আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা (পরিকল্পনা) নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘ফ্যাসিস্ট, ফ্যাসিজম, বেকার মুক্ত রাষ্ট্র গঠন ও জাতীয় নির্বাচন’-শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এ সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা নেই। সংস্কার করার জন্য যে ১০টি কর্মসূচি রয়েছে সেখানে বেকারত্ব দূর করার কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। এ দেশে শিক্ষিত-অশিক্ষিত মিলিয়ে মোট চার কোটি লোক বেকার। আমাদের দেশে বিনিয়োগকারী নাই। চাকরি চাইলে সরকার চাকরি দেবে কী করে। এ সরকার বেকারত্ব দূর করার কথা বলেননি এবং সামনের দিকে বলবেও না।’
মান্না বলেন, ‘আমরা যে সংস্কারের কথাগুলো বলেছি এবং সরকার যে সংস্কার করছে সেখানে মানুষের জীবনের মান উন্নয়ন এবং মানুষ মন খুলে কথা বলবে সেটার কথা বলা হয়নি। রাতের বেলায় যদি কোনো মেয়ে নির্দ্বিধায় বাসায় যেতে না পারে, তাহলে সে দেশের উন্নয়ন হবে কী করে?’
রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে রাখা এবং না রাখা নিয়ে যে বিতর্ক চলছে এই বিতর্ক আমাদের কোথায় নিয়ে যাবে বলে প্রশ্ন রেখেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
মান্না বলেন, ‘সরকারেরই যারা অংশ ছাত্ররা চাইলে তাঁকে চলে যেতে হবে। এখন বলছে সব দল মিলে বলেন কী করতে হবে। সব দলই কিন্তু কথা বলতে আসছে না; আসছে ছাত্ররা। আমাদের সঙ্গে কথা বলতে আসছে, আমরা জিজ্ঞেস করলাম আমরা সমস্ত দল মিলে এই রাষ্ট্রপতিকে যে চাই না এটা কার কাছে জিজ্ঞেস করব। সরকারের কাছে বলব? এই ধরনের বিতর্ক জিইয়ে রাখলে আমাদের লাভ হবে না। আমরা চাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংস্কার শেষ করে ভোট হোক।’
সংবিধান পরিবর্তন নিয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমাদের সংবিধান পরিবর্তন করার কথা হচ্ছে। কেমন সংবিধান হবে? কেউ বলছে ৭২ এর যে সংবিধান সেটাকে ফেলে দিতে হবে এবং নতুন করে সংবিধান লিখতে হবে। কিন্তু নতুন করে যখন সংবিধান লিখবেন তখন একেকজন একেক রকম বলবে। কেউ বলবে সংখ্যানুপাতিক ভোট দেন, কিন্তু সংখ্যানুপাতিক ভোট দিলে আওয়ামী লীগ অপজিশন পার্টিতে চলে আসবে। সেটা চলবে? দেবেন সেরকম? এ কারণে আবেগের ওপর কথা বলছি না। আমরা সেরকম জায়গায় যেতে চাই যেখানে দেশের সমস্ত জনগোষ্ঠীর কল্যাণ হয়।’
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। সংস্কারের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে। দেশের আমূল পরিবর্তন করতে হবে। জনগণ এখনো শঙ্কায় আছে। কী হচ্ছে, কী হবে। এ রকম শঙ্কায় জনগণকে রাখবেন না। এ রকম শঙ্কায় কিন্তু ষড়যন্ত্র তৈরি হয়। এই শঙ্কা কাটাতে নির্বাচন দিন।’
বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আতিকুর রহমান রাজার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমানসহ আরও অনেক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা (পরিকল্পনা) নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘ফ্যাসিস্ট, ফ্যাসিজম, বেকার মুক্ত রাষ্ট্র গঠন ও জাতীয় নির্বাচন’-শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এ সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা নেই। সংস্কার করার জন্য যে ১০টি কর্মসূচি রয়েছে সেখানে বেকারত্ব দূর করার কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। এ দেশে শিক্ষিত-অশিক্ষিত মিলিয়ে মোট চার কোটি লোক বেকার। আমাদের দেশে বিনিয়োগকারী নাই। চাকরি চাইলে সরকার চাকরি দেবে কী করে। এ সরকার বেকারত্ব দূর করার কথা বলেননি এবং সামনের দিকে বলবেও না।’
মান্না বলেন, ‘আমরা যে সংস্কারের কথাগুলো বলেছি এবং সরকার যে সংস্কার করছে সেখানে মানুষের জীবনের মান উন্নয়ন এবং মানুষ মন খুলে কথা বলবে সেটার কথা বলা হয়নি। রাতের বেলায় যদি কোনো মেয়ে নির্দ্বিধায় বাসায় যেতে না পারে, তাহলে সে দেশের উন্নয়ন হবে কী করে?’
রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে রাখা এবং না রাখা নিয়ে যে বিতর্ক চলছে এই বিতর্ক আমাদের কোথায় নিয়ে যাবে বলে প্রশ্ন রেখেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
মান্না বলেন, ‘সরকারেরই যারা অংশ ছাত্ররা চাইলে তাঁকে চলে যেতে হবে। এখন বলছে সব দল মিলে বলেন কী করতে হবে। সব দলই কিন্তু কথা বলতে আসছে না; আসছে ছাত্ররা। আমাদের সঙ্গে কথা বলতে আসছে, আমরা জিজ্ঞেস করলাম আমরা সমস্ত দল মিলে এই রাষ্ট্রপতিকে যে চাই না এটা কার কাছে জিজ্ঞেস করব। সরকারের কাছে বলব? এই ধরনের বিতর্ক জিইয়ে রাখলে আমাদের লাভ হবে না। আমরা চাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংস্কার শেষ করে ভোট হোক।’
সংবিধান পরিবর্তন নিয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমাদের সংবিধান পরিবর্তন করার কথা হচ্ছে। কেমন সংবিধান হবে? কেউ বলছে ৭২ এর যে সংবিধান সেটাকে ফেলে দিতে হবে এবং নতুন করে সংবিধান লিখতে হবে। কিন্তু নতুন করে যখন সংবিধান লিখবেন তখন একেকজন একেক রকম বলবে। কেউ বলবে সংখ্যানুপাতিক ভোট দেন, কিন্তু সংখ্যানুপাতিক ভোট দিলে আওয়ামী লীগ অপজিশন পার্টিতে চলে আসবে। সেটা চলবে? দেবেন সেরকম? এ কারণে আবেগের ওপর কথা বলছি না। আমরা সেরকম জায়গায় যেতে চাই যেখানে দেশের সমস্ত জনগোষ্ঠীর কল্যাণ হয়।’
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। সংস্কারের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে। দেশের আমূল পরিবর্তন করতে হবে। জনগণ এখনো শঙ্কায় আছে। কী হচ্ছে, কী হবে। এ রকম শঙ্কায় জনগণকে রাখবেন না। এ রকম শঙ্কায় কিন্তু ষড়যন্ত্র তৈরি হয়। এই শঙ্কা কাটাতে নির্বাচন দিন।’
বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আতিকুর রহমান রাজার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমানসহ আরও অনেক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
৪৪ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৪ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৬ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে একটি বিশেষ মহল পরিকল্পিতভাবে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে। এ অবস্থায় গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ ও সতর্ক থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে বাংলাদেশ গণতন্ত্র পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘মহান বিজয় দিবস ও জিয়াউর রহমান এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
তিনি বলেন, এই অবস্থায় আমাদের দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত স্বার্থে বিভক্ত হলে দেশের ক্ষতি হবে। যদি কোনো কারণে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে লাভবান হবে স্বৈরাচারী শক্তি ও পার্শ্ববর্তী দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের কোনো লাভ হবে না।
অতীতে যেমন একটি গণহত্যাকারী দল ছিল, ঠিক তেমনি ২৪-এ আরেকটি গণহত্যাকারী শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, এই দুই শক্তির চরিত্র এক, লক্ষ্য এক এবং কর্তৃত্বও এক। বিএনপি হচ্ছে লড়াইয়ের দল, গণতন্ত্রের দল এবং জনগণের সমর্থিত দল।
ছাত্রদলের এই সাবেক সভাপতি বলেন, আগামী ২৫ তারিখে আমাদের নেতা আগমন করবেন। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে সকল নেতা কর্মী ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানাই।
সভায় আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও জনগণের মধ্যে সংশয় রয়ে গেছে নির্বাচন আদৌ হবে কি না। একটি স্বাধীন দেশের জন্য এটি শুভ লক্ষণ নয়।
তিনি অভিযোগ করেন, আগে থেকেই নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট বার্তা না দেওয়া এবং উপদেষ্টা পরিষদের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য জনগণের উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে আব্দুস সালাম বলেন, নতুন বিনিয়োগ নেই, বেকারত্ব বেড়েছে, মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্তে পরিণত হচ্ছে। এই সংকট থেকে উত্তরণে আগে গণতন্ত্র, মানুষের অধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা জরুরি।
বাংলাদেশ গণতন্ত্র পরিষদের সভাপতি মুক্তার অখন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সহ-স্থানীয় বিষয়ক সম্পাদক শামমী আখতার, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ নুর আফরোজ জ্যোতি, আব্দুর রহিম, জাসাসের যুগ্ম আহ্বায়ক লিয়াকত আলী এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম।

দেশে নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে একটি বিশেষ মহল পরিকল্পিতভাবে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে। এ অবস্থায় গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ ও সতর্ক থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে বাংলাদেশ গণতন্ত্র পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘মহান বিজয় দিবস ও জিয়াউর রহমান এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
তিনি বলেন, এই অবস্থায় আমাদের দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত স্বার্থে বিভক্ত হলে দেশের ক্ষতি হবে। যদি কোনো কারণে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে লাভবান হবে স্বৈরাচারী শক্তি ও পার্শ্ববর্তী দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের কোনো লাভ হবে না।
অতীতে যেমন একটি গণহত্যাকারী দল ছিল, ঠিক তেমনি ২৪-এ আরেকটি গণহত্যাকারী শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, এই দুই শক্তির চরিত্র এক, লক্ষ্য এক এবং কর্তৃত্বও এক। বিএনপি হচ্ছে লড়াইয়ের দল, গণতন্ত্রের দল এবং জনগণের সমর্থিত দল।
ছাত্রদলের এই সাবেক সভাপতি বলেন, আগামী ২৫ তারিখে আমাদের নেতা আগমন করবেন। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে সকল নেতা কর্মী ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানাই।
সভায় আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও জনগণের মধ্যে সংশয় রয়ে গেছে নির্বাচন আদৌ হবে কি না। একটি স্বাধীন দেশের জন্য এটি শুভ লক্ষণ নয়।
তিনি অভিযোগ করেন, আগে থেকেই নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট বার্তা না দেওয়া এবং উপদেষ্টা পরিষদের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য জনগণের উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে আব্দুস সালাম বলেন, নতুন বিনিয়োগ নেই, বেকারত্ব বেড়েছে, মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্তে পরিণত হচ্ছে। এই সংকট থেকে উত্তরণে আগে গণতন্ত্র, মানুষের অধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা জরুরি।
বাংলাদেশ গণতন্ত্র পরিষদের সভাপতি মুক্তার অখন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সহ-স্থানীয় বিষয়ক সম্পাদক শামমী আখতার, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ নুর আফরোজ জ্যোতি, আব্দুর রহিম, জাসাসের যুগ্ম আহ্বায়ক লিয়াকত আলী এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা (পরিকল্পনা) নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না
২৯ অক্টোবর ২০২৪
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৪ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৬ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টির (একাংশ) দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ও জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যারা প্রার্থী হতে আগ্রহী, তাঁদের আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বাড়ি-১২১ /ডি, রোড-৪৪, গুলশান অ্যাভিনিউ, ঢাকার ঠিকানায় জীবনবৃত্তান্ত, অন্যান্য কাগজপত্রসহ উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত সব রাজনৈতিক দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ৯ ডিসেম্বর ঢাকা এক অনুষ্ঠানে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। সাবেক দুই মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের জাতীয় পার্টি ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জেপিসহ মোট ১৮টি দল থাকছে এই জোটে। এই ১৮টি দলের মধ্যে ৬টির নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন রয়েছে।
নতুন জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে। সভাপতি হয়েছেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। জোটের প্রধান মুখপাত্র হয়েছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
এ ছাড়া ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে গড়া নতুন দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ারকে জোটের প্রধান সমন্বয়ক করা হয়েছে।
এনডিএফের শরিক দলগুলো হলো—জাতীয় পার্টির (জাপা) আনিসুল ইসলামী নেতৃত্বাধীন অংশ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (জেপি), জনতা পার্টি বাংলাদেশ, তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (মহসিন রশিদ), জাতীয় ইসলামিক মহাজোট, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পার্টি, অ্যালায়েন্স ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন, ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় সাংস্কৃতিক জোট, জাসদ (শাহজাহান সিরাজ), ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি ও গণ আন্দোলন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টির (একাংশ) দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ও জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যারা প্রার্থী হতে আগ্রহী, তাঁদের আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বাড়ি-১২১ /ডি, রোড-৪৪, গুলশান অ্যাভিনিউ, ঢাকার ঠিকানায় জীবনবৃত্তান্ত, অন্যান্য কাগজপত্রসহ উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত সব রাজনৈতিক দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ৯ ডিসেম্বর ঢাকা এক অনুষ্ঠানে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। সাবেক দুই মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের জাতীয় পার্টি ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জেপিসহ মোট ১৮টি দল থাকছে এই জোটে। এই ১৮টি দলের মধ্যে ৬টির নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন রয়েছে।
নতুন জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে। সভাপতি হয়েছেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। জোটের প্রধান মুখপাত্র হয়েছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
এ ছাড়া ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে গড়া নতুন দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ারকে জোটের প্রধান সমন্বয়ক করা হয়েছে।
এনডিএফের শরিক দলগুলো হলো—জাতীয় পার্টির (জাপা) আনিসুল ইসলামী নেতৃত্বাধীন অংশ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (জেপি), জনতা পার্টি বাংলাদেশ, তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (মহসিন রশিদ), জাতীয় ইসলামিক মহাজোট, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পার্টি, অ্যালায়েন্স ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন, ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় সাংস্কৃতিক জোট, জাসদ (শাহজাহান সিরাজ), ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি ও গণ আন্দোলন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা (পরিকল্পনা) নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না
২৯ অক্টোবর ২০২৪
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
৪৪ মিনিট আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৬ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দ্য সিটি প্যাভিলিয়ন হলে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের সঙ্গে বহুদিন ছিলাম। ১৭ বা প্রায় ১৮ বছর আপনাদের সঙ্গে ছিলাম। বাট, আগামী ২৫ তারিখে ইনশা আল্লাহ আমি দেশে চলে যাচ্ছি।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মিলনায়তনে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা হর্ষধ্বনি দিয়ে ওঠেন।
এ দিকে নিজের বিদায়ের দিন বিমানবন্দরে ভিড় না করার জন্য যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরে ভিড় করলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে।
সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনকে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর একক কৃতিত্ব নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এটি বাংলাদেশের সব মানুষের সম্মিলিত অর্জন।
তারেক রহমান বলেন, দেশের ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী, নারী, শিশু, গৃহিণীসহ সর্বস্তরের মানুষ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসায় স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি এবং দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। তিনি ২০২৪ সালের গণ-আন্দোলনের অর্জনকে বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের ফল হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
আন্দোলনের সফলতা একটি অধ্যায় হলেও বিজয় ধরে রাখা আরও কঠিন বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি সতর্ক করে বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। ১৯৭১ সালের ষড়যন্ত্রকারীরাই বিভিন্ন সময়ে (১৯৭৫, ১৯৮১, ১৯৯৬) সক্রিয় ছিল এবং আজও তারা সক্রিয়। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দায়িত্ব হলো, দেশের সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন যে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে। তাঁরা বিজয়ী হলে দেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন এবং জনগণের কাছে তাঁদের জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা থাকবে।
দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও শিল্প খাতের বর্তমান গভীর সংকটের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ভবিষ্যতে বিএনপির সামনে অত্যন্ত বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে। তবে জনগণের সমর্থন ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমেই সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব বলে তিনি আশাবাদী।
তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো স্বপ্নের মধ্যে নেই, তিনি একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে আছেন। তিনি জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় একটি সুস্পষ্ট ও বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা জনগণের সামনে উপস্থাপন করাকে দলের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব বলে মনে করেন।
বিএনপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরে তিনি শিক্ষা খাতে আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য খাতে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যভিত্তিক মডেল এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তা, যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষতা উন্নয়নের অঙ্গীকার করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ছয় মাসের মধ্যেই জনগণ এর সুফল দেখতে পাবে।
আলোচনা সভার আগে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। যুক্তরাজ্য বিএনপির নবগঠিত আংশিক কমিটির আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব খসরুজ্জামান খসরুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দ্য সিটি প্যাভিলিয়ন হলে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের সঙ্গে বহুদিন ছিলাম। ১৭ বা প্রায় ১৮ বছর আপনাদের সঙ্গে ছিলাম। বাট, আগামী ২৫ তারিখে ইনশা আল্লাহ আমি দেশে চলে যাচ্ছি।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মিলনায়তনে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা হর্ষধ্বনি দিয়ে ওঠেন।
এ দিকে নিজের বিদায়ের দিন বিমানবন্দরে ভিড় না করার জন্য যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরে ভিড় করলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে।
সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনকে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর একক কৃতিত্ব নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এটি বাংলাদেশের সব মানুষের সম্মিলিত অর্জন।
তারেক রহমান বলেন, দেশের ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী, নারী, শিশু, গৃহিণীসহ সর্বস্তরের মানুষ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসায় স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি এবং দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। তিনি ২০২৪ সালের গণ-আন্দোলনের অর্জনকে বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের ফল হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
আন্দোলনের সফলতা একটি অধ্যায় হলেও বিজয় ধরে রাখা আরও কঠিন বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি সতর্ক করে বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। ১৯৭১ সালের ষড়যন্ত্রকারীরাই বিভিন্ন সময়ে (১৯৭৫, ১৯৮১, ১৯৯৬) সক্রিয় ছিল এবং আজও তারা সক্রিয়। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দায়িত্ব হলো, দেশের সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন যে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে। তাঁরা বিজয়ী হলে দেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন এবং জনগণের কাছে তাঁদের জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা থাকবে।
দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও শিল্প খাতের বর্তমান গভীর সংকটের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ভবিষ্যতে বিএনপির সামনে অত্যন্ত বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে। তবে জনগণের সমর্থন ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমেই সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব বলে তিনি আশাবাদী।
তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো স্বপ্নের মধ্যে নেই, তিনি একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে আছেন। তিনি জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় একটি সুস্পষ্ট ও বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা জনগণের সামনে উপস্থাপন করাকে দলের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব বলে মনে করেন।
বিএনপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরে তিনি শিক্ষা খাতে আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য খাতে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যভিত্তিক মডেল এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তা, যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষতা উন্নয়নের অঙ্গীকার করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ছয় মাসের মধ্যেই জনগণ এর সুফল দেখতে পাবে।
আলোচনা সভার আগে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। যুক্তরাজ্য বিএনপির নবগঠিত আংশিক কমিটির আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব খসরুজ্জামান খসরুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা (পরিকল্পনা) নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না
২৯ অক্টোবর ২০২৪
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
৪৪ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৪ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেতা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে সমাবেশে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ১৬ ডিসেম্বরকে নরেন্দ্র মোদি ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে, বাংলাদেশের জনযুদ্ধকে, বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামকে ভারতের বিজয় হিসেবে দেখানোর মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদি দৃশ্যত ইতিহাস বিকৃতি করেছেন। বাংলাদেশের জন্মের সাথে লেগে থাকা ইতিহাসকে বিকৃতির দায়ে নরেন্দ্র মোদিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে আখতার বলেন, ‘এটা কোনো ছেলেখেলা নয়। বাংলাদেশের বিজয়কে ভারতের বিজয় দেখিয়ে ইতিহাস বিকৃতি করার ছেলেখেলাকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।’
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এ পদযাত্রা। এতে দলের সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেতা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে সমাবেশে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ১৬ ডিসেম্বরকে নরেন্দ্র মোদি ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে, বাংলাদেশের জনযুদ্ধকে, বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামকে ভারতের বিজয় হিসেবে দেখানোর মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদি দৃশ্যত ইতিহাস বিকৃতি করেছেন। বাংলাদেশের জন্মের সাথে লেগে থাকা ইতিহাসকে বিকৃতির দায়ে নরেন্দ্র মোদিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে আখতার বলেন, ‘এটা কোনো ছেলেখেলা নয়। বাংলাদেশের বিজয়কে ভারতের বিজয় দেখিয়ে ইতিহাস বিকৃতি করার ছেলেখেলাকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।’
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এ পদযাত্রা। এতে দলের সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা (পরিকল্পনা) নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না
২৯ অক্টোবর ২০২৪
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
৪৪ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৪ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৬ ঘণ্টা আগে