আব্দুল্লাহ আলমামুন আশরাফী

হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘কসম প্রভাতের এবং ১০ রাতের।’ (সুরা ফজর: ১-২) হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ একাধিক তাফসিরকারকের মতে, এখানে জিলহজের প্রথম ১০ রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে ইবনে কাসির ৪/৫৩৫)
এখানে এই দশকের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা তুলে ধরা হলো—
নখ-পশম কাটা থেকে বিরত থাকা
জিলহজ মাসের চাঁদ ওঠার পর থেকে কোরবানি করার আগপর্যন্ত সময়ে চুল, গোঁফ, নখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানের লোম বা পশম না কাটা মুস্তাহাব। এ সম্পর্কে উম্মে সালমা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জিলহজের চাঁদ দেখে এবং কোরবানির নিয়ত করে, সে যতক্ষণ কোরবানি না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত যেন চুল বা নখ না কাটে।’ (মুসলিম: ৩৬৫৬)
রোজা রাখা
জিলহজের প্রথম দশকের ৯ দিন রোজা রাখার চেষ্টা করা উচিত। বিশেষত আরাফাতের দিন তথা নবম দিনের রোজা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আমল। হজরত আবু কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহ তাআলার কাছে আশাবাদী, আরাফাতের দিনের রোজা আগের ও পরের এক বছরের গুনাহের কাফফারা হবে।’ (মুসলিম: ২৬৩৬)
তাকবিরে তাশরিক পাঠ
জিলহজের প্রথম দশকে অধিক পরিমাণে তাকবিরে তাশরিক তথা ‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’ পাঠ করা উচিত। সাহাবায়ে কেরাম এই দশকে অধিক পরিমাণে কখনো উচ্চ স্বরে, কখনো নিম্ন স্বরে বাজারে, পথে-ঘাটে তাকবির পড়তেন।
আল্লাহর জিকির
জিকির করা তো সব সময় সওয়াবের কাজ, তবে জিলহজের প্রথম দশকে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘এই ১০ দিনে নেক আমল করার চেয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে অধিক প্রিয় ও মহান আর কোনো আমল নেই। তোমরা এই সময়ে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার ও আল-হামদুলিল্লাহ বেশি করে আদায় করো।’ (মুসনাদে আহমদ-১৩২)
ভালো কাজ
এই দশকে বেশি বেশি ভালো কাজ করার নির্দেশনা এসেছে। ওপরে উল্লিখিত হাদিস থেকে তা–ই প্রতীয়মান হয়। কাজেই আমাদের উচিত, এ সময় অধিক পরিমাণে নেক আমল করা। কোরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ, দান-সদকা ইত্যাদি আমলে আত্মনিয়োগ করা।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখযানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর

হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘কসম প্রভাতের এবং ১০ রাতের।’ (সুরা ফজর: ১-২) হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ একাধিক তাফসিরকারকের মতে, এখানে জিলহজের প্রথম ১০ রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে ইবনে কাসির ৪/৫৩৫)
এখানে এই দশকের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা তুলে ধরা হলো—
নখ-পশম কাটা থেকে বিরত থাকা
জিলহজ মাসের চাঁদ ওঠার পর থেকে কোরবানি করার আগপর্যন্ত সময়ে চুল, গোঁফ, নখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানের লোম বা পশম না কাটা মুস্তাহাব। এ সম্পর্কে উম্মে সালমা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জিলহজের চাঁদ দেখে এবং কোরবানির নিয়ত করে, সে যতক্ষণ কোরবানি না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত যেন চুল বা নখ না কাটে।’ (মুসলিম: ৩৬৫৬)
রোজা রাখা
জিলহজের প্রথম দশকের ৯ দিন রোজা রাখার চেষ্টা করা উচিত। বিশেষত আরাফাতের দিন তথা নবম দিনের রোজা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আমল। হজরত আবু কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহ তাআলার কাছে আশাবাদী, আরাফাতের দিনের রোজা আগের ও পরের এক বছরের গুনাহের কাফফারা হবে।’ (মুসলিম: ২৬৩৬)
তাকবিরে তাশরিক পাঠ
জিলহজের প্রথম দশকে অধিক পরিমাণে তাকবিরে তাশরিক তথা ‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’ পাঠ করা উচিত। সাহাবায়ে কেরাম এই দশকে অধিক পরিমাণে কখনো উচ্চ স্বরে, কখনো নিম্ন স্বরে বাজারে, পথে-ঘাটে তাকবির পড়তেন।
আল্লাহর জিকির
জিকির করা তো সব সময় সওয়াবের কাজ, তবে জিলহজের প্রথম দশকে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘এই ১০ দিনে নেক আমল করার চেয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে অধিক প্রিয় ও মহান আর কোনো আমল নেই। তোমরা এই সময়ে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার ও আল-হামদুলিল্লাহ বেশি করে আদায় করো।’ (মুসনাদে আহমদ-১৩২)
ভালো কাজ
এই দশকে বেশি বেশি ভালো কাজ করার নির্দেশনা এসেছে। ওপরে উল্লিখিত হাদিস থেকে তা–ই প্রতীয়মান হয়। কাজেই আমাদের উচিত, এ সময় অধিক পরিমাণে নেক আমল করা। কোরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ, দান-সদকা ইত্যাদি আমলে আত্মনিয়োগ করা।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখযানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর
আব্দুল্লাহ আলমামুন আশরাফী

হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘কসম প্রভাতের এবং ১০ রাতের।’ (সুরা ফজর: ১-২) হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ একাধিক তাফসিরকারকের মতে, এখানে জিলহজের প্রথম ১০ রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে ইবনে কাসির ৪/৫৩৫)
এখানে এই দশকের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা তুলে ধরা হলো—
নখ-পশম কাটা থেকে বিরত থাকা
জিলহজ মাসের চাঁদ ওঠার পর থেকে কোরবানি করার আগপর্যন্ত সময়ে চুল, গোঁফ, নখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানের লোম বা পশম না কাটা মুস্তাহাব। এ সম্পর্কে উম্মে সালমা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জিলহজের চাঁদ দেখে এবং কোরবানির নিয়ত করে, সে যতক্ষণ কোরবানি না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত যেন চুল বা নখ না কাটে।’ (মুসলিম: ৩৬৫৬)
রোজা রাখা
জিলহজের প্রথম দশকের ৯ দিন রোজা রাখার চেষ্টা করা উচিত। বিশেষত আরাফাতের দিন তথা নবম দিনের রোজা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আমল। হজরত আবু কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহ তাআলার কাছে আশাবাদী, আরাফাতের দিনের রোজা আগের ও পরের এক বছরের গুনাহের কাফফারা হবে।’ (মুসলিম: ২৬৩৬)
তাকবিরে তাশরিক পাঠ
জিলহজের প্রথম দশকে অধিক পরিমাণে তাকবিরে তাশরিক তথা ‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’ পাঠ করা উচিত। সাহাবায়ে কেরাম এই দশকে অধিক পরিমাণে কখনো উচ্চ স্বরে, কখনো নিম্ন স্বরে বাজারে, পথে-ঘাটে তাকবির পড়তেন।
আল্লাহর জিকির
জিকির করা তো সব সময় সওয়াবের কাজ, তবে জিলহজের প্রথম দশকে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘এই ১০ দিনে নেক আমল করার চেয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে অধিক প্রিয় ও মহান আর কোনো আমল নেই। তোমরা এই সময়ে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার ও আল-হামদুলিল্লাহ বেশি করে আদায় করো।’ (মুসনাদে আহমদ-১৩২)
ভালো কাজ
এই দশকে বেশি বেশি ভালো কাজ করার নির্দেশনা এসেছে। ওপরে উল্লিখিত হাদিস থেকে তা–ই প্রতীয়মান হয়। কাজেই আমাদের উচিত, এ সময় অধিক পরিমাণে নেক আমল করা। কোরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ, দান-সদকা ইত্যাদি আমলে আত্মনিয়োগ করা।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখযানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর

হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘কসম প্রভাতের এবং ১০ রাতের।’ (সুরা ফজর: ১-২) হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ একাধিক তাফসিরকারকের মতে, এখানে জিলহজের প্রথম ১০ রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে ইবনে কাসির ৪/৫৩৫)
এখানে এই দশকের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা তুলে ধরা হলো—
নখ-পশম কাটা থেকে বিরত থাকা
জিলহজ মাসের চাঁদ ওঠার পর থেকে কোরবানি করার আগপর্যন্ত সময়ে চুল, গোঁফ, নখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানের লোম বা পশম না কাটা মুস্তাহাব। এ সম্পর্কে উম্মে সালমা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জিলহজের চাঁদ দেখে এবং কোরবানির নিয়ত করে, সে যতক্ষণ কোরবানি না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত যেন চুল বা নখ না কাটে।’ (মুসলিম: ৩৬৫৬)
রোজা রাখা
জিলহজের প্রথম দশকের ৯ দিন রোজা রাখার চেষ্টা করা উচিত। বিশেষত আরাফাতের দিন তথা নবম দিনের রোজা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আমল। হজরত আবু কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহ তাআলার কাছে আশাবাদী, আরাফাতের দিনের রোজা আগের ও পরের এক বছরের গুনাহের কাফফারা হবে।’ (মুসলিম: ২৬৩৬)
তাকবিরে তাশরিক পাঠ
জিলহজের প্রথম দশকে অধিক পরিমাণে তাকবিরে তাশরিক তথা ‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’ পাঠ করা উচিত। সাহাবায়ে কেরাম এই দশকে অধিক পরিমাণে কখনো উচ্চ স্বরে, কখনো নিম্ন স্বরে বাজারে, পথে-ঘাটে তাকবির পড়তেন।
আল্লাহর জিকির
জিকির করা তো সব সময় সওয়াবের কাজ, তবে জিলহজের প্রথম দশকে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘এই ১০ দিনে নেক আমল করার চেয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে অধিক প্রিয় ও মহান আর কোনো আমল নেই। তোমরা এই সময়ে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার ও আল-হামদুলিল্লাহ বেশি করে আদায় করো।’ (মুসনাদে আহমদ-১৩২)
ভালো কাজ
এই দশকে বেশি বেশি ভালো কাজ করার নির্দেশনা এসেছে। ওপরে উল্লিখিত হাদিস থেকে তা–ই প্রতীয়মান হয়। কাজেই আমাদের উচিত, এ সময় অধিক পরিমাণে নেক আমল করা। কোরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ, দান-সদকা ইত্যাদি আমলে আত্মনিয়োগ করা।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখযানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ
০৭ জুন ২০২৪
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ
০৭ জুন ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ

শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। পবিত্র কোরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আসমান ও জমিনের সৃষ্টিতে এবং রাত ও দিনের পালাবদলে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নুর: ৪৪)
ইসলামে সুস্থতার গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘একজন সবল ও সুস্থ মুমিন আল্লাহর কাছে দুর্বল মুমিনের চেয়ে অধিক উত্তম ও প্রিয়।’ (সহিহ মুসলিম)। শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই মুমিনের উচিত সতর্ক থাকা। পর্যাপ্ত উষ্ণ কাপড় পরিধান করা, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, বিশুদ্ধ পানি পান এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরকে ইবাদতের উপযোগী রাখা জরুরি।
শীতকালকে মুমিনের ইবাদতের বসন্ত বলা হয়। কেননা এ সময় দিন ছোট হওয়ায় সহজে রোজা রাখা যায় এবং রাত দীর্ঘ হওয়ায় আরামের ঘুম বিসর্জন দিয়ে মহান আল্লাহর সান্নিধ্যে তাহাজ্জুদ আদায় করা সহজ হয়।
শীতের তীব্রতায় সমাজের অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষগুলো নিদারুণ কষ্টে ভোগে। মুমিনের ইবাদত কেবল নামাজ-রোজায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং আর্তমানবতার সেবাও ইবাদতের অংশ। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যা উপার্জন করো এবং যা আমি তোমাদের জন্য জমিন থেকে উৎপন্ন করেছি, তা থেকে উত্তম বস্তু ব্যয় করো।’ (সুরা বাকারা: ২৬৭)। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো অভাবী মানুষের দুঃখ দূর করবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দুঃখ দূর করে দেবেন।’ (জামে তিরমিজি)। তাই সাধ্যানুযায়ী শীতবস্ত্র ও খাদ্য দিয়ে দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
শীতকাল আমাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা, ধৈর্য, সহমর্মিতা এবং আধ্যাত্মিক উন্নতির শিক্ষা দেয়। তাই প্রত্যেক মুমিনের উচিত এই ঋতুকে অবহেলায় না কাটিয়ে ইবাদত, আর্তমানবতার সেবা ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে সার্থক করে তোলা।

শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। পবিত্র কোরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আসমান ও জমিনের সৃষ্টিতে এবং রাত ও দিনের পালাবদলে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নুর: ৪৪)
ইসলামে সুস্থতার গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘একজন সবল ও সুস্থ মুমিন আল্লাহর কাছে দুর্বল মুমিনের চেয়ে অধিক উত্তম ও প্রিয়।’ (সহিহ মুসলিম)। শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই মুমিনের উচিত সতর্ক থাকা। পর্যাপ্ত উষ্ণ কাপড় পরিধান করা, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, বিশুদ্ধ পানি পান এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরকে ইবাদতের উপযোগী রাখা জরুরি।
শীতকালকে মুমিনের ইবাদতের বসন্ত বলা হয়। কেননা এ সময় দিন ছোট হওয়ায় সহজে রোজা রাখা যায় এবং রাত দীর্ঘ হওয়ায় আরামের ঘুম বিসর্জন দিয়ে মহান আল্লাহর সান্নিধ্যে তাহাজ্জুদ আদায় করা সহজ হয়।
শীতের তীব্রতায় সমাজের অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষগুলো নিদারুণ কষ্টে ভোগে। মুমিনের ইবাদত কেবল নামাজ-রোজায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং আর্তমানবতার সেবাও ইবাদতের অংশ। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যা উপার্জন করো এবং যা আমি তোমাদের জন্য জমিন থেকে উৎপন্ন করেছি, তা থেকে উত্তম বস্তু ব্যয় করো।’ (সুরা বাকারা: ২৬৭)। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো অভাবী মানুষের দুঃখ দূর করবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দুঃখ দূর করে দেবেন।’ (জামে তিরমিজি)। তাই সাধ্যানুযায়ী শীতবস্ত্র ও খাদ্য দিয়ে দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
শীতকাল আমাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা, ধৈর্য, সহমর্মিতা এবং আধ্যাত্মিক উন্নতির শিক্ষা দেয়। তাই প্রত্যেক মুমিনের উচিত এই ঋতুকে অবহেলায় না কাটিয়ে ইবাদত, আর্তমানবতার সেবা ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে সার্থক করে তোলা।

হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ
০৭ জুন ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৪ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৭ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৪ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৭ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

হিজরি সনের সর্বশেষ মাস জিলহজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় একটি মাস। এই মাসে হজ ও কোরবানির মতো বড় দুটি বিধান পালিত হয়। এ দুটি বিধান ছাড়াও জিলহজের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে অনেক ফজিলত এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে জিলহজের প্রথম দশকের রাতগুলোর কসম করে একে মহিমান্বিত করেছেন। ইরশাদ
০৭ জুন ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১ দিন আগে