গিফট কার্ড প্রতারণাবিষয়ক মামলায় বিজয়ী হয়েছে গুগল। কোম্পানিটি অবৈধভাবে গিফট কার্ড প্রতারণা থেকে লাভ করছে বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। কারণ ভুক্তভোগীদের অর্থ ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে টেক জায়ান্টটি। তবে গুগলের পক্ষে রায় দিয়েছেন আদালত।
যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট বিচারক বেথ ল্যাবসন ফ্রিম্যানের বলেন, মামলার বাদী জুডি মে প্রমাণ করতে পারেননি যে, গুগল তার ক্ষতি করেছে বা ইচ্ছাকৃতভাবে চুরি করা অর্থ থেকে কমিশন গ্রহণ করেছে। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের এপ্রিলে গুগল প্লে গিফট কার্ড প্রতারণায় ১ হাজার ডলার হারান মে।
আদালত জানিয়েছেন, গিফট কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা করার সময় ১৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ স্ট্যান্ডার্ড কমিশন রাখে গুগল। এই কমিশনগুলো কোম্পানিটির সাধারণ ব্যবসায়িক নীতি, যা গিফট কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটার সময়ও প্রযোজ্য ছিল। এই প্রক্রিয়া মূল প্রতারণার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।
মামলাটি খারিজ করে দিলেও মে-কে তার মামলা পুনরায় দাখিল করার সুযোগ দিয়েছেন আদালত। তবে ক্ষতিপূরণের দাবিটি স্থায়ীভাবে খারিজ করা হয়েছে।
মামলাটি শুরু হয়েছিল ইন্ডিয়ানা রাজ্যের বাসিন্দা জুডি মে’র ১ হাজার ডলার ক্ষতির পরিপ্রেক্ষিতে। এক প্রতারক আত্মীয় হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করে। ওই প্রতারক ভুক্তভোগীকে গুগল প্লে গিফট কার্ড কিনতে উদ্বুদ্ধ করে। মে গিফট কার্ডের কোডগুলো প্রতারককে দিয়ে দেয়। ফলে গিফট কার্ড দিয়ে প্রতারক কেনাকাটা করে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ‘প্রায় এক দশক ধরে গিফট কার্ড প্রতারণার শিকার হওয়া লাখো মানুষের চুরি হওয়া টাকা রেখে দিয়েছে গুগল।’
মামলায় দাবি করা হয়, গুগল গ্রাহকদের গিফট কার্ডের প্রতারণা সম্পর্কে সতর্ক করা উচিত ছিল। এ ছাড়া কোম্পানির বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল যে, চুরি হওয়া গিফট কার্ড দিয়ে কেনাকাটার ওপর কমিশন নিয়ে প্রতারণামূলক কার্যকলাপ থেকে লাভ করেছে গুগল।
যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল ট্রেড কমিশনের (এফটিসি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে গিফট কার্ড বা রিলোড কার্ড প্রতারণায় ২১ কোটি ৭০ লাখ ডলার হারিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা।
তবে প্রতারণায় হারানো অর্থের আসল পরিমাণ সম্ভবত অনেক বেশি, কারণ এই ডেটাগুলো শুধু রিপোর্ট করা মামলাগুলোর ওপর ভিত্তি করে। ২০২১ সালের এফটিসির ডেটা উদ্ধৃত করে জুডি মে বলেন, গুগল প্লে গিফট কার্ডগুলো গিফট কার্ড প্রতারণার প্রায় ২০ শতাংশের জন্য দায়ী।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
গিফট কার্ড প্রতারণাবিষয়ক মামলায় বিজয়ী হয়েছে গুগল। কোম্পানিটি অবৈধভাবে গিফট কার্ড প্রতারণা থেকে লাভ করছে বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। কারণ ভুক্তভোগীদের অর্থ ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে টেক জায়ান্টটি। তবে গুগলের পক্ষে রায় দিয়েছেন আদালত।
যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট বিচারক বেথ ল্যাবসন ফ্রিম্যানের বলেন, মামলার বাদী জুডি মে প্রমাণ করতে পারেননি যে, গুগল তার ক্ষতি করেছে বা ইচ্ছাকৃতভাবে চুরি করা অর্থ থেকে কমিশন গ্রহণ করেছে। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের এপ্রিলে গুগল প্লে গিফট কার্ড প্রতারণায় ১ হাজার ডলার হারান মে।
আদালত জানিয়েছেন, গিফট কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা করার সময় ১৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ স্ট্যান্ডার্ড কমিশন রাখে গুগল। এই কমিশনগুলো কোম্পানিটির সাধারণ ব্যবসায়িক নীতি, যা গিফট কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটার সময়ও প্রযোজ্য ছিল। এই প্রক্রিয়া মূল প্রতারণার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।
মামলাটি খারিজ করে দিলেও মে-কে তার মামলা পুনরায় দাখিল করার সুযোগ দিয়েছেন আদালত। তবে ক্ষতিপূরণের দাবিটি স্থায়ীভাবে খারিজ করা হয়েছে।
মামলাটি শুরু হয়েছিল ইন্ডিয়ানা রাজ্যের বাসিন্দা জুডি মে’র ১ হাজার ডলার ক্ষতির পরিপ্রেক্ষিতে। এক প্রতারক আত্মীয় হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করে। ওই প্রতারক ভুক্তভোগীকে গুগল প্লে গিফট কার্ড কিনতে উদ্বুদ্ধ করে। মে গিফট কার্ডের কোডগুলো প্রতারককে দিয়ে দেয়। ফলে গিফট কার্ড দিয়ে প্রতারক কেনাকাটা করে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ‘প্রায় এক দশক ধরে গিফট কার্ড প্রতারণার শিকার হওয়া লাখো মানুষের চুরি হওয়া টাকা রেখে দিয়েছে গুগল।’
মামলায় দাবি করা হয়, গুগল গ্রাহকদের গিফট কার্ডের প্রতারণা সম্পর্কে সতর্ক করা উচিত ছিল। এ ছাড়া কোম্পানির বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল যে, চুরি হওয়া গিফট কার্ড দিয়ে কেনাকাটার ওপর কমিশন নিয়ে প্রতারণামূলক কার্যকলাপ থেকে লাভ করেছে গুগল।
যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল ট্রেড কমিশনের (এফটিসি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে গিফট কার্ড বা রিলোড কার্ড প্রতারণায় ২১ কোটি ৭০ লাখ ডলার হারিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা।
তবে প্রতারণায় হারানো অর্থের আসল পরিমাণ সম্ভবত অনেক বেশি, কারণ এই ডেটাগুলো শুধু রিপোর্ট করা মামলাগুলোর ওপর ভিত্তি করে। ২০২১ সালের এফটিসির ডেটা উদ্ধৃত করে জুডি মে বলেন, গুগল প্লে গিফট কার্ডগুলো গিফট কার্ড প্রতারণার প্রায় ২০ শতাংশের জন্য দায়ী।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে এবার থেকে দেখা যাবে বিজ্ঞাপন। গতকাল সোমবার এক ব্লগ পোস্টে মেটা জানায়, অ্যাপটির আপডেটস ট্যাবে বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে। প্রথমবারের মতো হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা অ্যাপের ভেতরেই স্পনসর্ড কনটেন্ট দেখতে পাবেন।
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ভিডিও প্ল্যাটফর্ম এখন যুক্তরাষ্ট্রে প্রধান সংবাদ উৎস হয়ে উঠেছে। এমনকি প্রচলিত টিভি চ্যানেল ও সংবাদ ওয়েবসাইটকে ছাড়িয়ে গেছে এসব মাধ্যম। নতুন এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে যেখানে ইতিমধ্যেই অসংখ্য মোবাইল পরিষেবা রয়েছে, সেখানে নতুন একটি ক্যারিয়ারের প্রয়োজনীয়তা আসলে কতটুকু। আর আধুনিক ফিচারে ভরপুর অসংখ্য স্মার্টফোনের ভিড়ে গ্রাহক কেনই বা বেছে নেবেন ট্রাম্প মোবাইল ফোন।
৪ ঘণ্টা আগেগত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের এক বড় অংশ অভিযোগ করে আসছেন, কোনো ধরনের নীতিমালা লঙ্ঘন না করেও তাঁদের অ্যাকাউন্ট ব্যানড (নিষিদ্ধ) বা সাসপেন্ড করা হচ্ছে। ব্যবহারকারীরা এই সমস্যার জন্য এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমকে দায়ী করছেন। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ
৬ ঘণ্টা আগে