নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপিবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারাই পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থী হয়েছেন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা। নির্বাচনে বিজয়ী হতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। তাই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক আওয়ামী লীগও। নির্বাচনে সহিংসতা রোধে স্থানীয় প্রশাসনকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার বার্তা দেওয়া হচ্ছে দলটির পক্ষ থেকে।
আওয়ামী লীগের সূত্র বলেছে, উপজেলা নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে এবং সংঘাত এড়াতে কোনো প্রার্থীকে দলীয় সমর্থন ও নৌকা প্রতীক দেওয়া হচ্ছে না। বিএনপি উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করায় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেবল আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁদের মধ্যে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনেরাও আছেন। ভোট ঘনিয়ে এলে সংঘাতের আশঙ্কা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) নির্বাচনসংশ্লিষ্টরা। সহিংসতার আশঙ্কা দলীয় নেতারাও করছেন। এই অবস্থায় নির্বাচনে কোনো সংঘাত হলে দায় পুরোটা ক্ষমতাসীন দলের ওপর পড়বে। এ কারণে সংঘাত নিয়ন্ত্রণে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ত্রাস করলে মানুষের উন্নয়ন ব্যাহত হবে। আমরা কিছুতেই তা হতে দেব না। উপজেলা নির্বাচনে কোনো ধরনের সন্ত্রাস করতে দেওয়া হবে না। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বাত্মক সহায়তা করব।’
উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভায় সংঘাতের আশঙ্কা করে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচনে আবেগ-অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। তিনি যেকোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করার নির্দেশনা দেন।
নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের আশঙ্কায় এমপি-মন্ত্রীদের স্বজনদের নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু দুই এমপির স্বজন ছাড়া আর কেউ সেই নির্দেশ মানেননি। আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচন হবে। এগুলোর মধ্যে প্রায় ২০টিতে চেয়ারম্যান পদে এমপি-মন্ত্রীদের ৩০ জন স্বজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভায়ও ভোটের মাঠে এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। কোনো কোনো এমপি এরই মধ্যে স্বজনের পক্ষে থাকার জন্য চাপ দিয়েছেন বলে অভিযোগও ওঠে।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো মন্ত্রী বা এমপি যেন নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার না করেন, সে ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করা হচ্ছে এবং সরকার এ বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অবলম্বন করবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, এমপিদের স্বজনেরা প্রার্থী থাকায় তাঁরা প্রভাব বিস্তার ও হস্তক্ষেপ করতে পারেন। তৃণমূলে দলের মধ্যে অন্তঃকোন্দল, ত্যাগী নেতাদের বিরুদ্ধে বিত্তশালী ও পেশিশক্তি থাকা নেতাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টার কারণে প্রচারের শেষ দিকে সহিংসতার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, নির্বাচনে প্রশাসন নিরপেক্ষ থাকবে। কোনো ধরনের সহিংসতা ঘটার কারণ নেই।
নির্বাচনে সিইসির সংঘাতের আশঙ্কা প্রসঙ্গে গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংঘাতের আশঙ্কা করতে পারেন। তবে সংঘাত যেন না হয়, সে জন্য আমাদের প্রয়াস অব্যাহত আছে।’ নির্দেশনা অমান্য করে এমপিদের স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় এখনো আছে। শেষ দিন পর্যন্ত দেখতে হবে। দলীয় নির্দেশ অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা সময়মতো নেওয়া হবে।

বিএনপিবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারাই পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থী হয়েছেন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা। নির্বাচনে বিজয়ী হতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। তাই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক আওয়ামী লীগও। নির্বাচনে সহিংসতা রোধে স্থানীয় প্রশাসনকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার বার্তা দেওয়া হচ্ছে দলটির পক্ষ থেকে।
আওয়ামী লীগের সূত্র বলেছে, উপজেলা নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে এবং সংঘাত এড়াতে কোনো প্রার্থীকে দলীয় সমর্থন ও নৌকা প্রতীক দেওয়া হচ্ছে না। বিএনপি উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করায় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেবল আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁদের মধ্যে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনেরাও আছেন। ভোট ঘনিয়ে এলে সংঘাতের আশঙ্কা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) নির্বাচনসংশ্লিষ্টরা। সহিংসতার আশঙ্কা দলীয় নেতারাও করছেন। এই অবস্থায় নির্বাচনে কোনো সংঘাত হলে দায় পুরোটা ক্ষমতাসীন দলের ওপর পড়বে। এ কারণে সংঘাত নিয়ন্ত্রণে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ত্রাস করলে মানুষের উন্নয়ন ব্যাহত হবে। আমরা কিছুতেই তা হতে দেব না। উপজেলা নির্বাচনে কোনো ধরনের সন্ত্রাস করতে দেওয়া হবে না। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বাত্মক সহায়তা করব।’
উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভায় সংঘাতের আশঙ্কা করে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচনে আবেগ-অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। তিনি যেকোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করার নির্দেশনা দেন।
নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের আশঙ্কায় এমপি-মন্ত্রীদের স্বজনদের নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু দুই এমপির স্বজন ছাড়া আর কেউ সেই নির্দেশ মানেননি। আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচন হবে। এগুলোর মধ্যে প্রায় ২০টিতে চেয়ারম্যান পদে এমপি-মন্ত্রীদের ৩০ জন স্বজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভায়ও ভোটের মাঠে এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। কোনো কোনো এমপি এরই মধ্যে স্বজনের পক্ষে থাকার জন্য চাপ দিয়েছেন বলে অভিযোগও ওঠে।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো মন্ত্রী বা এমপি যেন নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার না করেন, সে ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করা হচ্ছে এবং সরকার এ বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অবলম্বন করবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, এমপিদের স্বজনেরা প্রার্থী থাকায় তাঁরা প্রভাব বিস্তার ও হস্তক্ষেপ করতে পারেন। তৃণমূলে দলের মধ্যে অন্তঃকোন্দল, ত্যাগী নেতাদের বিরুদ্ধে বিত্তশালী ও পেশিশক্তি থাকা নেতাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টার কারণে প্রচারের শেষ দিকে সহিংসতার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, নির্বাচনে প্রশাসন নিরপেক্ষ থাকবে। কোনো ধরনের সহিংসতা ঘটার কারণ নেই।
নির্বাচনে সিইসির সংঘাতের আশঙ্কা প্রসঙ্গে গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংঘাতের আশঙ্কা করতে পারেন। তবে সংঘাত যেন না হয়, সে জন্য আমাদের প্রয়াস অব্যাহত আছে।’ নির্দেশনা অমান্য করে এমপিদের স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় এখনো আছে। শেষ দিন পর্যন্ত দেখতে হবে। দলীয় নির্দেশ অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা সময়মতো নেওয়া হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপিবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারাই পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থী হয়েছেন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা। নির্বাচনে বিজয়ী হতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। তাই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক আওয়ামী লীগও। নির্বাচনে সহিংসতা রোধে স্থানীয় প্রশাসনকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার বার্তা দেওয়া হচ্ছে দলটির পক্ষ থেকে।
আওয়ামী লীগের সূত্র বলেছে, উপজেলা নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে এবং সংঘাত এড়াতে কোনো প্রার্থীকে দলীয় সমর্থন ও নৌকা প্রতীক দেওয়া হচ্ছে না। বিএনপি উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করায় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেবল আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁদের মধ্যে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনেরাও আছেন। ভোট ঘনিয়ে এলে সংঘাতের আশঙ্কা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) নির্বাচনসংশ্লিষ্টরা। সহিংসতার আশঙ্কা দলীয় নেতারাও করছেন। এই অবস্থায় নির্বাচনে কোনো সংঘাত হলে দায় পুরোটা ক্ষমতাসীন দলের ওপর পড়বে। এ কারণে সংঘাত নিয়ন্ত্রণে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ত্রাস করলে মানুষের উন্নয়ন ব্যাহত হবে। আমরা কিছুতেই তা হতে দেব না। উপজেলা নির্বাচনে কোনো ধরনের সন্ত্রাস করতে দেওয়া হবে না। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বাত্মক সহায়তা করব।’
উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভায় সংঘাতের আশঙ্কা করে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচনে আবেগ-অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। তিনি যেকোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করার নির্দেশনা দেন।
নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের আশঙ্কায় এমপি-মন্ত্রীদের স্বজনদের নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু দুই এমপির স্বজন ছাড়া আর কেউ সেই নির্দেশ মানেননি। আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচন হবে। এগুলোর মধ্যে প্রায় ২০টিতে চেয়ারম্যান পদে এমপি-মন্ত্রীদের ৩০ জন স্বজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভায়ও ভোটের মাঠে এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। কোনো কোনো এমপি এরই মধ্যে স্বজনের পক্ষে থাকার জন্য চাপ দিয়েছেন বলে অভিযোগও ওঠে।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো মন্ত্রী বা এমপি যেন নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার না করেন, সে ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করা হচ্ছে এবং সরকার এ বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অবলম্বন করবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, এমপিদের স্বজনেরা প্রার্থী থাকায় তাঁরা প্রভাব বিস্তার ও হস্তক্ষেপ করতে পারেন। তৃণমূলে দলের মধ্যে অন্তঃকোন্দল, ত্যাগী নেতাদের বিরুদ্ধে বিত্তশালী ও পেশিশক্তি থাকা নেতাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টার কারণে প্রচারের শেষ দিকে সহিংসতার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, নির্বাচনে প্রশাসন নিরপেক্ষ থাকবে। কোনো ধরনের সহিংসতা ঘটার কারণ নেই।
নির্বাচনে সিইসির সংঘাতের আশঙ্কা প্রসঙ্গে গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংঘাতের আশঙ্কা করতে পারেন। তবে সংঘাত যেন না হয়, সে জন্য আমাদের প্রয়াস অব্যাহত আছে।’ নির্দেশনা অমান্য করে এমপিদের স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় এখনো আছে। শেষ দিন পর্যন্ত দেখতে হবে। দলীয় নির্দেশ অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা সময়মতো নেওয়া হবে।

বিএনপিবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারাই পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থী হয়েছেন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা। নির্বাচনে বিজয়ী হতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। তাই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক আওয়ামী লীগও। নির্বাচনে সহিংসতা রোধে স্থানীয় প্রশাসনকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার বার্তা দেওয়া হচ্ছে দলটির পক্ষ থেকে।
আওয়ামী লীগের সূত্র বলেছে, উপজেলা নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে এবং সংঘাত এড়াতে কোনো প্রার্থীকে দলীয় সমর্থন ও নৌকা প্রতীক দেওয়া হচ্ছে না। বিএনপি উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করায় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেবল আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁদের মধ্যে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনেরাও আছেন। ভোট ঘনিয়ে এলে সংঘাতের আশঙ্কা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) নির্বাচনসংশ্লিষ্টরা। সহিংসতার আশঙ্কা দলীয় নেতারাও করছেন। এই অবস্থায় নির্বাচনে কোনো সংঘাত হলে দায় পুরোটা ক্ষমতাসীন দলের ওপর পড়বে। এ কারণে সংঘাত নিয়ন্ত্রণে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ত্রাস করলে মানুষের উন্নয়ন ব্যাহত হবে। আমরা কিছুতেই তা হতে দেব না। উপজেলা নির্বাচনে কোনো ধরনের সন্ত্রাস করতে দেওয়া হবে না। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বাত্মক সহায়তা করব।’
উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভায় সংঘাতের আশঙ্কা করে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচনে আবেগ-অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। তিনি যেকোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করার নির্দেশনা দেন।
নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের আশঙ্কায় এমপি-মন্ত্রীদের স্বজনদের নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু দুই এমপির স্বজন ছাড়া আর কেউ সেই নির্দেশ মানেননি। আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচন হবে। এগুলোর মধ্যে প্রায় ২০টিতে চেয়ারম্যান পদে এমপি-মন্ত্রীদের ৩০ জন স্বজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভায়ও ভোটের মাঠে এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। কোনো কোনো এমপি এরই মধ্যে স্বজনের পক্ষে থাকার জন্য চাপ দিয়েছেন বলে অভিযোগও ওঠে।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো মন্ত্রী বা এমপি যেন নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার না করেন, সে ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করা হচ্ছে এবং সরকার এ বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অবলম্বন করবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, এমপিদের স্বজনেরা প্রার্থী থাকায় তাঁরা প্রভাব বিস্তার ও হস্তক্ষেপ করতে পারেন। তৃণমূলে দলের মধ্যে অন্তঃকোন্দল, ত্যাগী নেতাদের বিরুদ্ধে বিত্তশালী ও পেশিশক্তি থাকা নেতাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টার কারণে প্রচারের শেষ দিকে সহিংসতার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, নির্বাচনে প্রশাসন নিরপেক্ষ থাকবে। কোনো ধরনের সহিংসতা ঘটার কারণ নেই।
নির্বাচনে সিইসির সংঘাতের আশঙ্কা প্রসঙ্গে গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংঘাতের আশঙ্কা করতে পারেন। তবে সংঘাত যেন না হয়, সে জন্য আমাদের প্রয়াস অব্যাহত আছে।’ নির্দেশনা অমান্য করে এমপিদের স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় এখনো আছে। শেষ দিন পর্যন্ত দেখতে হবে। দলীয় নির্দেশ অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা সময়মতো নেওয়া হবে।

এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) ধানমন্ডি থানা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহের মধ্যে জুলাইয়ের সম্মুখসারির সব যোদ্ধাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রুমীর...
১২ মিনিট আগে
দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়ন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির স্বাস্থ্যগত সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনার লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট জরুরি সভা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগে
আবেদনে বলা হয়, ২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করবেন তারেক রহমান। তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতার ঢাকায় আগমনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে যাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বিভিন্ন রুটে রেলগাড়ি রিজার্ভ করার উদ্যোগ নিতে চায় বিএনপি।
৩৪ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালের মূল ফটকের ব্রিফিংয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘খালেদা জিয়া আগে যে অবস্থায় ছিলেন, কয়েক দিন আগেও যা বলেছিলাম, তিনি সে অবস্থাতেই আছেন।’
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) ধানমন্ডি থানা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহের মধ্যে জুলাইয়ের সম্মুখসারির সব যোদ্ধাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনার সার্বিক খোঁজ নিতে গিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘রুমী আমাদের ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের একজন সম্মুখসারির যোদ্ধা ছিলেন। উনি নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এনসিপিতে কাজ করতে এসেছিলেন। যেভাবে তাঁকে আমরা দেখতে পেয়েছি, এটাকে এনসিপির জায়গা থেকে, জুলাইয়ের সম্মুখসারির যোদ্ধার জায়গা থেকে আমরা স্বাভাবিকভাবে নিতে পারছি না।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আমরা শরিফ ওসমান হাদির সুস্থতা কামনা করে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করছি। কিন্তু এরই মধ্যে আমরা খবর পাই যে আমাদের সহযোদ্ধা রুমীর মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায়। হাদির মস্তিষ্ক ভেদ করে যাওয়া বুলেট যেমন আমাদের ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে, রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ আমাদের এই বাংলাদেশের সকল মানুষকে এবং আমরা যারা এনসিপিসহ অন্যান্য যারা জুলাইয়ের সম্মুখসারির যোদ্ধা ছিলেন, সবাইকে এই ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাচ্ছি।’
এ সময় জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সামান্তা শারমিন। তিনি বলেন, ‘জুলাই ঘোষণাপত্রে জুলাইয়ের যারা সম্মুখসারির যোদ্ধা, যারা শহীদ পরিবার এবং যাঁরা আহত হয়েছেন, যাঁরা এই পুরো অভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন, তাঁদের নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা করা হয় নাই।’
জুলাই সনদ ও সংস্কার নিয়ে আলোচনা কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন এনসিপির এই নেত্রী। নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো কীভাবে কাজ করবে, তার সঠিক রোডম্যাপ নেই বলেও অভিযোগ জানান তিনি। সামান্তা বলেন, ‘জুলাই সনদ এবং সংস্কার নিয়ে দিনকে দিন আলাপ কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমতাবস্থায় যখন পুরো দেশটাকে একটা এমন নির্বাচনের দিকে ঠেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে যে নির্বাচনে কীভাবে পুলিশ বাহিনী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো কীভাবে কাজ করবে—সেটার কোনো সঠিক রোডম্যাপ (পথনির্দেশ) নাই।’
প্রসঙ্গত, রাজধানীর জিগাতলার একটি ছাত্রী হোস্টেল আজ সকালে জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) ধানমন্ডি থানা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহের মধ্যে জুলাইয়ের সম্মুখসারির সব যোদ্ধাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনার সার্বিক খোঁজ নিতে গিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘রুমী আমাদের ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের একজন সম্মুখসারির যোদ্ধা ছিলেন। উনি নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এনসিপিতে কাজ করতে এসেছিলেন। যেভাবে তাঁকে আমরা দেখতে পেয়েছি, এটাকে এনসিপির জায়গা থেকে, জুলাইয়ের সম্মুখসারির যোদ্ধার জায়গা থেকে আমরা স্বাভাবিকভাবে নিতে পারছি না।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আমরা শরিফ ওসমান হাদির সুস্থতা কামনা করে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করছি। কিন্তু এরই মধ্যে আমরা খবর পাই যে আমাদের সহযোদ্ধা রুমীর মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায়। হাদির মস্তিষ্ক ভেদ করে যাওয়া বুলেট যেমন আমাদের ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে, রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ আমাদের এই বাংলাদেশের সকল মানুষকে এবং আমরা যারা এনসিপিসহ অন্যান্য যারা জুলাইয়ের সম্মুখসারির যোদ্ধা ছিলেন, সবাইকে এই ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাচ্ছি।’
এ সময় জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সামান্তা শারমিন। তিনি বলেন, ‘জুলাই ঘোষণাপত্রে জুলাইয়ের যারা সম্মুখসারির যোদ্ধা, যারা শহীদ পরিবার এবং যাঁরা আহত হয়েছেন, যাঁরা এই পুরো অভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন, তাঁদের নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা করা হয় নাই।’
জুলাই সনদ ও সংস্কার নিয়ে আলোচনা কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন এনসিপির এই নেত্রী। নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো কীভাবে কাজ করবে, তার সঠিক রোডম্যাপ নেই বলেও অভিযোগ জানান তিনি। সামান্তা বলেন, ‘জুলাই সনদ এবং সংস্কার নিয়ে দিনকে দিন আলাপ কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমতাবস্থায় যখন পুরো দেশটাকে একটা এমন নির্বাচনের দিকে ঠেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে যে নির্বাচনে কীভাবে পুলিশ বাহিনী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো কীভাবে কাজ করবে—সেটার কোনো সঠিক রোডম্যাপ (পথনির্দেশ) নাই।’
প্রসঙ্গত, রাজধানীর জিগাতলার একটি ছাত্রী হোস্টেল আজ সকালে জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

বিএনপিবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারাই পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থী হয়েছেন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা। নির্বাচনে বিজয়ী হতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
২৭ এপ্রিল ২০২৪
দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়ন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির স্বাস্থ্যগত সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনার লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট জরুরি সভা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগে
আবেদনে বলা হয়, ২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করবেন তারেক রহমান। তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতার ঢাকায় আগমনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে যাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বিভিন্ন রুটে রেলগাড়ি রিজার্ভ করার উদ্যোগ নিতে চায় বিএনপি।
৩৪ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালের মূল ফটকের ব্রিফিংয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘খালেদা জিয়া আগে যে অবস্থায় ছিলেন, কয়েক দিন আগেও যা বলেছিলাম, তিনি সে অবস্থাতেই আছেন।’
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়ন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির স্বাস্থ্যগত সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনার লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট জরুরি সভা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
জোটের মুখপাত্র নাহিদ ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সহসভাপতি সাইদুল খন্দকারসহ জোটভুক্ত তিন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সভার শুরুতে ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া করা হয়।
সভায় হাদির ওপর হামলাকারীরা এখনো গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়। সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আরও উদ্যমী ও সঠিক ভূমিকা দাবি করে ওসমান হাদির ওপর হামলার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানানো হয়।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং সংবিধান সংস্কার পরিষদের জন্য সমন্বিত প্রার্থী বাছাইয়ের লক্ষ্যে একটি উপকমিটি এবং জোটের রাজনৈতিক ইশতেহার, ব্র্যান্ডিং ও প্রচারণা কৌশল প্রণয়নের জন্য পৃথক আরেকটি উপকমিটি গঠন করা হয়।
এ ছাড়া সভায় ফ্যাসিবাদের মূল শক্তি ও তাদের দোসরদের নানাভাবে প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করা হয়। এ প্রসঙ্গে জোটের নেতারা তীব্র সমালোচনা করে বলেন, প্রয়োজনে জেলা ও আসনভিত্তিক প্রতিরোধ কমিটি গঠন করে ফ্যাসিবাদের প্রক্সিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা হবে। একই সঙ্গে তিন দলের নগর, জেলা ও তৃণমূল পর্যায়ে সমন্বয় সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, এবি পার্টির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ডা. আব্দুল ওহাব মিনার, কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া প্রমুখ।

দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়ন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির স্বাস্থ্যগত সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনার লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট জরুরি সভা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
জোটের মুখপাত্র নাহিদ ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সহসভাপতি সাইদুল খন্দকারসহ জোটভুক্ত তিন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সভার শুরুতে ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া করা হয়।
সভায় হাদির ওপর হামলাকারীরা এখনো গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়। সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আরও উদ্যমী ও সঠিক ভূমিকা দাবি করে ওসমান হাদির ওপর হামলার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানানো হয়।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং সংবিধান সংস্কার পরিষদের জন্য সমন্বিত প্রার্থী বাছাইয়ের লক্ষ্যে একটি উপকমিটি এবং জোটের রাজনৈতিক ইশতেহার, ব্র্যান্ডিং ও প্রচারণা কৌশল প্রণয়নের জন্য পৃথক আরেকটি উপকমিটি গঠন করা হয়।
এ ছাড়া সভায় ফ্যাসিবাদের মূল শক্তি ও তাদের দোসরদের নানাভাবে প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করা হয়। এ প্রসঙ্গে জোটের নেতারা তীব্র সমালোচনা করে বলেন, প্রয়োজনে জেলা ও আসনভিত্তিক প্রতিরোধ কমিটি গঠন করে ফ্যাসিবাদের প্রক্সিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা হবে। একই সঙ্গে তিন দলের নগর, জেলা ও তৃণমূল পর্যায়ে সমন্বয় সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, এবি পার্টির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ডা. আব্দুল ওহাব মিনার, কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া প্রমুখ।

বিএনপিবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারাই পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থী হয়েছেন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা। নির্বাচনে বিজয়ী হতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
২৭ এপ্রিল ২০২৪
এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) ধানমন্ডি থানা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহের মধ্যে জুলাইয়ের সম্মুখসারির সব যোদ্ধাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রুমীর...
১২ মিনিট আগে
আবেদনে বলা হয়, ২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করবেন তারেক রহমান। তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতার ঢাকায় আগমনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে যাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বিভিন্ন রুটে রেলগাড়ি রিজার্ভ করার উদ্যোগ নিতে চায় বিএনপি।
৩৪ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালের মূল ফটকের ব্রিফিংয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘খালেদা জিয়া আগে যে অবস্থায় ছিলেন, কয়েক দিন আগেও যা বলেছিলাম, তিনি সে অবস্থাতেই আছেন।’
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লন্ডন থেকে ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার দিন সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা যাতে তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে ঢাকায় আসতে পারেন, এ জন্য সাত টি রুটে বিশেষ ট্রেন বা অতিরিক্ত বগি রিজার্ভের আবেদন করেছে বিএনপি।
দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর মাধ্যমে আজ বৃহস্পতিবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর আনুষ্ঠানিক আবেদনপত্র দেওয়া হয়েছে।
আবেদনে বলা হয়, ২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করবেন তারেক রহমান। তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতার ঢাকায় আগমনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে যাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বিভিন্ন রুটে রেলগাড়ি রিজার্ভ করার উদ্যোগ নিতে চায় বিএনপি।
সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত ভাড়া পরিশোধ করা হবে বলেও আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
যে সাতটি রুটে বিশেষ ট্রেন বা অতিরিক্ত বগি রিজার্ভের আবেদন বিএনপি করেছে, সেগুলো হচ্ছে কক্সবাজার-ঢাকা, সিলেট-ঢাকা, জামালপুর-ময়মনসিংহ-ঢাকা, টাঙ্গাইল-ঢাকা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী-ঢাকা, পঞ্চগড়-নীলফামারী-পার্বতীপুর-ঢাকা ও কুড়িগ্রাম-রংপুর-ঢাকা।

লন্ডন থেকে ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার দিন সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা যাতে তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে ঢাকায় আসতে পারেন, এ জন্য সাত টি রুটে বিশেষ ট্রেন বা অতিরিক্ত বগি রিজার্ভের আবেদন করেছে বিএনপি।
দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর মাধ্যমে আজ বৃহস্পতিবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর আনুষ্ঠানিক আবেদনপত্র দেওয়া হয়েছে।
আবেদনে বলা হয়, ২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করবেন তারেক রহমান। তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতার ঢাকায় আগমনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে যাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বিভিন্ন রুটে রেলগাড়ি রিজার্ভ করার উদ্যোগ নিতে চায় বিএনপি।
সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত ভাড়া পরিশোধ করা হবে বলেও আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
যে সাতটি রুটে বিশেষ ট্রেন বা অতিরিক্ত বগি রিজার্ভের আবেদন বিএনপি করেছে, সেগুলো হচ্ছে কক্সবাজার-ঢাকা, সিলেট-ঢাকা, জামালপুর-ময়মনসিংহ-ঢাকা, টাঙ্গাইল-ঢাকা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী-ঢাকা, পঞ্চগড়-নীলফামারী-পার্বতীপুর-ঢাকা ও কুড়িগ্রাম-রংপুর-ঢাকা।

বিএনপিবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারাই পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থী হয়েছেন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা। নির্বাচনে বিজয়ী হতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
২৭ এপ্রিল ২০২৪
এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) ধানমন্ডি থানা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহের মধ্যে জুলাইয়ের সম্মুখসারির সব যোদ্ধাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রুমীর...
১২ মিনিট আগে
দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়ন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির স্বাস্থ্যগত সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনার লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট জরুরি সভা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালের মূল ফটকের ব্রিফিংয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘খালেদা জিয়া আগে যে অবস্থায় ছিলেন, কয়েক দিন আগেও যা বলেছিলাম, তিনি সে অবস্থাতেই আছেন।’
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের মতোই রয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার পর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা বিষয়ে সাংবাদিকদের তিনি ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, ‘একজন রোগীর শারীরিক অবস্থা যতটুকু ডিসক্লোজড (সাধারণকে জানানো) করা যায়, বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় তা-ই করা হয়েছে। দেশবাসীকে মহান আল্লাহর কাছে তাঁর জন্য দোয়া করার আহ্বান জানাই। মানুষের অকুণ্ঠ ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও দোয়ায় তিনি সুস্থ হয়ে যেন বাংলাদেশে যথাযথ ভূমিকা পালন করতে পারেন—এই কামনা করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে তাঁর অবস্থা পূর্বের যে অবস্থায় ছিল, তাই রয়েছে। মেডিকেল বোর্ডে বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসকদের সমন্বয় রয়েছে। প্রতিদিন সকালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে আলোচনা করা হয়। বিভিন্ন দেশের সময়ের ব্যবধান থাকায় সন্ধ্যাতেও তাঁদের সঙ্গে মিটিং হয়। এখন পর্যন্ত যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, সেই চিকিৎসা তিনি গ্রহণ করতে পারছেন। আমরা আশাবাদী—দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে উঠবেন। তাঁর বয়স, দীর্ঘদিনের অসুস্থতা এবং পরিকল্পিতভাবে অসুস্থতার দিকে ঠেলে দেওয়ার কারণে শারীরিক জটিলতা মারাত্মকভাবে বেড়ে গিয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে আমি শুধু এতটুকু বলতে চাই—তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমান সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন। তাঁর ছোট ছেলের স্ত্রী শর্মিলা রহমান এবং ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার সর্বক্ষণ উপস্থিত রয়েছেন। দলের মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সব নেতা-কর্মী, প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টামণ্ডলীর সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এই হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক ও নার্সরা নিরবচ্ছিন্নভাবে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। অন্য রোগীদের চিকিৎসা যেন ব্যাহত না হয়, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। সবার জন্যই এই হাসপাতাল উন্মুক্ত। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার কারণে আপনাদের চিকিৎসা সেবায় কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না। আমাদের নেতাকর্মীরাও কোনো বিঘ্ন ঘটাবেন না।’
ব্রিফিং শেষে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ডা. জাহিদ বলেন, ‘ওনার অবস্থা স্থিতিশীল আছে—এটা বলতে পারেন।’
উল্লেখ্য, ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে গত ২৩ নভেম্বর তাঁকে দ্রুত এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানান, তাঁর হৃদ্যন্ত্র ও ফুসফুসে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের মতোই রয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার পর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা বিষয়ে সাংবাদিকদের তিনি ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, ‘একজন রোগীর শারীরিক অবস্থা যতটুকু ডিসক্লোজড (সাধারণকে জানানো) করা যায়, বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় তা-ই করা হয়েছে। দেশবাসীকে মহান আল্লাহর কাছে তাঁর জন্য দোয়া করার আহ্বান জানাই। মানুষের অকুণ্ঠ ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও দোয়ায় তিনি সুস্থ হয়ে যেন বাংলাদেশে যথাযথ ভূমিকা পালন করতে পারেন—এই কামনা করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে তাঁর অবস্থা পূর্বের যে অবস্থায় ছিল, তাই রয়েছে। মেডিকেল বোর্ডে বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসকদের সমন্বয় রয়েছে। প্রতিদিন সকালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে আলোচনা করা হয়। বিভিন্ন দেশের সময়ের ব্যবধান থাকায় সন্ধ্যাতেও তাঁদের সঙ্গে মিটিং হয়। এখন পর্যন্ত যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, সেই চিকিৎসা তিনি গ্রহণ করতে পারছেন। আমরা আশাবাদী—দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে উঠবেন। তাঁর বয়স, দীর্ঘদিনের অসুস্থতা এবং পরিকল্পিতভাবে অসুস্থতার দিকে ঠেলে দেওয়ার কারণে শারীরিক জটিলতা মারাত্মকভাবে বেড়ে গিয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে আমি শুধু এতটুকু বলতে চাই—তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমান সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন। তাঁর ছোট ছেলের স্ত্রী শর্মিলা রহমান এবং ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার সর্বক্ষণ উপস্থিত রয়েছেন। দলের মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সব নেতা-কর্মী, প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টামণ্ডলীর সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এই হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক ও নার্সরা নিরবচ্ছিন্নভাবে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। অন্য রোগীদের চিকিৎসা যেন ব্যাহত না হয়, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। সবার জন্যই এই হাসপাতাল উন্মুক্ত। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার কারণে আপনাদের চিকিৎসা সেবায় কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না। আমাদের নেতাকর্মীরাও কোনো বিঘ্ন ঘটাবেন না।’
ব্রিফিং শেষে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ডা. জাহিদ বলেন, ‘ওনার অবস্থা স্থিতিশীল আছে—এটা বলতে পারেন।’
উল্লেখ্য, ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে গত ২৩ নভেম্বর তাঁকে দ্রুত এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানান, তাঁর হৃদ্যন্ত্র ও ফুসফুসে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে।

বিএনপিবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারাই পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। প্রার্থী হয়েছেন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা। নির্বাচনে বিজয়ী হতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
২৭ এপ্রিল ২০২৪
এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) ধানমন্ডি থানা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহের মধ্যে জুলাইয়ের সম্মুখসারির সব যোদ্ধাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রুমীর...
১২ মিনিট আগে
দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়ন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির স্বাস্থ্যগত সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনার লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট জরুরি সভা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগে
আবেদনে বলা হয়, ২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করবেন তারেক রহমান। তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতার ঢাকায় আগমনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে যাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বিভিন্ন রুটে রেলগাড়ি রিজার্ভ করার উদ্যোগ নিতে চায় বিএনপি।
৩৪ মিনিট আগে