
চলতি বছর বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছেন শরীফুল ইসলাম। ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট নিয়ে আছেন সবার শীর্ষে। চোটে পড়ে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে না পারার হতাশা এখনো পোড়ায় তাঁকে। তবে সামনের দুটি বড় টুর্নামেন্ট—এশিয়া কাপ ও ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজের সেরাটা দেওয়ার লক্ষ্য তাঁর। শরীফুলের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: এ বছর ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট। নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
শরীফুল ইসলাম: যতটুকু খেলেছি, আলহামদুলিল্লাহ ভালোই খেলেছি। বছরের বাকি সময়ে চোটমুক্ত থেকে মাঠে থাকতে চাই। আরও ভালো করতে চাই। একজন পেসারের কাজই হলো দলের জয়ে অবদান রাখা। কয়েক মাস আগে চোটে ভুগেছি। এখন ফিট। চেষ্টা করছি নিজেকে ফিট রাখার। যদি সামনের ম্যাচগুলোয় ফিট থাকতে পারি, তাহলে আরও অনেক উইকেট নিতে পারব।
প্রশ্ন: আপনাকে ও তাসকিনকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলানো হয়েছে। রোটেশন পলিসিতে আপনি সন্তুষ্ট নাকি নিয়মিত একাদশে থাকতে বেশি আগ্রহী?
শরীফুল: আমি তো চোট থেকে ফিরে এসেছি। ম্যানেজমেন্ট চাচ্ছে যেন আমি দীর্ঘ সময় খেলতে পারি। এ জন্যই রোটেশন পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। একজন খেলোয়াড় হিসেবে চোটে পড়তেই পারি। তবে কীভাবে ফিট হয়ে ফিরব, সেটা আমরা ম্যানেজ করতে পারি। আমি, তাসকিন ভাই—সবাই ট্রেনারের সঙ্গে নিয়মিত কাজ করছি। ফলও পাচ্ছি। উইকেটও আসছে। পুরোপুরি ফিট হলে আবার তিন ফরম্যাটেই নিয়মিত হতে পারব বলে আশা করছি।
প্রশ্ন: শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান সিরিজেই খেলেছেন। টানা দুটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে। কোন সিরিজটা বেশি স্মরণীয় হয়ে থাকবে আপনার কাছে?
শরীফুল: একজন ক্রিকেটারের কাছে খেলার সুযোগ পাওয়াটাই উপভোগ্য। আমি যেখানেই খেলেছি, চেষ্টা করেছি অবদান রাখতে। শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জিতে দলের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। আমাদের জন্য এটা অনেক বড় অর্জন। আশা করি সামনে আরও ভালো করব।
প্রশ্ন: সামনে এশিয়া কাপ। এর আগে প্রস্তুতির জন্য আরেকটি সিরিজ খেলার অপেক্ষায় নিশ্চয়ই?
শরীফুল: অবশ্যই দরকার। বড় টুর্নামেন্টের আগে ম্যাচ খেলতে পারলে প্রস্তুতি আরও ভালো হয়। তবে সিদ্ধান্ত বোর্ডের। যদি বিসিবি সিরিজ আয়োজন করতে পারে, আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত থাকব। আগস্টের প্রথম সপ্তাহ থেকেই আমরা ফিটনেস ট্রেনিং শুরু করব।
প্রশ্ন: লিটন দাসের অধিনায়কত্বে খেলেছেন। একজন বোলার হিসেবে লিটনের নেতৃত্বের কোন দিকটি বেশি ভালো লেগেছে?
শরীফুল: শুধু লিটন ভাইয়ের কথা বললে অন্যদের প্রতি অবিচার হবে। সবাই একেকভাবে দারুণভাবে দলকে পরিচালনা করেন। আমি সবার অধিনায়কত্বই উপভোগ করি। তবে লিটন ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা আলাদা। খেলাধুলার বাইরেও আমরা কিছু ক্রিকেটার একসঙ্গে ডিনারে যাই, পরিকল্পনা করি। এতে অধিনায়ক-দলের রসায়নটা আরও ভালো হয়, যার প্রভাব মাঠেও পড়ে।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে এখন তানজিম সাকিব, সাইফউদ্দিনের মতো পেস বোলিং অলরাউন্ডাররা আছেন। দুই দিন আগে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দলের সিনিয়র সহকারী কোচ সালাহ উদ্দীনও বোলারদের ব্যাটিংয়ের উন্নতির কথা বলছিলেন। ব্যাটিং নিয়ে আপনি নিয়মিত আলাদা কাজ করেন?
শরীফুল: হ্যাঁ, আমরা সবাই ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে চাই। দল যখন বিপদে পড়ে, তখন যেন নিচের দিক থেকে একটা অবদান রাখতে পারি, সে জন্য মনোযোগ দিয়ে ব্যাটিং অনুশীলন করছি। লোয়ার অর্ডার থেকেও যেন ম্যাচের মোড় ঘোরানো যায়—এই চেষ্টা থাকছে।
প্রশ্ন: বিপিএলের পর জাতীয় দলেও পেস বোলিং কোচ শেন টেইটের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ মিলছে। এবার অভিজ্ঞতা কেমন হচ্ছে?
শরীফুল: টেইট ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা অনেক দিনের। তিনি যখন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে ছিলেন, তখন থেকেই কাজ করছি। জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার আগেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। আমার স্কিল, মানসিকতা, ডেথ ওভারে বোলিং—সবকিছু নিয়ে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সিরিজগুলোয় আমরা ডেথ ওভারে ভালো করছি, রান কম দিচ্ছি। এটা তাঁর পরিকল্পনার ফল। ডেথ ওভারেই আসল পরীক্ষা হয় একজন পেসারের। ওখানে মানসিক দৃঢ়তা সবচেয়ে বেশি দরকার।
প্রশ্ন: বছরের প্রথমার্ধে ভালো করেছেন। কীভাবে শেষ করতে চান?
শরীফুল: আল্লাহর রহমত ছাড়া কিছুই সম্ভব না। আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি। যদি চোটমুক্ত থাকতে পারি, তাহলে এই ক্যালেন্ডার বছরে দেশের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। গত (২০২৪ টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপে খেলতে না পেরে খুব কষ্ট পেয়েছি। আমার জায়গায় সাকিব (তানজিম) দারুণ খেলেছে—আমারও ভালো লেগেছে। এবার সেই অভাব ঘোচাতে চাই।
প্রশ্ন: শেখ মেহেদী হাসান, তানজিম সাকিবদের সঙ্গে ড্রেসিংরুমে নাকি অনেক মজা করেন?
শরীফুল: মেহেদী ভাই ভীষণ মজার মানুষ। সবাই ওনার সঙ্গে মজা করতে পছন্দ করে। তিনি সহজেই চটে যান, কিন্তু বেশিক্ষণ রাগ থাকে না। আবার স্বাভাবিক হয়ে যান। ড্রেসিংরুমে অনেক মজা হয় আমাদের। তিনি আমাদের অনেক সিনিয়র হলেও কখনো সেটা বুঝতে দেন না। আমরা বলি, আপনার চেহারা দেখে সিনিয়র মনে হয় না (হাসি)। এগুলোই আমাদের টিম স্পিরিট বাড়িয়ে দেয়।
প্রশ্ন: এ বছর ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট। নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
শরীফুল ইসলাম: যতটুকু খেলেছি, আলহামদুলিল্লাহ ভালোই খেলেছি। বছরের বাকি সময়ে চোটমুক্ত থেকে মাঠে থাকতে চাই। আরও ভালো করতে চাই। একজন পেসারের কাজই হলো দলের জয়ে অবদান রাখা। কয়েক মাস আগে চোটে ভুগেছি। এখন ফিট। চেষ্টা করছি নিজেকে ফিট রাখার। যদি সামনের ম্যাচগুলোয় ফিট থাকতে পারি, তাহলে আরও অনেক উইকেট নিতে পারব।
প্রশ্ন: আপনাকে ও তাসকিনকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলানো হয়েছে। রোটেশন পলিসিতে আপনি সন্তুষ্ট নাকি নিয়মিত একাদশে থাকতে বেশি আগ্রহী?
শরীফুল: আমি তো চোট থেকে ফিরে এসেছি। ম্যানেজমেন্ট চাচ্ছে যেন আমি দীর্ঘ সময় খেলতে পারি। এ জন্যই রোটেশন পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। একজন খেলোয়াড় হিসেবে চোটে পড়তেই পারি। তবে কীভাবে ফিট হয়ে ফিরব, সেটা আমরা ম্যানেজ করতে পারি। আমি, তাসকিন ভাই—সবাই ট্রেনারের সঙ্গে নিয়মিত কাজ করছি। ফলও পাচ্ছি। উইকেটও আসছে। পুরোপুরি ফিট হলে আবার তিন ফরম্যাটেই নিয়মিত হতে পারব বলে আশা করছি।
প্রশ্ন: শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান সিরিজেই খেলেছেন। টানা দুটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে। কোন সিরিজটা বেশি স্মরণীয় হয়ে থাকবে আপনার কাছে?
শরীফুল: একজন ক্রিকেটারের কাছে খেলার সুযোগ পাওয়াটাই উপভোগ্য। আমি যেখানেই খেলেছি, চেষ্টা করেছি অবদান রাখতে। শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জিতে দলের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। আমাদের জন্য এটা অনেক বড় অর্জন। আশা করি সামনে আরও ভালো করব।
প্রশ্ন: সামনে এশিয়া কাপ। এর আগে প্রস্তুতির জন্য আরেকটি সিরিজ খেলার অপেক্ষায় নিশ্চয়ই?
শরীফুল: অবশ্যই দরকার। বড় টুর্নামেন্টের আগে ম্যাচ খেলতে পারলে প্রস্তুতি আরও ভালো হয়। তবে সিদ্ধান্ত বোর্ডের। যদি বিসিবি সিরিজ আয়োজন করতে পারে, আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত থাকব। আগস্টের প্রথম সপ্তাহ থেকেই আমরা ফিটনেস ট্রেনিং শুরু করব।
প্রশ্ন: লিটন দাসের অধিনায়কত্বে খেলেছেন। একজন বোলার হিসেবে লিটনের নেতৃত্বের কোন দিকটি বেশি ভালো লেগেছে?
শরীফুল: শুধু লিটন ভাইয়ের কথা বললে অন্যদের প্রতি অবিচার হবে। সবাই একেকভাবে দারুণভাবে দলকে পরিচালনা করেন। আমি সবার অধিনায়কত্বই উপভোগ করি। তবে লিটন ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা আলাদা। খেলাধুলার বাইরেও আমরা কিছু ক্রিকেটার একসঙ্গে ডিনারে যাই, পরিকল্পনা করি। এতে অধিনায়ক-দলের রসায়নটা আরও ভালো হয়, যার প্রভাব মাঠেও পড়ে।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে এখন তানজিম সাকিব, সাইফউদ্দিনের মতো পেস বোলিং অলরাউন্ডাররা আছেন। দুই দিন আগে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দলের সিনিয়র সহকারী কোচ সালাহ উদ্দীনও বোলারদের ব্যাটিংয়ের উন্নতির কথা বলছিলেন। ব্যাটিং নিয়ে আপনি নিয়মিত আলাদা কাজ করেন?
শরীফুল: হ্যাঁ, আমরা সবাই ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে চাই। দল যখন বিপদে পড়ে, তখন যেন নিচের দিক থেকে একটা অবদান রাখতে পারি, সে জন্য মনোযোগ দিয়ে ব্যাটিং অনুশীলন করছি। লোয়ার অর্ডার থেকেও যেন ম্যাচের মোড় ঘোরানো যায়—এই চেষ্টা থাকছে।
প্রশ্ন: বিপিএলের পর জাতীয় দলেও পেস বোলিং কোচ শেন টেইটের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ মিলছে। এবার অভিজ্ঞতা কেমন হচ্ছে?
শরীফুল: টেইট ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা অনেক দিনের। তিনি যখন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে ছিলেন, তখন থেকেই কাজ করছি। জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার আগেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। আমার স্কিল, মানসিকতা, ডেথ ওভারে বোলিং—সবকিছু নিয়ে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সিরিজগুলোয় আমরা ডেথ ওভারে ভালো করছি, রান কম দিচ্ছি। এটা তাঁর পরিকল্পনার ফল। ডেথ ওভারেই আসল পরীক্ষা হয় একজন পেসারের। ওখানে মানসিক দৃঢ়তা সবচেয়ে বেশি দরকার।
প্রশ্ন: বছরের প্রথমার্ধে ভালো করেছেন। কীভাবে শেষ করতে চান?
শরীফুল: আল্লাহর রহমত ছাড়া কিছুই সম্ভব না। আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি। যদি চোটমুক্ত থাকতে পারি, তাহলে এই ক্যালেন্ডার বছরে দেশের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। গত (২০২৪ টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপে খেলতে না পেরে খুব কষ্ট পেয়েছি। আমার জায়গায় সাকিব (তানজিম) দারুণ খেলেছে—আমারও ভালো লেগেছে। এবার সেই অভাব ঘোচাতে চাই।
প্রশ্ন: শেখ মেহেদী হাসান, তানজিম সাকিবদের সঙ্গে ড্রেসিংরুমে নাকি অনেক মজা করেন?
শরীফুল: মেহেদী ভাই ভীষণ মজার মানুষ। সবাই ওনার সঙ্গে মজা করতে পছন্দ করে। তিনি সহজেই চটে যান, কিন্তু বেশিক্ষণ রাগ থাকে না। আবার স্বাভাবিক হয়ে যান। ড্রেসিংরুমে অনেক মজা হয় আমাদের। তিনি আমাদের অনেক সিনিয়র হলেও কখনো সেটা বুঝতে দেন না। আমরা বলি, আপনার চেহারা দেখে সিনিয়র মনে হয় না (হাসি)। এগুলোই আমাদের টিম স্পিরিট বাড়িয়ে দেয়।

চলতি বছর বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছেন শরীফুল ইসলাম। ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট নিয়ে আছেন সবার শীর্ষে। চোটে পড়ে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে না পারার হতাশা এখনো পোড়ায় তাঁকে। তবে সামনের দুটি বড় টুর্নামেন্ট—এশিয়া কাপ ও ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজের সেরাটা দেওয়ার লক্ষ্য তাঁর। শরীফুলের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: এ বছর ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট। নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
শরীফুল ইসলাম: যতটুকু খেলেছি, আলহামদুলিল্লাহ ভালোই খেলেছি। বছরের বাকি সময়ে চোটমুক্ত থেকে মাঠে থাকতে চাই। আরও ভালো করতে চাই। একজন পেসারের কাজই হলো দলের জয়ে অবদান রাখা। কয়েক মাস আগে চোটে ভুগেছি। এখন ফিট। চেষ্টা করছি নিজেকে ফিট রাখার। যদি সামনের ম্যাচগুলোয় ফিট থাকতে পারি, তাহলে আরও অনেক উইকেট নিতে পারব।
প্রশ্ন: আপনাকে ও তাসকিনকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলানো হয়েছে। রোটেশন পলিসিতে আপনি সন্তুষ্ট নাকি নিয়মিত একাদশে থাকতে বেশি আগ্রহী?
শরীফুল: আমি তো চোট থেকে ফিরে এসেছি। ম্যানেজমেন্ট চাচ্ছে যেন আমি দীর্ঘ সময় খেলতে পারি। এ জন্যই রোটেশন পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। একজন খেলোয়াড় হিসেবে চোটে পড়তেই পারি। তবে কীভাবে ফিট হয়ে ফিরব, সেটা আমরা ম্যানেজ করতে পারি। আমি, তাসকিন ভাই—সবাই ট্রেনারের সঙ্গে নিয়মিত কাজ করছি। ফলও পাচ্ছি। উইকেটও আসছে। পুরোপুরি ফিট হলে আবার তিন ফরম্যাটেই নিয়মিত হতে পারব বলে আশা করছি।
প্রশ্ন: শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান সিরিজেই খেলেছেন। টানা দুটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে। কোন সিরিজটা বেশি স্মরণীয় হয়ে থাকবে আপনার কাছে?
শরীফুল: একজন ক্রিকেটারের কাছে খেলার সুযোগ পাওয়াটাই উপভোগ্য। আমি যেখানেই খেলেছি, চেষ্টা করেছি অবদান রাখতে। শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জিতে দলের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। আমাদের জন্য এটা অনেক বড় অর্জন। আশা করি সামনে আরও ভালো করব।
প্রশ্ন: সামনে এশিয়া কাপ। এর আগে প্রস্তুতির জন্য আরেকটি সিরিজ খেলার অপেক্ষায় নিশ্চয়ই?
শরীফুল: অবশ্যই দরকার। বড় টুর্নামেন্টের আগে ম্যাচ খেলতে পারলে প্রস্তুতি আরও ভালো হয়। তবে সিদ্ধান্ত বোর্ডের। যদি বিসিবি সিরিজ আয়োজন করতে পারে, আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত থাকব। আগস্টের প্রথম সপ্তাহ থেকেই আমরা ফিটনেস ট্রেনিং শুরু করব।
প্রশ্ন: লিটন দাসের অধিনায়কত্বে খেলেছেন। একজন বোলার হিসেবে লিটনের নেতৃত্বের কোন দিকটি বেশি ভালো লেগেছে?
শরীফুল: শুধু লিটন ভাইয়ের কথা বললে অন্যদের প্রতি অবিচার হবে। সবাই একেকভাবে দারুণভাবে দলকে পরিচালনা করেন। আমি সবার অধিনায়কত্বই উপভোগ করি। তবে লিটন ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা আলাদা। খেলাধুলার বাইরেও আমরা কিছু ক্রিকেটার একসঙ্গে ডিনারে যাই, পরিকল্পনা করি। এতে অধিনায়ক-দলের রসায়নটা আরও ভালো হয়, যার প্রভাব মাঠেও পড়ে।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে এখন তানজিম সাকিব, সাইফউদ্দিনের মতো পেস বোলিং অলরাউন্ডাররা আছেন। দুই দিন আগে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দলের সিনিয়র সহকারী কোচ সালাহ উদ্দীনও বোলারদের ব্যাটিংয়ের উন্নতির কথা বলছিলেন। ব্যাটিং নিয়ে আপনি নিয়মিত আলাদা কাজ করেন?
শরীফুল: হ্যাঁ, আমরা সবাই ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে চাই। দল যখন বিপদে পড়ে, তখন যেন নিচের দিক থেকে একটা অবদান রাখতে পারি, সে জন্য মনোযোগ দিয়ে ব্যাটিং অনুশীলন করছি। লোয়ার অর্ডার থেকেও যেন ম্যাচের মোড় ঘোরানো যায়—এই চেষ্টা থাকছে।
প্রশ্ন: বিপিএলের পর জাতীয় দলেও পেস বোলিং কোচ শেন টেইটের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ মিলছে। এবার অভিজ্ঞতা কেমন হচ্ছে?
শরীফুল: টেইট ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা অনেক দিনের। তিনি যখন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে ছিলেন, তখন থেকেই কাজ করছি। জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার আগেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। আমার স্কিল, মানসিকতা, ডেথ ওভারে বোলিং—সবকিছু নিয়ে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সিরিজগুলোয় আমরা ডেথ ওভারে ভালো করছি, রান কম দিচ্ছি। এটা তাঁর পরিকল্পনার ফল। ডেথ ওভারেই আসল পরীক্ষা হয় একজন পেসারের। ওখানে মানসিক দৃঢ়তা সবচেয়ে বেশি দরকার।
প্রশ্ন: বছরের প্রথমার্ধে ভালো করেছেন। কীভাবে শেষ করতে চান?
শরীফুল: আল্লাহর রহমত ছাড়া কিছুই সম্ভব না। আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি। যদি চোটমুক্ত থাকতে পারি, তাহলে এই ক্যালেন্ডার বছরে দেশের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। গত (২০২৪ টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপে খেলতে না পেরে খুব কষ্ট পেয়েছি। আমার জায়গায় সাকিব (তানজিম) দারুণ খেলেছে—আমারও ভালো লেগেছে। এবার সেই অভাব ঘোচাতে চাই।
প্রশ্ন: শেখ মেহেদী হাসান, তানজিম সাকিবদের সঙ্গে ড্রেসিংরুমে নাকি অনেক মজা করেন?
শরীফুল: মেহেদী ভাই ভীষণ মজার মানুষ। সবাই ওনার সঙ্গে মজা করতে পছন্দ করে। তিনি সহজেই চটে যান, কিন্তু বেশিক্ষণ রাগ থাকে না। আবার স্বাভাবিক হয়ে যান। ড্রেসিংরুমে অনেক মজা হয় আমাদের। তিনি আমাদের অনেক সিনিয়র হলেও কখনো সেটা বুঝতে দেন না। আমরা বলি, আপনার চেহারা দেখে সিনিয়র মনে হয় না (হাসি)। এগুলোই আমাদের টিম স্পিরিট বাড়িয়ে দেয়।
প্রশ্ন: এ বছর ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট। নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
শরীফুল ইসলাম: যতটুকু খেলেছি, আলহামদুলিল্লাহ ভালোই খেলেছি। বছরের বাকি সময়ে চোটমুক্ত থেকে মাঠে থাকতে চাই। আরও ভালো করতে চাই। একজন পেসারের কাজই হলো দলের জয়ে অবদান রাখা। কয়েক মাস আগে চোটে ভুগেছি। এখন ফিট। চেষ্টা করছি নিজেকে ফিট রাখার। যদি সামনের ম্যাচগুলোয় ফিট থাকতে পারি, তাহলে আরও অনেক উইকেট নিতে পারব।
প্রশ্ন: আপনাকে ও তাসকিনকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলানো হয়েছে। রোটেশন পলিসিতে আপনি সন্তুষ্ট নাকি নিয়মিত একাদশে থাকতে বেশি আগ্রহী?
শরীফুল: আমি তো চোট থেকে ফিরে এসেছি। ম্যানেজমেন্ট চাচ্ছে যেন আমি দীর্ঘ সময় খেলতে পারি। এ জন্যই রোটেশন পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। একজন খেলোয়াড় হিসেবে চোটে পড়তেই পারি। তবে কীভাবে ফিট হয়ে ফিরব, সেটা আমরা ম্যানেজ করতে পারি। আমি, তাসকিন ভাই—সবাই ট্রেনারের সঙ্গে নিয়মিত কাজ করছি। ফলও পাচ্ছি। উইকেটও আসছে। পুরোপুরি ফিট হলে আবার তিন ফরম্যাটেই নিয়মিত হতে পারব বলে আশা করছি।
প্রশ্ন: শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান সিরিজেই খেলেছেন। টানা দুটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে। কোন সিরিজটা বেশি স্মরণীয় হয়ে থাকবে আপনার কাছে?
শরীফুল: একজন ক্রিকেটারের কাছে খেলার সুযোগ পাওয়াটাই উপভোগ্য। আমি যেখানেই খেলেছি, চেষ্টা করেছি অবদান রাখতে। শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জিতে দলের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। আমাদের জন্য এটা অনেক বড় অর্জন। আশা করি সামনে আরও ভালো করব।
প্রশ্ন: সামনে এশিয়া কাপ। এর আগে প্রস্তুতির জন্য আরেকটি সিরিজ খেলার অপেক্ষায় নিশ্চয়ই?
শরীফুল: অবশ্যই দরকার। বড় টুর্নামেন্টের আগে ম্যাচ খেলতে পারলে প্রস্তুতি আরও ভালো হয়। তবে সিদ্ধান্ত বোর্ডের। যদি বিসিবি সিরিজ আয়োজন করতে পারে, আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত থাকব। আগস্টের প্রথম সপ্তাহ থেকেই আমরা ফিটনেস ট্রেনিং শুরু করব।
প্রশ্ন: লিটন দাসের অধিনায়কত্বে খেলেছেন। একজন বোলার হিসেবে লিটনের নেতৃত্বের কোন দিকটি বেশি ভালো লেগেছে?
শরীফুল: শুধু লিটন ভাইয়ের কথা বললে অন্যদের প্রতি অবিচার হবে। সবাই একেকভাবে দারুণভাবে দলকে পরিচালনা করেন। আমি সবার অধিনায়কত্বই উপভোগ করি। তবে লিটন ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা আলাদা। খেলাধুলার বাইরেও আমরা কিছু ক্রিকেটার একসঙ্গে ডিনারে যাই, পরিকল্পনা করি। এতে অধিনায়ক-দলের রসায়নটা আরও ভালো হয়, যার প্রভাব মাঠেও পড়ে।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে এখন তানজিম সাকিব, সাইফউদ্দিনের মতো পেস বোলিং অলরাউন্ডাররা আছেন। দুই দিন আগে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দলের সিনিয়র সহকারী কোচ সালাহ উদ্দীনও বোলারদের ব্যাটিংয়ের উন্নতির কথা বলছিলেন। ব্যাটিং নিয়ে আপনি নিয়মিত আলাদা কাজ করেন?
শরীফুল: হ্যাঁ, আমরা সবাই ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে চাই। দল যখন বিপদে পড়ে, তখন যেন নিচের দিক থেকে একটা অবদান রাখতে পারি, সে জন্য মনোযোগ দিয়ে ব্যাটিং অনুশীলন করছি। লোয়ার অর্ডার থেকেও যেন ম্যাচের মোড় ঘোরানো যায়—এই চেষ্টা থাকছে।
প্রশ্ন: বিপিএলের পর জাতীয় দলেও পেস বোলিং কোচ শেন টেইটের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ মিলছে। এবার অভিজ্ঞতা কেমন হচ্ছে?
শরীফুল: টেইট ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা অনেক দিনের। তিনি যখন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে ছিলেন, তখন থেকেই কাজ করছি। জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার আগেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। আমার স্কিল, মানসিকতা, ডেথ ওভারে বোলিং—সবকিছু নিয়ে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সিরিজগুলোয় আমরা ডেথ ওভারে ভালো করছি, রান কম দিচ্ছি। এটা তাঁর পরিকল্পনার ফল। ডেথ ওভারেই আসল পরীক্ষা হয় একজন পেসারের। ওখানে মানসিক দৃঢ়তা সবচেয়ে বেশি দরকার।
প্রশ্ন: বছরের প্রথমার্ধে ভালো করেছেন। কীভাবে শেষ করতে চান?
শরীফুল: আল্লাহর রহমত ছাড়া কিছুই সম্ভব না। আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি। যদি চোটমুক্ত থাকতে পারি, তাহলে এই ক্যালেন্ডার বছরে দেশের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। গত (২০২৪ টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপে খেলতে না পেরে খুব কষ্ট পেয়েছি। আমার জায়গায় সাকিব (তানজিম) দারুণ খেলেছে—আমারও ভালো লেগেছে। এবার সেই অভাব ঘোচাতে চাই।
প্রশ্ন: শেখ মেহেদী হাসান, তানজিম সাকিবদের সঙ্গে ড্রেসিংরুমে নাকি অনেক মজা করেন?
শরীফুল: মেহেদী ভাই ভীষণ মজার মানুষ। সবাই ওনার সঙ্গে মজা করতে পছন্দ করে। তিনি সহজেই চটে যান, কিন্তু বেশিক্ষণ রাগ থাকে না। আবার স্বাভাবিক হয়ে যান। ড্রেসিংরুমে অনেক মজা হয় আমাদের। তিনি আমাদের অনেক সিনিয়র হলেও কখনো সেটা বুঝতে দেন না। আমরা বলি, আপনার চেহারা দেখে সিনিয়র মনে হয় না (হাসি)। এগুলোই আমাদের টিম স্পিরিট বাড়িয়ে দেয়।

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

চলতি বছর বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছেন শরীফুল ইসলাম। ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট নিয়ে আছেন সবার শীর্ষে। চোটে পড়ে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে না পারার হতাশা এখনো পোড়ায় তাঁকে।
০১ আগস্ট ২০২৫
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

চলতি বছর বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছেন শরীফুল ইসলাম। ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট নিয়ে আছেন সবার শীর্ষে। চোটে পড়ে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে না পারার হতাশা এখনো পোড়ায় তাঁকে।
০১ আগস্ট ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

চলতি বছর বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছেন শরীফুল ইসলাম। ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট নিয়ে আছেন সবার শীর্ষে। চোটে পড়ে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে না পারার হতাশা এখনো পোড়ায় তাঁকে।
০১ আগস্ট ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

চলতি বছর বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছেন শরীফুল ইসলাম। ৮ ইনিংসে ১২ উইকেট নিয়ে আছেন সবার শীর্ষে। চোটে পড়ে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে না পারার হতাশা এখনো পোড়ায় তাঁকে।
০১ আগস্ট ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে