
২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়। জাতীয় দলে উঠে আসা, বাদ পড়া, আবার ফিরে আসার পেছনের গল্প আজকের পত্রিকার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন বাঁহাতি এই স্পিনার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: ৩৯ রানে ৫ উইকেট, অভিষেক সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডের এই সাফল্য কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে আপনাকে?
তানভীর ইসলাম: ভালো খেললে নিজেরই ভালো লাগে। আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচেই খেলার সুযাগ পেয়েছি। এটা আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।
প্রশ্ন: আগের চেয়ে এখন বলে বেশি টার্ন পাচ্ছেন। টেকনিক্যাল এই পরিবর্তনে কোন বিষয়টা বেশি ভূমিকা রেখেছে?
তানভীর: সালাহ উদ্দীন স্যার (বাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ) সিম সোজা করে বল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। বলেছিলেন তাতে বল স্কিড করবে এবং টার্নও ভালো দেবে। (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দু-একটা বলে টার্ন পেয়েছিলেন, সব বলে নয়। তবে আমার প্রথম বল থেকেই কিছুটা টার্ন হচ্ছিল। স্যারের কথামতো আমি সিম সোজা রেখে বল করতে শুরু করি। শুরুতে দু-একটা বল টার্ন করে, কিছু আবার করছিল না। এরপর সোজা সিমে বল করার অনুশীলন করি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট পাওয়া সেই অনুশীলনের ফল বলতে পারেন।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা বিস্তারিত শুনতে চাই।
তানভীর: বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের হয়ে যখন ভরসা একজন ক্রিকেটারকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। যখন যেখানে সুযাগ পেয়েছি, চেষ্টা করেছি ভালো করতে।
প্রশ্ন: এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর দিকে। ক্রিকেট জার্নিটা যদি ফিরে দেখেন, সেখানে কাদের অবদান বেশি?
তানভীর: নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছিলাম ক্রিকেট কোচিংয়ের জন্য। আমাকে সবকিছু শিখিয়েছেন সাইফুল ভাই। তিনি আমাকে খেলাঘরে খেলার ব্যবস্থা করেন। সে সময় সেই ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। ভাইয়ের কাছে বোলিং শিখেছি। পরে সিসিএস একাডেমিতে দিপু রায় চৌধুরী স্যারের কাছে যাই। প্রগতির হয়ে থার্ড ডিভিশনে খেলি। প্রথমে জানতাম না ক্রিকেট খেলে টাকা পাওয়া যায়। আমাকে টাকা নেওয়ার জন্য যখন ডেকেছিল, আমি নিতে চাইনি। পরে শিখেছি, ক্রিকেট খেলাটা পেশা হতে পারে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কতটা ছিল?
তানভীর: শুরুতে বাবার সমর্থন ছিল না। তিনি চাইতেন অন্য কিছু করি। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলাম। এরপর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন, অনুশীলনের সুযোগ করে দেন। আজ তিনি টিভির সামনে বসে আমার খেলা দেখেন, এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যায় না।
প্রশ্ন: বাদ পড়ার পর জাতীয় দলে আবার ফিরেছেন। মধ্যবর্তী সময়ে কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
তানভীর: আরব আমিরাতের (গত মে মাসে) বিপক্ষে ম্যাচে পারফর্ম করলেও নিজের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারিনি। ৪ ওভার বল করে রান দিয়েছিলাম ৩০-এর বেশি। এরপর পাকিস্তানে একাদশে জায়গা হয়নি। এর মধ্যে বোলিং অ্যাকশনে সামান্য পরিবর্তন। পরে সোহেল স্যারের সঙ্গে মিরপুরে ও চট্টগ্রামে কাজ করে আগের অ্যাকশন ফিরে পেয়েছি। সেখান থেকে ফিরে এসেছি শ্রীলঙ্কা সিরিজে।
প্রশ্ন: অনেকে বলেন, ব্যাটাররা ধারাবাহিক বাজে খেলেও সুযোগ পান; বোলাররা ব্যর্থ হলে বেশি সুযোগ মেলে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?
তানভীর: দলে বেশি পরিবর্তন হয় মূলত বোলিং বিভাগে। ব্যাটাররা যেভাবে ধারাবাহিক সুযোগ পায়, আমরা সেভাবে পাই না। সিরিজে এক ম্যাচে থাকি তো পরেরটায় বাদ। নাসুম ভাই, তাইজুল ভাই কিংবা আমি কেউই জানি না কখন খেলব, বিশেষ করে সাদা বলের সিরিজে। আমাদের মধ্যে এটা চাপ তৈরি করে। আমি মনে করি, যে বোলাররা পারফর্ম করে, তাদের ধারাবাহিক সুযোগ দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যক্তিগতভাবে কোথায় বেশি মনোযোগ দিতে চান?
তানভীর: যেসব সিরিজ সামনে আসবে, সেগুলোয় নিজের সেরাটা দেওয়া। পারফর্ম করলে যেন টিম ম্যানেজমেন্ট আমাদের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদেরও সুযোগের প্রয়োজন। কারণ, সুযোগ না পেলে দুর্বলতা কোথায়, সেটি বোঝা যায় না।
প্রশ্ন: ৩৯ রানে ৫ উইকেট, অভিষেক সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডের এই সাফল্য কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে আপনাকে?
তানভীর ইসলাম: ভালো খেললে নিজেরই ভালো লাগে। আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচেই খেলার সুযাগ পেয়েছি। এটা আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।
প্রশ্ন: আগের চেয়ে এখন বলে বেশি টার্ন পাচ্ছেন। টেকনিক্যাল এই পরিবর্তনে কোন বিষয়টা বেশি ভূমিকা রেখেছে?
তানভীর: সালাহ উদ্দীন স্যার (বাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ) সিম সোজা করে বল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। বলেছিলেন তাতে বল স্কিড করবে এবং টার্নও ভালো দেবে। (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দু-একটা বলে টার্ন পেয়েছিলেন, সব বলে নয়। তবে আমার প্রথম বল থেকেই কিছুটা টার্ন হচ্ছিল। স্যারের কথামতো আমি সিম সোজা রেখে বল করতে শুরু করি। শুরুতে দু-একটা বল টার্ন করে, কিছু আবার করছিল না। এরপর সোজা সিমে বল করার অনুশীলন করি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট পাওয়া সেই অনুশীলনের ফল বলতে পারেন।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা বিস্তারিত শুনতে চাই।
তানভীর: বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের হয়ে যখন ভরসা একজন ক্রিকেটারকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। যখন যেখানে সুযাগ পেয়েছি, চেষ্টা করেছি ভালো করতে।
প্রশ্ন: এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর দিকে। ক্রিকেট জার্নিটা যদি ফিরে দেখেন, সেখানে কাদের অবদান বেশি?
তানভীর: নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছিলাম ক্রিকেট কোচিংয়ের জন্য। আমাকে সবকিছু শিখিয়েছেন সাইফুল ভাই। তিনি আমাকে খেলাঘরে খেলার ব্যবস্থা করেন। সে সময় সেই ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। ভাইয়ের কাছে বোলিং শিখেছি। পরে সিসিএস একাডেমিতে দিপু রায় চৌধুরী স্যারের কাছে যাই। প্রগতির হয়ে থার্ড ডিভিশনে খেলি। প্রথমে জানতাম না ক্রিকেট খেলে টাকা পাওয়া যায়। আমাকে টাকা নেওয়ার জন্য যখন ডেকেছিল, আমি নিতে চাইনি। পরে শিখেছি, ক্রিকেট খেলাটা পেশা হতে পারে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কতটা ছিল?
তানভীর: শুরুতে বাবার সমর্থন ছিল না। তিনি চাইতেন অন্য কিছু করি। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলাম। এরপর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন, অনুশীলনের সুযোগ করে দেন। আজ তিনি টিভির সামনে বসে আমার খেলা দেখেন, এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যায় না।
প্রশ্ন: বাদ পড়ার পর জাতীয় দলে আবার ফিরেছেন। মধ্যবর্তী সময়ে কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
তানভীর: আরব আমিরাতের (গত মে মাসে) বিপক্ষে ম্যাচে পারফর্ম করলেও নিজের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারিনি। ৪ ওভার বল করে রান দিয়েছিলাম ৩০-এর বেশি। এরপর পাকিস্তানে একাদশে জায়গা হয়নি। এর মধ্যে বোলিং অ্যাকশনে সামান্য পরিবর্তন। পরে সোহেল স্যারের সঙ্গে মিরপুরে ও চট্টগ্রামে কাজ করে আগের অ্যাকশন ফিরে পেয়েছি। সেখান থেকে ফিরে এসেছি শ্রীলঙ্কা সিরিজে।
প্রশ্ন: অনেকে বলেন, ব্যাটাররা ধারাবাহিক বাজে খেলেও সুযোগ পান; বোলাররা ব্যর্থ হলে বেশি সুযোগ মেলে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?
তানভীর: দলে বেশি পরিবর্তন হয় মূলত বোলিং বিভাগে। ব্যাটাররা যেভাবে ধারাবাহিক সুযোগ পায়, আমরা সেভাবে পাই না। সিরিজে এক ম্যাচে থাকি তো পরেরটায় বাদ। নাসুম ভাই, তাইজুল ভাই কিংবা আমি কেউই জানি না কখন খেলব, বিশেষ করে সাদা বলের সিরিজে। আমাদের মধ্যে এটা চাপ তৈরি করে। আমি মনে করি, যে বোলাররা পারফর্ম করে, তাদের ধারাবাহিক সুযোগ দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যক্তিগতভাবে কোথায় বেশি মনোযোগ দিতে চান?
তানভীর: যেসব সিরিজ সামনে আসবে, সেগুলোয় নিজের সেরাটা দেওয়া। পারফর্ম করলে যেন টিম ম্যানেজমেন্ট আমাদের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদেরও সুযোগের প্রয়োজন। কারণ, সুযোগ না পেলে দুর্বলতা কোথায়, সেটি বোঝা যায় না।

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়। জাতীয় দলে উঠে আসা, বাদ পড়া, আবার ফিরে আসার পেছনের গল্প আজকের পত্রিকার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন বাঁহাতি এই স্পিনার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: ৩৯ রানে ৫ উইকেট, অভিষেক সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডের এই সাফল্য কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে আপনাকে?
তানভীর ইসলাম: ভালো খেললে নিজেরই ভালো লাগে। আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচেই খেলার সুযাগ পেয়েছি। এটা আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।
প্রশ্ন: আগের চেয়ে এখন বলে বেশি টার্ন পাচ্ছেন। টেকনিক্যাল এই পরিবর্তনে কোন বিষয়টা বেশি ভূমিকা রেখেছে?
তানভীর: সালাহ উদ্দীন স্যার (বাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ) সিম সোজা করে বল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। বলেছিলেন তাতে বল স্কিড করবে এবং টার্নও ভালো দেবে। (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দু-একটা বলে টার্ন পেয়েছিলেন, সব বলে নয়। তবে আমার প্রথম বল থেকেই কিছুটা টার্ন হচ্ছিল। স্যারের কথামতো আমি সিম সোজা রেখে বল করতে শুরু করি। শুরুতে দু-একটা বল টার্ন করে, কিছু আবার করছিল না। এরপর সোজা সিমে বল করার অনুশীলন করি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট পাওয়া সেই অনুশীলনের ফল বলতে পারেন।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা বিস্তারিত শুনতে চাই।
তানভীর: বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের হয়ে যখন ভরসা একজন ক্রিকেটারকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। যখন যেখানে সুযাগ পেয়েছি, চেষ্টা করেছি ভালো করতে।
প্রশ্ন: এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর দিকে। ক্রিকেট জার্নিটা যদি ফিরে দেখেন, সেখানে কাদের অবদান বেশি?
তানভীর: নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছিলাম ক্রিকেট কোচিংয়ের জন্য। আমাকে সবকিছু শিখিয়েছেন সাইফুল ভাই। তিনি আমাকে খেলাঘরে খেলার ব্যবস্থা করেন। সে সময় সেই ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। ভাইয়ের কাছে বোলিং শিখেছি। পরে সিসিএস একাডেমিতে দিপু রায় চৌধুরী স্যারের কাছে যাই। প্রগতির হয়ে থার্ড ডিভিশনে খেলি। প্রথমে জানতাম না ক্রিকেট খেলে টাকা পাওয়া যায়। আমাকে টাকা নেওয়ার জন্য যখন ডেকেছিল, আমি নিতে চাইনি। পরে শিখেছি, ক্রিকেট খেলাটা পেশা হতে পারে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কতটা ছিল?
তানভীর: শুরুতে বাবার সমর্থন ছিল না। তিনি চাইতেন অন্য কিছু করি। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলাম। এরপর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন, অনুশীলনের সুযোগ করে দেন। আজ তিনি টিভির সামনে বসে আমার খেলা দেখেন, এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যায় না।
প্রশ্ন: বাদ পড়ার পর জাতীয় দলে আবার ফিরেছেন। মধ্যবর্তী সময়ে কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
তানভীর: আরব আমিরাতের (গত মে মাসে) বিপক্ষে ম্যাচে পারফর্ম করলেও নিজের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারিনি। ৪ ওভার বল করে রান দিয়েছিলাম ৩০-এর বেশি। এরপর পাকিস্তানে একাদশে জায়গা হয়নি। এর মধ্যে বোলিং অ্যাকশনে সামান্য পরিবর্তন। পরে সোহেল স্যারের সঙ্গে মিরপুরে ও চট্টগ্রামে কাজ করে আগের অ্যাকশন ফিরে পেয়েছি। সেখান থেকে ফিরে এসেছি শ্রীলঙ্কা সিরিজে।
প্রশ্ন: অনেকে বলেন, ব্যাটাররা ধারাবাহিক বাজে খেলেও সুযোগ পান; বোলাররা ব্যর্থ হলে বেশি সুযোগ মেলে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?
তানভীর: দলে বেশি পরিবর্তন হয় মূলত বোলিং বিভাগে। ব্যাটাররা যেভাবে ধারাবাহিক সুযোগ পায়, আমরা সেভাবে পাই না। সিরিজে এক ম্যাচে থাকি তো পরেরটায় বাদ। নাসুম ভাই, তাইজুল ভাই কিংবা আমি কেউই জানি না কখন খেলব, বিশেষ করে সাদা বলের সিরিজে। আমাদের মধ্যে এটা চাপ তৈরি করে। আমি মনে করি, যে বোলাররা পারফর্ম করে, তাদের ধারাবাহিক সুযোগ দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যক্তিগতভাবে কোথায় বেশি মনোযোগ দিতে চান?
তানভীর: যেসব সিরিজ সামনে আসবে, সেগুলোয় নিজের সেরাটা দেওয়া। পারফর্ম করলে যেন টিম ম্যানেজমেন্ট আমাদের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদেরও সুযোগের প্রয়োজন। কারণ, সুযোগ না পেলে দুর্বলতা কোথায়, সেটি বোঝা যায় না।
প্রশ্ন: ৩৯ রানে ৫ উইকেট, অভিষেক সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডের এই সাফল্য কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে আপনাকে?
তানভীর ইসলাম: ভালো খেললে নিজেরই ভালো লাগে। আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচেই খেলার সুযাগ পেয়েছি। এটা আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।
প্রশ্ন: আগের চেয়ে এখন বলে বেশি টার্ন পাচ্ছেন। টেকনিক্যাল এই পরিবর্তনে কোন বিষয়টা বেশি ভূমিকা রেখেছে?
তানভীর: সালাহ উদ্দীন স্যার (বাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ) সিম সোজা করে বল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। বলেছিলেন তাতে বল স্কিড করবে এবং টার্নও ভালো দেবে। (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দু-একটা বলে টার্ন পেয়েছিলেন, সব বলে নয়। তবে আমার প্রথম বল থেকেই কিছুটা টার্ন হচ্ছিল। স্যারের কথামতো আমি সিম সোজা রেখে বল করতে শুরু করি। শুরুতে দু-একটা বল টার্ন করে, কিছু আবার করছিল না। এরপর সোজা সিমে বল করার অনুশীলন করি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট পাওয়া সেই অনুশীলনের ফল বলতে পারেন।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা বিস্তারিত শুনতে চাই।
তানভীর: বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের হয়ে যখন ভরসা একজন ক্রিকেটারকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। যখন যেখানে সুযাগ পেয়েছি, চেষ্টা করেছি ভালো করতে।
প্রশ্ন: এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর দিকে। ক্রিকেট জার্নিটা যদি ফিরে দেখেন, সেখানে কাদের অবদান বেশি?
তানভীর: নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছিলাম ক্রিকেট কোচিংয়ের জন্য। আমাকে সবকিছু শিখিয়েছেন সাইফুল ভাই। তিনি আমাকে খেলাঘরে খেলার ব্যবস্থা করেন। সে সময় সেই ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। ভাইয়ের কাছে বোলিং শিখেছি। পরে সিসিএস একাডেমিতে দিপু রায় চৌধুরী স্যারের কাছে যাই। প্রগতির হয়ে থার্ড ডিভিশনে খেলি। প্রথমে জানতাম না ক্রিকেট খেলে টাকা পাওয়া যায়। আমাকে টাকা নেওয়ার জন্য যখন ডেকেছিল, আমি নিতে চাইনি। পরে শিখেছি, ক্রিকেট খেলাটা পেশা হতে পারে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কতটা ছিল?
তানভীর: শুরুতে বাবার সমর্থন ছিল না। তিনি চাইতেন অন্য কিছু করি। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলাম। এরপর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন, অনুশীলনের সুযোগ করে দেন। আজ তিনি টিভির সামনে বসে আমার খেলা দেখেন, এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যায় না।
প্রশ্ন: বাদ পড়ার পর জাতীয় দলে আবার ফিরেছেন। মধ্যবর্তী সময়ে কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
তানভীর: আরব আমিরাতের (গত মে মাসে) বিপক্ষে ম্যাচে পারফর্ম করলেও নিজের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারিনি। ৪ ওভার বল করে রান দিয়েছিলাম ৩০-এর বেশি। এরপর পাকিস্তানে একাদশে জায়গা হয়নি। এর মধ্যে বোলিং অ্যাকশনে সামান্য পরিবর্তন। পরে সোহেল স্যারের সঙ্গে মিরপুরে ও চট্টগ্রামে কাজ করে আগের অ্যাকশন ফিরে পেয়েছি। সেখান থেকে ফিরে এসেছি শ্রীলঙ্কা সিরিজে।
প্রশ্ন: অনেকে বলেন, ব্যাটাররা ধারাবাহিক বাজে খেলেও সুযোগ পান; বোলাররা ব্যর্থ হলে বেশি সুযোগ মেলে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?
তানভীর: দলে বেশি পরিবর্তন হয় মূলত বোলিং বিভাগে। ব্যাটাররা যেভাবে ধারাবাহিক সুযোগ পায়, আমরা সেভাবে পাই না। সিরিজে এক ম্যাচে থাকি তো পরেরটায় বাদ। নাসুম ভাই, তাইজুল ভাই কিংবা আমি কেউই জানি না কখন খেলব, বিশেষ করে সাদা বলের সিরিজে। আমাদের মধ্যে এটা চাপ তৈরি করে। আমি মনে করি, যে বোলাররা পারফর্ম করে, তাদের ধারাবাহিক সুযোগ দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যক্তিগতভাবে কোথায় বেশি মনোযোগ দিতে চান?
তানভীর: যেসব সিরিজ সামনে আসবে, সেগুলোয় নিজের সেরাটা দেওয়া। পারফর্ম করলে যেন টিম ম্যানেজমেন্ট আমাদের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদেরও সুযোগের প্রয়োজন। কারণ, সুযোগ না পেলে দুর্বলতা কোথায়, সেটি বোঝা যায় না।

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
১২ জুলাই ২০২৫
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
১২ জুলাই ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
১২ জুলাই ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
১২ জুলাই ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে