নাটোর প্রতিনিধি

কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সাড়া জাগানো নাটক 'কোথাও কেউ নেই' আজও জনপ্রিয়। এই নাটকের প্রধান চরিত্র বাকের ভাই, বদি ও মজনুর হাস্যরসাত্মক অভিনয়-নৈপুণ্য এখনো দর্শকদের আকৃষ্ট করে। জনপ্রিয় সেই নাটকেরই যেন খণ্ডিত বাস্তব দৃশ্য দেখা গেল নাটোরের বাগাতিপাড়ার ভোটের মাঠে।
কোথাও কেউ নেই নাটকের প্রধান খল চরিত্রের নাম মতি। নাটকের নায়িকা মুনার বাড়ির সামনের চায়ের দোকানে নিত্য আড্ডা দিতেন বাকের, বদি ও মজনু। নাটকের একটি পর্বে দেখা যায়, সম্মান না দিয়ে সামনে দিয়ে চলে যাওয়ার অপরাধে নাজেহাল হতে হয় খল চরিত্র মতিকে। মতিকে একপর্যায়ে বাকেরের পা ছুঁয়ে সালাম করে ওই স্থান ত্যাগ করতে হয়। সালাম করার পর বাকের কিছুটা নরম হয়ে মতিকে একটা কলা খেতে দেন। কলা খেতে না চাইলে ধমকে জোর করে মতিকে কলা খাওয়ানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার জামনগর বাজারে নাটকীয় সেই দৃশ্য বাস্তবে দেখা যায়। ওই দিন সকালে জামনগর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুসের নির্বাচনী প্রচারে বাগাতিপাড়ায় যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনসহ কয়েকজন। এ সময় জামনগর বাজারে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক শাহ আলমের প্রচার শেষে বাড়ি ফিরছিলেন তার দুই কর্মী মাহাবুর রহমান ও আহম্মদ আলী। তখন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনের উপস্থিতিতে কয়েকজন মাহাবুর রহমানকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে চড়-থাপ্পড় দিয়ে ধরে আনেন। এরপর সভাপতি তাঁকে থাপ্পড় মেরে হাতে থাকা কলা জোর করে মাহাবুরের মুখে গুঁজে দেন এবং নৌকা প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করতে বাধ্য করেন।
পুরো ঘটনার কিছুটা ধরা পড়ে ওই বাজারের একটি দোকানে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরায়। ৩৪ সেকেন্ডের একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, নৌকার এক কর্মী মোটরসাইকেল থেকে জোর করে মাহাবুরকে নামিয়ে মারতে মারতে রাস্তার মাঝখানে নিয়ে আসেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে কয়েকজন কর্মী নিয়ে কলা হাতে মাহাবুরের সামনে আসেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেন। তাঁদের কথোপকথন শোনা না গেলেও দেখা যায় আবুল হোসেন মাহাবুরকে কলা খেতে বলেই হাত তুলে চড় মারতে উদ্যত হন। এ সময় মাহাবুর পেছন দিকে সরে গেলে তাঁকে টেনে আনা নৌকার ওই কর্মীও চড় মারতে উদ্যত হয়ে সভাপতির হাতে থাকা কলার দিকে ইশারা করে কলাটি খেতে বলেন। এ সময় হাতে থাকা কলাটি ছিলে জোর করে মাহাবুরের মুখে ঢুকিয়ে দেন আবুল হোসেন।
এদিকে সিসিটিভি ফুটেজটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর সমানতালে ভীতি ও হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন এই ঘটনাকে ভীতিকর আবার অনেকটা নাটকীয় হওয়ায় হাস্যরসাত্মক বলছেন অনেকে।
তবে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহ আলম অভিযোগ করেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হোসেন প্রকাশ্য রাস্তায় তাঁর কর্মীদের হয়রানি করেছেন। একজন উপজেলা সভাপতি যখন ইউনিয়ন পর্যায়ে এসে এমন অশোভন আচরণ করেন, তখন কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। তাঁর এই আচরণ ভোটে প্রভাব ফেলবে।
অভিযোগ অস্বীকার করে বাগাতিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেন বলেন, `আমি সঙ্গে থাকা কর্মীদের নিয়ে ওই বাজারে প্রচারণা শেষে কলা খেতে খেতে হাঁটছিলাম। সিসিটিভি ক্যামেরা যেখানে ছিল, তার অনেক আগে থেকেই কলা হাতে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থীর ওই কর্মীকে ডাকছিলাম কলা খাওয়ার জন্য। সেদিকে ক্যামেরা না থাকায় ডাকার দৃশ্যটা ওঠেনি। কাছে যেতেই যখন কলা খেতে বললাম, তখন সে অশোভন আচরণ করে আমার সঙ্গে। তাই ঠাট্টার ছলে চড় মারতে উদ্যত হই, কিন্তু মারিনি। তবে একটা কলা ছিলে ওর মুখে পুড়ে দিয়েছি। এর বেশি কিছু না।'
এ বিষয়ে নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ বলেন, বাগাতিপাড়ায় স্বতন্ত্র কোনো প্রার্থীর কর্মীকে নির্যাতনের ঘটনার কথা তিনি জানতেন না। বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে শুনেছেন। ঘটনাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৮ নভেম্বর নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সাড়া জাগানো নাটক 'কোথাও কেউ নেই' আজও জনপ্রিয়। এই নাটকের প্রধান চরিত্র বাকের ভাই, বদি ও মজনুর হাস্যরসাত্মক অভিনয়-নৈপুণ্য এখনো দর্শকদের আকৃষ্ট করে। জনপ্রিয় সেই নাটকেরই যেন খণ্ডিত বাস্তব দৃশ্য দেখা গেল নাটোরের বাগাতিপাড়ার ভোটের মাঠে।
কোথাও কেউ নেই নাটকের প্রধান খল চরিত্রের নাম মতি। নাটকের নায়িকা মুনার বাড়ির সামনের চায়ের দোকানে নিত্য আড্ডা দিতেন বাকের, বদি ও মজনু। নাটকের একটি পর্বে দেখা যায়, সম্মান না দিয়ে সামনে দিয়ে চলে যাওয়ার অপরাধে নাজেহাল হতে হয় খল চরিত্র মতিকে। মতিকে একপর্যায়ে বাকেরের পা ছুঁয়ে সালাম করে ওই স্থান ত্যাগ করতে হয়। সালাম করার পর বাকের কিছুটা নরম হয়ে মতিকে একটা কলা খেতে দেন। কলা খেতে না চাইলে ধমকে জোর করে মতিকে কলা খাওয়ানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার জামনগর বাজারে নাটকীয় সেই দৃশ্য বাস্তবে দেখা যায়। ওই দিন সকালে জামনগর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুসের নির্বাচনী প্রচারে বাগাতিপাড়ায় যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনসহ কয়েকজন। এ সময় জামনগর বাজারে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক শাহ আলমের প্রচার শেষে বাড়ি ফিরছিলেন তার দুই কর্মী মাহাবুর রহমান ও আহম্মদ আলী। তখন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনের উপস্থিতিতে কয়েকজন মাহাবুর রহমানকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে চড়-থাপ্পড় দিয়ে ধরে আনেন। এরপর সভাপতি তাঁকে থাপ্পড় মেরে হাতে থাকা কলা জোর করে মাহাবুরের মুখে গুঁজে দেন এবং নৌকা প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করতে বাধ্য করেন।
পুরো ঘটনার কিছুটা ধরা পড়ে ওই বাজারের একটি দোকানে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরায়। ৩৪ সেকেন্ডের একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, নৌকার এক কর্মী মোটরসাইকেল থেকে জোর করে মাহাবুরকে নামিয়ে মারতে মারতে রাস্তার মাঝখানে নিয়ে আসেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে কয়েকজন কর্মী নিয়ে কলা হাতে মাহাবুরের সামনে আসেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেন। তাঁদের কথোপকথন শোনা না গেলেও দেখা যায় আবুল হোসেন মাহাবুরকে কলা খেতে বলেই হাত তুলে চড় মারতে উদ্যত হন। এ সময় মাহাবুর পেছন দিকে সরে গেলে তাঁকে টেনে আনা নৌকার ওই কর্মীও চড় মারতে উদ্যত হয়ে সভাপতির হাতে থাকা কলার দিকে ইশারা করে কলাটি খেতে বলেন। এ সময় হাতে থাকা কলাটি ছিলে জোর করে মাহাবুরের মুখে ঢুকিয়ে দেন আবুল হোসেন।
এদিকে সিসিটিভি ফুটেজটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর সমানতালে ভীতি ও হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন এই ঘটনাকে ভীতিকর আবার অনেকটা নাটকীয় হওয়ায় হাস্যরসাত্মক বলছেন অনেকে।
তবে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহ আলম অভিযোগ করেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হোসেন প্রকাশ্য রাস্তায় তাঁর কর্মীদের হয়রানি করেছেন। একজন উপজেলা সভাপতি যখন ইউনিয়ন পর্যায়ে এসে এমন অশোভন আচরণ করেন, তখন কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। তাঁর এই আচরণ ভোটে প্রভাব ফেলবে।
অভিযোগ অস্বীকার করে বাগাতিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেন বলেন, `আমি সঙ্গে থাকা কর্মীদের নিয়ে ওই বাজারে প্রচারণা শেষে কলা খেতে খেতে হাঁটছিলাম। সিসিটিভি ক্যামেরা যেখানে ছিল, তার অনেক আগে থেকেই কলা হাতে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থীর ওই কর্মীকে ডাকছিলাম কলা খাওয়ার জন্য। সেদিকে ক্যামেরা না থাকায় ডাকার দৃশ্যটা ওঠেনি। কাছে যেতেই যখন কলা খেতে বললাম, তখন সে অশোভন আচরণ করে আমার সঙ্গে। তাই ঠাট্টার ছলে চড় মারতে উদ্যত হই, কিন্তু মারিনি। তবে একটা কলা ছিলে ওর মুখে পুড়ে দিয়েছি। এর বেশি কিছু না।'
এ বিষয়ে নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ বলেন, বাগাতিপাড়ায় স্বতন্ত্র কোনো প্রার্থীর কর্মীকে নির্যাতনের ঘটনার কথা তিনি জানতেন না। বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে শুনেছেন। ঘটনাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৮ নভেম্বর নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
নাটোর প্রতিনিধি

কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সাড়া জাগানো নাটক 'কোথাও কেউ নেই' আজও জনপ্রিয়। এই নাটকের প্রধান চরিত্র বাকের ভাই, বদি ও মজনুর হাস্যরসাত্মক অভিনয়-নৈপুণ্য এখনো দর্শকদের আকৃষ্ট করে। জনপ্রিয় সেই নাটকেরই যেন খণ্ডিত বাস্তব দৃশ্য দেখা গেল নাটোরের বাগাতিপাড়ার ভোটের মাঠে।
কোথাও কেউ নেই নাটকের প্রধান খল চরিত্রের নাম মতি। নাটকের নায়িকা মুনার বাড়ির সামনের চায়ের দোকানে নিত্য আড্ডা দিতেন বাকের, বদি ও মজনু। নাটকের একটি পর্বে দেখা যায়, সম্মান না দিয়ে সামনে দিয়ে চলে যাওয়ার অপরাধে নাজেহাল হতে হয় খল চরিত্র মতিকে। মতিকে একপর্যায়ে বাকেরের পা ছুঁয়ে সালাম করে ওই স্থান ত্যাগ করতে হয়। সালাম করার পর বাকের কিছুটা নরম হয়ে মতিকে একটা কলা খেতে দেন। কলা খেতে না চাইলে ধমকে জোর করে মতিকে কলা খাওয়ানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার জামনগর বাজারে নাটকীয় সেই দৃশ্য বাস্তবে দেখা যায়। ওই দিন সকালে জামনগর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুসের নির্বাচনী প্রচারে বাগাতিপাড়ায় যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনসহ কয়েকজন। এ সময় জামনগর বাজারে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক শাহ আলমের প্রচার শেষে বাড়ি ফিরছিলেন তার দুই কর্মী মাহাবুর রহমান ও আহম্মদ আলী। তখন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনের উপস্থিতিতে কয়েকজন মাহাবুর রহমানকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে চড়-থাপ্পড় দিয়ে ধরে আনেন। এরপর সভাপতি তাঁকে থাপ্পড় মেরে হাতে থাকা কলা জোর করে মাহাবুরের মুখে গুঁজে দেন এবং নৌকা প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করতে বাধ্য করেন।
পুরো ঘটনার কিছুটা ধরা পড়ে ওই বাজারের একটি দোকানে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরায়। ৩৪ সেকেন্ডের একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, নৌকার এক কর্মী মোটরসাইকেল থেকে জোর করে মাহাবুরকে নামিয়ে মারতে মারতে রাস্তার মাঝখানে নিয়ে আসেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে কয়েকজন কর্মী নিয়ে কলা হাতে মাহাবুরের সামনে আসেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেন। তাঁদের কথোপকথন শোনা না গেলেও দেখা যায় আবুল হোসেন মাহাবুরকে কলা খেতে বলেই হাত তুলে চড় মারতে উদ্যত হন। এ সময় মাহাবুর পেছন দিকে সরে গেলে তাঁকে টেনে আনা নৌকার ওই কর্মীও চড় মারতে উদ্যত হয়ে সভাপতির হাতে থাকা কলার দিকে ইশারা করে কলাটি খেতে বলেন। এ সময় হাতে থাকা কলাটি ছিলে জোর করে মাহাবুরের মুখে ঢুকিয়ে দেন আবুল হোসেন।
এদিকে সিসিটিভি ফুটেজটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর সমানতালে ভীতি ও হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন এই ঘটনাকে ভীতিকর আবার অনেকটা নাটকীয় হওয়ায় হাস্যরসাত্মক বলছেন অনেকে।
তবে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহ আলম অভিযোগ করেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হোসেন প্রকাশ্য রাস্তায় তাঁর কর্মীদের হয়রানি করেছেন। একজন উপজেলা সভাপতি যখন ইউনিয়ন পর্যায়ে এসে এমন অশোভন আচরণ করেন, তখন কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। তাঁর এই আচরণ ভোটে প্রভাব ফেলবে।
অভিযোগ অস্বীকার করে বাগাতিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেন বলেন, `আমি সঙ্গে থাকা কর্মীদের নিয়ে ওই বাজারে প্রচারণা শেষে কলা খেতে খেতে হাঁটছিলাম। সিসিটিভি ক্যামেরা যেখানে ছিল, তার অনেক আগে থেকেই কলা হাতে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থীর ওই কর্মীকে ডাকছিলাম কলা খাওয়ার জন্য। সেদিকে ক্যামেরা না থাকায় ডাকার দৃশ্যটা ওঠেনি। কাছে যেতেই যখন কলা খেতে বললাম, তখন সে অশোভন আচরণ করে আমার সঙ্গে। তাই ঠাট্টার ছলে চড় মারতে উদ্যত হই, কিন্তু মারিনি। তবে একটা কলা ছিলে ওর মুখে পুড়ে দিয়েছি। এর বেশি কিছু না।'
এ বিষয়ে নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ বলেন, বাগাতিপাড়ায় স্বতন্ত্র কোনো প্রার্থীর কর্মীকে নির্যাতনের ঘটনার কথা তিনি জানতেন না। বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে শুনেছেন। ঘটনাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৮ নভেম্বর নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সাড়া জাগানো নাটক 'কোথাও কেউ নেই' আজও জনপ্রিয়। এই নাটকের প্রধান চরিত্র বাকের ভাই, বদি ও মজনুর হাস্যরসাত্মক অভিনয়-নৈপুণ্য এখনো দর্শকদের আকৃষ্ট করে। জনপ্রিয় সেই নাটকেরই যেন খণ্ডিত বাস্তব দৃশ্য দেখা গেল নাটোরের বাগাতিপাড়ার ভোটের মাঠে।
কোথাও কেউ নেই নাটকের প্রধান খল চরিত্রের নাম মতি। নাটকের নায়িকা মুনার বাড়ির সামনের চায়ের দোকানে নিত্য আড্ডা দিতেন বাকের, বদি ও মজনু। নাটকের একটি পর্বে দেখা যায়, সম্মান না দিয়ে সামনে দিয়ে চলে যাওয়ার অপরাধে নাজেহাল হতে হয় খল চরিত্র মতিকে। মতিকে একপর্যায়ে বাকেরের পা ছুঁয়ে সালাম করে ওই স্থান ত্যাগ করতে হয়। সালাম করার পর বাকের কিছুটা নরম হয়ে মতিকে একটা কলা খেতে দেন। কলা খেতে না চাইলে ধমকে জোর করে মতিকে কলা খাওয়ানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার জামনগর বাজারে নাটকীয় সেই দৃশ্য বাস্তবে দেখা যায়। ওই দিন সকালে জামনগর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুসের নির্বাচনী প্রচারে বাগাতিপাড়ায় যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনসহ কয়েকজন। এ সময় জামনগর বাজারে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক শাহ আলমের প্রচার শেষে বাড়ি ফিরছিলেন তার দুই কর্মী মাহাবুর রহমান ও আহম্মদ আলী। তখন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনের উপস্থিতিতে কয়েকজন মাহাবুর রহমানকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে চড়-থাপ্পড় দিয়ে ধরে আনেন। এরপর সভাপতি তাঁকে থাপ্পড় মেরে হাতে থাকা কলা জোর করে মাহাবুরের মুখে গুঁজে দেন এবং নৌকা প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করতে বাধ্য করেন।
পুরো ঘটনার কিছুটা ধরা পড়ে ওই বাজারের একটি দোকানে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরায়। ৩৪ সেকেন্ডের একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, নৌকার এক কর্মী মোটরসাইকেল থেকে জোর করে মাহাবুরকে নামিয়ে মারতে মারতে রাস্তার মাঝখানে নিয়ে আসেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে কয়েকজন কর্মী নিয়ে কলা হাতে মাহাবুরের সামনে আসেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেন। তাঁদের কথোপকথন শোনা না গেলেও দেখা যায় আবুল হোসেন মাহাবুরকে কলা খেতে বলেই হাত তুলে চড় মারতে উদ্যত হন। এ সময় মাহাবুর পেছন দিকে সরে গেলে তাঁকে টেনে আনা নৌকার ওই কর্মীও চড় মারতে উদ্যত হয়ে সভাপতির হাতে থাকা কলার দিকে ইশারা করে কলাটি খেতে বলেন। এ সময় হাতে থাকা কলাটি ছিলে জোর করে মাহাবুরের মুখে ঢুকিয়ে দেন আবুল হোসেন।
এদিকে সিসিটিভি ফুটেজটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর সমানতালে ভীতি ও হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন এই ঘটনাকে ভীতিকর আবার অনেকটা নাটকীয় হওয়ায় হাস্যরসাত্মক বলছেন অনেকে।
তবে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহ আলম অভিযোগ করেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হোসেন প্রকাশ্য রাস্তায় তাঁর কর্মীদের হয়রানি করেছেন। একজন উপজেলা সভাপতি যখন ইউনিয়ন পর্যায়ে এসে এমন অশোভন আচরণ করেন, তখন কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। তাঁর এই আচরণ ভোটে প্রভাব ফেলবে।
অভিযোগ অস্বীকার করে বাগাতিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেন বলেন, `আমি সঙ্গে থাকা কর্মীদের নিয়ে ওই বাজারে প্রচারণা শেষে কলা খেতে খেতে হাঁটছিলাম। সিসিটিভি ক্যামেরা যেখানে ছিল, তার অনেক আগে থেকেই কলা হাতে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থীর ওই কর্মীকে ডাকছিলাম কলা খাওয়ার জন্য। সেদিকে ক্যামেরা না থাকায় ডাকার দৃশ্যটা ওঠেনি। কাছে যেতেই যখন কলা খেতে বললাম, তখন সে অশোভন আচরণ করে আমার সঙ্গে। তাই ঠাট্টার ছলে চড় মারতে উদ্যত হই, কিন্তু মারিনি। তবে একটা কলা ছিলে ওর মুখে পুড়ে দিয়েছি। এর বেশি কিছু না।'
এ বিষয়ে নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ বলেন, বাগাতিপাড়ায় স্বতন্ত্র কোনো প্রার্থীর কর্মীকে নির্যাতনের ঘটনার কথা তিনি জানতেন না। বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে শুনেছেন। ঘটনাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৮ নভেম্বর নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার
৩ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
৬ মিনিট আগে
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেনাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিচারক আশরাফুল আলম আসামির জবানবন্দি নথিভুক্ত করেন। পরে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকছুদ আহাম্মদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আসামির জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ জানান, গত মঙ্গলবার রাতে দুলাল মিয়া আট বছরের ওই শিশুকে ঘর থেকে ডেকে নেন। এরপর তাকে বাড়ির পাশের একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় শিশুটি চিৎকার করলে শ্বাস রোধ করে তাকে হত্যা করেন দুলাল।
মাকছুদ আহাম্মদ জানান, এদিকে ওই রাতেই শিশুকে না পেয়ে তার পরিবার খোঁজাখুঁজি শুরু করে। সে সময় সন্ধান চেয়ে মাইকে প্রচারও করা হয়। তখন দুলাল মিয়াও শিশুটির বাবার সঙ্গে খোঁজাখুঁজিতে যোগ দেন। পরদিন গত বুধবার সকালে বাড়ির পাশে পরিত্যক্ত একটি ঘর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় দুলাল মিয়া ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দিয়ে পুলিশ সদস্যদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন।
জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ বলেন, ‘লাশ উদ্ধারের সময় দুলাল মিয়ার আচরণে আমাদের সন্দেহ হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ সুপার মো. আব্দুর রউফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আল সরকারের সঙ্গে কথা হয়। পরে বুধবার রাতে শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেন। মামলার পরই দ্রুত তদন্ত শুরু করে ঘটনাস্থলসংলগ্ন বিভিন্ন আলামত পর্যালোচনা শেষে ওই রাতেই দুলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিশুটির লাশের ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিচারক আশরাফুল আলম আসামির জবানবন্দি নথিভুক্ত করেন। পরে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকছুদ আহাম্মদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আসামির জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ জানান, গত মঙ্গলবার রাতে দুলাল মিয়া আট বছরের ওই শিশুকে ঘর থেকে ডেকে নেন। এরপর তাকে বাড়ির পাশের একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় শিশুটি চিৎকার করলে শ্বাস রোধ করে তাকে হত্যা করেন দুলাল।
মাকছুদ আহাম্মদ জানান, এদিকে ওই রাতেই শিশুকে না পেয়ে তার পরিবার খোঁজাখুঁজি শুরু করে। সে সময় সন্ধান চেয়ে মাইকে প্রচারও করা হয়। তখন দুলাল মিয়াও শিশুটির বাবার সঙ্গে খোঁজাখুঁজিতে যোগ দেন। পরদিন গত বুধবার সকালে বাড়ির পাশে পরিত্যক্ত একটি ঘর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় দুলাল মিয়া ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দিয়ে পুলিশ সদস্যদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন।
জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ বলেন, ‘লাশ উদ্ধারের সময় দুলাল মিয়ার আচরণে আমাদের সন্দেহ হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ সুপার মো. আব্দুর রউফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আল সরকারের সঙ্গে কথা হয়। পরে বুধবার রাতে শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেন। মামলার পরই দ্রুত তদন্ত শুরু করে ঘটনাস্থলসংলগ্ন বিভিন্ন আলামত পর্যালোচনা শেষে ওই রাতেই দুলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিশুটির লাশের ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনের উপস্থিতিতে কয়েকজন মাহাবুর রহমানকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে চড়-থাপ্পড় দিয়ে ধরে আনেন। এরপর সভাপতি তাঁকে থাপ্পড় মেরে হাতে থাকা কলা জোর করে মাহাবুরের মুখে গুঁজে দেন এবং নৌকা প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করতে বাধ্য করেন।
২৭ নভেম্বর ২০২১
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
৬ মিনিট আগে
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেচাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার সকালে চাটমোহর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন মামলার ১ নম্বর বিবাদী, ছাইকোলা ইউনিয়নের কুবড়াগাড়ি গ্রামের শফিকুল ইসলামের স্ত্রী সুমাইয়া খাতুন।
জানা গেছে, গত ৪ জুলাই রাত আড়াইটার দিকে কুবড়াগাড়ি গ্রামের আব্দুর রহিম (৬৫) নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তাঁকে ঘর থেকে বাইরে ডেকে শরীরে দাহ্য পদার্থ ঢেলে দেয়। এতে তিনি দগ্ধ হন। প্রথমে তাঁকে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এ ঘটনায় আব্দুর রহিমের ভাই আব্দুল আজিজ বাদী হয়ে প্রতিবেশী সাতজনকে বিবাদী করে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনে মামলা করেন। মামলার ছয়জন জামিন পেলেও ১ নম্বর বিবাদী শফিকুল ইসলাম এখনো কারাগারে।
সংবাদ সম্মেলনে সুমাইয়া খাতুন দাবি করেন, ঘটনার দিন ওই সময়ে তাঁর স্বামী চাটমোহরে ছিলেন না। তাঁরা দুজনই সেদিন চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ছিলেন, যেখানে তাঁরা ফুটপাতে বিরিয়ানি বিক্রি করেন। তা সত্ত্বেও তাঁর স্বামীকে মামলার ১ নম্বর বিবাদী করা হয়েছে। এ ছাড়া শফিকুলের পিতা শহিদ সরদারসহ আরও দুই ভাইকে মামলায় জড়ানো হয়েছে।
সুমাইয়ার ভাষ্য, ‘আমার স্বামী গ্রামে থাকেন না। আমরা তিন সন্তান নিয়ে হাটহাজারীতেই থাকি। প্রতিপক্ষ আমাদের ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা করেছে। প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করা হয়নি। আমরা অন্যায়ের শিকার।’ তিনি অভিযোগ করেন, মামলার তদন্তে গাফিলতি থাকায় তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হয়রানির শিকার। তিন সন্তানসহ মানবেতর জীবন যাপন করছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মামলাটি পুনঃতদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করা এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান পরিবারের সদস্যরা। সেখানে শফিকুল ইসলামের পিতা শহিদ সরদার, তাঁর মা ও অন্যান্য স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার সকালে চাটমোহর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন মামলার ১ নম্বর বিবাদী, ছাইকোলা ইউনিয়নের কুবড়াগাড়ি গ্রামের শফিকুল ইসলামের স্ত্রী সুমাইয়া খাতুন।
জানা গেছে, গত ৪ জুলাই রাত আড়াইটার দিকে কুবড়াগাড়ি গ্রামের আব্দুর রহিম (৬৫) নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তাঁকে ঘর থেকে বাইরে ডেকে শরীরে দাহ্য পদার্থ ঢেলে দেয়। এতে তিনি দগ্ধ হন। প্রথমে তাঁকে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এ ঘটনায় আব্দুর রহিমের ভাই আব্দুল আজিজ বাদী হয়ে প্রতিবেশী সাতজনকে বিবাদী করে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনে মামলা করেন। মামলার ছয়জন জামিন পেলেও ১ নম্বর বিবাদী শফিকুল ইসলাম এখনো কারাগারে।
সংবাদ সম্মেলনে সুমাইয়া খাতুন দাবি করেন, ঘটনার দিন ওই সময়ে তাঁর স্বামী চাটমোহরে ছিলেন না। তাঁরা দুজনই সেদিন চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ছিলেন, যেখানে তাঁরা ফুটপাতে বিরিয়ানি বিক্রি করেন। তা সত্ত্বেও তাঁর স্বামীকে মামলার ১ নম্বর বিবাদী করা হয়েছে। এ ছাড়া শফিকুলের পিতা শহিদ সরদারসহ আরও দুই ভাইকে মামলায় জড়ানো হয়েছে।
সুমাইয়ার ভাষ্য, ‘আমার স্বামী গ্রামে থাকেন না। আমরা তিন সন্তান নিয়ে হাটহাজারীতেই থাকি। প্রতিপক্ষ আমাদের ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা করেছে। প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করা হয়নি। আমরা অন্যায়ের শিকার।’ তিনি অভিযোগ করেন, মামলার তদন্তে গাফিলতি থাকায় তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হয়রানির শিকার। তিন সন্তানসহ মানবেতর জীবন যাপন করছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মামলাটি পুনঃতদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করা এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান পরিবারের সদস্যরা। সেখানে শফিকুল ইসলামের পিতা শহিদ সরদার, তাঁর মা ও অন্যান্য স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনের উপস্থিতিতে কয়েকজন মাহাবুর রহমানকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে চড়-থাপ্পড় দিয়ে ধরে আনেন। এরপর সভাপতি তাঁকে থাপ্পড় মেরে হাতে থাকা কলা জোর করে মাহাবুরের মুখে গুঁজে দেন এবং নৌকা প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করতে বাধ্য করেন।
২৭ নভেম্বর ২০২১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার
৩ মিনিট আগে
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর গুলশানে মদের চালানসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করা হয়।
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার রবিউল ইসলাম (২১) নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার ভিটি গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে।
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

রাজধানীর গুলশানে মদের চালানসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করা হয়।
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার রবিউল ইসলাম (২১) নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার ভিটি গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে।
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনের উপস্থিতিতে কয়েকজন মাহাবুর রহমানকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে চড়-থাপ্পড় দিয়ে ধরে আনেন। এরপর সভাপতি তাঁকে থাপ্পড় মেরে হাতে থাকা কলা জোর করে মাহাবুরের মুখে গুঁজে দেন এবং নৌকা প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করতে বাধ্য করেন।
২৭ নভেম্বর ২০২১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার
৩ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেকর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসেনের উপস্থিতিতে কয়েকজন মাহাবুর রহমানকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে চড়-থাপ্পড় দিয়ে ধরে আনেন। এরপর সভাপতি তাঁকে থাপ্পড় মেরে হাতে থাকা কলা জোর করে মাহাবুরের মুখে গুঁজে দেন এবং নৌকা প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করতে বাধ্য করেন।
২৭ নভেম্বর ২০২১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার
৩ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
৬ মিনিট আগে
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৫ মিনিট আগে