নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিতে শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রভাব’ শীর্ষক একটি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় ঢাকা কলিং প্রকল্প। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দেশের শহরগুলোতে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৫ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদিত হয়, যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বর্জ্য শুধু ঢাকা শহরেই উৎপাদিত হয়। প্রতিদিন উৎপাদিত এই বিপুল পরিমাণ বর্জ্যের একটি বৃহত্তর অংশই আবার থেকে যাচ্ছে অসংগৃহীত অবস্থায়, যা নিক্ষিপ্ত হচ্ছে নগরের আশপাশের রাস্তা, খাল, বিল, জলাধার, নিম্নাঞ্চল ইত্যাদি জায়গায়।
বিক্ষিপ্তভাবে নিক্ষিপ্ত ও অসংগৃহীত এসব কঠিন বর্জ্য সঠিক সময়ে সঠিক উপায়ে নিষ্কাশন বা পুনর্ব্যবহারের পর্যাপ্ত উদ্যোগ না নেওয়ায় নগরের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে, যা আমাদের পরিবেশগত সাংবিধানিক অধিকারকেও ক্ষুণ্ন করছে। আর বর্জ্যের এসব অব্যবস্থাপনার নেতিবাচক প্রভাব ও ক্ষতির সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে নগরের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, যাদের আবাস মূলত আমাদের নগরের বস্তি এলাকাগুলোতে। কঠিন বর্জ্যের অব্যবস্থাপনার ফলে সৃষ্ট পরিবেশে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য, স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে ঝুঁকির মধ্যে থাকে।
জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা, চর্মরোগ, প্রস্রাবে ইনফেকশন, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়াসহ কোনো কোনো ক্ষেত্রে ক্যানসার, জন্ডিস, নিউমোনিয়া, টাইফয়েড রোগের মতো বিপজ্জনক রোগের বিষয়টিও গবেষণায় উঠে এসেছে। এ ধরনের রোগ সাধারণত অবিশুদ্ধ ও অনিরাপদ পানি খাওয়া, অনেকক্ষণ ময়লার মধ্যে থাকা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। প্রায় ৩৪ শতাংশ মানুষ নোংরা পরিবেশের কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়। ২৭ শতাংশ মানুষ ময়লা পানির জন্য এবং ১৯ শতাংশ জলাবদ্ধতার কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে বলে গবেষণায় তথ্য পাওয়া গেছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের মধ্যে শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে মারা যায় ৪৯ জন। এসব রোগশোকে শারীরিক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। পরিবারে তাদের বোঝা বলে মনে করা হয়। ফলে অনেকেই তাদের ভিক্ষাবৃত্তির সঙ্গে যুক্ত করে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে প্রান্তিক নাগরিকেরা শুধু স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেই থাকে না বরং তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আবার সুচিকিৎসার অভাবে তাদের স্বাস্থ্যগত নানা রকম জটিলতা তৈরি করে। এগুলো তাঁদের মানসিক অবস্থাকে বিপর্যস্ত করে তোলে।
এসব অব্যবস্থাপনা দূর করতে এ সময় ঢাকা কলিং প্রকল্প বেশ কিছু দাবি জানয়। এগুলো হলো সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় যেমন: সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কাজ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি মন্ত্রণালয় তার নিজ নিজ কর্মপরিসরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য দুর্ভোগ ও স্বাস্থ্যঝুঁকি নিরসনে কাজ করতে পারে; বস্তি এলাকাগুলোতে পর্যাপ্ত পানি সরবরাহসহ পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরগুলো উদ্যোগ নিতে পারে; বর্জ্য ব্যবস্থাপনার শক্তিশালী তদারকি ব্যবস্থার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা; প্রতিবন্ধী ব্যক্তির বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে একযোগে কাজ করা; মানসিক রোগ এখনো বাংলাদেশে নীরব খুনির ভূমিকায় আছে। আর স্বল্প আয়ের মানুষ একে রোগ হিসেবে বিবেচনাই করে না। মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে প্রান্তিক নাগরিকদের মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে তার আশু সমাধানে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা; বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিদ্যমান আইনগুলোতে জনস্বাস্থ্য অনুপস্থিত। এটি শুধু বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীনে রাখা হয়েছে। জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়কে এই দায়িত্বের আওতায় আনা এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় মিলে যৌথ পরিকল্পনা ও মনিটরিং কার্যক্রম গ্রহণ করা।
এ ছাড়া বর্ষা ব্যবস্থাপনার জন্য দেশে বিদ্যমান আইনগুলোর সমন্বয় প্রয়োজন। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও সাধারণ নাগরিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতে কাজ করতে হবে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত করতে স্থানীয় পর্যায়ে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপনে সরকারকে বিশেষভাবে উদ্যোগী হওয়া; কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের কৌশল গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন—বাসাবাড়ির পচনশীল বর্জ্য থেকে কম্পোস্ট সার, মনুষ্য বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস ইত্যাদির মাধ্যমে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। আবার উন্নত দেশগুলোর আদলে বর্জ্য রিফিউজড ডিরাইভড ফুয়েল উৎপাদন করা যেতে পারে; সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে বিস্তারিত ও ব্যাপক গবেষণা পরিচালনা করে বর্জ্যের কারণে জনস্বাস্থ্য সমস্যাগুলো নিরূপণ করে তা সমাধানে কাজ করা এবং নারী ও কিশোরীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমানোর বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার দাবিও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে দুস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. দিবালোক সিংহ, বাংলাদেশ রিসার্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজের নির্বাহী পরিচালক সুকান্ত সেন, কোয়ালিশন ফর দ্য আরবান পুওরের নির্বাহী পরিচালক খোন্দকার রেবেকা সান ইয়াত, ঢাকা কলিং প্রকল্পের কারিগরি উপদেষ্টা সুমন আহসানুল ইসলামসহ অন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিতে শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রভাব’ শীর্ষক একটি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় ঢাকা কলিং প্রকল্প। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দেশের শহরগুলোতে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৫ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদিত হয়, যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বর্জ্য শুধু ঢাকা শহরেই উৎপাদিত হয়। প্রতিদিন উৎপাদিত এই বিপুল পরিমাণ বর্জ্যের একটি বৃহত্তর অংশই আবার থেকে যাচ্ছে অসংগৃহীত অবস্থায়, যা নিক্ষিপ্ত হচ্ছে নগরের আশপাশের রাস্তা, খাল, বিল, জলাধার, নিম্নাঞ্চল ইত্যাদি জায়গায়।
বিক্ষিপ্তভাবে নিক্ষিপ্ত ও অসংগৃহীত এসব কঠিন বর্জ্য সঠিক সময়ে সঠিক উপায়ে নিষ্কাশন বা পুনর্ব্যবহারের পর্যাপ্ত উদ্যোগ না নেওয়ায় নগরের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে, যা আমাদের পরিবেশগত সাংবিধানিক অধিকারকেও ক্ষুণ্ন করছে। আর বর্জ্যের এসব অব্যবস্থাপনার নেতিবাচক প্রভাব ও ক্ষতির সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে নগরের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, যাদের আবাস মূলত আমাদের নগরের বস্তি এলাকাগুলোতে। কঠিন বর্জ্যের অব্যবস্থাপনার ফলে সৃষ্ট পরিবেশে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য, স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে ঝুঁকির মধ্যে থাকে।
জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা, চর্মরোগ, প্রস্রাবে ইনফেকশন, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়াসহ কোনো কোনো ক্ষেত্রে ক্যানসার, জন্ডিস, নিউমোনিয়া, টাইফয়েড রোগের মতো বিপজ্জনক রোগের বিষয়টিও গবেষণায় উঠে এসেছে। এ ধরনের রোগ সাধারণত অবিশুদ্ধ ও অনিরাপদ পানি খাওয়া, অনেকক্ষণ ময়লার মধ্যে থাকা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। প্রায় ৩৪ শতাংশ মানুষ নোংরা পরিবেশের কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়। ২৭ শতাংশ মানুষ ময়লা পানির জন্য এবং ১৯ শতাংশ জলাবদ্ধতার কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে বলে গবেষণায় তথ্য পাওয়া গেছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের মধ্যে শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে মারা যায় ৪৯ জন। এসব রোগশোকে শারীরিক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। পরিবারে তাদের বোঝা বলে মনে করা হয়। ফলে অনেকেই তাদের ভিক্ষাবৃত্তির সঙ্গে যুক্ত করে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে প্রান্তিক নাগরিকেরা শুধু স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেই থাকে না বরং তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আবার সুচিকিৎসার অভাবে তাদের স্বাস্থ্যগত নানা রকম জটিলতা তৈরি করে। এগুলো তাঁদের মানসিক অবস্থাকে বিপর্যস্ত করে তোলে।
এসব অব্যবস্থাপনা দূর করতে এ সময় ঢাকা কলিং প্রকল্প বেশ কিছু দাবি জানয়। এগুলো হলো সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় যেমন: সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কাজ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি মন্ত্রণালয় তার নিজ নিজ কর্মপরিসরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য দুর্ভোগ ও স্বাস্থ্যঝুঁকি নিরসনে কাজ করতে পারে; বস্তি এলাকাগুলোতে পর্যাপ্ত পানি সরবরাহসহ পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরগুলো উদ্যোগ নিতে পারে; বর্জ্য ব্যবস্থাপনার শক্তিশালী তদারকি ব্যবস্থার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা; প্রতিবন্ধী ব্যক্তির বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে একযোগে কাজ করা; মানসিক রোগ এখনো বাংলাদেশে নীরব খুনির ভূমিকায় আছে। আর স্বল্প আয়ের মানুষ একে রোগ হিসেবে বিবেচনাই করে না। মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে প্রান্তিক নাগরিকদের মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে তার আশু সমাধানে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা; বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিদ্যমান আইনগুলোতে জনস্বাস্থ্য অনুপস্থিত। এটি শুধু বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীনে রাখা হয়েছে। জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়কে এই দায়িত্বের আওতায় আনা এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় মিলে যৌথ পরিকল্পনা ও মনিটরিং কার্যক্রম গ্রহণ করা।
এ ছাড়া বর্ষা ব্যবস্থাপনার জন্য দেশে বিদ্যমান আইনগুলোর সমন্বয় প্রয়োজন। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও সাধারণ নাগরিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতে কাজ করতে হবে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত করতে স্থানীয় পর্যায়ে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপনে সরকারকে বিশেষভাবে উদ্যোগী হওয়া; কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের কৌশল গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন—বাসাবাড়ির পচনশীল বর্জ্য থেকে কম্পোস্ট সার, মনুষ্য বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস ইত্যাদির মাধ্যমে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। আবার উন্নত দেশগুলোর আদলে বর্জ্য রিফিউজড ডিরাইভড ফুয়েল উৎপাদন করা যেতে পারে; সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে বিস্তারিত ও ব্যাপক গবেষণা পরিচালনা করে বর্জ্যের কারণে জনস্বাস্থ্য সমস্যাগুলো নিরূপণ করে তা সমাধানে কাজ করা এবং নারী ও কিশোরীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমানোর বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার দাবিও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে দুস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. দিবালোক সিংহ, বাংলাদেশ রিসার্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজের নির্বাহী পরিচালক সুকান্ত সেন, কোয়ালিশন ফর দ্য আরবান পুওরের নির্বাহী পরিচালক খোন্দকার রেবেকা সান ইয়াত, ঢাকা কলিং প্রকল্পের কারিগরি উপদেষ্টা সুমন আহসানুল ইসলামসহ অন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিতে শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রভাব’ শীর্ষক একটি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় ঢাকা কলিং প্রকল্প। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দেশের শহরগুলোতে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৫ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদিত হয়, যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বর্জ্য শুধু ঢাকা শহরেই উৎপাদিত হয়। প্রতিদিন উৎপাদিত এই বিপুল পরিমাণ বর্জ্যের একটি বৃহত্তর অংশই আবার থেকে যাচ্ছে অসংগৃহীত অবস্থায়, যা নিক্ষিপ্ত হচ্ছে নগরের আশপাশের রাস্তা, খাল, বিল, জলাধার, নিম্নাঞ্চল ইত্যাদি জায়গায়।
বিক্ষিপ্তভাবে নিক্ষিপ্ত ও অসংগৃহীত এসব কঠিন বর্জ্য সঠিক সময়ে সঠিক উপায়ে নিষ্কাশন বা পুনর্ব্যবহারের পর্যাপ্ত উদ্যোগ না নেওয়ায় নগরের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে, যা আমাদের পরিবেশগত সাংবিধানিক অধিকারকেও ক্ষুণ্ন করছে। আর বর্জ্যের এসব অব্যবস্থাপনার নেতিবাচক প্রভাব ও ক্ষতির সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে নগরের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, যাদের আবাস মূলত আমাদের নগরের বস্তি এলাকাগুলোতে। কঠিন বর্জ্যের অব্যবস্থাপনার ফলে সৃষ্ট পরিবেশে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য, স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে ঝুঁকির মধ্যে থাকে।
জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা, চর্মরোগ, প্রস্রাবে ইনফেকশন, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়াসহ কোনো কোনো ক্ষেত্রে ক্যানসার, জন্ডিস, নিউমোনিয়া, টাইফয়েড রোগের মতো বিপজ্জনক রোগের বিষয়টিও গবেষণায় উঠে এসেছে। এ ধরনের রোগ সাধারণত অবিশুদ্ধ ও অনিরাপদ পানি খাওয়া, অনেকক্ষণ ময়লার মধ্যে থাকা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। প্রায় ৩৪ শতাংশ মানুষ নোংরা পরিবেশের কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়। ২৭ শতাংশ মানুষ ময়লা পানির জন্য এবং ১৯ শতাংশ জলাবদ্ধতার কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে বলে গবেষণায় তথ্য পাওয়া গেছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের মধ্যে শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে মারা যায় ৪৯ জন। এসব রোগশোকে শারীরিক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। পরিবারে তাদের বোঝা বলে মনে করা হয়। ফলে অনেকেই তাদের ভিক্ষাবৃত্তির সঙ্গে যুক্ত করে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে প্রান্তিক নাগরিকেরা শুধু স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেই থাকে না বরং তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আবার সুচিকিৎসার অভাবে তাদের স্বাস্থ্যগত নানা রকম জটিলতা তৈরি করে। এগুলো তাঁদের মানসিক অবস্থাকে বিপর্যস্ত করে তোলে।
এসব অব্যবস্থাপনা দূর করতে এ সময় ঢাকা কলিং প্রকল্প বেশ কিছু দাবি জানয়। এগুলো হলো সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় যেমন: সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কাজ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি মন্ত্রণালয় তার নিজ নিজ কর্মপরিসরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য দুর্ভোগ ও স্বাস্থ্যঝুঁকি নিরসনে কাজ করতে পারে; বস্তি এলাকাগুলোতে পর্যাপ্ত পানি সরবরাহসহ পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরগুলো উদ্যোগ নিতে পারে; বর্জ্য ব্যবস্থাপনার শক্তিশালী তদারকি ব্যবস্থার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা; প্রতিবন্ধী ব্যক্তির বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে একযোগে কাজ করা; মানসিক রোগ এখনো বাংলাদেশে নীরব খুনির ভূমিকায় আছে। আর স্বল্প আয়ের মানুষ একে রোগ হিসেবে বিবেচনাই করে না। মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে প্রান্তিক নাগরিকদের মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে তার আশু সমাধানে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা; বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিদ্যমান আইনগুলোতে জনস্বাস্থ্য অনুপস্থিত। এটি শুধু বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীনে রাখা হয়েছে। জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়কে এই দায়িত্বের আওতায় আনা এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় মিলে যৌথ পরিকল্পনা ও মনিটরিং কার্যক্রম গ্রহণ করা।
এ ছাড়া বর্ষা ব্যবস্থাপনার জন্য দেশে বিদ্যমান আইনগুলোর সমন্বয় প্রয়োজন। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও সাধারণ নাগরিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতে কাজ করতে হবে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত করতে স্থানীয় পর্যায়ে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপনে সরকারকে বিশেষভাবে উদ্যোগী হওয়া; কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের কৌশল গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন—বাসাবাড়ির পচনশীল বর্জ্য থেকে কম্পোস্ট সার, মনুষ্য বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস ইত্যাদির মাধ্যমে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। আবার উন্নত দেশগুলোর আদলে বর্জ্য রিফিউজড ডিরাইভড ফুয়েল উৎপাদন করা যেতে পারে; সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে বিস্তারিত ও ব্যাপক গবেষণা পরিচালনা করে বর্জ্যের কারণে জনস্বাস্থ্য সমস্যাগুলো নিরূপণ করে তা সমাধানে কাজ করা এবং নারী ও কিশোরীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমানোর বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার দাবিও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে দুস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. দিবালোক সিংহ, বাংলাদেশ রিসার্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজের নির্বাহী পরিচালক সুকান্ত সেন, কোয়ালিশন ফর দ্য আরবান পুওরের নির্বাহী পরিচালক খোন্দকার রেবেকা সান ইয়াত, ঢাকা কলিং প্রকল্পের কারিগরি উপদেষ্টা সুমন আহসানুল ইসলামসহ অন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিতে শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রভাব’ শীর্ষক একটি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় ঢাকা কলিং প্রকল্প। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দেশের শহরগুলোতে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৫ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদিত হয়, যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বর্জ্য শুধু ঢাকা শহরেই উৎপাদিত হয়। প্রতিদিন উৎপাদিত এই বিপুল পরিমাণ বর্জ্যের একটি বৃহত্তর অংশই আবার থেকে যাচ্ছে অসংগৃহীত অবস্থায়, যা নিক্ষিপ্ত হচ্ছে নগরের আশপাশের রাস্তা, খাল, বিল, জলাধার, নিম্নাঞ্চল ইত্যাদি জায়গায়।
বিক্ষিপ্তভাবে নিক্ষিপ্ত ও অসংগৃহীত এসব কঠিন বর্জ্য সঠিক সময়ে সঠিক উপায়ে নিষ্কাশন বা পুনর্ব্যবহারের পর্যাপ্ত উদ্যোগ না নেওয়ায় নগরের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে, যা আমাদের পরিবেশগত সাংবিধানিক অধিকারকেও ক্ষুণ্ন করছে। আর বর্জ্যের এসব অব্যবস্থাপনার নেতিবাচক প্রভাব ও ক্ষতির সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে নগরের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, যাদের আবাস মূলত আমাদের নগরের বস্তি এলাকাগুলোতে। কঠিন বর্জ্যের অব্যবস্থাপনার ফলে সৃষ্ট পরিবেশে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য, স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে ঝুঁকির মধ্যে থাকে।
জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা, চর্মরোগ, প্রস্রাবে ইনফেকশন, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়াসহ কোনো কোনো ক্ষেত্রে ক্যানসার, জন্ডিস, নিউমোনিয়া, টাইফয়েড রোগের মতো বিপজ্জনক রোগের বিষয়টিও গবেষণায় উঠে এসেছে। এ ধরনের রোগ সাধারণত অবিশুদ্ধ ও অনিরাপদ পানি খাওয়া, অনেকক্ষণ ময়লার মধ্যে থাকা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। প্রায় ৩৪ শতাংশ মানুষ নোংরা পরিবেশের কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়। ২৭ শতাংশ মানুষ ময়লা পানির জন্য এবং ১৯ শতাংশ জলাবদ্ধতার কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে বলে গবেষণায় তথ্য পাওয়া গেছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের মধ্যে শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে মারা যায় ৪৯ জন। এসব রোগশোকে শারীরিক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। পরিবারে তাদের বোঝা বলে মনে করা হয়। ফলে অনেকেই তাদের ভিক্ষাবৃত্তির সঙ্গে যুক্ত করে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে প্রান্তিক নাগরিকেরা শুধু স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেই থাকে না বরং তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আবার সুচিকিৎসার অভাবে তাদের স্বাস্থ্যগত নানা রকম জটিলতা তৈরি করে। এগুলো তাঁদের মানসিক অবস্থাকে বিপর্যস্ত করে তোলে।
এসব অব্যবস্থাপনা দূর করতে এ সময় ঢাকা কলিং প্রকল্প বেশ কিছু দাবি জানয়। এগুলো হলো সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় যেমন: সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কাজ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি মন্ত্রণালয় তার নিজ নিজ কর্মপরিসরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য দুর্ভোগ ও স্বাস্থ্যঝুঁকি নিরসনে কাজ করতে পারে; বস্তি এলাকাগুলোতে পর্যাপ্ত পানি সরবরাহসহ পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরগুলো উদ্যোগ নিতে পারে; বর্জ্য ব্যবস্থাপনার শক্তিশালী তদারকি ব্যবস্থার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা; প্রতিবন্ধী ব্যক্তির বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে একযোগে কাজ করা; মানসিক রোগ এখনো বাংলাদেশে নীরব খুনির ভূমিকায় আছে। আর স্বল্প আয়ের মানুষ একে রোগ হিসেবে বিবেচনাই করে না। মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে প্রান্তিক নাগরিকদের মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে তার আশু সমাধানে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা; বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিদ্যমান আইনগুলোতে জনস্বাস্থ্য অনুপস্থিত। এটি শুধু বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীনে রাখা হয়েছে। জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়কে এই দায়িত্বের আওতায় আনা এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় মিলে যৌথ পরিকল্পনা ও মনিটরিং কার্যক্রম গ্রহণ করা।
এ ছাড়া বর্ষা ব্যবস্থাপনার জন্য দেশে বিদ্যমান আইনগুলোর সমন্বয় প্রয়োজন। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও সাধারণ নাগরিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতে কাজ করতে হবে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত করতে স্থানীয় পর্যায়ে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপনে সরকারকে বিশেষভাবে উদ্যোগী হওয়া; কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের কৌশল গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন—বাসাবাড়ির পচনশীল বর্জ্য থেকে কম্পোস্ট সার, মনুষ্য বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস ইত্যাদির মাধ্যমে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। আবার উন্নত দেশগুলোর আদলে বর্জ্য রিফিউজড ডিরাইভড ফুয়েল উৎপাদন করা যেতে পারে; সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে বিস্তারিত ও ব্যাপক গবেষণা পরিচালনা করে বর্জ্যের কারণে জনস্বাস্থ্য সমস্যাগুলো নিরূপণ করে তা সমাধানে কাজ করা এবং নারী ও কিশোরীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমানোর বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার দাবিও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে দুস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. দিবালোক সিংহ, বাংলাদেশ রিসার্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজের নির্বাহী পরিচালক সুকান্ত সেন, কোয়ালিশন ফর দ্য আরবান পুওরের নির্বাহী পরিচালক খোন্দকার রেবেকা সান ইয়াত, ঢাকা কলিং প্রকল্পের কারিগরি উপদেষ্টা সুমন আহসানুল ইসলামসহ অন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

নদীতে আড়াআড়ি বাঁশ, বেড়া ও জাল দিয়ে ঘের তৈরি করা হয়েছে। সেখানে করা হচ্ছে মাছ চাষ। এমন ঘটনা ঘটছে কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদীতে। আর এর পেছনে রয়েছেন স্থানীয় বিএনপি নেতা। এর ফলে জেলে কিংবা স্থানীয়রা মাছ ধরতে পারছেন না। ব্যাহত হচ্ছে মাছের বংশবিস্তার।
৩ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেবাপ্পী শাহরিয়ার, চকরিয়া (কক্সবাজার)

নদীতে আড়াআড়ি বাঁশ, বেড়া ও জাল দিয়ে ঘের তৈরি করা হয়েছে। সেখানে করা হচ্ছে মাছ চাষ। এমন ঘটনা ঘটছে কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদীতে। আর এর পেছনে রয়েছেন স্থানীয় বিএনপি নেতা। এর ফলে জেলে কিংবা স্থানীয়রা মাছ ধরতে পারছেন না। ব্যাহত হচ্ছে মাছের বংশবিস্তার।
চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের বাটাখালী সেতু এলাকায় ঘের তৈরি করার হয়েছে। এই উপজেলার বিভিন্ন স্থান দিয়ে বয়ে গেছে খরস্রোতা মাতামুহুরী নদী। নদীটি মাছ আহরণের জন্য উন্মুক্ত।
মিয়ানমার সীমান্তের মাইভার পর্বত থেকে মাতামুহুরীর উৎপত্তি। এরপর নদীটি বান্দরবানের আলীকদম, লামা ও কক্সবাজারের চকরিয়া, পেকুয়া হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যানুযায়ী নদীটির দৈর্ঘ্য ১৪৬ কিলোমিটার। চকরিয়া উপজেলায় নদীটির ৪০ কিলোমিটার পড়েছে।
বাটাখালী ও জলদাশপাড়ার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাছ চাষ করার জন্য বাঁশের বেড়া দিয়ে নদী দখলে নিয়েছেন মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য রেজাউল করিম। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন আনোয়ারুল হাসান, আবু জাফর, জামাল উদ্দিন, আরিফুল ইসলাম বাবুল, মোহাম্মদ মানিকসহ ৩২ জন। নদী দখলে জড়িত ৩২ জনের বেশির ভাগই বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের কর্মী ও সমর্থক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চকরিয়া-বদরখালী কে বি জালাল উদ্দিন সড়কের উপজেলার সাহারবিল এলাকায় মাতামুহুরী নদী দখল করে বাটাখালী সেতুর নিচে বাঁশের বেড়া দেওয়া হয়েছে। এই বেড়ার মধ্যে তাঁরা অবৈধভাবে মাছচাষ করবেন। বেড়া দিয়ে নদী দখলের কারণে স্বাভাবিক পানি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সেখানে একটি খুপরিঘরও বানানো হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীর পাশে চকরিয়া পৌরসভা ও সাহারবিল জলদাশপাড়ার প্রায় ৪০০ জেলে পরিবার বাস করে। তারা মাতামুহুরী ও খাল থেকে মাছ আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করে। এখন রাজনৈতিক আশ্রয়ে নদীতে বেড়া দিয়ে দখল শুরু হয়েছে। তাই ভয়ে অনেকে নদীতে মাছ ধরতে যায় না। বাঁশের বেড়া দেওয়ার কারণে স্থানীয় বাসিন্দারা নদীতে গোসল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কোনো কাজ করতে পারছে না।
এই বিষয়ে জেলে আলী আকবর বলেন, ‘৮-৯ দিন ধরে নদীর বুকে আড়াআড়িভাবে বাঁশের তৈরি বেড়া দিয়ে মাছ চাষ করতে একটি প্রভাবশালী চক্র দখল করেছে। এভাবে নদীতে বেড়া দেওয়া শুরু হলে মাতামুহুরীর কোনো অংশই বাদ যাবে না। আমরা জেলেরা মাছ আহরণ করতে পারব না।’
তবে নদী দখলকারীদের একজন আবু জাফর বলেন, ‘আমরা এলাকার বেকার যুবকদের নিয়ে মাছ চাষ করতে নদীর একপাশে বাঁশের বেড়া দিয়েছি। এখানে নদীর কোনো ক্ষতি হচ্ছে না, বাঁধও দিচ্ছি না। এ ব্যাপারে উপজেলার একজন কর্মচারী আমাদের মৌখিক অনুমতি দেন।’
আর দখলের অভিযোগ অস্বীকার করে মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য রেজাউল করিম বলেন, ‘আগামী তিন মাসের জন্য মাতামুহুরী নদীতে রাবার ড্যাম ফোলানো হলে পানি বাড়বে। দলীয় পরিচয়ে নয়, এলাকার মুরব্বিরাসহ মিলেমিশে ৩২ জন মাছ চাষ করতে নদীতে বেড়া দিয়েছি। আমরা নদীও দখল করছি না, ব্যবসাও করছি না।’
চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা আনোয়ারুল আমিন বলেন, ‘নদীতে বাঁশের বেড়া দিয়ে দখল করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এ ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহীন দেলোয়ার বলেন, ‘এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা প্রশাসন থেকে লোক পাঠানো হবে।’

নদীতে আড়াআড়ি বাঁশ, বেড়া ও জাল দিয়ে ঘের তৈরি করা হয়েছে। সেখানে করা হচ্ছে মাছ চাষ। এমন ঘটনা ঘটছে কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদীতে। আর এর পেছনে রয়েছেন স্থানীয় বিএনপি নেতা। এর ফলে জেলে কিংবা স্থানীয়রা মাছ ধরতে পারছেন না। ব্যাহত হচ্ছে মাছের বংশবিস্তার।
চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের বাটাখালী সেতু এলাকায় ঘের তৈরি করার হয়েছে। এই উপজেলার বিভিন্ন স্থান দিয়ে বয়ে গেছে খরস্রোতা মাতামুহুরী নদী। নদীটি মাছ আহরণের জন্য উন্মুক্ত।
মিয়ানমার সীমান্তের মাইভার পর্বত থেকে মাতামুহুরীর উৎপত্তি। এরপর নদীটি বান্দরবানের আলীকদম, লামা ও কক্সবাজারের চকরিয়া, পেকুয়া হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যানুযায়ী নদীটির দৈর্ঘ্য ১৪৬ কিলোমিটার। চকরিয়া উপজেলায় নদীটির ৪০ কিলোমিটার পড়েছে।
বাটাখালী ও জলদাশপাড়ার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাছ চাষ করার জন্য বাঁশের বেড়া দিয়ে নদী দখলে নিয়েছেন মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য রেজাউল করিম। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন আনোয়ারুল হাসান, আবু জাফর, জামাল উদ্দিন, আরিফুল ইসলাম বাবুল, মোহাম্মদ মানিকসহ ৩২ জন। নদী দখলে জড়িত ৩২ জনের বেশির ভাগই বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের কর্মী ও সমর্থক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চকরিয়া-বদরখালী কে বি জালাল উদ্দিন সড়কের উপজেলার সাহারবিল এলাকায় মাতামুহুরী নদী দখল করে বাটাখালী সেতুর নিচে বাঁশের বেড়া দেওয়া হয়েছে। এই বেড়ার মধ্যে তাঁরা অবৈধভাবে মাছচাষ করবেন। বেড়া দিয়ে নদী দখলের কারণে স্বাভাবিক পানি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সেখানে একটি খুপরিঘরও বানানো হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীর পাশে চকরিয়া পৌরসভা ও সাহারবিল জলদাশপাড়ার প্রায় ৪০০ জেলে পরিবার বাস করে। তারা মাতামুহুরী ও খাল থেকে মাছ আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করে। এখন রাজনৈতিক আশ্রয়ে নদীতে বেড়া দিয়ে দখল শুরু হয়েছে। তাই ভয়ে অনেকে নদীতে মাছ ধরতে যায় না। বাঁশের বেড়া দেওয়ার কারণে স্থানীয় বাসিন্দারা নদীতে গোসল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কোনো কাজ করতে পারছে না।
এই বিষয়ে জেলে আলী আকবর বলেন, ‘৮-৯ দিন ধরে নদীর বুকে আড়াআড়িভাবে বাঁশের তৈরি বেড়া দিয়ে মাছ চাষ করতে একটি প্রভাবশালী চক্র দখল করেছে। এভাবে নদীতে বেড়া দেওয়া শুরু হলে মাতামুহুরীর কোনো অংশই বাদ যাবে না। আমরা জেলেরা মাছ আহরণ করতে পারব না।’
তবে নদী দখলকারীদের একজন আবু জাফর বলেন, ‘আমরা এলাকার বেকার যুবকদের নিয়ে মাছ চাষ করতে নদীর একপাশে বাঁশের বেড়া দিয়েছি। এখানে নদীর কোনো ক্ষতি হচ্ছে না, বাঁধও দিচ্ছি না। এ ব্যাপারে উপজেলার একজন কর্মচারী আমাদের মৌখিক অনুমতি দেন।’
আর দখলের অভিযোগ অস্বীকার করে মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য রেজাউল করিম বলেন, ‘আগামী তিন মাসের জন্য মাতামুহুরী নদীতে রাবার ড্যাম ফোলানো হলে পানি বাড়বে। দলীয় পরিচয়ে নয়, এলাকার মুরব্বিরাসহ মিলেমিশে ৩২ জন মাছ চাষ করতে নদীতে বেড়া দিয়েছি। আমরা নদীও দখল করছি না, ব্যবসাও করছি না।’
চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা আনোয়ারুল আমিন বলেন, ‘নদীতে বাঁশের বেড়া দিয়ে দখল করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এ ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহীন দেলোয়ার বলেন, ‘এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা প্রশাসন থেকে লোক পাঠানো হবে।’

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে...
২৩ জুন ২০২২
জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী। তবে সেখানে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যকে পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
এর আগে, গত রোববার জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক নেতারা সেলিম ওসমানের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। প্রায়ই তিনি গার্মেন্টসে অফিস করছেন, এমন গুঞ্জনের জবাবে তারেক আল মেহেদী জানান, সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁদের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।
সেই বৈঠকের পরদিন উইজডম অ্যাটায়ার্সে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেলিম ওসমান নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এমপি ও আলোচিত আওয়ামী লীগের এমপি শামীম ওসমানের বড় ভাই।

জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী। তবে সেখানে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যকে পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
এর আগে, গত রোববার জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক নেতারা সেলিম ওসমানের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। প্রায়ই তিনি গার্মেন্টসে অফিস করছেন, এমন গুঞ্জনের জবাবে তারেক আল মেহেদী জানান, সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁদের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।
সেই বৈঠকের পরদিন উইজডম অ্যাটায়ার্সে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেলিম ওসমান নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এমপি ও আলোচিত আওয়ামী লীগের এমপি শামীম ওসমানের বড় ভাই।

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে...
২৩ জুন ২০২২
নদীতে আড়াআড়ি বাঁশ, বেড়া ও জাল দিয়ে ঘের তৈরি করা হয়েছে। সেখানে করা হচ্ছে মাছ চাষ। এমন ঘটনা ঘটছে কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদীতে। আর এর পেছনে রয়েছেন স্থানীয় বিএনপি নেতা। এর ফলে জেলে কিংবা স্থানীয়রা মাছ ধরতে পারছেন না। ব্যাহত হচ্ছে মাছের বংশবিস্তার।
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম শাহজাহান শেখ (৪৫)। তিনি দক্ষিণখানের আশকোনা ডিলার বাড়ির হাকিম উদ্দিনের ছেলে। জানা গেছে, শাহজাহান শেখ বিমানবন্দর থানা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। পাশাপাশি তিনি আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি ও ডিশের ব্যবসা করতেন।
ওই এলাকার ব্যবসায়ী মাহফুজুর রহমান মিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহজাহান ডিলার একটি গলি থেকে দৌড়ে তালতলা মোড়ের দিকে আসেন। তখন কয়েক দুর্বৃত্ত পেছন থেকে দৌড়ে এসে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপায়। এতে তাঁর মাথা দুই খণ্ড হয়ে যায়। পরে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।’
মাহফুজ আরও জানান, দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থলে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও একটি ক্যাপ (টুপি) ফেলে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কিছু বুঝে ওঠার আগেই প্রকাশ্যে কিছু লোক শাহজাহানকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে গেছে। কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
হত্যাকাণ্ডের পরপরই দক্ষিণখান থানা পুলিশ, র্যাব, ডিবি ও গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনকে ঘটনাস্থলে এসে আলামত সংগ্রহ করতে দেখা যায়।
ডিএমপির দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, কতিপয় অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে শাহজাহান শেখকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মাথা, মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে গুরুতর জখম করে। তিনি ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীরা মৃত্যু নিশ্চিত করে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুতসহ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীদের শনাক্তকরণসহ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম শাহজাহান শেখ (৪৫)। তিনি দক্ষিণখানের আশকোনা ডিলার বাড়ির হাকিম উদ্দিনের ছেলে। জানা গেছে, শাহজাহান শেখ বিমানবন্দর থানা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। পাশাপাশি তিনি আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি ও ডিশের ব্যবসা করতেন।
ওই এলাকার ব্যবসায়ী মাহফুজুর রহমান মিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহজাহান ডিলার একটি গলি থেকে দৌড়ে তালতলা মোড়ের দিকে আসেন। তখন কয়েক দুর্বৃত্ত পেছন থেকে দৌড়ে এসে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপায়। এতে তাঁর মাথা দুই খণ্ড হয়ে যায়। পরে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।’
মাহফুজ আরও জানান, দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থলে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও একটি ক্যাপ (টুপি) ফেলে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কিছু বুঝে ওঠার আগেই প্রকাশ্যে কিছু লোক শাহজাহানকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে গেছে। কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
হত্যাকাণ্ডের পরপরই দক্ষিণখান থানা পুলিশ, র্যাব, ডিবি ও গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনকে ঘটনাস্থলে এসে আলামত সংগ্রহ করতে দেখা যায়।
ডিএমপির দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, কতিপয় অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে শাহজাহান শেখকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মাথা, মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে গুরুতর জখম করে। তিনি ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীরা মৃত্যু নিশ্চিত করে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুতসহ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীদের শনাক্তকরণসহ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে...
২৩ জুন ২০২২
নদীতে আড়াআড়ি বাঁশ, বেড়া ও জাল দিয়ে ঘের তৈরি করা হয়েছে। সেখানে করা হচ্ছে মাছ চাষ। এমন ঘটনা ঘটছে কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদীতে। আর এর পেছনে রয়েছেন স্থানীয় বিএনপি নেতা। এর ফলে জেলে কিংবা স্থানীয়রা মাছ ধরতে পারছেন না। ব্যাহত হচ্ছে মাছের বংশবিস্তার।
৩ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের
১ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিদ্দিক হোসেন জানান, সকালে শিশুটির মা ঘরের ভেতরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় সবার অজান্তে ত্বহা বাড়ির পাশের একটি ছোট ডোবায় পড়ে যায়। কিছু সময় পর শিশুটিকে দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে ডোবা থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে দ্রুত কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলমাকান্দা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুমন জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটি মারা গেছে।

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় পানিতে ডুবে ১৪ মাস বয়সী এক শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শিশু হাবিবুর রহমান ত্বহা বড়খাপন গ্রামের আওলাদ মিয়া ও তানজিলা খাতুন দম্পতির ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিদ্দিক হোসেন জানান, সকালে শিশুটির মা ঘরের ভেতরে রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় সবার অজান্তে ত্বহা বাড়ির পাশের একটি ছোট ডোবায় পড়ে যায়। কিছু সময় পর শিশুটিকে দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে ডোবা থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে দ্রুত কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলমাকান্দা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুমন জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটি মারা গেছে।

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে...
২৩ জুন ২০২২
নদীতে আড়াআড়ি বাঁশ, বেড়া ও জাল দিয়ে ঘের তৈরি করা হয়েছে। সেখানে করা হচ্ছে মাছ চাষ। এমন ঘটনা ঘটছে কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদীতে। আর এর পেছনে রয়েছেন স্থানীয় বিএনপি নেতা। এর ফলে জেলে কিংবা স্থানীয়রা মাছ ধরতে পারছেন না। ব্যাহত হচ্ছে মাছের বংশবিস্তার।
৩ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনে একাধিক হত্যা মামলার আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এ কে এম সেলিম ওসমানকে গ্রেপ্তারে তাঁর কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ফতুল্লার উইজডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড কারখানায় অভিযান চালায় ফতুল্লা মডেল থানা-পুলিশের একটি টিম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে প্রকাশ্যে এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে