মো. আশিকুর রহমান
বাংলাদেশের টেক দুনিয়ার পরিচিত মুখ স্যামজোন। ইউটিউবে তাঁর সাবস্ক্রাইবার এখন ৩ দশমিক ৯৬ মিলিয়নের বেশি, আর মোট ভিউর সংখ্যা ছাড়িয়েছে প্রায় ৭৩২ মিলিয়ন। সহজ ভাষায় টেক রিভিউ, গ্যাজেট টিপস, আনবক্সিং আর টিউটরিয়াল বানিয়ে তিনি লাখো মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন। স্যামজোনের ভিডিওগুলোর সরল ব্যাখ্যা আর আপডেটেড তথ্য সাধারণ দর্শকের জন্য প্রযুক্তিকে সহজবোধ্য করে তুলেছে।
২০২০ সালের জুনে স্যামজোন শুরু করেন নতুন আরও একটি ইউটিউব চ্যানেল, যেখানে তিনি শুধু নিজের বানানো প্রজেক্টগুলো দেখান। দেশের সবচেয়ে বড় টেক ইউটিউব চ্যানেল এখন স্যামজোন। তিনি জানান, ছোটবেলা থেকে প্রযুক্তির প্রতি তাঁর আগ্রহ ছিল। ঘরের ইলেকট্রনিকস যন্ত্রপাতি খুলে দেখাটা ছিল তাঁর নেশা।
অনেকে ভাবেন, স্যাম ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েছেন, কিন্তু তিনি পড়েছেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট। পড়াশোনার বিষয় আলাদা হলেও টেকনোলজি ছিল তাঁর প্রিয় বিষয়।
ইউটিউব যাত্রা
২০১৮ সালের জুলাইয়ে মাত্র ৮০০ টাকার একটি মাইক্রোফোন আর নিজের মোবাইল দিয়ে স্যামজোন চ্যানেলের যাত্রা শুরু। পরে নিজের ফোন বিক্রি করে প্রথম ক্যামেরা কেনেন। এরপর নিজের জমানো টাকা দিয়েই ইউটিউবে পথচলা শুরু। তাঁর প্রথম ভিডিও ছিল নিজের সাইকেলকে ইলেকট্রিক সাইকেলে রূপান্তরের প্রকল্প। শুরুতে খুব বেশি সাড়া না পেলেও দুই বছর পর সেই ভিডিওতে প্রায় ৪০ হাজার ভিউ আসে, যা তাঁকে আত্মবিশ্বাস এনে দেয়।
পেশাদার মানের স্টুডিও
শুরুতে একটি ছোট টেবিলে ভিডিও বানাতেন স্যামজোন। এখন তাঁর নিজস্ব স্টুডিও আছে, যেখানে ক্যামেরা, লাইটিংসহ প্রফেশনাল সরঞ্জাম রয়েছে। তাঁর লক্ষ্য, সব সময় দর্শকদের সর্বোচ্চ মানের ভিডিও দেওয়া। স্যামজোন চ্যানেলে স্মার্টফোন রিভিউ, গ্যাজেট বিশ্লেষণ, টেক টিপস আর টেক নিউজ—সবই আছে। এ ছাড়া ফেসবুকেও তিনি অনেক জনপ্রিয়।
স্যামজোন বলেন, ‘এই সাফল্যের পুরো কৃতিত্ব আমার দর্শকদের। তারা না থাকলে আমি আজ এখানে পৌঁছাতে পারতাম না। তাদের ভালোবাসায় ২০২৩ সালে স্যামজোন জিতেছেন রাইজিং ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড, ন্যাশনাল টেক অ্যাওয়ার্ড এবং মার্ভেল অব টুমরো সিজন ৩-এর টেক ইনফ্লুয়েন্সার পুরস্কার। এ ছাড়া তিনি এ বছর বাংলাদেশ থেকে প্রথম টিকটকের এডুকেশনাল কনটেন্ট অব দ্য ইয়ার ও চায়নার অনারের টপ টেক ইনফ্লুয়েন্সার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
বাংলাদেশের টেক দুনিয়ার পরিচিত মুখ স্যামজোন। ইউটিউবে তাঁর সাবস্ক্রাইবার এখন ৩ দশমিক ৯৬ মিলিয়নের বেশি, আর মোট ভিউর সংখ্যা ছাড়িয়েছে প্রায় ৭৩২ মিলিয়ন। সহজ ভাষায় টেক রিভিউ, গ্যাজেট টিপস, আনবক্সিং আর টিউটরিয়াল বানিয়ে তিনি লাখো মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন। স্যামজোনের ভিডিওগুলোর সরল ব্যাখ্যা আর আপডেটেড তথ্য সাধারণ দর্শকের জন্য প্রযুক্তিকে সহজবোধ্য করে তুলেছে।
২০২০ সালের জুনে স্যামজোন শুরু করেন নতুন আরও একটি ইউটিউব চ্যানেল, যেখানে তিনি শুধু নিজের বানানো প্রজেক্টগুলো দেখান। দেশের সবচেয়ে বড় টেক ইউটিউব চ্যানেল এখন স্যামজোন। তিনি জানান, ছোটবেলা থেকে প্রযুক্তির প্রতি তাঁর আগ্রহ ছিল। ঘরের ইলেকট্রনিকস যন্ত্রপাতি খুলে দেখাটা ছিল তাঁর নেশা।
অনেকে ভাবেন, স্যাম ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েছেন, কিন্তু তিনি পড়েছেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট। পড়াশোনার বিষয় আলাদা হলেও টেকনোলজি ছিল তাঁর প্রিয় বিষয়।
ইউটিউব যাত্রা
২০১৮ সালের জুলাইয়ে মাত্র ৮০০ টাকার একটি মাইক্রোফোন আর নিজের মোবাইল দিয়ে স্যামজোন চ্যানেলের যাত্রা শুরু। পরে নিজের ফোন বিক্রি করে প্রথম ক্যামেরা কেনেন। এরপর নিজের জমানো টাকা দিয়েই ইউটিউবে পথচলা শুরু। তাঁর প্রথম ভিডিও ছিল নিজের সাইকেলকে ইলেকট্রিক সাইকেলে রূপান্তরের প্রকল্প। শুরুতে খুব বেশি সাড়া না পেলেও দুই বছর পর সেই ভিডিওতে প্রায় ৪০ হাজার ভিউ আসে, যা তাঁকে আত্মবিশ্বাস এনে দেয়।
পেশাদার মানের স্টুডিও
শুরুতে একটি ছোট টেবিলে ভিডিও বানাতেন স্যামজোন। এখন তাঁর নিজস্ব স্টুডিও আছে, যেখানে ক্যামেরা, লাইটিংসহ প্রফেশনাল সরঞ্জাম রয়েছে। তাঁর লক্ষ্য, সব সময় দর্শকদের সর্বোচ্চ মানের ভিডিও দেওয়া। স্যামজোন চ্যানেলে স্মার্টফোন রিভিউ, গ্যাজেট বিশ্লেষণ, টেক টিপস আর টেক নিউজ—সবই আছে। এ ছাড়া ফেসবুকেও তিনি অনেক জনপ্রিয়।
স্যামজোন বলেন, ‘এই সাফল্যের পুরো কৃতিত্ব আমার দর্শকদের। তারা না থাকলে আমি আজ এখানে পৌঁছাতে পারতাম না। তাদের ভালোবাসায় ২০২৩ সালে স্যামজোন জিতেছেন রাইজিং ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড, ন্যাশনাল টেক অ্যাওয়ার্ড এবং মার্ভেল অব টুমরো সিজন ৩-এর টেক ইনফ্লুয়েন্সার পুরস্কার। এ ছাড়া তিনি এ বছর বাংলাদেশ থেকে প্রথম টিকটকের এডুকেশনাল কনটেন্ট অব দ্য ইয়ার ও চায়নার অনারের টপ টেক ইনফ্লুয়েন্সার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
যুক্তরাজ্যে চালকবিহীন স্বচালিত ট্যাক্সি চালুর জন্য প্রস্তুত বলে জানিয়েছে রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম উবার। তবে দেশটির সরকার জানিয়েছে, পুরোপুরি স্বচালিত যানবাহনের অনুমোদন পেতে ২০২৭ সালের দ্বিতীয়ার্ধ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৫০ কোটি বছরেরও বেশি সময় আগে সমুদ্রের তলদেশে ঘুরে বেড়ানো এক রহস্যময় শিকারির জীবাশ্ম আবিষ্কার করেছেন জীবাশ্মবিদেরা। তিনটি চোখ এবং পেনসিল শার্পনারের মতো গোল মুখবিশিষ্ট এই অদ্ভুত আকৃতির প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়েছে মোসুরা ফেনটনি (Mosura fentoni)। এ ছাড়া প্রাণীটির ডাকনাম রাখা হয়েছে ‘সি মথ’।
২ ঘণ্টা আগেচীন মহাকাশে তাদের প্রথম সুপারকম্পিউটার স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। ‘স্টার কম্পিউট’ প্রকল্পের আওতায় ইতিমধ্যেই ১২টি স্যাটেলাইট মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছে দেশটি। আগামী দিনে মোট ২ হাজার ৮০০টি স্যাটেলাইট নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ সুপারকম্পিউটার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেফেসবুকে ভিডিও কনটেন্টের জনপ্রিয়তা ক্রমেই বাড়ছে। মানুষ এখন শুধু ছবি বা স্ট্যাটাসে সীমাবদ্ধ নেই—ভিডিওই হয়ে উঠেছে সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম। এ কারণে আজকের ডিজিটাল মার্কেটারদের কাছে ফেসবুক ভিডিও কনটেন্টের গুরুত্ব অনেক বেশি। তবে শুধু ভালো ভিডিও বানালেই চলবে না, ভিডিওটি যেন ফেসবুকে সঠিকভাবে দেখা যায়, তার
৬ ঘণ্টা আগে