নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের ডিসি হিলে সম্মিলিত পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন পরিষদের মঞ্চে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোববার সন্ধ্যায় এই হামলা চালানো হয়। এ সময় মঞ্চের কাঠামো ভেঙে ফেলার পাশাপাশি চেয়ার ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ফেলা হয়। যদিও জেলা প্রশাসন বলছে, হামলা বলতে শুধু ব্যানার খুলে ফেলা হয়েছে।
হামলার পর ওই স্থানে আগামীকালের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান বাতিলের কথা জানান সম্মিলিত পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন পরিষদের সদস্যসচিব মোহাম্মদ আলী টিটু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কয়েকজন ছেলে-মেয়ে এসে “স্বৈরাচারের দোসরেরা, হুঁশিয়ার সাবধান” স্লোগান দেয়। একপর্যায়ে তাদের উগ্রতা দেখে আমরা এক পাশে সরে দাঁড়াই। এরপর তারা মঞ্চের কাপড় ছিঁড়ে ফেলল এবং মঞ্চের পেছনের কাপড়ও ছিঁড়ে ফেলে।
তিনি বলেন, ‘হামলার পর পুলিশ সদস্যরা এসেছেন। আগামীকাল অনুষ্ঠান করার মতো অবস্থা এখন আর নেই। আমি শুনেছি, আমরা যখন ডিসি অফিসে মিটিং করেছিলাম, ওই দিন ওখানে যারা উপস্থিত ছিল, তাদের কয়েকজন হামলার সময়ও ছিল। ব্যাকস্টেজের ডিজাইন তারা ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে। আগামীকালের অনুষ্ঠান আমরা বাতিল করছি।’
এর আগে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে আয়োজক কমিটির সঙ্গে বৈঠকে ডিসি হিলে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত অনুষ্ঠান করার অনুমতি দেওয়া হয়। শর্ত হিসেবে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সংগঠনগুলোর গানের তালিকা প্রশাসনকে আগে দেখাতে বলা হয়। একই সঙ্গে অনুষ্ঠান দেখভাল করার জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে তদারকি কমিটিও করে দেওয়া হয়।
অপর দিকে আজ (রোববার) ‘ফ্যাসিস্টের দোসর’ অভিযোগ তুলে প্রায় ২০টি সাংস্কৃতিক সংগঠনকে ডিসি হিলের পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে মঞ্চে তুলতে নিষেধাজ্ঞা দেয় জেলা প্রশাসন। বিকেলে জেলা প্রশাসন থেকে সম্মিলিত পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন পরিষদের সংগঠকদের কাছে এই তালিকা পাঠানো হয়।
এ ছাড়া সকালে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সামনে ‘সম্মিলিত বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন মঞ্চ’ নামের একটি সংগঠন মানববন্ধন করে। ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার চিহ্নিত দোসরদের নেতৃত্বে বাংলা নববর্ষ অনুষ্ঠান উদ্যাপন আয়োজনের প্রতিবাদে’ এই মানববন্ধন করা হয়। পরে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপিতে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলা বলতে শুধু ব্যানার খুলে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনায় ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘সাতটি সংগঠন অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে থাকে। জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক সংগঠন (জাসাস) বলেছে, তারা এই প্রোগ্রাম আয়োজন করতে দিতে চায় না। কিন্তু তারা লিখিত কোনো কিছু দেয়নি। তারা কয়েকজনের নাম দিয়ে বলেছে, এরা প্রোগ্রামে থাকতে পারবে না। পরে তারা দলগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে, স্বৈরাচারের দোসরদের প্রোগ্রাম করতে দেবে না। সন্ধ্যার দিকে এসে তারা শুধু ব্যানার খুলে নিয়েছে।’
চট্টগ্রামের ডিসি হিলে সম্মিলিত পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন পরিষদের মঞ্চে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোববার সন্ধ্যায় এই হামলা চালানো হয়। এ সময় মঞ্চের কাঠামো ভেঙে ফেলার পাশাপাশি চেয়ার ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ফেলা হয়। যদিও জেলা প্রশাসন বলছে, হামলা বলতে শুধু ব্যানার খুলে ফেলা হয়েছে।
হামলার পর ওই স্থানে আগামীকালের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান বাতিলের কথা জানান সম্মিলিত পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন পরিষদের সদস্যসচিব মোহাম্মদ আলী টিটু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কয়েকজন ছেলে-মেয়ে এসে “স্বৈরাচারের দোসরেরা, হুঁশিয়ার সাবধান” স্লোগান দেয়। একপর্যায়ে তাদের উগ্রতা দেখে আমরা এক পাশে সরে দাঁড়াই। এরপর তারা মঞ্চের কাপড় ছিঁড়ে ফেলল এবং মঞ্চের পেছনের কাপড়ও ছিঁড়ে ফেলে।
তিনি বলেন, ‘হামলার পর পুলিশ সদস্যরা এসেছেন। আগামীকাল অনুষ্ঠান করার মতো অবস্থা এখন আর নেই। আমি শুনেছি, আমরা যখন ডিসি অফিসে মিটিং করেছিলাম, ওই দিন ওখানে যারা উপস্থিত ছিল, তাদের কয়েকজন হামলার সময়ও ছিল। ব্যাকস্টেজের ডিজাইন তারা ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে। আগামীকালের অনুষ্ঠান আমরা বাতিল করছি।’
এর আগে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে আয়োজক কমিটির সঙ্গে বৈঠকে ডিসি হিলে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত অনুষ্ঠান করার অনুমতি দেওয়া হয়। শর্ত হিসেবে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সংগঠনগুলোর গানের তালিকা প্রশাসনকে আগে দেখাতে বলা হয়। একই সঙ্গে অনুষ্ঠান দেখভাল করার জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে তদারকি কমিটিও করে দেওয়া হয়।
অপর দিকে আজ (রোববার) ‘ফ্যাসিস্টের দোসর’ অভিযোগ তুলে প্রায় ২০টি সাংস্কৃতিক সংগঠনকে ডিসি হিলের পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে মঞ্চে তুলতে নিষেধাজ্ঞা দেয় জেলা প্রশাসন। বিকেলে জেলা প্রশাসন থেকে সম্মিলিত পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন পরিষদের সংগঠকদের কাছে এই তালিকা পাঠানো হয়।
এ ছাড়া সকালে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সামনে ‘সম্মিলিত বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন মঞ্চ’ নামের একটি সংগঠন মানববন্ধন করে। ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার চিহ্নিত দোসরদের নেতৃত্বে বাংলা নববর্ষ অনুষ্ঠান উদ্যাপন আয়োজনের প্রতিবাদে’ এই মানববন্ধন করা হয়। পরে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপিতে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলা বলতে শুধু ব্যানার খুলে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনায় ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘সাতটি সংগঠন অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে থাকে। জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক সংগঠন (জাসাস) বলেছে, তারা এই প্রোগ্রাম আয়োজন করতে দিতে চায় না। কিন্তু তারা লিখিত কোনো কিছু দেয়নি। তারা কয়েকজনের নাম দিয়ে বলেছে, এরা প্রোগ্রামে থাকতে পারবে না। পরে তারা দলগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে, স্বৈরাচারের দোসরদের প্রোগ্রাম করতে দেবে না। সন্ধ্যার দিকে এসে তারা শুধু ব্যানার খুলে নিয়েছে।’
মাওনা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ হাসমত উল্লাহ বলেন, "সকাল থেকেই শ্রমিকরা প্রথমে আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে, পরে মূল ফটক ভেঙে কারখানায় প্রবেশ করে কিছু ভাঙচুর চালায়। বর্তমানে তারা কর্মবিরতিতে রয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে।"
৩ মিনিট আগেশরীয়ত তার বন্ধু সুজন ও শাওনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে করে পচাকোড়ালিয়া বাজারে নাস্তা খেতে যাচ্ছিলেন। পথে আলম প্যাদার বাড়ির সামনে পৌঁছালে রাস্তার পাশে কাটা অবস্থায় থাকা একটি মেহগনি গাছ হঠাৎ তাদের ওপর পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই শরীয়ত মারা যান এবং সুজন ও শাওন আহত হন।
৮ মিনিট আগেঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন অংশে সম্প্রতি একাধিক ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে শ্রীনগর, সিরাজদিখান, লৌহজং, কেরানীগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি স্থানে যাত্রী ও পরিবহনশ্রমিকেরা ডাকাতদের খপ্পরে পড়েন। সর্বশেষ গত বুধবার (২১ মে) জাজিরা টোলপ্লাজা সংলগ্ন...
৯ মিনিট আগেআটক ব্যক্তিরা কাজের সন্ধানে ভারতের দিল্লিতে ছিলেন। দেশে ফেরার সময় তারা স্বেচ্ছায় বিএসএফ ক্যাম্পে আত্মসমর্পণ করেন। পরে বিএসএফ তাদের আটক করে ফেরত পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়। বিজিবি খবর পেয়ে তাদের পরিচয় যাচাইয়ের জন্য বার্তা পাঠায়। পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর উভয় বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়...
২১ মিনিট আগে