ফিচার ডেস্ক

দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
দিতে হবে না কেন, আলতা যে এ অঞ্চলের শত বছরের বেশি সময় ধরে চলা সাজের উপকরণ। এটা কি বাদ দেওয়া যায়! এটাকে কেন বেঙ্গল রোজ বলা হয়, সেটা বোঝা যাবে না আলতা দিয়ে সাজের আয়োজন না করলে।
ঐতিহ্যবাহী দুর্গা প্রতিমার পায়েও আলতার ছোঁয়া দেখা যায়। তার সামনে দেওয়া বিবিধ উপকরণের মধ্যে এটি অন্যতম। এ কারণেই হয়তো এটা পূজার উৎসবে নারীদের সাজ উপকরণের প্রধানতম অনুষঙ্গ।
পায়ের পাতায় এঁকে নিন আলতার লাইন, সঙ্গে পাতার ওপরে দিন ছোট্ট একটা বৃত্ত। হাতের তালুতেও থাক সেই বৃত্ত এবং আঙুলের অর্ধেক ভরিয়ে নিন লালে। বিয়েতে নববধূর সাজে যেমন আলতার আলাদা কদর আছে, তেমনি আছে উৎসবের সাজের উপকরণ হিসেবেও।কালের বিবর্তনে আলতার পাত্রে যেমন বদল এসেছে, তেমনি তার নকশায়ও এসেছে নানা পরিবর্তন।
আলতার পাশে তিলক
কপালের ঠিক মাঝ বরাবর দিন ছোট্ট একটা টিপ। লাল আগুনের মতো। এর প্রান্ত দিয়ে তিলক গুলিয়ে বা চন্দন ঘষে সরু কাঠির অগ্রভাগ বা কটনবাড দিয়ে ছোট ছোট ফোঁটা এঁকে দিন। সেগুলো দিয়ে আলতার রেখার পাশে নিজের মতো নকশাও করে নিতে পারেন। হাতের উল্টো পিঠেও এটি করতে পারেন। লালের পাশে সাদা বিষয়টি দারুণ মানিয়ে যাবে। তিলক-চন্দন আর আলতার মেলবন্ধন পূজায় আলাদা আমেজ নিয়ে আসবে। দেবে পবিত্র ভাব।
আলতার সঙ্গে মেহেদির নকশা
একসময় শুধু আলতার রঙে পায়ে টানা হতো লম্বা রেখা। পায়ের আঙুলেও থাকত আলতার রং। আর ওপরে মাঝ বরাবর থাকত ছোট বৃত্ত। এখন অনেককে দেখা যায় আলতার রেখার পাশে মেহেদির নকশা আঁকতে। সেখানে ফুটে ওঠে নানা ডিজাইন। মাঝের লাল বৃত্ত থাক আর না থাক, সেখানে ম্যান্ডেলা ধরনের আলাদা নকশা দৃশ্যমান হয় এখন।
আলতা, মেহেদি আর গ্লিটার
আলতার রেখা টেনে সেই রেখার দুই প্রান্তে মেহেদি দিয়ে এঁকে নিন নকশা। সেই নকশার ফাঁকে গ্লিটার দিন। এতে পুরো নকশা আলাদা হাইলাইটস পাবে।

দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
দিতে হবে না কেন, আলতা যে এ অঞ্চলের শত বছরের বেশি সময় ধরে চলা সাজের উপকরণ। এটা কি বাদ দেওয়া যায়! এটাকে কেন বেঙ্গল রোজ বলা হয়, সেটা বোঝা যাবে না আলতা দিয়ে সাজের আয়োজন না করলে।
ঐতিহ্যবাহী দুর্গা প্রতিমার পায়েও আলতার ছোঁয়া দেখা যায়। তার সামনে দেওয়া বিবিধ উপকরণের মধ্যে এটি অন্যতম। এ কারণেই হয়তো এটা পূজার উৎসবে নারীদের সাজ উপকরণের প্রধানতম অনুষঙ্গ।
পায়ের পাতায় এঁকে নিন আলতার লাইন, সঙ্গে পাতার ওপরে দিন ছোট্ট একটা বৃত্ত। হাতের তালুতেও থাক সেই বৃত্ত এবং আঙুলের অর্ধেক ভরিয়ে নিন লালে। বিয়েতে নববধূর সাজে যেমন আলতার আলাদা কদর আছে, তেমনি আছে উৎসবের সাজের উপকরণ হিসেবেও।কালের বিবর্তনে আলতার পাত্রে যেমন বদল এসেছে, তেমনি তার নকশায়ও এসেছে নানা পরিবর্তন।
আলতার পাশে তিলক
কপালের ঠিক মাঝ বরাবর দিন ছোট্ট একটা টিপ। লাল আগুনের মতো। এর প্রান্ত দিয়ে তিলক গুলিয়ে বা চন্দন ঘষে সরু কাঠির অগ্রভাগ বা কটনবাড দিয়ে ছোট ছোট ফোঁটা এঁকে দিন। সেগুলো দিয়ে আলতার রেখার পাশে নিজের মতো নকশাও করে নিতে পারেন। হাতের উল্টো পিঠেও এটি করতে পারেন। লালের পাশে সাদা বিষয়টি দারুণ মানিয়ে যাবে। তিলক-চন্দন আর আলতার মেলবন্ধন পূজায় আলাদা আমেজ নিয়ে আসবে। দেবে পবিত্র ভাব।
আলতার সঙ্গে মেহেদির নকশা
একসময় শুধু আলতার রঙে পায়ে টানা হতো লম্বা রেখা। পায়ের আঙুলেও থাকত আলতার রং। আর ওপরে মাঝ বরাবর থাকত ছোট বৃত্ত। এখন অনেককে দেখা যায় আলতার রেখার পাশে মেহেদির নকশা আঁকতে। সেখানে ফুটে ওঠে নানা ডিজাইন। মাঝের লাল বৃত্ত থাক আর না থাক, সেখানে ম্যান্ডেলা ধরনের আলাদা নকশা দৃশ্যমান হয় এখন।
আলতা, মেহেদি আর গ্লিটার
আলতার রেখা টেনে সেই রেখার দুই প্রান্তে মেহেদি দিয়ে এঁকে নিন নকশা। সেই নকশার ফাঁকে গ্লিটার দিন। এতে পুরো নকশা আলাদা হাইলাইটস পাবে।
ফিচার ডেস্ক

দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
দিতে হবে না কেন, আলতা যে এ অঞ্চলের শত বছরের বেশি সময় ধরে চলা সাজের উপকরণ। এটা কি বাদ দেওয়া যায়! এটাকে কেন বেঙ্গল রোজ বলা হয়, সেটা বোঝা যাবে না আলতা দিয়ে সাজের আয়োজন না করলে।
ঐতিহ্যবাহী দুর্গা প্রতিমার পায়েও আলতার ছোঁয়া দেখা যায়। তার সামনে দেওয়া বিবিধ উপকরণের মধ্যে এটি অন্যতম। এ কারণেই হয়তো এটা পূজার উৎসবে নারীদের সাজ উপকরণের প্রধানতম অনুষঙ্গ।
পায়ের পাতায় এঁকে নিন আলতার লাইন, সঙ্গে পাতার ওপরে দিন ছোট্ট একটা বৃত্ত। হাতের তালুতেও থাক সেই বৃত্ত এবং আঙুলের অর্ধেক ভরিয়ে নিন লালে। বিয়েতে নববধূর সাজে যেমন আলতার আলাদা কদর আছে, তেমনি আছে উৎসবের সাজের উপকরণ হিসেবেও।কালের বিবর্তনে আলতার পাত্রে যেমন বদল এসেছে, তেমনি তার নকশায়ও এসেছে নানা পরিবর্তন।
আলতার পাশে তিলক
কপালের ঠিক মাঝ বরাবর দিন ছোট্ট একটা টিপ। লাল আগুনের মতো। এর প্রান্ত দিয়ে তিলক গুলিয়ে বা চন্দন ঘষে সরু কাঠির অগ্রভাগ বা কটনবাড দিয়ে ছোট ছোট ফোঁটা এঁকে দিন। সেগুলো দিয়ে আলতার রেখার পাশে নিজের মতো নকশাও করে নিতে পারেন। হাতের উল্টো পিঠেও এটি করতে পারেন। লালের পাশে সাদা বিষয়টি দারুণ মানিয়ে যাবে। তিলক-চন্দন আর আলতার মেলবন্ধন পূজায় আলাদা আমেজ নিয়ে আসবে। দেবে পবিত্র ভাব।
আলতার সঙ্গে মেহেদির নকশা
একসময় শুধু আলতার রঙে পায়ে টানা হতো লম্বা রেখা। পায়ের আঙুলেও থাকত আলতার রং। আর ওপরে মাঝ বরাবর থাকত ছোট বৃত্ত। এখন অনেককে দেখা যায় আলতার রেখার পাশে মেহেদির নকশা আঁকতে। সেখানে ফুটে ওঠে নানা ডিজাইন। মাঝের লাল বৃত্ত থাক আর না থাক, সেখানে ম্যান্ডেলা ধরনের আলাদা নকশা দৃশ্যমান হয় এখন।
আলতা, মেহেদি আর গ্লিটার
আলতার রেখা টেনে সেই রেখার দুই প্রান্তে মেহেদি দিয়ে এঁকে নিন নকশা। সেই নকশার ফাঁকে গ্লিটার দিন। এতে পুরো নকশা আলাদা হাইলাইটস পাবে।

দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
দিতে হবে না কেন, আলতা যে এ অঞ্চলের শত বছরের বেশি সময় ধরে চলা সাজের উপকরণ। এটা কি বাদ দেওয়া যায়! এটাকে কেন বেঙ্গল রোজ বলা হয়, সেটা বোঝা যাবে না আলতা দিয়ে সাজের আয়োজন না করলে।
ঐতিহ্যবাহী দুর্গা প্রতিমার পায়েও আলতার ছোঁয়া দেখা যায়। তার সামনে দেওয়া বিবিধ উপকরণের মধ্যে এটি অন্যতম। এ কারণেই হয়তো এটা পূজার উৎসবে নারীদের সাজ উপকরণের প্রধানতম অনুষঙ্গ।
পায়ের পাতায় এঁকে নিন আলতার লাইন, সঙ্গে পাতার ওপরে দিন ছোট্ট একটা বৃত্ত। হাতের তালুতেও থাক সেই বৃত্ত এবং আঙুলের অর্ধেক ভরিয়ে নিন লালে। বিয়েতে নববধূর সাজে যেমন আলতার আলাদা কদর আছে, তেমনি আছে উৎসবের সাজের উপকরণ হিসেবেও।কালের বিবর্তনে আলতার পাত্রে যেমন বদল এসেছে, তেমনি তার নকশায়ও এসেছে নানা পরিবর্তন।
আলতার পাশে তিলক
কপালের ঠিক মাঝ বরাবর দিন ছোট্ট একটা টিপ। লাল আগুনের মতো। এর প্রান্ত দিয়ে তিলক গুলিয়ে বা চন্দন ঘষে সরু কাঠির অগ্রভাগ বা কটনবাড দিয়ে ছোট ছোট ফোঁটা এঁকে দিন। সেগুলো দিয়ে আলতার রেখার পাশে নিজের মতো নকশাও করে নিতে পারেন। হাতের উল্টো পিঠেও এটি করতে পারেন। লালের পাশে সাদা বিষয়টি দারুণ মানিয়ে যাবে। তিলক-চন্দন আর আলতার মেলবন্ধন পূজায় আলাদা আমেজ নিয়ে আসবে। দেবে পবিত্র ভাব।
আলতার সঙ্গে মেহেদির নকশা
একসময় শুধু আলতার রঙে পায়ে টানা হতো লম্বা রেখা। পায়ের আঙুলেও থাকত আলতার রং। আর ওপরে মাঝ বরাবর থাকত ছোট বৃত্ত। এখন অনেককে দেখা যায় আলতার রেখার পাশে মেহেদির নকশা আঁকতে। সেখানে ফুটে ওঠে নানা ডিজাইন। মাঝের লাল বৃত্ত থাক আর না থাক, সেখানে ম্যান্ডেলা ধরনের আলাদা নকশা দৃশ্যমান হয় এখন।
আলতা, মেহেদি আর গ্লিটার
আলতার রেখা টেনে সেই রেখার দুই প্রান্তে মেহেদি দিয়ে এঁকে নিন নকশা। সেই নকশার ফাঁকে গ্লিটার দিন। এতে পুরো নকশা আলাদা হাইলাইটস পাবে।

অনেকের কাছে হজম সমস্যার ওয়ান-স্টপ সমাধান নাকি আদা। আজও আদা রন্ধনশিল্প ও ভেষজ চিকিৎসায় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা একে ‘ট্রু ডাবল থ্রেট’ বা দ্বৈত ক্ষমতাসম্পন্ন উপাদান হিসেবে বিবেচনা করেন। এটি আপনাকে সতেজ করতে পারে, আবার পেটের সমস্যা মেটাতেও সাহায্য করে।...
২ ঘণ্টা আগে
ত্বকের যত্নে কোন উপাদান বেশি কার্যকর, তা নির্ভর করে ত্বকের ধরনের ওপর। রূপ বিশেষজ্ঞরা এ কথা বলে আসছেন বহুকাল ধরে। মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির ওপর অগ্নির প্রভাব রয়েছে। তাই জ্যোতিষশাস্ত্র মনে করে, এই রাশির জাতক-জাতিকারা যদি ত্বক ঠান্ডা রাখে এমন ভেষজ ব্যবহার করেন, তাহলে উপকার মিলবে।...
৪ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার এনার্জি লেভেল একদম ‘ফুল চার্জড ব্যাটারি’র মতো, যা আপনি একটা তুচ্ছ কারণে খরচ করতে প্রস্তুত। অফিসে আজ বসের সঙ্গে চায়ের কাপের রং নিয়ে তর্ক শুরু করতে পারেন। রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার সময় যদি দেখেন একটি পিঁপড়া আপনার হাঁটার পথে বাধা দিচ্ছে, তার সঙ্গেও চোখে চোখ রেখে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
গরুর মাংস তো নানাভাবে খেয়েছেন। বাঁধাকপির এই মৌসুমে সেটি দিয়েই রেঁধে দেখুন। স্বাদ তো বদলাবেই, একটু অন্য রকম খাবারও খাওয়া হবে। আপনাদের জন্য বাঁধাকপি দিয়ে গরুর মাংসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

অনেকের কাছে হজম সমস্যার ওয়ান-স্টপ সমাধান নাকি আদা। বেকারিগুলোতে এখন জিঞ্জারব্রেড বা জিঞ্জার টোস্ট খদ্দর ধরছে আলাদা করে। এ ছাড়া সকালে অনেকে বুস্টার টনিক হিসেবে খান আদার পানি। এই সাধারণ মূলজাতীয় মসলাটি শত শত বছর ধরে আমাদের রান্নাঘর এবং ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসাব্যবস্থায় এক গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় রান্নায় আদা ছিল একটি অপরিহার্য উপাদান, যা চীন থেকে ভারত পর্যন্ত প্রতিটি পদকে আরও সুস্বাদু করেছে। পরে এটি ইউরোপে পৌঁছায় এবং ভূমধ্যসাগর থেকে ব্রিটেন পর্যন্ত মেনুতে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করে নেয়।
আজও আদা রন্ধনশিল্প ও ভেষজ চিকিৎসায় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা একে ‘ট্রু ডাবল থ্রেট’ বা দ্বৈত ক্ষমতাসম্পন্ন উপাদান হিসেবে বিবেচনা করেন। এটি আপনাকে সতেজ করতে পারে, আবার পেটের সমস্যা মেটাতেও সাহায্য করে।
কী লুকিয়ে থাকে আদায়
আমরা বাজার থেকে যে তাজা আদা কিনি, তা হলো জিঞ্জিবার অফিসিনাল নামক সপুষ্পক উদ্ভিদের শিকড়। এর আদি নিবাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। তাজা, শুকনো, গুঁড়া, আচার তৈরি করে বা চা বানিয়ে ইত্যাদি বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যায় এটি। নিকোটিনিক অ্যাসিড, ভালো দৃষ্টিশক্তির জন্য অপরিহার্য ভিটামিন এ এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ভিটামিন সি-সহ আমাদের শরীরের মৌলিক কার্যাবলির জন্য প্রয়োজনীয় খনিজগুলোর সমাহার রয়েছে এতে। এ ছাড়া এতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও কপারের মতো ট্রেস মিনারেল এবং আঁশ আছে। কিন্তু আদার আসল শক্তি লুকিয়ে আছে এর ৪০০টির বেশি সক্রিয় জৈব যৌগের মধ্যে। এগুলোর মধ্যে আছে ৪০টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এসবের মধ্যে জিঞ্জেরল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

স্বাস্থ্য ও পুষ্টি প্রশিক্ষক গ্রেস উইলিয়ামস বলেন, ‘যদিও আদায় সামান্য পরিমাণে খনিজ ও ভিটামিন রয়েছে, তবে এর আসল ক্ষমতা এর জৈব সক্রিয় যৌগ, বিশেষত জিঞ্জেরলস এবং শোগাওলস থেকে আসে। এই যৌগগুলো বমি ভাব, হজম, প্রদাহ, ব্যথা উপশম, রক্তসঞ্চালন এবং রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণে গবেষণামূলকভাবে প্রমাণিত প্রভাব ফেলে।
আদা যেভাবে বমি ভাব নিরাময় করে
বমি ভাব কমাতে আদার সক্রিয় যৌগ জিঞ্জেরলস এবং শোগাওলস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলো প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস নামক অণুগুলোর উৎপাদনকে বাধা দিয়ে বমি ভাব কমায়। এই প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস হলো সেই অণু, যা পেশি সংকোচন ও ব্যথা সৃষ্টি করে।

আইবিএস ক্লিনিকের ট্রেসি র্যান্ডেল জানান, প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস অন্ত্রের প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করে, প্রতিরক্ষামূলক শ্লেষ্মা তৈরিতে প্রভাব ফেলে এবং পেশি সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে। যখন এই রাসায়নিক মেসেঞ্জারগুলোর ভারসাম্য নষ্ট হয়, তখন আইবিএসের লক্ষণগুলো; যেমন ক্র্যাম্পিং, ব্যথা ও প্রদাহ দেখা দেয়। আদা এই রাসায়নিক মেসেঞ্জারগুলোর ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সক্ষম। ফলে এটি হজমের সমস্যা সমাধানে এত কার্যকর। এ ছাড়া জিঞ্জেরলস ও শোগাওলস পাকস্থলীর খালি হওয়ার প্রক্রিয়া এবং হজম দ্রুত করতে সহায়তা করে। এ ছাড়া এটি বমি উদ্দীপক রিসেপ্টরগুলোকে ব্লক করে। স্বস্তির বিষয় হলো, উপকারিতা পেতে খুব বেশি আদা খাওয়ার প্রয়োজন হয় না।
ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন ওপেন সায়েন্সে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রমাণ করেছে, প্রতিদিন ২ হাজার মিলিগ্রাম আদা সেবন করলে বেশ কিছু হজমের সমস্যা উন্নত হতে পারে। এটি বদহজম কমাতে, অন্ত্রের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে, কলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে এবং গ্যাস্ট্রিক-সম্পর্কিত সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের পেটের আলসার থেকে রক্ষায় সাহায্য করতে পারে।
আদা খাওয়ার সেরা উপায় কী
কাঁচা, গুঁড়া, পেস্ট, কুচি কিংবা খাদ্যদ্রব্যে মিশিয়ে, এমন বিভিন্নভাবে আদা খাওয়া যায়। কাঁচা আদা সবচেয়ে ভালো। এতে উদ্বায়ী তেলের পরিমাণ বেশি থাকে। তাজা আদা বমি ভাব ও হজমের সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে বেশি কার্যকর। বমি ভাব ও বদহজমের তীব্র লক্ষণগুলোর ক্ষেত্রে তাজা আদা দ্রুত কাজ করে। কাঁচা আদায় বেশি পরিমাণে জলীয় উপাদান থাকায় এর উদ্বায়ী যৌগগুলো সুরক্ষিত থাকে। আদা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের জন্য প্রশংসিত হলেও এটি সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে না। তবে ঠান্ডা লাগা বা ফ্লুর মৌসুমে আদা উপসর্গগুলো কমাতে সাহায্য করতে পারে। আদার চা পান করলে ডিহাইড্রেশন কমে, গলাব্যথা উপশম হয় এবং বমি ভাব কমে। তবে এটি ঠান্ডা লাগা, ফ্লু, আরএসভি বা কোভিড-১৯ প্রতিরোধ বা নিরাময় করে এমন কোনো মানব ট্রায়াল এখনো পাওয়া যায়নি।
আদা এড়িয়ে চলবেন যাঁরা
সাধারণত আদা সবার জন্য নিরাপদ। তবে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে উচ্চ মাত্রায় আদা গ্রহণ করলে তা রক্ত পাতলা করার ওষুধ বা রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যাঁরা আবেগগত বা স্নায়ুতন্ত্রের উচ্চ চাপে আছেন, তাঁদের পরিমিত আদা খাওয়া উচিত। তাঁদের জন্য উচ্চ ঘনত্বের কাঁচা আদা উদ্বেগ বা হজমের জ্বালা বাড়িয়ে তুলতে পারে, যা ভারসাম্য রক্ষার পরিবর্তে বিপরীত ফল দিতে পারে।
সূত্র: ডেইলি মেইল

অনেকের কাছে হজম সমস্যার ওয়ান-স্টপ সমাধান নাকি আদা। বেকারিগুলোতে এখন জিঞ্জারব্রেড বা জিঞ্জার টোস্ট খদ্দর ধরছে আলাদা করে। এ ছাড়া সকালে অনেকে বুস্টার টনিক হিসেবে খান আদার পানি। এই সাধারণ মূলজাতীয় মসলাটি শত শত বছর ধরে আমাদের রান্নাঘর এবং ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসাব্যবস্থায় এক গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় রান্নায় আদা ছিল একটি অপরিহার্য উপাদান, যা চীন থেকে ভারত পর্যন্ত প্রতিটি পদকে আরও সুস্বাদু করেছে। পরে এটি ইউরোপে পৌঁছায় এবং ভূমধ্যসাগর থেকে ব্রিটেন পর্যন্ত মেনুতে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করে নেয়।
আজও আদা রন্ধনশিল্প ও ভেষজ চিকিৎসায় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা একে ‘ট্রু ডাবল থ্রেট’ বা দ্বৈত ক্ষমতাসম্পন্ন উপাদান হিসেবে বিবেচনা করেন। এটি আপনাকে সতেজ করতে পারে, আবার পেটের সমস্যা মেটাতেও সাহায্য করে।
কী লুকিয়ে থাকে আদায়
আমরা বাজার থেকে যে তাজা আদা কিনি, তা হলো জিঞ্জিবার অফিসিনাল নামক সপুষ্পক উদ্ভিদের শিকড়। এর আদি নিবাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। তাজা, শুকনো, গুঁড়া, আচার তৈরি করে বা চা বানিয়ে ইত্যাদি বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যায় এটি। নিকোটিনিক অ্যাসিড, ভালো দৃষ্টিশক্তির জন্য অপরিহার্য ভিটামিন এ এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ভিটামিন সি-সহ আমাদের শরীরের মৌলিক কার্যাবলির জন্য প্রয়োজনীয় খনিজগুলোর সমাহার রয়েছে এতে। এ ছাড়া এতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও কপারের মতো ট্রেস মিনারেল এবং আঁশ আছে। কিন্তু আদার আসল শক্তি লুকিয়ে আছে এর ৪০০টির বেশি সক্রিয় জৈব যৌগের মধ্যে। এগুলোর মধ্যে আছে ৪০টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এসবের মধ্যে জিঞ্জেরল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

স্বাস্থ্য ও পুষ্টি প্রশিক্ষক গ্রেস উইলিয়ামস বলেন, ‘যদিও আদায় সামান্য পরিমাণে খনিজ ও ভিটামিন রয়েছে, তবে এর আসল ক্ষমতা এর জৈব সক্রিয় যৌগ, বিশেষত জিঞ্জেরলস এবং শোগাওলস থেকে আসে। এই যৌগগুলো বমি ভাব, হজম, প্রদাহ, ব্যথা উপশম, রক্তসঞ্চালন এবং রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণে গবেষণামূলকভাবে প্রমাণিত প্রভাব ফেলে।
আদা যেভাবে বমি ভাব নিরাময় করে
বমি ভাব কমাতে আদার সক্রিয় যৌগ জিঞ্জেরলস এবং শোগাওলস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলো প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস নামক অণুগুলোর উৎপাদনকে বাধা দিয়ে বমি ভাব কমায়। এই প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস হলো সেই অণু, যা পেশি সংকোচন ও ব্যথা সৃষ্টি করে।

আইবিএস ক্লিনিকের ট্রেসি র্যান্ডেল জানান, প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস অন্ত্রের প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করে, প্রতিরক্ষামূলক শ্লেষ্মা তৈরিতে প্রভাব ফেলে এবং পেশি সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে। যখন এই রাসায়নিক মেসেঞ্জারগুলোর ভারসাম্য নষ্ট হয়, তখন আইবিএসের লক্ষণগুলো; যেমন ক্র্যাম্পিং, ব্যথা ও প্রদাহ দেখা দেয়। আদা এই রাসায়নিক মেসেঞ্জারগুলোর ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সক্ষম। ফলে এটি হজমের সমস্যা সমাধানে এত কার্যকর। এ ছাড়া জিঞ্জেরলস ও শোগাওলস পাকস্থলীর খালি হওয়ার প্রক্রিয়া এবং হজম দ্রুত করতে সহায়তা করে। এ ছাড়া এটি বমি উদ্দীপক রিসেপ্টরগুলোকে ব্লক করে। স্বস্তির বিষয় হলো, উপকারিতা পেতে খুব বেশি আদা খাওয়ার প্রয়োজন হয় না।
ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন ওপেন সায়েন্সে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রমাণ করেছে, প্রতিদিন ২ হাজার মিলিগ্রাম আদা সেবন করলে বেশ কিছু হজমের সমস্যা উন্নত হতে পারে। এটি বদহজম কমাতে, অন্ত্রের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে, কলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে এবং গ্যাস্ট্রিক-সম্পর্কিত সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের পেটের আলসার থেকে রক্ষায় সাহায্য করতে পারে।
আদা খাওয়ার সেরা উপায় কী
কাঁচা, গুঁড়া, পেস্ট, কুচি কিংবা খাদ্যদ্রব্যে মিশিয়ে, এমন বিভিন্নভাবে আদা খাওয়া যায়। কাঁচা আদা সবচেয়ে ভালো। এতে উদ্বায়ী তেলের পরিমাণ বেশি থাকে। তাজা আদা বমি ভাব ও হজমের সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে বেশি কার্যকর। বমি ভাব ও বদহজমের তীব্র লক্ষণগুলোর ক্ষেত্রে তাজা আদা দ্রুত কাজ করে। কাঁচা আদায় বেশি পরিমাণে জলীয় উপাদান থাকায় এর উদ্বায়ী যৌগগুলো সুরক্ষিত থাকে। আদা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের জন্য প্রশংসিত হলেও এটি সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে না। তবে ঠান্ডা লাগা বা ফ্লুর মৌসুমে আদা উপসর্গগুলো কমাতে সাহায্য করতে পারে। আদার চা পান করলে ডিহাইড্রেশন কমে, গলাব্যথা উপশম হয় এবং বমি ভাব কমে। তবে এটি ঠান্ডা লাগা, ফ্লু, আরএসভি বা কোভিড-১৯ প্রতিরোধ বা নিরাময় করে এমন কোনো মানব ট্রায়াল এখনো পাওয়া যায়নি।
আদা এড়িয়ে চলবেন যাঁরা
সাধারণত আদা সবার জন্য নিরাপদ। তবে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে উচ্চ মাত্রায় আদা গ্রহণ করলে তা রক্ত পাতলা করার ওষুধ বা রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যাঁরা আবেগগত বা স্নায়ুতন্ত্রের উচ্চ চাপে আছেন, তাঁদের পরিমিত আদা খাওয়া উচিত। তাঁদের জন্য উচ্চ ঘনত্বের কাঁচা আদা উদ্বেগ বা হজমের জ্বালা বাড়িয়ে তুলতে পারে, যা ভারসাম্য রক্ষার পরিবর্তে বিপরীত ফল দিতে পারে।
সূত্র: ডেইলি মেইল

দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
০৭ অক্টোবর ২০২৪
ত্বকের যত্নে কোন উপাদান বেশি কার্যকর, তা নির্ভর করে ত্বকের ধরনের ওপর। রূপ বিশেষজ্ঞরা এ কথা বলে আসছেন বহুকাল ধরে। মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির ওপর অগ্নির প্রভাব রয়েছে। তাই জ্যোতিষশাস্ত্র মনে করে, এই রাশির জাতক-জাতিকারা যদি ত্বক ঠান্ডা রাখে এমন ভেষজ ব্যবহার করেন, তাহলে উপকার মিলবে।...
৪ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার এনার্জি লেভেল একদম ‘ফুল চার্জড ব্যাটারি’র মতো, যা আপনি একটা তুচ্ছ কারণে খরচ করতে প্রস্তুত। অফিসে আজ বসের সঙ্গে চায়ের কাপের রং নিয়ে তর্ক শুরু করতে পারেন। রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার সময় যদি দেখেন একটি পিঁপড়া আপনার হাঁটার পথে বাধা দিচ্ছে, তার সঙ্গেও চোখে চোখ রেখে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
গরুর মাংস তো নানাভাবে খেয়েছেন। বাঁধাকপির এই মৌসুমে সেটি দিয়েই রেঁধে দেখুন। স্বাদ তো বদলাবেই, একটু অন্য রকম খাবারও খাওয়া হবে। আপনাদের জন্য বাঁধাকপি দিয়ে গরুর মাংসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

ত্বকের যত্নে কোন উপাদান বেশি কার্যকর, তা নির্ভর করে ত্বকের ধরনের ওপর। রূপ বিশেষজ্ঞরা এ কথা বলে আসছেন বহুকাল ধরে। কিন্তু জ্যোতিষশাস্ত্র এ কথায় দ্বিমত পোষণ না করলেও এর সঙ্গে একটি কথা ঠিকই যোগ করেছে, তা হলো, রাশিভেদে ত্বকে ব্যবহারের উপাদান ভিন্ন হয়। পৃথিবী সৃষ্টির মৌলিক পাঁচটি উপাদান অর্থাৎ ক্ষিতি বা মাটি, অপ বা পানি, তেজ বা আগুন, মরুত বা বায়ু এবং ব্যোম বা আকাশ—অর্থাৎ স্থান একেকটি রাশির ওপর একেকভাবে প্রভাব বিস্তার করে। যেমন মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির ওপর অগ্নির প্রভাব রয়েছে। তাই জ্যোতিষশাস্ত্র মনে করে, এই রাশির জাতক-জাতিকারা যদি ত্বক ঠান্ডা রাখে এমন ভেষজ ব্যবহার করেন, তাহলে উপকার মিলবে।
অন্যদিকে মাটি প্রভাবিত রাশি হলো বৃষ, কন্যা ও মকর। এরা ত্বকে পুষ্টিকর তেল ব্যবহারে সুফল পায় বলে মনে করা হয়। বায়ু প্রভাবিত রাশি তুলা, মিথুন ও কুম্ভ। এদের উচিত ভালো মানের ক্লিনজিং গুণসমৃদ্ধ ভেষজ উপাদান ব্যবহার করা। কর্কট, মীন ও বৃশ্চিক রাশির ত্বকে পানি খুব প্রয়োজনীয় উপাদান বলে মনে করা হয়। তাদের জন্য হাইড্রেটিং সিরামের মতো উপাদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জেনে নিন, কোন রাশির জন্য কেমন প্রাকৃতিক উপাদান ত্বকের সুফল বয়ে আনে।

জ্যোতিষশাস্ত্রের উপাদান অনুসারে
অগ্নি রাশির মানুষদের সেরা উপাদান
মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির মানুষদের ত্বক সংবেদনশীল হয়। কারও কারও ত্বকে লালচে ভাব দেখা দেয়। তাঁদের ত্বকে ব্যবহারের জন্য অ্যালোভেরা জেল, ক্যামোমাইল কিংবা গোলাপের পাপড়ির মতো শান্ত, হাইড্রেটিং, প্রদাহবিরোধী উপাদানের প্রয়োজন। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। এবার এই প্যাকটি আপনার গাল, গলা ও ঘাড়ে ভালো করে লাগিয়ে নিন। পাঁচ মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন। তারপর আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এ ছাড়া এই কয়েকটি রাশির জন্য আরও একটি ফেসপ্যাক খুব ভালো কাজ করে। সেটি হলো গোলাপের পাপড়ি শুকিয়ে গুঁড়া করে অ্যালোভেরা জেল, মধু বা দুধ মিশিয়ে তৈরি প্যাক। এই প্যাক মুখে লাগানোর পর হালকা শুকিয়ে এলে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির মানুষেরা দৈনন্দিন রূপচর্চায় গোলাপজল রাখতে পারেন।
মাটি প্রভাবিত রাশির মানুষদের সেরা উপাদান
বৃষ, কন্যা ও মকর রাশির মানুষদের ত্বকে শিয়া বাটার, জিংক, ভিটামিন ‘ই’ খুব জরুরি উপাদান। তাঁদের ত্বক নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করার প্রয়োজন পড়ে। এ ছাড়া আর্দ্রতা লক করে এমন ময়শ্চারাইজার ও সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে সানস্ক্রিন ব্যবহারের পরামর্শও দেওয়া হয়। এই ত্বকের যত্ন নিতে ঘরোয়া উপায়ে স্ক্র্যাব তৈরি করে নেওয়া যেতে পারে। ত্বকের এক্সফোলিয়েন্ট হিসেবে কাজ করে কফি ও চিনি। কফির সূক্ষ্ম দানা ও চিনি একসঙ্গে ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি কফির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ছোট দাগ দূর করে। সমপরিমাণ কফি, চিনি ও সামান্য মধু মিশিয়ে নিন। চাইলে সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস মেশাতে পারেন। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ৫ মিনিট হালকা করে ম্যাসাজ করুন। এরপর ১৫ মিনিট রেখে দিন। শেষে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
বায়ু প্রভাবিত রাশির মানুষদের সেরা উপাদান
মিথুন, তুলা ও কুম্ভ রাশির মানুষদের ত্বকের জন্য পটাশিয়াম, হায়ালুরোনিক অ্যাসিড ও ফেসমিস্ট অত্যন্ত জরুরি। এই রাশির মানুষদের জন্য পটাশিয়ামসমৃদ্ধ ফেসপ্যাক জাদুকরী ভূমিকা রাখে। কলা চটকে মধু বা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলে এদের ত্বক উজ্জ্বল ও আর্দ্র থাকে। টোনার হিসেবে সামান্য ফিটকিরি গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের বড় হয়ে যাওয়া রোমকূপ ছোট হয় ও ত্বক টান টান থাকে। তা ছাড়া, ত্বকের অতিরিক্ত লোম দূর করতে আদা ও দুধের মিশ্রণ ত্বকে ব্যবহার করলে বাড়তি লোম দূর হয় এবং ত্বকের পটাশিয়ামের ঘাটতিও পূর্ণ হয়।
বায়ু প্রভাবিত রাশির নারী-পুরুষের সেরা উপাদান
কর্কট, বৃশ্চিক ও মীন রাশির মানুষের ত্বক সংবেদনশীল। তাই সম্ভাব্য শুষ্কতা বা প্রতিক্রিয়াশীলতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ত্বকে পানির ভারসাম্য এবং যত্ন প্রয়োজন। এদের ত্বকের জন্য সামুদ্রিক খনিজ, ম্যাংগানিজ ও কোল্ড প্রেসড তেল বেশি জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই রাশির ত্বকের জন্য মুলতানি মাটি খুব ভালো উপাদান হিসেবে বিবেচিত। মুলতানি মাটি ও গোলাপজল দিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। মুখে মেখে রাখুন শুকানো পর্যন্ত। এরপর হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে নিন। গোলাপজলের পরিবর্তে মধুও ব্যবহার করতে পারেন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও অন্যান্য

ত্বকের যত্নে কোন উপাদান বেশি কার্যকর, তা নির্ভর করে ত্বকের ধরনের ওপর। রূপ বিশেষজ্ঞরা এ কথা বলে আসছেন বহুকাল ধরে। কিন্তু জ্যোতিষশাস্ত্র এ কথায় দ্বিমত পোষণ না করলেও এর সঙ্গে একটি কথা ঠিকই যোগ করেছে, তা হলো, রাশিভেদে ত্বকে ব্যবহারের উপাদান ভিন্ন হয়। পৃথিবী সৃষ্টির মৌলিক পাঁচটি উপাদান অর্থাৎ ক্ষিতি বা মাটি, অপ বা পানি, তেজ বা আগুন, মরুত বা বায়ু এবং ব্যোম বা আকাশ—অর্থাৎ স্থান একেকটি রাশির ওপর একেকভাবে প্রভাব বিস্তার করে। যেমন মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির ওপর অগ্নির প্রভাব রয়েছে। তাই জ্যোতিষশাস্ত্র মনে করে, এই রাশির জাতক-জাতিকারা যদি ত্বক ঠান্ডা রাখে এমন ভেষজ ব্যবহার করেন, তাহলে উপকার মিলবে।
অন্যদিকে মাটি প্রভাবিত রাশি হলো বৃষ, কন্যা ও মকর। এরা ত্বকে পুষ্টিকর তেল ব্যবহারে সুফল পায় বলে মনে করা হয়। বায়ু প্রভাবিত রাশি তুলা, মিথুন ও কুম্ভ। এদের উচিত ভালো মানের ক্লিনজিং গুণসমৃদ্ধ ভেষজ উপাদান ব্যবহার করা। কর্কট, মীন ও বৃশ্চিক রাশির ত্বকে পানি খুব প্রয়োজনীয় উপাদান বলে মনে করা হয়। তাদের জন্য হাইড্রেটিং সিরামের মতো উপাদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জেনে নিন, কোন রাশির জন্য কেমন প্রাকৃতিক উপাদান ত্বকের সুফল বয়ে আনে।

জ্যোতিষশাস্ত্রের উপাদান অনুসারে
অগ্নি রাশির মানুষদের সেরা উপাদান
মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির মানুষদের ত্বক সংবেদনশীল হয়। কারও কারও ত্বকে লালচে ভাব দেখা দেয়। তাঁদের ত্বকে ব্যবহারের জন্য অ্যালোভেরা জেল, ক্যামোমাইল কিংবা গোলাপের পাপড়ির মতো শান্ত, হাইড্রেটিং, প্রদাহবিরোধী উপাদানের প্রয়োজন। অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। এবার এই প্যাকটি আপনার গাল, গলা ও ঘাড়ে ভালো করে লাগিয়ে নিন। পাঁচ মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন। তারপর আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এ ছাড়া এই কয়েকটি রাশির জন্য আরও একটি ফেসপ্যাক খুব ভালো কাজ করে। সেটি হলো গোলাপের পাপড়ি শুকিয়ে গুঁড়া করে অ্যালোভেরা জেল, মধু বা দুধ মিশিয়ে তৈরি প্যাক। এই প্যাক মুখে লাগানোর পর হালকা শুকিয়ে এলে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির মানুষেরা দৈনন্দিন রূপচর্চায় গোলাপজল রাখতে পারেন।
মাটি প্রভাবিত রাশির মানুষদের সেরা উপাদান
বৃষ, কন্যা ও মকর রাশির মানুষদের ত্বকে শিয়া বাটার, জিংক, ভিটামিন ‘ই’ খুব জরুরি উপাদান। তাঁদের ত্বক নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করার প্রয়োজন পড়ে। এ ছাড়া আর্দ্রতা লক করে এমন ময়শ্চারাইজার ও সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে সানস্ক্রিন ব্যবহারের পরামর্শও দেওয়া হয়। এই ত্বকের যত্ন নিতে ঘরোয়া উপায়ে স্ক্র্যাব তৈরি করে নেওয়া যেতে পারে। ত্বকের এক্সফোলিয়েন্ট হিসেবে কাজ করে কফি ও চিনি। কফির সূক্ষ্ম দানা ও চিনি একসঙ্গে ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি কফির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ছোট দাগ দূর করে। সমপরিমাণ কফি, চিনি ও সামান্য মধু মিশিয়ে নিন। চাইলে সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস মেশাতে পারেন। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ৫ মিনিট হালকা করে ম্যাসাজ করুন। এরপর ১৫ মিনিট রেখে দিন। শেষে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
বায়ু প্রভাবিত রাশির মানুষদের সেরা উপাদান
মিথুন, তুলা ও কুম্ভ রাশির মানুষদের ত্বকের জন্য পটাশিয়াম, হায়ালুরোনিক অ্যাসিড ও ফেসমিস্ট অত্যন্ত জরুরি। এই রাশির মানুষদের জন্য পটাশিয়ামসমৃদ্ধ ফেসপ্যাক জাদুকরী ভূমিকা রাখে। কলা চটকে মধু বা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলে এদের ত্বক উজ্জ্বল ও আর্দ্র থাকে। টোনার হিসেবে সামান্য ফিটকিরি গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের বড় হয়ে যাওয়া রোমকূপ ছোট হয় ও ত্বক টান টান থাকে। তা ছাড়া, ত্বকের অতিরিক্ত লোম দূর করতে আদা ও দুধের মিশ্রণ ত্বকে ব্যবহার করলে বাড়তি লোম দূর হয় এবং ত্বকের পটাশিয়ামের ঘাটতিও পূর্ণ হয়।
বায়ু প্রভাবিত রাশির নারী-পুরুষের সেরা উপাদান
কর্কট, বৃশ্চিক ও মীন রাশির মানুষের ত্বক সংবেদনশীল। তাই সম্ভাব্য শুষ্কতা বা প্রতিক্রিয়াশীলতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ত্বকে পানির ভারসাম্য এবং যত্ন প্রয়োজন। এদের ত্বকের জন্য সামুদ্রিক খনিজ, ম্যাংগানিজ ও কোল্ড প্রেসড তেল বেশি জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই রাশির ত্বকের জন্য মুলতানি মাটি খুব ভালো উপাদান হিসেবে বিবেচিত। মুলতানি মাটি ও গোলাপজল দিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। মুখে মেখে রাখুন শুকানো পর্যন্ত। এরপর হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে নিন। গোলাপজলের পরিবর্তে মধুও ব্যবহার করতে পারেন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও অন্যান্য

দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
০৭ অক্টোবর ২০২৪
অনেকের কাছে হজম সমস্যার ওয়ান-স্টপ সমাধান নাকি আদা। আজও আদা রন্ধনশিল্প ও ভেষজ চিকিৎসায় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা একে ‘ট্রু ডাবল থ্রেট’ বা দ্বৈত ক্ষমতাসম্পন্ন উপাদান হিসেবে বিবেচনা করেন। এটি আপনাকে সতেজ করতে পারে, আবার পেটের সমস্যা মেটাতেও সাহায্য করে।...
২ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার এনার্জি লেভেল একদম ‘ফুল চার্জড ব্যাটারি’র মতো, যা আপনি একটা তুচ্ছ কারণে খরচ করতে প্রস্তুত। অফিসে আজ বসের সঙ্গে চায়ের কাপের রং নিয়ে তর্ক শুরু করতে পারেন। রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার সময় যদি দেখেন একটি পিঁপড়া আপনার হাঁটার পথে বাধা দিচ্ছে, তার সঙ্গেও চোখে চোখ রেখে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
গরুর মাংস তো নানাভাবে খেয়েছেন। বাঁধাকপির এই মৌসুমে সেটি দিয়েই রেঁধে দেখুন। স্বাদ তো বদলাবেই, একটু অন্য রকম খাবারও খাওয়া হবে। আপনাদের জন্য বাঁধাকপি দিয়ে গরুর মাংসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ আপনার এনার্জি লেভেল একদম ‘ফুল চার্জড ব্যাটারি’র মতো, যা আপনি একটা তুচ্ছ কারণে খরচ করতে প্রস্তুত। অফিসে আজ বসের সঙ্গে চায়ের কাপের রং নিয়ে তর্ক শুরু করতে পারেন। রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার সময় যদি দেখেন একটি পিঁপড়া আপনার হাঁটার পথে বাধা দিচ্ছে, তার সঙ্গেও চোখে চোখ রেখে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেন। সঙ্গী হঠাৎ জিজ্ঞেস করতে পারেন, ‘তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?’ আপনার উত্তর হবে, ‘এখন না, আমি এখন মহাবিশ্বের সঙ্গে লড়াই করছি!’ সাবধানে থাকুন, অতিরিক্ত অ্যাডভেঞ্চারের লোভে আজ ভুলবশত নিজের মোজা জোড়াও উল্টো পরতে পারেন।
বৃষ
আপনার ‘কমফোর্ট জোন’ আজ আপনাকে চুম্বকের মতো টানবে। কর্মক্ষেত্রে আজ এতটাই আরামপ্রিয় হয়ে উঠবেন যে চেয়ারে হেলান দিয়ে বসে থাকতে গিয়ে ভুলবশত দুপুরের ভাতঘুম দিতে পারেন। সহকর্মীরা ভাববেন, আপনি হয়তো গভীর কোনো কৌশলগত চিন্তায় মগ্ন। আজ এমন একটা ডায়েট শুরু করার কথা ভাববেন, যা রাতের বেলা ফ্রায়েড চিকেন দেখে ভুলে যাবেন। অর্থ উপার্জনের প্রতি মনোযোগ আজ থাকবে; তবে সেই অর্থ দিয়ে কী কেনা হবে? অবশ্যই আপনার আরামের জন্য আরও একটি তাকিয়া!
মিথুন
আজ আপনার দুটো সত্তা চরম অস্থিরতায় ভুগছে। সকালে ঠিক করলেন যে আজ থেকে জীবনটা গুছিয়ে নেবেন। বিকেলে ঠিক করলেন, তার চেয়ে বরং গত সপ্তাহের না দেখা সব ওয়েব সিরিজ দেখে ফেলা যাক। কোনো বন্ধুর মেসেজের উত্তর দিতে আপনার পাঁচ মিনিট লাগবে। কারণ, আপনার দুটি মন একই সঙ্গে উত্তর তৈরি করবে, আর কোনটা পাঠাবেন তা নিয়ে দ্বিধায় ভুগবেন। বস একটি প্রশ্ন করলে আপনি তার উত্তরে একই সঙ্গে ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ বলার নতুন কোনো উপায় বের করে ফেলবেন। সবাই ভাববে আপনি খুব বুদ্ধিমান, কিন্তু আসলে নিজেই জানেন না কী বলতে চেয়েছেন।
কর্কট
আপনার আবেগ আজ এতটাই চঞ্চল যে ঘরের কোণে রাখা পুরোনো একটা খেলনা দেখেও চোখে পানি আসতে পারে। কেউ যদি ভুলবশত ফ্রিজের দরজা খোলা রেখে দেয়, সেটাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ হিসেবে নিতে পারেন। দিনের শেষে হয়তো পোষা মাছটির সঙ্গে জীবনের গভীরতম রহস্য নিয়ে আলোচনা শুরু করবেন। আজ রান্নাঘরে সামান্য লবণ বেশি পড়লেও মা-বাবা বা সঙ্গীর কাছে সেটি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ট্র্যাজেডি মনে হতে পারে। তাদের অতিরিক্ত আদর বা অভিমান দেখে আজ আপনার হোমিউইকনেস চরমে উঠবে।
সিংহ
আজ চান যে আপনার প্রতিটি কাজ যেন একটা ‘রেড কার্পেট ইভেন্ট’ হয়। কফি বানালেও চাইবেন যে আশপাশে ১০ জন এসে আপনার কফি তৈরির নৈপুণ্য দেখে যাক। কেউ প্রশংসা না করলে আপনি নিজেই নিজের প্রশংসা করার জন্য নতুন নতুন উপায়ে কথা বলবেন; যেমন ‘জানেন, আমি কাল রাতে স্বপ্ন দেখলাম যে আমিই এই গ্রহের সেরা মানুষ ছিলাম!’ সাবধান! আজ আপনার অহংকার এতটাই বেড়ে যেতে পারে যে হয়তো আয়নায় নিজের প্রতিচ্ছবির সঙ্গে হ্যান্ডশেক করার চেষ্টা করবেন।
কন্যা
আজ জীবনের প্রতিটি সেকেন্ডকে প্ল্যান করে ফেলেছেন, কিন্তু মহাবিশ্বের অন্য পরিকল্পনা আছে। সকালে যখন দাঁত ব্রাশ করার সঠিক কোণটি মাপছেন, ঠিক তখনই দরজার কলিং বেলটা খারাপ হয়ে যাবে। পারফেকশনিজম আজ আপনাকে একটি পেনসিলের ডগায় বসা ধূলিকণা গুনতে প্ররোচিত করতে পারে। হয়তো অতিরিক্ত স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়বেন, শুধু এই কারণে যে খাবারটি ‘অতিরিক্ত স্বাস্থ্যকর’ ছিল। আজ নিজেকে একটু ছাড় দিন; সামান্য ভুল হলেও পৃথিবী ধ্বংস হবে না।
তুলা
‘কী করব?’—আজ সারা দিন ধরে এটাই হবে আপনার জীবনের মূলমন্ত্র। আজ ঠিক করতে পারবেন না যে লাল শার্ট পরবেন নাকি নীল শার্ট, নাকি দুটোই একসঙ্গে পরে ফেলবেন! কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে দশজনের মতামত নেবেন, তারপর একাদশতম ব্যক্তির মতামত শুনে পুরো সিদ্ধান্তটাই বদলে ফেলবেন। আপনার সঙ্গী জিজ্ঞেস করতে পারেন, ‘কোথায় খেতে যাবে?’ আপনার উত্তর হবে, ‘তুমি যা বলবে! তবে সেটা কি সত্যিই সেরা অপশন?’—ফলাফল: রাত ১০টায় ক্ষুধা নিয়ে ঘরে ফেরা।
বৃশ্চিক
আজ আপনার চোখে সবার গতিবিধিই সন্দেহজনক মনে হবে। সহকর্মী কেন হাসি মুখে কফি খাচ্ছেন? নিশ্চয়ই এর পেছনে কোনো গভীর ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে! হয়তো বাথরুমের আয়নায় গভীর দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেন। কারণ, বিশ্বাস করেন, আপনার প্রতিচ্ছবিও আপনার কাছ থেকে কিছু গোপন করছে। আজ কেউ যদি আপনাকে ‘কেমন আছেন?’ জিজ্ঞেস করে, আপনি তার জবাবে একটা দার্শনিক প্রশ্ন ছুড়ে দেবেন: ‘আপনি কি নিশ্চিত যে আপনি জানতে চান?’ চারপাশের মানুষজন আপনাকে দেখে ভাববে, আপনি হয়তো কোনো গুপ্তচর।
ধনু
আজ জ্ঞান এতটাই উপচে পড়বে যে বাসে বসে থাকা একজন সম্পূর্ণ অপরিচিত ব্যক্তিকে জীবনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে লেকচার দিতে শুরু করতে পারেন। অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মন আজ আপনাকে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে উৎসাহিত করবে; যেমন রান্না করার সময় মাথায় হেলমেট পরা! মনে মনে আজ আপনি পৃথিবীর সব প্রান্ত ঘুরে ফেললেও বাস্তবে হয়তো পাশের দোকানটিতে যেতেও আলস্য বোধ করবেন। আপনার উচিত এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করা; যেমন আজ রাতে শুয়ে পড়ার আগে কালকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি ভুলে যাওয়া।
মকর
আজ এতটাই গম্ভীর এবং কর্মঠ থাকবেন যে লোকে ভাববে আপনার হয়তো হাসি নামক মানবীয় অনুভূতিটাই নেই। আপনার জীবনের প্রতিটি কাজই আজ একটি ‘পাঁচ বছরের ব্যবসায়িক পরিকল্পনা’র অংশ। এমনকি সকালে দাঁত ব্রাশ করার সময়ও ভাববেন, এই কাজটি দাঁতের স্বাস্থ্যের ওপর কেমন দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলবে। একটি এক টাকার কয়েন রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখলে সেটি তুলে নেওয়ার আগে ভাববেন, এই কয়েনটি তোলার জন্য যে সময় খরচ হলো, সেই সময়ে আপনি কত টাকা উপার্জন করতে পারতেন। একটু রিলাক্স করুন! পৃথিবীতে কাজ ছাড়াও আরও অনেক কিছু আছে; যেমন আরও কাজ!
কুম্ভ
আজ হয়তো হঠাৎ সিদ্ধান্ত নেবেন যে বিশ্বের সমস্ত সমস্যার সমাধান একমাত্র উড়ন্ত স্কুটার দিয়ে সম্ভব। অফিসে সহকর্মীদের নিয়ে একটি নতুন ‘গোপন সোসাইটি’ তৈরি করতে চাইবেন, যার মূল উদ্দেশ্য হবে পুরোনো কাগজপত্রের সঠিক পুনর্ব্যবহার। বন্ধুরা আপনার কোনো কথাতেই অবাক হবে না। কারণ, তারা জানে যে আপনি তাদের সামনে পরেরবার হয়তো একটি টুথব্রাশকে জাতীয় প্রতীক হিসেবে ঘোষণা করবেন। আজ আপনার অদ্ভুত আইডিয়াগুলো আপনাকে হয়তো নোবেল শান্তি পুরস্কার এনে দিতে পারবে না, তবে প্রচুর মনোযোগ এনে দেবে—সেটা নিশ্চিত।
মীন
আজকের দিনটি আপনার জন্য একটি নরম, মেঘলা কম্বলের মতো। কাজের মাঝে হয়তো এমন গভীর দিবাস্বপ্নে তলিয়ে যাবেন যে বস আপনাকে দুবার ডাকলেও আপনি সাড়া দেবেন না। ভাববেন, বস হয়তো আপনার স্বপ্নের জগতের কোনো চরিত্র! আপনি আজ এমন একজনকে দেখে প্রেমে পড়তে পারেন, যিনি আসলে আপনার কল্পনার সৃষ্টি। বাস্তবের সঙ্গে আপনার সংযোগ আজ একটি ঢিলেঢালা সুতার মতো, যা যেকোনো মুহূর্তে ছিঁড়ে যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে যাওয়ার আগে নিশ্চিত হন যে প্যান্টের বদলে ভুল করে পায়জামা পরে বের হচ্ছেন কি না।

মেষ
আজ আপনার এনার্জি লেভেল একদম ‘ফুল চার্জড ব্যাটারি’র মতো, যা আপনি একটা তুচ্ছ কারণে খরচ করতে প্রস্তুত। অফিসে আজ বসের সঙ্গে চায়ের কাপের রং নিয়ে তর্ক শুরু করতে পারেন। রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার সময় যদি দেখেন একটি পিঁপড়া আপনার হাঁটার পথে বাধা দিচ্ছে, তার সঙ্গেও চোখে চোখ রেখে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেন। সঙ্গী হঠাৎ জিজ্ঞেস করতে পারেন, ‘তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?’ আপনার উত্তর হবে, ‘এখন না, আমি এখন মহাবিশ্বের সঙ্গে লড়াই করছি!’ সাবধানে থাকুন, অতিরিক্ত অ্যাডভেঞ্চারের লোভে আজ ভুলবশত নিজের মোজা জোড়াও উল্টো পরতে পারেন।
বৃষ
আপনার ‘কমফোর্ট জোন’ আজ আপনাকে চুম্বকের মতো টানবে। কর্মক্ষেত্রে আজ এতটাই আরামপ্রিয় হয়ে উঠবেন যে চেয়ারে হেলান দিয়ে বসে থাকতে গিয়ে ভুলবশত দুপুরের ভাতঘুম দিতে পারেন। সহকর্মীরা ভাববেন, আপনি হয়তো গভীর কোনো কৌশলগত চিন্তায় মগ্ন। আজ এমন একটা ডায়েট শুরু করার কথা ভাববেন, যা রাতের বেলা ফ্রায়েড চিকেন দেখে ভুলে যাবেন। অর্থ উপার্জনের প্রতি মনোযোগ আজ থাকবে; তবে সেই অর্থ দিয়ে কী কেনা হবে? অবশ্যই আপনার আরামের জন্য আরও একটি তাকিয়া!
মিথুন
আজ আপনার দুটো সত্তা চরম অস্থিরতায় ভুগছে। সকালে ঠিক করলেন যে আজ থেকে জীবনটা গুছিয়ে নেবেন। বিকেলে ঠিক করলেন, তার চেয়ে বরং গত সপ্তাহের না দেখা সব ওয়েব সিরিজ দেখে ফেলা যাক। কোনো বন্ধুর মেসেজের উত্তর দিতে আপনার পাঁচ মিনিট লাগবে। কারণ, আপনার দুটি মন একই সঙ্গে উত্তর তৈরি করবে, আর কোনটা পাঠাবেন তা নিয়ে দ্বিধায় ভুগবেন। বস একটি প্রশ্ন করলে আপনি তার উত্তরে একই সঙ্গে ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ বলার নতুন কোনো উপায় বের করে ফেলবেন। সবাই ভাববে আপনি খুব বুদ্ধিমান, কিন্তু আসলে নিজেই জানেন না কী বলতে চেয়েছেন।
কর্কট
আপনার আবেগ আজ এতটাই চঞ্চল যে ঘরের কোণে রাখা পুরোনো একটা খেলনা দেখেও চোখে পানি আসতে পারে। কেউ যদি ভুলবশত ফ্রিজের দরজা খোলা রেখে দেয়, সেটাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ হিসেবে নিতে পারেন। দিনের শেষে হয়তো পোষা মাছটির সঙ্গে জীবনের গভীরতম রহস্য নিয়ে আলোচনা শুরু করবেন। আজ রান্নাঘরে সামান্য লবণ বেশি পড়লেও মা-বাবা বা সঙ্গীর কাছে সেটি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ট্র্যাজেডি মনে হতে পারে। তাদের অতিরিক্ত আদর বা অভিমান দেখে আজ আপনার হোমিউইকনেস চরমে উঠবে।
সিংহ
আজ চান যে আপনার প্রতিটি কাজ যেন একটা ‘রেড কার্পেট ইভেন্ট’ হয়। কফি বানালেও চাইবেন যে আশপাশে ১০ জন এসে আপনার কফি তৈরির নৈপুণ্য দেখে যাক। কেউ প্রশংসা না করলে আপনি নিজেই নিজের প্রশংসা করার জন্য নতুন নতুন উপায়ে কথা বলবেন; যেমন ‘জানেন, আমি কাল রাতে স্বপ্ন দেখলাম যে আমিই এই গ্রহের সেরা মানুষ ছিলাম!’ সাবধান! আজ আপনার অহংকার এতটাই বেড়ে যেতে পারে যে হয়তো আয়নায় নিজের প্রতিচ্ছবির সঙ্গে হ্যান্ডশেক করার চেষ্টা করবেন।
কন্যা
আজ জীবনের প্রতিটি সেকেন্ডকে প্ল্যান করে ফেলেছেন, কিন্তু মহাবিশ্বের অন্য পরিকল্পনা আছে। সকালে যখন দাঁত ব্রাশ করার সঠিক কোণটি মাপছেন, ঠিক তখনই দরজার কলিং বেলটা খারাপ হয়ে যাবে। পারফেকশনিজম আজ আপনাকে একটি পেনসিলের ডগায় বসা ধূলিকণা গুনতে প্ররোচিত করতে পারে। হয়তো অতিরিক্ত স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়বেন, শুধু এই কারণে যে খাবারটি ‘অতিরিক্ত স্বাস্থ্যকর’ ছিল। আজ নিজেকে একটু ছাড় দিন; সামান্য ভুল হলেও পৃথিবী ধ্বংস হবে না।
তুলা
‘কী করব?’—আজ সারা দিন ধরে এটাই হবে আপনার জীবনের মূলমন্ত্র। আজ ঠিক করতে পারবেন না যে লাল শার্ট পরবেন নাকি নীল শার্ট, নাকি দুটোই একসঙ্গে পরে ফেলবেন! কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে দশজনের মতামত নেবেন, তারপর একাদশতম ব্যক্তির মতামত শুনে পুরো সিদ্ধান্তটাই বদলে ফেলবেন। আপনার সঙ্গী জিজ্ঞেস করতে পারেন, ‘কোথায় খেতে যাবে?’ আপনার উত্তর হবে, ‘তুমি যা বলবে! তবে সেটা কি সত্যিই সেরা অপশন?’—ফলাফল: রাত ১০টায় ক্ষুধা নিয়ে ঘরে ফেরা।
বৃশ্চিক
আজ আপনার চোখে সবার গতিবিধিই সন্দেহজনক মনে হবে। সহকর্মী কেন হাসি মুখে কফি খাচ্ছেন? নিশ্চয়ই এর পেছনে কোনো গভীর ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে! হয়তো বাথরুমের আয়নায় গভীর দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেন। কারণ, বিশ্বাস করেন, আপনার প্রতিচ্ছবিও আপনার কাছ থেকে কিছু গোপন করছে। আজ কেউ যদি আপনাকে ‘কেমন আছেন?’ জিজ্ঞেস করে, আপনি তার জবাবে একটা দার্শনিক প্রশ্ন ছুড়ে দেবেন: ‘আপনি কি নিশ্চিত যে আপনি জানতে চান?’ চারপাশের মানুষজন আপনাকে দেখে ভাববে, আপনি হয়তো কোনো গুপ্তচর।
ধনু
আজ জ্ঞান এতটাই উপচে পড়বে যে বাসে বসে থাকা একজন সম্পূর্ণ অপরিচিত ব্যক্তিকে জীবনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে লেকচার দিতে শুরু করতে পারেন। অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মন আজ আপনাকে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে উৎসাহিত করবে; যেমন রান্না করার সময় মাথায় হেলমেট পরা! মনে মনে আজ আপনি পৃথিবীর সব প্রান্ত ঘুরে ফেললেও বাস্তবে হয়তো পাশের দোকানটিতে যেতেও আলস্য বোধ করবেন। আপনার উচিত এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করা; যেমন আজ রাতে শুয়ে পড়ার আগে কালকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি ভুলে যাওয়া।
মকর
আজ এতটাই গম্ভীর এবং কর্মঠ থাকবেন যে লোকে ভাববে আপনার হয়তো হাসি নামক মানবীয় অনুভূতিটাই নেই। আপনার জীবনের প্রতিটি কাজই আজ একটি ‘পাঁচ বছরের ব্যবসায়িক পরিকল্পনা’র অংশ। এমনকি সকালে দাঁত ব্রাশ করার সময়ও ভাববেন, এই কাজটি দাঁতের স্বাস্থ্যের ওপর কেমন দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলবে। একটি এক টাকার কয়েন রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখলে সেটি তুলে নেওয়ার আগে ভাববেন, এই কয়েনটি তোলার জন্য যে সময় খরচ হলো, সেই সময়ে আপনি কত টাকা উপার্জন করতে পারতেন। একটু রিলাক্স করুন! পৃথিবীতে কাজ ছাড়াও আরও অনেক কিছু আছে; যেমন আরও কাজ!
কুম্ভ
আজ হয়তো হঠাৎ সিদ্ধান্ত নেবেন যে বিশ্বের সমস্ত সমস্যার সমাধান একমাত্র উড়ন্ত স্কুটার দিয়ে সম্ভব। অফিসে সহকর্মীদের নিয়ে একটি নতুন ‘গোপন সোসাইটি’ তৈরি করতে চাইবেন, যার মূল উদ্দেশ্য হবে পুরোনো কাগজপত্রের সঠিক পুনর্ব্যবহার। বন্ধুরা আপনার কোনো কথাতেই অবাক হবে না। কারণ, তারা জানে যে আপনি তাদের সামনে পরেরবার হয়তো একটি টুথব্রাশকে জাতীয় প্রতীক হিসেবে ঘোষণা করবেন। আজ আপনার অদ্ভুত আইডিয়াগুলো আপনাকে হয়তো নোবেল শান্তি পুরস্কার এনে দিতে পারবে না, তবে প্রচুর মনোযোগ এনে দেবে—সেটা নিশ্চিত।
মীন
আজকের দিনটি আপনার জন্য একটি নরম, মেঘলা কম্বলের মতো। কাজের মাঝে হয়তো এমন গভীর দিবাস্বপ্নে তলিয়ে যাবেন যে বস আপনাকে দুবার ডাকলেও আপনি সাড়া দেবেন না। ভাববেন, বস হয়তো আপনার স্বপ্নের জগতের কোনো চরিত্র! আপনি আজ এমন একজনকে দেখে প্রেমে পড়তে পারেন, যিনি আসলে আপনার কল্পনার সৃষ্টি। বাস্তবের সঙ্গে আপনার সংযোগ আজ একটি ঢিলেঢালা সুতার মতো, যা যেকোনো মুহূর্তে ছিঁড়ে যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে যাওয়ার আগে নিশ্চিত হন যে প্যান্টের বদলে ভুল করে পায়জামা পরে বের হচ্ছেন কি না।

দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
০৭ অক্টোবর ২০২৪
অনেকের কাছে হজম সমস্যার ওয়ান-স্টপ সমাধান নাকি আদা। আজও আদা রন্ধনশিল্প ও ভেষজ চিকিৎসায় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা একে ‘ট্রু ডাবল থ্রেট’ বা দ্বৈত ক্ষমতাসম্পন্ন উপাদান হিসেবে বিবেচনা করেন। এটি আপনাকে সতেজ করতে পারে, আবার পেটের সমস্যা মেটাতেও সাহায্য করে।...
২ ঘণ্টা আগে
ত্বকের যত্নে কোন উপাদান বেশি কার্যকর, তা নির্ভর করে ত্বকের ধরনের ওপর। রূপ বিশেষজ্ঞরা এ কথা বলে আসছেন বহুকাল ধরে। মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির ওপর অগ্নির প্রভাব রয়েছে। তাই জ্যোতিষশাস্ত্র মনে করে, এই রাশির জাতক-জাতিকারা যদি ত্বক ঠান্ডা রাখে এমন ভেষজ ব্যবহার করেন, তাহলে উপকার মিলবে।...
৪ ঘণ্টা আগে
গরুর মাংস তো নানাভাবে খেয়েছেন। বাঁধাকপির এই মৌসুমে সেটি দিয়েই রেঁধে দেখুন। স্বাদ তো বদলাবেই, একটু অন্য রকম খাবারও খাওয়া হবে। আপনাদের জন্য বাঁধাকপি দিয়ে গরুর মাংসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

গরুর মাংস তো নানাভাবে খেয়েছেন। বাঁধাকপির এই মৌসুমে সেটি দিয়েই রেঁধে দেখুন। স্বাদ তো বদলাবেই, একটু অন্য রকম খাবারও খাওয়া হবে। আপনাদের জন্য বাঁধাকপি দিয়ে গরুর মাংসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
হাড়সহ গরুর মাংস এক কেজি, বাঁধাকপি একটা, এলাচি, দারুচিনি, তেজপাতা ২ থেকে ৩ পিস করে, আদা ও রসুনবাটা এক টেবিল চামচ করে, হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া এক টেবিল চামচ করে, জিরাগুঁড়া এক চা-চামচ, গরমমসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, চিনি আধা চা-চামচ, সয়াবিন তেল আধা কাপ, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ এবং ৫ থেকে ৬টা কাঁচা মরিচ ফালি।
প্রণালি
গরুর মাংস ধুয়ে রাখুন। বাঁধাকপি চিকন করে ভাজির মতো কেটে ধুয়ে নিন। কড়াইতে সয়াবিন তেল দিয়ে গরম করুন। তেল গরম হলে তাতে পেঁয়াজকুচি দিয়ে লালচে করে ভেজে তাতে এলাচি, দারুচিনি ও তেজপাতা দিন। এবার আদা ও রসুনবাটা দিয়ে সামান্য নেড়ে নিন। অল্প পানি দিয়ে হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া ও লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে মাংস দিয়ে ঢেকে রান্না করুন কম আঁচে। সেদ্ধ হলে বাঁধাকপি দিয়ে আবারও ঢেকে রান্না করুন। এবার হয়ে এলে জিরা ও গরমমসলার গুঁড়া এবং কাঁচা মরিচের ফালি দিয়ে নেড়েচেড়ে রান্না করুন। তারপর লবণ দেখে নামিয়ে নিন। রেডি হয়ে গেল বাঁধাকপি দিয়ে গরুর মাংস।

গরুর মাংস তো নানাভাবে খেয়েছেন। বাঁধাকপির এই মৌসুমে সেটি দিয়েই রেঁধে দেখুন। স্বাদ তো বদলাবেই, একটু অন্য রকম খাবারও খাওয়া হবে। আপনাদের জন্য বাঁধাকপি দিয়ে গরুর মাংসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
হাড়সহ গরুর মাংস এক কেজি, বাঁধাকপি একটা, এলাচি, দারুচিনি, তেজপাতা ২ থেকে ৩ পিস করে, আদা ও রসুনবাটা এক টেবিল চামচ করে, হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া এক টেবিল চামচ করে, জিরাগুঁড়া এক চা-চামচ, গরমমসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, চিনি আধা চা-চামচ, সয়াবিন তেল আধা কাপ, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ এবং ৫ থেকে ৬টা কাঁচা মরিচ ফালি।
প্রণালি
গরুর মাংস ধুয়ে রাখুন। বাঁধাকপি চিকন করে ভাজির মতো কেটে ধুয়ে নিন। কড়াইতে সয়াবিন তেল দিয়ে গরম করুন। তেল গরম হলে তাতে পেঁয়াজকুচি দিয়ে লালচে করে ভেজে তাতে এলাচি, দারুচিনি ও তেজপাতা দিন। এবার আদা ও রসুনবাটা দিয়ে সামান্য নেড়ে নিন। অল্প পানি দিয়ে হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া ও লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে মাংস দিয়ে ঢেকে রান্না করুন কম আঁচে। সেদ্ধ হলে বাঁধাকপি দিয়ে আবারও ঢেকে রান্না করুন। এবার হয়ে এলে জিরা ও গরমমসলার গুঁড়া এবং কাঁচা মরিচের ফালি দিয়ে নেড়েচেড়ে রান্না করুন। তারপর লবণ দেখে নামিয়ে নিন। রেডি হয়ে গেল বাঁধাকপি দিয়ে গরুর মাংস।

দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
০৭ অক্টোবর ২০২৪
অনেকের কাছে হজম সমস্যার ওয়ান-স্টপ সমাধান নাকি আদা। আজও আদা রন্ধনশিল্প ও ভেষজ চিকিৎসায় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা একে ‘ট্রু ডাবল থ্রেট’ বা দ্বৈত ক্ষমতাসম্পন্ন উপাদান হিসেবে বিবেচনা করেন। এটি আপনাকে সতেজ করতে পারে, আবার পেটের সমস্যা মেটাতেও সাহায্য করে।...
২ ঘণ্টা আগে
ত্বকের যত্নে কোন উপাদান বেশি কার্যকর, তা নির্ভর করে ত্বকের ধরনের ওপর। রূপ বিশেষজ্ঞরা এ কথা বলে আসছেন বহুকাল ধরে। মেষ, সিংহ ও ধনু রাশির ওপর অগ্নির প্রভাব রয়েছে। তাই জ্যোতিষশাস্ত্র মনে করে, এই রাশির জাতক-জাতিকারা যদি ত্বক ঠান্ডা রাখে এমন ভেষজ ব্যবহার করেন, তাহলে উপকার মিলবে।...
৪ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার এনার্জি লেভেল একদম ‘ফুল চার্জড ব্যাটারি’র মতো, যা আপনি একটা তুচ্ছ কারণে খরচ করতে প্রস্তুত। অফিসে আজ বসের সঙ্গে চায়ের কাপের রং নিয়ে তর্ক শুরু করতে পারেন। রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার সময় যদি দেখেন একটি পিঁপড়া আপনার হাঁটার পথে বাধা দিচ্ছে, তার সঙ্গেও চোখে চোখ রেখে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে