনা অপরাধে প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা ডিবি হেফাজতে থাকার পর তারা আমাকে স্বসম্মানে মাত্র বাসায় পৌঁছে দিয়েছে।
গত রাত ১২টার দিকে ডিবি প্রধান আমার সঙ্গে কথা বলবেন, এই অজুহাতে ৫ / ৬ জন ডিবি সদস্য জোর করে আমাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। ডিবিতে নিয়ে আসামীর খাতায় আমার নাম লেখা হয়। জুতা-বেল্ট খুলে রেখে গারদে আসামীদের সাথে আমাকে রাখা হয়। কিন্তু কেন আমাকে আটক করা হলো? তা আমি যেমন জানতাম না, তেমনি যারা আমাকে তুলে এনেছিলেন বা ডিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও কিছু বলতে পারেননি। দীর্ঘ সময় পর বুঝতে পারলাম, সরকারের একজন উপদেষ্টার ইশারায় মাত্র ৯ জন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে মনোপলি ব্যবসা করার সুযোগ দেয়ার জন্যই আমাকে আটক করা হয়েছিল। আমার সাথে সংগঠনের সেক্রেটারি আবু সাঈদ পিয়াসকেও আটক করা হয়। তিনি এখনও ডিবি কার্যালয়ে আছেন।’
দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন বিভাগের প্রধান আরও বলেন, ‘আজ (বুধবার) ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিফিকেশন রেজিস্টার (এনইআইআর) নিয়ে ডিআরইউতে মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ (এমবিসিবি)-এর প্রেস কনফারেন্স করার কথা ছিল। আমি সেখানে ছিলাম মিডিয়া পরামর্শক। সেই প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করাই তাদের প্রধান টার্গেট ছিল। কিন্তু তাদের জন্য আফসোস, যে উদ্দেশ্যে তারা প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করতে চাইলো সেটা দেশের সবাই জেনে গেল।’
পোস্টে সোহেল বলেন, ‘দেশের মুক্ত বাণিজ্য নীতির সঙ্গে এনইআইআর স্পষ্টতই সাংঘর্ষিক। প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে দেশে প্রতিযোগিতা কমিশনও রয়েছে। অথচ মাত্র ৯ জন ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে সারাদেশে ২৫ হাজার মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে পথে বসানোর গভীর চক্রান্ত চলছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে গ্রামের সাধারণ মানুষ, প্রবাসীসহ অনেকেই বিপদে পড়বেন। একটা চেইন ভেঙ্গে পড়বে। অনেক ব্যবসায়ী পথে বসে যাবে। জেনে রাখা ভালো, এই ৯ জনের একজন ওই উপদেষ্টার স্কুল-বন্ধু।’
সোহেল আরও লিখেছেন, “একটা ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বললে সরকার কেন ভয় পায়? শুধুমাত্র প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করতেই কি আমাকে গভীর রাতে জোর করে তুলে নিতে হলো? যারা মুখে ‘বাকস্বাধীনতা’র বুলি আওড়ান, তারাই কি আমাকে বাকরুদ্ধ করতে এই আয়োজন করলেন? মগের মুল্লুকে এই কি তবে বাকস্বাধীনতার বাস্তব চিত্র?”
তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে আটক করার ঘটনা জানাজানি হতেই বহু শুভাকাঙ্ক্ষী, ভাই, বন্ধু, সহকর্মী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। অনেকেই খবর নিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস দিয়েছেন, বিবৃতি দিয়েছেন, সংবাদ প্রকাশ করেছেন। তাদের এই সমর্থন ও আওয়াজের কারণেই আমি দ্রুত মুক্তি পেয়েছি বলে বিশ্বাস করি। যারা আমার পাশে ছিলেন তাদের সবার প্রতি আমার অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি নামে একটি সংগঠনের পরামর্শক মিজানুর রহমান সোহেলকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বাসা থেকে তুলে নিয়ে আজ বুধবার সকালে ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
মিজানুর রহমান সোহেল আজ সকাল ১০টায় মুঠোফোনে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিবির গাড়িতে করে তাঁকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে সোহেলকে রাজধানীর নতুন বাড্ডায় তাঁর নিজ বাসা থেকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়।
আজ দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি নামে একটি সংগঠনের এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার) বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। মিজানুর রহমান এই সংগঠনের পরামর্শক। সেই সঙ্গে তিনি দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন বিভাগের প্রধান।
মিজানুর রহমান বলেন, “কী কারণে আমাকে নেওয়া হয়েছে, সুস্পষ্টভাবে তারা (ডিবি) জানায়নি। তবে আজ দুপুর ১২টায় ‘বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির’ এনইআইআর বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। আমি এটার পরামর্শক ছিলাম। সংবাদ সম্মেলনটি বন্ধ করতেই আমাকে নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করছি। তারা আমাকে এই সংবাদ সম্মেলনটির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ”
বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও সুমাসটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী আবু সাঈদ পিয়াস এখনো ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন বলে জানান তিনি।
এদিকে সোহেলকে সকালে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘একটি সংগঠনের সংবাদ সম্মেলনের ব্যানারে থাকা মোবাইল নম্বরকে কেন্দ্র করে তাঁকে (সোহেল) নিয়ে আসা হয়। সেই নম্বর কোনো সাংবাদিকের কিনা তা তো আগে থেকে জানার সুযোগ নাই। সেই নম্বরের জেরেই তাঁকে নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিনি বলেছেন, তাঁর নম্বরটি ভুলবশত ব্যানারে দেওয়া হয়েছে। পরে সকালে তাঁকে ডিবি পুলিশের গাড়িতে করেই বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে বাসায় ফেরার পর সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে এক পোস্ট দিয়েছেন মিজানুর রহমান সোহেল।
তিনি লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। বিনা অপরাধে প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা ডিবি হেফাজতে থাকার পর তারা আমাকে স্বসম্মানে মাত্র বাসায় পৌঁছে দিয়েছে।
গত রাত ১২টার দিকে ডিবি প্রধান আমার সঙ্গে কথা বলবেন, এই অজুহাতে ৫ / ৬ জন ডিবি সদস্য জোর করে আমাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। ডিবিতে নিয়ে আসামীর খাতায় আমার নাম লেখা হয়। জুতা-বেল্ট খুলে রেখে গারদে আসামীদের সাথে আমাকে রাখা হয়। কিন্তু কেন আমাকে আটক করা হলো? তা আমি যেমন জানতাম না, তেমনি যারা আমাকে তুলে এনেছিলেন বা ডিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও কিছু বলতে পারেননি। দীর্ঘ সময় পর বুঝতে পারলাম, সরকারের একজন উপদেষ্টার ইশারায় মাত্র ৯ জন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে মনোপলি ব্যবসা করার সুযোগ দেয়ার জন্যই আমাকে আটক করা হয়েছিল। আমার সাথে সংগঠনের সেক্রেটারি আবু সাঈদ পিয়াসকেও আটক করা হয়। তিনি এখনও ডিবি কার্যালয়ে আছেন।’
দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন বিভাগের প্রধান আরও বলেন, ‘আজ (বুধবার) ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিফিকেশন রেজিস্টার (এনইআইআর) নিয়ে ডিআরইউতে মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ (এমবিসিবি)-এর প্রেস কনফারেন্স করার কথা ছিল। আমি সেখানে ছিলাম মিডিয়া পরামর্শক। সেই প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করাই তাদের প্রধান টার্গেট ছিল। কিন্তু তাদের জন্য আফসোস, যে উদ্দেশ্যে তারা প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করতে চাইলো সেটা দেশের সবাই জেনে গেল।’
পোস্টে সোহেল বলেন, ‘দেশের মুক্ত বাণিজ্য নীতির সঙ্গে এনইআইআর স্পষ্টতই সাংঘর্ষিক। প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে দেশে প্রতিযোগিতা কমিশনও রয়েছে। অথচ মাত্র ৯ জন ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে সারাদেশে ২৫ হাজার মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে পথে বসানোর গভীর চক্রান্ত চলছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে গ্রামের সাধারণ মানুষ, প্রবাসীসহ অনেকেই বিপদে পড়বেন। একটা চেইন ভেঙ্গে পড়বে। অনেক ব্যবসায়ী পথে বসে যাবে। জেনে রাখা ভালো, এই ৯ জনের একজন ওই উপদেষ্টার স্কুল-বন্ধু।’
সোহেল আরও লিখেছেন, “একটা ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বললে সরকার কেন ভয় পায়? শুধুমাত্র প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করতেই কি আমাকে গভীর রাতে জোর করে তুলে নিতে হলো? যারা মুখে ‘বাকস্বাধীনতা’র বুলি আওড়ান, তারাই কি আমাকে বাকরুদ্ধ করতে এই আয়োজন করলেন? মগের মুল্লুকে এই কি তবে বাকস্বাধীনতার বাস্তব চিত্র?”
তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে আটক করার ঘটনা জানাজানি হতেই বহু শুভাকাঙ্ক্ষী, ভাই, বন্ধু, সহকর্মী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। অনেকেই খবর নিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস দিয়েছেন, বিবৃতি দিয়েছেন, সংবাদ প্রকাশ করেছেন। তাদের এই সমর্থন ও আওয়াজের কারণেই আমি দ্রুত মুক্তি পেয়েছি বলে বিশ্বাস করি। যারা আমার পাশে ছিলেন তাদের সবার প্রতি আমার অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।’

মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি নামে একটি সংগঠনের পরামর্শক মিজানুর রহমান সোহেলকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বাসা থেকে তুলে নিয়ে আজ বুধবার সকালে ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
মিজানুর রহমান সোহেল আজ সকাল ১০টায় মুঠোফোনে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিবির গাড়িতে করে তাঁকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে সোহেলকে রাজধানীর নতুন বাড্ডায় তাঁর নিজ বাসা থেকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়।
আজ দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি নামে একটি সংগঠনের এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার) বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। মিজানুর রহমান এই সংগঠনের পরামর্শক। সেই সঙ্গে তিনি দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন বিভাগের প্রধান।
মিজানুর রহমান বলেন, “কী কারণে আমাকে নেওয়া হয়েছে, সুস্পষ্টভাবে তারা (ডিবি) জানায়নি। তবে আজ দুপুর ১২টায় ‘বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির’ এনইআইআর বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। আমি এটার পরামর্শক ছিলাম। সংবাদ সম্মেলনটি বন্ধ করতেই আমাকে নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করছি। তারা আমাকে এই সংবাদ সম্মেলনটির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ”
বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও সুমাসটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী আবু সাঈদ পিয়াস এখনো ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন বলে জানান তিনি।
এদিকে সোহেলকে সকালে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘একটি সংগঠনের সংবাদ সম্মেলনের ব্যানারে থাকা মোবাইল নম্বরকে কেন্দ্র করে তাঁকে (সোহেল) নিয়ে আসা হয়। সেই নম্বর কোনো সাংবাদিকের কিনা তা তো আগে থেকে জানার সুযোগ নাই। সেই নম্বরের জেরেই তাঁকে নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিনি বলেছেন, তাঁর নম্বরটি ভুলবশত ব্যানারে দেওয়া হয়েছে। পরে সকালে তাঁকে ডিবি পুলিশের গাড়িতে করেই বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে বাসায় ফেরার পর সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে এক পোস্ট দিয়েছেন মিজানুর রহমান সোহেল।
তিনি লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। বিনা অপরাধে প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা ডিবি হেফাজতে থাকার পর তারা আমাকে স্বসম্মানে মাত্র বাসায় পৌঁছে দিয়েছে।
গত রাত ১২টার দিকে ডিবি প্রধান আমার সঙ্গে কথা বলবেন, এই অজুহাতে ৫ / ৬ জন ডিবি সদস্য জোর করে আমাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। ডিবিতে নিয়ে আসামীর খাতায় আমার নাম লেখা হয়। জুতা-বেল্ট খুলে রেখে গারদে আসামীদের সাথে আমাকে রাখা হয়। কিন্তু কেন আমাকে আটক করা হলো? তা আমি যেমন জানতাম না, তেমনি যারা আমাকে তুলে এনেছিলেন বা ডিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও কিছু বলতে পারেননি। দীর্ঘ সময় পর বুঝতে পারলাম, সরকারের একজন উপদেষ্টার ইশারায় মাত্র ৯ জন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে মনোপলি ব্যবসা করার সুযোগ দেয়ার জন্যই আমাকে আটক করা হয়েছিল। আমার সাথে সংগঠনের সেক্রেটারি আবু সাঈদ পিয়াসকেও আটক করা হয়। তিনি এখনও ডিবি কার্যালয়ে আছেন।’
দৈনিক ভোরের কাগজের অনলাইন বিভাগের প্রধান আরও বলেন, ‘আজ (বুধবার) ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিফিকেশন রেজিস্টার (এনইআইআর) নিয়ে ডিআরইউতে মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ (এমবিসিবি)-এর প্রেস কনফারেন্স করার কথা ছিল। আমি সেখানে ছিলাম মিডিয়া পরামর্শক। সেই প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করাই তাদের প্রধান টার্গেট ছিল। কিন্তু তাদের জন্য আফসোস, যে উদ্দেশ্যে তারা প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করতে চাইলো সেটা দেশের সবাই জেনে গেল।’
পোস্টে সোহেল বলেন, ‘দেশের মুক্ত বাণিজ্য নীতির সঙ্গে এনইআইআর স্পষ্টতই সাংঘর্ষিক। প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে দেশে প্রতিযোগিতা কমিশনও রয়েছে। অথচ মাত্র ৯ জন ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে সারাদেশে ২৫ হাজার মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে পথে বসানোর গভীর চক্রান্ত চলছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে গ্রামের সাধারণ মানুষ, প্রবাসীসহ অনেকেই বিপদে পড়বেন। একটা চেইন ভেঙ্গে পড়বে। অনেক ব্যবসায়ী পথে বসে যাবে। জেনে রাখা ভালো, এই ৯ জনের একজন ওই উপদেষ্টার স্কুল-বন্ধু।’
সোহেল আরও লিখেছেন, “একটা ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বললে সরকার কেন ভয় পায়? শুধুমাত্র প্রেস কনফারেন্স বন্ধ করতেই কি আমাকে গভীর রাতে জোর করে তুলে নিতে হলো? যারা মুখে ‘বাকস্বাধীনতা’র বুলি আওড়ান, তারাই কি আমাকে বাকরুদ্ধ করতে এই আয়োজন করলেন? মগের মুল্লুকে এই কি তবে বাকস্বাধীনতার বাস্তব চিত্র?”
তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে আটক করার ঘটনা জানাজানি হতেই বহু শুভাকাঙ্ক্ষী, ভাই, বন্ধু, সহকর্মী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। অনেকেই খবর নিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস দিয়েছেন, বিবৃতি দিয়েছেন, সংবাদ প্রকাশ করেছেন। তাদের এই সমর্থন ও আওয়াজের কারণেই আমি দ্রুত মুক্তি পেয়েছি বলে বিশ্বাস করি। যারা আমার পাশে ছিলেন তাদের সবার প্রতি আমার অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।’

সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়, আমাদের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিক হতে হবে। এসবের জন্য সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার।’ আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম জেলা...
৪ মিনিট আগে
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ময়েজ উদ্দিন জানান, বিকেলে শিশুটি তার শখের বিড়াল নিয়ে খেলা করছিল। এ সময় বিড়ালটি দৌড়ে সিঁড়িঘরের টিনের চালের ওপর উঠে যায়। পরে যুথি বিড়ালটিকে নামাতে সেখানে উঠলে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের মেইন লাইনের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়।
১৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় গভীর রাতে লরির সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রাইভেট কার আরোহী আজম সোহেল (৪০) নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে নগরের পতেঙ্গা থানাধীন চরপাড়া এলাকার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভাটপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে জামায়াতের চার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেন দলটির নেতারা। তবে পাল্টা অভিযোগ করে বিএনপির দাবি, জামায়াতের লোকজনের হামলায় তাঁদের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়, আমাদের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিক হতে হবে। এসবের জন্য সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার।’
আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ: নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বদিউল আলম মজুমদার এসব কথা বলেন। সুজনের চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর কমিটি এই বৈঠকের আয়োজন করে।
সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সংস্কারের ক্ষেত্রে কতগুলো বাধা আছে, সেসব বাধা দূর করা দরকার। দুর্বৃত্তায়িত রাজনৈতিক অঙ্গন, দুর্বৃত্তায়িত নির্বাচনী অঙ্গন, টাকার খেলা, সঠিক ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা। একই সঙ্গে গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজকে এ ক্ষেত্রে সোচ্চার ভূমিকা পালন করা কিংবা তাদের ওয়াচডগের ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ সুগম হবে।
বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন ইস্ট ডেল্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ সিকান্দার খান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মো. মনজুরুল কিবরিয়া, সুজন চট্টগ্রামের সম্পাদক অ্যাডভোকেট আখতার কবির চৌধুরী প্রমুখ।

সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়, আমাদের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিক হতে হবে। এসবের জন্য সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার।’
আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ: নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বদিউল আলম মজুমদার এসব কথা বলেন। সুজনের চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর কমিটি এই বৈঠকের আয়োজন করে।
সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সংস্কারের ক্ষেত্রে কতগুলো বাধা আছে, সেসব বাধা দূর করা দরকার। দুর্বৃত্তায়িত রাজনৈতিক অঙ্গন, দুর্বৃত্তায়িত নির্বাচনী অঙ্গন, টাকার খেলা, সঠিক ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা। একই সঙ্গে গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজকে এ ক্ষেত্রে সোচ্চার ভূমিকা পালন করা কিংবা তাদের ওয়াচডগের ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ সুগম হবে।
বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন ইস্ট ডেল্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ সিকান্দার খান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মো. মনজুরুল কিবরিয়া, সুজন চট্টগ্রামের সম্পাদক অ্যাডভোকেট আখতার কবির চৌধুরী প্রমুখ।

মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘কী কারণে আমাকে নেওয়া হয়েছে, সুস্পষ্টভাবে তারা (ডিবি) জানায়নি। তবে আজ দুপুর ১২টায় ‘বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির’ এনইআইআর বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। আমি এটার পরামর্শক ছিলাম। সংবাদ সম্মেলনটি বন্ধ করতেই আমাকে নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করছি। তারা আমাকে এই সংবাদ
১৯ নভেম্বর ২০২৫
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ময়েজ উদ্দিন জানান, বিকেলে শিশুটি তার শখের বিড়াল নিয়ে খেলা করছিল। এ সময় বিড়ালটি দৌড়ে সিঁড়িঘরের টিনের চালের ওপর উঠে যায়। পরে যুথি বিড়ালটিকে নামাতে সেখানে উঠলে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের মেইন লাইনের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়।
১৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় গভীর রাতে লরির সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রাইভেট কার আরোহী আজম সোহেল (৪০) নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে নগরের পতেঙ্গা থানাধীন চরপাড়া এলাকার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভাটপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে জামায়াতের চার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেন দলটির নেতারা। তবে পাল্টা অভিযোগ করে বিএনপির দাবি, জামায়াতের লোকজনের হামলায় তাঁদের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেবড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি

নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলায় টিনের চাল থেকে বিড়াল নামাতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে একটি শিশু মারা গেছে। তার নাম যুথি খাতুন (১২)।
আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার বনপাড়া বাইপাস মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
যুথি ওই এলাকার জহুরুল ইসলামের মেয়ে। মা-বাবার বিচ্ছেদের কারণে শিশুটির লেখাপড়া বন্ধ ছিল বলে জানা গেছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ময়েজ উদ্দিন জানান, বিকেলে শিশুটি তার শখের বিড়াল নিয়ে খেলা করছিল। এ সময় বিড়ালটি দৌড়ে সিঁড়িঘরের টিনের চালের ওপর উঠে যায়। পরে যুথি বিড়ালটিকে নামাতে সেখানে উঠলে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের মেইন লাইনের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলায় টিনের চাল থেকে বিড়াল নামাতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে একটি শিশু মারা গেছে। তার নাম যুথি খাতুন (১২)।
আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার বনপাড়া বাইপাস মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
যুথি ওই এলাকার জহুরুল ইসলামের মেয়ে। মা-বাবার বিচ্ছেদের কারণে শিশুটির লেখাপড়া বন্ধ ছিল বলে জানা গেছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ময়েজ উদ্দিন জানান, বিকেলে শিশুটি তার শখের বিড়াল নিয়ে খেলা করছিল। এ সময় বিড়ালটি দৌড়ে সিঁড়িঘরের টিনের চালের ওপর উঠে যায়। পরে যুথি বিড়ালটিকে নামাতে সেখানে উঠলে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের মেইন লাইনের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘কী কারণে আমাকে নেওয়া হয়েছে, সুস্পষ্টভাবে তারা (ডিবি) জানায়নি। তবে আজ দুপুর ১২টায় ‘বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির’ এনইআইআর বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। আমি এটার পরামর্শক ছিলাম। সংবাদ সম্মেলনটি বন্ধ করতেই আমাকে নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করছি। তারা আমাকে এই সংবাদ
১৯ নভেম্বর ২০২৫
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়, আমাদের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিক হতে হবে। এসবের জন্য সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার।’ আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম জেলা...
৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় গভীর রাতে লরির সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রাইভেট কার আরোহী আজম সোহেল (৪০) নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে নগরের পতেঙ্গা থানাধীন চরপাড়া এলাকার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভাটপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে জামায়াতের চার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেন দলটির নেতারা। তবে পাল্টা অভিযোগ করে বিএনপির দাবি, জামায়াতের লোকজনের হামলায় তাঁদের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় লরির সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রাইভেট কার আরোহী আজম সোহেল (৪০) নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে নগরের পতেঙ্গা থানাধীন চরপাড়া এলাকার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আজম সোহেল ইপিজেড থানা যুবদলের সদস্যসচিব এবং বন্দরটিলা এলাকার জাহাঙ্গীর সওদাগরের ছেলে।
ঘটনার বিষয়ে রোববার পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তফা আহমেদ জানান, রাতে সম্ভবত তিনি (সোহেল) পতেঙ্গা সি-বিচ এলাকা থেকে প্রাইভেট কার চালিয়ে ফিরছিলেন। এ সময় কাঠগড় এলাকায় একটি চলন্ত লরির পেছনে ধাক্কা দেয় প্রাইভেট কারটি। এতে গাড়িটি দুমড়েমুচড়ে গিয়ে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে জিইসি মোড়ে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরে সোহেলের লাশ তাঁর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে জানান তিনি।

চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় লরির সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রাইভেট কার আরোহী আজম সোহেল (৪০) নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে নগরের পতেঙ্গা থানাধীন চরপাড়া এলাকার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আজম সোহেল ইপিজেড থানা যুবদলের সদস্যসচিব এবং বন্দরটিলা এলাকার জাহাঙ্গীর সওদাগরের ছেলে।
ঘটনার বিষয়ে রোববার পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তফা আহমেদ জানান, রাতে সম্ভবত তিনি (সোহেল) পতেঙ্গা সি-বিচ এলাকা থেকে প্রাইভেট কার চালিয়ে ফিরছিলেন। এ সময় কাঠগড় এলাকায় একটি চলন্ত লরির পেছনে ধাক্কা দেয় প্রাইভেট কারটি। এতে গাড়িটি দুমড়েমুচড়ে গিয়ে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে জিইসি মোড়ে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরে সোহেলের লাশ তাঁর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে জানান তিনি।

মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘কী কারণে আমাকে নেওয়া হয়েছে, সুস্পষ্টভাবে তারা (ডিবি) জানায়নি। তবে আজ দুপুর ১২টায় ‘বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির’ এনইআইআর বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। আমি এটার পরামর্শক ছিলাম। সংবাদ সম্মেলনটি বন্ধ করতেই আমাকে নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করছি। তারা আমাকে এই সংবাদ
১৯ নভেম্বর ২০২৫
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়, আমাদের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিক হতে হবে। এসবের জন্য সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার।’ আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম জেলা...
৪ মিনিট আগে
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ময়েজ উদ্দিন জানান, বিকেলে শিশুটি তার শখের বিড়াল নিয়ে খেলা করছিল। এ সময় বিড়ালটি দৌড়ে সিঁড়িঘরের টিনের চালের ওপর উঠে যায়। পরে যুথি বিড়ালটিকে নামাতে সেখানে উঠলে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের মেইন লাইনের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়।
১৭ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভাটপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে জামায়াতের চার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেন দলটির নেতারা। তবে পাল্টা অভিযোগ করে বিএনপির দাবি, জামায়াতের লোকজনের হামলায় তাঁদের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভাটপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে জামায়াতের চার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির নেতারা। তবে পাল্টা অভিযোগ করে বিএনপির দাবি, জামায়াতের লোকজনের হামলায় তাঁদের কয়েকজন আহত হয়েছে।
জামায়াতের ভাষ্যমতে, হামলায় আহত ব্যক্তিরা হলেন গাংনী উপজেলা শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক আলাউদ্দিন বাবলু (৫৫), সারবাটি ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি রবিউল ইসলাম রুবেল (৩৩), ভাটপাড়া ইউনিট বায়তুল মাল সম্পাদক সৌরভ হোসেন (৬৫) ও তাঁর ছেলে শিশির হোসেন (২৮)।
আলাউদ্দিন বাবলু ও সৌরভ হোসেনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহত ব্যক্তিরা বলছেন, রোববার সকালে জামায়াতে ইসলামের স্থানীয় কয়েকজন নারী কর্মী ইয়ানতের টাকা উত্তোলন-সংক্রান্ত বিষয়ে দোকানমালিক সৌরভ হোসেনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। ওই সময় সেখানে স্থানীয় বিএনপির কর্মী জামাল ইয়ানত ও ভোট প্রসঙ্গ তুললে উভয় পক্ষ তর্কে জড়িয়ে যায়। পরে সৌরভ হোসেন ও তাঁর ছেলে শিশিরকে কয়েকজন বিএনপির কর্মী মারধর করেন। সৌরভ বিষয়টি জামায়াতের স্থানীয় নেতাদের জানালে দলের কয়েকজন সেখানে আসেন। তখন বিএনপির কর্মী-সমর্থকেরা তাঁদের ওপর হামলা করেন। পরে আহতদের উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
গাংনী উপজেলা জামায়াতে ইসলামের আমির রবিউল ইসলাম বলেন, ‘বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মী আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করেন। এতে আমাদের চারজন আহত হন। তাঁরা (হামলাকারী) নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এ বিষয়ে আমরা আইনি পদক্ষেপ নেব।’
তবে গাংনী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু বলেন, এখানে হাতাহাতি ও সংঘর্ষের কোনো ঘটনাই ঘটেনি। জামায়াতে ইসলামের লোকজন অতিরঞ্জিত করে বলছে। জামায়াতে ইসলামের লোকজনই আমাদের বিএনপির কর্মীর ওপর হামলা করেছে। এতে কয়েকজন আহত হন।’
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম কুমার দাস বলেন, এ ঘটনায় কোনো পক্ষ এখনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভাটপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে জামায়াতের চার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির নেতারা। তবে পাল্টা অভিযোগ করে বিএনপির দাবি, জামায়াতের লোকজনের হামলায় তাঁদের কয়েকজন আহত হয়েছে।
জামায়াতের ভাষ্যমতে, হামলায় আহত ব্যক্তিরা হলেন গাংনী উপজেলা শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক আলাউদ্দিন বাবলু (৫৫), সারবাটি ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি রবিউল ইসলাম রুবেল (৩৩), ভাটপাড়া ইউনিট বায়তুল মাল সম্পাদক সৌরভ হোসেন (৬৫) ও তাঁর ছেলে শিশির হোসেন (২৮)।
আলাউদ্দিন বাবলু ও সৌরভ হোসেনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহত ব্যক্তিরা বলছেন, রোববার সকালে জামায়াতে ইসলামের স্থানীয় কয়েকজন নারী কর্মী ইয়ানতের টাকা উত্তোলন-সংক্রান্ত বিষয়ে দোকানমালিক সৌরভ হোসেনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। ওই সময় সেখানে স্থানীয় বিএনপির কর্মী জামাল ইয়ানত ও ভোট প্রসঙ্গ তুললে উভয় পক্ষ তর্কে জড়িয়ে যায়। পরে সৌরভ হোসেন ও তাঁর ছেলে শিশিরকে কয়েকজন বিএনপির কর্মী মারধর করেন। সৌরভ বিষয়টি জামায়াতের স্থানীয় নেতাদের জানালে দলের কয়েকজন সেখানে আসেন। তখন বিএনপির কর্মী-সমর্থকেরা তাঁদের ওপর হামলা করেন। পরে আহতদের উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
গাংনী উপজেলা জামায়াতে ইসলামের আমির রবিউল ইসলাম বলেন, ‘বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মী আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করেন। এতে আমাদের চারজন আহত হন। তাঁরা (হামলাকারী) নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এ বিষয়ে আমরা আইনি পদক্ষেপ নেব।’
তবে গাংনী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু বলেন, এখানে হাতাহাতি ও সংঘর্ষের কোনো ঘটনাই ঘটেনি। জামায়াতে ইসলামের লোকজন অতিরঞ্জিত করে বলছে। জামায়াতে ইসলামের লোকজনই আমাদের বিএনপির কর্মীর ওপর হামলা করেছে। এতে কয়েকজন আহত হন।’
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম কুমার দাস বলেন, এ ঘটনায় কোনো পক্ষ এখনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘কী কারণে আমাকে নেওয়া হয়েছে, সুস্পষ্টভাবে তারা (ডিবি) জানায়নি। তবে আজ দুপুর ১২টায় ‘বাংলাদেশ মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির’ এনইআইআর বিষয়ক একটি সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। আমি এটার পরামর্শক ছিলাম। সংবাদ সম্মেলনটি বন্ধ করতেই আমাকে নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করছি। তারা আমাকে এই সংবাদ
১৯ নভেম্বর ২০২৫
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠায় শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনই যথেষ্ট নয়, আমাদের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিক হতে হবে। এসবের জন্য সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার।’ আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম জেলা...
৪ মিনিট আগে
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ময়েজ উদ্দিন জানান, বিকেলে শিশুটি তার শখের বিড়াল নিয়ে খেলা করছিল। এ সময় বিড়ালটি দৌড়ে সিঁড়িঘরের টিনের চালের ওপর উঠে যায়। পরে যুথি বিড়ালটিকে নামাতে সেখানে উঠলে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের মেইন লাইনের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়।
১৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় গভীর রাতে লরির সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রাইভেট কার আরোহী আজম সোহেল (৪০) নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে নগরের পতেঙ্গা থানাধীন চরপাড়া এলাকার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে