
করোনা মহামারির সময় রংপুরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ ছিল গ্রন্থাগারগুলো। এ সময় শিক্ষার্থীসহ বইপ্রেমী পাঠকেরা ঝুঁকে পড়েন ইন্টারনেটের দিকে। বইয়ের পাতার জায়গা দখল করে নেয় কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন। সেই প্রভাব এখনো বহাল রয়েছে এবং এর জেরে গ্রন্থাগারে কমেছে পাঠকের উপস্থিতি।

সরকারি-বেসরকারি থেকে শুরু করে কমিউনিটি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি গ্রন্থাগার এখনো বেশ আছে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে। একটা সময় এগুলো পাঠকে সরগরম হয়ে উঠলেও দিন দিন কমছে। এমনকি বিদ্যালয়ের নিজস্ব লাইব্রেরিতেও পড়তে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্যান্য পণ্যের যেমন প্রসার প্রয়োজন, গ্রন্থাগারেরও

আর্কাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের বাংলাদেশ জাতীয় গ্রন্থাগারে বিশাল সংগ্রহ থাকলেও ব্যবহার কমে যাচ্ছে। প্রচারের অভাবে দিনের পর দিন অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকছে এসব বই ও পত্রপত্রিকা। গ্রন্থাগারের ব্যবস্থাপনাও সনাতন পদ্ধতির। গত সাত বছরের হিসাবে দেখা গেছে, গ্রন্থাগার ব্যবহার কমছে। ব্যবহারকারীরা বলছেন, এখানে

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের চতুর্থ তলায় ঢুকতেই ডানে পড়বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত পোস্টার, বাঁয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধের রেপ্লিকা। খানিকটা এগোতেই চোখে পড়বে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য। প্রায় ১ হাজার ২০০ বর্গফুট জায়গাজুড়ে থাকা বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নারটি এ