
আগামী এপ্রিলে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় হবে এশিয়ান হকি ফেডারেশন (এএইচএফ) কাপ। তা সামনে রেখে বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচের পদে ফিরিয়ে আনা হয়েছে আ ন ম মামুন উর রশিদকে। আজকের পত্রিকার সঙ্গে নিজের লক্ষ্য ও হকির সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনোয়ার সোহাগ
আনোয়ার সোহাগ, ঢাকা

প্রশ্ন: ৯ বছর পর কোচ হিসেবে জাতীয় দলে ফিরতে পেরে কেমন লাগছে?
আ ন ম মামুন উর রশিদ: জাতীয় দলে কাজ করাটা সম্মান ও গৌরবের বিষয়ে। ২০১৫ সালে জাতীয় দলে কাজ করার পর চার বছর বিভিন্ন পর্যায়ে কোচিং করিয়েছি। জাতীয় দলে এখন ফিরে এসে ভালোই লাগছে। শুধু এএইচএফ কাপের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন: এএইচএফ কাপে গত চার আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। দুই মাস আপনার জন্য কম সময় হয়ে গেল না?
মামুন: আসলে ফেডারেশনও দেখতে চাচ্ছে, কোচ হিসেবে আমি কেমন পারফর্ম করি। পেশাদারত্বের দিক থেকে যদি দেখি, কোচের জবাবদিহি বা পারফরম্যান্সেরও একটা বিষয় থাকে। এটা চ্যালেঞ্জ আমার জন্য। আগে যারা কাজ করেছে, তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আমি যদি চ্যাম্পিয়ন হতে না পারি, তাহলে এটা আমার ব্যর্থতা। আশা করি, ভালো রেজাল্ট আনব। তখন হয়তো ওনারা ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা করবে।
প্রশ্ন: সার্চ কমিটি আপনাকে ডাকার পর হকি অঙ্গনে অসন্তোষ দেখা গিয়েছিল। কারণ কী?
মামুন: আমার কোনো মন্তব্য নেই। এটা যারা করেছে, তারা বলতে পারবে। আমি দেখেছি, আমাকে কেন ডেকেছে, এ নিয়ে অনেকে মন্তব্য করেছে। কিন্তু আমি তো স্বপ্রণোদিত হয়ে যাইনি। সার্চ কমিটি ডাকায় গিয়েছি।
প্রশ্ন: ফেডারেশনের কাছে আপনার পরিকল্পনাগুলো কী ছিল?
মামুন: জাতীয় দলের ম্যাচগুলো আমি নিয়মিত দেখি, বিভিন্ন অ্যানালিসিস করি। খেলোয়াড়দের সম্পর্কে আমার ধারণা আছে। সেটা বিচার করেই আমি হকির ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরেছি। ফেডারেশনের কী চাওয়া থাকতে পারে, সেটাও জানতে চেয়েছি। খেলোয়াড়দের ইনডিভিজুয়াল প্রোফাইল করা উচিত, ফিডব্যাক দেওয়া উচিত, মোটিভেশনাল কাজ করা উচিত। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ আরও ভালো কী করতে পারে, এই জিনিসটা আমরা তাদের দেখিয়েছি।
প্রশ্ন: ইতিবাচক-নেতিবাচক দিকগুলো আসলে কোথায়?
মামুন: ইতিবাচক দিক হলো, আমাদের খেলোয়াড়েরা খুবই প্রতিভাবান। তাদের কোনো ঘাটতি দেখি না। তবে তাদের ম্যাচ এক্সপোজার কম। তারা খুব বেশি ম্যাচ খেলে না। একটা টুর্নামেন্ট যখন হয়, তখন একটি ক্যাম্প হয়। সেই ক্যাম্প থেকেই সরাসরি খেলতে যায়। এটা একটা নেতিবাচক দিক। ক্যাম্পভিত্তিক জাতীয় দল না করে, ক্যাম্পের পেছনে যে খরচ হয়, তা দিয়ে কিন্তু আমরা বাইরে কিছু ম্যাচ খেলতে পারি। এক মাস ক্যাম্প করার চেয়ে ম্যাচ খেলা ডাবল বেনিফিটের।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে আপনার আসা-যাওয়ার মাঝে লম্বা সময় কেটে গেছে। এই সময়ে হকিতে ঠিক কতটা বদল এসেছে?
মামুন: এই ৯ বছরে আগের চেয়ে অনেক ভালো মানের খেলোয়াড় এসেছে। হকিতে খুব ভালো একটা সময় যাচ্ছে। জুনিয়ররা বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। এটা কিন্তু সিনিয়রদের কাছে অনুপ্রেরণা হতে পারে। সব খেলোয়াড়ই প্রতিভাবান। তারা মন থেকে চায় ভালো ফল করার জন্য। সে ক্ষেত্রে আমি বলব, খেলোয়াড়দের মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি আগের চেয়ে বেশ ভালো। তবে হ্যাঁ, হকি নিয়মিত মাঠে ছিল না। এটা সাংগঠনিক সমস্যা।দুই বছর আগে কিন্তু ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হয়েছিল, তারপর আর হয়নি। ওটা কিন্তু একটা বড় প্ল্যাটফর্ম। বছরে রেগুলার একটা লিগ ও চ্যাম্পিয়নস ট্রফি মিলিয়ে যদি ৫-৬টা টুর্নামেন্ট করা যায়, তাহলে খেলোয়াড়েরা খুশি থাকে। কারণ, তাদের রুটি-রুজিরও একটা ব্যবস্থা হয় এবং খেলারও স্পৃহা আসে।
প্রশ্ন: দলের ভেতর সিন্ডিকেট নিয়ে আগেও কথা উঠেছে। তা আপনার চোখে পড়েছে?
মামুন: আমি দলে গ্রুপিংকে কখনোই প্রশ্রয় দিই না। আমি ডিসিপ্লিনে বিশ্বাসী। জুনিয়র হোক বা সিনিয়র খেলোয়াড়—তাকে নীতি অনুযায়ী চলতে হবে। ফেডারেশন থেকে খেলোয়াড়দের একটা গাইডলাইন দেওয়া হবে। সেটা আমার জন্য ভালো হবে। এতে করে খেলোয়াড়েরা টিমের প্রতি ফোকাস থাকবে।
প্রশ্ন: হকির অন্যতম বড় তারকা বলা হয় রাসেল মাহমুদ জিমিকে। এএইচএফ কাপের ফিটনেস ক্যাম্পে তাঁকে না ডাকার পেছনে কারণ কী?
মামুন: এটা ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত। যেহেতু আমি ফেডারেশনের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। তাই এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করব না। ৬২ জনের তালিকাটা ফেডারেশন থেকে হয়েছে। আমার যে কোচিং দর্শন, সেখানে ইনডিভিজুয়াল খেলোয়াড়ের কোনো গুরুত্ব নেই। এখানে নির্দিষ্ট কোনো খেলোয়াড়কে গুরুত্ব দিলে বাকি খেলোয়াড়দের ওপর প্রভাব পড়ে, দলের ভেতর একটা বৈষম্য তৈরি হয়। টিম ইউনিটিকে আমি বেশি গুরুত্ব দিই।
প্রশ্ন: জিমি না থাকায় দলে শূন্যতা তৈরি হবে?
মামুন: আমি তা মনে করি না। জিমির বিকল্প এরই মধ্যে তৈরি হয়েছে। এক-দুজন নয়, অনেকে আছে তার জায়গা পূরণের জন্য। হকি দলীয় খেলা, যে কেউ যেকোনো পজিশনে খেলতে পারে। আমি একজন সাবেক মিডফিল্ডার বা ফরোয়ার্ড হিসেবে অনেক খেলোয়াড়কে দেখি, যারা ভবিষ্যতে আরও ভালো করবে। কোনো নির্দিষ্ট খেলোয়াড় না থাকলে দলে ব্যাঘাত ঘটবে, তা আমি বিশ্বাস করি না।
প্রশ্ন: হকির সঙ্গে বিশৃঙ্খলা শব্দটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তা হকিকে কতটুকু পিছিয়ে দিয়েছে?
মামুন: অনেক। হকিতে যে নেতিবাচক জিনিসগুলো হয়, এটার বিভিন্ন কারণ আছে। যারা বিভিন্ন ক্লাবের সঙ্গে থাকে, তারাই কিন্তু ফেডারেশনের সঙ্গে জড়িত। দিনশেষে ক্লাবের লোকগুলো ফেডারেশনে গেলে ক্লাবের স্বার্থ দেখে। এখানে স্বার্থের সংঘাত ঘটে। এখানে পরিবর্তন আনা উচিত। ফেডারেশনে ক্লাবের লোকই থাকবে, কিন্তু কাজের ধারা এমনভাবে তৈরি করা উচিত, যেন স্বার্থের সংঘাত না ঘটে। ফেডারেশনের এদিকে নজর দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: হকিকে নিয়মিত মাঠে রাখতে কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?
মামুন: অন্তর্বর্তী সরকার অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে। তারা একটা গঠনতন্ত্র তৈরি করছে। ফেডারেশনকে সরকারের জবাবদিহির আওতায় আনতে হলে গঠনতন্ত্রের ভেতরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ, প্রিমিয়ার লিগ, ফার্স্ট ডিভিশনসহ আরও কিছু টুর্নামেন্ট রাখতে হবে। এগুলো করতেই হবে, না হলে অনুদান কেটে দেওয়া উচিত। তাহলে কিন্তু ফেডারেশন বাধ্য টুর্নামেন্টগুলো করতে।
প্রশ্ন: সম্প্রতি জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ...
মামুন: বাংলাদেশের জন্য এটা একটা মাইলফলক। এদেরকে এখনই প্রিপারেশনে নেওয়া উচিত। তাদের ইউরোপে খেলানো উচিত। বিশ্বকাপে সব মহাদেশ থেকেই দল আসবে। গ্রুপে বাংলাদেশের সঙ্গে কোন কোন দল পড়বে, আমরা জানি না। দলটার প্রতি এখনই ফোকাস দেওয়া উচিত। যেহেতু একটা সুযোগ এসেছে বিশ্বমঞ্চে পারফর্ম করার। এই ছেলেগুলো খুবই প্রতিভাবান। আমার ক্যাম্পে তারা প্রায় সবাই আছে। দলে জায়গা পেতে হলে তাদের সিনিয়র খেলোয়াড়দের চ্যালেঞ্জ জানাতে হবে। তাদের বলেছি, তোমরা পারফর্ম করো, তোমাদের ফ্রিডম আছে।
প্রশ্ন: ৯ বছর পর কোচ হিসেবে জাতীয় দলে ফিরতে পেরে কেমন লাগছে?
আ ন ম মামুন উর রশিদ: জাতীয় দলে কাজ করাটা সম্মান ও গৌরবের বিষয়ে। ২০১৫ সালে জাতীয় দলে কাজ করার পর চার বছর বিভিন্ন পর্যায়ে কোচিং করিয়েছি। জাতীয় দলে এখন ফিরে এসে ভালোই লাগছে। শুধু এএইচএফ কাপের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন: এএইচএফ কাপে গত চার আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। দুই মাস আপনার জন্য কম সময় হয়ে গেল না?
মামুন: আসলে ফেডারেশনও দেখতে চাচ্ছে, কোচ হিসেবে আমি কেমন পারফর্ম করি। পেশাদারত্বের দিক থেকে যদি দেখি, কোচের জবাবদিহি বা পারফরম্যান্সেরও একটা বিষয় থাকে। এটা চ্যালেঞ্জ আমার জন্য। আগে যারা কাজ করেছে, তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আমি যদি চ্যাম্পিয়ন হতে না পারি, তাহলে এটা আমার ব্যর্থতা। আশা করি, ভালো রেজাল্ট আনব। তখন হয়তো ওনারা ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা করবে।
প্রশ্ন: সার্চ কমিটি আপনাকে ডাকার পর হকি অঙ্গনে অসন্তোষ দেখা গিয়েছিল। কারণ কী?
মামুন: আমার কোনো মন্তব্য নেই। এটা যারা করেছে, তারা বলতে পারবে। আমি দেখেছি, আমাকে কেন ডেকেছে, এ নিয়ে অনেকে মন্তব্য করেছে। কিন্তু আমি তো স্বপ্রণোদিত হয়ে যাইনি। সার্চ কমিটি ডাকায় গিয়েছি।
প্রশ্ন: ফেডারেশনের কাছে আপনার পরিকল্পনাগুলো কী ছিল?
মামুন: জাতীয় দলের ম্যাচগুলো আমি নিয়মিত দেখি, বিভিন্ন অ্যানালিসিস করি। খেলোয়াড়দের সম্পর্কে আমার ধারণা আছে। সেটা বিচার করেই আমি হকির ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরেছি। ফেডারেশনের কী চাওয়া থাকতে পারে, সেটাও জানতে চেয়েছি। খেলোয়াড়দের ইনডিভিজুয়াল প্রোফাইল করা উচিত, ফিডব্যাক দেওয়া উচিত, মোটিভেশনাল কাজ করা উচিত। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ আরও ভালো কী করতে পারে, এই জিনিসটা আমরা তাদের দেখিয়েছি।
প্রশ্ন: ইতিবাচক-নেতিবাচক দিকগুলো আসলে কোথায়?
মামুন: ইতিবাচক দিক হলো, আমাদের খেলোয়াড়েরা খুবই প্রতিভাবান। তাদের কোনো ঘাটতি দেখি না। তবে তাদের ম্যাচ এক্সপোজার কম। তারা খুব বেশি ম্যাচ খেলে না। একটা টুর্নামেন্ট যখন হয়, তখন একটি ক্যাম্প হয়। সেই ক্যাম্প থেকেই সরাসরি খেলতে যায়। এটা একটা নেতিবাচক দিক। ক্যাম্পভিত্তিক জাতীয় দল না করে, ক্যাম্পের পেছনে যে খরচ হয়, তা দিয়ে কিন্তু আমরা বাইরে কিছু ম্যাচ খেলতে পারি। এক মাস ক্যাম্প করার চেয়ে ম্যাচ খেলা ডাবল বেনিফিটের।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে আপনার আসা-যাওয়ার মাঝে লম্বা সময় কেটে গেছে। এই সময়ে হকিতে ঠিক কতটা বদল এসেছে?
মামুন: এই ৯ বছরে আগের চেয়ে অনেক ভালো মানের খেলোয়াড় এসেছে। হকিতে খুব ভালো একটা সময় যাচ্ছে। জুনিয়ররা বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। এটা কিন্তু সিনিয়রদের কাছে অনুপ্রেরণা হতে পারে। সব খেলোয়াড়ই প্রতিভাবান। তারা মন থেকে চায় ভালো ফল করার জন্য। সে ক্ষেত্রে আমি বলব, খেলোয়াড়দের মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি আগের চেয়ে বেশ ভালো। তবে হ্যাঁ, হকি নিয়মিত মাঠে ছিল না। এটা সাংগঠনিক সমস্যা।দুই বছর আগে কিন্তু ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হয়েছিল, তারপর আর হয়নি। ওটা কিন্তু একটা বড় প্ল্যাটফর্ম। বছরে রেগুলার একটা লিগ ও চ্যাম্পিয়নস ট্রফি মিলিয়ে যদি ৫-৬টা টুর্নামেন্ট করা যায়, তাহলে খেলোয়াড়েরা খুশি থাকে। কারণ, তাদের রুটি-রুজিরও একটা ব্যবস্থা হয় এবং খেলারও স্পৃহা আসে।
প্রশ্ন: দলের ভেতর সিন্ডিকেট নিয়ে আগেও কথা উঠেছে। তা আপনার চোখে পড়েছে?
মামুন: আমি দলে গ্রুপিংকে কখনোই প্রশ্রয় দিই না। আমি ডিসিপ্লিনে বিশ্বাসী। জুনিয়র হোক বা সিনিয়র খেলোয়াড়—তাকে নীতি অনুযায়ী চলতে হবে। ফেডারেশন থেকে খেলোয়াড়দের একটা গাইডলাইন দেওয়া হবে। সেটা আমার জন্য ভালো হবে। এতে করে খেলোয়াড়েরা টিমের প্রতি ফোকাস থাকবে।
প্রশ্ন: হকির অন্যতম বড় তারকা বলা হয় রাসেল মাহমুদ জিমিকে। এএইচএফ কাপের ফিটনেস ক্যাম্পে তাঁকে না ডাকার পেছনে কারণ কী?
মামুন: এটা ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত। যেহেতু আমি ফেডারেশনের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। তাই এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করব না। ৬২ জনের তালিকাটা ফেডারেশন থেকে হয়েছে। আমার যে কোচিং দর্শন, সেখানে ইনডিভিজুয়াল খেলোয়াড়ের কোনো গুরুত্ব নেই। এখানে নির্দিষ্ট কোনো খেলোয়াড়কে গুরুত্ব দিলে বাকি খেলোয়াড়দের ওপর প্রভাব পড়ে, দলের ভেতর একটা বৈষম্য তৈরি হয়। টিম ইউনিটিকে আমি বেশি গুরুত্ব দিই।
প্রশ্ন: জিমি না থাকায় দলে শূন্যতা তৈরি হবে?
মামুন: আমি তা মনে করি না। জিমির বিকল্প এরই মধ্যে তৈরি হয়েছে। এক-দুজন নয়, অনেকে আছে তার জায়গা পূরণের জন্য। হকি দলীয় খেলা, যে কেউ যেকোনো পজিশনে খেলতে পারে। আমি একজন সাবেক মিডফিল্ডার বা ফরোয়ার্ড হিসেবে অনেক খেলোয়াড়কে দেখি, যারা ভবিষ্যতে আরও ভালো করবে। কোনো নির্দিষ্ট খেলোয়াড় না থাকলে দলে ব্যাঘাত ঘটবে, তা আমি বিশ্বাস করি না।
প্রশ্ন: হকির সঙ্গে বিশৃঙ্খলা শব্দটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তা হকিকে কতটুকু পিছিয়ে দিয়েছে?
মামুন: অনেক। হকিতে যে নেতিবাচক জিনিসগুলো হয়, এটার বিভিন্ন কারণ আছে। যারা বিভিন্ন ক্লাবের সঙ্গে থাকে, তারাই কিন্তু ফেডারেশনের সঙ্গে জড়িত। দিনশেষে ক্লাবের লোকগুলো ফেডারেশনে গেলে ক্লাবের স্বার্থ দেখে। এখানে স্বার্থের সংঘাত ঘটে। এখানে পরিবর্তন আনা উচিত। ফেডারেশনে ক্লাবের লোকই থাকবে, কিন্তু কাজের ধারা এমনভাবে তৈরি করা উচিত, যেন স্বার্থের সংঘাত না ঘটে। ফেডারেশনের এদিকে নজর দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: হকিকে নিয়মিত মাঠে রাখতে কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?
মামুন: অন্তর্বর্তী সরকার অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে। তারা একটা গঠনতন্ত্র তৈরি করছে। ফেডারেশনকে সরকারের জবাবদিহির আওতায় আনতে হলে গঠনতন্ত্রের ভেতরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ, প্রিমিয়ার লিগ, ফার্স্ট ডিভিশনসহ আরও কিছু টুর্নামেন্ট রাখতে হবে। এগুলো করতেই হবে, না হলে অনুদান কেটে দেওয়া উচিত। তাহলে কিন্তু ফেডারেশন বাধ্য টুর্নামেন্টগুলো করতে।
প্রশ্ন: সম্প্রতি জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ...
মামুন: বাংলাদেশের জন্য এটা একটা মাইলফলক। এদেরকে এখনই প্রিপারেশনে নেওয়া উচিত। তাদের ইউরোপে খেলানো উচিত। বিশ্বকাপে সব মহাদেশ থেকেই দল আসবে। গ্রুপে বাংলাদেশের সঙ্গে কোন কোন দল পড়বে, আমরা জানি না। দলটার প্রতি এখনই ফোকাস দেওয়া উচিত। যেহেতু একটা সুযোগ এসেছে বিশ্বমঞ্চে পারফর্ম করার। এই ছেলেগুলো খুবই প্রতিভাবান। আমার ক্যাম্পে তারা প্রায় সবাই আছে। দলে জায়গা পেতে হলে তাদের সিনিয়র খেলোয়াড়দের চ্যালেঞ্জ জানাতে হবে। তাদের বলেছি, তোমরা পারফর্ম করো, তোমাদের ফ্রিডম আছে।

মাঠের উইকেট, ম্যাচের পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, ঝোড়ো ব্যাটিং ছাড়া যেন কিছুই বোঝেন না বৈভব সূর্যবংশী। বোলারদের পিটিয়ে ওলটপালট করে দিতে ওস্তাদ সূর্যবংশী। এবার এই তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার ভারতের এক রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেলেন।
২২ মিনিট আগে
আগের সূচি অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল সিলেট টাইটান্স-রাজশাহী ওয়ারিয়র্স উদ্বোধনী ম্যাচ। তবে শুরুর দিনে ছোট করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে বলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সূচিতে পরিবর্তন এনেছে। টুর্নামেন্ট শুরুর প্রথম দিনই সিলেট স্টেডিয়ামে দেখা গেছে দর্শকদের উন্মাদনা।
১ ঘণ্টা আগে
খেলা তো নয় যেন ব্লকবাস্টার সিনেমা—মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনের খেলা দেখে ভক্ত-সমর্থকেরা সেটা মনে করতেই পারেন। সিরিজের চতুর্থ টেস্টে ইংল্যান্ডের আগুনের জবাব অস্ট্রেলিয়া দিয়েছে আগুনে। মুড়ি মুড়কির মতো উইকেট পতনের দিনটা এমসিজির গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন...
৩ ঘণ্টা আগে
মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট পড়েছে আজ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনে। স্বীকৃত স্পিনার ছাড়া কেন চার পেসার নিয়ে অস্ট্রেলিয়া একাদশ সাজিয়েছে, সেটা এখন স্পষ্ট। ইংল্যান্ডের আগুনে বোলিংয়ের পর ছেড়ে কথা বলেনি অস্ট্রেলিয়া। ২০ উইকেট পতনের দিনে বড্ড বেকায়দায় ইংলিশরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাঠের উইকেট, ম্যাচের পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, ঝোড়ো ব্যাটিং ছাড়া যেন কিছুই বোঝেন না বৈভব সূর্যবংশী। বোলারদের পিটিয়ে ওলটপালট করে দিতে ওস্তাদ সূর্যবংশী। এবার এই তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার ভারতের এক রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেলেন।
ভারতে যুবাদের জন্য সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কারে (পিএমআরবিপি) ভূষিত হয়েছেন সূর্যবংশী। পুরস্কার নিতে তিনি দিল্লিতে পৌঁছেছেন। ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে সূর্যবংশী নেবেন পিএমআরবিপি পুরস্কার। অনুষ্ঠান শেষে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করার বিশেষ সুযোগ পাবেন তিনি। তাঁর পাশাপাশি অন্যান্যরাও পাবেন এই পুরস্কার। ভারতের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করতেই মূলত এই পুরস্কার দেওয়া হবে।
রাঁচিতে আজ তাঁর দল বিহার বিজয় হাজারে ট্রফিতে খেলছে মনিপুরের বিপক্ষে। তবে সূর্যবংশী দিল্লিতে অবস্থান করায় এই ম্যাচ তাঁর খেলা হচ্ছে না। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বিহার ৫০ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৫ রান করেন আকাশ রাজ। প্লেট গ্রুপে এক ম্যাচ খেলে পূর্ণ ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে বিহার। এই গ্রুপের অপর পাঁচ দল হচ্ছে মেঘালয়, মনিপুর, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম ও অরুণাচল প্রদেশ।
বিজয় হাজারে ট্রফির প্লেট লিগ ম্যাচে আজ বিহার খেলছে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে। সূর্যবংশী, সাকিব দুজনেই খেলছেন বিহারের হয়ে। রাঁচিতে আজ সকালে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেন সূর্যবংশী। সূর্যবংশীরটাকে যদি ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়, সাকিবেরটা টর্নেডো, সুনামি বললেও ভুল কিছু হবে না।
অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে পরশু টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৫৭৪ রান করেছে বিহার। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে এটা সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস। সেদিন বিহারের তিন ক্রিকেটার সেঞ্চুরি করেছেন। ৮৪ বলে ১৬ চার ও ১৫ ছক্কায় সূর্যবংশী করেন ১৯০ রান। ১৪ বছর ২৭২ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি এখন ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটারের। ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করে সেদিন লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডে যৌথভাবে ষষ্ঠ হয়েছেন সূর্যবংশী। ৫৪ বলে ১৫০ রান করে লিস্ট ‘এ’ ইতিহাসের দ্রুততম ১৫০ রানের রেকর্ডটাও ভারতীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার নিজের করে নিয়েছেন।
সূর্যবংশীর পর পরশু দলের অধিনায়ক সাকিবুল গনি ও উইকেটরক্ষক ব্যাটার আয়ুশ লোকারুকাও ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেছেন। ৩২ বলে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন সাকিবুল। সূর্যবংশীর ভারতীয় ক্রিকেট ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা টিকে ছিল কেবল দুই থেকে তিন ঘণ্টা। সূর্যবংশী ২০২৫ আইপিএলে রেকর্ড গড়া এক সেঞ্চুরি করেছেন। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে তিনি খেলেন রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে। কদিন আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপেও রেকর্ড গড়া এক সেঞ্চুরি করেন তিনি। ৫০ ওভারের ম্যাচে ৯৫ বলে করেন ১৭১ রান।

মাঠের উইকেট, ম্যাচের পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, ঝোড়ো ব্যাটিং ছাড়া যেন কিছুই বোঝেন না বৈভব সূর্যবংশী। বোলারদের পিটিয়ে ওলটপালট করে দিতে ওস্তাদ সূর্যবংশী। এবার এই তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার ভারতের এক রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেলেন।
ভারতে যুবাদের জন্য সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কারে (পিএমআরবিপি) ভূষিত হয়েছেন সূর্যবংশী। পুরস্কার নিতে তিনি দিল্লিতে পৌঁছেছেন। ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে সূর্যবংশী নেবেন পিএমআরবিপি পুরস্কার। অনুষ্ঠান শেষে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করার বিশেষ সুযোগ পাবেন তিনি। তাঁর পাশাপাশি অন্যান্যরাও পাবেন এই পুরস্কার। ভারতের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করতেই মূলত এই পুরস্কার দেওয়া হবে।
রাঁচিতে আজ তাঁর দল বিহার বিজয় হাজারে ট্রফিতে খেলছে মনিপুরের বিপক্ষে। তবে সূর্যবংশী দিল্লিতে অবস্থান করায় এই ম্যাচ তাঁর খেলা হচ্ছে না। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বিহার ৫০ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৫ রান করেন আকাশ রাজ। প্লেট গ্রুপে এক ম্যাচ খেলে পূর্ণ ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে বিহার। এই গ্রুপের অপর পাঁচ দল হচ্ছে মেঘালয়, মনিপুর, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম ও অরুণাচল প্রদেশ।
বিজয় হাজারে ট্রফির প্লেট লিগ ম্যাচে আজ বিহার খেলছে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে। সূর্যবংশী, সাকিব দুজনেই খেলছেন বিহারের হয়ে। রাঁচিতে আজ সকালে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেন সূর্যবংশী। সূর্যবংশীরটাকে যদি ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়, সাকিবেরটা টর্নেডো, সুনামি বললেও ভুল কিছু হবে না।
অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে পরশু টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৫৭৪ রান করেছে বিহার। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে এটা সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস। সেদিন বিহারের তিন ক্রিকেটার সেঞ্চুরি করেছেন। ৮৪ বলে ১৬ চার ও ১৫ ছক্কায় সূর্যবংশী করেন ১৯০ রান। ১৪ বছর ২৭২ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি এখন ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটারের। ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করে সেদিন লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডে যৌথভাবে ষষ্ঠ হয়েছেন সূর্যবংশী। ৫৪ বলে ১৫০ রান করে লিস্ট ‘এ’ ইতিহাসের দ্রুততম ১৫০ রানের রেকর্ডটাও ভারতীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার নিজের করে নিয়েছেন।
সূর্যবংশীর পর পরশু দলের অধিনায়ক সাকিবুল গনি ও উইকেটরক্ষক ব্যাটার আয়ুশ লোকারুকাও ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেছেন। ৩২ বলে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন সাকিবুল। সূর্যবংশীর ভারতীয় ক্রিকেট ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা টিকে ছিল কেবল দুই থেকে তিন ঘণ্টা। সূর্যবংশী ২০২৫ আইপিএলে রেকর্ড গড়া এক সেঞ্চুরি করেছেন। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে তিনি খেলেন রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে। কদিন আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপেও রেকর্ড গড়া এক সেঞ্চুরি করেন তিনি। ৫০ ওভারের ম্যাচে ৯৫ বলে করেন ১৭১ রান।

জাতীয় দলে কাজ করাটা সম্মান ও গৌরবের বিষয়ে। ২০১৫ সালে জাতীয় দলে কাজ করার পর চার বছর বিভিন্ন পর্যায়ে কোচিং করিয়েছি। জাতীয় দলে এখন ফিরে এসে ভালোই লাগছে। শুধু এএইচএফ কাপের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
আগের সূচি অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল সিলেট টাইটান্স-রাজশাহী ওয়ারিয়র্স উদ্বোধনী ম্যাচ। তবে শুরুর দিনে ছোট করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে বলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সূচিতে পরিবর্তন এনেছে। টুর্নামেন্ট শুরুর প্রথম দিনই সিলেট স্টেডিয়ামে দেখা গেছে দর্শকদের উন্মাদনা।
১ ঘণ্টা আগে
খেলা তো নয় যেন ব্লকবাস্টার সিনেমা—মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনের খেলা দেখে ভক্ত-সমর্থকেরা সেটা মনে করতেই পারেন। সিরিজের চতুর্থ টেস্টে ইংল্যান্ডের আগুনের জবাব অস্ট্রেলিয়া দিয়েছে আগুনে। মুড়ি মুড়কির মতো উইকেট পতনের দিনটা এমসিজির গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন...
৩ ঘণ্টা আগে
মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট পড়েছে আজ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনে। স্বীকৃত স্পিনার ছাড়া কেন চার পেসার নিয়ে অস্ট্রেলিয়া একাদশ সাজিয়েছে, সেটা এখন স্পষ্ট। ইংল্যান্ডের আগুনে বোলিংয়ের পর ছেড়ে কথা বলেনি অস্ট্রেলিয়া। ২০ উইকেট পতনের দিনে বড্ড বেকায়দায় ইংলিশরা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগের সূচি অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল সিলেট টাইটান্স-রাজশাহী ওয়ারিয়র্স উদ্বোধনী ম্যাচ। তবে শুরুর দিনে ছোট করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে বলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সূচিতে পরিবর্তন এনেছে। টুর্নামেন্ট শুরুর প্রথম দিনই সিলেট স্টেডিয়ামে দেখা গেছে দর্শকদের উন্মাদনা।
সদ্য প্রয়াত ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির স্মরণে আজ টসের আগে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়েছে। নীরবতা পালনের সময় মুশফিকুর রহিমকে দু্ই হাত তুলে দোয়া করতে দেখা গেছে। মঞ্চে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সিলেট স্টেডিয়ামে উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আসসালামু আলাইকুম সিলেটবাসী। বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য শুরু হচ্ছে ১২তম বিপিএল। দিনটা উদযাপন করুন ও দারুণ ক্রিকেট উপভোগ করুন। চলুন শুরু করি।’
বাংলাদেশ সময় আজ বেলা ২টা ৩০ মিনিটে হয়েছে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের টস। স্বাগতিক সিলেট টাইটান্সের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সিলেটের দুই ব্যাটার সাইম আইয়ুব ও রনি তালুকদার মাঠে নামতেই উপস্থিত দর্শকদের হর্ষধ্বনি শোনা গেছে। সাইম, রনির একেকটা বাউন্ডারিতে গ্যালারিতে দেখা যাচ্ছে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৬ রান করেছে সিলেট। সাইম ১৪ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় করেছেন ২৮ রান। ইনিংসের তৃতীয় ওভারের প্রথম দুই বলে তানজিম হাসান সাকিবকে টানা দুটি ছক্কা মেরেছেন সাইম। রনি করেছেন ১০ বলে ৮ রান।

আগের সূচি অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল সিলেট টাইটান্স-রাজশাহী ওয়ারিয়র্স উদ্বোধনী ম্যাচ। তবে শুরুর দিনে ছোট করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে বলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সূচিতে পরিবর্তন এনেছে। টুর্নামেন্ট শুরুর প্রথম দিনই সিলেট স্টেডিয়ামে দেখা গেছে দর্শকদের উন্মাদনা।
সদ্য প্রয়াত ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির স্মরণে আজ টসের আগে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়েছে। নীরবতা পালনের সময় মুশফিকুর রহিমকে দু্ই হাত তুলে দোয়া করতে দেখা গেছে। মঞ্চে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সিলেট স্টেডিয়ামে উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আসসালামু আলাইকুম সিলেটবাসী। বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য শুরু হচ্ছে ১২তম বিপিএল। দিনটা উদযাপন করুন ও দারুণ ক্রিকেট উপভোগ করুন। চলুন শুরু করি।’
বাংলাদেশ সময় আজ বেলা ২টা ৩০ মিনিটে হয়েছে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের টস। স্বাগতিক সিলেট টাইটান্সের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সিলেটের দুই ব্যাটার সাইম আইয়ুব ও রনি তালুকদার মাঠে নামতেই উপস্থিত দর্শকদের হর্ষধ্বনি শোনা গেছে। সাইম, রনির একেকটা বাউন্ডারিতে গ্যালারিতে দেখা যাচ্ছে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৬ রান করেছে সিলেট। সাইম ১৪ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় করেছেন ২৮ রান। ইনিংসের তৃতীয় ওভারের প্রথম দুই বলে তানজিম হাসান সাকিবকে টানা দুটি ছক্কা মেরেছেন সাইম। রনি করেছেন ১০ বলে ৮ রান।

জাতীয় দলে কাজ করাটা সম্মান ও গৌরবের বিষয়ে। ২০১৫ সালে জাতীয় দলে কাজ করার পর চার বছর বিভিন্ন পর্যায়ে কোচিং করিয়েছি। জাতীয় দলে এখন ফিরে এসে ভালোই লাগছে। শুধু এএইচএফ কাপের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মাঠের উইকেট, ম্যাচের পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, ঝোড়ো ব্যাটিং ছাড়া যেন কিছুই বোঝেন না বৈভব সূর্যবংশী। বোলারদের পিটিয়ে ওলটপালট করে দিতে ওস্তাদ সূর্যবংশী। এবার এই তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার ভারতের এক রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেলেন।
২২ মিনিট আগে
খেলা তো নয় যেন ব্লকবাস্টার সিনেমা—মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনের খেলা দেখে ভক্ত-সমর্থকেরা সেটা মনে করতেই পারেন। সিরিজের চতুর্থ টেস্টে ইংল্যান্ডের আগুনের জবাব অস্ট্রেলিয়া দিয়েছে আগুনে। মুড়ি মুড়কির মতো উইকেট পতনের দিনটা এমসিজির গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন...
৩ ঘণ্টা আগে
মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট পড়েছে আজ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনে। স্বীকৃত স্পিনার ছাড়া কেন চার পেসার নিয়ে অস্ট্রেলিয়া একাদশ সাজিয়েছে, সেটা এখন স্পষ্ট। ইংল্যান্ডের আগুনে বোলিংয়ের পর ছেড়ে কথা বলেনি অস্ট্রেলিয়া। ২০ উইকেট পতনের দিনে বড্ড বেকায়দায় ইংলিশরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

খেলা তো নয় যেন ব্লকবাস্টার সিনেমা—মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনের খেলা দেখে ভক্ত-সমর্থকেরা সেটা মনে করতেই পারেন। সিরিজের চতুর্থ টেস্টে ইংল্যান্ডের আগুনের জবাব অস্ট্রেলিয়া দিয়েছে আগুনে। মুড়ি মুড়কির মতো উইকেট পতনের দিনটা এমসিজির গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন ৯০ হাজারেরও বেশি দর্শক।
মেলবোর্নে আজ একই দিনে দুইবার ব্যাটিংয়ে নেমেছে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম দিনে সব মিলিয়ে ৭৬.১ ওভারের খেলা হয়েছে ও পড়েছে ২০ উইকেট। ৪৫৭ বলের এই খেলা গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন ৯৩৪৪২ দর্শক। এমসিজিতে দিনের হিসেবে সবচেয়ে বেশি দর্শকের ম্যাচ দেখার রেকর্ড এটাই। এর আগে এমনটা হয়েছিল ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড ফাইনালে। এমসিজিতে সেই শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ গ্যালারিতে বসে দেখেছিলেন ৯৩০১৩ দর্শক।
মেলবোর্নে ৯৩৪৪২ দর্শকের খেলা দেখার রেকর্ডটা টেস্টে সব মিলিয়েই সর্বোচ্চ কি না, তা নিয়ে নিশ্চিত কিছু জানা যায়নি। ১৯৯৮-৯৯ মৌসুমে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে ১ লাখেরও বেশি দর্শক ভারত-পাকিস্তান টেস্ট উপভোগ করেছিলেন বলে শোনা গেছে। মেলবোর্নে সব মিলিয়ে এক লাখের মতো দর্শক গ্যালারিতে এক সঙ্গে বসে খেলা দেখতে পারেন। এই মাঠে এর আগে ২০১৩-১৪ মৌসুমের অ্যাশেজে এক দিনে খেলা দেখেছিলেন ৯১১১২ দর্শক। ১২ বছর আগে সেই দিনটা ছিল প্রথম দিন।
এমসিসিতে আজ দর্শক সংখ্যার রেকর্ডের দিনটা দাপটের সঙ্গে শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া। টস হেরে আগে ব্যাটিং পেয়ে স্বাগতিকেরা ৪৫.২ ওভারে ১৫২ রানে গুটিয়ে গেছে। ইংল্যান্ডের পেসার জশ টাঙ নিয়েছেন ৫ উইকেট। এরপর অজিদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ইংল্যান্ড ২৯.৫ ওভারে ১১০ রানে গুটিয়ে গেছে। ৪৬ রানে এগিয়ে থেকে চতুর্থ টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় ইনিংসে তারা ১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪ রান করেছে। এর আগে ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনালে ৯৩০১৩ দর্শকের সামনে নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অজিরা।
অ্যাশেজে প্রথম তিন টেস্ট হেরে আগেভাগেই সিরিজ খুইয়েছে ইংল্যান্ড। পার্থ, ব্রিসবেনে দুই টেস্টেই ইংল্যান্ড হেরেছে ৮ উইকেট। অ্যাডিলেডে তৃতীয় টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এখন বাকি দুই টেস্টে ইংলিশদের লক্ষ্য শুধু ধবলধোলাই এড়ানো। তবে মেলবোর্নে আজ চতুর্থ টেস্টের প্রথম দিনের যে অবস্থা, তাতে ইংল্যান্ডের ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা একটু কঠিনই হয়ে গেল।

খেলা তো নয় যেন ব্লকবাস্টার সিনেমা—মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনের খেলা দেখে ভক্ত-সমর্থকেরা সেটা মনে করতেই পারেন। সিরিজের চতুর্থ টেস্টে ইংল্যান্ডের আগুনের জবাব অস্ট্রেলিয়া দিয়েছে আগুনে। মুড়ি মুড়কির মতো উইকেট পতনের দিনটা এমসিজির গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন ৯০ হাজারেরও বেশি দর্শক।
মেলবোর্নে আজ একই দিনে দুইবার ব্যাটিংয়ে নেমেছে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম দিনে সব মিলিয়ে ৭৬.১ ওভারের খেলা হয়েছে ও পড়েছে ২০ উইকেট। ৪৫৭ বলের এই খেলা গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন ৯৩৪৪২ দর্শক। এমসিজিতে দিনের হিসেবে সবচেয়ে বেশি দর্শকের ম্যাচ দেখার রেকর্ড এটাই। এর আগে এমনটা হয়েছিল ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড ফাইনালে। এমসিজিতে সেই শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ গ্যালারিতে বসে দেখেছিলেন ৯৩০১৩ দর্শক।
মেলবোর্নে ৯৩৪৪২ দর্শকের খেলা দেখার রেকর্ডটা টেস্টে সব মিলিয়েই সর্বোচ্চ কি না, তা নিয়ে নিশ্চিত কিছু জানা যায়নি। ১৯৯৮-৯৯ মৌসুমে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে ১ লাখেরও বেশি দর্শক ভারত-পাকিস্তান টেস্ট উপভোগ করেছিলেন বলে শোনা গেছে। মেলবোর্নে সব মিলিয়ে এক লাখের মতো দর্শক গ্যালারিতে এক সঙ্গে বসে খেলা দেখতে পারেন। এই মাঠে এর আগে ২০১৩-১৪ মৌসুমের অ্যাশেজে এক দিনে খেলা দেখেছিলেন ৯১১১২ দর্শক। ১২ বছর আগে সেই দিনটা ছিল প্রথম দিন।
এমসিসিতে আজ দর্শক সংখ্যার রেকর্ডের দিনটা দাপটের সঙ্গে শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া। টস হেরে আগে ব্যাটিং পেয়ে স্বাগতিকেরা ৪৫.২ ওভারে ১৫২ রানে গুটিয়ে গেছে। ইংল্যান্ডের পেসার জশ টাঙ নিয়েছেন ৫ উইকেট। এরপর অজিদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ইংল্যান্ড ২৯.৫ ওভারে ১১০ রানে গুটিয়ে গেছে। ৪৬ রানে এগিয়ে থেকে চতুর্থ টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় ইনিংসে তারা ১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪ রান করেছে। এর আগে ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনালে ৯৩০১৩ দর্শকের সামনে নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অজিরা।
অ্যাশেজে প্রথম তিন টেস্ট হেরে আগেভাগেই সিরিজ খুইয়েছে ইংল্যান্ড। পার্থ, ব্রিসবেনে দুই টেস্টেই ইংল্যান্ড হেরেছে ৮ উইকেট। অ্যাডিলেডে তৃতীয় টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এখন বাকি দুই টেস্টে ইংলিশদের লক্ষ্য শুধু ধবলধোলাই এড়ানো। তবে মেলবোর্নে আজ চতুর্থ টেস্টের প্রথম দিনের যে অবস্থা, তাতে ইংল্যান্ডের ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা একটু কঠিনই হয়ে গেল।

জাতীয় দলে কাজ করাটা সম্মান ও গৌরবের বিষয়ে। ২০১৫ সালে জাতীয় দলে কাজ করার পর চার বছর বিভিন্ন পর্যায়ে কোচিং করিয়েছি। জাতীয় দলে এখন ফিরে এসে ভালোই লাগছে। শুধু এএইচএফ কাপের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মাঠের উইকেট, ম্যাচের পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, ঝোড়ো ব্যাটিং ছাড়া যেন কিছুই বোঝেন না বৈভব সূর্যবংশী। বোলারদের পিটিয়ে ওলটপালট করে দিতে ওস্তাদ সূর্যবংশী। এবার এই তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার ভারতের এক রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেলেন।
২২ মিনিট আগে
আগের সূচি অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল সিলেট টাইটান্স-রাজশাহী ওয়ারিয়র্স উদ্বোধনী ম্যাচ। তবে শুরুর দিনে ছোট করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে বলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সূচিতে পরিবর্তন এনেছে। টুর্নামেন্ট শুরুর প্রথম দিনই সিলেট স্টেডিয়ামে দেখা গেছে দর্শকদের উন্মাদনা।
১ ঘণ্টা আগে
মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট পড়েছে আজ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনে। স্বীকৃত স্পিনার ছাড়া কেন চার পেসার নিয়ে অস্ট্রেলিয়া একাদশ সাজিয়েছে, সেটা এখন স্পষ্ট। ইংল্যান্ডের আগুনে বোলিংয়ের পর ছেড়ে কথা বলেনি অস্ট্রেলিয়া। ২০ উইকেট পতনের দিনে বড্ড বেকায়দায় ইংলিশরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট পড়েছে আজ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনে। স্বীকৃত স্পিনার ছাড়া কেন চার পেসার নিয়ে অস্ট্রেলিয়া একাদশ সাজিয়েছে, সেটা এখন স্পষ্ট। ইংল্যান্ডের আগুনে বোলিংয়ের পর ছেড়ে কথা বলেনি অস্ট্রেলিয়া। ২০ উইকেট পতনের দিনে বড্ড বেকায়দায় ইংলিশরা।
মিচেল স্টার্ক, স্কট বোল্যান্ড, মাইকেল নেসার, ঝাই রিচার্ডসন—মেলবোর্নের সবুজ উইকেটে আজ শুরু হওয়া বক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে আছেন এই চার পেসার। টস হেরে আগে ব্যাটিং পেয়ে অস্ট্রেলিয়া গুটিয়ে গেছে ১৫২ রানে। এরপর অজিদের বোলিং তোপে ১১২ রানেই শেষ ইংলিশরা। একই দিনে দ্বিতীয়বার ব্যাটিংয়ে নেমেছে অজিরা। ৪৬ রানে এগিয়ে থেকে চতুর্থ টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া।
মেলবোর্নে বক্সিং ডে টেস্টে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক বেন স্টোকস। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা অস্ট্রেলিয়া ৩১.২ ওভারে ৬ উইকেটে ৯১ রানে পরিণত হয়। বিপদে পড়া অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন ক্যামেরন গ্রিন-মাইকেল নেসের। সপ্তম উইকেটে ৬৫ বলে ৫২ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (গ্রিন-নেসের)। ৪৩তম ওভারের প্রথম ১৪ বলে গ্রিনের (১৭) ফেরায় ভেঙেছে এই জুটি। নন স্ট্রাইকার্স প্রান্তে ব্রাইডন কার্সের সরাসরি থ্রোতে ডাইভ দেওয়ার পরও নিজেকে বাঁচাতে পারেননি গ্রিন।
গ্রিন-নেসেরের জুটিটাই অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংসে সর্বোচ্চ রানের জুটি। ৯ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে অজিরা ৪৫.২ ওভারে ১৫২ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৫ রান করেন নেসের। ৪৯ বলের ইনিংসে মেরেছেন সাত চার। ইংল্যান্ডের জশ টাঙ ১১.২ ওভারে ৪৫ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। টেস্টে এই নিয়ে ইনিংসে তিনবার ৫ উইকেট নিয়েছেন। অজিদের আগুনে বোলিংয়ে ইংল্যান্ড ৮ ওভারে ১৬ রানে ৪ উইকেটে পরিণত হয়। চার নম্বরে নামা জো রুট রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন। টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার জ্যাক ক্রলি (৫), বেন ডাকেট (২) ও জ্যাকব বেথেল (১) এক অঙ্কের ঘরে রান করে বিদায় নিয়েছেন।
বিপর্যস্ত ইংল্যান্ড প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠে হ্যারি ব্রুক ও স্টোকসের ব্যাটিংয়ে। ওয়ানডে মেজাজে পাল্টা আক্রমণ করেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের ওপর। পঞ্চম উইকেটে ৫৩ বলে ৫০ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (ব্রুক-স্টোকস)। ইংল্যান্ডের লড়াই এতটুকুই। ৪৪ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ইংলিশরা ২৯.৫ ওভারে ১১০ রানে গুটিয়ে গেছে। ৩৪ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় ব্রুকের ৪১ রানই ইংল্যান্ডের ইনিংসে সর্বোচ্চ। অস্ট্রেলিয়ার নেসের ১০ ওভারে ৪৫ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বোল্যান্ড, স্টার্ক ও গ্রিন পেয়েছেন ৩, ২ ও ১ উইকেট। অস্ট্রেলিয়া এরপর তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে ১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪ রান করেছে। এখানেই শেষ প্রথম দিনের খেলা।

মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট পড়েছে আজ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনে। স্বীকৃত স্পিনার ছাড়া কেন চার পেসার নিয়ে অস্ট্রেলিয়া একাদশ সাজিয়েছে, সেটা এখন স্পষ্ট। ইংল্যান্ডের আগুনে বোলিংয়ের পর ছেড়ে কথা বলেনি অস্ট্রেলিয়া। ২০ উইকেট পতনের দিনে বড্ড বেকায়দায় ইংলিশরা।
মিচেল স্টার্ক, স্কট বোল্যান্ড, মাইকেল নেসার, ঝাই রিচার্ডসন—মেলবোর্নের সবুজ উইকেটে আজ শুরু হওয়া বক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে আছেন এই চার পেসার। টস হেরে আগে ব্যাটিং পেয়ে অস্ট্রেলিয়া গুটিয়ে গেছে ১৫২ রানে। এরপর অজিদের বোলিং তোপে ১১২ রানেই শেষ ইংলিশরা। একই দিনে দ্বিতীয়বার ব্যাটিংয়ে নেমেছে অজিরা। ৪৬ রানে এগিয়ে থেকে চতুর্থ টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া।
মেলবোর্নে বক্সিং ডে টেস্টে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক বেন স্টোকস। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা অস্ট্রেলিয়া ৩১.২ ওভারে ৬ উইকেটে ৯১ রানে পরিণত হয়। বিপদে পড়া অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন ক্যামেরন গ্রিন-মাইকেল নেসের। সপ্তম উইকেটে ৬৫ বলে ৫২ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (গ্রিন-নেসের)। ৪৩তম ওভারের প্রথম ১৪ বলে গ্রিনের (১৭) ফেরায় ভেঙেছে এই জুটি। নন স্ট্রাইকার্স প্রান্তে ব্রাইডন কার্সের সরাসরি থ্রোতে ডাইভ দেওয়ার পরও নিজেকে বাঁচাতে পারেননি গ্রিন।
গ্রিন-নেসেরের জুটিটাই অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংসে সর্বোচ্চ রানের জুটি। ৯ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে অজিরা ৪৫.২ ওভারে ১৫২ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৫ রান করেন নেসের। ৪৯ বলের ইনিংসে মেরেছেন সাত চার। ইংল্যান্ডের জশ টাঙ ১১.২ ওভারে ৪৫ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। টেস্টে এই নিয়ে ইনিংসে তিনবার ৫ উইকেট নিয়েছেন। অজিদের আগুনে বোলিংয়ে ইংল্যান্ড ৮ ওভারে ১৬ রানে ৪ উইকেটে পরিণত হয়। চার নম্বরে নামা জো রুট রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন। টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার জ্যাক ক্রলি (৫), বেন ডাকেট (২) ও জ্যাকব বেথেল (১) এক অঙ্কের ঘরে রান করে বিদায় নিয়েছেন।
বিপর্যস্ত ইংল্যান্ড প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠে হ্যারি ব্রুক ও স্টোকসের ব্যাটিংয়ে। ওয়ানডে মেজাজে পাল্টা আক্রমণ করেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের ওপর। পঞ্চম উইকেটে ৫৩ বলে ৫০ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (ব্রুক-স্টোকস)। ইংল্যান্ডের লড়াই এতটুকুই। ৪৪ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ইংলিশরা ২৯.৫ ওভারে ১১০ রানে গুটিয়ে গেছে। ৩৪ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় ব্রুকের ৪১ রানই ইংল্যান্ডের ইনিংসে সর্বোচ্চ। অস্ট্রেলিয়ার নেসের ১০ ওভারে ৪৫ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বোল্যান্ড, স্টার্ক ও গ্রিন পেয়েছেন ৩, ২ ও ১ উইকেট। অস্ট্রেলিয়া এরপর তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে ১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪ রান করেছে। এখানেই শেষ প্রথম দিনের খেলা।

জাতীয় দলে কাজ করাটা সম্মান ও গৌরবের বিষয়ে। ২০১৫ সালে জাতীয় দলে কাজ করার পর চার বছর বিভিন্ন পর্যায়ে কোচিং করিয়েছি। জাতীয় দলে এখন ফিরে এসে ভালোই লাগছে। শুধু এএইচএফ কাপের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মাঠের উইকেট, ম্যাচের পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, ঝোড়ো ব্যাটিং ছাড়া যেন কিছুই বোঝেন না বৈভব সূর্যবংশী। বোলারদের পিটিয়ে ওলটপালট করে দিতে ওস্তাদ সূর্যবংশী। এবার এই তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার ভারতের এক রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেলেন।
২২ মিনিট আগে
আগের সূচি অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল সিলেট টাইটান্স-রাজশাহী ওয়ারিয়র্স উদ্বোধনী ম্যাচ। তবে শুরুর দিনে ছোট করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে বলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সূচিতে পরিবর্তন এনেছে। টুর্নামেন্ট শুরুর প্রথম দিনই সিলেট স্টেডিয়ামে দেখা গেছে দর্শকদের উন্মাদনা।
১ ঘণ্টা আগে
খেলা তো নয় যেন ব্লকবাস্টার সিনেমা—মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম দিনের খেলা দেখে ভক্ত-সমর্থকেরা সেটা মনে করতেই পারেন। সিরিজের চতুর্থ টেস্টে ইংল্যান্ডের আগুনের জবাব অস্ট্রেলিয়া দিয়েছে আগুনে। মুড়ি মুড়কির মতো উইকেট পতনের দিনটা এমসিজির গ্যালারিতে বসে উপভোগ করেছেন...
৩ ঘণ্টা আগে