সম্পাদকীয়

লোরকা ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্প্যানিশ সংগীতজ্ঞ, বিপ্লবী কবি, নাট্যকার ও মঞ্চনির্দেশক। তাঁর পুরো নাম ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা।
লোরকার জন্ম ১৮৯৮ সালের ৫ জুন স্পেনের গ্রানাডা শহরের অদূরে একটি ছোট গ্রাম ফুয়েন্তে ভাকুইয়েরোসে। দর্শন ও আইন পড়ার জন্য তরুণ বয়সে গ্রানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও আইন বাদ দিয়ে সাহিত্য ও মঞ্চ নিয়ে পড়তে শুরু করেন। এরপর তিনি ১৯১৯ সালে চলে যান মাদ্রিদে। মাদ্রিদ তখন স্পেনের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের কেন্দ্র। এখানে তিনি মঞ্চ নিয়ে মেতে ওঠেন। জনসমক্ষে কবিতাও আবৃত্তি করতেন।
সে সময় গড়ে উঠেছিল স্প্যানিশ কবি-শিল্পী-সাহিত্যিকদের দল ‘দ্য জেনারেশন অব টোয়েন্টি সেভেন’। সেই দলে লোরকার মতো কবিরা ছাড়াও যুক্ত হয়েছিলেন চিত্রশিল্পী সালভাদর দালি, চলচ্চিত্র নির্মাতা বুনুয়েলের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা। তাঁদের মধ্যে তাঁর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয় সালভাদর দালির।
১৯২০ সালে লোরকা প্রথম মঞ্চায়ন করেন তাঁর লেখা নাটক ‘দ্য বাটারফ্লাইস ইভিল স্পেল’। নাটকটি বহুল প্রশংসিত হয়। ১৯২১ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ বের হয়। এর আগে বিভিন্ন লিটল ম্যাগে লেখা প্রকাশিত হয়। ১৯২৮ সালে বের হয় তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘দ্য জিপসি ব্যালাড’। এটিই স্পেনজুড়ে তাঁকে কবি খ্যাতি এনে দেয়। তিনি স্পেনের মানুষের কাছে পরিচিতি পান ‘জিপসি কবি’ হিসেবে। তাঁর কয়েকটি কালজয়ী নাটক হলো ‘ব্লাড ওয়েডিং’, ‘ইয়েরমা’, ‘দ্য হাউস অব বারনারদা আলবা’।
১৯৩৬ সালের জুলাইয়ে স্পেনের গৃহযুদ্ধ শুরুর সময় তিনি মাদ্রিদ থেকে গ্রানাডায় পারিবারিক বাড়িতে ফিরে আসেন। স্পেনের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি তখন চরমে। লোরকা জানতেন, তাঁর উদারবাদী বামপন্থী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে উদীয়মান উগ্র দক্ষিণপন্থীরা তাঁকে সন্দেহের চোখে দেখে। ১৯৩৬ সালের ১৯ আগস্ট ফ্যাসিবাদীরা তাঁকে ফায়ারিং স্কোয়াডে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে এবং লাশ গুম করে ফেলে। আজও তাঁর মৃতদেহের হদিস পাওয়া যায়নি। তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৮ বছর।

লোরকা ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্প্যানিশ সংগীতজ্ঞ, বিপ্লবী কবি, নাট্যকার ও মঞ্চনির্দেশক। তাঁর পুরো নাম ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা।
লোরকার জন্ম ১৮৯৮ সালের ৫ জুন স্পেনের গ্রানাডা শহরের অদূরে একটি ছোট গ্রাম ফুয়েন্তে ভাকুইয়েরোসে। দর্শন ও আইন পড়ার জন্য তরুণ বয়সে গ্রানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও আইন বাদ দিয়ে সাহিত্য ও মঞ্চ নিয়ে পড়তে শুরু করেন। এরপর তিনি ১৯১৯ সালে চলে যান মাদ্রিদে। মাদ্রিদ তখন স্পেনের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের কেন্দ্র। এখানে তিনি মঞ্চ নিয়ে মেতে ওঠেন। জনসমক্ষে কবিতাও আবৃত্তি করতেন।
সে সময় গড়ে উঠেছিল স্প্যানিশ কবি-শিল্পী-সাহিত্যিকদের দল ‘দ্য জেনারেশন অব টোয়েন্টি সেভেন’। সেই দলে লোরকার মতো কবিরা ছাড়াও যুক্ত হয়েছিলেন চিত্রশিল্পী সালভাদর দালি, চলচ্চিত্র নির্মাতা বুনুয়েলের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা। তাঁদের মধ্যে তাঁর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয় সালভাদর দালির।
১৯২০ সালে লোরকা প্রথম মঞ্চায়ন করেন তাঁর লেখা নাটক ‘দ্য বাটারফ্লাইস ইভিল স্পেল’। নাটকটি বহুল প্রশংসিত হয়। ১৯২১ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ বের হয়। এর আগে বিভিন্ন লিটল ম্যাগে লেখা প্রকাশিত হয়। ১৯২৮ সালে বের হয় তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘দ্য জিপসি ব্যালাড’। এটিই স্পেনজুড়ে তাঁকে কবি খ্যাতি এনে দেয়। তিনি স্পেনের মানুষের কাছে পরিচিতি পান ‘জিপসি কবি’ হিসেবে। তাঁর কয়েকটি কালজয়ী নাটক হলো ‘ব্লাড ওয়েডিং’, ‘ইয়েরমা’, ‘দ্য হাউস অব বারনারদা আলবা’।
১৯৩৬ সালের জুলাইয়ে স্পেনের গৃহযুদ্ধ শুরুর সময় তিনি মাদ্রিদ থেকে গ্রানাডায় পারিবারিক বাড়িতে ফিরে আসেন। স্পেনের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি তখন চরমে। লোরকা জানতেন, তাঁর উদারবাদী বামপন্থী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে উদীয়মান উগ্র দক্ষিণপন্থীরা তাঁকে সন্দেহের চোখে দেখে। ১৯৩৬ সালের ১৯ আগস্ট ফ্যাসিবাদীরা তাঁকে ফায়ারিং স্কোয়াডে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে এবং লাশ গুম করে ফেলে। আজও তাঁর মৃতদেহের হদিস পাওয়া যায়নি। তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৮ বছর।
সম্পাদকীয়

লোরকা ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্প্যানিশ সংগীতজ্ঞ, বিপ্লবী কবি, নাট্যকার ও মঞ্চনির্দেশক। তাঁর পুরো নাম ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা।
লোরকার জন্ম ১৮৯৮ সালের ৫ জুন স্পেনের গ্রানাডা শহরের অদূরে একটি ছোট গ্রাম ফুয়েন্তে ভাকুইয়েরোসে। দর্শন ও আইন পড়ার জন্য তরুণ বয়সে গ্রানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও আইন বাদ দিয়ে সাহিত্য ও মঞ্চ নিয়ে পড়তে শুরু করেন। এরপর তিনি ১৯১৯ সালে চলে যান মাদ্রিদে। মাদ্রিদ তখন স্পেনের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের কেন্দ্র। এখানে তিনি মঞ্চ নিয়ে মেতে ওঠেন। জনসমক্ষে কবিতাও আবৃত্তি করতেন।
সে সময় গড়ে উঠেছিল স্প্যানিশ কবি-শিল্পী-সাহিত্যিকদের দল ‘দ্য জেনারেশন অব টোয়েন্টি সেভেন’। সেই দলে লোরকার মতো কবিরা ছাড়াও যুক্ত হয়েছিলেন চিত্রশিল্পী সালভাদর দালি, চলচ্চিত্র নির্মাতা বুনুয়েলের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা। তাঁদের মধ্যে তাঁর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয় সালভাদর দালির।
১৯২০ সালে লোরকা প্রথম মঞ্চায়ন করেন তাঁর লেখা নাটক ‘দ্য বাটারফ্লাইস ইভিল স্পেল’। নাটকটি বহুল প্রশংসিত হয়। ১৯২১ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ বের হয়। এর আগে বিভিন্ন লিটল ম্যাগে লেখা প্রকাশিত হয়। ১৯২৮ সালে বের হয় তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘দ্য জিপসি ব্যালাড’। এটিই স্পেনজুড়ে তাঁকে কবি খ্যাতি এনে দেয়। তিনি স্পেনের মানুষের কাছে পরিচিতি পান ‘জিপসি কবি’ হিসেবে। তাঁর কয়েকটি কালজয়ী নাটক হলো ‘ব্লাড ওয়েডিং’, ‘ইয়েরমা’, ‘দ্য হাউস অব বারনারদা আলবা’।
১৯৩৬ সালের জুলাইয়ে স্পেনের গৃহযুদ্ধ শুরুর সময় তিনি মাদ্রিদ থেকে গ্রানাডায় পারিবারিক বাড়িতে ফিরে আসেন। স্পেনের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি তখন চরমে। লোরকা জানতেন, তাঁর উদারবাদী বামপন্থী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে উদীয়মান উগ্র দক্ষিণপন্থীরা তাঁকে সন্দেহের চোখে দেখে। ১৯৩৬ সালের ১৯ আগস্ট ফ্যাসিবাদীরা তাঁকে ফায়ারিং স্কোয়াডে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে এবং লাশ গুম করে ফেলে। আজও তাঁর মৃতদেহের হদিস পাওয়া যায়নি। তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৮ বছর।

লোরকা ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্প্যানিশ সংগীতজ্ঞ, বিপ্লবী কবি, নাট্যকার ও মঞ্চনির্দেশক। তাঁর পুরো নাম ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা।
লোরকার জন্ম ১৮৯৮ সালের ৫ জুন স্পেনের গ্রানাডা শহরের অদূরে একটি ছোট গ্রাম ফুয়েন্তে ভাকুইয়েরোসে। দর্শন ও আইন পড়ার জন্য তরুণ বয়সে গ্রানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও আইন বাদ দিয়ে সাহিত্য ও মঞ্চ নিয়ে পড়তে শুরু করেন। এরপর তিনি ১৯১৯ সালে চলে যান মাদ্রিদে। মাদ্রিদ তখন স্পেনের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের কেন্দ্র। এখানে তিনি মঞ্চ নিয়ে মেতে ওঠেন। জনসমক্ষে কবিতাও আবৃত্তি করতেন।
সে সময় গড়ে উঠেছিল স্প্যানিশ কবি-শিল্পী-সাহিত্যিকদের দল ‘দ্য জেনারেশন অব টোয়েন্টি সেভেন’। সেই দলে লোরকার মতো কবিরা ছাড়াও যুক্ত হয়েছিলেন চিত্রশিল্পী সালভাদর দালি, চলচ্চিত্র নির্মাতা বুনুয়েলের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা। তাঁদের মধ্যে তাঁর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয় সালভাদর দালির।
১৯২০ সালে লোরকা প্রথম মঞ্চায়ন করেন তাঁর লেখা নাটক ‘দ্য বাটারফ্লাইস ইভিল স্পেল’। নাটকটি বহুল প্রশংসিত হয়। ১৯২১ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ বের হয়। এর আগে বিভিন্ন লিটল ম্যাগে লেখা প্রকাশিত হয়। ১৯২৮ সালে বের হয় তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘দ্য জিপসি ব্যালাড’। এটিই স্পেনজুড়ে তাঁকে কবি খ্যাতি এনে দেয়। তিনি স্পেনের মানুষের কাছে পরিচিতি পান ‘জিপসি কবি’ হিসেবে। তাঁর কয়েকটি কালজয়ী নাটক হলো ‘ব্লাড ওয়েডিং’, ‘ইয়েরমা’, ‘দ্য হাউস অব বারনারদা আলবা’।
১৯৩৬ সালের জুলাইয়ে স্পেনের গৃহযুদ্ধ শুরুর সময় তিনি মাদ্রিদ থেকে গ্রানাডায় পারিবারিক বাড়িতে ফিরে আসেন। স্পেনের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি তখন চরমে। লোরকা জানতেন, তাঁর উদারবাদী বামপন্থী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে উদীয়মান উগ্র দক্ষিণপন্থীরা তাঁকে সন্দেহের চোখে দেখে। ১৯৩৬ সালের ১৯ আগস্ট ফ্যাসিবাদীরা তাঁকে ফায়ারিং স্কোয়াডে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে এবং লাশ গুম করে ফেলে। আজও তাঁর মৃতদেহের হদিস পাওয়া যায়নি। তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৮ বছর।

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের ভানুগাছ সড়কে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স-সংলগ্ন ভুরভুরিয়াছড়ার পাশেই বধ্যভূমি ৭১ পার্ক অবস্থিত। সেখানে প্রাচীন একটি বটগাছ রয়েছে, যা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষ্য বহন করে। পাকিস্তান আমলে গাছটির নিচে ছিল এক সাধুর আস্তানা।
১০ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলস্টেশনের কাছেই রয়েছে একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সহযোগীদের সহায়তায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী রহনপুর ও আশপাশের এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং অনেক সাধারণ বাঙালিকে এই বধ্যভূমিতে বিভিন্ন সময় ধরে এনে হত্যা করে।
৪ দিন আগে
আমার সৌভাগ্য হয়েছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ঘনিষ্ঠ হওয়ার। হাসান আজিজুল হকের সূত্রেই পরিচয় হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। পরে তাঁর সঙ্গে প্রচুর আড্ডা দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। তিনি ছিলেন তুমুল আড্ডাবাজ মানুষ। আর তাঁর সঙ্গে জগৎ সংসারের যেকোনো বিষয়ে আলাপ করা যেত। এমন কোনো বিষয় নেই যাতে তাঁর আগ্রহ নেই।
৫ দিন আগে
১৯৭১ সালে পুরো বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর তখনো শত্রুদের দখলে। পরের বছর জানুয়ারিতে শত্রুমুক্ত হলে একে একে সন্ধান পাওয়া যেতে থাকে বধ্যভূমিগুলোর। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি বধ্যভূমি মিরপুর অঞ্চলে। আর মিরপুরের বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাশ পাওয়া যায়...
৬ দিন আগেসম্পাদকীয়

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের ভানুগাছ সড়কে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স-সংলগ্ন ভুরভুরিয়াছড়ার পাশেই বধ্যভূমি ৭১ পার্ক অবস্থিত। সেখানে প্রাচীন একটি বটগাছ রয়েছে, যা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষ্য বহন করে। পাকিস্তান আমলে গাছটির নিচে ছিল এক সাধুর আস্তানা। চা-শ্রমিক ও বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন এখানে এসে পূজা দিত, মনোবাসনা পূরণে মানত করত। সবাই জায়গাটিকে চিনত ‘সাধু বাবার থলি’ নামে। যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের ধরে এখানে এনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। হত্যার আগে বটগাছের ডালে ঝুলিয়ে তাঁদের ওপর অমানবিক অত্যাচার চালানো হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের স্বজন ও মুক্তিকামী সাধারণ মানুষও বাদ যাননি। গাছের ডালে উল্টো করে বেঁধে রাখা হতো তাঁদের। নির্যাতনের যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে তাঁরা শহীদ হন। সেই সব শহীদের ত্যাগকে অমর করে রাখতে এখানে নির্মিত হয় ‘বধ্যভূমি ৭১’ নামের স্মৃতিস্তম্ভটি। একাত্তরের স্মৃতিবিজড়িত বধ্যভূমিটিতে আরও রয়েছে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী ৭১’ নামে একটি ভাস্কর্য।
ছবি: সংগৃহীত

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের ভানুগাছ সড়কে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স-সংলগ্ন ভুরভুরিয়াছড়ার পাশেই বধ্যভূমি ৭১ পার্ক অবস্থিত। সেখানে প্রাচীন একটি বটগাছ রয়েছে, যা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষ্য বহন করে। পাকিস্তান আমলে গাছটির নিচে ছিল এক সাধুর আস্তানা। চা-শ্রমিক ও বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন এখানে এসে পূজা দিত, মনোবাসনা পূরণে মানত করত। সবাই জায়গাটিকে চিনত ‘সাধু বাবার থলি’ নামে। যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের ধরে এখানে এনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। হত্যার আগে বটগাছের ডালে ঝুলিয়ে তাঁদের ওপর অমানবিক অত্যাচার চালানো হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের স্বজন ও মুক্তিকামী সাধারণ মানুষও বাদ যাননি। গাছের ডালে উল্টো করে বেঁধে রাখা হতো তাঁদের। নির্যাতনের যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে তাঁরা শহীদ হন। সেই সব শহীদের ত্যাগকে অমর করে রাখতে এখানে নির্মিত হয় ‘বধ্যভূমি ৭১’ নামের স্মৃতিস্তম্ভটি। একাত্তরের স্মৃতিবিজড়িত বধ্যভূমিটিতে আরও রয়েছে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী ৭১’ নামে একটি ভাস্কর্য।
ছবি: সংগৃহীত

লোরকা ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্প্যানিশ সংগীতজ্ঞ, বিপ্লবী কবি, নাট্যকার ও মঞ্চনির্দেশক। তাঁর পুরো নাম ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা। লোরকার জন্ম ১৮৯৮ সালের ৫ জুন স্পেনের গ্রানাডা শহরের অদূরে একটি ছোট গ্রাম ফুয়েন্তে ভাকুইয়েরোসে।
০৫ জুন ২০২৪
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলস্টেশনের কাছেই রয়েছে একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সহযোগীদের সহায়তায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী রহনপুর ও আশপাশের এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং অনেক সাধারণ বাঙালিকে এই বধ্যভূমিতে বিভিন্ন সময় ধরে এনে হত্যা করে।
৪ দিন আগে
আমার সৌভাগ্য হয়েছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ঘনিষ্ঠ হওয়ার। হাসান আজিজুল হকের সূত্রেই পরিচয় হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। পরে তাঁর সঙ্গে প্রচুর আড্ডা দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। তিনি ছিলেন তুমুল আড্ডাবাজ মানুষ। আর তাঁর সঙ্গে জগৎ সংসারের যেকোনো বিষয়ে আলাপ করা যেত। এমন কোনো বিষয় নেই যাতে তাঁর আগ্রহ নেই।
৫ দিন আগে
১৯৭১ সালে পুরো বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর তখনো শত্রুদের দখলে। পরের বছর জানুয়ারিতে শত্রুমুক্ত হলে একে একে সন্ধান পাওয়া যেতে থাকে বধ্যভূমিগুলোর। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি বধ্যভূমি মিরপুর অঞ্চলে। আর মিরপুরের বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাশ পাওয়া যায়...
৬ দিন আগেসম্পাদকীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলস্টেশনের কাছেই রয়েছে একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সহযোগীদের সহায়তায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী রহনপুর ও আশপাশের এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং অনেক সাধারণ বাঙালিকে এই বধ্যভূমিতে বিভিন্ন সময় ধরে এনে হত্যা করে। শহীদদের সংখ্যাটা প্রায় ১০ হাজার! রহনপুর সরকারি এ বি উচ্চবিদ্যালয়ে ছিল পাকিস্তানিদের ক্যাম্প। এখানেও শত শত মানুষকে ধরে এনে হত্যা করা হয়। বধ্যভূমির যে স্থানে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, সেখানেই শহীদদের সম্মানে নির্মিত হয়েছে একটি স্মৃতিস্তম্ভ। এই বধ্যভূমিটি রহনপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের গণকবর নামে পরিচিত।
ছবি: সংগৃহীত

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলস্টেশনের কাছেই রয়েছে একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সহযোগীদের সহায়তায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী রহনপুর ও আশপাশের এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং অনেক সাধারণ বাঙালিকে এই বধ্যভূমিতে বিভিন্ন সময় ধরে এনে হত্যা করে। শহীদদের সংখ্যাটা প্রায় ১০ হাজার! রহনপুর সরকারি এ বি উচ্চবিদ্যালয়ে ছিল পাকিস্তানিদের ক্যাম্প। এখানেও শত শত মানুষকে ধরে এনে হত্যা করা হয়। বধ্যভূমির যে স্থানে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, সেখানেই শহীদদের সম্মানে নির্মিত হয়েছে একটি স্মৃতিস্তম্ভ। এই বধ্যভূমিটি রহনপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের গণকবর নামে পরিচিত।
ছবি: সংগৃহীত

লোরকা ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্প্যানিশ সংগীতজ্ঞ, বিপ্লবী কবি, নাট্যকার ও মঞ্চনির্দেশক। তাঁর পুরো নাম ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা। লোরকার জন্ম ১৮৯৮ সালের ৫ জুন স্পেনের গ্রানাডা শহরের অদূরে একটি ছোট গ্রাম ফুয়েন্তে ভাকুইয়েরোসে।
০৫ জুন ২০২৪
মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের ভানুগাছ সড়কে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স-সংলগ্ন ভুরভুরিয়াছড়ার পাশেই বধ্যভূমি ৭১ পার্ক অবস্থিত। সেখানে প্রাচীন একটি বটগাছ রয়েছে, যা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষ্য বহন করে। পাকিস্তান আমলে গাছটির নিচে ছিল এক সাধুর আস্তানা।
১০ ঘণ্টা আগে
আমার সৌভাগ্য হয়েছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ঘনিষ্ঠ হওয়ার। হাসান আজিজুল হকের সূত্রেই পরিচয় হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। পরে তাঁর সঙ্গে প্রচুর আড্ডা দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। তিনি ছিলেন তুমুল আড্ডাবাজ মানুষ। আর তাঁর সঙ্গে জগৎ সংসারের যেকোনো বিষয়ে আলাপ করা যেত। এমন কোনো বিষয় নেই যাতে তাঁর আগ্রহ নেই।
৫ দিন আগে
১৯৭১ সালে পুরো বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর তখনো শত্রুদের দখলে। পরের বছর জানুয়ারিতে শত্রুমুক্ত হলে একে একে সন্ধান পাওয়া যেতে থাকে বধ্যভূমিগুলোর। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি বধ্যভূমি মিরপুর অঞ্চলে। আর মিরপুরের বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাশ পাওয়া যায়...
৬ দিন আগেসম্পাদকীয়

আমার সৌভাগ্য হয়েছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ঘনিষ্ঠ হওয়ার। হাসান আজিজুল হকের সূত্রেই পরিচয় হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। পরে তাঁর সঙ্গে প্রচুর আড্ডা দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। তিনি ছিলেন তুমুল আড্ডাবাজ মানুষ। আর তাঁর সঙ্গে জগৎ সংসারের যেকোনো বিষয়ে আলাপ করা যেত। এমন কোনো বিষয় নেই যাতে তাঁর আগ্রহ নেই। তাঁর সাক্ষাৎকারে এমন কিছু প্রসঙ্গে আলাপ করেছি, যা হয়তো অত স্বচ্ছন্দে হাসান আজিজুল হকের সঙ্গে করতে পারতাম না। যেমন ধরেন যৌনতা-সংক্রান্ত প্রশ্নগুলো। তবে আড্ডাবাজ ব্যক্তিত্বের জন্যও তাঁর সাক্ষাৎকারটি হয়েছে অনেক প্রাণবন্ত। তাঁকে তো বাম ঘরানার লেখকই ধরা হয়, মার্ক্সবাদে তাঁর বিশ্বাস ছিল। তবে তিনি কিন্তু গোঁড়া মার্ক্সবাদী ছিলেন না।
আমি এ ব্যাপারটিও তাঁর সঙ্গে খোলাসা করার জন্য আলাপ করেছি। সোশ্যালিস্ট রিয়েলিজমের নামে একসময় একধরনের যান্ত্রিক মার্ক্সবাদ চর্চা হয়েছে সাহিত্যে। তিনি এর ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এ সাক্ষাৎকারেই বলেছেন, এ দেশের মার্ক্সবাদীদের অনেক জ্ঞান থাকলেও কাণ্ডজ্ঞান নেই। তিনি তাঁর লেখায় জীবনকে একেবারে ভেতর থেকে ধরার চেষ্টা করেছেন। অহেতুক শ্রমিকশ্রেণির জয়গান গাননি, লাল পতাকা ওঠাননি। আমার সাক্ষাৎকারে সেক্সের সঙ্গে ক্লাস পজিশনের সম্পর্ক নিয়ে কথা আছে। তিনি এও বলছেন, তাঁর চিলেকোঠার সেপাইয়ের রিকশাশ্রমিক হাড্ডি খিজির যে চরিত্র, তাকে তিনি মহান করে দেখাননি, শুধু শ্রমিকশ্রেণির বিজয়গাথা তিনি দেখাননি।
বরং হাড্ডি খিজির যে একটি লুম্পেন চরিত্র, তার ভেতর যে নানা জোচ্চুরি আছে, সেটাকেও দেখিয়েছেন। এই যে মানুষকে টোটালিটিতে দেখতে এবং দেখাতে পারা, এটাই আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের শক্তি।
তো এগুলো নিয়ে বিভিন্ন সময় কথা হতো তাঁর সঙ্গে, সেটাকেই আমি সাক্ষাৎকারে ধরতে চেষ্টা করেছি।
সূত্র: মঞ্জুরুল আজিম পলাশ কর্তৃক কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার গ্রহণ, ‘দূরগামী কথার ভেতর’, পৃষ্ঠা: ২৭-২৮।

আমার সৌভাগ্য হয়েছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ঘনিষ্ঠ হওয়ার। হাসান আজিজুল হকের সূত্রেই পরিচয় হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। পরে তাঁর সঙ্গে প্রচুর আড্ডা দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। তিনি ছিলেন তুমুল আড্ডাবাজ মানুষ। আর তাঁর সঙ্গে জগৎ সংসারের যেকোনো বিষয়ে আলাপ করা যেত। এমন কোনো বিষয় নেই যাতে তাঁর আগ্রহ নেই। তাঁর সাক্ষাৎকারে এমন কিছু প্রসঙ্গে আলাপ করেছি, যা হয়তো অত স্বচ্ছন্দে হাসান আজিজুল হকের সঙ্গে করতে পারতাম না। যেমন ধরেন যৌনতা-সংক্রান্ত প্রশ্নগুলো। তবে আড্ডাবাজ ব্যক্তিত্বের জন্যও তাঁর সাক্ষাৎকারটি হয়েছে অনেক প্রাণবন্ত। তাঁকে তো বাম ঘরানার লেখকই ধরা হয়, মার্ক্সবাদে তাঁর বিশ্বাস ছিল। তবে তিনি কিন্তু গোঁড়া মার্ক্সবাদী ছিলেন না।
আমি এ ব্যাপারটিও তাঁর সঙ্গে খোলাসা করার জন্য আলাপ করেছি। সোশ্যালিস্ট রিয়েলিজমের নামে একসময় একধরনের যান্ত্রিক মার্ক্সবাদ চর্চা হয়েছে সাহিত্যে। তিনি এর ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এ সাক্ষাৎকারেই বলেছেন, এ দেশের মার্ক্সবাদীদের অনেক জ্ঞান থাকলেও কাণ্ডজ্ঞান নেই। তিনি তাঁর লেখায় জীবনকে একেবারে ভেতর থেকে ধরার চেষ্টা করেছেন। অহেতুক শ্রমিকশ্রেণির জয়গান গাননি, লাল পতাকা ওঠাননি। আমার সাক্ষাৎকারে সেক্সের সঙ্গে ক্লাস পজিশনের সম্পর্ক নিয়ে কথা আছে। তিনি এও বলছেন, তাঁর চিলেকোঠার সেপাইয়ের রিকশাশ্রমিক হাড্ডি খিজির যে চরিত্র, তাকে তিনি মহান করে দেখাননি, শুধু শ্রমিকশ্রেণির বিজয়গাথা তিনি দেখাননি।
বরং হাড্ডি খিজির যে একটি লুম্পেন চরিত্র, তার ভেতর যে নানা জোচ্চুরি আছে, সেটাকেও দেখিয়েছেন। এই যে মানুষকে টোটালিটিতে দেখতে এবং দেখাতে পারা, এটাই আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের শক্তি।
তো এগুলো নিয়ে বিভিন্ন সময় কথা হতো তাঁর সঙ্গে, সেটাকেই আমি সাক্ষাৎকারে ধরতে চেষ্টা করেছি।
সূত্র: মঞ্জুরুল আজিম পলাশ কর্তৃক কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার গ্রহণ, ‘দূরগামী কথার ভেতর’, পৃষ্ঠা: ২৭-২৮।

লোরকা ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্প্যানিশ সংগীতজ্ঞ, বিপ্লবী কবি, নাট্যকার ও মঞ্চনির্দেশক। তাঁর পুরো নাম ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা। লোরকার জন্ম ১৮৯৮ সালের ৫ জুন স্পেনের গ্রানাডা শহরের অদূরে একটি ছোট গ্রাম ফুয়েন্তে ভাকুইয়েরোসে।
০৫ জুন ২০২৪
মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের ভানুগাছ সড়কে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স-সংলগ্ন ভুরভুরিয়াছড়ার পাশেই বধ্যভূমি ৭১ পার্ক অবস্থিত। সেখানে প্রাচীন একটি বটগাছ রয়েছে, যা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষ্য বহন করে। পাকিস্তান আমলে গাছটির নিচে ছিল এক সাধুর আস্তানা।
১০ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলস্টেশনের কাছেই রয়েছে একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সহযোগীদের সহায়তায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী রহনপুর ও আশপাশের এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং অনেক সাধারণ বাঙালিকে এই বধ্যভূমিতে বিভিন্ন সময় ধরে এনে হত্যা করে।
৪ দিন আগে
১৯৭১ সালে পুরো বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর তখনো শত্রুদের দখলে। পরের বছর জানুয়ারিতে শত্রুমুক্ত হলে একে একে সন্ধান পাওয়া যেতে থাকে বধ্যভূমিগুলোর। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি বধ্যভূমি মিরপুর অঞ্চলে। আর মিরপুরের বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাশ পাওয়া যায়...
৬ দিন আগেসম্পাদকীয়

১৯৭১ সালে পুরো বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর তখনো শত্রুদের দখলে। পরের বছর জানুয়ারিতে শত্রুমুক্ত হলে একে একে সন্ধান পাওয়া যেতে থাকে বধ্যভূমিগুলোর। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি বধ্যভূমি মিরপুর অঞ্চলে। আর মিরপুরের বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাশ পাওয়া যায় শিয়ালবাড়ি এলাকায়। মিরপুরের প্রশিকা ভবন থেকে কমার্স কলেজের দিকে যেতে একটি কালভার্ট ছিল। এখন যদিও রাস্তার মাঝে ঢাকা পড়েছে। সেখানেই ৬০টি বস্তায় প্রায় ৩৫০টি মাথার খুলি পাওয়া গিয়েছিল। সৈয়দ আলী জামে মসজিদের পাশের কুয়ায় পাওয়া গিয়েছিল অসংখ্য লাশ। ৬ নম্বর লেনের শেষ প্রান্তের মাঠে স্তূপাকারে পড়ে থাকা দুই শতাধিক লাশ শিয়ালবাড়ি গণকবরে কবর দেওয়া হয়। এটি ছিল ১০ কাঠা জমির ওপর। বেশির ভাগই দখল হয়ে গেছে। যেটুকু অংশ বাকি আছে, তা বর্তমানে মাতবরবাড়ি পারিবারিক কবরস্থান। শিয়ালবাড়ির যেসব কুয়ায় শহীদদের লাশ পাওয়া গিয়েছিল, সেখানে এখন বহুতল ভবন, কারখানা, শপিং মল।
তথ্য ও ছবি: মিরপুরের ১০টি বধ্যভূমি, মিরাজ মিজু

১৯৭১ সালে পুরো বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর তখনো শত্রুদের দখলে। পরের বছর জানুয়ারিতে শত্রুমুক্ত হলে একে একে সন্ধান পাওয়া যেতে থাকে বধ্যভূমিগুলোর। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি বধ্যভূমি মিরপুর অঞ্চলে। আর মিরপুরের বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাশ পাওয়া যায় শিয়ালবাড়ি এলাকায়। মিরপুরের প্রশিকা ভবন থেকে কমার্স কলেজের দিকে যেতে একটি কালভার্ট ছিল। এখন যদিও রাস্তার মাঝে ঢাকা পড়েছে। সেখানেই ৬০টি বস্তায় প্রায় ৩৫০টি মাথার খুলি পাওয়া গিয়েছিল। সৈয়দ আলী জামে মসজিদের পাশের কুয়ায় পাওয়া গিয়েছিল অসংখ্য লাশ। ৬ নম্বর লেনের শেষ প্রান্তের মাঠে স্তূপাকারে পড়ে থাকা দুই শতাধিক লাশ শিয়ালবাড়ি গণকবরে কবর দেওয়া হয়। এটি ছিল ১০ কাঠা জমির ওপর। বেশির ভাগই দখল হয়ে গেছে। যেটুকু অংশ বাকি আছে, তা বর্তমানে মাতবরবাড়ি পারিবারিক কবরস্থান। শিয়ালবাড়ির যেসব কুয়ায় শহীদদের লাশ পাওয়া গিয়েছিল, সেখানে এখন বহুতল ভবন, কারখানা, শপিং মল।
তথ্য ও ছবি: মিরপুরের ১০টি বধ্যভূমি, মিরাজ মিজু

লোরকা ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্প্যানিশ সংগীতজ্ঞ, বিপ্লবী কবি, নাট্যকার ও মঞ্চনির্দেশক। তাঁর পুরো নাম ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকা। লোরকার জন্ম ১৮৯৮ সালের ৫ জুন স্পেনের গ্রানাডা শহরের অদূরে একটি ছোট গ্রাম ফুয়েন্তে ভাকুইয়েরোসে।
০৫ জুন ২০২৪
মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের ভানুগাছ সড়কে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স-সংলগ্ন ভুরভুরিয়াছড়ার পাশেই বধ্যভূমি ৭১ পার্ক অবস্থিত। সেখানে প্রাচীন একটি বটগাছ রয়েছে, যা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষ্য বহন করে। পাকিস্তান আমলে গাছটির নিচে ছিল এক সাধুর আস্তানা।
১০ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলস্টেশনের কাছেই রয়েছে একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সহযোগীদের সহায়তায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী রহনপুর ও আশপাশের এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং অনেক সাধারণ বাঙালিকে এই বধ্যভূমিতে বিভিন্ন সময় ধরে এনে হত্যা করে।
৪ দিন আগে
আমার সৌভাগ্য হয়েছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ঘনিষ্ঠ হওয়ার। হাসান আজিজুল হকের সূত্রেই পরিচয় হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। পরে তাঁর সঙ্গে প্রচুর আড্ডা দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। তিনি ছিলেন তুমুল আড্ডাবাজ মানুষ। আর তাঁর সঙ্গে জগৎ সংসারের যেকোনো বিষয়ে আলাপ করা যেত। এমন কোনো বিষয় নেই যাতে তাঁর আগ্রহ নেই।
৫ দিন আগে