নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাজাহানপুরের কম দামে মাংস বিক্রেতা মো. খলিলুর রহমান ও তাঁর সন্তানদের হত্যার হুমকিদাতা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসার প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গ্রেপ্তারকৃতরা তাঁর নাম ব্যবহার করে এ হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংস্থার মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
গতকাল শনিবার রাতে র্যাব-৩ ও র্যাব-৪-এর যৌথ অভিযানে ঢাকার আশুলিয়া থেকে খলিলকে হুমকিদাতা দুজনকে আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন—মো. নুরুল হক (৬৭) এবং তাঁর অন্যতম সহযোগী মোহাম্মদ ইমন (২২)। তাঁরা দুজনেই হুমকির কথা স্বীকার করেছেন। নুরুল হকের নির্দেশে ইমন এই হুমকি দেন।
র্যাব কর্মকর্তা খন্দকার আল মঈন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত নুরুল হক দীর্ঘদিন থেকে আশুলিয়ার পাথালিয়া ইউনিয়নের চারিগ্রাম এলাকায় ডিশ ও ইন্টারনেট লাইনের ব্যবসা করেন। এ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল। কিছুদিন আগে এক ব্যক্তি মাংস ব্যবসায়ী খলিলের ফোন নম্বর দেন নুরুলকে। তিনি নুরুলকে বুদ্ধি শিখিয়ে দেন, নুরুল যেন তাঁর প্রতিপক্ষের নাম দিয়ে খলিলকে হত্যার হুমকি দেন। তাহলে তাঁকে আর ডিশ ব্যবসায় ঝামেলা করতে পারবে না।
এরপর নুরুল হক ১৮ জানুয়ারি ব্যবসায়ী খলিলকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি এবং কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাঁকে হত্যার হুমকি দেন। গ্রেপ্তারকৃত নুরুল হক মাংস ব্যবসায়ী খলিলকে হত্যার হুমকি দেওয়ার সময় চাঁদা দাবির পাশাপাশি তাঁর ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষ সেলিমের নাম উল্লেখ করেন।
পরবর্তী সময় একই দিনে গ্রেপ্তারকৃত নুরুল অপর একটি ফোন দিয়ে ইমনকেও মাংস ব্যবসায়ী খলিলকে গালাগালি করতে বলেন। গ্রেপ্তারকৃত ইমন নুরুলের কথামতো খলিলকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন এবং তাঁকে দুই দিনের মধ্যে হত্যা করবেন বলে গুলি ও পিস্তল রেডি করে রেখেছেন বলে জানান।
এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ইমন খলিলের মোবাইল ফোনে পিস্তল, গুলি, রামদা এবং মাথা কাটা লাশের ছবি পাঠিয়ে ভয়ভীতি দেখান। পরবর্তীকালে হুমকি প্রদানকৃত মোবাইল ও সিম কার্ডটি পানিতে ফেলে দেন।
গ্রেপ্তারকৃত নুরুলের নামে ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানায় হত্যার হুমকি, চাঁদাবাজি, মারামারিসহ বিভিন্ন অপরাধে চারটির বেশি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ইমন দীর্ঘদিন যাবৎ নুরুলের ডিশের ব্যবসার কাজে সহায়তা করতেন।
গত ১৯ নভেম্বর রাজধানীর শাজাহানপুরের মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান তাঁর ‘খলিল গোশত বিতানে’ ৫৯৫ টাকায় প্রতি কেজি মাংস বিক্রি শুরু করেন। যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলে। খলিলের দেখাদেখি আরও কিছু মাংস ব্যবসায়ী প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি করেন।
পরবর্তী সময় গত ২২ ডিসেম্বর ভোক্তা-অধিদপ্তর, মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন সম্মিলিত বৈঠক করে ৬৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এমন সিদ্ধান্তে বাজারে ফিরে আসে স্বস্তি।
এ সময় যেসব মাংস ব্যবসায়ী ন্যায্যমূল্যে মাংস বিক্রি করেন, মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ীরা তাঁদের বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করতে থাকে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে রাজশাহীর বাঘার আড়ানি হাটে ন্যায্যমূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করায় একজন মাংস ব্যবসায়ী খুন হওয়ার ঘটনা ঘটে।
১৮ জানুয়ারি মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানের মোবাইল ফোনে অপর একটি মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি এবং কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাঁকে ও তাঁর ছেলেকে দুই দিনের মধ্যে গুলি করে হত্যার হুমকিসহ অকথ্য ভাষায় গালাগাল করা হয়। এ ছাড়া খলিল এবং তাঁর ছেলেকে হত্যা করার জন্য গুলি ও পিস্তল রেডি করা হয়েছে জানিয়ে তাঁর মোবাইল ফোনে পিস্তল, গুলি, রামদা এবং মাথা ছাড়া লাশের ছবি পাঠিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হয়। এই ঘটনায় ২০ জানুয়ারি শাজাহানপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

রাজধানীর শাজাহানপুরের কম দামে মাংস বিক্রেতা মো. খলিলুর রহমান ও তাঁর সন্তানদের হত্যার হুমকিদাতা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসার প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গ্রেপ্তারকৃতরা তাঁর নাম ব্যবহার করে এ হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংস্থার মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
গতকাল শনিবার রাতে র্যাব-৩ ও র্যাব-৪-এর যৌথ অভিযানে ঢাকার আশুলিয়া থেকে খলিলকে হুমকিদাতা দুজনকে আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন—মো. নুরুল হক (৬৭) এবং তাঁর অন্যতম সহযোগী মোহাম্মদ ইমন (২২)। তাঁরা দুজনেই হুমকির কথা স্বীকার করেছেন। নুরুল হকের নির্দেশে ইমন এই হুমকি দেন।
র্যাব কর্মকর্তা খন্দকার আল মঈন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত নুরুল হক দীর্ঘদিন থেকে আশুলিয়ার পাথালিয়া ইউনিয়নের চারিগ্রাম এলাকায় ডিশ ও ইন্টারনেট লাইনের ব্যবসা করেন। এ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল। কিছুদিন আগে এক ব্যক্তি মাংস ব্যবসায়ী খলিলের ফোন নম্বর দেন নুরুলকে। তিনি নুরুলকে বুদ্ধি শিখিয়ে দেন, নুরুল যেন তাঁর প্রতিপক্ষের নাম দিয়ে খলিলকে হত্যার হুমকি দেন। তাহলে তাঁকে আর ডিশ ব্যবসায় ঝামেলা করতে পারবে না।
এরপর নুরুল হক ১৮ জানুয়ারি ব্যবসায়ী খলিলকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি এবং কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাঁকে হত্যার হুমকি দেন। গ্রেপ্তারকৃত নুরুল হক মাংস ব্যবসায়ী খলিলকে হত্যার হুমকি দেওয়ার সময় চাঁদা দাবির পাশাপাশি তাঁর ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষ সেলিমের নাম উল্লেখ করেন।
পরবর্তী সময় একই দিনে গ্রেপ্তারকৃত নুরুল অপর একটি ফোন দিয়ে ইমনকেও মাংস ব্যবসায়ী খলিলকে গালাগালি করতে বলেন। গ্রেপ্তারকৃত ইমন নুরুলের কথামতো খলিলকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন এবং তাঁকে দুই দিনের মধ্যে হত্যা করবেন বলে গুলি ও পিস্তল রেডি করে রেখেছেন বলে জানান।
এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ইমন খলিলের মোবাইল ফোনে পিস্তল, গুলি, রামদা এবং মাথা কাটা লাশের ছবি পাঠিয়ে ভয়ভীতি দেখান। পরবর্তীকালে হুমকি প্রদানকৃত মোবাইল ও সিম কার্ডটি পানিতে ফেলে দেন।
গ্রেপ্তারকৃত নুরুলের নামে ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানায় হত্যার হুমকি, চাঁদাবাজি, মারামারিসহ বিভিন্ন অপরাধে চারটির বেশি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ইমন দীর্ঘদিন যাবৎ নুরুলের ডিশের ব্যবসার কাজে সহায়তা করতেন।
গত ১৯ নভেম্বর রাজধানীর শাজাহানপুরের মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান তাঁর ‘খলিল গোশত বিতানে’ ৫৯৫ টাকায় প্রতি কেজি মাংস বিক্রি শুরু করেন। যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলে। খলিলের দেখাদেখি আরও কিছু মাংস ব্যবসায়ী প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি করেন।
পরবর্তী সময় গত ২২ ডিসেম্বর ভোক্তা-অধিদপ্তর, মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন সম্মিলিত বৈঠক করে ৬৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এমন সিদ্ধান্তে বাজারে ফিরে আসে স্বস্তি।
এ সময় যেসব মাংস ব্যবসায়ী ন্যায্যমূল্যে মাংস বিক্রি করেন, মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ীরা তাঁদের বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করতে থাকে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে রাজশাহীর বাঘার আড়ানি হাটে ন্যায্যমূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করায় একজন মাংস ব্যবসায়ী খুন হওয়ার ঘটনা ঘটে।
১৮ জানুয়ারি মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানের মোবাইল ফোনে অপর একটি মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি এবং কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাঁকে ও তাঁর ছেলেকে দুই দিনের মধ্যে গুলি করে হত্যার হুমকিসহ অকথ্য ভাষায় গালাগাল করা হয়। এ ছাড়া খলিল এবং তাঁর ছেলেকে হত্যা করার জন্য গুলি ও পিস্তল রেডি করা হয়েছে জানিয়ে তাঁর মোবাইল ফোনে পিস্তল, গুলি, রামদা এবং মাথা ছাড়া লাশের ছবি পাঠিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হয়। এই ঘটনায় ২০ জানুয়ারি শাজাহানপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাজাহানপুরের কম দামে মাংস বিক্রেতা মো. খলিলুর রহমান ও তাঁর সন্তানদের হত্যার হুমকিদাতা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসার প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গ্রেপ্তারকৃতরা তাঁর নাম ব্যবহার করে এ হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংস্থার মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
গতকাল শনিবার রাতে র্যাব-৩ ও র্যাব-৪-এর যৌথ অভিযানে ঢাকার আশুলিয়া থেকে খলিলকে হুমকিদাতা দুজনকে আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন—মো. নুরুল হক (৬৭) এবং তাঁর অন্যতম সহযোগী মোহাম্মদ ইমন (২২)। তাঁরা দুজনেই হুমকির কথা স্বীকার করেছেন। নুরুল হকের নির্দেশে ইমন এই হুমকি দেন।
র্যাব কর্মকর্তা খন্দকার আল মঈন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত নুরুল হক দীর্ঘদিন থেকে আশুলিয়ার পাথালিয়া ইউনিয়নের চারিগ্রাম এলাকায় ডিশ ও ইন্টারনেট লাইনের ব্যবসা করেন। এ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল। কিছুদিন আগে এক ব্যক্তি মাংস ব্যবসায়ী খলিলের ফোন নম্বর দেন নুরুলকে। তিনি নুরুলকে বুদ্ধি শিখিয়ে দেন, নুরুল যেন তাঁর প্রতিপক্ষের নাম দিয়ে খলিলকে হত্যার হুমকি দেন। তাহলে তাঁকে আর ডিশ ব্যবসায় ঝামেলা করতে পারবে না।
এরপর নুরুল হক ১৮ জানুয়ারি ব্যবসায়ী খলিলকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি এবং কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাঁকে হত্যার হুমকি দেন। গ্রেপ্তারকৃত নুরুল হক মাংস ব্যবসায়ী খলিলকে হত্যার হুমকি দেওয়ার সময় চাঁদা দাবির পাশাপাশি তাঁর ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষ সেলিমের নাম উল্লেখ করেন।
পরবর্তী সময় একই দিনে গ্রেপ্তারকৃত নুরুল অপর একটি ফোন দিয়ে ইমনকেও মাংস ব্যবসায়ী খলিলকে গালাগালি করতে বলেন। গ্রেপ্তারকৃত ইমন নুরুলের কথামতো খলিলকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন এবং তাঁকে দুই দিনের মধ্যে হত্যা করবেন বলে গুলি ও পিস্তল রেডি করে রেখেছেন বলে জানান।
এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ইমন খলিলের মোবাইল ফোনে পিস্তল, গুলি, রামদা এবং মাথা কাটা লাশের ছবি পাঠিয়ে ভয়ভীতি দেখান। পরবর্তীকালে হুমকি প্রদানকৃত মোবাইল ও সিম কার্ডটি পানিতে ফেলে দেন।
গ্রেপ্তারকৃত নুরুলের নামে ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানায় হত্যার হুমকি, চাঁদাবাজি, মারামারিসহ বিভিন্ন অপরাধে চারটির বেশি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ইমন দীর্ঘদিন যাবৎ নুরুলের ডিশের ব্যবসার কাজে সহায়তা করতেন।
গত ১৯ নভেম্বর রাজধানীর শাজাহানপুরের মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান তাঁর ‘খলিল গোশত বিতানে’ ৫৯৫ টাকায় প্রতি কেজি মাংস বিক্রি শুরু করেন। যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলে। খলিলের দেখাদেখি আরও কিছু মাংস ব্যবসায়ী প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি করেন।
পরবর্তী সময় গত ২২ ডিসেম্বর ভোক্তা-অধিদপ্তর, মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন সম্মিলিত বৈঠক করে ৬৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এমন সিদ্ধান্তে বাজারে ফিরে আসে স্বস্তি।
এ সময় যেসব মাংস ব্যবসায়ী ন্যায্যমূল্যে মাংস বিক্রি করেন, মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ীরা তাঁদের বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করতে থাকে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে রাজশাহীর বাঘার আড়ানি হাটে ন্যায্যমূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করায় একজন মাংস ব্যবসায়ী খুন হওয়ার ঘটনা ঘটে।
১৮ জানুয়ারি মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানের মোবাইল ফোনে অপর একটি মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি এবং কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাঁকে ও তাঁর ছেলেকে দুই দিনের মধ্যে গুলি করে হত্যার হুমকিসহ অকথ্য ভাষায় গালাগাল করা হয়। এ ছাড়া খলিল এবং তাঁর ছেলেকে হত্যা করার জন্য গুলি ও পিস্তল রেডি করা হয়েছে জানিয়ে তাঁর মোবাইল ফোনে পিস্তল, গুলি, রামদা এবং মাথা ছাড়া লাশের ছবি পাঠিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হয়। এই ঘটনায় ২০ জানুয়ারি শাজাহানপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

রাজধানীর শাজাহানপুরের কম দামে মাংস বিক্রেতা মো. খলিলুর রহমান ও তাঁর সন্তানদের হত্যার হুমকিদাতা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। ডিশ ও ইন্টারনেট ব্যবসার প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গ্রেপ্তারকৃতরা তাঁর নাম ব্যবহার করে এ হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংস্থার মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
গতকাল শনিবার রাতে র্যাব-৩ ও র্যাব-৪-এর যৌথ অভিযানে ঢাকার আশুলিয়া থেকে খলিলকে হুমকিদাতা দুজনকে আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন—মো. নুরুল হক (৬৭) এবং তাঁর অন্যতম সহযোগী মোহাম্মদ ইমন (২২)। তাঁরা দুজনেই হুমকির কথা স্বীকার করেছেন। নুরুল হকের নির্দেশে ইমন এই হুমকি দেন।
র্যাব কর্মকর্তা খন্দকার আল মঈন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত নুরুল হক দীর্ঘদিন থেকে আশুলিয়ার পাথালিয়া ইউনিয়নের চারিগ্রাম এলাকায় ডিশ ও ইন্টারনেট লাইনের ব্যবসা করেন। এ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল। কিছুদিন আগে এক ব্যক্তি মাংস ব্যবসায়ী খলিলের ফোন নম্বর দেন নুরুলকে। তিনি নুরুলকে বুদ্ধি শিখিয়ে দেন, নুরুল যেন তাঁর প্রতিপক্ষের নাম দিয়ে খলিলকে হত্যার হুমকি দেন। তাহলে তাঁকে আর ডিশ ব্যবসায় ঝামেলা করতে পারবে না।
এরপর নুরুল হক ১৮ জানুয়ারি ব্যবসায়ী খলিলকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি এবং কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাঁকে হত্যার হুমকি দেন। গ্রেপ্তারকৃত নুরুল হক মাংস ব্যবসায়ী খলিলকে হত্যার হুমকি দেওয়ার সময় চাঁদা দাবির পাশাপাশি তাঁর ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষ সেলিমের নাম উল্লেখ করেন।
পরবর্তী সময় একই দিনে গ্রেপ্তারকৃত নুরুল অপর একটি ফোন দিয়ে ইমনকেও মাংস ব্যবসায়ী খলিলকে গালাগালি করতে বলেন। গ্রেপ্তারকৃত ইমন নুরুলের কথামতো খলিলকে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন এবং তাঁকে দুই দিনের মধ্যে হত্যা করবেন বলে গুলি ও পিস্তল রেডি করে রেখেছেন বলে জানান।
এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ইমন খলিলের মোবাইল ফোনে পিস্তল, গুলি, রামদা এবং মাথা কাটা লাশের ছবি পাঠিয়ে ভয়ভীতি দেখান। পরবর্তীকালে হুমকি প্রদানকৃত মোবাইল ও সিম কার্ডটি পানিতে ফেলে দেন।
গ্রেপ্তারকৃত নুরুলের নামে ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানায় হত্যার হুমকি, চাঁদাবাজি, মারামারিসহ বিভিন্ন অপরাধে চারটির বেশি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ইমন দীর্ঘদিন যাবৎ নুরুলের ডিশের ব্যবসার কাজে সহায়তা করতেন।
গত ১৯ নভেম্বর রাজধানীর শাজাহানপুরের মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান তাঁর ‘খলিল গোশত বিতানে’ ৫৯৫ টাকায় প্রতি কেজি মাংস বিক্রি শুরু করেন। যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলে। খলিলের দেখাদেখি আরও কিছু মাংস ব্যবসায়ী প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি করেন।
পরবর্তী সময় গত ২২ ডিসেম্বর ভোক্তা-অধিদপ্তর, মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন সম্মিলিত বৈঠক করে ৬৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এমন সিদ্ধান্তে বাজারে ফিরে আসে স্বস্তি।
এ সময় যেসব মাংস ব্যবসায়ী ন্যায্যমূল্যে মাংস বিক্রি করেন, মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ীরা তাঁদের বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করতে থাকে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে রাজশাহীর বাঘার আড়ানি হাটে ন্যায্যমূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করায় একজন মাংস ব্যবসায়ী খুন হওয়ার ঘটনা ঘটে।
১৮ জানুয়ারি মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানের মোবাইল ফোনে অপর একটি মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি এবং কম দামে মাংস বিক্রি করলে তাঁকে ও তাঁর ছেলেকে দুই দিনের মধ্যে গুলি করে হত্যার হুমকিসহ অকথ্য ভাষায় গালাগাল করা হয়। এ ছাড়া খলিল এবং তাঁর ছেলেকে হত্যা করার জন্য গুলি ও পিস্তল রেডি করা হয়েছে জানিয়ে তাঁর মোবাইল ফোনে পিস্তল, গুলি, রামদা এবং মাথা ছাড়া লাশের ছবি পাঠিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হয়। এই ঘটনায় ২০ জানুয়ারি শাজাহানপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

রাজধানীর শাজাহানপুরের কম দামে মাংস বিক্রেতা মো. খলিলুর রহমান ও তাঁর সন্তানদের হত্যার হুমকিদাতা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংস্থার মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান...
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

রাজধানীর শাজাহানপুরের কম দামে মাংস বিক্রেতা মো. খলিলুর রহমান ও তাঁর সন্তানদের হত্যার হুমকিদাতা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংস্থার মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান...
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

রাজধানীর শাজাহানপুরের কম দামে মাংস বিক্রেতা মো. খলিলুর রহমান ও তাঁর সন্তানদের হত্যার হুমকিদাতা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংস্থার মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান...
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

রাজধানীর শাজাহানপুরের কম দামে মাংস বিক্রেতা মো. খলিলুর রহমান ও তাঁর সন্তানদের হত্যার হুমকিদাতা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংস্থার মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান...
২৮ জানুয়ারি ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে