কুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দার পাড়া এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
এ সময় নেতা-কর্মীরা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। পুলিশ নেতা- কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার সেল নিক্ষেপ করে ও গুলি চালায়। এতে বিএনপির ১০-১২ জন নেতা-কর্মী আহত হন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আজ শনিবার বিকেলে পুলিশের অনুমতি না নিয়েই কবুরহাট এলাকায় কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে যোগ দিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কর্মসূচিস্থলে আসতে থাকেন।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বিশৃঙ্খলা ঘটাতে পারে এমন তথ্যর ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে যায়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্যে করে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ইট পাটকেল ছুড়তে থাকে। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। প্রায় ৩০ মিনিট চলা সংঘর্ষে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে পুলিশের কঠোর পদক্ষেপে ঘটনাস্থল থেকে বিএনপিও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা পালিয়ে যায়।
ঘটনাস্থলে থাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিপীড়িত বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য কেন্দ্র থেকে নেতাদের একটি দল কুষ্টিয়ায় আসেন। তাদের নিয়ে পুলিশের মৌখিক অনুমতিতে শহরের নবীন টাওয়ারে এক সমাবেশের আয়োজন করেছিলাম। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগ তুলে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগে পুলিশ আমাদের সমাবেশ বন্ধ করতে বলে। ছোট পরিসরে অন্য কোথাও করার জন্য বলা হয়। সেই মোতাবেক কবুরহাটে অবস্থিত যুবদল নেতা মজিদের বাড়িতে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে যাই। সেখানেও পুলিশ গিয়ে নেতা-কর্মীদের মারধর শুরু করে। এ সময় নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে কয়েকটা ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপরেই পুলিশ নেতা কর্মীদের লক্ষ্যে করে গুলি ছোড়ে ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এতে প্রায় ১০ থেকে ১২ জন আহত হয়েছেন।’
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১০ রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) পলাশ কান্তি নাথ বলেন, ‘তারা (বিএনপি) অনুমতি ছাড়াই কর্মসূচি আয়োজন করেছিল। কর্মসূচিস্থলে পুলিশ দেখে বিএনপি নেতা-কর্মীরা ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যে ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন ছিল তা নিয়েছে।’

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দার পাড়া এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
এ সময় নেতা-কর্মীরা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। পুলিশ নেতা- কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার সেল নিক্ষেপ করে ও গুলি চালায়। এতে বিএনপির ১০-১২ জন নেতা-কর্মী আহত হন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আজ শনিবার বিকেলে পুলিশের অনুমতি না নিয়েই কবুরহাট এলাকায় কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে যোগ দিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কর্মসূচিস্থলে আসতে থাকেন।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বিশৃঙ্খলা ঘটাতে পারে এমন তথ্যর ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে যায়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্যে করে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ইট পাটকেল ছুড়তে থাকে। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। প্রায় ৩০ মিনিট চলা সংঘর্ষে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে পুলিশের কঠোর পদক্ষেপে ঘটনাস্থল থেকে বিএনপিও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা পালিয়ে যায়।
ঘটনাস্থলে থাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিপীড়িত বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য কেন্দ্র থেকে নেতাদের একটি দল কুষ্টিয়ায় আসেন। তাদের নিয়ে পুলিশের মৌখিক অনুমতিতে শহরের নবীন টাওয়ারে এক সমাবেশের আয়োজন করেছিলাম। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগ তুলে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগে পুলিশ আমাদের সমাবেশ বন্ধ করতে বলে। ছোট পরিসরে অন্য কোথাও করার জন্য বলা হয়। সেই মোতাবেক কবুরহাটে অবস্থিত যুবদল নেতা মজিদের বাড়িতে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে যাই। সেখানেও পুলিশ গিয়ে নেতা-কর্মীদের মারধর শুরু করে। এ সময় নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে কয়েকটা ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপরেই পুলিশ নেতা কর্মীদের লক্ষ্যে করে গুলি ছোড়ে ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এতে প্রায় ১০ থেকে ১২ জন আহত হয়েছেন।’
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১০ রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) পলাশ কান্তি নাথ বলেন, ‘তারা (বিএনপি) অনুমতি ছাড়াই কর্মসূচি আয়োজন করেছিল। কর্মসূচিস্থলে পুলিশ দেখে বিএনপি নেতা-কর্মীরা ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যে ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন ছিল তা নিয়েছে।’
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দার পাড়া এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
এ সময় নেতা-কর্মীরা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। পুলিশ নেতা- কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার সেল নিক্ষেপ করে ও গুলি চালায়। এতে বিএনপির ১০-১২ জন নেতা-কর্মী আহত হন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আজ শনিবার বিকেলে পুলিশের অনুমতি না নিয়েই কবুরহাট এলাকায় কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে যোগ দিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কর্মসূচিস্থলে আসতে থাকেন।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বিশৃঙ্খলা ঘটাতে পারে এমন তথ্যর ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে যায়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্যে করে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ইট পাটকেল ছুড়তে থাকে। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। প্রায় ৩০ মিনিট চলা সংঘর্ষে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে পুলিশের কঠোর পদক্ষেপে ঘটনাস্থল থেকে বিএনপিও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা পালিয়ে যায়।
ঘটনাস্থলে থাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিপীড়িত বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য কেন্দ্র থেকে নেতাদের একটি দল কুষ্টিয়ায় আসেন। তাদের নিয়ে পুলিশের মৌখিক অনুমতিতে শহরের নবীন টাওয়ারে এক সমাবেশের আয়োজন করেছিলাম। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগ তুলে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগে পুলিশ আমাদের সমাবেশ বন্ধ করতে বলে। ছোট পরিসরে অন্য কোথাও করার জন্য বলা হয়। সেই মোতাবেক কবুরহাটে অবস্থিত যুবদল নেতা মজিদের বাড়িতে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে যাই। সেখানেও পুলিশ গিয়ে নেতা-কর্মীদের মারধর শুরু করে। এ সময় নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে কয়েকটা ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপরেই পুলিশ নেতা কর্মীদের লক্ষ্যে করে গুলি ছোড়ে ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এতে প্রায় ১০ থেকে ১২ জন আহত হয়েছেন।’
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১০ রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) পলাশ কান্তি নাথ বলেন, ‘তারা (বিএনপি) অনুমতি ছাড়াই কর্মসূচি আয়োজন করেছিল। কর্মসূচিস্থলে পুলিশ দেখে বিএনপি নেতা-কর্মীরা ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যে ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন ছিল তা নিয়েছে।’

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দার পাড়া এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
এ সময় নেতা-কর্মীরা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। পুলিশ নেতা- কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার সেল নিক্ষেপ করে ও গুলি চালায়। এতে বিএনপির ১০-১২ জন নেতা-কর্মী আহত হন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আজ শনিবার বিকেলে পুলিশের অনুমতি না নিয়েই কবুরহাট এলাকায় কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে যোগ দিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কর্মসূচিস্থলে আসতে থাকেন।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বিশৃঙ্খলা ঘটাতে পারে এমন তথ্যর ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে যায়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্যে করে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ইট পাটকেল ছুড়তে থাকে। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। প্রায় ৩০ মিনিট চলা সংঘর্ষে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে পুলিশের কঠোর পদক্ষেপে ঘটনাস্থল থেকে বিএনপিও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা পালিয়ে যায়।
ঘটনাস্থলে থাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিপীড়িত বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য কেন্দ্র থেকে নেতাদের একটি দল কুষ্টিয়ায় আসেন। তাদের নিয়ে পুলিশের মৌখিক অনুমতিতে শহরের নবীন টাওয়ারে এক সমাবেশের আয়োজন করেছিলাম। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগ তুলে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগে পুলিশ আমাদের সমাবেশ বন্ধ করতে বলে। ছোট পরিসরে অন্য কোথাও করার জন্য বলা হয়। সেই মোতাবেক কবুরহাটে অবস্থিত যুবদল নেতা মজিদের বাড়িতে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে যাই। সেখানেও পুলিশ গিয়ে নেতা-কর্মীদের মারধর শুরু করে। এ সময় নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে কয়েকটা ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপরেই পুলিশ নেতা কর্মীদের লক্ষ্যে করে গুলি ছোড়ে ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এতে প্রায় ১০ থেকে ১২ জন আহত হয়েছেন।’
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১০ রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) পলাশ কান্তি নাথ বলেন, ‘তারা (বিএনপি) অনুমতি ছাড়াই কর্মসূচি আয়োজন করেছিল। কর্মসূচিস্থলে পুলিশ দেখে বিএনপি নেতা-কর্মীরা ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যে ধরনের ব্যবস্থা প্রয়োজন ছিল তা নিয়েছে।’

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দার পাড়া এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
০৮ জুন ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেআখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দার পাড়া এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
০৮ জুন ২০২৪
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দার পাড়া এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
০৮ জুন ২০২৪
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেশ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দার পাড়া এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়।
০৮ জুন ২০২৪
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে