নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। আগেই জানিয়ে রেখেছিলেন সংবাদ সম্মেলন করবেন। দুপুর দেড়টা বাজার আগেই চট্টগ্রামের জুবলি রোডে হোটেল টাওয়ার ইনে মাথায় কালো টুপি, গায়ে কালো টি-শার্ট পরে এলেন তামিম ইকবাল। এসেই জানিয়ে দিলেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তিনি আর খেলবেন না। সংবাদ সম্মেলনের একপর্যায়ে তিনি কেঁদেই দিলেন। কান্নায় কথাই বলতে পারছিলেন না বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা ওপেনার। মাত্রই ‘সাবেক’ হয়ে যাওয়া বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়কের সংবাদ সম্মেলনের পুরোটাই থাকল এখানে—
এ রকম একটা অবস্থায় মানুষ বক্তব্য লিখে নিয়ে আসে। আমি আসলে প্রস্তুত না।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকালকের ম্যাচটাই আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি। এটার পেছনে কোনো সাডেন (আকস্মিক) সিদ্ধান্ত ছিল না। আমি এ বিষয়ে ভাবছিলাম। এটার ভিন্ন ভিন্ন কারণ আছে।
আমি মনে করি, আমার এখানে এটা বলার আছে। এটা না যে, হুট করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটা নিয়ে আমি কয়েক দিন ধরে কথা বলছিলাম। এমনকি আমার পরিবারের সঙ্গেও কথা বলছিলাম। আমি মনে করি, আমার জন্য এটাই সঠিক সময়। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি। আমি লোকজনকে ধন্যবাদ জানাই। আমার কাছে মনে হয়, এটা তাদের প্রাপ্য।
আমি সব সময় একটা কথা বলছি যে, আমি খেলেছি (কান্নায় ভেঙে পড়েন, কিছুক্ষণ পর পানি খান), আমি সব সময় বলছি যে, আমি ক্রিকেট খেলি আমার বাবার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য। আমি জানি না, ১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে আমি কতটুকু কী করেছি...। সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
আমার সবচেয়ে ছোট চাচা যে, যিনি ইন্তেকাল করছেন—ওনার নাম আকবর খান। তাঁর হাত ধরেই আমার প্রথম ক্রিকেট টুর্নামেন্ট খেলা। আমি তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। তপন দা নামে একজন কোচ আছেন, যাঁর কাছে আমি ঋণী। ছোটবেলা থেকে (আবার আবেগাক্রান্ত হয়ে কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে, চোখ মুছে)… যার কাছে আমি ছোটবেলা থেকে অনুশীলন করছি, আমি তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। যেসব খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমি অনূর্ধ্ব-১৩, ১৫, ১৭, ১৮, ১৯, প্রিমিয়ার লিগ, জাতীয় লিগ, জাতীয় দলে খেলেছি। যাদের সঙ্গে আমি খেলেছি, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ। বিশেষ করে যারা জাতীয় দলে আমার সতীর্থ ছিল তাদের, নিঃসন্দেহে ক্রিকেট বোর্ডকেও। তারা আমাকে সুযোগ দিয়েছে দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করার এবং অধিনায়কত্ব করার।
আসলে আমার বেশি কিছু বলার নাই। একটা বিষয় আমি নিঃসন্দেহে বলব, আমি ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছি (আবার কান্নায় ভেঙে পড়েন)। হয়তো আমি যথেষ্ট ভালো ছিলাম না, আমি জানি না। তবে যতক্ষণ আমি মাঠে ছিলাম, চেষ্টা করেছি শতভাগ দেওয়ার। আমি আসলে অনেক কিছু বলতে চাই, কিন্তু বলতে অক্ষম হয়ে পড়েছি। আশা করি, আপনারা এই পরিস্থিতিকে সম্মান করবেন। আমি এত বছর যখন খেলেছি, যখন আমি ছাড়ছি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খুব সহজ নয়, আপনারা আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আপনাদের ডাকা হয়েছে, সব গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ। আপনাদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ, সামনে যাঁরা ক্রিকেট খেলবেন আপনারা তাঁদের কথা ভালো লিখবেন, খারাপ লিখবেন। ক্রিকেটে থাকবেন, বাউন্ডারির বাইরে যাবেন না। কেউ ভালো খেললে ভালো খেলেছে বলবেন। কেউ ভালো না খেললে সমালোচনা করবেন, ঠিক আছে। আমার অনুরোধ, যারা ক্রিকেট খেলছে এখন, তারা খুবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় বিশ্বকাপের জন্য। আমি আশা করি, দলের একজন সদস্য হিসেবে, এটা আমি অনুরোধ করব যে, দলকে সমর্থন করুন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আবারও একই কথা বলছি, আমি সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমি আবারও একটা জিনিস পুনরাবৃত্তি করি, আমি আমার বাবার স্বপ্নপূরণের জন্য ক্রিকেট খেলা শুরু করেছিলাম, জানি না কতটুকু কী করেছি। তবে আমি আমার সর্বোচ্চটা করার চেষ্টা করেছি। যদি কারও কাছে কোনো অপরাধ করে থাকি, তবে ক্ষমাপ্রার্থী। সবাইকে ধন্যবাদ। যাঁরা আমাকে ক্রিকেটার হিসেবে বেড়ে উঠতে সহায়তা করেছেন, একজন মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠতে সহায়তা করেছেন, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে। আমার মা, আমি তাঁকে ভুলতে পারি না। আমার ভাইদের, আমার স্ত্রী, আমার দুই সন্তান—আমার এই জার্নিতে তারা অনেক ভুগেছে। তাদের অনেক ধন্যবাদ জানাই। এর চেয়ে আমার বেশি কিছু বলার নেই।
এটাই অনুরোধ করব, আমার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের বিষয়টি নিয়ে আর বেশি গুতাগুতি কইরেন না। কেন, কেন, কী হতে পারত, কী হতে পারত না। এটা এখানেই শেষ করি। সব সময় বলি, দল ব্যক্তির চেয়ে অনেক বড়। দলের দিকে মনোযোগ রাখুন।

তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। আগেই জানিয়ে রেখেছিলেন সংবাদ সম্মেলন করবেন। দুপুর দেড়টা বাজার আগেই চট্টগ্রামের জুবলি রোডে হোটেল টাওয়ার ইনে মাথায় কালো টুপি, গায়ে কালো টি-শার্ট পরে এলেন তামিম ইকবাল। এসেই জানিয়ে দিলেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তিনি আর খেলবেন না। সংবাদ সম্মেলনের একপর্যায়ে তিনি কেঁদেই দিলেন। কান্নায় কথাই বলতে পারছিলেন না বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা ওপেনার। মাত্রই ‘সাবেক’ হয়ে যাওয়া বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়কের সংবাদ সম্মেলনের পুরোটাই থাকল এখানে—
এ রকম একটা অবস্থায় মানুষ বক্তব্য লিখে নিয়ে আসে। আমি আসলে প্রস্তুত না।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকালকের ম্যাচটাই আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি। এটার পেছনে কোনো সাডেন (আকস্মিক) সিদ্ধান্ত ছিল না। আমি এ বিষয়ে ভাবছিলাম। এটার ভিন্ন ভিন্ন কারণ আছে।
আমি মনে করি, আমার এখানে এটা বলার আছে। এটা না যে, হুট করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটা নিয়ে আমি কয়েক দিন ধরে কথা বলছিলাম। এমনকি আমার পরিবারের সঙ্গেও কথা বলছিলাম। আমি মনে করি, আমার জন্য এটাই সঠিক সময়। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি। আমি লোকজনকে ধন্যবাদ জানাই। আমার কাছে মনে হয়, এটা তাদের প্রাপ্য।
আমি সব সময় একটা কথা বলছি যে, আমি খেলেছি (কান্নায় ভেঙে পড়েন, কিছুক্ষণ পর পানি খান), আমি সব সময় বলছি যে, আমি ক্রিকেট খেলি আমার বাবার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য। আমি জানি না, ১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে আমি কতটুকু কী করেছি...। সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
আমার সবচেয়ে ছোট চাচা যে, যিনি ইন্তেকাল করছেন—ওনার নাম আকবর খান। তাঁর হাত ধরেই আমার প্রথম ক্রিকেট টুর্নামেন্ট খেলা। আমি তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। তপন দা নামে একজন কোচ আছেন, যাঁর কাছে আমি ঋণী। ছোটবেলা থেকে (আবার আবেগাক্রান্ত হয়ে কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে, চোখ মুছে)… যার কাছে আমি ছোটবেলা থেকে অনুশীলন করছি, আমি তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। যেসব খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমি অনূর্ধ্ব-১৩, ১৫, ১৭, ১৮, ১৯, প্রিমিয়ার লিগ, জাতীয় লিগ, জাতীয় দলে খেলেছি। যাদের সঙ্গে আমি খেলেছি, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ। বিশেষ করে যারা জাতীয় দলে আমার সতীর্থ ছিল তাদের, নিঃসন্দেহে ক্রিকেট বোর্ডকেও। তারা আমাকে সুযোগ দিয়েছে দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করার এবং অধিনায়কত্ব করার।
আসলে আমার বেশি কিছু বলার নাই। একটা বিষয় আমি নিঃসন্দেহে বলব, আমি ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছি (আবার কান্নায় ভেঙে পড়েন)। হয়তো আমি যথেষ্ট ভালো ছিলাম না, আমি জানি না। তবে যতক্ষণ আমি মাঠে ছিলাম, চেষ্টা করেছি শতভাগ দেওয়ার। আমি আসলে অনেক কিছু বলতে চাই, কিন্তু বলতে অক্ষম হয়ে পড়েছি। আশা করি, আপনারা এই পরিস্থিতিকে সম্মান করবেন। আমি এত বছর যখন খেলেছি, যখন আমি ছাড়ছি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খুব সহজ নয়, আপনারা আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আপনাদের ডাকা হয়েছে, সব গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ। আপনাদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ, সামনে যাঁরা ক্রিকেট খেলবেন আপনারা তাঁদের কথা ভালো লিখবেন, খারাপ লিখবেন। ক্রিকেটে থাকবেন, বাউন্ডারির বাইরে যাবেন না। কেউ ভালো খেললে ভালো খেলেছে বলবেন। কেউ ভালো না খেললে সমালোচনা করবেন, ঠিক আছে। আমার অনুরোধ, যারা ক্রিকেট খেলছে এখন, তারা খুবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় বিশ্বকাপের জন্য। আমি আশা করি, দলের একজন সদস্য হিসেবে, এটা আমি অনুরোধ করব যে, দলকে সমর্থন করুন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আবারও একই কথা বলছি, আমি সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমি আবারও একটা জিনিস পুনরাবৃত্তি করি, আমি আমার বাবার স্বপ্নপূরণের জন্য ক্রিকেট খেলা শুরু করেছিলাম, জানি না কতটুকু কী করেছি। তবে আমি আমার সর্বোচ্চটা করার চেষ্টা করেছি। যদি কারও কাছে কোনো অপরাধ করে থাকি, তবে ক্ষমাপ্রার্থী। সবাইকে ধন্যবাদ। যাঁরা আমাকে ক্রিকেটার হিসেবে বেড়ে উঠতে সহায়তা করেছেন, একজন মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠতে সহায়তা করেছেন, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে। আমার মা, আমি তাঁকে ভুলতে পারি না। আমার ভাইদের, আমার স্ত্রী, আমার দুই সন্তান—আমার এই জার্নিতে তারা অনেক ভুগেছে। তাদের অনেক ধন্যবাদ জানাই। এর চেয়ে আমার বেশি কিছু বলার নেই।
এটাই অনুরোধ করব, আমার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের বিষয়টি নিয়ে আর বেশি গুতাগুতি কইরেন না। কেন, কেন, কী হতে পারত, কী হতে পারত না। এটা এখানেই শেষ করি। সব সময় বলি, দল ব্যক্তির চেয়ে অনেক বড়। দলের দিকে মনোযোগ রাখুন।

দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাঁরা দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
১ ঘণ্টা আগে
জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
১৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন এই দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
এর আগে প্রথম ইনিংসেও সেঞ্চুরি তুলে নেন লাথাম ও কনওয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় একটি রেকর্ড হয়েছে। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দুই ইনিংসেই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করলেন দুই ওপেনার।
প্রথম ইনিংসে ১৩৭ রান করে থামেন লাথাম। ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ২২৭ রানে আউট হন কনওয়ে। তাঁদের ওপেনিং জুটিতে আসে ৩২৩ রান। যেটা নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের ওপেনারদের প্রথম ৩০০ বা তার বেশি রানের জুটি। শেষ পর্যন্ত ৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ইনিংস ঘোষণা করে কিউইরা।
জবাবে কাভেম হজের সেঞ্চুরিতে ৪২০ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ছিল ৩৮১ রান। আজ ৩৯ রান যোগ করে বাকি ৪ ব্যাটারকে হারায় সফরকারীরা। ১০৯ রান নিয়ে খেলতে নামা হজ অপরাজিত থাকেন ১২৩ রানে। ১৫৫ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়ানডে ঘরানার ব্যাটিং করেছে নিউজিল্যান্ড। ৫৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৩০৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকেরা। যেখানে লাথাম ও কনওয়ের অবদান ২০১ রান। উদ্বোধনী জুটিতে ১৯২ রান এনে দেন তাঁরা। লাথাম ১০১ ও কনওয়ে ১০০ রান করে ফিরে যান। রাচিন রবীন্দ্র ৪৬ ও কেউন উইলিয়ামসন ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন।
লক্ষ্য তাড়ায় বিনা উইকেটে ৪৩ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৩৭ ও জন ক্যাম্পবেল ২ রান নিয়ে শেষ দিন ব্যাট করতে নামবেন। জয়ের জন্য ৮৮ ওভারে ৪১৯ রান করতে হবে তাদের। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে স্কোরবোর্ডের চিত্র বলছে– অন্তত মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট হারছে না নিউজিল্যান্ড। তেমনটা হলে সিরিজ জয়ের পথেই আছে তারা। ড্র দিয়ে সিরিজ শুরুর পর দ্বিতীয় টেস্টে ৯ উইকেটের জয় তুলে নেয় লাথামের দল। সিরিজ হার এড়াতে এই টেস্ট জিততেই হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ক্রিকেট অনিশ্চয়তার খেলা হলেও সেটা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন এই দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
এর আগে প্রথম ইনিংসেও সেঞ্চুরি তুলে নেন লাথাম ও কনওয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় একটি রেকর্ড হয়েছে। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দুই ইনিংসেই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করলেন দুই ওপেনার।
প্রথম ইনিংসে ১৩৭ রান করে থামেন লাথাম। ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ২২৭ রানে আউট হন কনওয়ে। তাঁদের ওপেনিং জুটিতে আসে ৩২৩ রান। যেটা নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের ওপেনারদের প্রথম ৩০০ বা তার বেশি রানের জুটি। শেষ পর্যন্ত ৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ইনিংস ঘোষণা করে কিউইরা।
জবাবে কাভেম হজের সেঞ্চুরিতে ৪২০ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ছিল ৩৮১ রান। আজ ৩৯ রান যোগ করে বাকি ৪ ব্যাটারকে হারায় সফরকারীরা। ১০৯ রান নিয়ে খেলতে নামা হজ অপরাজিত থাকেন ১২৩ রানে। ১৫৫ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়ানডে ঘরানার ব্যাটিং করেছে নিউজিল্যান্ড। ৫৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৩০৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকেরা। যেখানে লাথাম ও কনওয়ের অবদান ২০১ রান। উদ্বোধনী জুটিতে ১৯২ রান এনে দেন তাঁরা। লাথাম ১০১ ও কনওয়ে ১০০ রান করে ফিরে যান। রাচিন রবীন্দ্র ৪৬ ও কেউন উইলিয়ামসন ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন।
লক্ষ্য তাড়ায় বিনা উইকেটে ৪৩ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৩৭ ও জন ক্যাম্পবেল ২ রান নিয়ে শেষ দিন ব্যাট করতে নামবেন। জয়ের জন্য ৮৮ ওভারে ৪১৯ রান করতে হবে তাদের। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে স্কোরবোর্ডের চিত্র বলছে– অন্তত মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট হারছে না নিউজিল্যান্ড। তেমনটা হলে সিরিজ জয়ের পথেই আছে তারা। ড্র দিয়ে সিরিজ শুরুর পর দ্বিতীয় টেস্টে ৯ উইকেটের জয় তুলে নেয় লাথামের দল। সিরিজ হার এড়াতে এই টেস্ট জিততেই হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ক্রিকেট অনিশ্চয়তার খেলা হলেও সেটা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। আগেই জানিয়ে রেখেছিলেন সংবাদ সম্মেলন করবেন। দুপুর দেড়টা বাজার আগেই চট্টগ্রামের জুবলি রোডে হোটেল টাওয়ার ইনে মাথায় কালো টুপি, গায়ে কালো টি-শার্ট পরে এলেন তামিম ইকবাল। এসেই জানিয়ে দিলেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তিনি আর খেলবেন না।
০৬ জুলাই ২০২৩
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
১ ঘণ্টা আগে
জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
১৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের পথচলা শুরু হয় ২০১৩ সালে। সে বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) চিটাগং কিংসের হয়ে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে অভিষেক হয় এই পেসারের। দেখতে দেখতেই এই সংস্করণে ২০০ তম ম্যাচ খেলে ফেললেন। বাংলাদেশের হয়ে ৮৬টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তাসকিন।
২০০ টি-টোয়েন্টির ১৯৬ ইনিংসে তাসকিনের শিকার ২৬০ উইকেট। এর মধ্যে বাংলাদেশের জার্সিতে নিয়েছেন ১০৬ উইকেট। ওভারপ্রতি গড়ে ৭.৯৩ রান খরচ করেছেন তিনি। বোলিং গড় ২১.৪৩।
তাসকিনের মাইলফলকের ম্যাচে ভাইপার্সের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে ওয়ারিয়র্স। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তাদের পুঁজি ছিল মাত্র ৯০ রানের। মামুলি পুঁজি নিয়েও প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের কাঁপিয়েছেন তাসকিন। ৪ ওভারে ২০ রানে ২ উইকেট তুলে নেন ঢাকা এক্সপ্রেস। এই পরিসংখ্যানই বলছে, এদিন বল হাতে কতটা দুর্দান্ত ছিলেন তাসকিন। মূলত তাঁর আগুনে বোলিংয়ের কারণেই সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কিছুটা বিপদে ছিল ভাইপার্স। তবে স্কোরবোর্ডে পর্যাপ্ত রান না থাকায় শেষ রক্ষা হয়নি ওয়ারিয়র্সের।
ওয়ারিয়র্সের হয়ে এটা ছিল তাসকিনের চতুর্থ ম্যাচ। আগের তিন ম্যাচে ৪ উইকেট নিলেও খরুচে বোলিং করেছেন। ভাইপার্সের বিপক্ষে ঠিকই নিজের জাত চেনালেন তাসকিন। ২০০ তম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শের পর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে তাসকিনের এডমিন লিখেছেন, ‘নিজের স্টাইলে ২০০ তম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দারুণ বোলিংয়ে (৪-০-২০-২) তাসকিন আহমেদ এটা স্মরণীয় করে রাখল। মাইলফলকের ম্যাচকে দারুণ পারফরম্যান্সে পরিণত করেন।’

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের পথচলা শুরু হয় ২০১৩ সালে। সে বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) চিটাগং কিংসের হয়ে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে অভিষেক হয় এই পেসারের। দেখতে দেখতেই এই সংস্করণে ২০০ তম ম্যাচ খেলে ফেললেন। বাংলাদেশের হয়ে ৮৬টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তাসকিন।
২০০ টি-টোয়েন্টির ১৯৬ ইনিংসে তাসকিনের শিকার ২৬০ উইকেট। এর মধ্যে বাংলাদেশের জার্সিতে নিয়েছেন ১০৬ উইকেট। ওভারপ্রতি গড়ে ৭.৯৩ রান খরচ করেছেন তিনি। বোলিং গড় ২১.৪৩।
তাসকিনের মাইলফলকের ম্যাচে ভাইপার্সের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে ওয়ারিয়র্স। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তাদের পুঁজি ছিল মাত্র ৯০ রানের। মামুলি পুঁজি নিয়েও প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের কাঁপিয়েছেন তাসকিন। ৪ ওভারে ২০ রানে ২ উইকেট তুলে নেন ঢাকা এক্সপ্রেস। এই পরিসংখ্যানই বলছে, এদিন বল হাতে কতটা দুর্দান্ত ছিলেন তাসকিন। মূলত তাঁর আগুনে বোলিংয়ের কারণেই সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কিছুটা বিপদে ছিল ভাইপার্স। তবে স্কোরবোর্ডে পর্যাপ্ত রান না থাকায় শেষ রক্ষা হয়নি ওয়ারিয়র্সের।
ওয়ারিয়র্সের হয়ে এটা ছিল তাসকিনের চতুর্থ ম্যাচ। আগের তিন ম্যাচে ৪ উইকেট নিলেও খরুচে বোলিং করেছেন। ভাইপার্সের বিপক্ষে ঠিকই নিজের জাত চেনালেন তাসকিন। ২০০ তম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শের পর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে তাসকিনের এডমিন লিখেছেন, ‘নিজের স্টাইলে ২০০ তম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দারুণ বোলিংয়ে (৪-০-২০-২) তাসকিন আহমেদ এটা স্মরণীয় করে রাখল। মাইলফলকের ম্যাচকে দারুণ পারফরম্যান্সে পরিণত করেন।’

তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। আগেই জানিয়ে রেখেছিলেন সংবাদ সম্মেলন করবেন। দুপুর দেড়টা বাজার আগেই চট্টগ্রামের জুবলি রোডে হোটেল টাওয়ার ইনে মাথায় কালো টুপি, গায়ে কালো টি-শার্ট পরে এলেন তামিম ইকবাল। এসেই জানিয়ে দিলেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তিনি আর খেলবেন না।
০৬ জুলাই ২০২৩
দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাঁরা দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
১৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০-১১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ সিরিজ জিতেছিল ইংল্যান্ড। ১৫ বছরের অপেক্ষা ফুরাতে এবার প্রস্তুতির কমতি ছিল না তাদের। হতাশাজনক পারফরম্যান্সে এবারও অপেক্ষা ফুরাল না বেন স্টোকসের দলের।
অ্যাডিলেড ওভালে ইংল্যান্ডের সামনে ৪৩৫ রানের লক্ষ্য দাঁড় করায় অস্ট্রেলিয়া। জবাবে চতুর্থ দিন শেষে ২০৭ রান করতেই ৬ উইকেট হারায় সফরকারীরা। তাই এক দিন বাকি থাকতেই ম্যাচের ভবিষ্যত টের পাওয়া যাচ্ছিল। নাটকীয় কিছু হয়নি। শেষের ব্যাটাররা অতিমানবীয় কিছু করতে না পারায় হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে ইংল্যান্ডকে। ৩৫২ রানে অলআউট হয়েছে তারা।
শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে ছিলেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। এই দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। এদিন নিজেদের ইনিংসকে বড় করেছেন তাঁরা। সঙ্গে লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিয়েছেন ব্রাইডন কার্স। কিন্তু ওপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতা ঢেকে তাঁদের এই প্রচেষ্টা দলকে জয় এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ফিফটি করে ৬০ রানে স্টার্কের শিকার হয়ে ফেরেন স্মিথ। জ্যাকসের ব্যাট থেকে আসে ৪৭ রান।
শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া কার্স ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। তাঁকে সঙ্গ দিতে পারেননি জফরা আর্চার ও জশ টাংরা। ইংল্যান্ডেক গুটিয়ে দেওয়ার পথে তিনটি করে উইকেট নেন প্যাট কামিন্স, স্টার্ক ও নাথান লায়ন। শেষ দিনে ইংলিশদের পতন হওয়া ৪ উইকেটের মধ্যে ৩টিই নেন স্টার্ক। ১৭ ওভারে এই পেসার দেন ৬২ রান। বাকি উইকেটটা নেন বোল্যান্ড। অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শুরু হবে ২৬ ডিসেম্বর। ভেন্যু মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড।

জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০-১১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ সিরিজ জিতেছিল ইংল্যান্ড। ১৫ বছরের অপেক্ষা ফুরাতে এবার প্রস্তুতির কমতি ছিল না তাদের। হতাশাজনক পারফরম্যান্সে এবারও অপেক্ষা ফুরাল না বেন স্টোকসের দলের।
অ্যাডিলেড ওভালে ইংল্যান্ডের সামনে ৪৩৫ রানের লক্ষ্য দাঁড় করায় অস্ট্রেলিয়া। জবাবে চতুর্থ দিন শেষে ২০৭ রান করতেই ৬ উইকেট হারায় সফরকারীরা। তাই এক দিন বাকি থাকতেই ম্যাচের ভবিষ্যত টের পাওয়া যাচ্ছিল। নাটকীয় কিছু হয়নি। শেষের ব্যাটাররা অতিমানবীয় কিছু করতে না পারায় হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে ইংল্যান্ডকে। ৩৫২ রানে অলআউট হয়েছে তারা।
শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে ছিলেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। এই দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। এদিন নিজেদের ইনিংসকে বড় করেছেন তাঁরা। সঙ্গে লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিয়েছেন ব্রাইডন কার্স। কিন্তু ওপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতা ঢেকে তাঁদের এই প্রচেষ্টা দলকে জয় এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ফিফটি করে ৬০ রানে স্টার্কের শিকার হয়ে ফেরেন স্মিথ। জ্যাকসের ব্যাট থেকে আসে ৪৭ রান।
শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া কার্স ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। তাঁকে সঙ্গ দিতে পারেননি জফরা আর্চার ও জশ টাংরা। ইংল্যান্ডেক গুটিয়ে দেওয়ার পথে তিনটি করে উইকেট নেন প্যাট কামিন্স, স্টার্ক ও নাথান লায়ন। শেষ দিনে ইংলিশদের পতন হওয়া ৪ উইকেটের মধ্যে ৩টিই নেন স্টার্ক। ১৭ ওভারে এই পেসার দেন ৬২ রান। বাকি উইকেটটা নেন বোল্যান্ড। অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শুরু হবে ২৬ ডিসেম্বর। ভেন্যু মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড।

তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। আগেই জানিয়ে রেখেছিলেন সংবাদ সম্মেলন করবেন। দুপুর দেড়টা বাজার আগেই চট্টগ্রামের জুবলি রোডে হোটেল টাওয়ার ইনে মাথায় কালো টুপি, গায়ে কালো টি-শার্ট পরে এলেন তামিম ইকবাল। এসেই জানিয়ে দিলেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তিনি আর খেলবেন না।
০৬ জুলাই ২০২৩
দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাঁরা দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
১ ঘণ্টা আগে
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে সোনা জিতেছে মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সান জুটি।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রথম সেটে শুরুর কয়েকটি পয়েন্ট মালয়েশিয়ান জুটি আদায় করে বেশ সহজেই। তবে এরপর ঘুরে দাঁড়ান জুমার-ঊর্মি। টাইব্রেকারে নিয়ে যান সেট। ২৫ পয়েন্টের পর আর পেরে ওঠেননি তারা। দ্বিতীয় সেটে একটা সময় পয়েন্ট ছিল ১২-১২। এরপর মালয়েশিয়ার জুটি দেখায় একচ্ছত্র আধিপত্য।
রুপা জিতে ৮৪০ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন জুমার-ঊর্মি। একইসঙ্গে তাঁদের ১ হাজার ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন ব্যাডমিন্টনের সভাপতি হাবিব উল্যা ডন। ফাইনাল শেষে উর্মি আক্তার পৃষ্ঠপোষকহীনতা ও কম প্রশিক্ষণকে দায়ী করলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য। ওদের ড্রেস দেখলেই বুঝবেন। ওরা বড় বড় স্পন্সর নিয়ে খেলে। আমাদের সেভাবে কোনো স্পন্সর নেই। দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেনিংয়ের সুবিধা নেই। আমরাও যদি ওদের মতো সব ধরনের সুবিধা পেতাম, তাহলে আরও অনেকদূর যেতে পারতাম। কারণ ওরাও মানুষ, আমরাও মানুষ।’
খানিকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জুমারের, ‘প্রথমবারের মতো আমরা কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের ফাইনালে উঠতে পেরেছি এটা যেমন আনন্দের, তেমনি চ্যাম্পিয়ন হতে না পেরে একটু তো খারাপ লাগছেই।’
গতকাল পুরুষ এককে ভারতের মেইরাবা মাইসনাম, নারী এককে যুক্তরাষ্ট্রের ইশিকা জয়সওয়াল, পুরুষ দ্বৈতে ভারতের নিরঞ্জন নন্দকুমার ও রুবেন কুমার এবং নারী দ্বৈতে থাইল্যান্ডের ফাত্তারিন ও সারিসা জানপেং।

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে সোনা জিতেছে মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সান জুটি।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রথম সেটে শুরুর কয়েকটি পয়েন্ট মালয়েশিয়ান জুটি আদায় করে বেশ সহজেই। তবে এরপর ঘুরে দাঁড়ান জুমার-ঊর্মি। টাইব্রেকারে নিয়ে যান সেট। ২৫ পয়েন্টের পর আর পেরে ওঠেননি তারা। দ্বিতীয় সেটে একটা সময় পয়েন্ট ছিল ১২-১২। এরপর মালয়েশিয়ার জুটি দেখায় একচ্ছত্র আধিপত্য।
রুপা জিতে ৮৪০ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন জুমার-ঊর্মি। একইসঙ্গে তাঁদের ১ হাজার ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন ব্যাডমিন্টনের সভাপতি হাবিব উল্যা ডন। ফাইনাল শেষে উর্মি আক্তার পৃষ্ঠপোষকহীনতা ও কম প্রশিক্ষণকে দায়ী করলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য। ওদের ড্রেস দেখলেই বুঝবেন। ওরা বড় বড় স্পন্সর নিয়ে খেলে। আমাদের সেভাবে কোনো স্পন্সর নেই। দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেনিংয়ের সুবিধা নেই। আমরাও যদি ওদের মতো সব ধরনের সুবিধা পেতাম, তাহলে আরও অনেকদূর যেতে পারতাম। কারণ ওরাও মানুষ, আমরাও মানুষ।’
খানিকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জুমারের, ‘প্রথমবারের মতো আমরা কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের ফাইনালে উঠতে পেরেছি এটা যেমন আনন্দের, তেমনি চ্যাম্পিয়ন হতে না পেরে একটু তো খারাপ লাগছেই।’
গতকাল পুরুষ এককে ভারতের মেইরাবা মাইসনাম, নারী এককে যুক্তরাষ্ট্রের ইশিকা জয়সওয়াল, পুরুষ দ্বৈতে ভারতের নিরঞ্জন নন্দকুমার ও রুবেন কুমার এবং নারী দ্বৈতে থাইল্যান্ডের ফাত্তারিন ও সারিসা জানপেং।

তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। আগেই জানিয়ে রেখেছিলেন সংবাদ সম্মেলন করবেন। দুপুর দেড়টা বাজার আগেই চট্টগ্রামের জুবলি রোডে হোটেল টাওয়ার ইনে মাথায় কালো টুপি, গায়ে কালো টি-শার্ট পরে এলেন তামিম ইকবাল। এসেই জানিয়ে দিলেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তিনি আর খেলবেন না।
০৬ জুলাই ২০২৩
দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাঁরা দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
১ ঘণ্টা আগে
জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
২ ঘণ্টা আগে