আজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
আজ রোববার সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছে। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন। একজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বিপুল সংখ্যক সেনা সদস্যদের উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
আজ দুপুর থেকে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ের সামনে ‘বাংলাদেশের জনগণ’ ব্যানারে গরু জবাই করার কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশ পালিত হয়।
সমাবেশে তারা অভিযোগ করেন, ভারতীয় আগ্রাসন প্রতিরোধে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের তওবা করানোর জন্য এ জিয়াফতের (ভোজসভা) আয়োজন করা হয়েছে। দুপুরে তারা কালো রঙয়ের একটি গরু জবাই করে। পাশেই রান্নার ব্যবস্থা করে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভারতীয় আগ্রাসনে সহায়তা করছে। ফলে তাদের তওবা করার জন্য এ জিয়াফত কর্মসূচি। এখানেই রান্না করে সবাইকে খাওয়ানো হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের এই কর্মসূচি চলে। এরপর পুলিশ তাদের চলে যেতে বললে, তারা যেতে আপত্তি জানায়। একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের উঠিয়ে দেয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার বলেন, ‘সন্ধ্যার পর প্রথম আলো অফিসের সামনে একটি ঝামেলা হয়েছিল। তবে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভকারীরাও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ইটপাটকেল ছুঁড়েছে। পুলিশের ছোড়া সাইন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারসেলের ধোয়ায় ওই এলাকায় ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। প্রথম আলোর একজন সংবাদকর্মী জানান, বাইরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া চললেও প্রথম আলোর কর্মীরা সবাই ভেতরে অবস্থান করেন।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে একদল বিক্ষোভকারী। বাংলাদেশের জনগণের ব্যানারে বিক্ষোভকারীরা ডেইলি স্টারের সামনে জুমার নামাজও আদায় করে। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন ইসলামিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর দাবি, ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তারা এই কর্মসূচি পালন করছেন।
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো পত্রিকা দুটি দেশে ভারতীয় আগ্রাসনে সহায়তা ও শাহবাগী বয়ান তৈরিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখছে বলে বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
আজ রোববার সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছে। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন। একজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বিপুল সংখ্যক সেনা সদস্যদের উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
আজ দুপুর থেকে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ের সামনে ‘বাংলাদেশের জনগণ’ ব্যানারে গরু জবাই করার কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশ পালিত হয়।
সমাবেশে তারা অভিযোগ করেন, ভারতীয় আগ্রাসন প্রতিরোধে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের তওবা করানোর জন্য এ জিয়াফতের (ভোজসভা) আয়োজন করা হয়েছে। দুপুরে তারা কালো রঙয়ের একটি গরু জবাই করে। পাশেই রান্নার ব্যবস্থা করে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভারতীয় আগ্রাসনে সহায়তা করছে। ফলে তাদের তওবা করার জন্য এ জিয়াফত কর্মসূচি। এখানেই রান্না করে সবাইকে খাওয়ানো হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের এই কর্মসূচি চলে। এরপর পুলিশ তাদের চলে যেতে বললে, তারা যেতে আপত্তি জানায়। একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের উঠিয়ে দেয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার বলেন, ‘সন্ধ্যার পর প্রথম আলো অফিসের সামনে একটি ঝামেলা হয়েছিল। তবে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভকারীরাও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ইটপাটকেল ছুঁড়েছে। পুলিশের ছোড়া সাইন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারসেলের ধোয়ায় ওই এলাকায় ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। প্রথম আলোর একজন সংবাদকর্মী জানান, বাইরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া চললেও প্রথম আলোর কর্মীরা সবাই ভেতরে অবস্থান করেন।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে একদল বিক্ষোভকারী। বাংলাদেশের জনগণের ব্যানারে বিক্ষোভকারীরা ডেইলি স্টারের সামনে জুমার নামাজও আদায় করে। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন ইসলামিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর দাবি, ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তারা এই কর্মসূচি পালন করছেন।
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো পত্রিকা দুটি দেশে ভারতীয় আগ্রাসনে সহায়তা ও শাহবাগী বয়ান তৈরিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখছে বলে বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন।

রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৮ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল...
২১ মিনিট আগে
বীর নিবাস নির্মাণ কমিটির সদস্যসচিব ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আলাউদ্দিনের নামে বরাদ্দ হওয়া ঘরটি তিনি না নেওয়ায় কাজ বন্ধ আছে। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী নতুন আবেদন দিয়েছেন। সেই ঘরটি তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া যায় কি না, যাচাই চলছে।’
৩০ মিনিট আগে
বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা জানান, প্রয়োজনীয় সার পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প সার পাওয়া যাচ্ছে, তা-ও নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। খুচরা বিক্রেতারাও বলছেন, ডিলারের কাছে গিয়ে তাঁরা পর্যাপ্ত সার পাচ্ছেন না।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর প্রতিনিধি

রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের উত্তর রহিমাপুর এলাকায় এক মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁর স্ত্রীকে নিজ বাড়িতে হত্যা করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্র রায় (৭৫) ও তাঁর স্ত্রী সুবর্ণা রায় (৬০)। শনিবার দিবাগত গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী দীপক চন্দ্র রায় জানান, তাঁর পরিবার ৪০-৫০ বছর ধরে যোগেশ চন্দ্র রায়ের বাড়ি দেখাশোনা করেন। তিনি প্রতিদিন সকালে কাজ করতে সেখানে যান। আজ সকাল ৭টা পর্যন্ত ঘর থেকে কেউ বের না হওয়ায় সন্দেহ হয়।
দীপক চন্দ্র রায় বলেন, ‘ডাকাডাকি করেও কোনো শব্দ না পেয়ে আশপাশের লোকজনকে ডাকি। এরপর মই বেয়ে ভেতরে ঢুকে দেখি ঘরে কেউ নেই। পরে ডাইনিং রুমের দরজা খুলে দেখি দাদুর রক্তাক্ত লাশ আর রান্না ঘরে দিদার লাশ পড়ে আছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা জানান, যোগেশ চন্দ্র রায় শিক্ষক ছিলেন। ২০১৭ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদ থেকে অবসরে যান। তাঁর দুই ছেলে। বড় ছেলে শোভেন চন্দ্র রায় জয়পুরহাটে এবং ছোট ছেলে রাজেশ খান্না চন্দ্র রায় ঢাকায় পুলিশে চাকরি করেন। গ্রামের বাড়িতে শুধু স্বামী-স্ত্রী থাকতেন।
খবর পেয়ে পুলিশ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোনাব্বর হোসেন এবং মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন বলেন, ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
তারাগঞ্জ থানার এসআই মো. আবু ছাইয়ুম বলেন, ‘দুজনের মাথায় আঘাত করা হয়েছে বলে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত চলছে।’

রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের উত্তর রহিমাপুর এলাকায় এক মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁর স্ত্রীকে নিজ বাড়িতে হত্যা করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্র রায় (৭৫) ও তাঁর স্ত্রী সুবর্ণা রায় (৬০)। শনিবার দিবাগত গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী দীপক চন্দ্র রায় জানান, তাঁর পরিবার ৪০-৫০ বছর ধরে যোগেশ চন্দ্র রায়ের বাড়ি দেখাশোনা করেন। তিনি প্রতিদিন সকালে কাজ করতে সেখানে যান। আজ সকাল ৭টা পর্যন্ত ঘর থেকে কেউ বের না হওয়ায় সন্দেহ হয়।
দীপক চন্দ্র রায় বলেন, ‘ডাকাডাকি করেও কোনো শব্দ না পেয়ে আশপাশের লোকজনকে ডাকি। এরপর মই বেয়ে ভেতরে ঢুকে দেখি ঘরে কেউ নেই। পরে ডাইনিং রুমের দরজা খুলে দেখি দাদুর রক্তাক্ত লাশ আর রান্না ঘরে দিদার লাশ পড়ে আছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা জানান, যোগেশ চন্দ্র রায় শিক্ষক ছিলেন। ২০১৭ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদ থেকে অবসরে যান। তাঁর দুই ছেলে। বড় ছেলে শোভেন চন্দ্র রায় জয়পুরহাটে এবং ছোট ছেলে রাজেশ খান্না চন্দ্র রায় ঢাকায় পুলিশে চাকরি করেন। গ্রামের বাড়িতে শুধু স্বামী-স্ত্রী থাকতেন।
খবর পেয়ে পুলিশ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোনাব্বর হোসেন এবং মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন বলেন, ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
তারাগঞ্জ থানার এসআই মো. আবু ছাইয়ুম বলেন, ‘দুজনের মাথায় আঘাত করা হয়েছে বলে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত চলছে।’

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আজ রোববার সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছেন তারা। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল...
২১ মিনিট আগে
বীর নিবাস নির্মাণ কমিটির সদস্যসচিব ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আলাউদ্দিনের নামে বরাদ্দ হওয়া ঘরটি তিনি না নেওয়ায় কাজ বন্ধ আছে। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী নতুন আবেদন দিয়েছেন। সেই ঘরটি তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া যায় কি না, যাচাই চলছে।’
৩০ মিনিট আগে
বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা জানান, প্রয়োজনীয় সার পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প সার পাওয়া যাচ্ছে, তা-ও নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। খুচরা বিক্রেতারাও বলছেন, ডিলারের কাছে গিয়ে তাঁরা পর্যাপ্ত সার পাচ্ছেন না।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে।
স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, ট্রেনটি পুরোপুরি থামার আগেই নামার চেষ্টা করলে মজনু পড়ে যান। এতে তাঁর মাথা ও দুই পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে। পরে স্টেশনের কর্মচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে রাতেই সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে পাঠান। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশনমাস্টার (ইনচার্জ) আবু হান্নান বলেন, ট্রেনটি চলে যাওয়ার পর খবর পান একজন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি হাসপাতালে পৌঁছার এক ঘণ্টা পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সিরাজগঞ্জ বাজার রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল উদ্দিন বলেন, মরদেহ রোববার সকালে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে।
স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, ট্রেনটি পুরোপুরি থামার আগেই নামার চেষ্টা করলে মজনু পড়ে যান। এতে তাঁর মাথা ও দুই পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে। পরে স্টেশনের কর্মচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে রাতেই সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে পাঠান। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশনমাস্টার (ইনচার্জ) আবু হান্নান বলেন, ট্রেনটি চলে যাওয়ার পর খবর পান একজন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি হাসপাতালে পৌঁছার এক ঘণ্টা পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সিরাজগঞ্জ বাজার রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল উদ্দিন বলেন, মরদেহ রোববার সকালে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আজ রোববার সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছেন তারা। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৮ মিনিট আগে
বীর নিবাস নির্মাণ কমিটির সদস্যসচিব ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আলাউদ্দিনের নামে বরাদ্দ হওয়া ঘরটি তিনি না নেওয়ায় কাজ বন্ধ আছে। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী নতুন আবেদন দিয়েছেন। সেই ঘরটি তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া যায় কি না, যাচাই চলছে।’
৩০ মিনিট আগে
বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা জানান, প্রয়োজনীয় সার পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প সার পাওয়া যাচ্ছে, তা-ও নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। খুচরা বিক্রেতারাও বলছেন, ডিলারের কাছে গিয়ে তাঁরা পর্যাপ্ত সার পাচ্ছেন না।
১ ঘণ্টা আগেমনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি

যশোরের মনিরামপুরের হরিহরনগর ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী (৭৫) জীবনের শেষ বয়সে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। ১৯৭১ সালে শত্রুর বিরুদ্ধে লড়ে দেশ স্বাধীন করলেও তাঁর ভাগ্যে এখনো জোটেনি বীর নিবাসের ঘর।
মনিরামপুরে দুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩৪টি বীর নিবাস নির্মাণ করা হলেও তিনবার আবেদন করে সেই তালিকায় নাম ওঠেনি আরশাদ আলীর। বরাদ্দ পাওয়া ঘরগুলোর মধ্যে একটির মালিকানা দেওয়া হয়েছিল উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আলাউদ্দিনের নামে, যিনি পৌর শহরে তিনতলা বাড়ি ও ঢাকায় ফ্ল্যাটের মালিক। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে আলাউদ্দিন লিখিতভাবে ঘর না নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানান।
মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী জানান, ১৯৭১ সালে ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে খুলনার বটিয়াঘাটা ও বয়রা এলাকায় যুদ্ধ করেছেন তিনি। যুদ্ধের পর মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ ও বিক্রি করে পরিবার চালাতেন। মনিরামপুরের গোয়ালবাড়ি এলাকায় আট শতক জমি কিনে বসতঘর করেছিলেন। কিন্তু জমিটি খাস হয়ে গেলে ২০২৩ সালে সরকার জমি অধিগ্রহণ করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ করে। তাঁর দুই ছেলে ও এক ছেলের শাশুড়ি ওই ঘরগুলো বরাদ্দ পান। শাশুড়ি সেখানে না থাকায় সেই ঘরে উঠেছেন আরশাদ আলী।
আরশাদ আলী বলেন, ‘স্ত্রী মারা গেছেন কয়েক বছর আগে। ছয় ছেলেকে কষ্ট করে বড় করেছি। বসতভিটা দিতে পারিনি বলে সবাই আলাদা থাকে। ২০১৬ সালে ভাতার তালিকায় নাম ওঠে। এখন ২০ হাজার টাকা পাই। এক ছেলেকে বিদেশ পাঠাতে ১০ লাখ টাকা ধার করেছিলাম। দালালের কাছে সেই টাকা খোয়া গেছে। কিস্তি দিয়ে হাতে ৬ হাজার টাকার মতো থাকে।’
আরশাদ আলী আরও বলেন, ‘গোয়ালবাড়ি মৌজায় আরও আট শতক জমি কিনেছি, কিন্তু ঘর তুলতে পারিনি। বীর নিবাসের জন্য দুবার আবেদন করেছি, লাভ হয়নি। আবার আবেদন দিয়েছি। সরকার যদি ঘর দেয়, শেষ বয়সে নিজের ঘরে একটু শান্তিতে থাকতে পারব।’
দুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সাড়ে ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বীর নিবাস নির্মাণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে মনিরামপুরে ৩৪টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। সম্প্রতি নতুন পাঁচটি ঘরের বরাদ্দ এসেছে, যার মধ্যে চারটির নির্মাণকাজ চলছে।
বীর নিবাস নির্মাণ কমিটির সদস্যসচিব ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আলাউদ্দিনের নামে বরাদ্দ হওয়া ঘরটি তিনি না নেওয়ায় কাজ বন্ধ আছে। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী নতুন আবেদন দিয়েছেন। সেই ঘরটি তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া যায় কি না, যাচাই চলছে।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সম্রাট হোসেন বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলীর বিষয়টি খতিয়ে দেখে তাঁর নামে বীর নিবাস বরাদ্দের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

যশোরের মনিরামপুরের হরিহরনগর ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী (৭৫) জীবনের শেষ বয়সে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। ১৯৭১ সালে শত্রুর বিরুদ্ধে লড়ে দেশ স্বাধীন করলেও তাঁর ভাগ্যে এখনো জোটেনি বীর নিবাসের ঘর।
মনিরামপুরে দুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩৪টি বীর নিবাস নির্মাণ করা হলেও তিনবার আবেদন করে সেই তালিকায় নাম ওঠেনি আরশাদ আলীর। বরাদ্দ পাওয়া ঘরগুলোর মধ্যে একটির মালিকানা দেওয়া হয়েছিল উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আলাউদ্দিনের নামে, যিনি পৌর শহরে তিনতলা বাড়ি ও ঢাকায় ফ্ল্যাটের মালিক। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে আলাউদ্দিন লিখিতভাবে ঘর না নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানান।
মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী জানান, ১৯৭১ সালে ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে খুলনার বটিয়াঘাটা ও বয়রা এলাকায় যুদ্ধ করেছেন তিনি। যুদ্ধের পর মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ ও বিক্রি করে পরিবার চালাতেন। মনিরামপুরের গোয়ালবাড়ি এলাকায় আট শতক জমি কিনে বসতঘর করেছিলেন। কিন্তু জমিটি খাস হয়ে গেলে ২০২৩ সালে সরকার জমি অধিগ্রহণ করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ করে। তাঁর দুই ছেলে ও এক ছেলের শাশুড়ি ওই ঘরগুলো বরাদ্দ পান। শাশুড়ি সেখানে না থাকায় সেই ঘরে উঠেছেন আরশাদ আলী।
আরশাদ আলী বলেন, ‘স্ত্রী মারা গেছেন কয়েক বছর আগে। ছয় ছেলেকে কষ্ট করে বড় করেছি। বসতভিটা দিতে পারিনি বলে সবাই আলাদা থাকে। ২০১৬ সালে ভাতার তালিকায় নাম ওঠে। এখন ২০ হাজার টাকা পাই। এক ছেলেকে বিদেশ পাঠাতে ১০ লাখ টাকা ধার করেছিলাম। দালালের কাছে সেই টাকা খোয়া গেছে। কিস্তি দিয়ে হাতে ৬ হাজার টাকার মতো থাকে।’
আরশাদ আলী আরও বলেন, ‘গোয়ালবাড়ি মৌজায় আরও আট শতক জমি কিনেছি, কিন্তু ঘর তুলতে পারিনি। বীর নিবাসের জন্য দুবার আবেদন করেছি, লাভ হয়নি। আবার আবেদন দিয়েছি। সরকার যদি ঘর দেয়, শেষ বয়সে নিজের ঘরে একটু শান্তিতে থাকতে পারব।’
দুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সাড়ে ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বীর নিবাস নির্মাণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে মনিরামপুরে ৩৪টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। সম্প্রতি নতুন পাঁচটি ঘরের বরাদ্দ এসেছে, যার মধ্যে চারটির নির্মাণকাজ চলছে।
বীর নিবাস নির্মাণ কমিটির সদস্যসচিব ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আলাউদ্দিনের নামে বরাদ্দ হওয়া ঘরটি তিনি না নেওয়ায় কাজ বন্ধ আছে। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী নতুন আবেদন দিয়েছেন। সেই ঘরটি তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া যায় কি না, যাচাই চলছে।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সম্রাট হোসেন বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলীর বিষয়টি খতিয়ে দেখে তাঁর নামে বীর নিবাস বরাদ্দের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আজ রোববার সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছেন তারা। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৮ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল...
২১ মিনিট আগে
বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা জানান, প্রয়োজনীয় সার পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প সার পাওয়া যাচ্ছে, তা-ও নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। খুচরা বিক্রেতারাও বলছেন, ডিলারের কাছে গিয়ে তাঁরা পর্যাপ্ত সার পাচ্ছেন না।
১ ঘণ্টা আগেরাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় ডিএপি ও টিএসপি সারের সংকট দেখা দিয়েছে। ন্যায্যমূল্যে সার না পেয়ে চাষিদের মধ্যে হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে। কৃষকের অভিযোগ, কৃত্রিম সংকট ও সিন্ডিকেটের কারণে তাঁদের বেশি দামে সার কিনতে হচ্ছে।
বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা জানান, প্রয়োজনীয় সার পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প সার পাওয়া যাচ্ছে, তা-ও নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। খুচরা বিক্রেতারাও বলছেন, ডিলারের কাছে গিয়ে তাঁরা পর্যাপ্ত সার পাচ্ছেন না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন খুচরা ব্যবসায়ী জানান, ডিলারদের কাছ থেকে পর্যাপ্ত সার না পাওয়ায় তাঁদেরও বেশি দামে সার কিনতে হচ্ছে। এতে চাষিদের ভোগান্তি বাড়ছে। প্রশাসনের তদারকি বাড়লে সংকট কমবে বলে তাঁরা মনে করেন।
কয়েকজন সাবডিলার জানান, চাহিদার তুলনায় ডিএপি ও টিএসপি সারের বরাদ্দ খুব কম। অনেক সময় বাইরে থেকে বেশি দামে সার আনতে হচ্ছে, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
করমদী গ্রামের কৃষক লাভলু হোসেন বলেন, ‘ডিএপি-টিএসপি না পেয়ে আমরা বিপাকে পড়েছি। যারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করছে, প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে এই সমস্যা দূর হবে না।’
তেরাইল মাঠের কৃষক উকিলুর রহমান জানান, ডিএপি-টিএসপি সাধারণত ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় পাওয়া যেত। এখন ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৯০০ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে; তবু মিলছে না। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই, সিন্ডিকেট ভেঙে ন্যায্যমূল্যে সার নিশ্চিত করা হোক।’
বামন্দী মাঠের মারফত আলী বলেন, গম-ভুট্টাসহ অন্যান্য ফসলের মৌসুমে ডিএপি-টিএসপি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সংকটের কারণে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দাম নেওয়া যাবে না। কৃত্রিম সংকট তৈরি করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সারের দাম বেশি নেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। প্রমাণ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় ডিএপি ও টিএসপি সারের সংকট দেখা দিয়েছে। ন্যায্যমূল্যে সার না পেয়ে চাষিদের মধ্যে হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে। কৃষকের অভিযোগ, কৃত্রিম সংকট ও সিন্ডিকেটের কারণে তাঁদের বেশি দামে সার কিনতে হচ্ছে।
বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা জানান, প্রয়োজনীয় সার পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প সার পাওয়া যাচ্ছে, তা-ও নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। খুচরা বিক্রেতারাও বলছেন, ডিলারের কাছে গিয়ে তাঁরা পর্যাপ্ত সার পাচ্ছেন না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন খুচরা ব্যবসায়ী জানান, ডিলারদের কাছ থেকে পর্যাপ্ত সার না পাওয়ায় তাঁদেরও বেশি দামে সার কিনতে হচ্ছে। এতে চাষিদের ভোগান্তি বাড়ছে। প্রশাসনের তদারকি বাড়লে সংকট কমবে বলে তাঁরা মনে করেন।
কয়েকজন সাবডিলার জানান, চাহিদার তুলনায় ডিএপি ও টিএসপি সারের বরাদ্দ খুব কম। অনেক সময় বাইরে থেকে বেশি দামে সার আনতে হচ্ছে, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
করমদী গ্রামের কৃষক লাভলু হোসেন বলেন, ‘ডিএপি-টিএসপি না পেয়ে আমরা বিপাকে পড়েছি। যারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করছে, প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে এই সমস্যা দূর হবে না।’
তেরাইল মাঠের কৃষক উকিলুর রহমান জানান, ডিএপি-টিএসপি সাধারণত ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় পাওয়া যেত। এখন ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৯০০ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে; তবু মিলছে না। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই, সিন্ডিকেট ভেঙে ন্যায্যমূল্যে সার নিশ্চিত করা হোক।’
বামন্দী মাঠের মারফত আলী বলেন, গম-ভুট্টাসহ অন্যান্য ফসলের মৌসুমে ডিএপি-টিএসপি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সংকটের কারণে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দাম নেওয়া যাবে না। কৃত্রিম সংকট তৈরি করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সারের দাম বেশি নেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। প্রমাণ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আজ রোববার সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছেন তারা। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা মই বেয়ে বাড়ির ভেতরে ঢোকেন। বাড়ির প্রধান ফটকের চাবি পেয়ে দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে তাঁরা ডাইনিং রুমে যোগেশ চন্দ্র রায় এবং রান্নাঘরে সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৮ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. মজনু (৪২)। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকার আব্দুল...
২১ মিনিট আগে
বীর নিবাস নির্মাণ কমিটির সদস্যসচিব ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আলাউদ্দিনের নামে বরাদ্দ হওয়া ঘরটি তিনি না নেওয়ায় কাজ বন্ধ আছে। মুক্তিযোদ্ধা আরশাদ আলী নতুন আবেদন দিয়েছেন। সেই ঘরটি তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া যায় কি না, যাচাই চলছে।’
৩০ মিনিট আগে