আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা। কিন্তু বেঁধে দেওয়া দামের অনেক ওপরে গিয়ে খুচরা বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়।
ভরা মৌসুমে আলুর এই দামকে বেশি এবং এর জন্য ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন ক্রেতারা। আলুর ফলন কম এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে আলু বেশি দামে কেনা ও বিক্রি করতে হচ্ছে বলে দাবি ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টদের। যদিও সরকারি হিসাবে আলুর চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেশিই হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আলু খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। তবে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, এক বছর আগে একই দিন ঢাকা মহানগরীতে আলুর কেজি ছিল ২৮ থেকে ৩০ টাকা। অর্থাৎ বর্তমান সময়ের চেয়ে কেজিতে ২০ টাকা কমে আলু কিনতে পেরেছেন ক্রেতারা।
মণিপুরীপাড়া থেকে আগত ক্রেতা লডি মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ঈদের আগে দেখলাম, ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনায় এলে দাম কমে, তাঁরা চলে গেলে দাম বেড়ে যায়।
আলু বিক্রেতা আব্দুল হামিদ বলেন, ‘লাল আলু (কার্ডিনাল) আমাদের কেনা পড়ছে ৪৬ টাকা কেজি, আর সাদা (ডায়মন্ড) আলু ৪৫ টাকা। এক বস্তা আলু থেকে পচা ও ছোট আলু বাদ দিতে হয়। ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায় কিনে আমরা বিক্রি করছি ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়। কোল্ডস্টোরেজের আলু এখনো বের হয়নি। বেশি দামে কেনার কারণে বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
তবে পাইকারি পর্যায়ে আলু ৪২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আলু সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মক্কা ট্রেডার্সের বিক্রেতা মো. সোহেল।
এদিকে কৃষকের কাছ থেকে আলু বেশি দামে কেনার কারণে দাম বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতা আবু সাঈদ। তিনি বলেন, ৩৬ টাকায় কৃষকের কাছ থেকেই কিনতে হচ্ছে। দাম বেশি তো হবেই।
তবে ভিন্ন কথা বলছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চাহিদার তুলনায় দেশে আলুর উৎপাদন বেশি জানিয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে প্রায় ১ কোটি টন আলু উৎপাদিত হয়। বিপরীতে আলুর চাহিদা ৭০ থেকে ৮০ লাখ টন।
বাংলাদেশ কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার আলুর ফলন কম হয়েছে। কেউ কেউ বেশি দাম পেতে আগেই আলু উঠিয়ে বিক্রি করেছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণেও আলুর উৎপাদন কমেছে। আর এখন কৃষক পর্যায়েই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে করে বাজারে এসে দাম বেড়ে যাচ্ছে।
অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক আসিফ জসিমও দাবি করেন, ‘মাঠপর্যায়ে আলু কিনতে হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৫ টাকায়। আমার স্টোরেজের ধারণক্ষমতার চেয়ে কম আলু আসায় কিছু কিনতে গিয়েছিলাম। এ রকম চড়া দামের কারণে কিনতে পারিনি।’

ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা। কিন্তু বেঁধে দেওয়া দামের অনেক ওপরে গিয়ে খুচরা বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়।
ভরা মৌসুমে আলুর এই দামকে বেশি এবং এর জন্য ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন ক্রেতারা। আলুর ফলন কম এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে আলু বেশি দামে কেনা ও বিক্রি করতে হচ্ছে বলে দাবি ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টদের। যদিও সরকারি হিসাবে আলুর চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেশিই হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আলু খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। তবে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, এক বছর আগে একই দিন ঢাকা মহানগরীতে আলুর কেজি ছিল ২৮ থেকে ৩০ টাকা। অর্থাৎ বর্তমান সময়ের চেয়ে কেজিতে ২০ টাকা কমে আলু কিনতে পেরেছেন ক্রেতারা।
মণিপুরীপাড়া থেকে আগত ক্রেতা লডি মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ঈদের আগে দেখলাম, ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনায় এলে দাম কমে, তাঁরা চলে গেলে দাম বেড়ে যায়।
আলু বিক্রেতা আব্দুল হামিদ বলেন, ‘লাল আলু (কার্ডিনাল) আমাদের কেনা পড়ছে ৪৬ টাকা কেজি, আর সাদা (ডায়মন্ড) আলু ৪৫ টাকা। এক বস্তা আলু থেকে পচা ও ছোট আলু বাদ দিতে হয়। ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায় কিনে আমরা বিক্রি করছি ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়। কোল্ডস্টোরেজের আলু এখনো বের হয়নি। বেশি দামে কেনার কারণে বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
তবে পাইকারি পর্যায়ে আলু ৪২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আলু সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মক্কা ট্রেডার্সের বিক্রেতা মো. সোহেল।
এদিকে কৃষকের কাছ থেকে আলু বেশি দামে কেনার কারণে দাম বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতা আবু সাঈদ। তিনি বলেন, ৩৬ টাকায় কৃষকের কাছ থেকেই কিনতে হচ্ছে। দাম বেশি তো হবেই।
তবে ভিন্ন কথা বলছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চাহিদার তুলনায় দেশে আলুর উৎপাদন বেশি জানিয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে প্রায় ১ কোটি টন আলু উৎপাদিত হয়। বিপরীতে আলুর চাহিদা ৭০ থেকে ৮০ লাখ টন।
বাংলাদেশ কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার আলুর ফলন কম হয়েছে। কেউ কেউ বেশি দাম পেতে আগেই আলু উঠিয়ে বিক্রি করেছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণেও আলুর উৎপাদন কমেছে। আর এখন কৃষক পর্যায়েই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে করে বাজারে এসে দাম বেড়ে যাচ্ছে।
অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক আসিফ জসিমও দাবি করেন, ‘মাঠপর্যায়ে আলু কিনতে হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৫ টাকায়। আমার স্টোরেজের ধারণক্ষমতার চেয়ে কম আলু আসায় কিছু কিনতে গিয়েছিলাম। এ রকম চড়া দামের কারণে কিনতে পারিনি।’
আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা। কিন্তু বেঁধে দেওয়া দামের অনেক ওপরে গিয়ে খুচরা বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়।
ভরা মৌসুমে আলুর এই দামকে বেশি এবং এর জন্য ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন ক্রেতারা। আলুর ফলন কম এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে আলু বেশি দামে কেনা ও বিক্রি করতে হচ্ছে বলে দাবি ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টদের। যদিও সরকারি হিসাবে আলুর চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেশিই হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আলু খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। তবে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, এক বছর আগে একই দিন ঢাকা মহানগরীতে আলুর কেজি ছিল ২৮ থেকে ৩০ টাকা। অর্থাৎ বর্তমান সময়ের চেয়ে কেজিতে ২০ টাকা কমে আলু কিনতে পেরেছেন ক্রেতারা।
মণিপুরীপাড়া থেকে আগত ক্রেতা লডি মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ঈদের আগে দেখলাম, ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনায় এলে দাম কমে, তাঁরা চলে গেলে দাম বেড়ে যায়।
আলু বিক্রেতা আব্দুল হামিদ বলেন, ‘লাল আলু (কার্ডিনাল) আমাদের কেনা পড়ছে ৪৬ টাকা কেজি, আর সাদা (ডায়মন্ড) আলু ৪৫ টাকা। এক বস্তা আলু থেকে পচা ও ছোট আলু বাদ দিতে হয়। ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায় কিনে আমরা বিক্রি করছি ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়। কোল্ডস্টোরেজের আলু এখনো বের হয়নি। বেশি দামে কেনার কারণে বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
তবে পাইকারি পর্যায়ে আলু ৪২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আলু সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মক্কা ট্রেডার্সের বিক্রেতা মো. সোহেল।
এদিকে কৃষকের কাছ থেকে আলু বেশি দামে কেনার কারণে দাম বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতা আবু সাঈদ। তিনি বলেন, ৩৬ টাকায় কৃষকের কাছ থেকেই কিনতে হচ্ছে। দাম বেশি তো হবেই।
তবে ভিন্ন কথা বলছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চাহিদার তুলনায় দেশে আলুর উৎপাদন বেশি জানিয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে প্রায় ১ কোটি টন আলু উৎপাদিত হয়। বিপরীতে আলুর চাহিদা ৭০ থেকে ৮০ লাখ টন।
বাংলাদেশ কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার আলুর ফলন কম হয়েছে। কেউ কেউ বেশি দাম পেতে আগেই আলু উঠিয়ে বিক্রি করেছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণেও আলুর উৎপাদন কমেছে। আর এখন কৃষক পর্যায়েই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে করে বাজারে এসে দাম বেড়ে যাচ্ছে।
অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক আসিফ জসিমও দাবি করেন, ‘মাঠপর্যায়ে আলু কিনতে হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৫ টাকায়। আমার স্টোরেজের ধারণক্ষমতার চেয়ে কম আলু আসায় কিছু কিনতে গিয়েছিলাম। এ রকম চড়া দামের কারণে কিনতে পারিনি।’

ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা। কিন্তু বেঁধে দেওয়া দামের অনেক ওপরে গিয়ে খুচরা বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়।
ভরা মৌসুমে আলুর এই দামকে বেশি এবং এর জন্য ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন ক্রেতারা। আলুর ফলন কম এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে আলু বেশি দামে কেনা ও বিক্রি করতে হচ্ছে বলে দাবি ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টদের। যদিও সরকারি হিসাবে আলুর চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেশিই হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আলু খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। তবে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, এক বছর আগে একই দিন ঢাকা মহানগরীতে আলুর কেজি ছিল ২৮ থেকে ৩০ টাকা। অর্থাৎ বর্তমান সময়ের চেয়ে কেজিতে ২০ টাকা কমে আলু কিনতে পেরেছেন ক্রেতারা।
মণিপুরীপাড়া থেকে আগত ক্রেতা লডি মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ঈদের আগে দেখলাম, ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনায় এলে দাম কমে, তাঁরা চলে গেলে দাম বেড়ে যায়।
আলু বিক্রেতা আব্দুল হামিদ বলেন, ‘লাল আলু (কার্ডিনাল) আমাদের কেনা পড়ছে ৪৬ টাকা কেজি, আর সাদা (ডায়মন্ড) আলু ৪৫ টাকা। এক বস্তা আলু থেকে পচা ও ছোট আলু বাদ দিতে হয়। ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায় কিনে আমরা বিক্রি করছি ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়। কোল্ডস্টোরেজের আলু এখনো বের হয়নি। বেশি দামে কেনার কারণে বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
তবে পাইকারি পর্যায়ে আলু ৪২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আলু সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মক্কা ট্রেডার্সের বিক্রেতা মো. সোহেল।
এদিকে কৃষকের কাছ থেকে আলু বেশি দামে কেনার কারণে দাম বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতা আবু সাঈদ। তিনি বলেন, ৩৬ টাকায় কৃষকের কাছ থেকেই কিনতে হচ্ছে। দাম বেশি তো হবেই।
তবে ভিন্ন কথা বলছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চাহিদার তুলনায় দেশে আলুর উৎপাদন বেশি জানিয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে প্রায় ১ কোটি টন আলু উৎপাদিত হয়। বিপরীতে আলুর চাহিদা ৭০ থেকে ৮০ লাখ টন।
বাংলাদেশ কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার আলুর ফলন কম হয়েছে। কেউ কেউ বেশি দাম পেতে আগেই আলু উঠিয়ে বিক্রি করেছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণেও আলুর উৎপাদন কমেছে। আর এখন কৃষক পর্যায়েই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে করে বাজারে এসে দাম বেড়ে যাচ্ছে।
অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক আসিফ জসিমও দাবি করেন, ‘মাঠপর্যায়ে আলু কিনতে হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৫ টাকায়। আমার স্টোরেজের ধারণক্ষমতার চেয়ে কম আলু আসায় কিছু কিনতে গিয়েছিলাম। এ রকম চড়া দামের কারণে কিনতে পারিনি।’

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা
১৭ এপ্রিল ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা
১৭ এপ্রিল ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা
১৭ এপ্রিল ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

ভরা মৌসুমেও বাজারে চড়া দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও খুচরায় প্রতি কেজির দাম উঠেছে ৫০ টাকা; যা সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় ২১ টাকা বেশি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। এতে প্রতি কেজি আলুর দাম নির্ধারণ করা হয় ২৮ টাকা ৫৫ পয়সা
১৭ এপ্রিল ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে