তানিম আহমেদ, ঢাকা

প্রায় আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হলেও তাঁদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না। কেবল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভাবছে সরকার। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে নেওয়া রাষ্ট্রীয় ভাতার টাকা সুদসহ ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, মামলার দীর্ঘসূত্রতা ও মামলা চালানোর খরচ বিবেচনা করে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য কয়েকজনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবশ্য আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের কথা জানানো হলেও তাঁদের তালিকা মন্ত্রণালয়ের সনদ ও গেজেট শাখায় নেই। তাই তাঁদের মধ্যে কতজন চাকরি নিয়েছিলেন, সেই সংখ্যা এখনো অজানা। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) বলছে, তালিকা তৈরি প্রক্রিয়াধীন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সনদ বাতিল হওয়া সবার (আট হাজার) বিরুদ্ধে মামলা করা কঠিন। যাঁরা ভুয়া সনদে চাকরি পেয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। যাঁরা ভুল তথ্য দিয়ে ভাতা নিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে ওই টাকা ফেরত নেওয়া দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, এমনিতেই আদালত মামলায় ভারাক্রান্ত। তাই উদাহরণ হিসেবে কিছু মামলা করা হবে।
মামলার খরচের বিষয়টিও আছে। মামলা কীভাবে চালানো যায়, সে পরামর্শ চেয়ে আইনজীবীর কাছে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী গত ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবসের কর্মসূচিতে আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের কথা প্রথম জানান। পরদিন (১৮ এপ্রিল) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও একই কথা জানান তিনি। ওই বৈঠকের কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, বৈঠকে মন্ত্রী জানান, ওই ব্যক্তিরা জালিয়াতি বা প্রতারণার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়েছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁদের নেওয়া ভাতার টাকা সুদ-আসলে ফেরত পেতে মামলা করতে হবে। কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম ভাতার টাকা সুদ-আসলে আদায় করতে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করার পরামর্শ দেন।
সংসদীয় কমিটিও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া ভাতা আদায় এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে মন্ত্রণালয়কে। সূত্র জানায়, গত বুধবার অনুষ্ঠিত কমিটির পরবর্তী বৈঠকে ওই সুপারিশের অগ্রগতি প্রতিবেদন দেয় মন্ত্রণালয়। সেখানে বলা হয়েছে, জামুকার সুপারিশের আলোকে যেসব ব্যক্তি ভুয়া কাগজপত্র/দলিল দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্ত হয়ে বিগত দিনে রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতা নিয়েছেন, তাঁদের গেজেট বাতিল হলে ওই ব্যক্তি/উপকারভোগীর তথ্য ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) বাতিল/নিষ্ক্রিয় হয় এবং তাঁদের সম্মানী ভাতা তাৎক্ষণিক বন্ধ হয়ে যায়। অতীতে তাঁরা যে টাকা পেয়েছেন তা আদায় করে সরকারি কোষাগারে দিতে জেলা প্রশাসক/উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে কতজনের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হয়েছে, তা প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার তালিকা মন্ত্রণালয়ের সনদ শাখায় নেই। তালিকা পাওয়া গেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (সনদ) মোহাম্মদ আফরাজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা তাঁদের শাখায় নেই। তাঁদের কাছে এমন বিষয় পাঠানো হয় না। গেজেট শাখায়ও ওই তালিকা নেই বলে জানান উপসচিব (গেজেট) হরিদাস ঠাকুর। তিনি বলেন, এই তালিকা জামুকার কাছে থাকতে পারে। সুনির্দিষ্ট কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে গেজেট শাখা বাতিল করে।
তালিকার বিষয়ে জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘আগের তালিকার সঙ্গে এখন মেলাতে হবে। যারা বাদ পড়েছে, সেটা দেখলেই হয়। তালিকা হালনাগাদ করতে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বলব।’
এ বিষয়ে জামুকার মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. রুবাইয়াত শামীম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তালিকা তৈরি প্রক্রিয়াধীন আছে। তাই এখনো মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়নি।

প্রায় আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হলেও তাঁদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না। কেবল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভাবছে সরকার। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে নেওয়া রাষ্ট্রীয় ভাতার টাকা সুদসহ ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, মামলার দীর্ঘসূত্রতা ও মামলা চালানোর খরচ বিবেচনা করে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য কয়েকজনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবশ্য আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের কথা জানানো হলেও তাঁদের তালিকা মন্ত্রণালয়ের সনদ ও গেজেট শাখায় নেই। তাই তাঁদের মধ্যে কতজন চাকরি নিয়েছিলেন, সেই সংখ্যা এখনো অজানা। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) বলছে, তালিকা তৈরি প্রক্রিয়াধীন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সনদ বাতিল হওয়া সবার (আট হাজার) বিরুদ্ধে মামলা করা কঠিন। যাঁরা ভুয়া সনদে চাকরি পেয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। যাঁরা ভুল তথ্য দিয়ে ভাতা নিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে ওই টাকা ফেরত নেওয়া দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, এমনিতেই আদালত মামলায় ভারাক্রান্ত। তাই উদাহরণ হিসেবে কিছু মামলা করা হবে।
মামলার খরচের বিষয়টিও আছে। মামলা কীভাবে চালানো যায়, সে পরামর্শ চেয়ে আইনজীবীর কাছে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী গত ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবসের কর্মসূচিতে আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের কথা প্রথম জানান। পরদিন (১৮ এপ্রিল) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও একই কথা জানান তিনি। ওই বৈঠকের কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, বৈঠকে মন্ত্রী জানান, ওই ব্যক্তিরা জালিয়াতি বা প্রতারণার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়েছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁদের নেওয়া ভাতার টাকা সুদ-আসলে ফেরত পেতে মামলা করতে হবে। কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম ভাতার টাকা সুদ-আসলে আদায় করতে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করার পরামর্শ দেন।
সংসদীয় কমিটিও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া ভাতা আদায় এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে মন্ত্রণালয়কে। সূত্র জানায়, গত বুধবার অনুষ্ঠিত কমিটির পরবর্তী বৈঠকে ওই সুপারিশের অগ্রগতি প্রতিবেদন দেয় মন্ত্রণালয়। সেখানে বলা হয়েছে, জামুকার সুপারিশের আলোকে যেসব ব্যক্তি ভুয়া কাগজপত্র/দলিল দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্ত হয়ে বিগত দিনে রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতা নিয়েছেন, তাঁদের গেজেট বাতিল হলে ওই ব্যক্তি/উপকারভোগীর তথ্য ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) বাতিল/নিষ্ক্রিয় হয় এবং তাঁদের সম্মানী ভাতা তাৎক্ষণিক বন্ধ হয়ে যায়। অতীতে তাঁরা যে টাকা পেয়েছেন তা আদায় করে সরকারি কোষাগারে দিতে জেলা প্রশাসক/উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে কতজনের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হয়েছে, তা প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার তালিকা মন্ত্রণালয়ের সনদ শাখায় নেই। তালিকা পাওয়া গেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (সনদ) মোহাম্মদ আফরাজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা তাঁদের শাখায় নেই। তাঁদের কাছে এমন বিষয় পাঠানো হয় না। গেজেট শাখায়ও ওই তালিকা নেই বলে জানান উপসচিব (গেজেট) হরিদাস ঠাকুর। তিনি বলেন, এই তালিকা জামুকার কাছে থাকতে পারে। সুনির্দিষ্ট কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে গেজেট শাখা বাতিল করে।
তালিকার বিষয়ে জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘আগের তালিকার সঙ্গে এখন মেলাতে হবে। যারা বাদ পড়েছে, সেটা দেখলেই হয়। তালিকা হালনাগাদ করতে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বলব।’
এ বিষয়ে জামুকার মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. রুবাইয়াত শামীম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তালিকা তৈরি প্রক্রিয়াধীন আছে। তাই এখনো মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়নি।
তানিম আহমেদ, ঢাকা

প্রায় আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হলেও তাঁদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না। কেবল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভাবছে সরকার। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে নেওয়া রাষ্ট্রীয় ভাতার টাকা সুদসহ ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, মামলার দীর্ঘসূত্রতা ও মামলা চালানোর খরচ বিবেচনা করে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য কয়েকজনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবশ্য আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের কথা জানানো হলেও তাঁদের তালিকা মন্ত্রণালয়ের সনদ ও গেজেট শাখায় নেই। তাই তাঁদের মধ্যে কতজন চাকরি নিয়েছিলেন, সেই সংখ্যা এখনো অজানা। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) বলছে, তালিকা তৈরি প্রক্রিয়াধীন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সনদ বাতিল হওয়া সবার (আট হাজার) বিরুদ্ধে মামলা করা কঠিন। যাঁরা ভুয়া সনদে চাকরি পেয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। যাঁরা ভুল তথ্য দিয়ে ভাতা নিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে ওই টাকা ফেরত নেওয়া দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, এমনিতেই আদালত মামলায় ভারাক্রান্ত। তাই উদাহরণ হিসেবে কিছু মামলা করা হবে।
মামলার খরচের বিষয়টিও আছে। মামলা কীভাবে চালানো যায়, সে পরামর্শ চেয়ে আইনজীবীর কাছে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী গত ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবসের কর্মসূচিতে আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের কথা প্রথম জানান। পরদিন (১৮ এপ্রিল) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও একই কথা জানান তিনি। ওই বৈঠকের কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, বৈঠকে মন্ত্রী জানান, ওই ব্যক্তিরা জালিয়াতি বা প্রতারণার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়েছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁদের নেওয়া ভাতার টাকা সুদ-আসলে ফেরত পেতে মামলা করতে হবে। কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম ভাতার টাকা সুদ-আসলে আদায় করতে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করার পরামর্শ দেন।
সংসদীয় কমিটিও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া ভাতা আদায় এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে মন্ত্রণালয়কে। সূত্র জানায়, গত বুধবার অনুষ্ঠিত কমিটির পরবর্তী বৈঠকে ওই সুপারিশের অগ্রগতি প্রতিবেদন দেয় মন্ত্রণালয়। সেখানে বলা হয়েছে, জামুকার সুপারিশের আলোকে যেসব ব্যক্তি ভুয়া কাগজপত্র/দলিল দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্ত হয়ে বিগত দিনে রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতা নিয়েছেন, তাঁদের গেজেট বাতিল হলে ওই ব্যক্তি/উপকারভোগীর তথ্য ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) বাতিল/নিষ্ক্রিয় হয় এবং তাঁদের সম্মানী ভাতা তাৎক্ষণিক বন্ধ হয়ে যায়। অতীতে তাঁরা যে টাকা পেয়েছেন তা আদায় করে সরকারি কোষাগারে দিতে জেলা প্রশাসক/উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে কতজনের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হয়েছে, তা প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার তালিকা মন্ত্রণালয়ের সনদ শাখায় নেই। তালিকা পাওয়া গেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (সনদ) মোহাম্মদ আফরাজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা তাঁদের শাখায় নেই। তাঁদের কাছে এমন বিষয় পাঠানো হয় না। গেজেট শাখায়ও ওই তালিকা নেই বলে জানান উপসচিব (গেজেট) হরিদাস ঠাকুর। তিনি বলেন, এই তালিকা জামুকার কাছে থাকতে পারে। সুনির্দিষ্ট কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে গেজেট শাখা বাতিল করে।
তালিকার বিষয়ে জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘আগের তালিকার সঙ্গে এখন মেলাতে হবে। যারা বাদ পড়েছে, সেটা দেখলেই হয়। তালিকা হালনাগাদ করতে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বলব।’
এ বিষয়ে জামুকার মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. রুবাইয়াত শামীম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তালিকা তৈরি প্রক্রিয়াধীন আছে। তাই এখনো মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়নি।

প্রায় আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হলেও তাঁদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না। কেবল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভাবছে সরকার। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে নেওয়া রাষ্ট্রীয় ভাতার টাকা সুদসহ ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, মামলার দীর্ঘসূত্রতা ও মামলা চালানোর খরচ বিবেচনা করে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য কয়েকজনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবশ্য আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের কথা জানানো হলেও তাঁদের তালিকা মন্ত্রণালয়ের সনদ ও গেজেট শাখায় নেই। তাই তাঁদের মধ্যে কতজন চাকরি নিয়েছিলেন, সেই সংখ্যা এখনো অজানা। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) বলছে, তালিকা তৈরি প্রক্রিয়াধীন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সনদ বাতিল হওয়া সবার (আট হাজার) বিরুদ্ধে মামলা করা কঠিন। যাঁরা ভুয়া সনদে চাকরি পেয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। যাঁরা ভুল তথ্য দিয়ে ভাতা নিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে ওই টাকা ফেরত নেওয়া দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, এমনিতেই আদালত মামলায় ভারাক্রান্ত। তাই উদাহরণ হিসেবে কিছু মামলা করা হবে।
মামলার খরচের বিষয়টিও আছে। মামলা কীভাবে চালানো যায়, সে পরামর্শ চেয়ে আইনজীবীর কাছে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী গত ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবসের কর্মসূচিতে আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিলের কথা প্রথম জানান। পরদিন (১৮ এপ্রিল) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও একই কথা জানান তিনি। ওই বৈঠকের কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, বৈঠকে মন্ত্রী জানান, ওই ব্যক্তিরা জালিয়াতি বা প্রতারণার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়েছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁদের নেওয়া ভাতার টাকা সুদ-আসলে ফেরত পেতে মামলা করতে হবে। কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম ভাতার টাকা সুদ-আসলে আদায় করতে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করার পরামর্শ দেন।
সংসদীয় কমিটিও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া ভাতা আদায় এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে মন্ত্রণালয়কে। সূত্র জানায়, গত বুধবার অনুষ্ঠিত কমিটির পরবর্তী বৈঠকে ওই সুপারিশের অগ্রগতি প্রতিবেদন দেয় মন্ত্রণালয়। সেখানে বলা হয়েছে, জামুকার সুপারিশের আলোকে যেসব ব্যক্তি ভুয়া কাগজপত্র/দলিল দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্ত হয়ে বিগত দিনে রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতা নিয়েছেন, তাঁদের গেজেট বাতিল হলে ওই ব্যক্তি/উপকারভোগীর তথ্য ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) বাতিল/নিষ্ক্রিয় হয় এবং তাঁদের সম্মানী ভাতা তাৎক্ষণিক বন্ধ হয়ে যায়। অতীতে তাঁরা যে টাকা পেয়েছেন তা আদায় করে সরকারি কোষাগারে দিতে জেলা প্রশাসক/উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে কতজনের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হয়েছে, তা প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার তালিকা মন্ত্রণালয়ের সনদ শাখায় নেই। তালিকা পাওয়া গেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (সনদ) মোহাম্মদ আফরাজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা তাঁদের শাখায় নেই। তাঁদের কাছে এমন বিষয় পাঠানো হয় না। গেজেট শাখায়ও ওই তালিকা নেই বলে জানান উপসচিব (গেজেট) হরিদাস ঠাকুর। তিনি বলেন, এই তালিকা জামুকার কাছে থাকতে পারে। সুনির্দিষ্ট কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে গেজেট শাখা বাতিল করে।
তালিকার বিষয়ে জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘আগের তালিকার সঙ্গে এখন মেলাতে হবে। যারা বাদ পড়েছে, সেটা দেখলেই হয়। তালিকা হালনাগাদ করতে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বলব।’
এ বিষয়ে জামুকার মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. রুবাইয়াত শামীম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তালিকা তৈরি প্রক্রিয়াধীন আছে। তাই এখনো মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়নি।

গত নভেম্বর মাসে দেশে ৫৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৮৩ জন নিহত ও ১ হাজার ৩১৭ জন আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে নারী ৬৪ জন (১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ) এবং শিশু ৭১টি (১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ)। এর মধ্যে ২২৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৯৪ জন নিহত হয়েছে, যা মোট প্রাণহানির ৪০ দশমিক ১৬ শতাংশ। এ সময়ে হার ছিল ৪২
৪ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনা-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্রসচিবকে পাঠিয়েছেন।
২৫ মিনিট আগে
সংসদ ও গণভোটকে কেন্দ্র করে অপতথ্য নিয়ন্ত্রণে ভোটের আগে ও পরে মোট সাত দিন মনিটরিং সেল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পূর্ণাঙ্গভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন বাহিনীর করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
৩০ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। এ ক্ষেত্রে তাদের আগামী ১৭ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত নভেম্বর মাসে দেশে ৫৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৮৩ জন নিহত ও ১ হাজার ৩১৭ জন আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে নারী ৬৪ জন (১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ) ও শিশু ৭১টি (১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ)। এর মধ্যে ২২৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৯৪ জন নিহত হয়েছে, যা মোট প্রাণহানির ৪০ দশমিক ১৬ শতাংশ। এ সময়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ছিল ৪২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
এ ছাড়া দুর্ঘটনায় ১০৬ জন পথচারী নিহত হয়েছে, যা মোট নিহতের ২১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৫৭ জন (১১ দশমিক ৮০ শতাংশ)।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সংগঠনটির নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার মধ্যে ২৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ ঘটেছে জাতীয় মহাসড়কে, ৪৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ আঞ্চলিক সড়কে, ১৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ গ্রামীণ সড়কে এবং ১৩ দশমিক ২৯ শতাংশ শহরের সড়কে। অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে যানবাহনের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে (৪৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ) ও মুখোমুখি সংঘর্ষে (২২ দশমিক ৮৪ শতাংশ)।
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের তালিকায় সবচেয়ে বেশি রয়েছে মোটরসাইকেল (২৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ), এরপর ট্রাক ও ভারী যানবাহন (২৫ দশমিক ৯১ শতাংশ) এবং থ্রি-হুইলার (১৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ)। সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে সকালে ও সন্ধ্যায়।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, অতিরিক্ত গতি, চালকদের মানসিক চাপ ও পথচারীদের অসচেতনতা দুর্ঘটনার প্রধান কারণ। দুর্ঘটনা কমাতে গতি নিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির ব্যবহার, চালকদের প্রশিক্ষণ ও গণমাধ্যমে ব্যাপক সচেতনতামূলক প্রচারণার ওপর জোর দিয়েছে সংগঠনটি। পাশাপাশি পরিবহনশ্রমিকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত এবং সড়ক পরিবহন খাতে কাঠামোগত সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

গত নভেম্বর মাসে দেশে ৫৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৮৩ জন নিহত ও ১ হাজার ৩১৭ জন আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে নারী ৬৪ জন (১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ) ও শিশু ৭১টি (১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ)। এর মধ্যে ২২৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৯৪ জন নিহত হয়েছে, যা মোট প্রাণহানির ৪০ দশমিক ১৬ শতাংশ। এ সময়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ছিল ৪২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
এ ছাড়া দুর্ঘটনায় ১০৬ জন পথচারী নিহত হয়েছে, যা মোট নিহতের ২১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৫৭ জন (১১ দশমিক ৮০ শতাংশ)।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সংগঠনটির নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার মধ্যে ২৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ ঘটেছে জাতীয় মহাসড়কে, ৪৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ আঞ্চলিক সড়কে, ১৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ গ্রামীণ সড়কে এবং ১৩ দশমিক ২৯ শতাংশ শহরের সড়কে। অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে যানবাহনের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে (৪৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ) ও মুখোমুখি সংঘর্ষে (২২ দশমিক ৮৪ শতাংশ)।
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের তালিকায় সবচেয়ে বেশি রয়েছে মোটরসাইকেল (২৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ), এরপর ট্রাক ও ভারী যানবাহন (২৫ দশমিক ৯১ শতাংশ) এবং থ্রি-হুইলার (১৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ)। সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে সকালে ও সন্ধ্যায়।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, অতিরিক্ত গতি, চালকদের মানসিক চাপ ও পথচারীদের অসচেতনতা দুর্ঘটনার প্রধান কারণ। দুর্ঘটনা কমাতে গতি নিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির ব্যবহার, চালকদের প্রশিক্ষণ ও গণমাধ্যমে ব্যাপক সচেতনতামূলক প্রচারণার ওপর জোর দিয়েছে সংগঠনটি। পাশাপাশি পরিবহনশ্রমিকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত এবং সড়ক পরিবহন খাতে কাঠামোগত সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

প্রায় আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হলেও তাঁদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না। কেবল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভাবছে সরকার। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে নেওয়া রাষ্ট্রীয় ভাতার টাকা সুদসহ ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
১৮ মে ২০২৪
জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনা-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্রসচিবকে পাঠিয়েছেন।
২৫ মিনিট আগে
সংসদ ও গণভোটকে কেন্দ্র করে অপতথ্য নিয়ন্ত্রণে ভোটের আগে ও পরে মোট সাত দিন মনিটরিং সেল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পূর্ণাঙ্গভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন বাহিনীর করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
৩০ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। এ ক্ষেত্রে তাদের আগামী ১৭ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনা-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্রসচিবকে পাঠিয়েছেন।
এতে বলা হয়েছে, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে।
ইতিমধ্যে নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়সমূহের নির্বাচন-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালামাল, যন্ত্রপাতি সংরক্ষিত রয়েছে বিধায় ওই অফিসসমূহে নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় উক্ত অফিসসমূহে সংরক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালামালের সুরক্ষাসহ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক মর্মে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।
এ অবস্থায় রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসসমূহের নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয়সংখ্যক পুলিশ ফোর্স মোতায়েনের সদয় নির্দেশনা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা নিতে বলেছে কমিশন।
অপর দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনী অপরাধ তদন্ত ও সংক্ষিপ্ত বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিচারকদের নিয়ে গঠিত নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটিকে পুলিশি সহায়তার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির আইন শাখা থেকে নির্দেশনাটি ইতিমধ্যে সব বিভাগীয় কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকালে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার স্বার্থে কমিটির কর্মকর্তাদের সহিত পুলিশ বাহিনীর দুজন অস্ত্রধারী সদস্যকে নিয়োগ করার জন্য সব পুলিশ কমিশনার/পুলিশ সুপারকে নির্দেশনা দেওয়া হয়।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনা-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্রসচিবকে পাঠিয়েছেন।
এতে বলা হয়েছে, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে।
ইতিমধ্যে নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়সমূহের নির্বাচন-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালামাল, যন্ত্রপাতি সংরক্ষিত রয়েছে বিধায় ওই অফিসসমূহে নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় উক্ত অফিসসমূহে সংরক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালামালের সুরক্ষাসহ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক মর্মে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।
এ অবস্থায় রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসসমূহের নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয়সংখ্যক পুলিশ ফোর্স মোতায়েনের সদয় নির্দেশনা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা নিতে বলেছে কমিশন।
অপর দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনী অপরাধ তদন্ত ও সংক্ষিপ্ত বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিচারকদের নিয়ে গঠিত নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটিকে পুলিশি সহায়তার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির আইন শাখা থেকে নির্দেশনাটি ইতিমধ্যে সব বিভাগীয় কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকালে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার স্বার্থে কমিটির কর্মকর্তাদের সহিত পুলিশ বাহিনীর দুজন অস্ত্রধারী সদস্যকে নিয়োগ করার জন্য সব পুলিশ কমিশনার/পুলিশ সুপারকে নির্দেশনা দেওয়া হয়।

প্রায় আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হলেও তাঁদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না। কেবল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভাবছে সরকার। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে নেওয়া রাষ্ট্রীয় ভাতার টাকা সুদসহ ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
১৮ মে ২০২৪
গত নভেম্বর মাসে দেশে ৫৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৮৩ জন নিহত ও ১ হাজার ৩১৭ জন আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে নারী ৬৪ জন (১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ) এবং শিশু ৭১টি (১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ)। এর মধ্যে ২২৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৯৪ জন নিহত হয়েছে, যা মোট প্রাণহানির ৪০ দশমিক ১৬ শতাংশ। এ সময়ে হার ছিল ৪২
৪ মিনিট আগে
সংসদ ও গণভোটকে কেন্দ্র করে অপতথ্য নিয়ন্ত্রণে ভোটের আগে ও পরে মোট সাত দিন মনিটরিং সেল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পূর্ণাঙ্গভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন বাহিনীর করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
৩০ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। এ ক্ষেত্রে তাদের আগামী ১৭ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংসদ ও গণভোটকে কেন্দ্র করে অপতথ্য নিয়ন্ত্রণে ভোটের আগে ও পরে মোট সাত দিন মনিটরিং সেল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পূর্ণাঙ্গভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন বাহিনীর করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেনের স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করে মাঠ প্রশাসনকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
পরিপত্রে বলা হয়েছে, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব রাজনৈতিক দল ও প্রার্থী যাতে নির্বিঘ্নে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন, ভোটাররা নিরাপদে ভোট দিতে পারেন এবং ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়—সে লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে দায়িত্ব পালন করবে। ভোটকেন্দ্রে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাঠামো অনুযায়ী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে লিড মন্ত্রণালয় হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন-পূর্ব, নির্বাচনকালীন ও নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বাহিনী ও সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় বজায় রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। মাঠপর্যায়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের চাহিদা অনুযায়ী অগ্রাধিকারভিত্তিতে সহায়তা দেওয়া হবে।
পরিপত্রে আরও বলা হয়, নির্বাচনের সময় বাহিনী মোতায়েনের ক্ষেত্রে কেন্দ্রভিত্তিক স্থায়ী মোতায়েন, স্থায়ী ও অস্থায়ী চেকপোস্ট, মোবাইল টহল, আভিযানিক দল এবং স্ট্রাইকিং ফোর্স সক্রিয় থাকবে। নির্বাচনের আগে চার দিন, ভোটের দিন এবং ভোটের পর দুই দিন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা ও অপতথ্য মনিটরিং সেল পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এ ছাড়া অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার, গুজব ও অপতথ্য রোধে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ, সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে কাভারেজ এবং বডি ক্যামেরার মাধ্যমে লাইভ পর্যবেক্ষণ নিশ্চিত করা হবে। ভোটাররা যেন স্বচ্ছ, নিরাপদ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন—সে লক্ষ্যেই এসব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়।

সংসদ ও গণভোটকে কেন্দ্র করে অপতথ্য নিয়ন্ত্রণে ভোটের আগে ও পরে মোট সাত দিন মনিটরিং সেল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পূর্ণাঙ্গভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন বাহিনীর করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেনের স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করে মাঠ প্রশাসনকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
পরিপত্রে বলা হয়েছে, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব রাজনৈতিক দল ও প্রার্থী যাতে নির্বিঘ্নে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন, ভোটাররা নিরাপদে ভোট দিতে পারেন এবং ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়—সে লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে দায়িত্ব পালন করবে। ভোটকেন্দ্রে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাঠামো অনুযায়ী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে লিড মন্ত্রণালয় হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন-পূর্ব, নির্বাচনকালীন ও নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বাহিনী ও সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় বজায় রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। মাঠপর্যায়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের চাহিদা অনুযায়ী অগ্রাধিকারভিত্তিতে সহায়তা দেওয়া হবে।
পরিপত্রে আরও বলা হয়, নির্বাচনের সময় বাহিনী মোতায়েনের ক্ষেত্রে কেন্দ্রভিত্তিক স্থায়ী মোতায়েন, স্থায়ী ও অস্থায়ী চেকপোস্ট, মোবাইল টহল, আভিযানিক দল এবং স্ট্রাইকিং ফোর্স সক্রিয় থাকবে। নির্বাচনের আগে চার দিন, ভোটের দিন এবং ভোটের পর দুই দিন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা ও অপতথ্য মনিটরিং সেল পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এ ছাড়া অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার, গুজব ও অপতথ্য রোধে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ, সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে কাভারেজ এবং বডি ক্যামেরার মাধ্যমে লাইভ পর্যবেক্ষণ নিশ্চিত করা হবে। ভোটাররা যেন স্বচ্ছ, নিরাপদ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন—সে লক্ষ্যেই এসব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়।

প্রায় আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হলেও তাঁদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না। কেবল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভাবছে সরকার। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে নেওয়া রাষ্ট্রীয় ভাতার টাকা সুদসহ ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
১৮ মে ২০২৪
গত নভেম্বর মাসে দেশে ৫৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৮৩ জন নিহত ও ১ হাজার ৩১৭ জন আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে নারী ৬৪ জন (১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ) এবং শিশু ৭১টি (১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ)। এর মধ্যে ২২৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৯৪ জন নিহত হয়েছে, যা মোট প্রাণহানির ৪০ দশমিক ১৬ শতাংশ। এ সময়ে হার ছিল ৪২
৪ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনা-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্রসচিবকে পাঠিয়েছেন।
২৫ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। এ ক্ষেত্রে তাদের আগামী ১৭ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। এ ক্ষেত্রে তাদের আগামী ১৭ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত চিঠি থেকে বিষয়টি জানা যায়।
এতে বলা হয়, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে নির্বাচন প্রক্রিয়ার সব কার্যক্রম দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষকদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে। এই প্রেক্ষাপটে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক, পর্যবেক্ষক সংস্থা এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে সমন্বয় করে আসন্ন নির্বাচন ও গণভোট পর্যবেক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
এ চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, আগ্রহী আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক/পর্যবেক্ষক সংস্থা এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে ‘আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক ও বিদেশি গণমাধ্যম নীতিমালা-২০২৫’ অনুযায়ী আবেদন করতে হবে। আবেদন জমা দেওয়ার শেষ সময় ১৭ জানুয়ারি। এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন বা তথ্যের প্রয়োজন হলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিকের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়েছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। এ ক্ষেত্রে তাদের আগামী ১৭ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত চিঠি থেকে বিষয়টি জানা যায়।
এতে বলা হয়, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে নির্বাচন প্রক্রিয়ার সব কার্যক্রম দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষকদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে। এই প্রেক্ষাপটে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক, পর্যবেক্ষক সংস্থা এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে সমন্বয় করে আসন্ন নির্বাচন ও গণভোট পর্যবেক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
এ চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, আগ্রহী আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক/পর্যবেক্ষক সংস্থা এবং বিদেশি গণমাধ্যমকে ‘আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক ও বিদেশি গণমাধ্যম নীতিমালা-২০২৫’ অনুযায়ী আবেদন করতে হবে। আবেদন জমা দেওয়ার শেষ সময় ১৭ জানুয়ারি। এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন বা তথ্যের প্রয়োজন হলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিকের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়েছে।

প্রায় আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল হলেও তাঁদের সবার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না। কেবল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভাবছে সরকার। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে নেওয়া রাষ্ট্রীয় ভাতার টাকা সুদসহ ফেরত নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
১৮ মে ২০২৪
গত নভেম্বর মাসে দেশে ৫৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৮৩ জন নিহত ও ১ হাজার ৩১৭ জন আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে নারী ৬৪ জন (১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ) এবং শিশু ৭১টি (১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ)। এর মধ্যে ২২৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৯৪ জন নিহত হয়েছে, যা মোট প্রাণহানির ৪০ দশমিক ১৬ শতাংশ। এ সময়ে হার ছিল ৪২
৪ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনা-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্রসচিবকে পাঠিয়েছেন।
২৫ মিনিট আগে
সংসদ ও গণভোটকে কেন্দ্র করে অপতথ্য নিয়ন্ত্রণে ভোটের আগে ও পরে মোট সাত দিন মনিটরিং সেল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পূর্ণাঙ্গভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন বাহিনীর করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
৩০ মিনিট আগে