
বাংলাদেশের দক্ষ কর্মী এবং বিনিয়োগে আগ্রহীদের জন্য দরজা উন্মুক্ত করে দিয়েছে সৌদি আরব। সৌদি আরবে অবকাঠামো, ভবন নির্মাণ, কৃষি, বস্ত্র, মৎস্য শিকার এবং খামারের মতো অসংখ্য বিনিয়োগ খাত রয়েছে। এসবের যে কোনো খাত বাংলাদেশিদের বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত রাখার কথা জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রকাশিত আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নেতাদের সৌদি সফর সামনে রেখে আরব নিউজকে এই খবর জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত রিয়াদের রাষ্ট্রদূত এসা আল-দুহাইলান।
রাষ্ট্রদূত জানান, সৌদি আরবে বাংলাদেশিরা সবচেয়ে বড় প্রবাসী শ্রমিক সম্প্রদায়। দেশটিতে বর্তমানে ২৮ লাখ বাংলাদেশি অবস্থান করছেন এবং বাংলাদেশি শ্রমিকেরা পরিশ্রমী হিসেবে সুপরিচিত।
রাষ্ট্রদূত আল-দুহাইলান বলেন, ‘সৌদি আরবে আপনি যেখানেই যাবেন, সেখানেই বাংলাদেশিদের দেখা পাবেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁরা তাঁদের আয় ও সমৃদ্ধির কথা জানিয়ে সৌদি আরব ও সৌদি জনগণকে ধন্যবাদ জানান। তাঁদের অনেকেই সৌদি আরবের প্রতি অনুগত।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁদের প্রচেষ্টা সম্পর্কে সৌদি আরবের সরকার ও জনগণ ভালো করে জানে। তাঁরা সৌদি আরবের উন্নয়নে অংশ নিচ্ছেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘নিওম’ শহরের মতো বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের জন্য বর্তমানে সৌদি আরবে বিপুল জনশক্তির প্রয়োজন। তাই দেশটির কর্তৃপক্ষ বিদেশির কর্মীদের আরও বেশি বেশি সুযোগ দিচ্ছে। বিশেষ করে পেশাদারদের জন্য।
সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আছে, আমাদের নতুন পরিকাঠামো আছে, আমাদের মেগা প্রকল্প আছে। এর জন্য দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। আমরা বিভিন্ন সেক্টরে সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়ার জন্য সব ধরনের পেশাদারদের স্বাগত জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশিদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করছি। এতে দুই দেশেরই উপকার হবে। আমরা দক্ষ কর্মী পাব এবং বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশও বিনিয়োগ করবে।’
সৌদি আরব ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহের অন্যতম প্রধান উৎস। দেশটিতে পেশাদারদের বেতন আধাদক্ষ কর্মীদের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেশি।
সৌদি আরব ও বাংলাদেশ যখন চলতি বছরের শুরুতে কর্মী নিয়োগ ও দক্ষতা যাচাইকরণ প্রোগ্রাম চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল, তখন আল-দুহাইলান পূর্বাভাস দিয়েছিলেন যে এই প্রকল্পের অধীনে নিযুক্ত ব্যক্তিরা কমপক্ষে দ্বিগুণ উপার্জন করবেন।
রাষ্ট্রদূত আল-দুহাইলান জানান, বাংলাদেশি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতাদের প্রতিনিধিদলটি চলতি মাস কিংবা আগস্টের মধ্যে সৌদি আরব সফর করবেন। সৌদি আরবে চেম্বার অব কমার্স নেতাদের সঙ্গে দেখা করা ছাড়াও তাঁরা সেখানকার বাজারের সুযোগগুলো পর্যবেক্ষণ করবেন।
তিনি বলেন, ‘সৌদি আরবে বিশাল সুযোগ রয়েছে। যেকোনো ক্ষেত্রে সেখানে বাংলাদেশি যে কেউ বিনিয়োগ করতে পারবেন। সৌদি আরবের অবকাঠামো, ভবন নির্মাণ, কৃষি, বস্ত্র, মৎস্য শিকার ও খামারের মতো অসংখ্য বিনিয়োগ খাত রয়েছে।’

বাংলাদেশের দক্ষ কর্মী এবং বিনিয়োগে আগ্রহীদের জন্য দরজা উন্মুক্ত করে দিয়েছে সৌদি আরব। সৌদি আরবে অবকাঠামো, ভবন নির্মাণ, কৃষি, বস্ত্র, মৎস্য শিকার এবং খামারের মতো অসংখ্য বিনিয়োগ খাত রয়েছে। এসবের যে কোনো খাত বাংলাদেশিদের বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত রাখার কথা জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রকাশিত আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নেতাদের সৌদি সফর সামনে রেখে আরব নিউজকে এই খবর জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত রিয়াদের রাষ্ট্রদূত এসা আল-দুহাইলান।
রাষ্ট্রদূত জানান, সৌদি আরবে বাংলাদেশিরা সবচেয়ে বড় প্রবাসী শ্রমিক সম্প্রদায়। দেশটিতে বর্তমানে ২৮ লাখ বাংলাদেশি অবস্থান করছেন এবং বাংলাদেশি শ্রমিকেরা পরিশ্রমী হিসেবে সুপরিচিত।
রাষ্ট্রদূত আল-দুহাইলান বলেন, ‘সৌদি আরবে আপনি যেখানেই যাবেন, সেখানেই বাংলাদেশিদের দেখা পাবেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁরা তাঁদের আয় ও সমৃদ্ধির কথা জানিয়ে সৌদি আরব ও সৌদি জনগণকে ধন্যবাদ জানান। তাঁদের অনেকেই সৌদি আরবের প্রতি অনুগত।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁদের প্রচেষ্টা সম্পর্কে সৌদি আরবের সরকার ও জনগণ ভালো করে জানে। তাঁরা সৌদি আরবের উন্নয়নে অংশ নিচ্ছেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘নিওম’ শহরের মতো বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের জন্য বর্তমানে সৌদি আরবে বিপুল জনশক্তির প্রয়োজন। তাই দেশটির কর্তৃপক্ষ বিদেশির কর্মীদের আরও বেশি বেশি সুযোগ দিচ্ছে। বিশেষ করে পেশাদারদের জন্য।
সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আছে, আমাদের নতুন পরিকাঠামো আছে, আমাদের মেগা প্রকল্প আছে। এর জন্য দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। আমরা বিভিন্ন সেক্টরে সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়ার জন্য সব ধরনের পেশাদারদের স্বাগত জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশিদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করছি। এতে দুই দেশেরই উপকার হবে। আমরা দক্ষ কর্মী পাব এবং বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশও বিনিয়োগ করবে।’
সৌদি আরব ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহের অন্যতম প্রধান উৎস। দেশটিতে পেশাদারদের বেতন আধাদক্ষ কর্মীদের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেশি।
সৌদি আরব ও বাংলাদেশ যখন চলতি বছরের শুরুতে কর্মী নিয়োগ ও দক্ষতা যাচাইকরণ প্রোগ্রাম চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল, তখন আল-দুহাইলান পূর্বাভাস দিয়েছিলেন যে এই প্রকল্পের অধীনে নিযুক্ত ব্যক্তিরা কমপক্ষে দ্বিগুণ উপার্জন করবেন।
রাষ্ট্রদূত আল-দুহাইলান জানান, বাংলাদেশি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতাদের প্রতিনিধিদলটি চলতি মাস কিংবা আগস্টের মধ্যে সৌদি আরব সফর করবেন। সৌদি আরবে চেম্বার অব কমার্স নেতাদের সঙ্গে দেখা করা ছাড়াও তাঁরা সেখানকার বাজারের সুযোগগুলো পর্যবেক্ষণ করবেন।
তিনি বলেন, ‘সৌদি আরবে বিশাল সুযোগ রয়েছে। যেকোনো ক্ষেত্রে সেখানে বাংলাদেশি যে কেউ বিনিয়োগ করতে পারবেন। সৌদি আরবের অবকাঠামো, ভবন নির্মাণ, কৃষি, বস্ত্র, মৎস্য শিকার ও খামারের মতো অসংখ্য বিনিয়োগ খাত রয়েছে।’

বাংলাদেশের দক্ষ কর্মী এবং বিনিয়োগে আগ্রহীদের জন্য দরজা উন্মুক্ত করে দিয়েছে সৌদি আরব। সৌদি আরবে অবকাঠামো, ভবন নির্মাণ, কৃষি, বস্ত্র, মৎস্য শিকার এবং খামারের মতো অসংখ্য বিনিয়োগ খাত রয়েছে। এসবের যে কোনো খাত বাংলাদেশিদের বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত রাখার কথা জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রকাশিত আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নেতাদের সৌদি সফর সামনে রেখে আরব নিউজকে এই খবর জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত রিয়াদের রাষ্ট্রদূত এসা আল-দুহাইলান।
রাষ্ট্রদূত জানান, সৌদি আরবে বাংলাদেশিরা সবচেয়ে বড় প্রবাসী শ্রমিক সম্প্রদায়। দেশটিতে বর্তমানে ২৮ লাখ বাংলাদেশি অবস্থান করছেন এবং বাংলাদেশি শ্রমিকেরা পরিশ্রমী হিসেবে সুপরিচিত।
রাষ্ট্রদূত আল-দুহাইলান বলেন, ‘সৌদি আরবে আপনি যেখানেই যাবেন, সেখানেই বাংলাদেশিদের দেখা পাবেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁরা তাঁদের আয় ও সমৃদ্ধির কথা জানিয়ে সৌদি আরব ও সৌদি জনগণকে ধন্যবাদ জানান। তাঁদের অনেকেই সৌদি আরবের প্রতি অনুগত।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁদের প্রচেষ্টা সম্পর্কে সৌদি আরবের সরকার ও জনগণ ভালো করে জানে। তাঁরা সৌদি আরবের উন্নয়নে অংশ নিচ্ছেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘নিওম’ শহরের মতো বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের জন্য বর্তমানে সৌদি আরবে বিপুল জনশক্তির প্রয়োজন। তাই দেশটির কর্তৃপক্ষ বিদেশির কর্মীদের আরও বেশি বেশি সুযোগ দিচ্ছে। বিশেষ করে পেশাদারদের জন্য।
সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আছে, আমাদের নতুন পরিকাঠামো আছে, আমাদের মেগা প্রকল্প আছে। এর জন্য দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। আমরা বিভিন্ন সেক্টরে সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়ার জন্য সব ধরনের পেশাদারদের স্বাগত জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশিদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করছি। এতে দুই দেশেরই উপকার হবে। আমরা দক্ষ কর্মী পাব এবং বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশও বিনিয়োগ করবে।’
সৌদি আরব ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহের অন্যতম প্রধান উৎস। দেশটিতে পেশাদারদের বেতন আধাদক্ষ কর্মীদের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেশি।
সৌদি আরব ও বাংলাদেশ যখন চলতি বছরের শুরুতে কর্মী নিয়োগ ও দক্ষতা যাচাইকরণ প্রোগ্রাম চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল, তখন আল-দুহাইলান পূর্বাভাস দিয়েছিলেন যে এই প্রকল্পের অধীনে নিযুক্ত ব্যক্তিরা কমপক্ষে দ্বিগুণ উপার্জন করবেন।
রাষ্ট্রদূত আল-দুহাইলান জানান, বাংলাদেশি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতাদের প্রতিনিধিদলটি চলতি মাস কিংবা আগস্টের মধ্যে সৌদি আরব সফর করবেন। সৌদি আরবে চেম্বার অব কমার্স নেতাদের সঙ্গে দেখা করা ছাড়াও তাঁরা সেখানকার বাজারের সুযোগগুলো পর্যবেক্ষণ করবেন।
তিনি বলেন, ‘সৌদি আরবে বিশাল সুযোগ রয়েছে। যেকোনো ক্ষেত্রে সেখানে বাংলাদেশি যে কেউ বিনিয়োগ করতে পারবেন। সৌদি আরবের অবকাঠামো, ভবন নির্মাণ, কৃষি, বস্ত্র, মৎস্য শিকার ও খামারের মতো অসংখ্য বিনিয়োগ খাত রয়েছে।’

বাংলাদেশের দক্ষ কর্মী এবং বিনিয়োগে আগ্রহীদের জন্য দরজা উন্মুক্ত করে দিয়েছে সৌদি আরব। সৌদি আরবে অবকাঠামো, ভবন নির্মাণ, কৃষি, বস্ত্র, মৎস্য শিকার এবং খামারের মতো অসংখ্য বিনিয়োগ খাত রয়েছে। এসবের যে কোনো খাত বাংলাদেশিদের বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত রাখার কথা জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রকাশিত আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নেতাদের সৌদি সফর সামনে রেখে আরব নিউজকে এই খবর জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত রিয়াদের রাষ্ট্রদূত এসা আল-দুহাইলান।
রাষ্ট্রদূত জানান, সৌদি আরবে বাংলাদেশিরা সবচেয়ে বড় প্রবাসী শ্রমিক সম্প্রদায়। দেশটিতে বর্তমানে ২৮ লাখ বাংলাদেশি অবস্থান করছেন এবং বাংলাদেশি শ্রমিকেরা পরিশ্রমী হিসেবে সুপরিচিত।
রাষ্ট্রদূত আল-দুহাইলান বলেন, ‘সৌদি আরবে আপনি যেখানেই যাবেন, সেখানেই বাংলাদেশিদের দেখা পাবেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁরা তাঁদের আয় ও সমৃদ্ধির কথা জানিয়ে সৌদি আরব ও সৌদি জনগণকে ধন্যবাদ জানান। তাঁদের অনেকেই সৌদি আরবের প্রতি অনুগত।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁদের প্রচেষ্টা সম্পর্কে সৌদি আরবের সরকার ও জনগণ ভালো করে জানে। তাঁরা সৌদি আরবের উন্নয়নে অংশ নিচ্ছেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘নিওম’ শহরের মতো বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের জন্য বর্তমানে সৌদি আরবে বিপুল জনশক্তির প্রয়োজন। তাই দেশটির কর্তৃপক্ষ বিদেশির কর্মীদের আরও বেশি বেশি সুযোগ দিচ্ছে। বিশেষ করে পেশাদারদের জন্য।
সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আছে, আমাদের নতুন পরিকাঠামো আছে, আমাদের মেগা প্রকল্প আছে। এর জন্য দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। আমরা বিভিন্ন সেক্টরে সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়ার জন্য সব ধরনের পেশাদারদের স্বাগত জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশিদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করছি। এতে দুই দেশেরই উপকার হবে। আমরা দক্ষ কর্মী পাব এবং বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশও বিনিয়োগ করবে।’
সৌদি আরব ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহের অন্যতম প্রধান উৎস। দেশটিতে পেশাদারদের বেতন আধাদক্ষ কর্মীদের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেশি।
সৌদি আরব ও বাংলাদেশ যখন চলতি বছরের শুরুতে কর্মী নিয়োগ ও দক্ষতা যাচাইকরণ প্রোগ্রাম চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল, তখন আল-দুহাইলান পূর্বাভাস দিয়েছিলেন যে এই প্রকল্পের অধীনে নিযুক্ত ব্যক্তিরা কমপক্ষে দ্বিগুণ উপার্জন করবেন।
রাষ্ট্রদূত আল-দুহাইলান জানান, বাংলাদেশি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতাদের প্রতিনিধিদলটি চলতি মাস কিংবা আগস্টের মধ্যে সৌদি আরব সফর করবেন। সৌদি আরবে চেম্বার অব কমার্স নেতাদের সঙ্গে দেখা করা ছাড়াও তাঁরা সেখানকার বাজারের সুযোগগুলো পর্যবেক্ষণ করবেন।
তিনি বলেন, ‘সৌদি আরবে বিশাল সুযোগ রয়েছে। যেকোনো ক্ষেত্রে সেখানে বাংলাদেশি যে কেউ বিনিয়োগ করতে পারবেন। সৌদি আরবের অবকাঠামো, ভবন নির্মাণ, কৃষি, বস্ত্র, মৎস্য শিকার ও খামারের মতো অসংখ্য বিনিয়োগ খাত রয়েছে।’

ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৩৫ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ ও ভারতের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির (পররাষ্ট্রবিষয়ক) প্রধান শশী থারুর।
শশী থারুর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে চলমান এই সহিংসতা সাধারণ বাংলাদেশিদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে দিচ্ছে। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে থারুর বলেছেন, ‘সহিংসতার কারণে আমাদের দুটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কারণ, যেসব বাংলাদেশি ভারতে আসতে চান, তাঁরাই এখন অভিযোগ করছেন যে আগে যেভাবে সহজে ভিসা পাওয়া যেত, এখন তা পাওয়া যাচ্ছে না।’
থারুর উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতি ভারত সরকারের পক্ষে সাধারণ বাংলাদেশিদের সাহায্য করা কঠিন করে তুলছে।
বাংলাদেশ সরকারকে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে থারুর বলেন, ‘আমি আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে বলব যেন তারা প্রতিবেশীর সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝে। বাজপেয়ি সাহেব পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যেমনটি বলেছিলেন—আমরা আমাদের ভূগোল পরিবর্তন করতে পারি না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
শশী থারুর জানান, নয়াদিল্লি পুরো পরিস্থিতি খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় কর্মকর্তারা সরাসরি বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করতে অনুরোধ জানাবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ ও ভারতের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির (পররাষ্ট্রবিষয়ক) প্রধান শশী থারুর।
শশী থারুর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে চলমান এই সহিংসতা সাধারণ বাংলাদেশিদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে দিচ্ছে। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে থারুর বলেছেন, ‘সহিংসতার কারণে আমাদের দুটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কারণ, যেসব বাংলাদেশি ভারতে আসতে চান, তাঁরাই এখন অভিযোগ করছেন যে আগে যেভাবে সহজে ভিসা পাওয়া যেত, এখন তা পাওয়া যাচ্ছে না।’
থারুর উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতি ভারত সরকারের পক্ষে সাধারণ বাংলাদেশিদের সাহায্য করা কঠিন করে তুলছে।
বাংলাদেশ সরকারকে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে থারুর বলেন, ‘আমি আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে বলব যেন তারা প্রতিবেশীর সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝে। বাজপেয়ি সাহেব পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যেমনটি বলেছিলেন—আমরা আমাদের ভূগোল পরিবর্তন করতে পারি না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
শশী থারুর জানান, নয়াদিল্লি পুরো পরিস্থিতি খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় কর্মকর্তারা সরাসরি বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করতে অনুরোধ জানাবে।’

সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আছে, আমাদের নতুন পরিকাঠামো আছে, আমাদের মেগা প্রকল্প আছে। এর জন্য দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। আমরা বিভিন্ন সেক্টরে সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়ার জন্য সব ধরনের পেশাদারদের স্বাগত জানাই।’
২৫ জুলাই ২০২৩
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেন একে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে দাবি করলেও, রাশিয়া এটিকে আন্তর্জাতিক নৌ নিরাপত্তার জন্য নতুন হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত তেলবাহী ট্যাংকার ‘কেনডিল’-এ ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি প্রথমবারের মতো কৃষ্ণসাগরের বাইরে এবং নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের কোনো ড্রোন হামলা।
ইউক্রেন দাবি করেছে, হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না। ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে জাহাজটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে তারা দাবি করেছেন।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল।
এই ঘটনার পর মস্কো কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বছরের শেষ প্রান্তিকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ভূমধ্যসাগরে রুশ ট্যাংকারে হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের হামলা কিছু বাস্তব লক্ষ্যকে সামনে রেখে করা হয়—যেমন বিমা প্রিমিয়াম বাড়ানো। কিন্তু এতে সরবরাহ ব্যাহত হবে না এবং প্রত্যাশিত ফলও পাওয়া যাবে না। বরং এটি অতিরিক্ত হুমকি তৈরি করবে। আমাদের দেশ এর জবাব দেবে।’
পুতিন আরও বলেন—বেসামরিক অবকাঠামোর ওপর আঘাতের বিষয়েও রাশিয়া চুপ করে থাকবে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সব সময়ই একটি পাল্টা আঘাত ঘটবে।’
বিশ্লেষকদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের এই হামলা যুদ্ধের পরিধিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। একই সঙ্গে পুতিনের পাল্টা জবাবের ঘোষণা ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতকে আরও বিস্তৃত ও অনিশ্চিত করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেন একে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে দাবি করলেও, রাশিয়া এটিকে আন্তর্জাতিক নৌ নিরাপত্তার জন্য নতুন হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত তেলবাহী ট্যাংকার ‘কেনডিল’-এ ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি প্রথমবারের মতো কৃষ্ণসাগরের বাইরে এবং নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের কোনো ড্রোন হামলা।
ইউক্রেন দাবি করেছে, হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না। ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে জাহাজটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে তারা দাবি করেছেন।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল।
এই ঘটনার পর মস্কো কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বছরের শেষ প্রান্তিকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ভূমধ্যসাগরে রুশ ট্যাংকারে হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের হামলা কিছু বাস্তব লক্ষ্যকে সামনে রেখে করা হয়—যেমন বিমা প্রিমিয়াম বাড়ানো। কিন্তু এতে সরবরাহ ব্যাহত হবে না এবং প্রত্যাশিত ফলও পাওয়া যাবে না। বরং এটি অতিরিক্ত হুমকি তৈরি করবে। আমাদের দেশ এর জবাব দেবে।’
পুতিন আরও বলেন—বেসামরিক অবকাঠামোর ওপর আঘাতের বিষয়েও রাশিয়া চুপ করে থাকবে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সব সময়ই একটি পাল্টা আঘাত ঘটবে।’
বিশ্লেষকদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের এই হামলা যুদ্ধের পরিধিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। একই সঙ্গে পুতিনের পাল্টা জবাবের ঘোষণা ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতকে আরও বিস্তৃত ও অনিশ্চিত করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আছে, আমাদের নতুন পরিকাঠামো আছে, আমাদের মেগা প্রকল্প আছে। এর জন্য দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। আমরা বিভিন্ন সেক্টরে সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়ার জন্য সব ধরনের পেশাদারদের স্বাগত জানাই।’
২৫ জুলাই ২০২৩
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৩৫ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক নাটকীয় ভিডিওতে দেখা গেছে, ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে ট্যাংকারটি ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, নিরপেক্ষ জলসীমায় এটি প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের সরাসরি সামরিক আঘাত। এর আগে ইউক্রেন শুধু কৃষ্ণসাগরে রুশ জাহাজের ওপর ড্রোন হামলার দায় স্বীকার করেছিল।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, আক্রান্ত জাহাজটির নাম ‘কেনডিল’। এটি রাশিয়ার তথাকথিত ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অংশ বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এসব জাহাজ সাধারণত নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রুশ তেল পরিবহনে ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ পশ্চিমা দেশগুলোর। হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না বলে ইউক্রেন দাবি করেছে। এর ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে ট্যাংকারটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল। ফেরার পথেই ভূমধ্যসাগরে হামলার চালানো হয়।
এই হামলাকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের একটি নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় এমন অভিযান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক আইন, নৌ নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক জ্বালানি পরিবহন নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবু হামলার ভিডিও প্রকাশ যুদ্ধের পরিধি ও কৌশল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক নাটকীয় ভিডিওতে দেখা গেছে, ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে ট্যাংকারটি ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, নিরপেক্ষ জলসীমায় এটি প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের সরাসরি সামরিক আঘাত। এর আগে ইউক্রেন শুধু কৃষ্ণসাগরে রুশ জাহাজের ওপর ড্রোন হামলার দায় স্বীকার করেছিল।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, আক্রান্ত জাহাজটির নাম ‘কেনডিল’। এটি রাশিয়ার তথাকথিত ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অংশ বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এসব জাহাজ সাধারণত নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রুশ তেল পরিবহনে ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ পশ্চিমা দেশগুলোর। হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না বলে ইউক্রেন দাবি করেছে। এর ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে ট্যাংকারটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল। ফেরার পথেই ভূমধ্যসাগরে হামলার চালানো হয়।
এই হামলাকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের একটি নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় এমন অভিযান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক আইন, নৌ নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক জ্বালানি পরিবহন নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবু হামলার ভিডিও প্রকাশ যুদ্ধের পরিধি ও কৌশল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আছে, আমাদের নতুন পরিকাঠামো আছে, আমাদের মেগা প্রকল্প আছে। এর জন্য দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। আমরা বিভিন্ন সেক্টরে সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়ার জন্য সব ধরনের পেশাদারদের স্বাগত জানাই।’
২৫ জুলাই ২০২৩
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৩৫ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ নাউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত ওয়াইটিএফ কর্মী রাজপথে নেমে হাসনাত আবদুল্লাহর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা সতর্ক করে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ওপর যেন বাংলাদেশ ‘কুদৃষ্টি’ না দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সরকারকে মনে করিয়ে দেন, ১৯৭১ সালে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতের অবদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
যুব টিপরা ফেডারেশনের সভাপতি সুরজ দেববর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে সংকটের সময়ে আমাদের দেশ তাদের পাশে পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়েছিল। ভারতের অমূল্য অবদানেই আজকের বাংলাদেশের অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে সুরজ দেববর্মা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যদি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার স্বপ্ন দেখে, তবে এই অঞ্চলের মানুষও সমুদ্রে যাওয়ার পথ চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক মানুষ বসবাস করেন, যাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় ত্রিপুরার মানুষের সঙ্গে মিলে যায়। বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেয়, তবে আমরাও ভারতের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামকে যুক্ত করার দাবি তুলতে পারি।’
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে গত বছরের ডিসেম্বরে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলার বিষয়টি মাথায় রেখে আজকে বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। পশ্চিম ত্রিপুরার পুলিশ সুপার নমিত পাঠক জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলস (টিএসআর) এবং সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় এক সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তবে বাংলাদেশও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের আশ্রয় দিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ নাউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত ওয়াইটিএফ কর্মী রাজপথে নেমে হাসনাত আবদুল্লাহর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা সতর্ক করে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ওপর যেন বাংলাদেশ ‘কুদৃষ্টি’ না দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সরকারকে মনে করিয়ে দেন, ১৯৭১ সালে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতের অবদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
যুব টিপরা ফেডারেশনের সভাপতি সুরজ দেববর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে সংকটের সময়ে আমাদের দেশ তাদের পাশে পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়েছিল। ভারতের অমূল্য অবদানেই আজকের বাংলাদেশের অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে সুরজ দেববর্মা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যদি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার স্বপ্ন দেখে, তবে এই অঞ্চলের মানুষও সমুদ্রে যাওয়ার পথ চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক মানুষ বসবাস করেন, যাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় ত্রিপুরার মানুষের সঙ্গে মিলে যায়। বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেয়, তবে আমরাও ভারতের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামকে যুক্ত করার দাবি তুলতে পারি।’
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে গত বছরের ডিসেম্বরে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলার বিষয়টি মাথায় রেখে আজকে বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। পশ্চিম ত্রিপুরার পুলিশ সুপার নমিত পাঠক জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলস (টিএসআর) এবং সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় এক সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তবে বাংলাদেশও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের আশ্রয় দিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।

সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আছে, আমাদের নতুন পরিকাঠামো আছে, আমাদের মেগা প্রকল্প আছে। এর জন্য দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। আমরা বিভিন্ন সেক্টরে সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়ার জন্য সব ধরনের পেশাদারদের স্বাগত জানাই।’
২৫ জুলাই ২০২৩
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৩৫ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩ ঘণ্টা আগে