রানা আব্বাস, ঢাকা

দেশের শহর, গ্রামগঞ্জ এখন ঘুমিয়ে পড়েছে কঠোর লকডাউনের মোড়কে। অদৃশ্য ভয়ংকর অণুজীবটির সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গতিময় জীবনটা আবারও থমকে গেছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাপিত জীবন আবারও আটকে গেছে চার দেয়ালের মাঝে। নিজেদের আটকে রাখলেও নানা মাধ্যম হয়ে ঠিকই ঘরে ঢুকে পড়ছে মন খারাপের সব খবর।
এই মন খারাপের দিনগুলোয় এক ঝটকা স্বস্তির ‘অক্সিজেন’ হয়ে এসেছে খেলা। রাতভর ইউরো-রোমাঞ্চের পর কাকডাকা ভোরে মিলছে লাতিন ফুটবলের সৌরভ। রঙিন ফুটবল উৎসবের ফাঁকেই চোখ রাখতে হচ্ছে আফ্রিকার দেশটিতে। আট বছর পর জিম্বাবুয়েতে পূর্ণাঙ্গ সফরে গেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। আগামীকাল থেকে হারারেতে শুরু হচ্ছে সফরের একমাত্র টেস্ট। এই ক্রীড়া উৎসবটা আরও রঙিন করে তুলেছে উইম্বলডন। অল ইংল্যান্ডের সবুজ কোর্টে শৈল্পিক টেনিসে মুগ্ধ করে চলেছেন রজার ফেদেরার-নোভাক জোকোভিচের সঙ্গে আরও চেনা-অচেনা সব মুখ।
রোমাঞ্চকর এইসব খেলাই সুযোগ করে দিচ্ছে করোনার দুর্ভোগ সাময়িক ভুলে থাকার। টিভি পর্দায় ইউরোতে চোখ রাখলে মনে হতে পারে, এই পৃথিবীতে কোভিড বলে কিছু নেই! একটা অদৃশ্য ভাইরাস মানুষের ওপর এভাবে দিনের দিন ছড়ি ঘোরাবে; জ্ঞানে-বিজ্ঞানে, অর্থ, প্রযুক্তিতে সব সময়ই এগিয়ে থাকা ইউরোপ কি তা সহজে মেনে নিতে পারে? মানেনি তারা। মহামারির শুরুর দিকে ভুগলেও ধীরে ধীরে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উপায় ঠিকই বের করে ফেলেছে। সাধারণ মানুষের কাছে টিকা সহজলভ্য করে জীবনটা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক করে তুলেছে। শূন্য মাঠে খেলা ফিরিয়েছে। ফিরিয়েছে মাঠের ‘প্রাণ’ দর্শকদেরও। এবারের ইউরো ১০ দেশের ১১ শহরে আয়োজন করে তারা আবারও প্রমাণ করেছে অন্য মহাদেশের চেয়ে কেন ব্যতিক্রম ইউরোপ। গ্রুপ পর্ব, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনালের বিরাট কর্মযজ্ঞ শেষে টুর্নামেন্ট এখন চলে এসেছে শেষ চারে। সেমিফাইনাল-ফাইনাল হচ্ছে শুধুই লন্ডনে। বিখ্যাত ওয়েম্বলিতে লড়াইটা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে ইতালি, স্পেন, ইংল্যান্ড আর ডেনমার্কের মধ্যে।
ঝকঝকে সম্প্রচার, ব্যাপক আয়োজন, রোমাঞ্চকর ফুটবলের সঙ্গে গ্যালারিভর্তি দর্শকদের গর্জন—এই দৃশ্য যতই সহস্র মাইলে থেকে দেখা যাক, এই দেশের ফুটবলপ্রেমীদেরও হয়তো তা আশাবাদী করে তুলছে। হয়তো মনে মনে তারাও স্বপ্ন দেখছে, এখানেও স্বাভাবিক হয়ে যাবে সবকিছু। কিন্তু সময়টা কবে আসবে—এ নিয়ে যদি বুক চিরে বেরিয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস, সান্ত্বনা নেওয়ার সুযোগ থাকছে কোপা আমেরিকা থেকে। করোনায় এখনো জবুথবু লাতিন আমেরিকা। মহামারি ধাক্কায় কোপার আয়োজকের নাম পর্যন্ত শেষ মুহূর্তে বদলে গেছে। ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন আগ্রহী না হলে এবারও কোপা আমেরিকা হতে পারত স্থগিত। দর্শকশূন্য গ্যালারিতে টুর্নামেন্ট এগিয়ে যাচ্ছে। যদিও খেলোয়াড়–কোচরা অসন্তুষ্ট নিয়েই টুর্নামেন্ট শুরু করেছিলেন। তাঁদের প্রশ্ন ছিল, করোনায় জীবন যখন সংকটে, তখন কীভাবে স্বস্তিতে ফুটবল খেলা সম্ভব?
প্রশ্নটা পেছনে সরিয়ে মেসি–নেইমাররা হাসিমুখেই খেলে যাচ্ছেন। তাঁদের লক্ষ্য অবশ্যই শিরোপা জেতার। এই দুঃসময়ে ফুটবল জাদুতে মানুষকে কিছুটা সময় আনন্দে দেওয়াও মেসি–নেইমারদের উদ্দেশ্য। ইউরোর মতো কোপা আমেরিকাও চলে এসেছে শেষ দিকে। আজ প্রথম সেমিফাইনালে পেরুকে হারিয়ে ব্রাজিল যদি যায় ফাইনালে আর কাল কলম্বিয়া বাধা পেরোতে পারে আর্জেন্টিনা, আরেকটি ‘সুপার ক্লাসিকো’র অপেক্ষা করতেই পারেন ফুটবল রোমান্টিকরা!
সেটিই যদি হয়, ১১ জুলাই তারিখটা ক্যালেন্ডারে গোল করে রাখতেই হবে। সকালে কোপা, রাতে ইউরো। বিকেলে উইম্বলডনের ফাইনাল। আর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের হারারে টেস্ট যদি শেষ দিনে ফল দেখে—ফুটবল, টেনিস, ক্রিকেট মিলিয়ে এমন খেলাময় দিন আমাদের জীবনে কবার এসেছে!

দেশের শহর, গ্রামগঞ্জ এখন ঘুমিয়ে পড়েছে কঠোর লকডাউনের মোড়কে। অদৃশ্য ভয়ংকর অণুজীবটির সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গতিময় জীবনটা আবারও থমকে গেছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাপিত জীবন আবারও আটকে গেছে চার দেয়ালের মাঝে। নিজেদের আটকে রাখলেও নানা মাধ্যম হয়ে ঠিকই ঘরে ঢুকে পড়ছে মন খারাপের সব খবর।
এই মন খারাপের দিনগুলোয় এক ঝটকা স্বস্তির ‘অক্সিজেন’ হয়ে এসেছে খেলা। রাতভর ইউরো-রোমাঞ্চের পর কাকডাকা ভোরে মিলছে লাতিন ফুটবলের সৌরভ। রঙিন ফুটবল উৎসবের ফাঁকেই চোখ রাখতে হচ্ছে আফ্রিকার দেশটিতে। আট বছর পর জিম্বাবুয়েতে পূর্ণাঙ্গ সফরে গেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। আগামীকাল থেকে হারারেতে শুরু হচ্ছে সফরের একমাত্র টেস্ট। এই ক্রীড়া উৎসবটা আরও রঙিন করে তুলেছে উইম্বলডন। অল ইংল্যান্ডের সবুজ কোর্টে শৈল্পিক টেনিসে মুগ্ধ করে চলেছেন রজার ফেদেরার-নোভাক জোকোভিচের সঙ্গে আরও চেনা-অচেনা সব মুখ।
রোমাঞ্চকর এইসব খেলাই সুযোগ করে দিচ্ছে করোনার দুর্ভোগ সাময়িক ভুলে থাকার। টিভি পর্দায় ইউরোতে চোখ রাখলে মনে হতে পারে, এই পৃথিবীতে কোভিড বলে কিছু নেই! একটা অদৃশ্য ভাইরাস মানুষের ওপর এভাবে দিনের দিন ছড়ি ঘোরাবে; জ্ঞানে-বিজ্ঞানে, অর্থ, প্রযুক্তিতে সব সময়ই এগিয়ে থাকা ইউরোপ কি তা সহজে মেনে নিতে পারে? মানেনি তারা। মহামারির শুরুর দিকে ভুগলেও ধীরে ধীরে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উপায় ঠিকই বের করে ফেলেছে। সাধারণ মানুষের কাছে টিকা সহজলভ্য করে জীবনটা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক করে তুলেছে। শূন্য মাঠে খেলা ফিরিয়েছে। ফিরিয়েছে মাঠের ‘প্রাণ’ দর্শকদেরও। এবারের ইউরো ১০ দেশের ১১ শহরে আয়োজন করে তারা আবারও প্রমাণ করেছে অন্য মহাদেশের চেয়ে কেন ব্যতিক্রম ইউরোপ। গ্রুপ পর্ব, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনালের বিরাট কর্মযজ্ঞ শেষে টুর্নামেন্ট এখন চলে এসেছে শেষ চারে। সেমিফাইনাল-ফাইনাল হচ্ছে শুধুই লন্ডনে। বিখ্যাত ওয়েম্বলিতে লড়াইটা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে ইতালি, স্পেন, ইংল্যান্ড আর ডেনমার্কের মধ্যে।
ঝকঝকে সম্প্রচার, ব্যাপক আয়োজন, রোমাঞ্চকর ফুটবলের সঙ্গে গ্যালারিভর্তি দর্শকদের গর্জন—এই দৃশ্য যতই সহস্র মাইলে থেকে দেখা যাক, এই দেশের ফুটবলপ্রেমীদেরও হয়তো তা আশাবাদী করে তুলছে। হয়তো মনে মনে তারাও স্বপ্ন দেখছে, এখানেও স্বাভাবিক হয়ে যাবে সবকিছু। কিন্তু সময়টা কবে আসবে—এ নিয়ে যদি বুক চিরে বেরিয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস, সান্ত্বনা নেওয়ার সুযোগ থাকছে কোপা আমেরিকা থেকে। করোনায় এখনো জবুথবু লাতিন আমেরিকা। মহামারি ধাক্কায় কোপার আয়োজকের নাম পর্যন্ত শেষ মুহূর্তে বদলে গেছে। ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন আগ্রহী না হলে এবারও কোপা আমেরিকা হতে পারত স্থগিত। দর্শকশূন্য গ্যালারিতে টুর্নামেন্ট এগিয়ে যাচ্ছে। যদিও খেলোয়াড়–কোচরা অসন্তুষ্ট নিয়েই টুর্নামেন্ট শুরু করেছিলেন। তাঁদের প্রশ্ন ছিল, করোনায় জীবন যখন সংকটে, তখন কীভাবে স্বস্তিতে ফুটবল খেলা সম্ভব?
প্রশ্নটা পেছনে সরিয়ে মেসি–নেইমাররা হাসিমুখেই খেলে যাচ্ছেন। তাঁদের লক্ষ্য অবশ্যই শিরোপা জেতার। এই দুঃসময়ে ফুটবল জাদুতে মানুষকে কিছুটা সময় আনন্দে দেওয়াও মেসি–নেইমারদের উদ্দেশ্য। ইউরোর মতো কোপা আমেরিকাও চলে এসেছে শেষ দিকে। আজ প্রথম সেমিফাইনালে পেরুকে হারিয়ে ব্রাজিল যদি যায় ফাইনালে আর কাল কলম্বিয়া বাধা পেরোতে পারে আর্জেন্টিনা, আরেকটি ‘সুপার ক্লাসিকো’র অপেক্ষা করতেই পারেন ফুটবল রোমান্টিকরা!
সেটিই যদি হয়, ১১ জুলাই তারিখটা ক্যালেন্ডারে গোল করে রাখতেই হবে। সকালে কোপা, রাতে ইউরো। বিকেলে উইম্বলডনের ফাইনাল। আর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের হারারে টেস্ট যদি শেষ দিনে ফল দেখে—ফুটবল, টেনিস, ক্রিকেট মিলিয়ে এমন খেলাময় দিন আমাদের জীবনে কবার এসেছে!

খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
১২ মিনিট আগে
আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার চিন্তার নাম চোট। চোটের কারণে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, টিম ডেভিডদের খেলা নিয়ে শঙ্কা ছিল। কিন্তু শঙ্কা উড়িয়ে এই তিনজনকে রেখেই বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করা হবে বলে জানালেন অজিদের কোচ ও নির্বাচক অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড।
২ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেছিলেন ২০১১ সালের অক্টোবরে। লম্বা সময় চলে গেলেও নিউজিল্যান্ড দলে নিয়মিত হতে পারেননি ডগ ব্রেসওয়েল। এর পেছনে প্রধান বাধা ছিল চোট। বিভিন্ন সময়ে চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
যাঁকে নিয়ে ব্যাটারদের এত ভয় ছিল, সেই শোয়েব আখতারও একজনকে ভীষণ ভয় পেতেন। তিনি সাবেক পেসারের মা হামিদা আওয়ান। ভয় পাওয়ার পাশাপাশি মাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন শোয়েব। তাই সব সময় মায়ের হুকুম মেনে চলতেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান হামিদা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মায়ের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন শোয়েব।
আরও আগেই ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন শোয়েব। বিদায় বললেও ক্রিকেট থেকে দূরে নেই তিনি। কখনো টিভি চ্যানেলে বিশ্লেষক আবার কখনো পরামর্শ হিসেবে কাজ করতে দেখা যায় তাঁকে। পাশাপাশি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ক্রিকেট নিয়ে সমসাময়িক আলোচনা-সমালোচনা করেন। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করছেন শোয়েব। ক্যাপিটালস শিবিরে যোগ দেওয়ার পর এক প্রশ্নোত্তর পর্বে হাজির হন শোয়েব। সেখানেই ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানতে চাওয়া হলে প্রয়াত মায়ের স্মৃতিচারণ করেন তিনি।
শোয়েব বলেন, ‘আমি আমার মাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পেতাম। আমি তাকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতাম এবং সবচেয়ে বেশি ভয়ও পেতাম। যখনই তিনি আমাকে কিছু করতে বলতেন, কখনোই না বলতে পারতাম না। তাই সবসময় তাঁর কথা শুনতাম এবং নিশ্চিত করতাম যে কখনো যেন মাকে না বলতে না হয়। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি সবসময় তাঁর কথা শুনেছি। মাকে যতটা ভয় পেতাম, তার চেয়েও বেশি ভয় পাই আল্লাহকে।’

খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
যাঁকে নিয়ে ব্যাটারদের এত ভয় ছিল, সেই শোয়েব আখতারও একজনকে ভীষণ ভয় পেতেন। তিনি সাবেক পেসারের মা হামিদা আওয়ান। ভয় পাওয়ার পাশাপাশি মাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন শোয়েব। তাই সব সময় মায়ের হুকুম মেনে চলতেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান হামিদা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মায়ের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন শোয়েব।
আরও আগেই ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন শোয়েব। বিদায় বললেও ক্রিকেট থেকে দূরে নেই তিনি। কখনো টিভি চ্যানেলে বিশ্লেষক আবার কখনো পরামর্শ হিসেবে কাজ করতে দেখা যায় তাঁকে। পাশাপাশি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ক্রিকেট নিয়ে সমসাময়িক আলোচনা-সমালোচনা করেন। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করছেন শোয়েব। ক্যাপিটালস শিবিরে যোগ দেওয়ার পর এক প্রশ্নোত্তর পর্বে হাজির হন শোয়েব। সেখানেই ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানতে চাওয়া হলে প্রয়াত মায়ের স্মৃতিচারণ করেন তিনি।
শোয়েব বলেন, ‘আমি আমার মাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পেতাম। আমি তাকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতাম এবং সবচেয়ে বেশি ভয়ও পেতাম। যখনই তিনি আমাকে কিছু করতে বলতেন, কখনোই না বলতে পারতাম না। তাই সবসময় তাঁর কথা শুনতাম এবং নিশ্চিত করতাম যে কখনো যেন মাকে না বলতে না হয়। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি সবসময় তাঁর কথা শুনেছি। মাকে যতটা ভয় পেতাম, তার চেয়েও বেশি ভয় পাই আল্লাহকে।’

দেশের শহর, গ্রামগঞ্জ এখন ঘুমিয়ে পড়েছে কঠোর লকডাউনের মোড়কে। অদৃশ্য ভয়ংকর অণুজীবটির সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গতিময় জীবনটা আবারও থমকে গেছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাপিত জীবন আবারও আটকে গেছে চার দেয়ালের মাঝে। নিজেদের আটকে রাখলেও নানা মাধ্যম হয়ে ঠিকই ঘরে ঢুকে পড়ছে মন খারাপের সব খবর।
০৬ জুলাই ২০২১
আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার চিন্তার নাম চোট। চোটের কারণে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, টিম ডেভিডদের খেলা নিয়ে শঙ্কা ছিল। কিন্তু শঙ্কা উড়িয়ে এই তিনজনকে রেখেই বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করা হবে বলে জানালেন অজিদের কোচ ও নির্বাচক অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড।
২ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেছিলেন ২০১১ সালের অক্টোবরে। লম্বা সময় চলে গেলেও নিউজিল্যান্ড দলে নিয়মিত হতে পারেননি ডগ ব্রেসওয়েল। এর পেছনে প্রধান বাধা ছিল চোট। বিভিন্ন সময়ে চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
নিজের ইউটিউবে দেওয়া এক ভিডিওতে শোয়েব বলেন, ‘বাংলাদেশে যাচ্ছি। আমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশে বেশি ভালোবাসি। আমি সবসময় বলেছি যে, বাংলাদেশীরা আমার হৃদয়ের সবচেয়ে কাছের মানুষদের মধ্যে অন্যতম। বাঙালিদের দেখলে আমার খুব গর্ব হয়। সেটা হোক বাংলাদেশি কিংবা ভারতীয় বাঙালি।’
বাংলাদেশিদের প্রশংসায় শোয়েব আরও বলেন, ‘আমি সবসময় বলি, যারা সবচেয়ে বুদ্ধিমান, তারাই সবচেয়ে বড় এবং সাহসী। অনেকেই এটা বুঝতে পারে না। কিন্তু আমি বুঝতে পারি কারণ আমি বাংলাদেশিদের সঙ্গে অনেক সময় কাটিয়েছি। তুমি সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষদের চেনো, আমি তাদের জন্য শুভকামনা জানাই। আমি বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের জন্য শুভকামনা জানাচ্ছি।’
এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করছেন শোয়েব। কিছুদিন আগে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির বেশকিছু কার্যক্রমে অংশ নিতে ঢাকায় এসেছিলেন। এরপর ফিরেও যান। মাঠের লড়াই শুরু হতেই আরও একদফা বাংলাদেশে এসেছেন পাকিস্তানের সাবেক এই পেসার।
প্রথমবারের মতো বিপিএলে কাজ করছেন শোয়েব। মেন্টর হিসেবে তাঁর কাজ হবে ঢাকার বোলারদের মানসিকতায় পরিবর্তন আনা, আত্মবিশ্বাস যোগানো এবং ম্যাচ জেতার কৌশল শেখানো। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে তাসকিন আহমেদকে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন শোয়েব। বিষয়টি এর আগেও জানিয়েছেন তিনি। বিপিএলে ঢাকার স্কোয়াডেই আছেন তাসকিন। তাই শোয়েবের কাছ থেকে শেখার সুযোগ থাকছে এই পেসারের জন্য। তাসকিন ছাড়াও ঢাকার স্কোয়াডে আছেন জিয়া উর রহমান, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দীন, দাসুন শানাকা, মারুফ মৃধাদের মতো পেসাররা।

আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
নিজের ইউটিউবে দেওয়া এক ভিডিওতে শোয়েব বলেন, ‘বাংলাদেশে যাচ্ছি। আমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশে বেশি ভালোবাসি। আমি সবসময় বলেছি যে, বাংলাদেশীরা আমার হৃদয়ের সবচেয়ে কাছের মানুষদের মধ্যে অন্যতম। বাঙালিদের দেখলে আমার খুব গর্ব হয়। সেটা হোক বাংলাদেশি কিংবা ভারতীয় বাঙালি।’
বাংলাদেশিদের প্রশংসায় শোয়েব আরও বলেন, ‘আমি সবসময় বলি, যারা সবচেয়ে বুদ্ধিমান, তারাই সবচেয়ে বড় এবং সাহসী। অনেকেই এটা বুঝতে পারে না। কিন্তু আমি বুঝতে পারি কারণ আমি বাংলাদেশিদের সঙ্গে অনেক সময় কাটিয়েছি। তুমি সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষদের চেনো, আমি তাদের জন্য শুভকামনা জানাই। আমি বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের জন্য শুভকামনা জানাচ্ছি।’
এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করছেন শোয়েব। কিছুদিন আগে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির বেশকিছু কার্যক্রমে অংশ নিতে ঢাকায় এসেছিলেন। এরপর ফিরেও যান। মাঠের লড়াই শুরু হতেই আরও একদফা বাংলাদেশে এসেছেন পাকিস্তানের সাবেক এই পেসার।
প্রথমবারের মতো বিপিএলে কাজ করছেন শোয়েব। মেন্টর হিসেবে তাঁর কাজ হবে ঢাকার বোলারদের মানসিকতায় পরিবর্তন আনা, আত্মবিশ্বাস যোগানো এবং ম্যাচ জেতার কৌশল শেখানো। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে তাসকিন আহমেদকে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন শোয়েব। বিষয়টি এর আগেও জানিয়েছেন তিনি। বিপিএলে ঢাকার স্কোয়াডেই আছেন তাসকিন। তাই শোয়েবের কাছ থেকে শেখার সুযোগ থাকছে এই পেসারের জন্য। তাসকিন ছাড়াও ঢাকার স্কোয়াডে আছেন জিয়া উর রহমান, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দীন, দাসুন শানাকা, মারুফ মৃধাদের মতো পেসাররা।

দেশের শহর, গ্রামগঞ্জ এখন ঘুমিয়ে পড়েছে কঠোর লকডাউনের মোড়কে। অদৃশ্য ভয়ংকর অণুজীবটির সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গতিময় জীবনটা আবারও থমকে গেছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাপিত জীবন আবারও আটকে গেছে চার দেয়ালের মাঝে। নিজেদের আটকে রাখলেও নানা মাধ্যম হয়ে ঠিকই ঘরে ঢুকে পড়ছে মন খারাপের সব খবর।
০৬ জুলাই ২০২১
খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
১২ মিনিট আগে
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার চিন্তার নাম চোট। চোটের কারণে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, টিম ডেভিডদের খেলা নিয়ে শঙ্কা ছিল। কিন্তু শঙ্কা উড়িয়ে এই তিনজনকে রেখেই বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করা হবে বলে জানালেন অজিদের কোচ ও নির্বাচক অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড।
২ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেছিলেন ২০১১ সালের অক্টোবরে। লম্বা সময় চলে গেলেও নিউজিল্যান্ড দলে নিয়মিত হতে পারেননি ডগ ব্রেসওয়েল। এর পেছনে প্রধান বাধা ছিল চোট। বিভিন্ন সময়ে চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার চিন্তার নাম চোট। চোটের কারণে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, টিম ডেভিডদের খেলা নিয়ে শঙ্কা ছিল। কিন্তু শঙ্কা উড়িয়ে এই তিনজনকে রেখেই বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করা হবে বলে জানালেন অজিদের কোচ ও নির্বাচক অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড।
গত জুলাইয়ে পিঠে চোট পান কামিন্স। চলতি অ্যাশেজের অ্যাডিলেড টেস্ট দিয়ে বাইশ গজে প্রত্যাবর্তন হয় তাঁর। সে ম্যাচ খেলে আবার এই বোলিং অলরাউন্ডারকে বিশ্রাম দেয় অস্ট্রেলিয়া। হ্যাজলউড ভুগছেন হ্যামস্ট্রিং ও অ্যাকিলিসের সমস্যায়। সম্প্রতি বিগ ব্যাশে খেলার সময় হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে পড়েছেন ডেভিড।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে ২ জানুয়ারি অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে স্কোয়াড জমা দিতে হবে। তবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত স্কোয়াডে পরিবর্তন আনার সুযোগ রাখা হয়েছে। সেই সুযোগটাই নিতে অস্ট্রেলিয়া। জানুয়ারির শেষদিকে কামিন্সের আরেকটি স্ক্যান করাবে তারা। রিপোর্ট দেখে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে একবারের চ্যাম্পিয়নরা।
ম্যাকডোনাল্ড বলেন, ’ ১৫ সদস্যের দলে কামিন্সকে রাখা হবে। চার সপ্তাহ পর ওর আরেকটি স্ক্যান করানো হবে। তখনই আমরা বুঝতে পারব যে সে বিশ্বকাপ খেলতে পারবে কি না। সবকিছু বুঝে-শুনে আমরা একটা সিদ্ধান্ত নেব।’
হ্যাজলউড ও ডেভিডকে নিয়ে অজি কোচ বলেন, ‘সে (হ্যাজলউড) বোলিংয়ে ফিরছে। আশা করছি যথা সময়ের মধ্যেই সে ভালো অবস্থায় থাকবে। টিমের (টিম ডেভিড) চোট সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের হাতে পর্যাপ্ত সময় আছে। চোট যেমন ধরনেরই হোক, আশা করছি আমরা ওকে বিশ্বকাপে পাব।’

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার চিন্তার নাম চোট। চোটের কারণে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, টিম ডেভিডদের খেলা নিয়ে শঙ্কা ছিল। কিন্তু শঙ্কা উড়িয়ে এই তিনজনকে রেখেই বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করা হবে বলে জানালেন অজিদের কোচ ও নির্বাচক অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড।
গত জুলাইয়ে পিঠে চোট পান কামিন্স। চলতি অ্যাশেজের অ্যাডিলেড টেস্ট দিয়ে বাইশ গজে প্রত্যাবর্তন হয় তাঁর। সে ম্যাচ খেলে আবার এই বোলিং অলরাউন্ডারকে বিশ্রাম দেয় অস্ট্রেলিয়া। হ্যাজলউড ভুগছেন হ্যামস্ট্রিং ও অ্যাকিলিসের সমস্যায়। সম্প্রতি বিগ ব্যাশে খেলার সময় হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে পড়েছেন ডেভিড।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে ২ জানুয়ারি অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে স্কোয়াড জমা দিতে হবে। তবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত স্কোয়াডে পরিবর্তন আনার সুযোগ রাখা হয়েছে। সেই সুযোগটাই নিতে অস্ট্রেলিয়া। জানুয়ারির শেষদিকে কামিন্সের আরেকটি স্ক্যান করাবে তারা। রিপোর্ট দেখে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে একবারের চ্যাম্পিয়নরা।
ম্যাকডোনাল্ড বলেন, ’ ১৫ সদস্যের দলে কামিন্সকে রাখা হবে। চার সপ্তাহ পর ওর আরেকটি স্ক্যান করানো হবে। তখনই আমরা বুঝতে পারব যে সে বিশ্বকাপ খেলতে পারবে কি না। সবকিছু বুঝে-শুনে আমরা একটা সিদ্ধান্ত নেব।’
হ্যাজলউড ও ডেভিডকে নিয়ে অজি কোচ বলেন, ‘সে (হ্যাজলউড) বোলিংয়ে ফিরছে। আশা করছি যথা সময়ের মধ্যেই সে ভালো অবস্থায় থাকবে। টিমের (টিম ডেভিড) চোট সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের হাতে পর্যাপ্ত সময় আছে। চোট যেমন ধরনেরই হোক, আশা করছি আমরা ওকে বিশ্বকাপে পাব।’

দেশের শহর, গ্রামগঞ্জ এখন ঘুমিয়ে পড়েছে কঠোর লকডাউনের মোড়কে। অদৃশ্য ভয়ংকর অণুজীবটির সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গতিময় জীবনটা আবারও থমকে গেছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাপিত জীবন আবারও আটকে গেছে চার দেয়ালের মাঝে। নিজেদের আটকে রাখলেও নানা মাধ্যম হয়ে ঠিকই ঘরে ঢুকে পড়ছে মন খারাপের সব খবর।
০৬ জুলাই ২০২১
খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
১২ মিনিট আগে
আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেছিলেন ২০১১ সালের অক্টোবরে। লম্বা সময় চলে গেলেও নিউজিল্যান্ড দলে নিয়মিত হতে পারেননি ডগ ব্রেসওয়েল। এর পেছনে প্রধান বাধা ছিল চোট। বিভিন্ন সময়ে চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেছিলেন ২০১১ সালের অক্টোবরে। লম্বা সময় চলে গেলেও নিউজিল্যান্ড দলে নিয়মিত হতে পারেননি ডগ ব্রেসওয়েল। এর পেছনে প্রধান বাধা ছিল চোট। বিভিন্ন সময়ে চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। শেষ পর্যন্ত আর পেরে উঠলেন না। সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন এই কিউই পেসার।
ব্রেসওয়েলের ক্যারিয়ার থামল ২৮ টেস্ট, ২১ ওয়ানডে ও ২০ টি-টোয়েন্টি খেলে। ৩ সংস্করণে নিয়েছেন মোট ১২০ উইকেট। নিউজিল্যান্ডের জার্সিতে তাঁকে সবশেষ দেখা গেছে ২০২৩ সালের মার্চে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়েলিংটন টেস্ট। সবশেষ গত সেপ্টেম্বরে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে এসেক্সের হয়ে খেলতে দেখা গেছে ব্রেসওয়েলকে। চোটের কারণে চলতি বছর চারটির বেশি ম্যাচ খেলতে পারেননি তিনি। এবার ক্রিকেটকেই বিদায় বললেন এই বোলার।
নিউজিল্যান্ডের একটি স্মরণীয় জয়ের নায়ক ব্রেসওয়েল। ২০১১ সালে হোবার্ট টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল ব্ল্যাক ক্যাপরা। সেটা ছিল অজিদের মাঠে ২৬ বছরের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের প্রথম জয়। সে ম্যাচের দুই ইনিংসে ৯ উইকেট নিয়েছিলেন ব্রেসওয়েল।
অবসরের ঘোষণা দিতে গিয়ে এক বিবৃতিতে ব্রেসওয়েল বলেন, ‘নিউজিল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করা আমার জীবনের এক গর্বের অধ্যায়। ক্রিকেট শুরুর পর থেকেই আমি এমন কিছুর স্বপ্ন দেখতাম। ক্রিকেট আমাকে যে সুযোগগুলো দিয়েছে, তার জন্য আমি চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকব। নিজের দেশের হয়ে খেলার সুযোগ, পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের হয়ে দীর্ঘদিন খেলার সুযোগ পাওয়াটা আমার জন্য বিশেষ সম্মানের। প্রথম শ্রেণি ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা সত্যিই এক বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। এতদিন ধরে ক্রিকেট খেলতে পারা এবং উপভোগ করতে পারার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেছিলেন ২০১১ সালের অক্টোবরে। লম্বা সময় চলে গেলেও নিউজিল্যান্ড দলে নিয়মিত হতে পারেননি ডগ ব্রেসওয়েল। এর পেছনে প্রধান বাধা ছিল চোট। বিভিন্ন সময়ে চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। শেষ পর্যন্ত আর পেরে উঠলেন না। সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন এই কিউই পেসার।
ব্রেসওয়েলের ক্যারিয়ার থামল ২৮ টেস্ট, ২১ ওয়ানডে ও ২০ টি-টোয়েন্টি খেলে। ৩ সংস্করণে নিয়েছেন মোট ১২০ উইকেট। নিউজিল্যান্ডের জার্সিতে তাঁকে সবশেষ দেখা গেছে ২০২৩ সালের মার্চে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়েলিংটন টেস্ট। সবশেষ গত সেপ্টেম্বরে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে এসেক্সের হয়ে খেলতে দেখা গেছে ব্রেসওয়েলকে। চোটের কারণে চলতি বছর চারটির বেশি ম্যাচ খেলতে পারেননি তিনি। এবার ক্রিকেটকেই বিদায় বললেন এই বোলার।
নিউজিল্যান্ডের একটি স্মরণীয় জয়ের নায়ক ব্রেসওয়েল। ২০১১ সালে হোবার্ট টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল ব্ল্যাক ক্যাপরা। সেটা ছিল অজিদের মাঠে ২৬ বছরের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের প্রথম জয়। সে ম্যাচের দুই ইনিংসে ৯ উইকেট নিয়েছিলেন ব্রেসওয়েল।
অবসরের ঘোষণা দিতে গিয়ে এক বিবৃতিতে ব্রেসওয়েল বলেন, ‘নিউজিল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করা আমার জীবনের এক গর্বের অধ্যায়। ক্রিকেট শুরুর পর থেকেই আমি এমন কিছুর স্বপ্ন দেখতাম। ক্রিকেট আমাকে যে সুযোগগুলো দিয়েছে, তার জন্য আমি চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকব। নিজের দেশের হয়ে খেলার সুযোগ, পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের হয়ে দীর্ঘদিন খেলার সুযোগ পাওয়াটা আমার জন্য বিশেষ সম্মানের। প্রথম শ্রেণি ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা সত্যিই এক বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। এতদিন ধরে ক্রিকেট খেলতে পারা এবং উপভোগ করতে পারার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’

দেশের শহর, গ্রামগঞ্জ এখন ঘুমিয়ে পড়েছে কঠোর লকডাউনের মোড়কে। অদৃশ্য ভয়ংকর অণুজীবটির সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গতিময় জীবনটা আবারও থমকে গেছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যাপিত জীবন আবারও আটকে গেছে চার দেয়ালের মাঝে। নিজেদের আটকে রাখলেও নানা মাধ্যম হয়ে ঠিকই ঘরে ঢুকে পড়ছে মন খারাপের সব খবর।
০৬ জুলাই ২০২১
খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
১২ মিনিট আগে
আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার চিন্তার নাম চোট। চোটের কারণে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, টিম ডেভিডদের খেলা নিয়ে শঙ্কা ছিল। কিন্তু শঙ্কা উড়িয়ে এই তিনজনকে রেখেই বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করা হবে বলে জানালেন অজিদের কোচ ও নির্বাচক অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড।
২ ঘণ্টা আগে