নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। দলের সভাপতি ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা ওই দিনই ভারতে চলে যান। এরপর দ্রুত আত্মগোপনে চলে যান দেশে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও চার মেয়াদের বিভিন্ন সময় দায়িত্বে থাকা সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা।
তবে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সাবেক সরকারের অনেক এমপি-মন্ত্রীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী অনেক নেতাই এরই মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত ধরাছোঁয়ার বাইরে গত সাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা বৃহত্তর শেখ পরিবারের সদস্যরা।
শেখ হাসিনার স্বজনেরা গত সাড়ে ১৫ বছরে সরকারের মন্ত্রী, এমপি, মেয়রসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ও সহযোগী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁদের মধ্যে অন্তত আটজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় ছিলেন। এমপি হয়েছিলেন প্রায় ১৫ জন।
এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের মেয়র তিনজন, সহযোগী সংগঠনের চেয়ারম্যান ও সদস্যসচিবের দায়িত্ব পালন করেন তিনজন। আওয়ামী লীগের পুরো মেয়াদে সরকার থেকে নানা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন তাঁরা। তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মামলা হলেও এখনো তাঁরা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। ৫ আগস্টের পরে একাধিকবার ফেসবুকে লাইভে এসে বিভিন্ন কথা বলেছেন। শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক মহাপরিচালক। তিনি ভারতেই অবস্থান করছেন।
পুতুলের শ্বশুর খন্দকার মোশাররফ হোসেন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ছিলেন। তিনি দুই মেয়াদে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৫ সালে তৎকালীন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে সরিয়ে খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। গত নির্বাচনে মনোনয়নবঞ্চিত হন তিনি। আলোচনায় আছে, সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় ছিটকে গেছেন খন্দকার মোশাররফ। তিনি বর্তমানে সুইজারল্যান্ডে আছেন বলে জানা গেছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে শেখ রেহানা বোন শেখ হাসিনার সঙ্গে ৫ আগস্টই ভারতে চলে যান। তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী। তাঁর ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের গবেষণা সেল সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) পরিচালিত হয়। শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটিশ সংসদ সদস্য। আরেক মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তী। তাঁরা সবাই ব্রিটেনে আছেন বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত চার মেয়াদে আওয়ামী লীগের একাধিক পাওয়ার হাউস গড়ে উঠেছিল। এর একটির নেতৃত্বে ছিলেন শেখ রেহানার দেবর মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসন ব্যবহার করে দলের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করার পাশাপাশি ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেছেন বলে অভিযোগ আছে।
ওই নেতা আরও বলেন, আরেকটি পাওয়ার হাউস গড়ে উঠেছিল শেখ হেলালকে কেন্দ্র করে। তাঁরা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-অধিদপ্তরের বড় বড় ঠিকাদারিকাজের নিয়ন্ত্রণ করতেন। ৫ আগস্টের পর থেকে তারিক আহমেদ আত্মগোপনে আছেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ভাই শেখ আবু নাসেরের পাঁচ ছেলে। তাঁরা খুলনা বিভাগের অঘোষিত অভিভাবক ছিলেন। নির্বাচনে প্রার্থিতা নির্ধারণ থেকে শুরু করে সরকারি-বেসরকারি সব ব্যবসা-বাণিজ্যে তাঁদের ছিল একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ। তাঁদের মধ্যে দুজন গত সংসদেও এমপি ছিলেন। তাঁরা হলেন শেখ হেলাল উদ্দিন ও শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। শেখ হেলালের ছেলে শেখ তন্ময়ও গত দুই সংসদের এমপি। হেলাল ও তন্ময় ভারতে আছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যাচ্ছে। ৫ আগস্টের পরে জুয়েল দেশে ছিলেন। তাঁদের আরও তিন ভাই শেখ সোহেল, শেখ রুবেল ও শেখ বেলাল কোথায় আছেন কেউ জানে না।
শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। তাঁর দুই ছেলে শেখ ফজলে ফাহিম ও নাইম। পারিবারিক পরিচয়ে ফাহিম বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের প্রধান সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি ছিলেন। ৫ আগস্টের পর থেকে শেখ সেলিমের পরিবার আত্মগোপনে আছেন। একটি সূত্রের দাবি, শেখ সেলিম এখনো দেশেই আছেন
শেখ সেলিমের ভাই শেখ ফজলুল হক মণির দুই সন্তান শেখ ফজলে শামস পরশ ও শেখ ফজলে নূর তাপস। পারিবারিক পরিচয়ে হঠাৎ করেই ২০১৯ সালে যুবলীগের চেয়ারম্যান হন পরশ। ৫ আগস্টের পর থেকে তাঁর খোঁজ নেই। আর শেখ তাপস ঢাকার সাবেক এমপি ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র। সরকার পতনের দুই দিন আগে সিঙ্গাপুর যান তিনি।
শেখ সেলিমের ছোট ভাই শেখ ফজলুর রহমান মারুফ ক্যাসিনো বিতর্কের সময় আলোচনায় এসেছিলেন। তিনি বর্তমানে সিঙ্গাপুরে আছেন বলে দাবি করা হচ্ছে। তাঁর ভগ্নিপতি যুবলীগের সাবেক চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীও আত্মগোপনে আছেন।
শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ বরিশাল-১ আসনের এমপি ছিলেন। তাঁর ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ ছিলেন বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র। আওয়ামী লীগের ক্ষমতার সময় এই পরিবার ছিল বরিশাল অঞ্চলের হর্তাকর্তা। ৫ আগস্টের পরে হাসানাত আবদুল্লাহ ও ছোট ছেলে সুকান্ত আবদুল্লাহ দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান বলে বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে। তবে সাদিক আবদুল্লাহ কোথায় আছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁর ছোট ভাই আবুল খায়ের আবদুল্লাহ বরিশাল সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র। তিনি কোথায় আছেন জানা যাচ্ছে না।
শেখ হাসিনার ফুফাতো বোন শেখ ফাতেমা বেগমের এক ছেলে নূর-ই আলম চৌধুরী (লিটন চৌধুরী) একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ ছিলেন। আরেক ছেলে মুজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন চৌধুরী) ফরিদপুর-৪ আসন থেকে টানা তিনবারের স্বতন্ত্র এমপি ছিলেন। ৫ আগস্টের পর থেকে এই দুই ভাইও আত্মগোপনে আছেন বলে জানা গেছে। ঢাকা ওয়াসার বিতর্কিত এমডি তাকসিম এ খান তাঁদের ফুফা। তিনি ৫ আগস্টের পরে যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেছেন বলে আলোচনা আছে।
শেখ পরিবারের আরেক প্রভাবশালী সদস্য বঙ্গবন্ধুর চাচাতো ভাই শেখ কবির হোসেন বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি ও বাংলাদেশ বিমা সমিতির সভাপতি ছিলেন। তাঁর ভাই শেখ নাদির হোসেন মিল্ক ভিটার চেয়ারম্যান ছিলেন। আরেক চাচাতো ভাই শেখ হাফিজুর রহমান বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সদস্যসচিব। ৫ আগস্টের পর তাঁদেরও কোথাও দেখা যায়নি।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু বঙ্গবন্ধুর চাচাতো বোন ফিরোজা বেগমের স্বামী। ৫ আগস্টের পর তিনি ভারত গেছেন বলে গুঞ্জন আছে। তবে সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। দলের সভাপতি ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা ওই দিনই ভারতে চলে যান। এরপর দ্রুত আত্মগোপনে চলে যান দেশে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও চার মেয়াদের বিভিন্ন সময় দায়িত্বে থাকা সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা।
তবে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সাবেক সরকারের অনেক এমপি-মন্ত্রীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী অনেক নেতাই এরই মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত ধরাছোঁয়ার বাইরে গত সাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা বৃহত্তর শেখ পরিবারের সদস্যরা।
শেখ হাসিনার স্বজনেরা গত সাড়ে ১৫ বছরে সরকারের মন্ত্রী, এমপি, মেয়রসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ও সহযোগী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁদের মধ্যে অন্তত আটজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় ছিলেন। এমপি হয়েছিলেন প্রায় ১৫ জন।
এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের মেয়র তিনজন, সহযোগী সংগঠনের চেয়ারম্যান ও সদস্যসচিবের দায়িত্ব পালন করেন তিনজন। আওয়ামী লীগের পুরো মেয়াদে সরকার থেকে নানা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন তাঁরা। তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মামলা হলেও এখনো তাঁরা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। ৫ আগস্টের পরে একাধিকবার ফেসবুকে লাইভে এসে বিভিন্ন কথা বলেছেন। শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক মহাপরিচালক। তিনি ভারতেই অবস্থান করছেন।
পুতুলের শ্বশুর খন্দকার মোশাররফ হোসেন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ছিলেন। তিনি দুই মেয়াদে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৫ সালে তৎকালীন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে সরিয়ে খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। গত নির্বাচনে মনোনয়নবঞ্চিত হন তিনি। আলোচনায় আছে, সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় ছিটকে গেছেন খন্দকার মোশাররফ। তিনি বর্তমানে সুইজারল্যান্ডে আছেন বলে জানা গেছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে শেখ রেহানা বোন শেখ হাসিনার সঙ্গে ৫ আগস্টই ভারতে চলে যান। তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী। তাঁর ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের গবেষণা সেল সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) পরিচালিত হয়। শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটিশ সংসদ সদস্য। আরেক মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তী। তাঁরা সবাই ব্রিটেনে আছেন বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত চার মেয়াদে আওয়ামী লীগের একাধিক পাওয়ার হাউস গড়ে উঠেছিল। এর একটির নেতৃত্বে ছিলেন শেখ রেহানার দেবর মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসন ব্যবহার করে দলের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করার পাশাপাশি ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেছেন বলে অভিযোগ আছে।
ওই নেতা আরও বলেন, আরেকটি পাওয়ার হাউস গড়ে উঠেছিল শেখ হেলালকে কেন্দ্র করে। তাঁরা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-অধিদপ্তরের বড় বড় ঠিকাদারিকাজের নিয়ন্ত্রণ করতেন। ৫ আগস্টের পর থেকে তারিক আহমেদ আত্মগোপনে আছেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ভাই শেখ আবু নাসেরের পাঁচ ছেলে। তাঁরা খুলনা বিভাগের অঘোষিত অভিভাবক ছিলেন। নির্বাচনে প্রার্থিতা নির্ধারণ থেকে শুরু করে সরকারি-বেসরকারি সব ব্যবসা-বাণিজ্যে তাঁদের ছিল একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ। তাঁদের মধ্যে দুজন গত সংসদেও এমপি ছিলেন। তাঁরা হলেন শেখ হেলাল উদ্দিন ও শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। শেখ হেলালের ছেলে শেখ তন্ময়ও গত দুই সংসদের এমপি। হেলাল ও তন্ময় ভারতে আছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যাচ্ছে। ৫ আগস্টের পরে জুয়েল দেশে ছিলেন। তাঁদের আরও তিন ভাই শেখ সোহেল, শেখ রুবেল ও শেখ বেলাল কোথায় আছেন কেউ জানে না।
শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। তাঁর দুই ছেলে শেখ ফজলে ফাহিম ও নাইম। পারিবারিক পরিচয়ে ফাহিম বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের প্রধান সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি ছিলেন। ৫ আগস্টের পর থেকে শেখ সেলিমের পরিবার আত্মগোপনে আছেন। একটি সূত্রের দাবি, শেখ সেলিম এখনো দেশেই আছেন
শেখ সেলিমের ভাই শেখ ফজলুল হক মণির দুই সন্তান শেখ ফজলে শামস পরশ ও শেখ ফজলে নূর তাপস। পারিবারিক পরিচয়ে হঠাৎ করেই ২০১৯ সালে যুবলীগের চেয়ারম্যান হন পরশ। ৫ আগস্টের পর থেকে তাঁর খোঁজ নেই। আর শেখ তাপস ঢাকার সাবেক এমপি ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র। সরকার পতনের দুই দিন আগে সিঙ্গাপুর যান তিনি।
শেখ সেলিমের ছোট ভাই শেখ ফজলুর রহমান মারুফ ক্যাসিনো বিতর্কের সময় আলোচনায় এসেছিলেন। তিনি বর্তমানে সিঙ্গাপুরে আছেন বলে দাবি করা হচ্ছে। তাঁর ভগ্নিপতি যুবলীগের সাবেক চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীও আত্মগোপনে আছেন।
শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ বরিশাল-১ আসনের এমপি ছিলেন। তাঁর ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ ছিলেন বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র। আওয়ামী লীগের ক্ষমতার সময় এই পরিবার ছিল বরিশাল অঞ্চলের হর্তাকর্তা। ৫ আগস্টের পরে হাসানাত আবদুল্লাহ ও ছোট ছেলে সুকান্ত আবদুল্লাহ দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান বলে বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে। তবে সাদিক আবদুল্লাহ কোথায় আছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁর ছোট ভাই আবুল খায়ের আবদুল্লাহ বরিশাল সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র। তিনি কোথায় আছেন জানা যাচ্ছে না।
শেখ হাসিনার ফুফাতো বোন শেখ ফাতেমা বেগমের এক ছেলে নূর-ই আলম চৌধুরী (লিটন চৌধুরী) একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ ছিলেন। আরেক ছেলে মুজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন চৌধুরী) ফরিদপুর-৪ আসন থেকে টানা তিনবারের স্বতন্ত্র এমপি ছিলেন। ৫ আগস্টের পর থেকে এই দুই ভাইও আত্মগোপনে আছেন বলে জানা গেছে। ঢাকা ওয়াসার বিতর্কিত এমডি তাকসিম এ খান তাঁদের ফুফা। তিনি ৫ আগস্টের পরে যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেছেন বলে আলোচনা আছে।
শেখ পরিবারের আরেক প্রভাবশালী সদস্য বঙ্গবন্ধুর চাচাতো ভাই শেখ কবির হোসেন বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি ও বাংলাদেশ বিমা সমিতির সভাপতি ছিলেন। তাঁর ভাই শেখ নাদির হোসেন মিল্ক ভিটার চেয়ারম্যান ছিলেন। আরেক চাচাতো ভাই শেখ হাফিজুর রহমান বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সদস্যসচিব। ৫ আগস্টের পর তাঁদেরও কোথাও দেখা যায়নি।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু বঙ্গবন্ধুর চাচাতো বোন ফিরোজা বেগমের স্বামী। ৫ আগস্টের পর তিনি ভারত গেছেন বলে গুঞ্জন আছে। তবে সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। দলের সভাপতি ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা ওই দিনই ভারতে চলে যান। এরপর দ্রুত আত্মগোপনে চলে যান দেশে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও চার মেয়াদের বিভিন্ন সময় দায়িত্বে থাকা সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা।
১২ অক্টোবর ২০২৪
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। দলের সভাপতি ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা ওই দিনই ভারতে চলে যান। এরপর দ্রুত আত্মগোপনে চলে যান দেশে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও চার মেয়াদের বিভিন্ন সময় দায়িত্বে থাকা সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা।
১২ অক্টোবর ২০২৪
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ। শুক্রবার ভোরে তাঁকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের রওনা হওয়ার কথা থাকলেও এই সূচি ঠিক থাকছে না। দুপুর নাগাদ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকা ছাড়তে পারে। তবে সেটি নিশ্চিত নয়।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হয়েছে। আর নির্ধারিত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় আরেকটি পাঠাবে কাতার। সে কারণেই এই দেরি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, কাতার থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি রাতের মধ্যেই ঢাকা এসে পৌঁছাবে এবং সম্ভবত খুব ভোরেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাবে। তবে সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটির কথা জানান।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
এ দিকে খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রায় সঙ্গী হতে ঢাকার পথে রওনা হয়েছেন পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার পর (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টার পর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডন ছেড়েছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। সেখান থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন তিনি।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ। শুক্রবার ভোরে তাঁকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের রওনা হওয়ার কথা থাকলেও এই সূচি ঠিক থাকছে না। দুপুর নাগাদ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকা ছাড়তে পারে। তবে সেটি নিশ্চিত নয়।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হয়েছে। আর নির্ধারিত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় আরেকটি পাঠাবে কাতার। সে কারণেই এই দেরি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, কাতার থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি রাতের মধ্যেই ঢাকা এসে পৌঁছাবে এবং সম্ভবত খুব ভোরেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাবে। তবে সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটির কথা জানান।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
এ দিকে খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রায় সঙ্গী হতে ঢাকার পথে রওনা হয়েছেন পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার পর (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টার পর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডন ছেড়েছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। সেখান থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন তিনি।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। দলের সভাপতি ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা ওই দিনই ভারতে চলে যান। এরপর দ্রুত আত্মগোপনে চলে যান দেশে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও চার মেয়াদের বিভিন্ন সময় দায়িত্বে থাকা সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা।
১২ অক্টোবর ২০২৪
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
১ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে যুক্তরাজ্য থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে বাংলাদেশের পথে যাত্রা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—আজ বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে যুক্তরাজ্য থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে বাংলাদেশের পথে যাত্রা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—আজ বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। দলের সভাপতি ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা ওই দিনই ভারতে চলে যান। এরপর দ্রুত আত্মগোপনে চলে যান দেশে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও চার মেয়াদের বিভিন্ন সময় দায়িত্বে থাকা সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা।
১২ অক্টোবর ২০২৪
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
১০ ঘণ্টা আগে