
অব্যবস্থাপনার কারণে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সেজান জুস কারখানায় এত বড় দুর্ঘটনা হয়ে গেল। মর্মান্তিকভাবে মারা গেলেন ৫২ জন শ্রমিক। এই কারখানার অনেক অসংগতি ছিল। এখানে শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিবেচনায় রাখা হয়নি। রাষ্ট্রের মৌলিক নীতি ভঙ্গ করে কারখানায় শিশুশ্রমিক রাখা হয়েছে। অনেক শিশুশ্রমিক মারা গেছে। ভালো খবর কা

তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

দীর্ঘ ৪৮ ঘণ্টা আগুন নেভানো ও উদ্ধার অভিযানের পর ফায়ার সার্ভিস হাশেম ফুডস লিমিটেডের ভবনের অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করেছে...

সেজান জুস কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া কারখানা মালিক আবুল হাশেম ও তাঁর চার ছেলে সহ আট জনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত...