অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও স্ন্যাপচ্যাটের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ব্যবহারকারীর সর্বনিম্ন বয়স সীমা ১৩ বছর। অথচ দেশটির ৮ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুর প্রায় ৬০ শতাংশেরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট আছে। এমনকি ৫ থেকে ৭ বছর বয়সী শিশুদের এক-তৃতীয়াংশই অভিভাবকের নজরদারি ছাড়াই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করছে। দেশটির যোগাযোগ সেবা নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকমের গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে।
দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অফকম জানিয়েছে, ফেসিয়াল রিকগনিশনের মাধ্যমে বয়স যাচাই পদ্ধতি ব্যবহার করে অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে। আগামী মাসে এই পরিকল্পনা ঘোষণা করবে তারা।
অনলাইন সেফটি অ্যাক্টের প্রধান জন হাইয়াম বলেন, প্ল্যাটফর্মগুলোকে ‘উচ্চমাত্রায় নির্ভুল ও কার্যকরভাবে’ বয়স যাচাই পদ্ধতি ব্যবহার করে তাদের সাইট থেকে শিশুদের সরিয়ে দিতে হবে। ২০ শতাংশের বেশি শিশু নিজেদের প্রাপ্তবয়স্ক দাবি করে তাদের জন্য অনুপযোগী কনটেন্টে প্রবেশাধিকার নিচ্ছে।
অফকমের গবেষণায় আরও দেখা গেছে, ৮ বছর বয়সী ২৫ শতাংশ শিশুর অন্তত একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বয়স বেশি দেখিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলেছে। ১৪ শতাংশের অ্যাকাউন্টে দেখা যায়, তাদের বয়স ১৮ বছরের বেশি। অধিকাংশ ব্যবহারকারীর কখনো বয়স যাচাই করা হয়নি।
জন হাইয়াম বলেন, ‘আমরা দেখতে পেয়েছি, ২২ শতাংশ শিশু এমন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করছে যেগুলোতে তাদের প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে দেখানো হয়েছে। বয়স নিয়ে শিশুদের মিথ্যা বলার প্রবণতা বুঝতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার নেই। আমরা মনে করি, এটি একটি বড় সমস্যা।’
অধিকাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলতে ন্যূনতম বয়স নিশ্চিত করতে হয়। এ কারণে ভুল বয়স উল্লেখ করে নিজেদের প্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে শিশুরা এসব প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট খুলছে।
ব্রিটিশ অনলাইন সেফটি অ্যাক্টের প্রধান জানান, ব্যবহারকারীরা অপ্রাপ্তবয়স্ক নয়, এটি নিশ্চিত করতে প্ল্যাটফর্মগুলোর কী কী করণীয় তা আগামী মাসে নির্ধারণ করে দেবে অফকম। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, প্রযুক্তি হবে উচ্চমাত্রায় সঠিক ও কার্যকর। আমরা নিম্নমানের বা অকার্যকর পদ্ধতিকে গ্রহণ করব না।’
হাইয়াম বলেন, ‘শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের আলাদা করতে ফেসিয়াল রিকগনিশনের মাধ্যমে বয়স নির্ধারণ পদ্ধতিগুলো বেশ কার্যকর। আমরা চাই প্ল্যাটফর্মগুলো এই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিশুদের সুরক্ষিত রাখুক এবং ক্ষতিকারক কনটেন্ট থেকে তাদের রক্ষা করুক।’
যুক্তরাজ্যের অনলাইন সেফটি অ্যাক্টে বলা আছে, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো শিশুদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হলে এবং পর্নোগ্রাফি, শিশু যৌন নিপীড়নের ছবি ও সহিংস কনটেন্টের মতো ক্ষতিকর কনটেন্টগুলো শিশুরা যাতে দেখতে না পায় এমন ব্যবস্থা না করতে পারলে তাদের বিপুল জরিমানার মুখোমুখি হতে হবে।
অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট অনুযায়ী, শিশুদের ক্ষতিকর অনলাইন কনটেন্ট থেকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের বৈশ্বিক রাজস্বের ১০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে—যা মেটার (ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মালিকানা প্রতিষ্ঠান) জন্য ১০ বিলিয়ন পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা প্রায়)। একই সঙ্গে এই নীতিমালার নিয়মিত লঙ্ঘনের জন্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের দুই বছরের জেল হতে পারে।
এদিকে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, তারা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আরও কঠোর বয়স যাচাই পদ্ধতি চালু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ব্যক্তিগত পরিচয়পত্র স্ক্যান করা, ফেসিয়াল রিকগনিশন বয়স নির্ধারণ এবং অভিভাবকদের দ্বারা বয়স নিশ্চিত করার পদ্ধতি।
ব্যবহারকারী তার বয়স পরিবর্তনের চেষ্টা করলে বা ভুল বয়স দিতে চাইলে সেটা যদি সিস্টেম শনাক্ত করতে পারে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বয়স যাচাই প্রক্রিয়াটি চালু হয়ে যায়। এটা যাচাই করার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী যাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছে তাদের বয়সও যাচাই করা হয়।
তবে অফকমের গবেষণায় দেখা গেছে, অধিকাংশ শিশু ব্যবহারকারী কখনোই বয়স যাচাইয়ের এই প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হয়নি। শুধুমাত্র ১৮ শতাংশ ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী, ১৯ শতাংশ টিকটক ব্যবহারকারী এবং ১৪ শতাংশ স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহারকারী জানিয়েছেন তাদের জন্মতারিখ যাচাই করতে বলা হয়েছিল।
বয়স যাচাইয়ের বিষয়ে প্রযুক্তি সচিব পিটার কাইল বলেন, ‘বয়স যাচাই প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। যদি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো বয়স যাচাই পদ্ধতি উন্নত করতে ব্যর্থ হয়, তবে ১৬ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে।’
যুক্তরাজ্যে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও স্ন্যাপচ্যাটের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ব্যবহারকারীর সর্বনিম্ন বয়স সীমা ১৩ বছর। অথচ দেশটির ৮ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুর প্রায় ৬০ শতাংশেরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট আছে। এমনকি ৫ থেকে ৭ বছর বয়সী শিশুদের এক-তৃতীয়াংশই অভিভাবকের নজরদারি ছাড়াই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করছে। দেশটির যোগাযোগ সেবা নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকমের গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে।
দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অফকম জানিয়েছে, ফেসিয়াল রিকগনিশনের মাধ্যমে বয়স যাচাই পদ্ধতি ব্যবহার করে অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে। আগামী মাসে এই পরিকল্পনা ঘোষণা করবে তারা।
অনলাইন সেফটি অ্যাক্টের প্রধান জন হাইয়াম বলেন, প্ল্যাটফর্মগুলোকে ‘উচ্চমাত্রায় নির্ভুল ও কার্যকরভাবে’ বয়স যাচাই পদ্ধতি ব্যবহার করে তাদের সাইট থেকে শিশুদের সরিয়ে দিতে হবে। ২০ শতাংশের বেশি শিশু নিজেদের প্রাপ্তবয়স্ক দাবি করে তাদের জন্য অনুপযোগী কনটেন্টে প্রবেশাধিকার নিচ্ছে।
অফকমের গবেষণায় আরও দেখা গেছে, ৮ বছর বয়সী ২৫ শতাংশ শিশুর অন্তত একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বয়স বেশি দেখিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলেছে। ১৪ শতাংশের অ্যাকাউন্টে দেখা যায়, তাদের বয়স ১৮ বছরের বেশি। অধিকাংশ ব্যবহারকারীর কখনো বয়স যাচাই করা হয়নি।
জন হাইয়াম বলেন, ‘আমরা দেখতে পেয়েছি, ২২ শতাংশ শিশু এমন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করছে যেগুলোতে তাদের প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে দেখানো হয়েছে। বয়স নিয়ে শিশুদের মিথ্যা বলার প্রবণতা বুঝতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার নেই। আমরা মনে করি, এটি একটি বড় সমস্যা।’
অধিকাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলতে ন্যূনতম বয়স নিশ্চিত করতে হয়। এ কারণে ভুল বয়স উল্লেখ করে নিজেদের প্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে শিশুরা এসব প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট খুলছে।
ব্রিটিশ অনলাইন সেফটি অ্যাক্টের প্রধান জানান, ব্যবহারকারীরা অপ্রাপ্তবয়স্ক নয়, এটি নিশ্চিত করতে প্ল্যাটফর্মগুলোর কী কী করণীয় তা আগামী মাসে নির্ধারণ করে দেবে অফকম। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, প্রযুক্তি হবে উচ্চমাত্রায় সঠিক ও কার্যকর। আমরা নিম্নমানের বা অকার্যকর পদ্ধতিকে গ্রহণ করব না।’
হাইয়াম বলেন, ‘শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের আলাদা করতে ফেসিয়াল রিকগনিশনের মাধ্যমে বয়স নির্ধারণ পদ্ধতিগুলো বেশ কার্যকর। আমরা চাই প্ল্যাটফর্মগুলো এই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিশুদের সুরক্ষিত রাখুক এবং ক্ষতিকারক কনটেন্ট থেকে তাদের রক্ষা করুক।’
যুক্তরাজ্যের অনলাইন সেফটি অ্যাক্টে বলা আছে, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো শিশুদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হলে এবং পর্নোগ্রাফি, শিশু যৌন নিপীড়নের ছবি ও সহিংস কনটেন্টের মতো ক্ষতিকর কনটেন্টগুলো শিশুরা যাতে দেখতে না পায় এমন ব্যবস্থা না করতে পারলে তাদের বিপুল জরিমানার মুখোমুখি হতে হবে।
অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট অনুযায়ী, শিশুদের ক্ষতিকর অনলাইন কনটেন্ট থেকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের বৈশ্বিক রাজস্বের ১০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে—যা মেটার (ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মালিকানা প্রতিষ্ঠান) জন্য ১০ বিলিয়ন পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা প্রায়)। একই সঙ্গে এই নীতিমালার নিয়মিত লঙ্ঘনের জন্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের দুই বছরের জেল হতে পারে।
এদিকে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, তারা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আরও কঠোর বয়স যাচাই পদ্ধতি চালু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ব্যক্তিগত পরিচয়পত্র স্ক্যান করা, ফেসিয়াল রিকগনিশন বয়স নির্ধারণ এবং অভিভাবকদের দ্বারা বয়স নিশ্চিত করার পদ্ধতি।
ব্যবহারকারী তার বয়স পরিবর্তনের চেষ্টা করলে বা ভুল বয়স দিতে চাইলে সেটা যদি সিস্টেম শনাক্ত করতে পারে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বয়স যাচাই প্রক্রিয়াটি চালু হয়ে যায়। এটা যাচাই করার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী যাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছে তাদের বয়সও যাচাই করা হয়।
তবে অফকমের গবেষণায় দেখা গেছে, অধিকাংশ শিশু ব্যবহারকারী কখনোই বয়স যাচাইয়ের এই প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হয়নি। শুধুমাত্র ১৮ শতাংশ ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী, ১৯ শতাংশ টিকটক ব্যবহারকারী এবং ১৪ শতাংশ স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহারকারী জানিয়েছেন তাদের জন্মতারিখ যাচাই করতে বলা হয়েছিল।
বয়স যাচাইয়ের বিষয়ে প্রযুক্তি সচিব পিটার কাইল বলেন, ‘বয়স যাচাই প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। যদি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো বয়স যাচাই পদ্ধতি উন্নত করতে ব্যর্থ হয়, তবে ১৬ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে।’
প্রযুক্তি বিশ্বে চীনের আধিপত্য দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। তীব্র আকার ধারণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রযুক্তি লড়াই। এরই মধ্যে তাইওয়ানের প্রযুক্তি বাজারেও প্রভাব বিস্তার করছে দেশটি। তাইওয়ানের পুরনো প্রযুক্তির চিপ বাজারে চীনের চিপের আধিক্য দেখা যেতে শুরু হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শাখায় মেহেদী হাসান খানের সঙ্গে আরও তিনজন একুশে পদক পেতে যাচ্ছেন। যাঁরা মেহেদী হাসানের সঙ্গে অভ্র কি বোর্ড তৈরিতে যুক্ত ছিলেন। আজ রোববার সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী নিজের ভেরিভায়েড ফেসবুকে এ কথা জানান।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধের হাত থেকে টিকটককে বাঁচিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বরাবর এই চীনা সংস্থার মার্কিন মালিকানা দেশেই রাখার পক্ষে বলে এসেছেন। ধারণা করা হচ্ছিল, ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইলন মাস্ক এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি কিনবেন।
১ দিন আগেতখন কম্পিউটারে বাংলা লেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার বিজয়। কিন্তু ইন্টারনেটে বাংলা লেখার জন্য সেটি কোনো কাজের ছিল না। ইউনিকোড না থাকায় বিজয় ক্রমেই অকেজো হয়ে পড়ছিল। সেই নতুন সময়ের দাবিতেই এল ‘অভ্র’। মেহদী হাসান খান নামের এক তরুণ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করলেন অভ্র সফটওয়্যার।
৩ দিন আগে