
কিউবায় এমন ঘটনা বিরল। তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশটিতে। স্থানীয় সময় রোববার হঠাৎ করেই দেশটির বিভিন্ন শহরে রাজপথে নেমে এসেছিলেন কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী। খাদ্যস্বল্পতা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ না থাকায় দেশটির কমিউনিস্ট শাসিত সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন তাঁরা। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ারও প্রতিবাদ হয়। দাবি ওঠে নাগরিক স্বাধীনতা প্রদানেরও।
আকস্মিক এই বিক্ষোভ ঠেকাতে কঠোরতা দেখিয়েছে কিউবার সরকার। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও লাঠিপেটার পাশাপাশি বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে দেশটির পুলিশ।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, স্থানীয় সময় রোববার সকালে কিউবার পশ্চিমাঞ্চলীয় স্যান অ্যান্টোনিও ডি লস বানোস এবং পূর্বাঞ্চলীয় পালমা সোরিনো শহরে প্রথমে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েক শ মানুষ। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই বিক্ষোভ দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। দুপুরের দিকে রাজধানী হাভানার রাস্তায় নেমে আসেন কয়েক হাজার মানুষ। নানা ধরনের স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করছিলেন তাঁরা। এসব প্ল্যাকার্ডে কিউবার সরকারকে ‘একনায়ক’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। এই সরকারের অবসান চান বিক্ষোভকারীরা। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবি ওঠে মিছিলে।
মিছিল থেকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চল্লিশোর্ধ্ব এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘ক্ষুধার কারণে আজ আমি এখানে। পর্যাপ্ত ওষুধ নেই দেশে, ঘাটতি আছে বিদ্যুৎ সরবরাহে, সবকিছুরই অভাব দেখা দিয়েছে।’ দেশে কমিউনিস্ট শাসনের অবসান চান ওই বিক্ষোভকারী। সরকার পরিবর্তনসহ বদল চান সামগ্রিক পরিস্থিতির।
মিছিল ছত্রভঙ্গ করার জন্য পুলিশি অভিযান শুরু হলে বিক্ষোভকারীরাও তাদের ওপর চড়াও হন। বেশ কয়েকটি পুলিশ ভ্যান ভাঙচুরও করেন তাঁরা। জবাব দেন পুলিশের দিকে ঢিল ছুড়েও।
এদিকে, কিউবার কমিউনিস্ট সরকার এই বিক্ষোভকে মার্কিন ষড়যন্ত্র বলেই আখ্যা দিয়েছে। বিক্ষোভ যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায়, সে জন্য রাস্তায় সেনা নামানো হয়। কিউবার প্রেসিডেন্ট ও দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান মিগুয়েল দিয়াজ ক্যানাল কমিউনিস্টদের প্রতি আহ্বান জানান–তাঁরা যেন বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।
তবে প্রেসিডেন্টের এ ধরনের আহ্বান সংঘাতের আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এমনটি দেখাও গেছে কিছু ক্ষেত্রে। প্রেসিডেন্টের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে মারামারি করেছেন কিছু কমিউনিস্টপন্থী। এতে দুই দলেই বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত বছর পর্যন্ত কিউবার পরিস্থিতি স্বাভাবিকই ছিল। মহামারি শুরু হলেও যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ছিল কিউবার সরকার। কিন্তু দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর কিছুটা টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় দেশটিতে। পরিসংখ্যান বলছে, সাম্প্রতিক সময়গুলোতে দেশটিতে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়ে গেছে। মহামারি নিয়ন্ত্রণের জন্য দেশজুড়ে লকডাউন জারি রাখতে বাধ্য হয়েছে সরকার। ফলে অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। কমে গেছে উৎপাদন। বেড়ে গেছে দ্রব্যমূল্য। এরই ধারাবাহিকতায় এবার শুরু হয়েছে বিক্ষোভ।
১৯৫৯ সালে ফিদেল কাস্ত্রোর হাত ধরে কিউবায় প্রথমবারের মতো কমিউনিস্ট সরকার গঠিত হয়। তার পর থেকে এখন পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে কমিউনিস্টরাই শাসন করছে দেশটি।

কিউবায় এমন ঘটনা বিরল। তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশটিতে। স্থানীয় সময় রোববার হঠাৎ করেই দেশটির বিভিন্ন শহরে রাজপথে নেমে এসেছিলেন কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী। খাদ্যস্বল্পতা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ না থাকায় দেশটির কমিউনিস্ট শাসিত সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন তাঁরা। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ারও প্রতিবাদ হয়। দাবি ওঠে নাগরিক স্বাধীনতা প্রদানেরও।
আকস্মিক এই বিক্ষোভ ঠেকাতে কঠোরতা দেখিয়েছে কিউবার সরকার। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও লাঠিপেটার পাশাপাশি বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে দেশটির পুলিশ।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, স্থানীয় সময় রোববার সকালে কিউবার পশ্চিমাঞ্চলীয় স্যান অ্যান্টোনিও ডি লস বানোস এবং পূর্বাঞ্চলীয় পালমা সোরিনো শহরে প্রথমে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েক শ মানুষ। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই বিক্ষোভ দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। দুপুরের দিকে রাজধানী হাভানার রাস্তায় নেমে আসেন কয়েক হাজার মানুষ। নানা ধরনের স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করছিলেন তাঁরা। এসব প্ল্যাকার্ডে কিউবার সরকারকে ‘একনায়ক’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। এই সরকারের অবসান চান বিক্ষোভকারীরা। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবি ওঠে মিছিলে।
মিছিল থেকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চল্লিশোর্ধ্ব এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘ক্ষুধার কারণে আজ আমি এখানে। পর্যাপ্ত ওষুধ নেই দেশে, ঘাটতি আছে বিদ্যুৎ সরবরাহে, সবকিছুরই অভাব দেখা দিয়েছে।’ দেশে কমিউনিস্ট শাসনের অবসান চান ওই বিক্ষোভকারী। সরকার পরিবর্তনসহ বদল চান সামগ্রিক পরিস্থিতির।
মিছিল ছত্রভঙ্গ করার জন্য পুলিশি অভিযান শুরু হলে বিক্ষোভকারীরাও তাদের ওপর চড়াও হন। বেশ কয়েকটি পুলিশ ভ্যান ভাঙচুরও করেন তাঁরা। জবাব দেন পুলিশের দিকে ঢিল ছুড়েও।
এদিকে, কিউবার কমিউনিস্ট সরকার এই বিক্ষোভকে মার্কিন ষড়যন্ত্র বলেই আখ্যা দিয়েছে। বিক্ষোভ যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায়, সে জন্য রাস্তায় সেনা নামানো হয়। কিউবার প্রেসিডেন্ট ও দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান মিগুয়েল দিয়াজ ক্যানাল কমিউনিস্টদের প্রতি আহ্বান জানান–তাঁরা যেন বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।
তবে প্রেসিডেন্টের এ ধরনের আহ্বান সংঘাতের আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এমনটি দেখাও গেছে কিছু ক্ষেত্রে। প্রেসিডেন্টের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে মারামারি করেছেন কিছু কমিউনিস্টপন্থী। এতে দুই দলেই বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত বছর পর্যন্ত কিউবার পরিস্থিতি স্বাভাবিকই ছিল। মহামারি শুরু হলেও যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ছিল কিউবার সরকার। কিন্তু দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর কিছুটা টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় দেশটিতে। পরিসংখ্যান বলছে, সাম্প্রতিক সময়গুলোতে দেশটিতে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়ে গেছে। মহামারি নিয়ন্ত্রণের জন্য দেশজুড়ে লকডাউন জারি রাখতে বাধ্য হয়েছে সরকার। ফলে অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। কমে গেছে উৎপাদন। বেড়ে গেছে দ্রব্যমূল্য। এরই ধারাবাহিকতায় এবার শুরু হয়েছে বিক্ষোভ।
১৯৫৯ সালে ফিদেল কাস্ত্রোর হাত ধরে কিউবায় প্রথমবারের মতো কমিউনিস্ট সরকার গঠিত হয়। তার পর থেকে এখন পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে কমিউনিস্টরাই শাসন করছে দেশটি।

কিউবায় এমন ঘটনা বিরল। তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশটিতে। স্থানীয় সময় রোববার হঠাৎ করেই দেশটির বিভিন্ন শহরে রাজপথে নেমে এসেছিলেন কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী। খাদ্যস্বল্পতা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ না থাকায় দেশটির কমিউনিস্ট শাসিত সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন তাঁরা। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ারও প্রতিবাদ হয়। দাবি ওঠে নাগরিক স্বাধীনতা প্রদানেরও।
আকস্মিক এই বিক্ষোভ ঠেকাতে কঠোরতা দেখিয়েছে কিউবার সরকার। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও লাঠিপেটার পাশাপাশি বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে দেশটির পুলিশ।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, স্থানীয় সময় রোববার সকালে কিউবার পশ্চিমাঞ্চলীয় স্যান অ্যান্টোনিও ডি লস বানোস এবং পূর্বাঞ্চলীয় পালমা সোরিনো শহরে প্রথমে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েক শ মানুষ। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই বিক্ষোভ দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। দুপুরের দিকে রাজধানী হাভানার রাস্তায় নেমে আসেন কয়েক হাজার মানুষ। নানা ধরনের স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করছিলেন তাঁরা। এসব প্ল্যাকার্ডে কিউবার সরকারকে ‘একনায়ক’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। এই সরকারের অবসান চান বিক্ষোভকারীরা। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবি ওঠে মিছিলে।
মিছিল থেকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চল্লিশোর্ধ্ব এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘ক্ষুধার কারণে আজ আমি এখানে। পর্যাপ্ত ওষুধ নেই দেশে, ঘাটতি আছে বিদ্যুৎ সরবরাহে, সবকিছুরই অভাব দেখা দিয়েছে।’ দেশে কমিউনিস্ট শাসনের অবসান চান ওই বিক্ষোভকারী। সরকার পরিবর্তনসহ বদল চান সামগ্রিক পরিস্থিতির।
মিছিল ছত্রভঙ্গ করার জন্য পুলিশি অভিযান শুরু হলে বিক্ষোভকারীরাও তাদের ওপর চড়াও হন। বেশ কয়েকটি পুলিশ ভ্যান ভাঙচুরও করেন তাঁরা। জবাব দেন পুলিশের দিকে ঢিল ছুড়েও।
এদিকে, কিউবার কমিউনিস্ট সরকার এই বিক্ষোভকে মার্কিন ষড়যন্ত্র বলেই আখ্যা দিয়েছে। বিক্ষোভ যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায়, সে জন্য রাস্তায় সেনা নামানো হয়। কিউবার প্রেসিডেন্ট ও দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান মিগুয়েল দিয়াজ ক্যানাল কমিউনিস্টদের প্রতি আহ্বান জানান–তাঁরা যেন বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।
তবে প্রেসিডেন্টের এ ধরনের আহ্বান সংঘাতের আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এমনটি দেখাও গেছে কিছু ক্ষেত্রে। প্রেসিডেন্টের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে মারামারি করেছেন কিছু কমিউনিস্টপন্থী। এতে দুই দলেই বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত বছর পর্যন্ত কিউবার পরিস্থিতি স্বাভাবিকই ছিল। মহামারি শুরু হলেও যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ছিল কিউবার সরকার। কিন্তু দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর কিছুটা টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় দেশটিতে। পরিসংখ্যান বলছে, সাম্প্রতিক সময়গুলোতে দেশটিতে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়ে গেছে। মহামারি নিয়ন্ত্রণের জন্য দেশজুড়ে লকডাউন জারি রাখতে বাধ্য হয়েছে সরকার। ফলে অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। কমে গেছে উৎপাদন। বেড়ে গেছে দ্রব্যমূল্য। এরই ধারাবাহিকতায় এবার শুরু হয়েছে বিক্ষোভ।
১৯৫৯ সালে ফিদেল কাস্ত্রোর হাত ধরে কিউবায় প্রথমবারের মতো কমিউনিস্ট সরকার গঠিত হয়। তার পর থেকে এখন পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে কমিউনিস্টরাই শাসন করছে দেশটি।

কিউবায় এমন ঘটনা বিরল। তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশটিতে। স্থানীয় সময় রোববার হঠাৎ করেই দেশটির বিভিন্ন শহরে রাজপথে নেমে এসেছিলেন কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী। খাদ্যস্বল্পতা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ না থাকায় দেশটির কমিউনিস্ট শাসিত সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন তাঁরা। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ারও প্রতিবাদ হয়। দাবি ওঠে নাগরিক স্বাধীনতা প্রদানেরও।
আকস্মিক এই বিক্ষোভ ঠেকাতে কঠোরতা দেখিয়েছে কিউবার সরকার। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও লাঠিপেটার পাশাপাশি বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে দেশটির পুলিশ।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, স্থানীয় সময় রোববার সকালে কিউবার পশ্চিমাঞ্চলীয় স্যান অ্যান্টোনিও ডি লস বানোস এবং পূর্বাঞ্চলীয় পালমা সোরিনো শহরে প্রথমে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েক শ মানুষ। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই বিক্ষোভ দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। দুপুরের দিকে রাজধানী হাভানার রাস্তায় নেমে আসেন কয়েক হাজার মানুষ। নানা ধরনের স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করছিলেন তাঁরা। এসব প্ল্যাকার্ডে কিউবার সরকারকে ‘একনায়ক’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। এই সরকারের অবসান চান বিক্ষোভকারীরা। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবি ওঠে মিছিলে।
মিছিল থেকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চল্লিশোর্ধ্ব এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘ক্ষুধার কারণে আজ আমি এখানে। পর্যাপ্ত ওষুধ নেই দেশে, ঘাটতি আছে বিদ্যুৎ সরবরাহে, সবকিছুরই অভাব দেখা দিয়েছে।’ দেশে কমিউনিস্ট শাসনের অবসান চান ওই বিক্ষোভকারী। সরকার পরিবর্তনসহ বদল চান সামগ্রিক পরিস্থিতির।
মিছিল ছত্রভঙ্গ করার জন্য পুলিশি অভিযান শুরু হলে বিক্ষোভকারীরাও তাদের ওপর চড়াও হন। বেশ কয়েকটি পুলিশ ভ্যান ভাঙচুরও করেন তাঁরা। জবাব দেন পুলিশের দিকে ঢিল ছুড়েও।
এদিকে, কিউবার কমিউনিস্ট সরকার এই বিক্ষোভকে মার্কিন ষড়যন্ত্র বলেই আখ্যা দিয়েছে। বিক্ষোভ যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায়, সে জন্য রাস্তায় সেনা নামানো হয়। কিউবার প্রেসিডেন্ট ও দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান মিগুয়েল দিয়াজ ক্যানাল কমিউনিস্টদের প্রতি আহ্বান জানান–তাঁরা যেন বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।
তবে প্রেসিডেন্টের এ ধরনের আহ্বান সংঘাতের আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এমনটি দেখাও গেছে কিছু ক্ষেত্রে। প্রেসিডেন্টের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে মারামারি করেছেন কিছু কমিউনিস্টপন্থী। এতে দুই দলেই বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত বছর পর্যন্ত কিউবার পরিস্থিতি স্বাভাবিকই ছিল। মহামারি শুরু হলেও যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ছিল কিউবার সরকার। কিন্তু দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর কিছুটা টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় দেশটিতে। পরিসংখ্যান বলছে, সাম্প্রতিক সময়গুলোতে দেশটিতে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়ে গেছে। মহামারি নিয়ন্ত্রণের জন্য দেশজুড়ে লকডাউন জারি রাখতে বাধ্য হয়েছে সরকার। ফলে অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। কমে গেছে উৎপাদন। বেড়ে গেছে দ্রব্যমূল্য। এরই ধারাবাহিকতায় এবার শুরু হয়েছে বিক্ষোভ।
১৯৫৯ সালে ফিদেল কাস্ত্রোর হাত ধরে কিউবায় প্রথমবারের মতো কমিউনিস্ট সরকার গঠিত হয়। তার পর থেকে এখন পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে কমিউনিস্টরাই শাসন করছে দেশটি।

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলবের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। একই সঙ্গে তলব করে যে বক্তব্য জানানো হয়েছে, সেই প্রেক্ষাপটে নয়াদিল্লি নিজের অবস্থান তুলে ধরেছে।
৩ মিনিট আগে
সিডনির বন্ডি বিচে দুই হামলাকারীর মধ্যে একজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ নিশ্চিত করেছে, হামলাকারী যুবক ২৪ বছর বয়সী নাভিদ আকরাম। তিনি সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিমের বনিরিগ এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেচাকরি খোঁজার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম লিংকডইন। সেখানে কর্মীরা চাকরি খোঁজেন এবং অনেক প্রতিষ্ঠান সেখান থেকে কর্মীদের বাছাই করে থাকে। এই প্ল্যাটফর্মে এবার ‘গার্লফ্রেন্ড’ বা নারীবন্ধুর খোঁজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন ভারতের এক ব্যক্তি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে হাসি-ঠাট্টা ও বিদ্রুপ।
২ ঘণ্টা আগে
পুলিশ সূত্রের বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় দুজন হামলাকারী জড়িত ছিলেন। নিহত ১০ জনের মধ্যে একজন বন্দুকধারী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। অন্য বন্দুকধারী আহত অবস্থায় রয়েছেন এবং তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলবের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। একই সঙ্গে তলব করে যে বক্তব্য জানানো হয়েছে, সেই প্রেক্ষাপটে নয়াদিল্লি নিজের অবস্থান তুলে ধরেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে কলা হয়, ‘১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস নোটে উত্থাপিত অভিযোগগুলো ভারত দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে সবসময়ই ভারতের অবস্থান। ভারত আরও দাবি করে, বাংলাদেশের ‘জনগণের স্বার্থবিরোধী’ কোনো কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কখনোই ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে দেওয়া হয়নি।
এতে আরো বলা হয়, ‘আমরা আশা করি, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনসহ অভ্যন্তরীণ আইন–শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।’
এর আগে দুপুরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভারতে অবস্থানরত পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সমর্থকদের আহ্বান জানাচ্ছেন—এ নিয়ে ভারতের কাছে গভীর উদ্বেগ জানানো হয়। এসব কর্মকাণ্ড আসন্ন সংসদ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা বলেও অভিযোগ করে বাংলাদেশ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বিচারের মুখোমুখি করতে শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে দ্রুত প্রত্যর্পণের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতে অবস্থানরত পলাতক আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ড, পরিকল্পনা ও সন্ত্রাসী তৎপরতায়’ সহায়তার অভিযোগও তুলে ধরা হয়।
এ ছাড়া সম্প্রতি ইনকিলাব মঞ্চের নেতা শরীফ ওসমান হাদির ওপর হত্যাচেষ্টার ঘটনায় জড়িত সন্দেহভাজনরা যেন ভারতে পালাতে না পারে, সে বিষয়ে সহযোগিতা চাওয়া হয়। কেউ ভারতে প্রবেশ করলে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশে হস্তান্তরের আহ্বান জানানো হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়ানো ভারতের দায়িত্ব।
অন্যদিকে, ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বৈঠকে জানান, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দেখতে চায় ভারত এবং এ লক্ষ্যে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত রয়েছে তার দেশ।

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলবের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। একই সঙ্গে তলব করে যে বক্তব্য জানানো হয়েছে, সেই প্রেক্ষাপটে নয়াদিল্লি নিজের অবস্থান তুলে ধরেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে কলা হয়, ‘১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস নোটে উত্থাপিত অভিযোগগুলো ভারত দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে সবসময়ই ভারতের অবস্থান। ভারত আরও দাবি করে, বাংলাদেশের ‘জনগণের স্বার্থবিরোধী’ কোনো কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কখনোই ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে দেওয়া হয়নি।
এতে আরো বলা হয়, ‘আমরা আশা করি, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনসহ অভ্যন্তরীণ আইন–শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।’
এর আগে দুপুরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভারতে অবস্থানরত পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সমর্থকদের আহ্বান জানাচ্ছেন—এ নিয়ে ভারতের কাছে গভীর উদ্বেগ জানানো হয়। এসব কর্মকাণ্ড আসন্ন সংসদ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা বলেও অভিযোগ করে বাংলাদেশ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বিচারের মুখোমুখি করতে শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে দ্রুত প্রত্যর্পণের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতে অবস্থানরত পলাতক আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ড, পরিকল্পনা ও সন্ত্রাসী তৎপরতায়’ সহায়তার অভিযোগও তুলে ধরা হয়।
এ ছাড়া সম্প্রতি ইনকিলাব মঞ্চের নেতা শরীফ ওসমান হাদির ওপর হত্যাচেষ্টার ঘটনায় জড়িত সন্দেহভাজনরা যেন ভারতে পালাতে না পারে, সে বিষয়ে সহযোগিতা চাওয়া হয়। কেউ ভারতে প্রবেশ করলে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশে হস্তান্তরের আহ্বান জানানো হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়ানো ভারতের দায়িত্ব।
অন্যদিকে, ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বৈঠকে জানান, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দেখতে চায় ভারত এবং এ লক্ষ্যে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত রয়েছে তার দেশ।

বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও লাঠিপেটার পাশাপাশি বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে দেশটির পুলিশ
১৩ জুলাই ২০২১
সিডনির বন্ডি বিচে দুই হামলাকারীর মধ্যে একজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ নিশ্চিত করেছে, হামলাকারী যুবক ২৪ বছর বয়সী নাভিদ আকরাম। তিনি সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিমের বনিরিগ এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেচাকরি খোঁজার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম লিংকডইন। সেখানে কর্মীরা চাকরি খোঁজেন এবং অনেক প্রতিষ্ঠান সেখান থেকে কর্মীদের বাছাই করে থাকে। এই প্ল্যাটফর্মে এবার ‘গার্লফ্রেন্ড’ বা নারীবন্ধুর খোঁজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন ভারতের এক ব্যক্তি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে হাসি-ঠাট্টা ও বিদ্রুপ।
২ ঘণ্টা আগে
পুলিশ সূত্রের বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় দুজন হামলাকারী জড়িত ছিলেন। নিহত ১০ জনের মধ্যে একজন বন্দুকধারী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। অন্য বন্দুকধারী আহত অবস্থায় রয়েছেন এবং তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সিডনির বন্ডি বিচে দুই হামলাকারীর মধ্যে একজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ নিশ্চিত করেছে, হামলাকারী যুবক ২৪ বছর বয়সী নাভিদ আকরাম। তিনি সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিমের বনিরিগ এলাকার বাসিন্দা।
অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যম এবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার সময় আকরাম গুলিবিদ্ধ হন। এরপর পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে এবং বর্তমানে তিনি হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্য বন্দুকধারী ঘটনাস্থলেই পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন।
বর্তমানে বনিরিগের পাতিয়া এলাকায় আকরামের বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। এই সম্পত্তি তাঁর পরিবার এক বছর ধরে ব্যবহার করছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে বলছেন, নাভিদ আকরাম পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত। তবে এ বিষয়ে এখনো তেমন শক্ত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
এই ভয়াবহ হামলায় এখন পর্যন্ত শিশুসহ ১২ জন নিহত ও কমপক্ষে ১৭ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
এবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার সময় বন্ডি বিচে ইহুদিদের অন্যতম প্রধান উৎসব হানুক্কার প্রথম দিনের একটি অনুষ্ঠান চলছিল। অনুষ্ঠানটির নাম ছিল ‘চানুকা বাই দ্য সি ২০২৫’। আজ রোববার স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা থেকে বিচসংলগ্ন শিশুদের খেলার মাঠে এই অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। চাবাদ অব বন্ডি নামের একটি ইহুদি কেন্দ্র এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে ক্যাম্পবেল প্যারেডসংলগ্ন বন্ডি প্যাভিলিয়নের কাছে একটি গাড়ি থেকে দুই ব্যক্তি নেমে আসেন। এরপর তাঁরা গুলি চালাতে শুরু করেন।
এদিকে এ ঘটনার পর অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইমামস কাউন্সিল ও কাউন্সিল অব ইমামস এনএসডব্লিউ এক যৌথ বিবৃতিতে বন্ডি বিচে গুলিবর্ষণের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের সমাজে সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এ ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের পূর্ণ জবাবদিহি ও আইনের আওতায় এনে শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে।’
তারা নিহত ব্যক্তিদের পরিবার, ক্ষতিগ্রস্ত ও এই ভয়াবহ হামলার প্রত্যক্ষদর্শীদের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে অস্ট্রেলিয়ার মুসলিম সম্প্রদায়সহ সব অস্ট্রেলিয়ানের উচিত ঐক্য, সহানুভূতি ও সংহতি নিয়ে একসঙ্গে দাঁড়ানো, সহিংসতাকে প্রত্যাখ্যান করা এবং সামাজিক সম্প্রীতি ও সব অস্ট্রেলিয়ানের নিরাপত্তার প্রতি আমাদের যৌথ অঙ্গীকার নিশ্চিত করা।’

সিডনির বন্ডি বিচে দুই হামলাকারীর মধ্যে একজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ নিশ্চিত করেছে, হামলাকারী যুবক ২৪ বছর বয়সী নাভিদ আকরাম। তিনি সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিমের বনিরিগ এলাকার বাসিন্দা।
অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যম এবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার সময় আকরাম গুলিবিদ্ধ হন। এরপর পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে এবং বর্তমানে তিনি হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্য বন্দুকধারী ঘটনাস্থলেই পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন।
বর্তমানে বনিরিগের পাতিয়া এলাকায় আকরামের বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। এই সম্পত্তি তাঁর পরিবার এক বছর ধরে ব্যবহার করছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে বলছেন, নাভিদ আকরাম পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত। তবে এ বিষয়ে এখনো তেমন শক্ত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
এই ভয়াবহ হামলায় এখন পর্যন্ত শিশুসহ ১২ জন নিহত ও কমপক্ষে ১৭ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
এবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার সময় বন্ডি বিচে ইহুদিদের অন্যতম প্রধান উৎসব হানুক্কার প্রথম দিনের একটি অনুষ্ঠান চলছিল। অনুষ্ঠানটির নাম ছিল ‘চানুকা বাই দ্য সি ২০২৫’। আজ রোববার স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা থেকে বিচসংলগ্ন শিশুদের খেলার মাঠে এই অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। চাবাদ অব বন্ডি নামের একটি ইহুদি কেন্দ্র এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে ক্যাম্পবেল প্যারেডসংলগ্ন বন্ডি প্যাভিলিয়নের কাছে একটি গাড়ি থেকে দুই ব্যক্তি নেমে আসেন। এরপর তাঁরা গুলি চালাতে শুরু করেন।
এদিকে এ ঘটনার পর অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইমামস কাউন্সিল ও কাউন্সিল অব ইমামস এনএসডব্লিউ এক যৌথ বিবৃতিতে বন্ডি বিচে গুলিবর্ষণের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের সমাজে সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এ ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের পূর্ণ জবাবদিহি ও আইনের আওতায় এনে শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে।’
তারা নিহত ব্যক্তিদের পরিবার, ক্ষতিগ্রস্ত ও এই ভয়াবহ হামলার প্রত্যক্ষদর্শীদের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে অস্ট্রেলিয়ার মুসলিম সম্প্রদায়সহ সব অস্ট্রেলিয়ানের উচিত ঐক্য, সহানুভূতি ও সংহতি নিয়ে একসঙ্গে দাঁড়ানো, সহিংসতাকে প্রত্যাখ্যান করা এবং সামাজিক সম্প্রীতি ও সব অস্ট্রেলিয়ানের নিরাপত্তার প্রতি আমাদের যৌথ অঙ্গীকার নিশ্চিত করা।’

বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও লাঠিপেটার পাশাপাশি বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে দেশটির পুলিশ
১৩ জুলাই ২০২১
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলবের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। একই সঙ্গে তলব করে যে বক্তব্য জানানো হয়েছে, সেই প্রেক্ষাপটে নয়াদিল্লি নিজের অবস্থান তুলে ধরেছে।
৩ মিনিট আগেচাকরি খোঁজার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম লিংকডইন। সেখানে কর্মীরা চাকরি খোঁজেন এবং অনেক প্রতিষ্ঠান সেখান থেকে কর্মীদের বাছাই করে থাকে। এই প্ল্যাটফর্মে এবার ‘গার্লফ্রেন্ড’ বা নারীবন্ধুর খোঁজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন ভারতের এক ব্যক্তি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে হাসি-ঠাট্টা ও বিদ্রুপ।
২ ঘণ্টা আগে
পুলিশ সূত্রের বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় দুজন হামলাকারী জড়িত ছিলেন। নিহত ১০ জনের মধ্যে একজন বন্দুকধারী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। অন্য বন্দুকধারী আহত অবস্থায় রয়েছেন এবং তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
চাকরি খোঁজার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম লিংকডইন। সেখানে কর্মীরা চাকরি খোঁজেন এবং অনেক প্রতিষ্ঠান সেখান থেকে কর্মীদের বাছাই করে থাকে। এই প্ল্যাটফর্মে এবার ‘গার্লফ্রেন্ড’ বা নারীবন্ধুর খোঁজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন ভারতের এক ব্যক্তি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে হাসি-ঠাট্টা ও বিদ্রুপ।

ভারতের হরিয়ানার গুরুগ্রামের দীনেশ বৈরাগী। ‘পূর্ণকালীন’ চাকরির অফার দিয়ে নারীবন্ধু খুঁজেছেন লিংকডইনে। ওই বিজ্ঞাপনের বিবরণে সম্ভাব্য ‘গার্লফ্রেন্ড’-এর জন্য প্রয়োজনীয় নানা গুণাবলির কথাও উল্লেখ করেছেন দীনেশ।
টেক মাহিন্দ্রার সাবেক সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট দীনেশ চাকরির বিজ্ঞাপনে লিখেছেন, ‘গুরগাঁওয়ে পূর্ণকালীন গার্লফ্রেন্ডের পদ খালি আছে। সরাসরি দেখা করা এবং দূর থেকে দায়িত্ব পালন দুটোই করতে হবে।’
প্রযুক্তিখাতে অভিজ্ঞ এই যুবক চাকরির বিজ্ঞাপনে আরও লিখেছেন, ‘এই ভূমিকায় শক্তিশালী আবেগগত সম্পর্ক গড়ে তোলা ও তা বজায় রাখা, অর্থবহ কথোপকথনে অংশ নেওয়া, সঙ্গ দেওয়া, পারস্পরিক সমর্থন এবং সঙ্গীর সঙ্গে বিভিন্ন কার্যক্রম বা শখে যুক্ত থাকার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘সক্রিয় যোগাযোগ, পারস্পরিক সম্মান ও বোঝাপড়া এই ভূমিকাটির ভিত্তি হবে। পাশাপাশি যৌথ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং ইতিবাচক ও সহায়ক সম্পর্কের পরিবেশ গড়ে তোলাও এর অন্তর্ভুক্ত।’
দীনেশ চাকরিপ্রার্থীর যোগ্যতার ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার আবেগগত বুদ্ধিমত্তা, শোনার সক্ষমতা, সহমর্মিতা ও আন্তঃব্যক্তিক দক্ষতার কথা উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তিনি জানান, এমন একজনকে তিনি খুঁজছেন, যাঁর মধ্যে রসবোধ, দয়া এবং ইতিবাচক মানসিকতা থাকবে।
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ও যৌথ লক্ষ্যগুলোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করার সক্ষমতা থাকতে হবে। শখ, কার্যক্রমে আগ্রহ বা একসঙ্গে নতুন অভিজ্ঞতা গড়ে তোলার মানসিকতারও প্রয়োজন রয়েছে। পাশাপাশি সম্পর্কের ভেতরে পারস্পরিক সমর্থন ও বিকাশে আগ্রহী হতে হবে।’
লিংকডইনে দেওয়া এই চাকরি খোঁজার মতো করে গার্লফ্রেন্ড খোঁজার পোস্টটি দ্রুতই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এটি নিয়ে রসিকতার বন্যা বইয়ে দেন নেটিজেনরা। অনেকেই এই অদ্ভুত চাকরির বিজ্ঞাপন নিয়ে ঠাট্টা–মশকরা করেন, আবার কেউ কেউ সরাসরি পারিশ্রমিক বা বেতন প্যাকেজ সম্পর্কে জানতে চান।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ওহ, এখন সব পরিষ্কার! তাহলে আমার প্রাক্তন আমার সঙ্গে ছয় মাস গার্লফ্রেন্ড হিসেবে ইন্টার্নশিপ করেছিল, এরপর অন্য কোথাও ফুলটাইম গার্লফ্রেন্ডের চাকরি পেয়ে চলে গেছে।’
আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘আপনি যদি আসলেই ভারতীয় হন, তাহলে যেকোনো অ্যাপই ডেটিং অ্যাপ বানিয়ে ফেলবেন।’
তৃতীয় একজন লিখেছেন, ‘পদের বিবরণ দেখে বেশ চমকপ্রদই লাগছে, কিন্তু স্যালারি কত?’
একজন ব্যবহারকারী প্রশ্ন করেন, ‘তিনি কি লিংকডইনের পোস্টের মাধ্যমে কোনো পরীক্ষা চালাচ্ছেন?’ উত্তরে দীনেশ বলেন, ‘একেবারেই না। এটি একটি প্রকৃত শূন্যপদ। প্রোফাইলটি ভালোভাবে বোঝার জন্য আমি চাকরির বিবরণ দেখার পরামর্শ দিচ্ছি। এছাড়া কেউ যদি আগ্রহী ও যোগ্য হন, তাদেরও নির্দেশনা দেওয়া যেতে পারে।’
শেষ আপডেট অনুযায়ী দীনেশ জানিয়েছেন, এই ‘চাকরির’ জন্য এরইমধ্যে ২৬ জন আবেদন করেছেন। এখন নতুন কোনো আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে না বলেও জানান তিনি।
চাকরি খোঁজার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম লিংকডইন। সেখানে কর্মীরা চাকরি খোঁজেন এবং অনেক প্রতিষ্ঠান সেখান থেকে কর্মীদের বাছাই করে থাকে। এই প্ল্যাটফর্মে এবার ‘গার্লফ্রেন্ড’ বা নারীবন্ধুর খোঁজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন ভারতের এক ব্যক্তি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে হাসি-ঠাট্টা ও বিদ্রুপ।

ভারতের হরিয়ানার গুরুগ্রামের দীনেশ বৈরাগী। ‘পূর্ণকালীন’ চাকরির অফার দিয়ে নারীবন্ধু খুঁজেছেন লিংকডইনে। ওই বিজ্ঞাপনের বিবরণে সম্ভাব্য ‘গার্লফ্রেন্ড’-এর জন্য প্রয়োজনীয় নানা গুণাবলির কথাও উল্লেখ করেছেন দীনেশ।
টেক মাহিন্দ্রার সাবেক সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট দীনেশ চাকরির বিজ্ঞাপনে লিখেছেন, ‘গুরগাঁওয়ে পূর্ণকালীন গার্লফ্রেন্ডের পদ খালি আছে। সরাসরি দেখা করা এবং দূর থেকে দায়িত্ব পালন দুটোই করতে হবে।’
প্রযুক্তিখাতে অভিজ্ঞ এই যুবক চাকরির বিজ্ঞাপনে আরও লিখেছেন, ‘এই ভূমিকায় শক্তিশালী আবেগগত সম্পর্ক গড়ে তোলা ও তা বজায় রাখা, অর্থবহ কথোপকথনে অংশ নেওয়া, সঙ্গ দেওয়া, পারস্পরিক সমর্থন এবং সঙ্গীর সঙ্গে বিভিন্ন কার্যক্রম বা শখে যুক্ত থাকার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘সক্রিয় যোগাযোগ, পারস্পরিক সম্মান ও বোঝাপড়া এই ভূমিকাটির ভিত্তি হবে। পাশাপাশি যৌথ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং ইতিবাচক ও সহায়ক সম্পর্কের পরিবেশ গড়ে তোলাও এর অন্তর্ভুক্ত।’
দীনেশ চাকরিপ্রার্থীর যোগ্যতার ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার আবেগগত বুদ্ধিমত্তা, শোনার সক্ষমতা, সহমর্মিতা ও আন্তঃব্যক্তিক দক্ষতার কথা উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তিনি জানান, এমন একজনকে তিনি খুঁজছেন, যাঁর মধ্যে রসবোধ, দয়া এবং ইতিবাচক মানসিকতা থাকবে।
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ও যৌথ লক্ষ্যগুলোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করার সক্ষমতা থাকতে হবে। শখ, কার্যক্রমে আগ্রহ বা একসঙ্গে নতুন অভিজ্ঞতা গড়ে তোলার মানসিকতারও প্রয়োজন রয়েছে। পাশাপাশি সম্পর্কের ভেতরে পারস্পরিক সমর্থন ও বিকাশে আগ্রহী হতে হবে।’
লিংকডইনে দেওয়া এই চাকরি খোঁজার মতো করে গার্লফ্রেন্ড খোঁজার পোস্টটি দ্রুতই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এটি নিয়ে রসিকতার বন্যা বইয়ে দেন নেটিজেনরা। অনেকেই এই অদ্ভুত চাকরির বিজ্ঞাপন নিয়ে ঠাট্টা–মশকরা করেন, আবার কেউ কেউ সরাসরি পারিশ্রমিক বা বেতন প্যাকেজ সম্পর্কে জানতে চান।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ওহ, এখন সব পরিষ্কার! তাহলে আমার প্রাক্তন আমার সঙ্গে ছয় মাস গার্লফ্রেন্ড হিসেবে ইন্টার্নশিপ করেছিল, এরপর অন্য কোথাও ফুলটাইম গার্লফ্রেন্ডের চাকরি পেয়ে চলে গেছে।’
আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘আপনি যদি আসলেই ভারতীয় হন, তাহলে যেকোনো অ্যাপই ডেটিং অ্যাপ বানিয়ে ফেলবেন।’
তৃতীয় একজন লিখেছেন, ‘পদের বিবরণ দেখে বেশ চমকপ্রদই লাগছে, কিন্তু স্যালারি কত?’
একজন ব্যবহারকারী প্রশ্ন করেন, ‘তিনি কি লিংকডইনের পোস্টের মাধ্যমে কোনো পরীক্ষা চালাচ্ছেন?’ উত্তরে দীনেশ বলেন, ‘একেবারেই না। এটি একটি প্রকৃত শূন্যপদ। প্রোফাইলটি ভালোভাবে বোঝার জন্য আমি চাকরির বিবরণ দেখার পরামর্শ দিচ্ছি। এছাড়া কেউ যদি আগ্রহী ও যোগ্য হন, তাদেরও নির্দেশনা দেওয়া যেতে পারে।’
শেষ আপডেট অনুযায়ী দীনেশ জানিয়েছেন, এই ‘চাকরির’ জন্য এরইমধ্যে ২৬ জন আবেদন করেছেন। এখন নতুন কোনো আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে না বলেও জানান তিনি।

বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও লাঠিপেটার পাশাপাশি বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে দেশটির পুলিশ
১৩ জুলাই ২০২১
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলবের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। একই সঙ্গে তলব করে যে বক্তব্য জানানো হয়েছে, সেই প্রেক্ষাপটে নয়াদিল্লি নিজের অবস্থান তুলে ধরেছে।
৩ মিনিট আগে
সিডনির বন্ডি বিচে দুই হামলাকারীর মধ্যে একজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ নিশ্চিত করেছে, হামলাকারী যুবক ২৪ বছর বয়সী নাভিদ আকরাম। তিনি সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিমের বনিরিগ এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগে
পুলিশ সূত্রের বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় দুজন হামলাকারী জড়িত ছিলেন। নিহত ১০ জনের মধ্যে একজন বন্দুকধারী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। অন্য বন্দুকধারী আহত অবস্থায় রয়েছেন এবং তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার বন্ডি বিচে বন্দুকধারীদের গুলি, নিহত অন্তত ১০
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র বন্ডি বিচে ভয়াবহ গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পরপরই পুলিশ বন্ডি বিচ ও এর সংলগ্ন এলাকায় বড় আকারের অপারেশন শুরু করেছে।
নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ ‘এক্স’ হ্যান্ডলে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, পুলিশি অভিযান এখনো চলছে এবং জনসাধারণকে ওই এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করা হচ্ছে।
পুলিশের বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্দুক হামলায় কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হামলাকারী বা বন্দুকধারীও রয়েছেন। এ ঘটনায় আরও অন্তত ১২ জন সাধারণ নাগরিক, দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৪ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জানা গেছে, হামলার সময় বন্ডি বিচে ইহুদিদের অন্যতম প্রধান উৎসব হানুক্কার প্রথম দিনের একটি অনুষ্ঠান চলছিল। অনুষ্ঠানটির নাম ছিল ‘চানুকা বাই দ্য সি ২০২৫’ এবং এটি আজ রোববার স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা থেকে বিচসংলগ্ন শিশুদের খেলার মাঠের কাছে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। চাবাদ অব বন্ডি নামের একটি ইহুদি কেন্দ্র এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
হামলার সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা প্রত্যক্ষদর্শী ব্যারি জানান, তিনি তাঁর সন্তানদের নিয়ে হানুক্কার অনুষ্ঠানে ছিলেন, তখনই গুলির শব্দ শুরু হয়। তিনি দেখতে পান, দুজন ব্যক্তি একটি ব্রিজের ওপর থেকে জনসমাবেশের দিকে গুলি চালাচ্ছেন। তিনি ঘটনাস্থলে একাধিক মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি সন্তানদের নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে বন্ধুর গাড়িতে পালিয়ে যান। ব্যারি এ সময় অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে একটি ইহুদি অনুষ্ঠানে এমন হামলা হওয়াকে ‘অবিশ্বাস্য’ বলে বর্ণনা করেন।
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী, যিনি ব্রোন্টে বিচে ছিলেন, তিনি প্রায় ২০টি গুলির শব্দ শুনতে পান। প্রথমে ভেবেছিলেন, আতশবাজির শব্দ। পরে হেলিকপ্টার উড়তে দেখে ও শুটিংয়ের খবর পেয়ে তিনি ঘটনার গুরুত্ব বুঝতে পারেন।
অন্য একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, তিনি বন্দুকধারীদের অস্ত্র নামিয়ে রাখার অনুরোধ করেছিলেন, কিন্তু তাঁরা সে কথায় কান দেননি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত ও যাচাই করা ভিডিওগুলোতে বন্ডি বিচের ঘটনার পরের ভয়ংকর দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ক্যাম্পবেল প্যারেডের কারপার্ক থেকে সমুদ্রসৈকতের দিকে যাওয়া একটি ছোট সেতু থেকে দুজন বন্দুকধারী গুলি চালাচ্ছেন। সেতুটি বন্ডি পার্ক প্লেগ্রাউন্ড থেকে মাত্র ৫০ মিটার দূরে অবস্থিত।
অন্য একটি যাচাই করা ভিডিওতে দেখা যায়, একই সেতুর ওপর বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য রয়েছেন। একজনের বুকে সিপিআর দেওয়া হচ্ছে আর অন্য একজন চিৎকার করে বলছেন, ‘সে মারা গেছে, সে মারা গেছে।’ আরেকটি ভিডিওতে দেখা যায়, নিথর পড়ে থাকা অন্য এক ব্যক্তির জামাকাপড় কাঁচি দিয়ে কেটে দেওয়া হচ্ছে। মেঝেতে রক্তের দাগ, একটি বুলেটপ্রুফ ভেস্ট এবং কমপক্ষে আটটি গুলির খোসা পড়ে থাকতে দেখা যায়।
পুলিশ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দ্রুত ঘটনাস্থলে একটি বিশেষ নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরি করেছে এবং হাতে তৈরি বিস্ফোরক (আইইডি) নিষ্ক্রিয় করার জন্য বিশেষ দল ও সরঞ্জাম আনা হয়েছে। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে এই এক্সক্লুশন জোনের সঠিক অবস্থান এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।

অস্ট্রেলিয়ার জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র বন্ডি বিচে ভয়াবহ গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পরপরই পুলিশ বন্ডি বিচ ও এর সংলগ্ন এলাকায় বড় আকারের অপারেশন শুরু করেছে।
নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ ‘এক্স’ হ্যান্ডলে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, পুলিশি অভিযান এখনো চলছে এবং জনসাধারণকে ওই এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করা হচ্ছে।
পুলিশের বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্দুক হামলায় কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হামলাকারী বা বন্দুকধারীও রয়েছেন। এ ঘটনায় আরও অন্তত ১২ জন সাধারণ নাগরিক, দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৪ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জানা গেছে, হামলার সময় বন্ডি বিচে ইহুদিদের অন্যতম প্রধান উৎসব হানুক্কার প্রথম দিনের একটি অনুষ্ঠান চলছিল। অনুষ্ঠানটির নাম ছিল ‘চানুকা বাই দ্য সি ২০২৫’ এবং এটি আজ রোববার স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা থেকে বিচসংলগ্ন শিশুদের খেলার মাঠের কাছে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। চাবাদ অব বন্ডি নামের একটি ইহুদি কেন্দ্র এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
হামলার সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা প্রত্যক্ষদর্শী ব্যারি জানান, তিনি তাঁর সন্তানদের নিয়ে হানুক্কার অনুষ্ঠানে ছিলেন, তখনই গুলির শব্দ শুরু হয়। তিনি দেখতে পান, দুজন ব্যক্তি একটি ব্রিজের ওপর থেকে জনসমাবেশের দিকে গুলি চালাচ্ছেন। তিনি ঘটনাস্থলে একাধিক মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি সন্তানদের নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে বন্ধুর গাড়িতে পালিয়ে যান। ব্যারি এ সময় অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে একটি ইহুদি অনুষ্ঠানে এমন হামলা হওয়াকে ‘অবিশ্বাস্য’ বলে বর্ণনা করেন।
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী, যিনি ব্রোন্টে বিচে ছিলেন, তিনি প্রায় ২০টি গুলির শব্দ শুনতে পান। প্রথমে ভেবেছিলেন, আতশবাজির শব্দ। পরে হেলিকপ্টার উড়তে দেখে ও শুটিংয়ের খবর পেয়ে তিনি ঘটনার গুরুত্ব বুঝতে পারেন।
অন্য একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, তিনি বন্দুকধারীদের অস্ত্র নামিয়ে রাখার অনুরোধ করেছিলেন, কিন্তু তাঁরা সে কথায় কান দেননি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত ও যাচাই করা ভিডিওগুলোতে বন্ডি বিচের ঘটনার পরের ভয়ংকর দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ক্যাম্পবেল প্যারেডের কারপার্ক থেকে সমুদ্রসৈকতের দিকে যাওয়া একটি ছোট সেতু থেকে দুজন বন্দুকধারী গুলি চালাচ্ছেন। সেতুটি বন্ডি পার্ক প্লেগ্রাউন্ড থেকে মাত্র ৫০ মিটার দূরে অবস্থিত।
অন্য একটি যাচাই করা ভিডিওতে দেখা যায়, একই সেতুর ওপর বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য রয়েছেন। একজনের বুকে সিপিআর দেওয়া হচ্ছে আর অন্য একজন চিৎকার করে বলছেন, ‘সে মারা গেছে, সে মারা গেছে।’ আরেকটি ভিডিওতে দেখা যায়, নিথর পড়ে থাকা অন্য এক ব্যক্তির জামাকাপড় কাঁচি দিয়ে কেটে দেওয়া হচ্ছে। মেঝেতে রক্তের দাগ, একটি বুলেটপ্রুফ ভেস্ট এবং কমপক্ষে আটটি গুলির খোসা পড়ে থাকতে দেখা যায়।
পুলিশ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দ্রুত ঘটনাস্থলে একটি বিশেষ নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরি করেছে এবং হাতে তৈরি বিস্ফোরক (আইইডি) নিষ্ক্রিয় করার জন্য বিশেষ দল ও সরঞ্জাম আনা হয়েছে। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে এই এক্সক্লুশন জোনের সঠিক অবস্থান এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।

বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও লাঠিপেটার পাশাপাশি বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে দেশটির পুলিশ
১৩ জুলাই ২০২১
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলবের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। একই সঙ্গে তলব করে যে বক্তব্য জানানো হয়েছে, সেই প্রেক্ষাপটে নয়াদিল্লি নিজের অবস্থান তুলে ধরেছে।
৩ মিনিট আগে
সিডনির বন্ডি বিচে দুই হামলাকারীর মধ্যে একজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ নিশ্চিত করেছে, হামলাকারী যুবক ২৪ বছর বয়সী নাভিদ আকরাম। তিনি সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিমের বনিরিগ এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেচাকরি খোঁজার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম লিংকডইন। সেখানে কর্মীরা চাকরি খোঁজেন এবং অনেক প্রতিষ্ঠান সেখান থেকে কর্মীদের বাছাই করে থাকে। এই প্ল্যাটফর্মে এবার ‘গার্লফ্রেন্ড’ বা নারীবন্ধুর খোঁজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন ভারতের এক ব্যক্তি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে হাসি-ঠাট্টা ও বিদ্রুপ।
২ ঘণ্টা আগে