মুসাররাত আবির

গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা হয়েছিল অক্টোবরে। ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন সুমিত কুমার কুণ্ডু। ভর্তি পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৮০.৫। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর ১০০.৫। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও তিনি জাহাঙ্গীরনগরের আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিইউপিতেও পড়ার সুযোগ পান। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
পরীক্ষায় দ্বিতীয় হওয়ার অনুভূতি
রেজাল্ট-পরবর্তী অনুভূতি খুব সুন্দর ছিল। শিক্ষাজীবনে সাধারণ ছাত্র হিসেবে পরিচিতি ছিল। যেহেতু এতটা ভালো আগে কখনো করিনি, তাই আমার জন্য সময়টা আরও ভালো ছিল। পরীক্ষা দিয়ে এসে এমসিকিউর উত্তর মেলানোর পরই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে হয়তো ১ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকতে পারব, সে হিসাবে দ্বিতীয় হওয়াটা ছিল প্রত্যাশার চেয়েও বেশি।
যেভাবে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু
এইচএসসি পরীক্ষা হবে না—এই ঘোষণা আসার দু-এক মাস পর থেকেই আমি ঢাবির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি ৷ তবে করোনাকালীন তীব্র অনিশ্চয়তা, মহামারির ঝুঁকি এবং এ-সংক্রান্ত মানসিক অবসাদের কারণে প্রথম দিকে বেশ সমস্যা হচ্ছিল; বিশেষ করে বারবার পরীক্ষার তারিখ পেছানোয় মনোযোগ ধরে রাখাটা বেশ কঠিন ছিল। তবে অন্যান্য ব্যাচের তুলনায় সময় বেশি পাওয়ায় তা অনেকটাই পুষিয়ে নিতে পেরেছিলাম বলে মনে হয়।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
আমি বাংলার জন্য ব্যাকরণ অংশের ওপর জোর দিয়েছিলাম। ক্লাস নাইন-টেনের বোর্ড প্রদত্ত বাংলা বইয়ের পাশাপাশি উচ্চতর আরেকটি বই পড়েছিলাম। লিখিত অংশের জন্য আলাদা করে ফ্রি হ্যান্ড লেখার অভ্যাস করেছিলাম। বাংলা ১ম পত্র থেকে যেহেতু কম প্রশ্ন আসে, তাই পরীক্ষার কিছুদিন আগে একবার পুরোটা পড়ে নিয়েছিলাম।
ইংরেজি বিষয়ে বই বা নোটভিত্তিক
পড়ার চেয়ে বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করা, বিভিন্ন মডেল টেস্ট দিয়ে ভুলগুলো শুধরে নেওয়া—এ ব্যাপারগুলোতে বেশি সময় দিয়েছিলাম। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আমার আগে থেকেই ভোকাবুলারি ও গ্রামারে দক্ষতা থাকায় সেটা বেশ কাজে দিয়েছিল।
সাধারণ জ্ঞানের কোনো নির্দিষ্ট
সিলেবাস নেই। তাই আমি একটু ভিন্নভাবে পড়ার চেষ্টা করেছিলাম। এ ক্ষেত্রে আমি সাম্প্রতিক অংশে বেশি সময় দিয়েছি। সব সময় নিজেকে আপডেট রাখার চেষ্টা করতাম আর পড়ার পাশাপাশি খবর ও কিছু ইউটিউব চ্যানেল অনুসরণ করাটা বেশ কাজে দিয়েছে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশের জন্য বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করেছি।
লিখিত অংশে সাধারণত সাম্প্রতিক
ঘটে যাওয়া ও আলোচিত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কিত প্রশ্ন আসে, যেখানে সাধারণত পরীক্ষার্থীর মতামত বা মূল্যায়ন জানতে চাওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক গৎবাঁধা অনুচ্ছেদ মুখস্থ করে কোনো লাভ নেই। ইংরেজির লিখিত অংশের জন্য ভোকাবুলারি আর গ্রামারের নিয়মে পারদর্শী হলে এগিয়ে থাকা যায়। অনুবাদ অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
শেষ সাত দিনের প্রস্তুতি
শেষ সাত দিন নতুন কিছু পড়ার চেয়ে ঠিকমতো রিভিশন দেওয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি বেশি করে বিগত বছরগুলোর প্রশ্ন আর মডেল প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। এরপর চাইলে নতুন কিছু বিষয় দেখা যেতে পারে। কে কোন বিষয়ে বেশি পারদর্শী আর কোনটাতে দুর্বল, সেদিকে খেয়াল রেখে শেষ কয়েক দিনের প্রস্তুতি গোছাতে হবে।
পরীক্ষার আগের রাতে করণীয়
পরীক্ষার আগের রাতে যতটা সম্ভব দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে এবং আত্মবিশ্বাস ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। প্রায় সব টপিকেই একবার চোখ বুলিয়ে যাওয়া উচিত। তারপর সময় হলে অপেক্ষাকৃত কঠিন টপিকগুলো আবার রিভিশন দেওয়া যেতে পারে। পরীক্ষার আগের রাতে ভালোভাবে ঘুমাতে হবে, যাতে পরীক্ষার ওপর ঘুম কম হওয়ার কোনো প্রভাব না পড়ে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ
ভর্তি পরীক্ষায় ভালো ফল করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো পদ্ধতি নেই। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে পড়লে সহজে বুঝতে পারে, বেশি দিন মনে রাখতে পারে, তার দক্ষতা আর দুর্বলতার জায়গা কোনগুলো—এসব নিজে বা কোনো মেন্টরের সাহায্য নিয়ে বুঝে উঠতে পারলে সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া যায়। যেটা অন্যদের থেকে নিজেকে অনেকাংশে এগিয়ে রাখে।
একই বিষয়ের একই ধরনের একাধিক নোট বই বা গাইড পড়ার চেয়ে যেকোনো একটি বই বা গাইড ভালো করে পুরোটা বারবার পড়া উচিত। ঘ ইউনিটের পরীক্ষার ধরন অনুযায়ী, নির্দিষ্ট কিছু টপিকে বেশি দক্ষতা অর্জন করে অন্য কিছু টপিক বাদ দেওয়ার চেয়ে প্রায় সব টপিকে গড়পড়তা দক্ষতা থাকা বেশি উপযোগী। তবে সময় পেলে অবশ্যই প্রতিটি টপিকেই সম্যকভাবে দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করা উচিত। ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়া যাবে না, এতে বরং লাভের থেকে ক্ষতিই বেশি হবে। মনে রাখতে হবে, ভর্তি পরীক্ষা শিক্ষাজীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও এর ফলাফলই শেষ কথা নয়।
সুমিত কুমার কুণ্ডু, মেধাতালিকায় দ্বিতীয়, বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ)।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা হয়েছিল অক্টোবরে। ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন সুমিত কুমার কুণ্ডু। ভর্তি পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৮০.৫। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর ১০০.৫। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও তিনি জাহাঙ্গীরনগরের আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিইউপিতেও পড়ার সুযোগ পান। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
পরীক্ষায় দ্বিতীয় হওয়ার অনুভূতি
রেজাল্ট-পরবর্তী অনুভূতি খুব সুন্দর ছিল। শিক্ষাজীবনে সাধারণ ছাত্র হিসেবে পরিচিতি ছিল। যেহেতু এতটা ভালো আগে কখনো করিনি, তাই আমার জন্য সময়টা আরও ভালো ছিল। পরীক্ষা দিয়ে এসে এমসিকিউর উত্তর মেলানোর পরই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে হয়তো ১ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকতে পারব, সে হিসাবে দ্বিতীয় হওয়াটা ছিল প্রত্যাশার চেয়েও বেশি।
যেভাবে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু
এইচএসসি পরীক্ষা হবে না—এই ঘোষণা আসার দু-এক মাস পর থেকেই আমি ঢাবির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি ৷ তবে করোনাকালীন তীব্র অনিশ্চয়তা, মহামারির ঝুঁকি এবং এ-সংক্রান্ত মানসিক অবসাদের কারণে প্রথম দিকে বেশ সমস্যা হচ্ছিল; বিশেষ করে বারবার পরীক্ষার তারিখ পেছানোয় মনোযোগ ধরে রাখাটা বেশ কঠিন ছিল। তবে অন্যান্য ব্যাচের তুলনায় সময় বেশি পাওয়ায় তা অনেকটাই পুষিয়ে নিতে পেরেছিলাম বলে মনে হয়।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
আমি বাংলার জন্য ব্যাকরণ অংশের ওপর জোর দিয়েছিলাম। ক্লাস নাইন-টেনের বোর্ড প্রদত্ত বাংলা বইয়ের পাশাপাশি উচ্চতর আরেকটি বই পড়েছিলাম। লিখিত অংশের জন্য আলাদা করে ফ্রি হ্যান্ড লেখার অভ্যাস করেছিলাম। বাংলা ১ম পত্র থেকে যেহেতু কম প্রশ্ন আসে, তাই পরীক্ষার কিছুদিন আগে একবার পুরোটা পড়ে নিয়েছিলাম।
ইংরেজি বিষয়ে বই বা নোটভিত্তিক
পড়ার চেয়ে বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করা, বিভিন্ন মডেল টেস্ট দিয়ে ভুলগুলো শুধরে নেওয়া—এ ব্যাপারগুলোতে বেশি সময় দিয়েছিলাম। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আমার আগে থেকেই ভোকাবুলারি ও গ্রামারে দক্ষতা থাকায় সেটা বেশ কাজে দিয়েছিল।
সাধারণ জ্ঞানের কোনো নির্দিষ্ট
সিলেবাস নেই। তাই আমি একটু ভিন্নভাবে পড়ার চেষ্টা করেছিলাম। এ ক্ষেত্রে আমি সাম্প্রতিক অংশে বেশি সময় দিয়েছি। সব সময় নিজেকে আপডেট রাখার চেষ্টা করতাম আর পড়ার পাশাপাশি খবর ও কিছু ইউটিউব চ্যানেল অনুসরণ করাটা বেশ কাজে দিয়েছে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশের জন্য বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করেছি।
লিখিত অংশে সাধারণত সাম্প্রতিক
ঘটে যাওয়া ও আলোচিত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কিত প্রশ্ন আসে, যেখানে সাধারণত পরীক্ষার্থীর মতামত বা মূল্যায়ন জানতে চাওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক গৎবাঁধা অনুচ্ছেদ মুখস্থ করে কোনো লাভ নেই। ইংরেজির লিখিত অংশের জন্য ভোকাবুলারি আর গ্রামারের নিয়মে পারদর্শী হলে এগিয়ে থাকা যায়। অনুবাদ অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
শেষ সাত দিনের প্রস্তুতি
শেষ সাত দিন নতুন কিছু পড়ার চেয়ে ঠিকমতো রিভিশন দেওয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি বেশি করে বিগত বছরগুলোর প্রশ্ন আর মডেল প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। এরপর চাইলে নতুন কিছু বিষয় দেখা যেতে পারে। কে কোন বিষয়ে বেশি পারদর্শী আর কোনটাতে দুর্বল, সেদিকে খেয়াল রেখে শেষ কয়েক দিনের প্রস্তুতি গোছাতে হবে।
পরীক্ষার আগের রাতে করণীয়
পরীক্ষার আগের রাতে যতটা সম্ভব দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে এবং আত্মবিশ্বাস ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। প্রায় সব টপিকেই একবার চোখ বুলিয়ে যাওয়া উচিত। তারপর সময় হলে অপেক্ষাকৃত কঠিন টপিকগুলো আবার রিভিশন দেওয়া যেতে পারে। পরীক্ষার আগের রাতে ভালোভাবে ঘুমাতে হবে, যাতে পরীক্ষার ওপর ঘুম কম হওয়ার কোনো প্রভাব না পড়ে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ
ভর্তি পরীক্ষায় ভালো ফল করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো পদ্ধতি নেই। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে পড়লে সহজে বুঝতে পারে, বেশি দিন মনে রাখতে পারে, তার দক্ষতা আর দুর্বলতার জায়গা কোনগুলো—এসব নিজে বা কোনো মেন্টরের সাহায্য নিয়ে বুঝে উঠতে পারলে সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া যায়। যেটা অন্যদের থেকে নিজেকে অনেকাংশে এগিয়ে রাখে।
একই বিষয়ের একই ধরনের একাধিক নোট বই বা গাইড পড়ার চেয়ে যেকোনো একটি বই বা গাইড ভালো করে পুরোটা বারবার পড়া উচিত। ঘ ইউনিটের পরীক্ষার ধরন অনুযায়ী, নির্দিষ্ট কিছু টপিকে বেশি দক্ষতা অর্জন করে অন্য কিছু টপিক বাদ দেওয়ার চেয়ে প্রায় সব টপিকে গড়পড়তা দক্ষতা থাকা বেশি উপযোগী। তবে সময় পেলে অবশ্যই প্রতিটি টপিকেই সম্যকভাবে দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করা উচিত। ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়া যাবে না, এতে বরং লাভের থেকে ক্ষতিই বেশি হবে। মনে রাখতে হবে, ভর্তি পরীক্ষা শিক্ষাজীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও এর ফলাফলই শেষ কথা নয়।
সুমিত কুমার কুণ্ডু, মেধাতালিকায় দ্বিতীয়, বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ)।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা হয়েছিল অক্টোবরে। ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন সুমিত কুমার কুণ্ডু।
১০ এপ্রিল ২০২২
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা হয়েছিল অক্টোবরে। ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন সুমিত কুমার কুণ্ডু।
১০ এপ্রিল ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা হয়েছিল অক্টোবরে। ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন সুমিত কুমার কুণ্ডু।
১০ এপ্রিল ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা হয়েছিল অক্টোবরে। ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন সুমিত কুমার কুণ্ডু।
১০ এপ্রিল ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে