জাহিদুল ইসলাম, ঢাকা

বিশেষ সুবিধায় কূটনীতিকদের নামে মদ এনে, অনিয়মে বিক্রি করায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা। পাঁচ বছর ধরে চলে এ অনিয়ম। ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের আওতায় আনা এসব মদ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সাধারণ ক্রেতার কাছে বিক্রি করা হয়েছে। আর এ কাজের নেতৃত্বে নাম এসেছে মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের। যদিও এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে প্রতিষ্ঠানটি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের শুল্ক বিভাগের এক তদন্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জানা যায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি নিয়ে বিদেশি কূটনীতিক ছাড়াও বিশেষ সুবিধাভোগী বিদেশি নাগরিক কূটনৈতিক বন্ডেড ওয়্যারহাউস থেকে ফুড স্টাফ (মদ, সিগারেট ও মদজাতীয় পণ্য) এবং অন্যান্য জিনিসপত্র শুল্কমুক্ত সুবিধায় কিনতে পারেন। কিন্তু লাইসেন্সপ্রাপ্ত কূটনৈতিক বন্ডেড ওয়্যারহাউস এই সুযোগের অপব্যবহার ও অনিয়ম করেছে। এতে প্রতিবছর সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠায় তদন্ত শুরু করে কাস্টমস মূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা কমিশনারেট। সংস্থাটির করা তদন্তে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ বছরে প্রায় ৫৮ লাখ লিটার মদ ও প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে। কিন্তু ডিপ্লোম্যাটিক বন্ড সুবিধায় আমদানি করা এ মদ ও সিগারেট নিয়ম মেনে বিক্রি করা হয়নি। কোন নন-প্রিভিলেজড পারসন ও নন-ডিপ্লোম্যাটিক ব্যক্তির কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়েছে, তারও কোনো সঠিক তথ্য নেই। আবার কিছু পণ্য বিক্রির তথ্য থাকলেও তাতেও দেয়া হয়েছে গোঁজামিল। এতে সরকার ২৪৯ কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরীক্ষা শেষ করতে কাগজপত্র চেয়ে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে কয়েকবার চিঠি দেয়া হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কোনো কাগজপত্র সরবরাহ করা হয়নি। পরে কাস্টমস কর্মকর্তারা প্রতিষ্ঠানের ইন-টু-বন্ড ও এক্স-টু-বন্ড রেজিস্টারের তথ্য পর্যালোচনা করেন। যাতে দেখা যায় ইন-টু-বন্ড ও এক্স-টু-বন্ড রেজিস্টারে একই নম্বরে একাধিক পণ্য এন্ট্রি করা হয়েছে।
আমদানি করা পণ্য ইন-টু-বন্ড রেজিস্টারে এন্ট্রি পাওয়া গেলেও বিক্রি করা পণ্যের ক্ষেত্রে রয়েছে গরমিল। বিক্রির তথ্য লুকাতে প্রতিষ্ঠান বিপুলসংখ্যক রেজিস্টার তৈরি করে রেখেছে। তবে যেসব নন-ডিপ্লোম্যাটিক ও নন-প্রিভিলেজড পারসন এবং প্রতিষ্ঠানের কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়েছে, তাদের কোনো পাসবুক দেখাতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইস্যু করা এসব পাসবুকের তালিকা চেয়ে বারবার চিঠি দেয়া হলেও তা সরবরাহ করা হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওরাল বিজনেস ইন্টেলিজেন্স সফটওয়্যারের আমদানি তথ্যমতে প্রতিষ্ঠানটি ২০১৬ সালে ৯৬টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় ১৫ লাখ লিটার মদ এবং প্রায় ৪৫৬ কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর প্রায় সাড়ে ৬৭ কোটি টাকা। ২০১৭ সালে ৮২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ লিটার মদ আমদানি করা হয়েছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর প্রায় ৫০ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে ৭৩টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে সাড়ে ১০ লাখ লিটার মদ ও সাড়ে ৭ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে। যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর সাড়ে ৪৪ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে ৪৮টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ৭ লাখ লিটার মদ ও সাড়ে ১০ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর ২৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালে ৭২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১২ লাখ লিটার মদ আমদানি করেছে, যাতে শুল্ককর প্রায় ৫৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ পাঁচ বছরে প্রতিষ্ঠানটি ৩৭১টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৫৭ লাখ ৮৫ হাজার ৫৬৩ লিটার মদ ও ১৮ হাজার ৬৯০ কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর ২৪৯ কোটি ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৮১২ টাকা।
এনবিআর সূত্র জানায়, ডিপ্লোম্যাটিক বন্ড সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বিশেষ করে বন্ড সুবিধায় আমদানি করা সিগারেট, মদ ও অ্যালকোহল-জাতীয় পণ্য আমদানি করা হয়। কিন্তু এসব পণ্য কোথায়, কাদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে, তার কোনো সঠিক হিসাব থাকে না। মূলত শুল্ককর ফাঁকি দিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিক হিসাব দেয় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব সিগারেট, মদ ও মাদক-জাতীয় পণ্য বিক্রি করে দেয়া হয় খোলাবাজারে।
এ বিষয়ে টস বন্ডের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাস্টমস মূল্যায়ন টিম এই নিরীক্ষা করেছে। তাদের নিরীক্ষায় তারা আমদানির তথ্য দেখেছেন কিন্তু বিক্রির কোনো হিসাব দেখেননি। তারা যে পণ্য আমদানি করা হয়েছে তার ওপর শুল্ক ধরেছে। আমাদের বিক্রির তথ্য তারা দেখতে পারবে না, কারণ এত বই এত রেজিস্টার তারা দেখতে পারবে না। কাস্টমস মূল্যায়ন যে নিরীক্ষা করেছে তারা এর অথরিটি না, এখানে অথরিটি কাস্টমস বন্ড। তারা প্রতিবছরই নিরীক্ষা করেছে। তারা দেখে যেটা করবে সেটাই হবে।
কোনো ধরনের শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ফাঁকি দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। এখানে কোনো ফাঁকি দেওয়া হয়নি। পণ্য আমদানির পর বন্ড রেজিস্টারে এন্ট্রি করা হয়। বিক্রির পর আবার রেজিস্টারে এন্ট্রি হয়। এতে বন্ড কমিশনারেটের অ্যাসাইন করা এক কর্মকর্তা আমাদের এখানে থাকেন, যিনি তাতে সই করেন। বাইরে বিক্রির সুযোগ নেই।’

বিশেষ সুবিধায় কূটনীতিকদের নামে মদ এনে, অনিয়মে বিক্রি করায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা। পাঁচ বছর ধরে চলে এ অনিয়ম। ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের আওতায় আনা এসব মদ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সাধারণ ক্রেতার কাছে বিক্রি করা হয়েছে। আর এ কাজের নেতৃত্বে নাম এসেছে মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের। যদিও এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে প্রতিষ্ঠানটি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের শুল্ক বিভাগের এক তদন্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জানা যায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি নিয়ে বিদেশি কূটনীতিক ছাড়াও বিশেষ সুবিধাভোগী বিদেশি নাগরিক কূটনৈতিক বন্ডেড ওয়্যারহাউস থেকে ফুড স্টাফ (মদ, সিগারেট ও মদজাতীয় পণ্য) এবং অন্যান্য জিনিসপত্র শুল্কমুক্ত সুবিধায় কিনতে পারেন। কিন্তু লাইসেন্সপ্রাপ্ত কূটনৈতিক বন্ডেড ওয়্যারহাউস এই সুযোগের অপব্যবহার ও অনিয়ম করেছে। এতে প্রতিবছর সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠায় তদন্ত শুরু করে কাস্টমস মূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা কমিশনারেট। সংস্থাটির করা তদন্তে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ বছরে প্রায় ৫৮ লাখ লিটার মদ ও প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে। কিন্তু ডিপ্লোম্যাটিক বন্ড সুবিধায় আমদানি করা এ মদ ও সিগারেট নিয়ম মেনে বিক্রি করা হয়নি। কোন নন-প্রিভিলেজড পারসন ও নন-ডিপ্লোম্যাটিক ব্যক্তির কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়েছে, তারও কোনো সঠিক তথ্য নেই। আবার কিছু পণ্য বিক্রির তথ্য থাকলেও তাতেও দেয়া হয়েছে গোঁজামিল। এতে সরকার ২৪৯ কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরীক্ষা শেষ করতে কাগজপত্র চেয়ে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে কয়েকবার চিঠি দেয়া হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কোনো কাগজপত্র সরবরাহ করা হয়নি। পরে কাস্টমস কর্মকর্তারা প্রতিষ্ঠানের ইন-টু-বন্ড ও এক্স-টু-বন্ড রেজিস্টারের তথ্য পর্যালোচনা করেন। যাতে দেখা যায় ইন-টু-বন্ড ও এক্স-টু-বন্ড রেজিস্টারে একই নম্বরে একাধিক পণ্য এন্ট্রি করা হয়েছে।
আমদানি করা পণ্য ইন-টু-বন্ড রেজিস্টারে এন্ট্রি পাওয়া গেলেও বিক্রি করা পণ্যের ক্ষেত্রে রয়েছে গরমিল। বিক্রির তথ্য লুকাতে প্রতিষ্ঠান বিপুলসংখ্যক রেজিস্টার তৈরি করে রেখেছে। তবে যেসব নন-ডিপ্লোম্যাটিক ও নন-প্রিভিলেজড পারসন এবং প্রতিষ্ঠানের কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়েছে, তাদের কোনো পাসবুক দেখাতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইস্যু করা এসব পাসবুকের তালিকা চেয়ে বারবার চিঠি দেয়া হলেও তা সরবরাহ করা হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওরাল বিজনেস ইন্টেলিজেন্স সফটওয়্যারের আমদানি তথ্যমতে প্রতিষ্ঠানটি ২০১৬ সালে ৯৬টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় ১৫ লাখ লিটার মদ এবং প্রায় ৪৫৬ কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর প্রায় সাড়ে ৬৭ কোটি টাকা। ২০১৭ সালে ৮২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ লিটার মদ আমদানি করা হয়েছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর প্রায় ৫০ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে ৭৩টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে সাড়ে ১০ লাখ লিটার মদ ও সাড়ে ৭ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে। যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর সাড়ে ৪৪ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে ৪৮টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ৭ লাখ লিটার মদ ও সাড়ে ১০ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর ২৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালে ৭২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১২ লাখ লিটার মদ আমদানি করেছে, যাতে শুল্ককর প্রায় ৫৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ পাঁচ বছরে প্রতিষ্ঠানটি ৩৭১টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৫৭ লাখ ৮৫ হাজার ৫৬৩ লিটার মদ ও ১৮ হাজার ৬৯০ কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর ২৪৯ কোটি ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৮১২ টাকা।
এনবিআর সূত্র জানায়, ডিপ্লোম্যাটিক বন্ড সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বিশেষ করে বন্ড সুবিধায় আমদানি করা সিগারেট, মদ ও অ্যালকোহল-জাতীয় পণ্য আমদানি করা হয়। কিন্তু এসব পণ্য কোথায়, কাদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে, তার কোনো সঠিক হিসাব থাকে না। মূলত শুল্ককর ফাঁকি দিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিক হিসাব দেয় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব সিগারেট, মদ ও মাদক-জাতীয় পণ্য বিক্রি করে দেয়া হয় খোলাবাজারে।
এ বিষয়ে টস বন্ডের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাস্টমস মূল্যায়ন টিম এই নিরীক্ষা করেছে। তাদের নিরীক্ষায় তারা আমদানির তথ্য দেখেছেন কিন্তু বিক্রির কোনো হিসাব দেখেননি। তারা যে পণ্য আমদানি করা হয়েছে তার ওপর শুল্ক ধরেছে। আমাদের বিক্রির তথ্য তারা দেখতে পারবে না, কারণ এত বই এত রেজিস্টার তারা দেখতে পারবে না। কাস্টমস মূল্যায়ন যে নিরীক্ষা করেছে তারা এর অথরিটি না, এখানে অথরিটি কাস্টমস বন্ড। তারা প্রতিবছরই নিরীক্ষা করেছে। তারা দেখে যেটা করবে সেটাই হবে।
কোনো ধরনের শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ফাঁকি দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। এখানে কোনো ফাঁকি দেওয়া হয়নি। পণ্য আমদানির পর বন্ড রেজিস্টারে এন্ট্রি করা হয়। বিক্রির পর আবার রেজিস্টারে এন্ট্রি হয়। এতে বন্ড কমিশনারেটের অ্যাসাইন করা এক কর্মকর্তা আমাদের এখানে থাকেন, যিনি তাতে সই করেন। বাইরে বিক্রির সুযোগ নেই।’

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

বিশেষ সুবিধায় কূটনীতিকদের নামে মদ এনে, অনিয়মে বিক্রি করায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা। পাঁচ বছর ধরে চলে এ অনিয়ম। ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের আওতায় আনা এসব মদ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সাধারণ ক্রেতার কাছে বিক্রি করা হয়েছে। আর এ কাজের নেতৃত্বে নাম এসেছে মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের। যদি
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

বিশেষ সুবিধায় কূটনীতিকদের নামে মদ এনে, অনিয়মে বিক্রি করায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা। পাঁচ বছর ধরে চলে এ অনিয়ম। ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের আওতায় আনা এসব মদ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সাধারণ ক্রেতার কাছে বিক্রি করা হয়েছে। আর এ কাজের নেতৃত্বে নাম এসেছে মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের। যদি
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিশেষ সুবিধায় কূটনীতিকদের নামে মদ এনে, অনিয়মে বিক্রি করায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা। পাঁচ বছর ধরে চলে এ অনিয়ম। ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের আওতায় আনা এসব মদ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সাধারণ ক্রেতার কাছে বিক্রি করা হয়েছে। আর এ কাজের নেতৃত্বে নাম এসেছে মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের। যদি
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিশেষ সুবিধায় কূটনীতিকদের নামে মদ এনে, অনিয়মে বিক্রি করায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা। পাঁচ বছর ধরে চলে এ অনিয়ম। ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের আওতায় আনা এসব মদ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সাধারণ ক্রেতার কাছে বিক্রি করা হয়েছে। আর এ কাজের নেতৃত্বে নাম এসেছে মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের। যদি
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে