
যেনতেন পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে আইফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই নির্দিষ্ট মডেল ও ব্যাটারির সক্ষমতা বিবেচনায় পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করা উচিত। আইফোনে ১৫ মডেলে লাইটনিং ক্যাবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি পোর্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে আরও বেশ কিছু পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
আইফোন ১২ থেকে ১৫ পর্যন্ত ম্যাগসেফ চার্জিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। যেসব পাওয়ার ব্যাংকে কিউআই ২ সার্টিফিকেশন রয়েছে সেগুলো আইফোনের ম্যাগসেফের প্রযুক্তি সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আর এগুলোতে ১৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিংয়ের ক্ষমতা রয়েছে। ম্যাগসেফের মাধ্যমে ৭.৫ ওয়াটের ওয়্যারলেস চার্জ দেওয়া যায়।
অ্যাংকার ম্যাগগোর দুটি পাওয়ার ব্যাংককে আইফোনের জন্য সবচেয়ে ভালো হিসেবে তুলে ধরেছে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট সিনেট। সিনেটের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের আইফোনের জন্য সেরা পাওয়ার ব্যাংকগুলোর তালিকা তুলে ধরা হল—
অ্যাংকার ৬২২ ম্যাকগো ম্যাগনেটিক ব্যাটারি
অ্যাংকার ৬২২ ম্যাকগো ম্যাগনেটিক ব্যাটারি একটি ওয়ালেস ব্যাটারি। এতে সংযুক্ত ম্যাগনেটিক ফ্লিপকে স্ট্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। ৫০০০ এমএইচ সক্ষমতার এই ব্যাটারি দিয়ে ফাস্ট ওয়্যারলেস চার্জ হবে না। কিন্তু এটি খুব চিকন ও সহজে বহনযোগ্য।
এর ইউএসবি সি পোর্টের মাধ্যমে আইফোন চার্জ করা যায়। এটি দিয়ে ৭ দশমিক ৫ ওয়াট গতিতে চার্জ হবে। তবে লাইটনিং পোর্টের বদলে ইউএসবি সি ব্যবহার করলে ১২ ওয়াট গতির চার্জ মিলবে।
অ্যাংকর ম্যাগগো ৬.৬কে
অ্যাংকর ম্যাগগো ৬.৬কে পাওয়ার ব্যাংকে ৬ হাজার ৬০০ এমএইচ ব্যাটারি রয়েছে। এটির কিউআই সার্টিফিকেশন রয়েছে অর্থাৎ এতে ১৫ ওয়াট ফার্স্ট চার্জিং ক্ষমতা রয়েছে ও ম্যাগসেফ চার্জিংয়ের সঙ্গে এই পাওয়ার ব্যাংক সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই পাওয়ার ব্যাংক আইফোন ১৩, ১৪ ও ১৫ মডেলগুলোকে স্ট্যান্ডার্ড ৭ দশমিক ৫ ওয়াট ওয়্যারলেস চার্জারের চেয়ে দ্বিগুণ গতিতে চার্জ দেয়।
পাওয়ার ব্যাংকটি ৫টি রঙে পাওয়া যাবে। এতে ইউএসবি সি ক্যাবল রয়েছে। পাওয়ার ব্যাংকটি বাইরে নিয়ে যাওয়া যাবে বা বাসায় থাকার সময় ওয়্যারলেস চার্জিং স্ট্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
বেসুস ম্যাগনেটিক মিনি ওয়্যারলেস পোর্টেবল চার্জার
এটি ওয়্যারলেস ও ওয়্যারড- দুইভাবেই চার্জ দেওয়া যাবে। আইফোনের পেছনের ম্যাগসেফের সঙ্গে লেগে থেকে এটি চার্জ দিতে পারে। এতে ৬০০০ এমএইচ ব্যাটারি রয়েছে ও আইফোনে ৭ দশমিক ৫ ওয়াটে চার্জ দিতে পারবে। আর আরও দ্রুত চার্জ দিতে লাইটনিং কেবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে ২০ ওয়াট গতিতে আইফোন চার্জ দেওয়া যাবে। এতে ‘পাস–থ্রু’ অপশন আছে। অর্থাৎ একই সঙ্গে চার্জারের ব্যাটারি ও ফোন চার্জ দেওয়া যাবে।
ব্যাটারির ক্ষমতা ৬০০০ এমএইচ হলেও এর সাইজ ছোট, অনেকটা ৫০০০ এমএইচ ব্যাটারির সমান। এটা দিয়ে সব আইফোনে দ্রুত চার্জ হলেও প্রো ম্যাক্স চার্জ হতে একটু বেশি সময় লাগবে।
অ্যাংকার ন্যানো পাওয়ার ব্যাংক (ইউএসবি সি)
আইফোন ১৫ এর জন্য এই পাওয়ার ব্যাংক একটি ভালো বিকল্প। এতে ফোল্ডেবল ইউএসবি সি কানেক্টর আছে। যে কোনো ইউএসবি সিযুক্ত চার্জিং অ্যান্ড্রয়েড ফোনও এর মাধ্যমে চার্জ দেওয়া যাবে। পাওয়ার ব্যাংকটি বেশ কয়েকটি রঙে পাওয়া যাবে।
১০০ গ্রাম ওজনের এই পাওয়ার ব্যাংকে ৫০০০ হাজার এমএইচ ব্যাটারি আছে। এতে ২২.৫ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সুবিধা আছে। পাওয়ার ব্যাংকে একই সময়ে দুটি ডিভাইস চার্জ দেওয়া যাবে। তবে তখন গতি ভাগ হয়ে প্রতিটি ডিভাইসে ১১ দশমিক ২৫ ওয়াট চার্জ হবে।
মাই চার্জ হাব ৬৭০০
মাইচার্জ হাব পোর্টেবল চার্জার দুটি আলাদা সাইজে পাওয়া যায়। দেওয়ালে থাকা বিদ্যুৎ সকেটের সাহায্যে ব্যাটারি চার্জ দেওয়া জন্য এতে ওয়াল প্লাগ আছে। ইউএসবি সি ও লাইটনিং ক্যাবল উভয়ের মাধ্যমে এই পাওয়ার ব্যাংক আইফোনকে চার্জ দিতে পারবে। এতে একটু মোটা ৬,৭০০ এমএইচ ব্যাটারি আছে। এটি স্মার্টফোনকে পুরো চার্জ দিতে পারবে।
১০,০৫০ এমএইচ ব্যাটারির আরেকটি সংস্করণ আছে এই পাওয়ার ব্যাংকের, যার দাম ২০ ডলার বেশি।
অ্যাংকার ন্যানো পাওয়া ব্যাংক ১০কে
অ্যাংকার ন্যানো পাওয়া ব্যাংক ১০কে এর ১০ হাজার এমএইচ ব্যাটারি আছে। এতে ইউএসবি সি ক্যাবলও রয়েছে। তবে পাওয়ার ব্যাংকটি বেশ ভারি ও আকারে বড়। এর মাধ্যমে ইউএসবি সি ও ইউএসবি এ পোর্টও ব্যবহার করা যাবে। এই ব্যাটারি প্রায় ৩০ ওয়াট পর্যন্ত চার্জ দেবে। পাওয়ার ব্যাংকে আছে এলসিডি স্ক্রিন। পাওয়ার ব্যাংকে কতটুকু চার্জ অবশিষ্ট আছে তা এই স্ক্রিনে দেখা যাবে।
ইনফিনিটি ল্যাব ইনস্টান্টগো ১০০০০
ইনস্টান্টগো ৫০০০ ও ইনস্টান্টগো ১০০০০ পাওয়ার ব্যাংকে লাইটনিং পোর্ট আছে। এর মধ্যে ১০০০০ এমএইচ ব্যাটারির দাম ও ওজন বেশি। তবে পাওয়ার ব্যাংকটিতে একবার চার্জ দিলে আইফোনে দুবার পুরো চার্জ দেওয়া যাবে।
অ্যাংকর ম্যাগগো পাওয়ার ব্যাংক ১০কে
১০,০০০ এমএইচ ব্যাটারির এই পাওয়ার ব্যাংকে ১৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং ও ম্যাগসেফ চার্জিং সুবিধা আছে। ম্যাগসেফ সমর্থিত আইফোন ১৩, ১৪ ও ১৫ মডেলে ৭ দশমিক ৫ ওয়াট ওয়্যারলেস চার্জারের চেয়ে দ্বিগুণ গতিতে চার্জ দেওয়া যাবে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে ১৫ ওয়াটের ওয়ারলেস চার্জ দেওয়া যাবে।
এটি পাঁচটি রঙে পাওয়া যায়। এর আকৃতি ম্যাগগো পাওয়ার ব্যাংক ৬ .৬ কে এর চেয়ে বড়। ব্যাটারি লাইফ দেখার জন্য এলসিডি ডিসপ্লে আছে। এর ইউএসবি সি ক্যাবল আছে। এটিকে ওয়্যারলেস চার্জিং স্ট্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায় এবং ঘরের বাইরেও নিয়ে বের হওয়া যায়।
বেসুস ম্যাগনেটিক ওয়্যারলেস পাওয়ার ব্যাংক
বেসুস ম্যাগনেটিক ওয়্যারলেস পাওয়ার ব্যাংকে ১০,০০ হাজার এমএইচের ব্যাটারি আছে। ফলে এটি দুইবার আইফোনকে সম্পূর্ণ চার্জ দিতে পারবে। তবে এর আকার বেশি বড় নয়।
এতে শক্তিশালী ম্যাগনেট এবং ফোল্ডেবল স্ট্যান্ড আছে। ব্যাটারি লাইফ দেখার জন্য আছে এলইডি লাইট। পাওয়ার ব্যাংকটি তিন রঙে পাওয়া যাবে। তবে এর মধ্যে কালো রঙের দাম কিছুটা কম।
অ্যাংকর ৭৩৩ পাওয়ার ব্যাংক
অ্যাংকর ৭৩৩ পাওয়ার ব্যাংকে গ্যালিয়াম নাইট্রেড প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে পাওয়ার ব্যাংকটি শক্তিশালী হলেও আকারে ছোট। এটি বিদ্যুৎসাশ্রয়ী হবে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে। অ্যাংকর ৭৩৩ পাওয়ার ব্যাংকে ৬৫ ওয়াটের চার্জারসহ ১০০০০ এমএইচ ব্যাটারি আছে। এটি কোম্পানিটির জিএএনপ্রাইম সিরিজের অন্তর্ভুক্ত। এতে দুটি ফাস্ট চার্জিং সি পোর্ট ও একটি ইউএসবি এ পোর্ট আছে। এটি দিয়ে একই সঙ্গে তিনটি ডিভাইস চার্জ করা যাবে। তবে ৬৫ ওয়াট ল্যাপটপ চার্জ দিতে হবে একলা।
মাইচার্জ সুপারহিলো ম্যাগলক
মাইচার্জ কোম্পানির ম্যাগনেটিক পাওয়ার ব্যাংকের সিরিজের একটি সংস্করণ সুপারহিরো ম্যাগলক। এর ডিজাইন খুবই আর্কষণীয়। এর ম্যাগনেট বা চুম্বক খুব শক্তিশালী। ফলে এটি ফোনের পেছনে খুবই ভালোভাবে লেগে থাকে। এতে কয়েল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। ফলে চার্জিংয়ের সময় ফোন বেশি গরম হয় না।
পাওয়ার ব্যাংকটিতে ৩০০০ এমএইচের ব্যাটারি আছে। এটি হালকা ও চিকন। তবে এর মাধ্যমে আইফোনে একবারে সম্পূর্ণ চার্জ হবে না। তাই পাওয়ার ব্যাংকটির ৬০০০ বা ৯০০০ এমএইচ ব্যাটারির সংস্করণটি কেনা ভালো। তবে এগুলো একটু বেশি ভারী ও বড়।
প্রতিটি ম্যাগলক পাওয়ার ব্যাংকে কিউআই সমর্থিত আইফোনকে ৫ ওয়াটে চার্জ দেয়। ক্যাবলের মাধ্যমে এটি আইফোনকে আরও দ্রুত চার্জ দিতে পারবে। এই পাওয়ার ব্যাংকে ইউএসবি সি লাইটনিং ক্যাবল আছে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনের কেসে একটি মেটাল রিং থাকলে পাওয়ার ব্যাংকটির মাধ্যমে ওয়্যারলেস চার্জ দেওয়া যাবে।
এতে কয়েকটি রং আছে। এর ৬০০০ এমএইচ সংস্করণের জন্য ৪০ ডলার ব্যয় করতে হবে।
মোফিয়া পাওয়ারস্ট্যাশন ১০কে স্ট্যান্ড
মোফিয়া পাওয়ারস্ট্যাশন ১০কে স্ট্যান্ড পাওয়ার ব্যাংকের ম্যাগসেফ অপশনও রয়েছে। এর দাম অন্য পাওয়ার ব্যাংকের তুলনায় বেশি। এর নিচের ট্রাইপডও রয়েছে।
এটি ১৫ ওয়াটে খুব দ্রুত চার্জ হয়। এয়ারপডস ৩ ও এয়ারপড প্রো মডেলেও ম্যাগসেফ প্রযুক্তির মাধ্যমে চার্জ দেওয়া যাবে। লাইটনিং ক্যাবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি পোর্ট ব্যবহারে এটি ২০ ওয়াট গতিতে ফোন চার্জ করতে পারবে। এছাড়া একইসঙ্গে দুটি ডিভাইস চার্জ দেওয়া যাবে।
মফি পাওয়া স্টেশন মিনি
মফি পাওয়ার স্টেশন মিনিতে ৫০০০ এমএইচের ব্যাটারি রয়েছে ও ২০ ওয়াটের ইউএসবি সি ফাস্ট পিডি চার্জিং সুবিধা দেবে। এই পাওয়ার ব্যাংক আইফোনের ব্যাটারি সম্পূর্ণ চার্জ দিতে পারবে।
এছাড়া ১০০০০ এমএইচ সংস্করণে ডুয়াল সি পোর্ট রয়েছে। দুটি সংস্করণই কালো ও নীল রঙে পাওয়া যাবে।
অ্যাংকর ৫২৩ পাওয়ারকোর স্লিম ১০কে পিডি
এই পাওয়ার ব্যাংকটি খুবই হালকা পাতলা। এতে ১০০০০ এমএইচ ব্যাটারি আছে ও ইউএসবি সি পোর্টের মাধ্যমে ২০ ওয়াটে ফাস্ট চার্জিং দেওয়া যায়। এতে ১২ ওয়াটের ইউএসবি এ পোর্ট রয়েছে। অ্যাংকর ৫২৩ পাওয়ারকোর স্লিম ১০কে এর দাম তুলনামূলক কম।
নিম্বল চ্যাম্প
এই পাওয়ার ব্যাংক তৈরিতে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ১০০০ হাজার এমএইচ ব্যাটারি আছে, যার মাধ্যমে ২০ ওয়াট পিডি (পাওয়ার ডেলিভারি) ফাস্ট চার্জ দেওয়া যাবে। এতে দুটি ইউএসবি সি পোর্ট রয়েছে। দুটি ডিভাইস একইসঙ্গে চার্জ দিলে প্রতিটি ডিভাইস ১০ ওয়াটে চার্জ হবে। এই পাওয়ার ব্যাংকও অনেক হালকা পাতলা।

যেনতেন পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে আইফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই নির্দিষ্ট মডেল ও ব্যাটারির সক্ষমতা বিবেচনায় পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করা উচিত। আইফোনে ১৫ মডেলে লাইটনিং ক্যাবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি পোর্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে আরও বেশ কিছু পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
আইফোন ১২ থেকে ১৫ পর্যন্ত ম্যাগসেফ চার্জিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। যেসব পাওয়ার ব্যাংকে কিউআই ২ সার্টিফিকেশন রয়েছে সেগুলো আইফোনের ম্যাগসেফের প্রযুক্তি সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আর এগুলোতে ১৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিংয়ের ক্ষমতা রয়েছে। ম্যাগসেফের মাধ্যমে ৭.৫ ওয়াটের ওয়্যারলেস চার্জ দেওয়া যায়।
অ্যাংকার ম্যাগগোর দুটি পাওয়ার ব্যাংককে আইফোনের জন্য সবচেয়ে ভালো হিসেবে তুলে ধরেছে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট সিনেট। সিনেটের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের আইফোনের জন্য সেরা পাওয়ার ব্যাংকগুলোর তালিকা তুলে ধরা হল—
অ্যাংকার ৬২২ ম্যাকগো ম্যাগনেটিক ব্যাটারি
অ্যাংকার ৬২২ ম্যাকগো ম্যাগনেটিক ব্যাটারি একটি ওয়ালেস ব্যাটারি। এতে সংযুক্ত ম্যাগনেটিক ফ্লিপকে স্ট্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। ৫০০০ এমএইচ সক্ষমতার এই ব্যাটারি দিয়ে ফাস্ট ওয়্যারলেস চার্জ হবে না। কিন্তু এটি খুব চিকন ও সহজে বহনযোগ্য।
এর ইউএসবি সি পোর্টের মাধ্যমে আইফোন চার্জ করা যায়। এটি দিয়ে ৭ দশমিক ৫ ওয়াট গতিতে চার্জ হবে। তবে লাইটনিং পোর্টের বদলে ইউএসবি সি ব্যবহার করলে ১২ ওয়াট গতির চার্জ মিলবে।
অ্যাংকর ম্যাগগো ৬.৬কে
অ্যাংকর ম্যাগগো ৬.৬কে পাওয়ার ব্যাংকে ৬ হাজার ৬০০ এমএইচ ব্যাটারি রয়েছে। এটির কিউআই সার্টিফিকেশন রয়েছে অর্থাৎ এতে ১৫ ওয়াট ফার্স্ট চার্জিং ক্ষমতা রয়েছে ও ম্যাগসেফ চার্জিংয়ের সঙ্গে এই পাওয়ার ব্যাংক সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই পাওয়ার ব্যাংক আইফোন ১৩, ১৪ ও ১৫ মডেলগুলোকে স্ট্যান্ডার্ড ৭ দশমিক ৫ ওয়াট ওয়্যারলেস চার্জারের চেয়ে দ্বিগুণ গতিতে চার্জ দেয়।
পাওয়ার ব্যাংকটি ৫টি রঙে পাওয়া যাবে। এতে ইউএসবি সি ক্যাবল রয়েছে। পাওয়ার ব্যাংকটি বাইরে নিয়ে যাওয়া যাবে বা বাসায় থাকার সময় ওয়্যারলেস চার্জিং স্ট্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
বেসুস ম্যাগনেটিক মিনি ওয়্যারলেস পোর্টেবল চার্জার
এটি ওয়্যারলেস ও ওয়্যারড- দুইভাবেই চার্জ দেওয়া যাবে। আইফোনের পেছনের ম্যাগসেফের সঙ্গে লেগে থেকে এটি চার্জ দিতে পারে। এতে ৬০০০ এমএইচ ব্যাটারি রয়েছে ও আইফোনে ৭ দশমিক ৫ ওয়াটে চার্জ দিতে পারবে। আর আরও দ্রুত চার্জ দিতে লাইটনিং কেবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে ২০ ওয়াট গতিতে আইফোন চার্জ দেওয়া যাবে। এতে ‘পাস–থ্রু’ অপশন আছে। অর্থাৎ একই সঙ্গে চার্জারের ব্যাটারি ও ফোন চার্জ দেওয়া যাবে।
ব্যাটারির ক্ষমতা ৬০০০ এমএইচ হলেও এর সাইজ ছোট, অনেকটা ৫০০০ এমএইচ ব্যাটারির সমান। এটা দিয়ে সব আইফোনে দ্রুত চার্জ হলেও প্রো ম্যাক্স চার্জ হতে একটু বেশি সময় লাগবে।
অ্যাংকার ন্যানো পাওয়ার ব্যাংক (ইউএসবি সি)
আইফোন ১৫ এর জন্য এই পাওয়ার ব্যাংক একটি ভালো বিকল্প। এতে ফোল্ডেবল ইউএসবি সি কানেক্টর আছে। যে কোনো ইউএসবি সিযুক্ত চার্জিং অ্যান্ড্রয়েড ফোনও এর মাধ্যমে চার্জ দেওয়া যাবে। পাওয়ার ব্যাংকটি বেশ কয়েকটি রঙে পাওয়া যাবে।
১০০ গ্রাম ওজনের এই পাওয়ার ব্যাংকে ৫০০০ হাজার এমএইচ ব্যাটারি আছে। এতে ২২.৫ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সুবিধা আছে। পাওয়ার ব্যাংকে একই সময়ে দুটি ডিভাইস চার্জ দেওয়া যাবে। তবে তখন গতি ভাগ হয়ে প্রতিটি ডিভাইসে ১১ দশমিক ২৫ ওয়াট চার্জ হবে।
মাই চার্জ হাব ৬৭০০
মাইচার্জ হাব পোর্টেবল চার্জার দুটি আলাদা সাইজে পাওয়া যায়। দেওয়ালে থাকা বিদ্যুৎ সকেটের সাহায্যে ব্যাটারি চার্জ দেওয়া জন্য এতে ওয়াল প্লাগ আছে। ইউএসবি সি ও লাইটনিং ক্যাবল উভয়ের মাধ্যমে এই পাওয়ার ব্যাংক আইফোনকে চার্জ দিতে পারবে। এতে একটু মোটা ৬,৭০০ এমএইচ ব্যাটারি আছে। এটি স্মার্টফোনকে পুরো চার্জ দিতে পারবে।
১০,০৫০ এমএইচ ব্যাটারির আরেকটি সংস্করণ আছে এই পাওয়ার ব্যাংকের, যার দাম ২০ ডলার বেশি।
অ্যাংকার ন্যানো পাওয়া ব্যাংক ১০কে
অ্যাংকার ন্যানো পাওয়া ব্যাংক ১০কে এর ১০ হাজার এমএইচ ব্যাটারি আছে। এতে ইউএসবি সি ক্যাবলও রয়েছে। তবে পাওয়ার ব্যাংকটি বেশ ভারি ও আকারে বড়। এর মাধ্যমে ইউএসবি সি ও ইউএসবি এ পোর্টও ব্যবহার করা যাবে। এই ব্যাটারি প্রায় ৩০ ওয়াট পর্যন্ত চার্জ দেবে। পাওয়ার ব্যাংকে আছে এলসিডি স্ক্রিন। পাওয়ার ব্যাংকে কতটুকু চার্জ অবশিষ্ট আছে তা এই স্ক্রিনে দেখা যাবে।
ইনফিনিটি ল্যাব ইনস্টান্টগো ১০০০০
ইনস্টান্টগো ৫০০০ ও ইনস্টান্টগো ১০০০০ পাওয়ার ব্যাংকে লাইটনিং পোর্ট আছে। এর মধ্যে ১০০০০ এমএইচ ব্যাটারির দাম ও ওজন বেশি। তবে পাওয়ার ব্যাংকটিতে একবার চার্জ দিলে আইফোনে দুবার পুরো চার্জ দেওয়া যাবে।
অ্যাংকর ম্যাগগো পাওয়ার ব্যাংক ১০কে
১০,০০০ এমএইচ ব্যাটারির এই পাওয়ার ব্যাংকে ১৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং ও ম্যাগসেফ চার্জিং সুবিধা আছে। ম্যাগসেফ সমর্থিত আইফোন ১৩, ১৪ ও ১৫ মডেলে ৭ দশমিক ৫ ওয়াট ওয়্যারলেস চার্জারের চেয়ে দ্বিগুণ গতিতে চার্জ দেওয়া যাবে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে ১৫ ওয়াটের ওয়ারলেস চার্জ দেওয়া যাবে।
এটি পাঁচটি রঙে পাওয়া যায়। এর আকৃতি ম্যাগগো পাওয়ার ব্যাংক ৬ .৬ কে এর চেয়ে বড়। ব্যাটারি লাইফ দেখার জন্য এলসিডি ডিসপ্লে আছে। এর ইউএসবি সি ক্যাবল আছে। এটিকে ওয়্যারলেস চার্জিং স্ট্যান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায় এবং ঘরের বাইরেও নিয়ে বের হওয়া যায়।
বেসুস ম্যাগনেটিক ওয়্যারলেস পাওয়ার ব্যাংক
বেসুস ম্যাগনেটিক ওয়্যারলেস পাওয়ার ব্যাংকে ১০,০০ হাজার এমএইচের ব্যাটারি আছে। ফলে এটি দুইবার আইফোনকে সম্পূর্ণ চার্জ দিতে পারবে। তবে এর আকার বেশি বড় নয়।
এতে শক্তিশালী ম্যাগনেট এবং ফোল্ডেবল স্ট্যান্ড আছে। ব্যাটারি লাইফ দেখার জন্য আছে এলইডি লাইট। পাওয়ার ব্যাংকটি তিন রঙে পাওয়া যাবে। তবে এর মধ্যে কালো রঙের দাম কিছুটা কম।
অ্যাংকর ৭৩৩ পাওয়ার ব্যাংক
অ্যাংকর ৭৩৩ পাওয়ার ব্যাংকে গ্যালিয়াম নাইট্রেড প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে পাওয়ার ব্যাংকটি শক্তিশালী হলেও আকারে ছোট। এটি বিদ্যুৎসাশ্রয়ী হবে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে। অ্যাংকর ৭৩৩ পাওয়ার ব্যাংকে ৬৫ ওয়াটের চার্জারসহ ১০০০০ এমএইচ ব্যাটারি আছে। এটি কোম্পানিটির জিএএনপ্রাইম সিরিজের অন্তর্ভুক্ত। এতে দুটি ফাস্ট চার্জিং সি পোর্ট ও একটি ইউএসবি এ পোর্ট আছে। এটি দিয়ে একই সঙ্গে তিনটি ডিভাইস চার্জ করা যাবে। তবে ৬৫ ওয়াট ল্যাপটপ চার্জ দিতে হবে একলা।
মাইচার্জ সুপারহিলো ম্যাগলক
মাইচার্জ কোম্পানির ম্যাগনেটিক পাওয়ার ব্যাংকের সিরিজের একটি সংস্করণ সুপারহিরো ম্যাগলক। এর ডিজাইন খুবই আর্কষণীয়। এর ম্যাগনেট বা চুম্বক খুব শক্তিশালী। ফলে এটি ফোনের পেছনে খুবই ভালোভাবে লেগে থাকে। এতে কয়েল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। ফলে চার্জিংয়ের সময় ফোন বেশি গরম হয় না।
পাওয়ার ব্যাংকটিতে ৩০০০ এমএইচের ব্যাটারি আছে। এটি হালকা ও চিকন। তবে এর মাধ্যমে আইফোনে একবারে সম্পূর্ণ চার্জ হবে না। তাই পাওয়ার ব্যাংকটির ৬০০০ বা ৯০০০ এমএইচ ব্যাটারির সংস্করণটি কেনা ভালো। তবে এগুলো একটু বেশি ভারী ও বড়।
প্রতিটি ম্যাগলক পাওয়ার ব্যাংকে কিউআই সমর্থিত আইফোনকে ৫ ওয়াটে চার্জ দেয়। ক্যাবলের মাধ্যমে এটি আইফোনকে আরও দ্রুত চার্জ দিতে পারবে। এই পাওয়ার ব্যাংকে ইউএসবি সি লাইটনিং ক্যাবল আছে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনের কেসে একটি মেটাল রিং থাকলে পাওয়ার ব্যাংকটির মাধ্যমে ওয়্যারলেস চার্জ দেওয়া যাবে।
এতে কয়েকটি রং আছে। এর ৬০০০ এমএইচ সংস্করণের জন্য ৪০ ডলার ব্যয় করতে হবে।
মোফিয়া পাওয়ারস্ট্যাশন ১০কে স্ট্যান্ড
মোফিয়া পাওয়ারস্ট্যাশন ১০কে স্ট্যান্ড পাওয়ার ব্যাংকের ম্যাগসেফ অপশনও রয়েছে। এর দাম অন্য পাওয়ার ব্যাংকের তুলনায় বেশি। এর নিচের ট্রাইপডও রয়েছে।
এটি ১৫ ওয়াটে খুব দ্রুত চার্জ হয়। এয়ারপডস ৩ ও এয়ারপড প্রো মডেলেও ম্যাগসেফ প্রযুক্তির মাধ্যমে চার্জ দেওয়া যাবে। লাইটনিং ক্যাবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি পোর্ট ব্যবহারে এটি ২০ ওয়াট গতিতে ফোন চার্জ করতে পারবে। এছাড়া একইসঙ্গে দুটি ডিভাইস চার্জ দেওয়া যাবে।
মফি পাওয়া স্টেশন মিনি
মফি পাওয়ার স্টেশন মিনিতে ৫০০০ এমএইচের ব্যাটারি রয়েছে ও ২০ ওয়াটের ইউএসবি সি ফাস্ট পিডি চার্জিং সুবিধা দেবে। এই পাওয়ার ব্যাংক আইফোনের ব্যাটারি সম্পূর্ণ চার্জ দিতে পারবে।
এছাড়া ১০০০০ এমএইচ সংস্করণে ডুয়াল সি পোর্ট রয়েছে। দুটি সংস্করণই কালো ও নীল রঙে পাওয়া যাবে।
অ্যাংকর ৫২৩ পাওয়ারকোর স্লিম ১০কে পিডি
এই পাওয়ার ব্যাংকটি খুবই হালকা পাতলা। এতে ১০০০০ এমএইচ ব্যাটারি আছে ও ইউএসবি সি পোর্টের মাধ্যমে ২০ ওয়াটে ফাস্ট চার্জিং দেওয়া যায়। এতে ১২ ওয়াটের ইউএসবি এ পোর্ট রয়েছে। অ্যাংকর ৫২৩ পাওয়ারকোর স্লিম ১০কে এর দাম তুলনামূলক কম।
নিম্বল চ্যাম্প
এই পাওয়ার ব্যাংক তৈরিতে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ১০০০ হাজার এমএইচ ব্যাটারি আছে, যার মাধ্যমে ২০ ওয়াট পিডি (পাওয়ার ডেলিভারি) ফাস্ট চার্জ দেওয়া যাবে। এতে দুটি ইউএসবি সি পোর্ট রয়েছে। দুটি ডিভাইস একইসঙ্গে চার্জ দিলে প্রতিটি ডিভাইস ১০ ওয়াটে চার্জ হবে। এই পাওয়ার ব্যাংকও অনেক হালকা পাতলা।

দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বৃশ্চিক রাশির জাতক। এই রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য আজসহ আগামী সাত দিন কেবল একটি সপ্তাহ নয়, বরং এটি একটি পুরোদস্তুর ধামাকা বলিউড মসলা মুভি! জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, একদিকে বড়দিনের আমেজ, অন্যদিকে নতুন বছরের...
৪১ মিনিট আগে
জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশ টিকে আছে পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতির ওপর। সেই তালিকায় রয়েছে নেপাল, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া। গত কয়েক বছরে তালিকায় যুক্ত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
১ ঘণ্টা আগে
কর্মক্ষেত্রে আপনি আজ বাঘের মতো গর্জন করবেন ঠিকই, কিন্তু দিন শেষে বাড়িতে ফিরে বিড়ালের মতো মিউ মিউ করতে হতে পারে। আত্মবিশ্বাসের একটু অভাব থাকবে, মনে হবে কেউ যেন আপনার পেছনে অকারণে কাঠি করছে। গ্রহ বলছে, আপনার শৌখিনতা আজ তুঙ্গে থাকবে, কিন্তু পকেট আপনাকে বারবার ‘না’ বলবে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি...
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বৃশ্চিক রাশির জাতক। এই রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য আজসহ আগামী সাত দিন কেবল একটি সপ্তাহ নয়, বরং এটি একটি পুরোদস্তুর ধামাকা বলিউড মসলা মুভি! জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, একদিকে বড়দিনের আমেজ, অন্যদিকে নতুন বছরের হাতছানি—সব মিলিয়ে গ্রহরা এখন পার্টি মুডে আছে।
সপ্তাহের শুরুতেই এই রাশির জাতক-জাতিকার ভেতর ‘শার্লক হোমস’ জেগে উঠবে। আশপাশের লোকজন কেন এত খুশি, কেন এত হাসছে, সবাই কেন এত খাতির করছে—এসব কিছুর পেছনে গভীর গোয়েন্দা নজর রাখবেন। তবে এত সতর্কতার কিছু নেই, অতিরিক্ত গোয়েন্দাগিরি করতে গিয়ে আবার ফোনের পাসওয়ার্ড ভুলে যেতে পারেন!
সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে বৃশ্চিক রাশির জাতক-জাতিকারা বেশ দার্শনিক হয়ে উঠবেন। মনে হবে, ‘জীবনটা আসলে কী?’ তবে সেই উত্তর পাওয়ার আগেই বিরিয়ানির গন্ধ আপনাকে বাস্তবে ফিরিয়ে আনবে।
এই রাশির জাতক-জাতিকারা যাঁরা রাজনীতির ময়দানের খেলোয়াড়, তাঁরা রীতিমতো ফাটিয়ে দেবেন! সপ্তাহটি তাঁদের জন্য দাবা খেলার মতো। জাতক-জাতিকার প্রতিটি চাল প্রতিপক্ষকে ঘাম ছুটিয়ে দেবে।
জনসভায় আপনার ভাষণ আজ জনতাকে মন্ত্রমুগ্ধ করবে। তবে মাইক চেক করে নেবেন, নতুবা আপনার গোপন কোনো মন্তব্য জনসমক্ষে চলে আসতে পারে। বিরোধী পক্ষ আপনার ছোট কোনো ভুলকে বড় করার জন্য ওত পেতে থাকবে।
এলাকার মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়বে। তবে ছবি তোলার চেয়ে মানুষের কথা শোনায় বেশি মনোযোগ দিন। ভোটাররা আপনার কাছে এই মাহেন্দ্রক্ষণের গিফট হিসেবে এলাকার উন্নয়ন চাইবে।
তবে দলের ভেতরেই ‘মীরজাফর’ চেনার চেষ্টা করুন। কারও হাসিমুখের পেছনে বিষাক্ত কোনো পরিকল্পনা থাকতে পারে।
কর্মক্ষেত্রে আপনি আজ বিদ্যুতের গতিতে কাজ করবেন। ডেস্কে কাজের ফাইল পাহাড়ের মতো জমলেও আপনি ইউটিউবে ‘কীভাবে কোটিপতি হওয়া যায়’ তা দেখে সময় কাটাবেন।
আপনার উন্নতি দেখে সহকর্মীদের চোখ টাটাবে। কেউ যদি আপনার কলম বা ফোন চার্জার নিয়ে যায়, বুঝবেন সেটা কেবল চুরি নয়, আপনার ধৈর্যের পরীক্ষা!
ব্যবসায়ীদের জন্য সময়টা দারুণ। তবে বড় কোনো চুক্তিতে সই করার আগে চশমাটা ভালো করে মুছে নেবেন, যাতে ‘শর্তাবলি’ পরিষ্কার দেখা যায়।
টাকা আসবে ঠিকই, কিন্তু সেই টাকা দিয়ে গিফট কিনতে গিয়ে আপনি দেউলিয়া হওয়ার পথে হাঁটবেন। লটারির টিকিট কাটলে হয়তো ২০ টাকা জিতবেন, কিন্তু সেই খুশিতে বন্ধুদের ১০০ টাকার মিষ্টি খাইয়ে লস করে ফেলবেন।
রাস্তায় পড়ে থাকা টাকা কুড়াতে যাবেন না, ওটা হয়তো কারোর ‘মানত’ করা পয়সা হতে পারে!
প্রেমের বাজারে বৃশ্চিক রাশির গ্রাফ এখন ঊর্ধ্বমুখী। স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া হবে ঠিকই, কিন্তু সেটা হবে ‘কে রিমোট ধরবে’ বা ‘কে লাইট বন্ধ করবে’ তা নিয়ে। শেষে আপস হবে অনলাইন শপিংয়ের মাধ্যমে।
আর সিঙ্গেলদের ক্ষেত্রে, আপনার পুরোনো কোনো ক্রাশ হঠাৎ করে ইনবক্সে ‘হাই’ পাঠাতে পারে। সাবধান! ওটা হয়তো বিয়ের কার্ড পাঠানোর আগের প্রস্তুতি। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন।
স্বাস্থ্য নিয়ে আপনার গ্রহরা একটু কানামাছি খেলছে। একদিকে আপনার মন বলবে ‘আরেক পিস কেক খাই’, অন্যদিকে লিভার বলবে ‘দোহাই তোমার, থামো!’
জিম যাওয়ার কথা ভেবে সকালে অ্যালার্ম দেবেন ঠিকই, কিন্তু সেই অ্যালার্ম বন্ধ করে আরও দুই ঘণ্টা ঘুমানোটাই হবে আপনার আসল ব্যায়াম।
ঠান্ডায় আইসক্রিম খেয়ে গলার বারোটা বাজাবেন না।
২৫ ডিসেম্বর (বড়দিন): উপহার না জুটলেও বাড়িতে ভালো খাবারের যোগ আছে।
২৮ ডিসেম্বর: অফিসের বস বা রাজনৈতিক হাইকমান্ডের সঙ্গে ঝামেলা এড়িয়ে চলুন, না হলে নতুন বছরের ছুটিটা ঘরে বসেই কাটাতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর: পার্টিতে নাচতে গিয়ে বা মঞ্চে ভাষণ দিতে গিয়ে যেন পা মচকে না যায়, খেয়াল রাখবেন।
কারোর ব্যক্তিগত চ্যাটে বা লবিংয়ের গোপন নথিতে উঁকি দেবেন না, স্ক্রিনশট ধরা পড়ে গেলে মান-সম্মান পাড়ায় বিলিয়ে দিতে হবে। নেতিবাচকতা কাটাতে পকেটে একটি কালো রুমাল রাখুন এবং প্রতিদিন সকালে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের উদ্দেশে বলুন—‘আমিই জনগণের প্রিয় নেতা!’
আপনার শুভ সংখ্যা: ০৯, ২১, ৭৭। শুভ রং: গাঢ় লাল বা খয়েরি।

দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বৃশ্চিক রাশির জাতক। এই রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য আজসহ আগামী সাত দিন কেবল একটি সপ্তাহ নয়, বরং এটি একটি পুরোদস্তুর ধামাকা বলিউড মসলা মুভি! জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, একদিকে বড়দিনের আমেজ, অন্যদিকে নতুন বছরের হাতছানি—সব মিলিয়ে গ্রহরা এখন পার্টি মুডে আছে।
সপ্তাহের শুরুতেই এই রাশির জাতক-জাতিকার ভেতর ‘শার্লক হোমস’ জেগে উঠবে। আশপাশের লোকজন কেন এত খুশি, কেন এত হাসছে, সবাই কেন এত খাতির করছে—এসব কিছুর পেছনে গভীর গোয়েন্দা নজর রাখবেন। তবে এত সতর্কতার কিছু নেই, অতিরিক্ত গোয়েন্দাগিরি করতে গিয়ে আবার ফোনের পাসওয়ার্ড ভুলে যেতে পারেন!
সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে বৃশ্চিক রাশির জাতক-জাতিকারা বেশ দার্শনিক হয়ে উঠবেন। মনে হবে, ‘জীবনটা আসলে কী?’ তবে সেই উত্তর পাওয়ার আগেই বিরিয়ানির গন্ধ আপনাকে বাস্তবে ফিরিয়ে আনবে।
এই রাশির জাতক-জাতিকারা যাঁরা রাজনীতির ময়দানের খেলোয়াড়, তাঁরা রীতিমতো ফাটিয়ে দেবেন! সপ্তাহটি তাঁদের জন্য দাবা খেলার মতো। জাতক-জাতিকার প্রতিটি চাল প্রতিপক্ষকে ঘাম ছুটিয়ে দেবে।
জনসভায় আপনার ভাষণ আজ জনতাকে মন্ত্রমুগ্ধ করবে। তবে মাইক চেক করে নেবেন, নতুবা আপনার গোপন কোনো মন্তব্য জনসমক্ষে চলে আসতে পারে। বিরোধী পক্ষ আপনার ছোট কোনো ভুলকে বড় করার জন্য ওত পেতে থাকবে।
এলাকার মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়বে। তবে ছবি তোলার চেয়ে মানুষের কথা শোনায় বেশি মনোযোগ দিন। ভোটাররা আপনার কাছে এই মাহেন্দ্রক্ষণের গিফট হিসেবে এলাকার উন্নয়ন চাইবে।
তবে দলের ভেতরেই ‘মীরজাফর’ চেনার চেষ্টা করুন। কারও হাসিমুখের পেছনে বিষাক্ত কোনো পরিকল্পনা থাকতে পারে।
কর্মক্ষেত্রে আপনি আজ বিদ্যুতের গতিতে কাজ করবেন। ডেস্কে কাজের ফাইল পাহাড়ের মতো জমলেও আপনি ইউটিউবে ‘কীভাবে কোটিপতি হওয়া যায়’ তা দেখে সময় কাটাবেন।
আপনার উন্নতি দেখে সহকর্মীদের চোখ টাটাবে। কেউ যদি আপনার কলম বা ফোন চার্জার নিয়ে যায়, বুঝবেন সেটা কেবল চুরি নয়, আপনার ধৈর্যের পরীক্ষা!
ব্যবসায়ীদের জন্য সময়টা দারুণ। তবে বড় কোনো চুক্তিতে সই করার আগে চশমাটা ভালো করে মুছে নেবেন, যাতে ‘শর্তাবলি’ পরিষ্কার দেখা যায়।
টাকা আসবে ঠিকই, কিন্তু সেই টাকা দিয়ে গিফট কিনতে গিয়ে আপনি দেউলিয়া হওয়ার পথে হাঁটবেন। লটারির টিকিট কাটলে হয়তো ২০ টাকা জিতবেন, কিন্তু সেই খুশিতে বন্ধুদের ১০০ টাকার মিষ্টি খাইয়ে লস করে ফেলবেন।
রাস্তায় পড়ে থাকা টাকা কুড়াতে যাবেন না, ওটা হয়তো কারোর ‘মানত’ করা পয়সা হতে পারে!
প্রেমের বাজারে বৃশ্চিক রাশির গ্রাফ এখন ঊর্ধ্বমুখী। স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া হবে ঠিকই, কিন্তু সেটা হবে ‘কে রিমোট ধরবে’ বা ‘কে লাইট বন্ধ করবে’ তা নিয়ে। শেষে আপস হবে অনলাইন শপিংয়ের মাধ্যমে।
আর সিঙ্গেলদের ক্ষেত্রে, আপনার পুরোনো কোনো ক্রাশ হঠাৎ করে ইনবক্সে ‘হাই’ পাঠাতে পারে। সাবধান! ওটা হয়তো বিয়ের কার্ড পাঠানোর আগের প্রস্তুতি। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন।
স্বাস্থ্য নিয়ে আপনার গ্রহরা একটু কানামাছি খেলছে। একদিকে আপনার মন বলবে ‘আরেক পিস কেক খাই’, অন্যদিকে লিভার বলবে ‘দোহাই তোমার, থামো!’
জিম যাওয়ার কথা ভেবে সকালে অ্যালার্ম দেবেন ঠিকই, কিন্তু সেই অ্যালার্ম বন্ধ করে আরও দুই ঘণ্টা ঘুমানোটাই হবে আপনার আসল ব্যায়াম।
ঠান্ডায় আইসক্রিম খেয়ে গলার বারোটা বাজাবেন না।
২৫ ডিসেম্বর (বড়দিন): উপহার না জুটলেও বাড়িতে ভালো খাবারের যোগ আছে।
২৮ ডিসেম্বর: অফিসের বস বা রাজনৈতিক হাইকমান্ডের সঙ্গে ঝামেলা এড়িয়ে চলুন, না হলে নতুন বছরের ছুটিটা ঘরে বসেই কাটাতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর: পার্টিতে নাচতে গিয়ে বা মঞ্চে ভাষণ দিতে গিয়ে যেন পা মচকে না যায়, খেয়াল রাখবেন।
কারোর ব্যক্তিগত চ্যাটে বা লবিংয়ের গোপন নথিতে উঁকি দেবেন না, স্ক্রিনশট ধরা পড়ে গেলে মান-সম্মান পাড়ায় বিলিয়ে দিতে হবে। নেতিবাচকতা কাটাতে পকেটে একটি কালো রুমাল রাখুন এবং প্রতিদিন সকালে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের উদ্দেশে বলুন—‘আমিই জনগণের প্রিয় নেতা!’
আপনার শুভ সংখ্যা: ০৯, ২১, ৭৭। শুভ রং: গাঢ় লাল বা খয়েরি।

যেনতেন পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে আইফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই নির্দিষ্ট মডেল ও ব্যাটারির সক্ষমতা বিবেচনায় পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করা উচিত। আইফোনে ১৫ মডেলে লাইটনিং ক্যাবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি পোর্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে আরও বেশ কিছু পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
২০ মার্চ ২০২৪
জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশ টিকে আছে পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতির ওপর। সেই তালিকায় রয়েছে নেপাল, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া। গত কয়েক বছরে তালিকায় যুক্ত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
১ ঘণ্টা আগে
কর্মক্ষেত্রে আপনি আজ বাঘের মতো গর্জন করবেন ঠিকই, কিন্তু দিন শেষে বাড়িতে ফিরে বিড়ালের মতো মিউ মিউ করতে হতে পারে। আত্মবিশ্বাসের একটু অভাব থাকবে, মনে হবে কেউ যেন আপনার পেছনে অকারণে কাঠি করছে। গ্রহ বলছে, আপনার শৌখিনতা আজ তুঙ্গে থাকবে, কিন্তু পকেট আপনাকে বারবার ‘না’ বলবে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি...
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশ টিকে আছে পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতির ওপর। সেই তালিকায় রয়েছে নেপাল, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া। গত কয়েক বছরে তালিকায় যুক্ত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
বিশ্ব পর্যটন দিন দিন আরও প্রসার হচ্ছে। পর্যটনশিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা। সৌদি আরবের মতো দেশ এখন পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে শীর্ষে পৌঁছাতে অভিনব সব উদ্যোগ নিচ্ছে। বাংলাদেশে বসে যখন এসব খবর চোখে পড়বে, তখন স্বাভাবিকভাবে জানতে ইচ্ছা করবে, আমাদের দেশের পর্যটনের অবস্থা কী?
আমরা এ বিষয়ে কথা বলেছিলাম দেশের চারজন পর্যটকের সঙ্গে। তাঁরা নিজেদের সুচিন্তিত মতামত জানিয়েছেন দেশীয় পর্যটন বিষয়ে।

মহুয়া রউফ, পর্যটক ও লেখক
পর্যটনের ক্ষেত্রে প্রথম যে সংকট বা চ্যালেঞ্জ, সেটি হলো রাষ্ট্র নিজে আসলে কত দূর দেখতে চায়। রাষ্ট্র কি তার পর্যটনকে আকাশের মতো দূর পর্যন্ত কল্পনা করতে পারে, নাকি একটি সেতুর দূরত্বের মতো সীমিত করে দেখে? অর্থাৎ প্রশ্নটি মূলত ভিশনের। রাষ্ট্র নিজেকে কতটা ভিশনারি হিসেবে দেখতে চায়?
এই ভিশন নির্ধারণের প্রথম দায়িত্ব রাষ্ট্রের। রাষ্ট্রকেই ঠিক করতে হবে, পর্যটন খাত কত দূর ওপরে উঠবে।
রাষ্ট্র একবার এটি ঠিক করলে স্বাভাবিকভাবেই আইনি জটিলতা, অবকাঠামো এবং নীতিমালার জায়গাগুলো স্পষ্ট হয়। কারণ, পর্যটন নিয়ে রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট আইন, বিধি ও নীতিমালা রয়েছে।
দ্বিতীয়ত, পর্যটন কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটি রাষ্ট্রের সামগ্রিক বাস্তবতার প্রতিফলন। আপনার দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকলেও আপনি হয়তো কঠোর নির্দেশনা দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু রাখতে পারবেন, পরীক্ষা নিতে পারবেন। তবে পর্যটন সে রকম নয়। কারণ, পর্যটনের মাধ্যমে আপনি পুরো পৃথিবীর সামনে নিজেকে উপস্থাপন করেন। আপনি বিশ্ববাসীকে আহ্বান জানান, এসে দেখুন আমার ঐতিহ্য, আমার জীবনচর্চা, আমার জীবনবোধ এবং ইতিহাস।
এ কারণে পর্যটনের সঙ্গে একটি দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। আমাদের অঞ্চলকে যদি দেখি মুক্তিযুদ্ধের আগে বা পরে, আমরা ঐতিহাসিকভাবেই একটি রাজনৈতিকভাবে অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে গেছি। বিষয়টি নিজেরা হয়তো সব সময় গভীরভাবে অনুধাবন করি না, কিন্তু বিশ্ব তা ঠিকই অনুধাবন করে।

বাবর আলী, পর্বতারোহী
প্রথমত, আমাদের দেশের জনসংখ্যার চেয়ে পর্যটনকেন্দ্রের সংখ্যা কম। অনেক সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে একটি জায়গা জনপ্রিয় হয়ে গেলে সেখানে পর্যটকদের অতিরিক্ত ভিড় দেখা যায়। যেমন সাজেক কিংবা টাঙ্গুয়ার হাওরের অবস্থা। এর সঙ্গে সেখানে একটা সিন্ডিকেট তৈরি হয়। ফলে পর্যটকেরাও স্বচ্ছন্দে ভ্রমণ করতে পারে না। এটি পর্যটনের জন্য ভালো কিছু নয়। বিষয়টি আমাদের দায়িত্বরতদের খেয়াল রাখা জরুরি।
আরেকটা বিষয় চাই, আমাদের ব্যাকপ্যাক ট্যুরিজমের সুযোগটা বাড়ানো দরকার। একজন মানুষ যেন বাজেটের মধ্যে ভ্রমণ করতে পারেন।
পর্যটন খাতের উন্নতির জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট বোর্ড থেকে উদ্যোগ নেওয়াটা জরুরি। একই সঙ্গে স্থানীয় জেলা প্রশাসক কিংবা অন্য যাঁরা আছেন, তাঁরাও এখানে বেশ ভূমিকা রাখতে পারেন। এ ছাড়া আমাদের যা আছে, সেগুলো সংরক্ষণ করা জরুরি। আমার মনে হয়, জাতি হিসেবে আমরা সংরক্ষণে আগ্রহী নই। কারণ, আমাদের দক্ষিণ কিংবা পূর্বাঞ্চলে ভ্রমণের প্রসারটা যেমন দেখি, তেমনটা উত্তরবঙ্গে নয়। কিন্তু সেখানে তো আমাদের অসংখ্য হেরিটেজ আছে। সেগুলো নিয়ে কোনো উদ্যোগ দেখা যায় না। সেখানে নতুন কিছু করা এবং বিনিয়োগ করার সুযোগ আছে। পর্যটন শুধু নতুন জায়গা দেখা
নয়, এর সঙ্গে মানুষ দেখা, স্থানীয় সংস্কৃতি উপভোগ করা বড় অংশ। সেই জায়গায় থেকে উত্তরবঙ্গে অনেক কিছু দেখার আছে। আমি এমন পর্যটন চাই, যেখানে স্থানীয়রা উপকৃত হবে।

এলিজা বিনতে এলাহী, ঐতিহ্য পর্যটক ও শিক্ষক
বাংলাদেশের হেরিটেজ ট্যুরিজম বিকাশ নিয়ে আমি কাজ করছি; যার স্লোগান ‘ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ থ্রু হেরিটেজ ট্রাভেল’। এই খাতে বিস্তৃতভাবে কাজ শুরু হয়নি। তবে ব্যক্তিগত উদ্যোগে কিছু মানুষ সেটা করার চেষ্টা করছেন।
আমার প্রত্যাশা হলো, বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটকের আগমন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাক এবং বাংলাদেশ একটি গ্লোবাল পর্যটন গন্তব্য হিসেবে পরিচিতি লাভ করুক।
বাংলাদেশে অসংখ্য ঐতিহাসিক ও প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে, যা আমাদের জন্য এক বিশাল সম্পদ। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, এই ঐতিহ্যগুলো সংরক্ষণের পর্যাপ্ত উদ্যোগ নেই, নেই পরিকল্পিত প্রচারের ব্যবস্থা। এই শূন্যস্থান পূরণ করতে হলে ডিজিটালাইজেশনের সর্বোচ্চ ব্যবহার ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। ডিজিটাল মাধ্যমের সাহায্যে খুব সহজে এসব ঐতিহাসিক স্থান দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে তুলে ধরা সম্ভব। এ জন্য প্রয়োজন নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, সঠিক সংরক্ষণ এবং কার্যকর প্রচার-প্রচারণা। এই তিন বিষয় ছাড়া হেরিটেজ ট্যুরিজম টেকসইভাবে বিকশিত হতে পারে না।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, হেরিটেজ ট্যুরিজম বিকাশে উত্তরবঙ্গের বিকল্প নেই। উত্তরবঙ্গের ১৬টি জেলাকে সমন্বিতভাবে হেরিটেজ জোন ঘোষণা করা যেতে পারে।
আমরা প্রায়ই স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাসফরে দেশের ঐতিহাসিক অঞ্চলগুলো ঘুরে দেখার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারিনি। রাজশাহী বিভাগ বা উত্তরবঙ্গের ঐতিহাসিক স্থানগুলো ঘুরে দেখা, কিংবা সাত গম্বুজ মসজিদের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে শিক্ষাসফর আয়োজন, এ ধরনের উদ্যোগ সরকারি ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে খুবই কম দেখা যায়। এসব কার্যক্রম নিয়মিত ও পরিকল্পিতভাবে বাড়ানো এখন সময়ের দাবি।

সাইফুল ইসলাম শান্ত, হাইকার ও পর্যটক
পৃথিবীতে প্রায় সব দেশই ট্যুরিজম এগিয়ে যাচ্ছে, আর আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে নিরাপত্তা এবং স্থানীয় মানুষদের সহযোগিতার অভাব। যদিও বলতে খারাপ লাগে, কিন্তু এখনো বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ ট্যুরিস্ট-ফ্রেন্ডলি না, যা আমি দেশের ৬৪ জেলা হেঁটে ভ্রমণের সময় উপলব্ধি করেছি।
কক্সবাজারকে নিরাপত্তার আওতায় আনা গেলে থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া থেকে বেশি পর্যটক বাংলাদেশে আসবে বলেই আশা করা যায়।
পর্যটন উদ্যোগ নিয়ে ঘাটতির কথা বললে তা বলে শেষ করা যাবে না। প্রথমেই বলব, রাজনৈতিক অস্থিরতা। সব দেশেই রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকে। কিন্তু আমাদের দেশের মতো এমন অরাজকতা আর কোথাও হয় না। বিভিন্ন দেশের মানুষের ধারণা, বাংলাদেশে যুদ্ধ হচ্ছে, নিরাপদ নয়। তাই তারা ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশ এড়িয়ে চলে।
পৃথিবীর অন্যান্য দেশে খুব কম খরচে হোমস্টে বা হোস্টেলে থাকা যায়, যা বাংলাদেশে এখনো হয়নি। পর্যটনশিল্পে এগিয়ে যেতে হলে নিরাপদ হোমস্টে কালচার বাড়াতে হবে। এর জন্য স্থানীয় মানুষদের এগিয়ে আসতে হবে।
এ ছাড়া স্থানীয় গাইডদের কোনো প্রশিক্ষণ নেই।
এই শ্রেণির প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করে দেখেছি, একটি দেশ তখনই সত্যিকারের পর্যটনবান্ধব হয়, যখন একজন পর্যটক সেখানে নিরাপদ, সম্মানিত ও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। বাংলাদেশেও আমি সেই মানের পর্যটন দেখতে চাই।

জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশ টিকে আছে পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতির ওপর। সেই তালিকায় রয়েছে নেপাল, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া। গত কয়েক বছরে তালিকায় যুক্ত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
বিশ্ব পর্যটন দিন দিন আরও প্রসার হচ্ছে। পর্যটনশিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা। সৌদি আরবের মতো দেশ এখন পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে শীর্ষে পৌঁছাতে অভিনব সব উদ্যোগ নিচ্ছে। বাংলাদেশে বসে যখন এসব খবর চোখে পড়বে, তখন স্বাভাবিকভাবে জানতে ইচ্ছা করবে, আমাদের দেশের পর্যটনের অবস্থা কী?
আমরা এ বিষয়ে কথা বলেছিলাম দেশের চারজন পর্যটকের সঙ্গে। তাঁরা নিজেদের সুচিন্তিত মতামত জানিয়েছেন দেশীয় পর্যটন বিষয়ে।

মহুয়া রউফ, পর্যটক ও লেখক
পর্যটনের ক্ষেত্রে প্রথম যে সংকট বা চ্যালেঞ্জ, সেটি হলো রাষ্ট্র নিজে আসলে কত দূর দেখতে চায়। রাষ্ট্র কি তার পর্যটনকে আকাশের মতো দূর পর্যন্ত কল্পনা করতে পারে, নাকি একটি সেতুর দূরত্বের মতো সীমিত করে দেখে? অর্থাৎ প্রশ্নটি মূলত ভিশনের। রাষ্ট্র নিজেকে কতটা ভিশনারি হিসেবে দেখতে চায়?
এই ভিশন নির্ধারণের প্রথম দায়িত্ব রাষ্ট্রের। রাষ্ট্রকেই ঠিক করতে হবে, পর্যটন খাত কত দূর ওপরে উঠবে।
রাষ্ট্র একবার এটি ঠিক করলে স্বাভাবিকভাবেই আইনি জটিলতা, অবকাঠামো এবং নীতিমালার জায়গাগুলো স্পষ্ট হয়। কারণ, পর্যটন নিয়ে রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট আইন, বিধি ও নীতিমালা রয়েছে।
দ্বিতীয়ত, পর্যটন কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটি রাষ্ট্রের সামগ্রিক বাস্তবতার প্রতিফলন। আপনার দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকলেও আপনি হয়তো কঠোর নির্দেশনা দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু রাখতে পারবেন, পরীক্ষা নিতে পারবেন। তবে পর্যটন সে রকম নয়। কারণ, পর্যটনের মাধ্যমে আপনি পুরো পৃথিবীর সামনে নিজেকে উপস্থাপন করেন। আপনি বিশ্ববাসীকে আহ্বান জানান, এসে দেখুন আমার ঐতিহ্য, আমার জীবনচর্চা, আমার জীবনবোধ এবং ইতিহাস।
এ কারণে পর্যটনের সঙ্গে একটি দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। আমাদের অঞ্চলকে যদি দেখি মুক্তিযুদ্ধের আগে বা পরে, আমরা ঐতিহাসিকভাবেই একটি রাজনৈতিকভাবে অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে গেছি। বিষয়টি নিজেরা হয়তো সব সময় গভীরভাবে অনুধাবন করি না, কিন্তু বিশ্ব তা ঠিকই অনুধাবন করে।

বাবর আলী, পর্বতারোহী
প্রথমত, আমাদের দেশের জনসংখ্যার চেয়ে পর্যটনকেন্দ্রের সংখ্যা কম। অনেক সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে একটি জায়গা জনপ্রিয় হয়ে গেলে সেখানে পর্যটকদের অতিরিক্ত ভিড় দেখা যায়। যেমন সাজেক কিংবা টাঙ্গুয়ার হাওরের অবস্থা। এর সঙ্গে সেখানে একটা সিন্ডিকেট তৈরি হয়। ফলে পর্যটকেরাও স্বচ্ছন্দে ভ্রমণ করতে পারে না। এটি পর্যটনের জন্য ভালো কিছু নয়। বিষয়টি আমাদের দায়িত্বরতদের খেয়াল রাখা জরুরি।
আরেকটা বিষয় চাই, আমাদের ব্যাকপ্যাক ট্যুরিজমের সুযোগটা বাড়ানো দরকার। একজন মানুষ যেন বাজেটের মধ্যে ভ্রমণ করতে পারেন।
পর্যটন খাতের উন্নতির জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট বোর্ড থেকে উদ্যোগ নেওয়াটা জরুরি। একই সঙ্গে স্থানীয় জেলা প্রশাসক কিংবা অন্য যাঁরা আছেন, তাঁরাও এখানে বেশ ভূমিকা রাখতে পারেন। এ ছাড়া আমাদের যা আছে, সেগুলো সংরক্ষণ করা জরুরি। আমার মনে হয়, জাতি হিসেবে আমরা সংরক্ষণে আগ্রহী নই। কারণ, আমাদের দক্ষিণ কিংবা পূর্বাঞ্চলে ভ্রমণের প্রসারটা যেমন দেখি, তেমনটা উত্তরবঙ্গে নয়। কিন্তু সেখানে তো আমাদের অসংখ্য হেরিটেজ আছে। সেগুলো নিয়ে কোনো উদ্যোগ দেখা যায় না। সেখানে নতুন কিছু করা এবং বিনিয়োগ করার সুযোগ আছে। পর্যটন শুধু নতুন জায়গা দেখা
নয়, এর সঙ্গে মানুষ দেখা, স্থানীয় সংস্কৃতি উপভোগ করা বড় অংশ। সেই জায়গায় থেকে উত্তরবঙ্গে অনেক কিছু দেখার আছে। আমি এমন পর্যটন চাই, যেখানে স্থানীয়রা উপকৃত হবে।

এলিজা বিনতে এলাহী, ঐতিহ্য পর্যটক ও শিক্ষক
বাংলাদেশের হেরিটেজ ট্যুরিজম বিকাশ নিয়ে আমি কাজ করছি; যার স্লোগান ‘ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ থ্রু হেরিটেজ ট্রাভেল’। এই খাতে বিস্তৃতভাবে কাজ শুরু হয়নি। তবে ব্যক্তিগত উদ্যোগে কিছু মানুষ সেটা করার চেষ্টা করছেন।
আমার প্রত্যাশা হলো, বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটকের আগমন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাক এবং বাংলাদেশ একটি গ্লোবাল পর্যটন গন্তব্য হিসেবে পরিচিতি লাভ করুক।
বাংলাদেশে অসংখ্য ঐতিহাসিক ও প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে, যা আমাদের জন্য এক বিশাল সম্পদ। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, এই ঐতিহ্যগুলো সংরক্ষণের পর্যাপ্ত উদ্যোগ নেই, নেই পরিকল্পিত প্রচারের ব্যবস্থা। এই শূন্যস্থান পূরণ করতে হলে ডিজিটালাইজেশনের সর্বোচ্চ ব্যবহার ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। ডিজিটাল মাধ্যমের সাহায্যে খুব সহজে এসব ঐতিহাসিক স্থান দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে তুলে ধরা সম্ভব। এ জন্য প্রয়োজন নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, সঠিক সংরক্ষণ এবং কার্যকর প্রচার-প্রচারণা। এই তিন বিষয় ছাড়া হেরিটেজ ট্যুরিজম টেকসইভাবে বিকশিত হতে পারে না।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, হেরিটেজ ট্যুরিজম বিকাশে উত্তরবঙ্গের বিকল্প নেই। উত্তরবঙ্গের ১৬টি জেলাকে সমন্বিতভাবে হেরিটেজ জোন ঘোষণা করা যেতে পারে।
আমরা প্রায়ই স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাসফরে দেশের ঐতিহাসিক অঞ্চলগুলো ঘুরে দেখার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারিনি। রাজশাহী বিভাগ বা উত্তরবঙ্গের ঐতিহাসিক স্থানগুলো ঘুরে দেখা, কিংবা সাত গম্বুজ মসজিদের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে শিক্ষাসফর আয়োজন, এ ধরনের উদ্যোগ সরকারি ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে খুবই কম দেখা যায়। এসব কার্যক্রম নিয়মিত ও পরিকল্পিতভাবে বাড়ানো এখন সময়ের দাবি।

সাইফুল ইসলাম শান্ত, হাইকার ও পর্যটক
পৃথিবীতে প্রায় সব দেশই ট্যুরিজম এগিয়ে যাচ্ছে, আর আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে নিরাপত্তা এবং স্থানীয় মানুষদের সহযোগিতার অভাব। যদিও বলতে খারাপ লাগে, কিন্তু এখনো বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ ট্যুরিস্ট-ফ্রেন্ডলি না, যা আমি দেশের ৬৪ জেলা হেঁটে ভ্রমণের সময় উপলব্ধি করেছি।
কক্সবাজারকে নিরাপত্তার আওতায় আনা গেলে থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া থেকে বেশি পর্যটক বাংলাদেশে আসবে বলেই আশা করা যায়।
পর্যটন উদ্যোগ নিয়ে ঘাটতির কথা বললে তা বলে শেষ করা যাবে না। প্রথমেই বলব, রাজনৈতিক অস্থিরতা। সব দেশেই রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকে। কিন্তু আমাদের দেশের মতো এমন অরাজকতা আর কোথাও হয় না। বিভিন্ন দেশের মানুষের ধারণা, বাংলাদেশে যুদ্ধ হচ্ছে, নিরাপদ নয়। তাই তারা ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশ এড়িয়ে চলে।
পৃথিবীর অন্যান্য দেশে খুব কম খরচে হোমস্টে বা হোস্টেলে থাকা যায়, যা বাংলাদেশে এখনো হয়নি। পর্যটনশিল্পে এগিয়ে যেতে হলে নিরাপদ হোমস্টে কালচার বাড়াতে হবে। এর জন্য স্থানীয় মানুষদের এগিয়ে আসতে হবে।
এ ছাড়া স্থানীয় গাইডদের কোনো প্রশিক্ষণ নেই।
এই শ্রেণির প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করে দেখেছি, একটি দেশ তখনই সত্যিকারের পর্যটনবান্ধব হয়, যখন একজন পর্যটক সেখানে নিরাপদ, সম্মানিত ও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। বাংলাদেশেও আমি সেই মানের পর্যটন দেখতে চাই।

যেনতেন পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে আইফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই নির্দিষ্ট মডেল ও ব্যাটারির সক্ষমতা বিবেচনায় পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করা উচিত। আইফোনে ১৫ মডেলে লাইটনিং ক্যাবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি পোর্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে আরও বেশ কিছু পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
২০ মার্চ ২০২৪
দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বৃশ্চিক রাশির জাতক। এই রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য আজসহ আগামী সাত দিন কেবল একটি সপ্তাহ নয়, বরং এটি একটি পুরোদস্তুর ধামাকা বলিউড মসলা মুভি! জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, একদিকে বড়দিনের আমেজ, অন্যদিকে নতুন বছরের...
৪১ মিনিট আগে
কর্মক্ষেত্রে আপনি আজ বাঘের মতো গর্জন করবেন ঠিকই, কিন্তু দিন শেষে বাড়িতে ফিরে বিড়ালের মতো মিউ মিউ করতে হতে পারে। আত্মবিশ্বাসের একটু অভাব থাকবে, মনে হবে কেউ যেন আপনার পেছনে অকারণে কাঠি করছে। গ্রহ বলছে, আপনার শৌখিনতা আজ তুঙ্গে থাকবে, কিন্তু পকেট আপনাকে বারবার ‘না’ বলবে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি...
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
কর্মক্ষেত্রে আপনি আজ বাঘের মতো গর্জন করবেন ঠিকই, কিন্তু দিন শেষে বাড়িতে ফিরে বিড়ালের মতো মিউ মিউ করতে হতে পারে। আত্মবিশ্বাসের একটু অভাব থাকবে। মনে হবে কেউ যেন আপনার পেছনে অকারণে কাঠি করছে। গ্রহ বলছে, আপনার শৌখিনতা আজ তুঙ্গে থাকবে কিন্তু পকেট আপনাকে বারবার ‘না’ বলবে। পাড়ার লোকে কটুকথা বললে কানে হেডফোন দিয়ে জাস্ট গান শুনুন। আর হ্যাঁ, সান্তা সেজে কেউ কেক অফার করলে আগে দেখুন সেটা আসল নাকি প্লাস্টিকের শোপিস!
বৃষ
নিজেকে আজ মহাপুরুষ বা মহীয়সী মনে হতে পারে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের প্রশংসা করতে গিয়ে অফিসে যেতে দেরি হতে পারে। কাজের জন্য নিজের পিঠ নিজেই চাপড়াবেন। কারণ, অন্য কেউ আপনার দিকে ফিরেও তাকাবে না। তবে পকেটের অবস্থা মেরি ক্রিসমাসের মতো খুব একটা ‘মেরি’ নয়। স্ত্রীর স্বাস্থ্যের যত্ন নিন, নয়তো ডিনার ছাড়াই খালি পেটে বড়দিন কাটাতে হতে পারে। লটারির টিকিট কাটার ইচ্ছা হলে সংবরণ করুন, ওটা আজ অন্য কোনো ‘গাধা’র ভাগ্য।
মিথুন
আপনার আজ ‘সোশ্যাল বাটারফ্লাই’ হওয়ার প্রবল ইচ্ছা। কিন্তু কাজের চাপে ডানা ঝাপটানোর সময় পাবেন না। বাড়িতে অনাহূত অতিথিরা এসে ফ্রিজ ফাঁকা করে দেওয়ার মিশন নিতে পারে। বন্ধুদের আড্ডায় আপনি আজ মধ্যমণি, তবে বিল দেওয়ার সময় আপনিই উধাও হবেন! টাকা ধার নেওয়ার প্ল্যান থাকলে আজই সেরে ফেলুন, তবে ফেরত দেওয়ার কথা ভুললে কিন্তু আপনার কপালে শনি নাচবে। প্রেমিকার সঙ্গে একটু মেপে কথা বলুন।
কর্কট
কর্মজীবী নারীদের জন্য আজ দিনটা জিম করার চেয়েও কঠিন। অফিসের বসের বকুনি আর বাড়ির ফরমাশ—সব মিলিয়ে মেজাজ সপ্তমে থাকবে। বেশি কথা বললে গলাব্যথা হতে পারে, তাই জাস্ট ইমোজি দিয়ে কাজ চালান। পেটের সমস্যা হওয়ার চান্স প্রবল, কেক দেখে বেশি লোভ করবেন না। সান্তার কাছে নতুন পার্টনার চাইলে পেতেও পারেন, তবে সেটার গ্যারান্টি বা ওয়ারেন্টি কার্ড গ্রহরা ইস্যু করেনি!
সিংহ
আপনার সম্মান আজ হিমালয়ের চূড়ায়। পাড়ার ছোটরা আপনাকে সম্মান দিয়ে আজ ‘আংকেল’ বা ‘আন্টি’ বলে ডাকতে পারে (যদিও আপনার বয়স মাত্র ২৬!)। গুরুজনদের সঙ্গে বসে আধ্যাত্মিক আলোচনা করলে লাভ হবে। বিবাহিত জীবনে আজ গিফটের বন্যা বয়ে যেতে পারে, যদি আপনি আগে থেকে ঘুষ দিয়ে থাকেন। নীল রঙের পোশাক পরুন, আপনাকে দেখতে অনেকটা জেন-জি যিশুর মতো লাগবে। সম্পত্তি কেনাবেচার জন্য দিনটা ভালো, তবে দলিলে নিজের নাম ঠিক আছে কি না চেক করে নিন।
কন্যা
শেয়ার বাজারে টাকা ঢালতে মন চাইবে, কিন্তু লস খেলে মা-বাবার কাছে গিয়ে ‘হায় হায়’ করতে হবে। প্রেমে আজ বসন্ত আসতে পারে, কিন্তু মনে রাখবেন এই কনকনে শীতে বসন্ত আসা মানেই সর্দি-কাশি আর অ্যান্টিবায়োটিক। অফিসের কাজে আপনার নিখুঁত ভাব আজ সবার কাছে যন্ত্রণার কারণ হবে। মা-বাবার পায়ের ধুলা নিন, অন্তত পকেটমানি হিসেবে কয়েকটা কড়কড়ে নোট পেতে পারেন। ইনভেস্টমেন্টের আগে ১০ বার নয়, ১০০ বার ভাবুন।
তুলা
আজ আপনার লিডারশিপ কোয়ালিটি ফাটিয়ে বেরোবে। চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে বড় বড় কথা বললেও লোক হাঁ করে শুনবে। শিক্ষার্থীরা আজ পড়াশোনা বাদ দিয়ে মোবাইল গেমসে সব রেকর্ড ভেঙে দেবে। ব্যবসায়ীদের জন্য দিনটা বেশ লাকি, তবে কাস্টমারকে বেশি জ্ঞান দিলে তারা পালাবে। লটারির টিকিট কাটলে ছোটখাটো লাভ হতে পারে, তবে সেটা দিয়ে শুধু ফুচকাই হবে, আইফোন প্রো-ম্যাক্স আশা করবেন না।
বৃশ্চিক
সমাজের সেবা করতে গিয়ে নিজের সেবা করার সময় পাবেন না। পাড়ার ডাস্টবিন পরিষ্কার করতে গিয়ে নিজের জামাই হয়তো নোংরা হয়ে যাবে। মনে শান্তি পাবেন কিন্তু শরীর মাঝেমধ্যেই বিদ্রোহ করতে পারে। পুরোনো প্রেমিকা/প্রেমিকের হঠাৎ ফোন আপনার আজকের রাতটা মাটি করতে পারে। ধর্মীয় কোনো অনুষ্ঠানে গেলে জুতার দিকে কড়া নজর রাখবেন। আজকাল জুতার প্রতি চোরদের ভক্তি বেশি।
ধনু
শ্বশুরবাড়ি থেকে টাকা আসার এক অদ্ভুত যোগ আছে! (হ্যাঁ, আপনি ঠিকই পড়েছেন, এটা কোনো স্বপ্ন নয়)। তবে বসের কথা শুনে রাগে মাথা গরম হতে পারে। কোনো দামি গ্যাজেট কেনার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়ার আগে ব্যাংক ব্যালেন্সটা অন্তত একবার দেখে নিন। ভাইদের সঙ্গে বসে খাসির মাংস আর ধোঁয়া ওঠা আড্ডা—এই হলো আপনার আজকের পারফেক্ট বড়দিন। অযথা তর্কে যাবেন না।
মকর
পুরোনো মেমোরিজ রোমন্থন করে আপনার চোখে পানি আসতে পারে, আবার গার্লফ্রেন্ডের দেওয়া গিফটগুলোর দাম হিসাব করে হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে। উচ্চপদস্থ কারও সঙ্গে মেলামেশা করলে প্রমোশন না হলেও অন্তত এক কাপ ভালো ফিল্টার কফি জুটবে। সন্তানের কথা মন দিয়ে শুনুন, না হলে ওরা আপনার ফোনের ব্রাউজার হিস্ট্রি পাবলিক করে দেওয়ার হুমকি দিতে পারে। বাবার শরীর নিয়ে একটু সতর্ক থাকুন।
কুম্ভ
ব্যবসায় হারানো টাকা ফেরত পেতে পারেন (অবশ্যই যদি কোনো অলৌকিক কাণ্ড ঘটে)। বাড়ির কারও বিয়ের কথা এগোতে পারে। তবে ভ্রমণের সুযোগ এলে ব্যাগ গুছিয়ে নিন, বড়দিনে বাড়ির অশান্তি এড়াতে বাইরে থাকাটা বুদ্ধিমানের কাজ। রাস্তায় অচেনা কুকুরের সঙ্গে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করবেন না। কারও সঙ্গে পাঙ্গা নিতে যাবেন না, আজ রাহুর বদনজর আপনার জিভে। যত কম কথা বলবেন, তত কম জুতো খাবেন।
মীন
আবহাওয়া আপনার শরীর নিয়ে ফুটবল খেলবে। সকালে গরম তো বিকেলে ঠান্ডা—সব মিলিয়ে সর্দি-জ্বর থেকে সাবধান। পুরোনো কোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হবে, যে হয়তো আপনার কাছ থেকে ৫ বছর আগে নেওয়া ধারের কথা সগর্বে অস্বীকার করবে। আজ আপনার ভাগ্য কিছুটা ‘অনিশ্চিত’ মেঘে ঢাকা। প্রেম জীবনে টেনশন বাড়লে রিঅ্যাক্ট না করে জাস্ট একটা লম্বা ঘুম দিন। ঘুমই পৃথিবীর সেরা ওষুধ। ভগবানের নাম জপুন আর শান্তিতে থাকুন।

মেষ
কর্মক্ষেত্রে আপনি আজ বাঘের মতো গর্জন করবেন ঠিকই, কিন্তু দিন শেষে বাড়িতে ফিরে বিড়ালের মতো মিউ মিউ করতে হতে পারে। আত্মবিশ্বাসের একটু অভাব থাকবে। মনে হবে কেউ যেন আপনার পেছনে অকারণে কাঠি করছে। গ্রহ বলছে, আপনার শৌখিনতা আজ তুঙ্গে থাকবে কিন্তু পকেট আপনাকে বারবার ‘না’ বলবে। পাড়ার লোকে কটুকথা বললে কানে হেডফোন দিয়ে জাস্ট গান শুনুন। আর হ্যাঁ, সান্তা সেজে কেউ কেক অফার করলে আগে দেখুন সেটা আসল নাকি প্লাস্টিকের শোপিস!
বৃষ
নিজেকে আজ মহাপুরুষ বা মহীয়সী মনে হতে পারে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের প্রশংসা করতে গিয়ে অফিসে যেতে দেরি হতে পারে। কাজের জন্য নিজের পিঠ নিজেই চাপড়াবেন। কারণ, অন্য কেউ আপনার দিকে ফিরেও তাকাবে না। তবে পকেটের অবস্থা মেরি ক্রিসমাসের মতো খুব একটা ‘মেরি’ নয়। স্ত্রীর স্বাস্থ্যের যত্ন নিন, নয়তো ডিনার ছাড়াই খালি পেটে বড়দিন কাটাতে হতে পারে। লটারির টিকিট কাটার ইচ্ছা হলে সংবরণ করুন, ওটা আজ অন্য কোনো ‘গাধা’র ভাগ্য।
মিথুন
আপনার আজ ‘সোশ্যাল বাটারফ্লাই’ হওয়ার প্রবল ইচ্ছা। কিন্তু কাজের চাপে ডানা ঝাপটানোর সময় পাবেন না। বাড়িতে অনাহূত অতিথিরা এসে ফ্রিজ ফাঁকা করে দেওয়ার মিশন নিতে পারে। বন্ধুদের আড্ডায় আপনি আজ মধ্যমণি, তবে বিল দেওয়ার সময় আপনিই উধাও হবেন! টাকা ধার নেওয়ার প্ল্যান থাকলে আজই সেরে ফেলুন, তবে ফেরত দেওয়ার কথা ভুললে কিন্তু আপনার কপালে শনি নাচবে। প্রেমিকার সঙ্গে একটু মেপে কথা বলুন।
কর্কট
কর্মজীবী নারীদের জন্য আজ দিনটা জিম করার চেয়েও কঠিন। অফিসের বসের বকুনি আর বাড়ির ফরমাশ—সব মিলিয়ে মেজাজ সপ্তমে থাকবে। বেশি কথা বললে গলাব্যথা হতে পারে, তাই জাস্ট ইমোজি দিয়ে কাজ চালান। পেটের সমস্যা হওয়ার চান্স প্রবল, কেক দেখে বেশি লোভ করবেন না। সান্তার কাছে নতুন পার্টনার চাইলে পেতেও পারেন, তবে সেটার গ্যারান্টি বা ওয়ারেন্টি কার্ড গ্রহরা ইস্যু করেনি!
সিংহ
আপনার সম্মান আজ হিমালয়ের চূড়ায়। পাড়ার ছোটরা আপনাকে সম্মান দিয়ে আজ ‘আংকেল’ বা ‘আন্টি’ বলে ডাকতে পারে (যদিও আপনার বয়স মাত্র ২৬!)। গুরুজনদের সঙ্গে বসে আধ্যাত্মিক আলোচনা করলে লাভ হবে। বিবাহিত জীবনে আজ গিফটের বন্যা বয়ে যেতে পারে, যদি আপনি আগে থেকে ঘুষ দিয়ে থাকেন। নীল রঙের পোশাক পরুন, আপনাকে দেখতে অনেকটা জেন-জি যিশুর মতো লাগবে। সম্পত্তি কেনাবেচার জন্য দিনটা ভালো, তবে দলিলে নিজের নাম ঠিক আছে কি না চেক করে নিন।
কন্যা
শেয়ার বাজারে টাকা ঢালতে মন চাইবে, কিন্তু লস খেলে মা-বাবার কাছে গিয়ে ‘হায় হায়’ করতে হবে। প্রেমে আজ বসন্ত আসতে পারে, কিন্তু মনে রাখবেন এই কনকনে শীতে বসন্ত আসা মানেই সর্দি-কাশি আর অ্যান্টিবায়োটিক। অফিসের কাজে আপনার নিখুঁত ভাব আজ সবার কাছে যন্ত্রণার কারণ হবে। মা-বাবার পায়ের ধুলা নিন, অন্তত পকেটমানি হিসেবে কয়েকটা কড়কড়ে নোট পেতে পারেন। ইনভেস্টমেন্টের আগে ১০ বার নয়, ১০০ বার ভাবুন।
তুলা
আজ আপনার লিডারশিপ কোয়ালিটি ফাটিয়ে বেরোবে। চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে বড় বড় কথা বললেও লোক হাঁ করে শুনবে। শিক্ষার্থীরা আজ পড়াশোনা বাদ দিয়ে মোবাইল গেমসে সব রেকর্ড ভেঙে দেবে। ব্যবসায়ীদের জন্য দিনটা বেশ লাকি, তবে কাস্টমারকে বেশি জ্ঞান দিলে তারা পালাবে। লটারির টিকিট কাটলে ছোটখাটো লাভ হতে পারে, তবে সেটা দিয়ে শুধু ফুচকাই হবে, আইফোন প্রো-ম্যাক্স আশা করবেন না।
বৃশ্চিক
সমাজের সেবা করতে গিয়ে নিজের সেবা করার সময় পাবেন না। পাড়ার ডাস্টবিন পরিষ্কার করতে গিয়ে নিজের জামাই হয়তো নোংরা হয়ে যাবে। মনে শান্তি পাবেন কিন্তু শরীর মাঝেমধ্যেই বিদ্রোহ করতে পারে। পুরোনো প্রেমিকা/প্রেমিকের হঠাৎ ফোন আপনার আজকের রাতটা মাটি করতে পারে। ধর্মীয় কোনো অনুষ্ঠানে গেলে জুতার দিকে কড়া নজর রাখবেন। আজকাল জুতার প্রতি চোরদের ভক্তি বেশি।
ধনু
শ্বশুরবাড়ি থেকে টাকা আসার এক অদ্ভুত যোগ আছে! (হ্যাঁ, আপনি ঠিকই পড়েছেন, এটা কোনো স্বপ্ন নয়)। তবে বসের কথা শুনে রাগে মাথা গরম হতে পারে। কোনো দামি গ্যাজেট কেনার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়ার আগে ব্যাংক ব্যালেন্সটা অন্তত একবার দেখে নিন। ভাইদের সঙ্গে বসে খাসির মাংস আর ধোঁয়া ওঠা আড্ডা—এই হলো আপনার আজকের পারফেক্ট বড়দিন। অযথা তর্কে যাবেন না।
মকর
পুরোনো মেমোরিজ রোমন্থন করে আপনার চোখে পানি আসতে পারে, আবার গার্লফ্রেন্ডের দেওয়া গিফটগুলোর দাম হিসাব করে হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে। উচ্চপদস্থ কারও সঙ্গে মেলামেশা করলে প্রমোশন না হলেও অন্তত এক কাপ ভালো ফিল্টার কফি জুটবে। সন্তানের কথা মন দিয়ে শুনুন, না হলে ওরা আপনার ফোনের ব্রাউজার হিস্ট্রি পাবলিক করে দেওয়ার হুমকি দিতে পারে। বাবার শরীর নিয়ে একটু সতর্ক থাকুন।
কুম্ভ
ব্যবসায় হারানো টাকা ফেরত পেতে পারেন (অবশ্যই যদি কোনো অলৌকিক কাণ্ড ঘটে)। বাড়ির কারও বিয়ের কথা এগোতে পারে। তবে ভ্রমণের সুযোগ এলে ব্যাগ গুছিয়ে নিন, বড়দিনে বাড়ির অশান্তি এড়াতে বাইরে থাকাটা বুদ্ধিমানের কাজ। রাস্তায় অচেনা কুকুরের সঙ্গে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করবেন না। কারও সঙ্গে পাঙ্গা নিতে যাবেন না, আজ রাহুর বদনজর আপনার জিভে। যত কম কথা বলবেন, তত কম জুতো খাবেন।
মীন
আবহাওয়া আপনার শরীর নিয়ে ফুটবল খেলবে। সকালে গরম তো বিকেলে ঠান্ডা—সব মিলিয়ে সর্দি-জ্বর থেকে সাবধান। পুরোনো কোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হবে, যে হয়তো আপনার কাছ থেকে ৫ বছর আগে নেওয়া ধারের কথা সগর্বে অস্বীকার করবে। আজ আপনার ভাগ্য কিছুটা ‘অনিশ্চিত’ মেঘে ঢাকা। প্রেম জীবনে টেনশন বাড়লে রিঅ্যাক্ট না করে জাস্ট একটা লম্বা ঘুম দিন। ঘুমই পৃথিবীর সেরা ওষুধ। ভগবানের নাম জপুন আর শান্তিতে থাকুন।

যেনতেন পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে আইফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই নির্দিষ্ট মডেল ও ব্যাটারির সক্ষমতা বিবেচনায় পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করা উচিত। আইফোনে ১৫ মডেলে লাইটনিং ক্যাবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি পোর্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে আরও বেশ কিছু পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
২০ মার্চ ২০২৪
দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বৃশ্চিক রাশির জাতক। এই রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য আজসহ আগামী সাত দিন কেবল একটি সপ্তাহ নয়, বরং এটি একটি পুরোদস্তুর ধামাকা বলিউড মসলা মুভি! জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, একদিকে বড়দিনের আমেজ, অন্যদিকে নতুন বছরের...
৪১ মিনিট আগে
জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশ টিকে আছে পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতির ওপর। সেই তালিকায় রয়েছে নেপাল, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া। গত কয়েক বছরে তালিকায় যুক্ত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি...
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি সাতটি নতুন ট্রেন্ড চিহ্নিত করেছে।
২০২৬ সালে যে প্রবণতাটি সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে, তা হলো ‘কোয়াইটকেশন’। এই ট্রেন্ডের মূল লক্ষ্য আরাম, নীরবতা এবং আধুনিক জীবনের অতিরিক্ত চাপ থেকে মুক্তি খোঁজা। সব সময় সক্রিয় ডিজিটাল সংস্কৃতি এবং বিশ্বজুড়ে ঘটে চলা ঘটনাপ্রবাহের চাপ থেকে দূরে থাকতে মানুষ বিচ্ছিন্ন থাকতে পছন্দ করছে। এই প্রবণতা বিশ্বজুড়েই ছড়িয়ে পড়ছে। সুইডেনে শব্দমাত্রার ভিত্তিতে নিরিবিলি স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগনে এমন রিট্রিটও রয়েছে, যেখানে অতিথিরা তিন দিন সম্পূর্ণ অন্ধকারে কাটান।
২০২৬ সালে ভ্রমণ পরিকল্পনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গবেষণা সংস্থা আমাদেউস রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী, ইতিমধ্যে অনেক ভ্রমণকারী পরিকল্পনা ও বুকিংয়ের জন্য জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করছেন। এক্সপেডিয়া ও বুকিং ডটকমের মতো বড় প্ল্যাটফর্মে চ্যাটজিপিটির মতো টুল যুক্ত হওয়ায় ছুটির পরিকল্পনা করা আগের চেয়ে সহজ হয়ে উঠছে। রিয়েল-টাইম অনুবাদ, ডিজিটাল চেক-ইনসহ নানান সুবিধা প্রশাসনিক জটিলতা কমিয়ে দিচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, অ্যালগরিদমের সুপারিশ ওভার ট্যুরিজম বাড়াতে পারে। তাই এআই ব্যবহারে সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
হিলটনের ২০২৬ ট্রেন্ড রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী বছর রোড ট্রিপ জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রোড ট্রিপ হ্যাশট্যাগের জনপ্রিয়তাও তার প্রমাণ। অনেকে বিলাসবহুল অভিজ্ঞতার জন্য রোড ট্রিপ বেছে নিলেও, অনেকের কাছে এটি খরচ কমানোর একটি উপায়। গবেষণায় দেখা গেছে, অর্থ সাশ্রয়ের জন্য মানুষ গাড়ি চালিয়ে গন্তব্যে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
একই ধরনের ভ্রমণের যুগ শেষ। ভ্রমণ শিল্প এখন অতিমাত্রায় ব্যক্তিকেন্দ্রিক অভিজ্ঞতার দিকে ঝুঁকছে। ডিভোর্স, শোক, মেনোপজ বা নির্দিষ্ট শখকে কেন্দ্র করে বিশেষায়িত ট্যুরের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ভ্রমণ মানুষকে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো উপলব্ধি করার সুযোগ দিচ্ছে।
অতিরিক্ত ভিড় ও সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরঞ্জিত গন্তব্য থেকে মুখ ফিরিয়ে মানুষ এখন কম পরিচিত জায়গার দিকে ঝুঁকছে। স্পেন, জার্মানি এমনকি ইরাকের মতো দেশে ভ্রমণের আগ্রহ বাড়ছে মানুষের। এই প্রবণতার কারণ কৌতূহলনির্ভর ভ্রমণ।
সাহিত্য ও সিনেমায় অনুপ্রাণিত ভ্রমণ ২০২৬ সালে আরও জনপ্রিয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বই, চলচ্চিত্র ও কল্পনার জগৎ ঘিরে গড়ে ওঠা ভ্রমণ অভিজ্ঞতা মানুষকে বাস্তবতা থেকে সাময়িক মুক্তির সুযোগ দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত পরিবর্তনশীল ও সংকটপূর্ণ সময়ে মানুষ কল্পনার আশ্রয় নেয়। আর সেই চাহিদাই সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ভ্রমণকে সামনে নিয়ে আসছে।
সূত্র: বিবিসি

প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি সাতটি নতুন ট্রেন্ড চিহ্নিত করেছে।
২০২৬ সালে যে প্রবণতাটি সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে, তা হলো ‘কোয়াইটকেশন’। এই ট্রেন্ডের মূল লক্ষ্য আরাম, নীরবতা এবং আধুনিক জীবনের অতিরিক্ত চাপ থেকে মুক্তি খোঁজা। সব সময় সক্রিয় ডিজিটাল সংস্কৃতি এবং বিশ্বজুড়ে ঘটে চলা ঘটনাপ্রবাহের চাপ থেকে দূরে থাকতে মানুষ বিচ্ছিন্ন থাকতে পছন্দ করছে। এই প্রবণতা বিশ্বজুড়েই ছড়িয়ে পড়ছে। সুইডেনে শব্দমাত্রার ভিত্তিতে নিরিবিলি স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগনে এমন রিট্রিটও রয়েছে, যেখানে অতিথিরা তিন দিন সম্পূর্ণ অন্ধকারে কাটান।
২০২৬ সালে ভ্রমণ পরিকল্পনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গবেষণা সংস্থা আমাদেউস রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী, ইতিমধ্যে অনেক ভ্রমণকারী পরিকল্পনা ও বুকিংয়ের জন্য জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করছেন। এক্সপেডিয়া ও বুকিং ডটকমের মতো বড় প্ল্যাটফর্মে চ্যাটজিপিটির মতো টুল যুক্ত হওয়ায় ছুটির পরিকল্পনা করা আগের চেয়ে সহজ হয়ে উঠছে। রিয়েল-টাইম অনুবাদ, ডিজিটাল চেক-ইনসহ নানান সুবিধা প্রশাসনিক জটিলতা কমিয়ে দিচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, অ্যালগরিদমের সুপারিশ ওভার ট্যুরিজম বাড়াতে পারে। তাই এআই ব্যবহারে সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
হিলটনের ২০২৬ ট্রেন্ড রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী বছর রোড ট্রিপ জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রোড ট্রিপ হ্যাশট্যাগের জনপ্রিয়তাও তার প্রমাণ। অনেকে বিলাসবহুল অভিজ্ঞতার জন্য রোড ট্রিপ বেছে নিলেও, অনেকের কাছে এটি খরচ কমানোর একটি উপায়। গবেষণায় দেখা গেছে, অর্থ সাশ্রয়ের জন্য মানুষ গাড়ি চালিয়ে গন্তব্যে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
একই ধরনের ভ্রমণের যুগ শেষ। ভ্রমণ শিল্প এখন অতিমাত্রায় ব্যক্তিকেন্দ্রিক অভিজ্ঞতার দিকে ঝুঁকছে। ডিভোর্স, শোক, মেনোপজ বা নির্দিষ্ট শখকে কেন্দ্র করে বিশেষায়িত ট্যুরের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ভ্রমণ মানুষকে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো উপলব্ধি করার সুযোগ দিচ্ছে।
অতিরিক্ত ভিড় ও সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরঞ্জিত গন্তব্য থেকে মুখ ফিরিয়ে মানুষ এখন কম পরিচিত জায়গার দিকে ঝুঁকছে। স্পেন, জার্মানি এমনকি ইরাকের মতো দেশে ভ্রমণের আগ্রহ বাড়ছে মানুষের। এই প্রবণতার কারণ কৌতূহলনির্ভর ভ্রমণ।
সাহিত্য ও সিনেমায় অনুপ্রাণিত ভ্রমণ ২০২৬ সালে আরও জনপ্রিয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বই, চলচ্চিত্র ও কল্পনার জগৎ ঘিরে গড়ে ওঠা ভ্রমণ অভিজ্ঞতা মানুষকে বাস্তবতা থেকে সাময়িক মুক্তির সুযোগ দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত পরিবর্তনশীল ও সংকটপূর্ণ সময়ে মানুষ কল্পনার আশ্রয় নেয়। আর সেই চাহিদাই সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ভ্রমণকে সামনে নিয়ে আসছে।
সূত্র: বিবিসি

যেনতেন পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে আইফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই নির্দিষ্ট মডেল ও ব্যাটারির সক্ষমতা বিবেচনায় পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করা উচিত। আইফোনে ১৫ মডেলে লাইটনিং ক্যাবলের পরিবর্তে ইউএসবি সি পোর্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে আরও বেশ কিছু পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
২০ মার্চ ২০২৪
দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বৃশ্চিক রাশির জাতক। এই রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য আজসহ আগামী সাত দিন কেবল একটি সপ্তাহ নয়, বরং এটি একটি পুরোদস্তুর ধামাকা বলিউড মসলা মুভি! জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, একদিকে বড়দিনের আমেজ, অন্যদিকে নতুন বছরের...
৪১ মিনিট আগে
জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশ টিকে আছে পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতির ওপর। সেই তালিকায় রয়েছে নেপাল, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া। গত কয়েক বছরে তালিকায় যুক্ত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
১ ঘণ্টা আগে
কর্মক্ষেত্রে আপনি আজ বাঘের মতো গর্জন করবেন ঠিকই, কিন্তু দিন শেষে বাড়িতে ফিরে বিড়ালের মতো মিউ মিউ করতে হতে পারে। আত্মবিশ্বাসের একটু অভাব থাকবে, মনে হবে কেউ যেন আপনার পেছনে অকারণে কাঠি করছে। গ্রহ বলছে, আপনার শৌখিনতা আজ তুঙ্গে থাকবে, কিন্তু পকেট আপনাকে বারবার ‘না’ বলবে।
২ ঘণ্টা আগে