কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনার জটিলতাগুলো নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এর একটি আইনি দিক রয়েছে। এ মুহূর্তে সবকিছু বলা সম্ভব না হলেও মালয়েশিয়ার সরকারের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, তার ওপর ভিত্তি করে দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত পাব।’
১৯৫২ সালের শরণার্থী আইনে বাংলাদেশ সই না করলেও মালয়েশিয়া সই করেছে। সে হিসেবে শরণার্থী হিসেবে থাকা একজনকে ফেরত আনার বিষয়ে প্রশ্ন করলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘যে দেশে রয়েছেন, সেই দেশের সরকার এম খায়রুজ্জামানের শরণার্থী হিসেবে থাকা বাতিল করতে পারে। তিনি যে আবেদনের প্রথম পর্যায়ে থেকে গিয়েছিলেন, সেখানে অবশ্যই প্রথম দেওয়া তথ্যগুলোতে অনেক কিছু গোপন বা ভুল থেকে থাকবে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে চিঠি দিয়ে দেশে ফেরত আসতে বলেছিল। তখন তিনি আসেননি। তাঁর বিরুদ্ধে অনেক নিরীক্ষা আপত্তি রয়েছে, সেগুলোরও সমাধান করেননি। এ বিষয়গুলো রয়েছে, যা যথেষ্ট তাঁর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী করার জন্য।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি মালয়েশিয়ার সরকারের বিষয়। তাঁরা যাদের থাকতে দিচ্ছেন, তাঁরা যদি আরেকটি দেশের আসামি হন, তবে সেই অপরাধীকে একটি দেশে শরণার্থী হিসেবে রেখে দেওয়ার যুক্তি নেই। আমরা প্রয়োজন হলে জাতিসংঘকে জানাব। তাঁর শরণার্থী হিসেবে থাকার দরকার নেই। একজন সবল ও অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল মানুষ কখনো শরণার্থী হতে পারে না। তাহলে সব অপরাধী যেকোনো দেশে গিয়ে শরণার্থী হতে চাইবে। এটি যুক্তিসংগত নয়। বিষয়টি প্রয়োজনে জাতিসংঘকে ব্যাখ্যা করা হবে।’
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে জেলহত্যার অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে তাঁকে এই অভিযোগে গ্রেপ্তারও করা হয়। ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জেলেই ছিলেন। সে সময়ে তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়েছিল। গ্রেপ্তারের আগে তিনি ফিলিপাইনে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার গঠনের পর সরকার এম খায়রুজ্জামানকে জামিনে মুক্তি দেয়। ২০০৩ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মহাপরিচালক হিসেবে আবারও নিয়োগ দেওয়া হয় তাঁকে। এর পর ২০০৪ সালে জেলহত্যা মামলা থেকে তিনি অব্যাহতি পান।
শুধু তাই নয়, এম খায়রুজ্জামানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয় সে সময়। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত মিয়ানমারে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০৭ সালের আগস্টে মালয়েশিয়ায় প্রথম শ্রেণির হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। ২০০৯ সালে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানকে হাইকমিশনার পদ থেকে সরিয়ে বাংলাদেশে ডেকে পাঠানো হয়। জীবনের ঝুঁকি দেখিয়ে মালয়েশিয়াতে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমে শরণার্থী হিসেবে মালয়েশিয়াতেই থেকে যান খায়রুজ্জামান। গত ৯ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ায় অভিবাসন সংক্রান্ত আইন ভঙ্গের কারণে গ্রেপ্তার করা হয় তাঁকে। ১০ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এম খায়রুজ্জামানকে ফেরাতে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধ রয়েছে।
জামায়াত ও বিএনপি লবি এম খায়রুজ্জামানের পক্ষে কাজ করছে জানিয়ে এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তারা ও এম খায়রুজ্জামানের স্ত্রী আইনজীবী নিয়োগ করেছেন। যা-ই হোক না কেন এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ আইনজীবী নিয়োগ করবে কি-না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের আইনজীবী নিয়োগের কোনো প্রয়োজন নেই। এখানে বিষয়টি দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে। তাঁকে ফেরত দিতে মালয়েশিয়া সরকারের কোনো আপত্তি নেই। তারপরও যদি তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় যদি প্রয়োজন হয়, তবে বাংলাদেশ চিন্তা করবে। এখানে মামলাটি করা হচ্ছে মালয়েশিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে।’

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনার জটিলতাগুলো নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এর একটি আইনি দিক রয়েছে। এ মুহূর্তে সবকিছু বলা সম্ভব না হলেও মালয়েশিয়ার সরকারের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, তার ওপর ভিত্তি করে দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত পাব।’
১৯৫২ সালের শরণার্থী আইনে বাংলাদেশ সই না করলেও মালয়েশিয়া সই করেছে। সে হিসেবে শরণার্থী হিসেবে থাকা একজনকে ফেরত আনার বিষয়ে প্রশ্ন করলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘যে দেশে রয়েছেন, সেই দেশের সরকার এম খায়রুজ্জামানের শরণার্থী হিসেবে থাকা বাতিল করতে পারে। তিনি যে আবেদনের প্রথম পর্যায়ে থেকে গিয়েছিলেন, সেখানে অবশ্যই প্রথম দেওয়া তথ্যগুলোতে অনেক কিছু গোপন বা ভুল থেকে থাকবে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে চিঠি দিয়ে দেশে ফেরত আসতে বলেছিল। তখন তিনি আসেননি। তাঁর বিরুদ্ধে অনেক নিরীক্ষা আপত্তি রয়েছে, সেগুলোরও সমাধান করেননি। এ বিষয়গুলো রয়েছে, যা যথেষ্ট তাঁর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী করার জন্য।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি মালয়েশিয়ার সরকারের বিষয়। তাঁরা যাদের থাকতে দিচ্ছেন, তাঁরা যদি আরেকটি দেশের আসামি হন, তবে সেই অপরাধীকে একটি দেশে শরণার্থী হিসেবে রেখে দেওয়ার যুক্তি নেই। আমরা প্রয়োজন হলে জাতিসংঘকে জানাব। তাঁর শরণার্থী হিসেবে থাকার দরকার নেই। একজন সবল ও অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল মানুষ কখনো শরণার্থী হতে পারে না। তাহলে সব অপরাধী যেকোনো দেশে গিয়ে শরণার্থী হতে চাইবে। এটি যুক্তিসংগত নয়। বিষয়টি প্রয়োজনে জাতিসংঘকে ব্যাখ্যা করা হবে।’
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে জেলহত্যার অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে তাঁকে এই অভিযোগে গ্রেপ্তারও করা হয়। ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জেলেই ছিলেন। সে সময়ে তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়েছিল। গ্রেপ্তারের আগে তিনি ফিলিপাইনে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার গঠনের পর সরকার এম খায়রুজ্জামানকে জামিনে মুক্তি দেয়। ২০০৩ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মহাপরিচালক হিসেবে আবারও নিয়োগ দেওয়া হয় তাঁকে। এর পর ২০০৪ সালে জেলহত্যা মামলা থেকে তিনি অব্যাহতি পান।
শুধু তাই নয়, এম খায়রুজ্জামানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয় সে সময়। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত মিয়ানমারে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০৭ সালের আগস্টে মালয়েশিয়ায় প্রথম শ্রেণির হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। ২০০৯ সালে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানকে হাইকমিশনার পদ থেকে সরিয়ে বাংলাদেশে ডেকে পাঠানো হয়। জীবনের ঝুঁকি দেখিয়ে মালয়েশিয়াতে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমে শরণার্থী হিসেবে মালয়েশিয়াতেই থেকে যান খায়রুজ্জামান। গত ৯ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ায় অভিবাসন সংক্রান্ত আইন ভঙ্গের কারণে গ্রেপ্তার করা হয় তাঁকে। ১০ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এম খায়রুজ্জামানকে ফেরাতে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধ রয়েছে।
জামায়াত ও বিএনপি লবি এম খায়রুজ্জামানের পক্ষে কাজ করছে জানিয়ে এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তারা ও এম খায়রুজ্জামানের স্ত্রী আইনজীবী নিয়োগ করেছেন। যা-ই হোক না কেন এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ আইনজীবী নিয়োগ করবে কি-না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের আইনজীবী নিয়োগের কোনো প্রয়োজন নেই। এখানে বিষয়টি দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে। তাঁকে ফেরত দিতে মালয়েশিয়া সরকারের কোনো আপত্তি নেই। তারপরও যদি তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় যদি প্রয়োজন হয়, তবে বাংলাদেশ চিন্তা করবে। এখানে মামলাটি করা হচ্ছে মালয়েশিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে।’
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনার জটিলতাগুলো নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এর একটি আইনি দিক রয়েছে। এ মুহূর্তে সবকিছু বলা সম্ভব না হলেও মালয়েশিয়ার সরকারের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, তার ওপর ভিত্তি করে দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত পাব।’
১৯৫২ সালের শরণার্থী আইনে বাংলাদেশ সই না করলেও মালয়েশিয়া সই করেছে। সে হিসেবে শরণার্থী হিসেবে থাকা একজনকে ফেরত আনার বিষয়ে প্রশ্ন করলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘যে দেশে রয়েছেন, সেই দেশের সরকার এম খায়রুজ্জামানের শরণার্থী হিসেবে থাকা বাতিল করতে পারে। তিনি যে আবেদনের প্রথম পর্যায়ে থেকে গিয়েছিলেন, সেখানে অবশ্যই প্রথম দেওয়া তথ্যগুলোতে অনেক কিছু গোপন বা ভুল থেকে থাকবে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে চিঠি দিয়ে দেশে ফেরত আসতে বলেছিল। তখন তিনি আসেননি। তাঁর বিরুদ্ধে অনেক নিরীক্ষা আপত্তি রয়েছে, সেগুলোরও সমাধান করেননি। এ বিষয়গুলো রয়েছে, যা যথেষ্ট তাঁর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী করার জন্য।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি মালয়েশিয়ার সরকারের বিষয়। তাঁরা যাদের থাকতে দিচ্ছেন, তাঁরা যদি আরেকটি দেশের আসামি হন, তবে সেই অপরাধীকে একটি দেশে শরণার্থী হিসেবে রেখে দেওয়ার যুক্তি নেই। আমরা প্রয়োজন হলে জাতিসংঘকে জানাব। তাঁর শরণার্থী হিসেবে থাকার দরকার নেই। একজন সবল ও অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল মানুষ কখনো শরণার্থী হতে পারে না। তাহলে সব অপরাধী যেকোনো দেশে গিয়ে শরণার্থী হতে চাইবে। এটি যুক্তিসংগত নয়। বিষয়টি প্রয়োজনে জাতিসংঘকে ব্যাখ্যা করা হবে।’
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে জেলহত্যার অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে তাঁকে এই অভিযোগে গ্রেপ্তারও করা হয়। ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জেলেই ছিলেন। সে সময়ে তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়েছিল। গ্রেপ্তারের আগে তিনি ফিলিপাইনে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার গঠনের পর সরকার এম খায়রুজ্জামানকে জামিনে মুক্তি দেয়। ২০০৩ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মহাপরিচালক হিসেবে আবারও নিয়োগ দেওয়া হয় তাঁকে। এর পর ২০০৪ সালে জেলহত্যা মামলা থেকে তিনি অব্যাহতি পান।
শুধু তাই নয়, এম খায়রুজ্জামানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয় সে সময়। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত মিয়ানমারে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০৭ সালের আগস্টে মালয়েশিয়ায় প্রথম শ্রেণির হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। ২০০৯ সালে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানকে হাইকমিশনার পদ থেকে সরিয়ে বাংলাদেশে ডেকে পাঠানো হয়। জীবনের ঝুঁকি দেখিয়ে মালয়েশিয়াতে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমে শরণার্থী হিসেবে মালয়েশিয়াতেই থেকে যান খায়রুজ্জামান। গত ৯ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ায় অভিবাসন সংক্রান্ত আইন ভঙ্গের কারণে গ্রেপ্তার করা হয় তাঁকে। ১০ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এম খায়রুজ্জামানকে ফেরাতে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধ রয়েছে।
জামায়াত ও বিএনপি লবি এম খায়রুজ্জামানের পক্ষে কাজ করছে জানিয়ে এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তারা ও এম খায়রুজ্জামানের স্ত্রী আইনজীবী নিয়োগ করেছেন। যা-ই হোক না কেন এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ আইনজীবী নিয়োগ করবে কি-না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের আইনজীবী নিয়োগের কোনো প্রয়োজন নেই। এখানে বিষয়টি দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে। তাঁকে ফেরত দিতে মালয়েশিয়া সরকারের কোনো আপত্তি নেই। তারপরও যদি তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় যদি প্রয়োজন হয়, তবে বাংলাদেশ চিন্তা করবে। এখানে মামলাটি করা হচ্ছে মালয়েশিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে।’

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনার জটিলতাগুলো নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এর একটি আইনি দিক রয়েছে। এ মুহূর্তে সবকিছু বলা সম্ভব না হলেও মালয়েশিয়ার সরকারের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, তার ওপর ভিত্তি করে দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত পাব।’
১৯৫২ সালের শরণার্থী আইনে বাংলাদেশ সই না করলেও মালয়েশিয়া সই করেছে। সে হিসেবে শরণার্থী হিসেবে থাকা একজনকে ফেরত আনার বিষয়ে প্রশ্ন করলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘যে দেশে রয়েছেন, সেই দেশের সরকার এম খায়রুজ্জামানের শরণার্থী হিসেবে থাকা বাতিল করতে পারে। তিনি যে আবেদনের প্রথম পর্যায়ে থেকে গিয়েছিলেন, সেখানে অবশ্যই প্রথম দেওয়া তথ্যগুলোতে অনেক কিছু গোপন বা ভুল থেকে থাকবে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে চিঠি দিয়ে দেশে ফেরত আসতে বলেছিল। তখন তিনি আসেননি। তাঁর বিরুদ্ধে অনেক নিরীক্ষা আপত্তি রয়েছে, সেগুলোরও সমাধান করেননি। এ বিষয়গুলো রয়েছে, যা যথেষ্ট তাঁর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী করার জন্য।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি মালয়েশিয়ার সরকারের বিষয়। তাঁরা যাদের থাকতে দিচ্ছেন, তাঁরা যদি আরেকটি দেশের আসামি হন, তবে সেই অপরাধীকে একটি দেশে শরণার্থী হিসেবে রেখে দেওয়ার যুক্তি নেই। আমরা প্রয়োজন হলে জাতিসংঘকে জানাব। তাঁর শরণার্থী হিসেবে থাকার দরকার নেই। একজন সবল ও অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল মানুষ কখনো শরণার্থী হতে পারে না। তাহলে সব অপরাধী যেকোনো দেশে গিয়ে শরণার্থী হতে চাইবে। এটি যুক্তিসংগত নয়। বিষয়টি প্রয়োজনে জাতিসংঘকে ব্যাখ্যা করা হবে।’
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে জেলহত্যার অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে তাঁকে এই অভিযোগে গ্রেপ্তারও করা হয়। ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জেলেই ছিলেন। সে সময়ে তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়েছিল। গ্রেপ্তারের আগে তিনি ফিলিপাইনে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার গঠনের পর সরকার এম খায়রুজ্জামানকে জামিনে মুক্তি দেয়। ২০০৩ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মহাপরিচালক হিসেবে আবারও নিয়োগ দেওয়া হয় তাঁকে। এর পর ২০০৪ সালে জেলহত্যা মামলা থেকে তিনি অব্যাহতি পান।
শুধু তাই নয়, এম খায়রুজ্জামানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয় সে সময়। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত মিয়ানমারে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০৭ সালের আগস্টে মালয়েশিয়ায় প্রথম শ্রেণির হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। ২০০৯ সালে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানকে হাইকমিশনার পদ থেকে সরিয়ে বাংলাদেশে ডেকে পাঠানো হয়। জীবনের ঝুঁকি দেখিয়ে মালয়েশিয়াতে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমে শরণার্থী হিসেবে মালয়েশিয়াতেই থেকে যান খায়রুজ্জামান। গত ৯ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ায় অভিবাসন সংক্রান্ত আইন ভঙ্গের কারণে গ্রেপ্তার করা হয় তাঁকে। ১০ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এম খায়রুজ্জামানকে ফেরাতে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধ রয়েছে।
জামায়াত ও বিএনপি লবি এম খায়রুজ্জামানের পক্ষে কাজ করছে জানিয়ে এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তারা ও এম খায়রুজ্জামানের স্ত্রী আইনজীবী নিয়োগ করেছেন। যা-ই হোক না কেন এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ আইনজীবী নিয়োগ করবে কি-না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের আইনজীবী নিয়োগের কোনো প্রয়োজন নেই। এখানে বিষয়টি দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে। তাঁকে ফেরত দিতে মালয়েশিয়া সরকারের কোনো আপত্তি নেই। তারপরও যদি তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় যদি প্রয়োজন হয়, তবে বাংলাদেশ চিন্তা করবে। এখানে মামলাটি করা হচ্ছে মালয়েশিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এই ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে পরিকল্পিত ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে, এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদকে কেন্দ্র করে মুক্ত গণমাধ্যম, ভিন্নমত ও বাক্স্বাধীনতার ওপর সংঘটিত ও অভূতপূর্ব ধ্বংসাত্মক হামলার ঘটনা
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় পিছিয়ে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এই ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
গত ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘হাদির মৃত্যুর ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত, নিরপেক্ষ, পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং স্বচ্ছ তদন্ত করার জন্য আমি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে দায়ীদের জবাবদিহিতা এবং আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার অনুরোধ করছি।’
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বাংলাদেশে বিক্ষোভ চলছে। এই পরিস্থিতিতে ফলকার তুর্ক সকলকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কেবল বিভাজন বাড়াবে এবং পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সময়টিকে অত্যন্ত সংবেদনশীল উল্লেখ করে ফলকার তুর্ক বলেন, ‘এই সময়ে এমন একটি পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি, যেখানে জনজীবনে সবার নিরাপদ অংশগ্রহণ এবং স্বাধীনভাবে ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগ থাকবে।’
ফলকার তুর্ক আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ অস্থিরতা যাতে আর না বাড়ে, সে বিষয়ে সরকারকে যথোপোযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এই ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
গত ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘হাদির মৃত্যুর ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত, নিরপেক্ষ, পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং স্বচ্ছ তদন্ত করার জন্য আমি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে দায়ীদের জবাবদিহিতা এবং আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার অনুরোধ করছি।’
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বাংলাদেশে বিক্ষোভ চলছে। এই পরিস্থিতিতে ফলকার তুর্ক সকলকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কেবল বিভাজন বাড়াবে এবং পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সময়টিকে অত্যন্ত সংবেদনশীল উল্লেখ করে ফলকার তুর্ক বলেন, ‘এই সময়ে এমন একটি পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি, যেখানে জনজীবনে সবার নিরাপদ অংশগ্রহণ এবং স্বাধীনভাবে ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগ থাকবে।’
ফলকার তুর্ক আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ অস্থিরতা যাতে আর না বাড়ে, সে বিষয়ে সরকারকে যথোপোযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে পরিকল্পিত ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে, এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদকে কেন্দ্র করে মুক্ত গণমাধ্যম, ভিন্নমত ও বাক্স্বাধীনতার ওপর সংঘটিত ও অভূতপূর্ব ধ্বংসাত্মক হামলার ঘটনা
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় পিছিয়ে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে পরিকল্পিত ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে, এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদকে কেন্দ্র করে মুক্ত গণমাধ্যম, ভিন্নমত ও বাক্স্বাধীনতার ওপর সংঘটিত ও অভূতপূর্ব ধ্বংসাত্মক হামলার ঘটনাকে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ভিত্তি, নাগরিক নিরাপত্তা ও স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে সরাসরি আঘাত বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় টিআইবির আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক লিখিত বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, টার্গেটেড শুটিংয়ে জড়িতদের গ্রেপ্তারে ব্যর্থতা এবং পার্শ্ববর্তী দেশে পালিয়ে যেতে সহায়তার অভিযোগ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অদূরদর্শিতা ও অদক্ষতারই প্রতিফলন। এর ফলে গণরোষ থেকে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তাহীনতার ঝুঁকি আরও বেড়েছে, যার দায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।
ড. ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর বিজয়ের দাবিদার কিছু শক্তির আক্রোশপূর্ণ ও প্রতিশোধপ্রবণ আচরণ রাষ্ট্র ও সমাজে নতুন ধরনের দমনমূলক প্রবণতা তৈরি করছে। এর সরাসরি শিকার হচ্ছে মুক্ত গণমাধ্যম, ভিন্নমত ও বাক্স্বাধীনতা। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার কার্যকর অবস্থান নিতে ব্যর্থ হয়েছে; বরং অতীতে অনুরূপ সংকটে নতজানু অবস্থান গ্রহণ করে রাষ্ট্র নিজেই অসহিষ্ণুতা ও সহিংসতার ক্ষেত্র প্রসারিত করেছে।
টিআইবি জানায়, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের মতো শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ, দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা, সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানটে আক্রমণ এবং কথিত ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে দীপু চন্দ্র দাসকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনা কোনোভাবেই বিচ্ছিন্ন নয়। বরং এসবই মুক্তচিন্তা, ভিন্নমত ও স্বাধীন মতপ্রকাশকে পরিকল্পিতভাবে দমনের জ্বলন্ত উদাহরণ।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে যেভাবে মানবিক মূল্যবোধ ও মৌলিক মানবাধিকার পদদলিত হয়েছিল, আজ সেই একই দমনমূলক বাস্তবতা নতুন রূপে ফিরে আসছে। যারা বিগত ১৬ বছর অধিকার হরণের শিকার হয়েছেন এবং জুলাই আন্দোলনের বিজয়ী হিসেবে নিজেদের দাবি করছেন, তাঁদেরই একাংশের হাতে আজ মুক্ত গণমাধ্যম ও ভিন্নমতের অধিকার ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে।
ড. ইফতেখারুজ্জামান সতর্ক করে বলেন, এসব ঘটনার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা, জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা ও মূল্যবোধ চরম হুমকির মুখে পড়ছে। বৈষম্যমুক্ত সমাজ, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, ধর্মীয় স্বাধীনতা, সম্প্রীতি ও বহু সংস্কৃতির সহাবস্থানের যে স্বপ্ন একাত্তর ও জুলাই ধারণ করেছিল, তা আজ গভীর সংকটে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট আবেগকে কাজে লাগিয়ে মুক্ত গণমাধ্যম ও নাগরিক অধিকারের বিরোধী স্বার্থান্বেষী মহল পতিত শক্তির ইন্ধনে সহিংসতা উসকে দিচ্ছে। তিনি হত্যাকারীদের দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক বিচার, উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যর্থতার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জবাবদিহি এবং মুক্ত গণমাধ্যম ও নাগরিক অধিকারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে কার্যকর, সমন্বিত ও দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান।
ড. ইফতেখারুজ্জামান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, এসব পদক্ষেপ না নিলে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ, রাষ্ট্র সংস্কারের প্রত্যাশা, সামাজিক স্থিতিশীলতা এবং একাত্তর ও জুলাইয়ের মৌলিক আদর্শ আরও গভীর সংকটে পড়বে, যার দায় সরকার কোনোভাবেই এড়াতে পারবে না।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে পরিকল্পিত ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে, এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদকে কেন্দ্র করে মুক্ত গণমাধ্যম, ভিন্নমত ও বাক্স্বাধীনতার ওপর সংঘটিত ও অভূতপূর্ব ধ্বংসাত্মক হামলার ঘটনাকে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ভিত্তি, নাগরিক নিরাপত্তা ও স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে সরাসরি আঘাত বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় টিআইবির আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক লিখিত বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, টার্গেটেড শুটিংয়ে জড়িতদের গ্রেপ্তারে ব্যর্থতা এবং পার্শ্ববর্তী দেশে পালিয়ে যেতে সহায়তার অভিযোগ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অদূরদর্শিতা ও অদক্ষতারই প্রতিফলন। এর ফলে গণরোষ থেকে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তাহীনতার ঝুঁকি আরও বেড়েছে, যার দায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।
ড. ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর বিজয়ের দাবিদার কিছু শক্তির আক্রোশপূর্ণ ও প্রতিশোধপ্রবণ আচরণ রাষ্ট্র ও সমাজে নতুন ধরনের দমনমূলক প্রবণতা তৈরি করছে। এর সরাসরি শিকার হচ্ছে মুক্ত গণমাধ্যম, ভিন্নমত ও বাক্স্বাধীনতা। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার কার্যকর অবস্থান নিতে ব্যর্থ হয়েছে; বরং অতীতে অনুরূপ সংকটে নতজানু অবস্থান গ্রহণ করে রাষ্ট্র নিজেই অসহিষ্ণুতা ও সহিংসতার ক্ষেত্র প্রসারিত করেছে।
টিআইবি জানায়, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের মতো শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ, দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা, সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানটে আক্রমণ এবং কথিত ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে দীপু চন্দ্র দাসকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনা কোনোভাবেই বিচ্ছিন্ন নয়। বরং এসবই মুক্তচিন্তা, ভিন্নমত ও স্বাধীন মতপ্রকাশকে পরিকল্পিতভাবে দমনের জ্বলন্ত উদাহরণ।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে যেভাবে মানবিক মূল্যবোধ ও মৌলিক মানবাধিকার পদদলিত হয়েছিল, আজ সেই একই দমনমূলক বাস্তবতা নতুন রূপে ফিরে আসছে। যারা বিগত ১৬ বছর অধিকার হরণের শিকার হয়েছেন এবং জুলাই আন্দোলনের বিজয়ী হিসেবে নিজেদের দাবি করছেন, তাঁদেরই একাংশের হাতে আজ মুক্ত গণমাধ্যম ও ভিন্নমতের অধিকার ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে।
ড. ইফতেখারুজ্জামান সতর্ক করে বলেন, এসব ঘটনার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা, জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা ও মূল্যবোধ চরম হুমকির মুখে পড়ছে। বৈষম্যমুক্ত সমাজ, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, ধর্মীয় স্বাধীনতা, সম্প্রীতি ও বহু সংস্কৃতির সহাবস্থানের যে স্বপ্ন একাত্তর ও জুলাই ধারণ করেছিল, তা আজ গভীর সংকটে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট আবেগকে কাজে লাগিয়ে মুক্ত গণমাধ্যম ও নাগরিক অধিকারের বিরোধী স্বার্থান্বেষী মহল পতিত শক্তির ইন্ধনে সহিংসতা উসকে দিচ্ছে। তিনি হত্যাকারীদের দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক বিচার, উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যর্থতার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জবাবদিহি এবং মুক্ত গণমাধ্যম ও নাগরিক অধিকারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে কার্যকর, সমন্বিত ও দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান।
ড. ইফতেখারুজ্জামান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, এসব পদক্ষেপ না নিলে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ, রাষ্ট্র সংস্কারের প্রত্যাশা, সামাজিক স্থিতিশীলতা এবং একাত্তর ও জুলাইয়ের মৌলিক আদর্শ আরও গভীর সংকটে পড়বে, যার দায় সরকার কোনোভাবেই এড়াতে পারবে না।

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এই ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় পিছিয়ে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় এগিয়ে এনে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল বেলা দুইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহিদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে নামাজে জানাজা বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত হবার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল।
শহিদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজায় যারা অংশ নিতে আসবেন তারা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন উড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় এগিয়ে এনে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল বেলা দুইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহিদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে নামাজে জানাজা বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত হবার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল।
শহিদ ওসমান হাদির নামাজে জানাজায় যারা অংশ নিতে আসবেন তারা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন উড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এই ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে পরিকল্পিত ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে, এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদকে কেন্দ্র করে মুক্ত গণমাধ্যম, ভিন্নমত ও বাক্স্বাধীনতার ওপর সংঘটিত ও অভূতপূর্ব ধ্বংসাত্মক হামলার ঘটনা
১ ঘণ্টা আগে
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১২টার পর ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুকে উপলক্ষ করে একজোট লোক ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজ চালায় এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। তারা ছয়তলা ভবনের সব সিসি ক্যামেরাসহ অধিকাংশ কক্ষ, প্রক্ষালণ কক্ষ এবং বহু বাদ্যযন্ত্র, মিলনায়তন, কম্পিউটার ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেছে। সার্ভারসহ ছায়ানটের কিছু বাদ্যযন্ত্র ও আসবাবপত্র পুড়িয়ে দিয়েছে। অন্তত সাতটি ল্যাপটপসহ গোটা চারেক ফোন ও কিছু হার্ডডিস্ক লুট করেছে। তাদের ভাঙচুরে বৈদ্যুতিক সংযোগ ও সরঞ্জামও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
‘ছায়ানট একটি স্বেচ্ছাসেবী ও স্বনির্ভর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। ছায়ানট কোনো সরকার, বিদেশি সংস্থা বা করপোরেট অনুদান নেয় না। সুতরাং, ছায়ানট আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে এই ক্ষতি পূরণ করবে এবং সংগীত ও শিশুদের সাধারণ শিক্ষায় এই সাময়িক বিঘ্নের দ্রুত প্রতিকার করতে বদ্ধপরিকর।’
এতে আরও বলা হয়, ‘ছায়ানটের কাজের ক্ষেত্র রাজনীতি নয়, সংগীত-সংস্কৃতিচর্চার মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করে ছায়ানট। ছায়ানট সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়তে প্রয়াসী। আমরা ওসমান হাদির মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। কিন্তু ওই সূত্র ধরে ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে কেন হামলা সংঘটিত হলো, তা মোটেই বোধগম্য নয়। হয়তো পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করেছে সংস্কৃতিচর্চার বিরোধী গোষ্ঠী।’
সংগীতশিক্ষার প্রতিষ্ঠানটি আরও বলে, ছায়ানট এই উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ অনানুষ্ঠানিক সংগীতশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশে সমাদৃত। বাংলা গানের চর্চা বিস্তৃতির পাশাপাশি স্বাধীনতা-সংগ্রামে ছায়ানটের ভূমিকাও সারা বিশ্বে স্বীকৃত। তাই ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে এই নিন্দনীয় হামলা মাতৃভূমি সম্পর্কে নেতিবাচক বার্তা পৌঁছে দিতে পারে বিশ্বে।
দেশ ও বিদেশ থেকে যে অগণিত শুভাকাঙ্ক্ষী তাঁদের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা জানিয়েছেন, তাঁদের সবার কাছে ছায়ানট কৃতজ্ঞ।
বাঙালির আবহমান সংগীতসংস্কৃতির সাধনা ও প্রসারে ছায়ানট তার স্থির প্রত্যয় যাত্রায় অবিচল থাকবে।

ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারের প্রতি সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১২টার পর ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুকে উপলক্ষ করে একজোট লোক ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজ চালায় এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। তারা ছয়তলা ভবনের সব সিসি ক্যামেরাসহ অধিকাংশ কক্ষ, প্রক্ষালণ কক্ষ এবং বহু বাদ্যযন্ত্র, মিলনায়তন, কম্পিউটার ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেছে। সার্ভারসহ ছায়ানটের কিছু বাদ্যযন্ত্র ও আসবাবপত্র পুড়িয়ে দিয়েছে। অন্তত সাতটি ল্যাপটপসহ গোটা চারেক ফোন ও কিছু হার্ডডিস্ক লুট করেছে। তাদের ভাঙচুরে বৈদ্যুতিক সংযোগ ও সরঞ্জামও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
‘ছায়ানট একটি স্বেচ্ছাসেবী ও স্বনির্ভর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। ছায়ানট কোনো সরকার, বিদেশি সংস্থা বা করপোরেট অনুদান নেয় না। সুতরাং, ছায়ানট আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে এই ক্ষতি পূরণ করবে এবং সংগীত ও শিশুদের সাধারণ শিক্ষায় এই সাময়িক বিঘ্নের দ্রুত প্রতিকার করতে বদ্ধপরিকর।’
এতে আরও বলা হয়, ‘ছায়ানটের কাজের ক্ষেত্র রাজনীতি নয়, সংগীত-সংস্কৃতিচর্চার মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করে ছায়ানট। ছায়ানট সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়তে প্রয়াসী। আমরা ওসমান হাদির মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। কিন্তু ওই সূত্র ধরে ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে কেন হামলা সংঘটিত হলো, তা মোটেই বোধগম্য নয়। হয়তো পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করেছে সংস্কৃতিচর্চার বিরোধী গোষ্ঠী।’
সংগীতশিক্ষার প্রতিষ্ঠানটি আরও বলে, ছায়ানট এই উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ অনানুষ্ঠানিক সংগীতশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশে সমাদৃত। বাংলা গানের চর্চা বিস্তৃতির পাশাপাশি স্বাধীনতা-সংগ্রামে ছায়ানটের ভূমিকাও সারা বিশ্বে স্বীকৃত। তাই ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে এই নিন্দনীয় হামলা মাতৃভূমি সম্পর্কে নেতিবাচক বার্তা পৌঁছে দিতে পারে বিশ্বে।
দেশ ও বিদেশ থেকে যে অগণিত শুভাকাঙ্ক্ষী তাঁদের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা জানিয়েছেন, তাঁদের সবার কাছে ছায়ানট কৃতজ্ঞ।
বাঙালির আবহমান সংগীতসংস্কৃতির সাধনা ও প্রসারে ছায়ানট তার স্থির প্রত্যয় যাত্রায় অবিচল থাকবে।

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এই ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে পরিকল্পিত ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে, এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদকে কেন্দ্র করে মুক্ত গণমাধ্যম, ভিন্নমত ও বাক্স্বাধীনতার ওপর সংঘটিত ও অভূতপূর্ব ধ্বংসাত্মক হামলার ঘটনা
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজার সময় পিছিয়ে আগামীকাল শনিবার বেলা দুইটায় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে