Ajker Patrika

বর্ষসেরা দলে সালাহ-বেনজেমার সঙ্গে আছেন কোর্তোয়াও

আপডেট : ৩০ মে ২০২২, ২৩: ০১
বর্ষসেরা দলে সালাহ-বেনজেমার সঙ্গে আছেন কোর্তোয়াও

চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল দিয়ে শেষ হয়েছে ২০২১-২২ মৌসুম। এবার ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের খেতাব জিতেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ইউরোপা লিগ জিতে চমক দেখিয়েছে এইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট। প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা ধরে রেখেছে ম্যানচেস্টার সিটি। লা লিগা শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। বুন্দেসলিগায় অব্যাহত আছে বায়ার্ন মিউনিখের দাপট। 

সিরি ‘আ’তে ১১ বছর পর নতুন করে লিগ শ্রেষ্ঠত্বের খেতাব জিতেছে এসি মিলান। আর লিগ ওয়ানে মেসি-নেইমার-এমবাপ্পেরা প্যারিস সেন্ট জার্মেইকে (পিএসজি) শিরোপা হাতছাড়া করতে দেননি। ইংল্যান্ডে ঘরোয়া কাপের ডাবল জিতেছে লিভারপুল। চ্যাম্পিয়নস লিগ ও প্রিমিয়ার লিগের রানার্সআপও হয়েছে ‘অল রেড’রা। 

দলগুলোর এমন সাফল্যের পেছনে বড় অবদান খেলোয়াড়দের। কখনো একক নৈপুণ্যে আবার কখনো দলীয় সমন্বয়ে সাফল্য পেয়েছেন তারা। বিভিন্ন পজিশনে তেমনই সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে মৌসুম সেরা একাদশ গড়েছে ফুটবল ভিত্তিক পোর্টাল গোল ডটকম। সেই দলে কারা জায়গা পেয়েছেন এক নজরে দেখে দেওয়া যাব। 

গোলরক্ষক
থিবো কোর্তোয়া (রিয়াল মাদ্রিদ) : রিয়াল মাদ্রিদের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের অন্যতম নায়ক থিবো কোর্তোয়া। ফাইনালে লিভারপুলের ৯টি সুযোগ নষ্ট করে রিয়ালকে ১৪ তম শিরোপা জয়ে দারুণ ভূমিকা রাখেন এই বেলজিয়ান গোলরক্ষক। 

রাইট ব্যাক
আলেক্সান্ডার আরনল্ড (লিভারপুল) : এ মৌসুমে দুটি শিরোপা জয়ের পাশাপাশি দুটি প্রতিযোগিতায় রানার্সআপ হয়েছে লিভারপুল। ‘অল রেড’দের খেলাও সবার মনোযোগ কেড়েছে। আর দলের এমন পারফরম্যান্সে উল্লেখযোগ্য অবদান ছিল ইংলিশ তারকা আরনল্ডের। 

সেন্টার ব্যাক
ভার্জিল ফন ডাইক (লিভারপুল) : বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা সেন্টার ব্যাক ফন ডাইক। আগের মৌসুমগুলোর মতে এবারও ফন ডাইক ছিলেন দারুণ সক্রিয়। মৌসুম সেরা দলে জায়গা পেয়েছেন তিনিও। 

সেন্টার ব্যাক
ডেভিড আলাবা (রিয়াল মাদ্রিদ) : ডেভিড আলাবা রিয়ালের লা লিগা পুনরুদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। সেন্টার ব্যাকে ফন ডাইকের সঙ্গে আছেন আলাবাও। 

লেফট ব্যাক
থিও হার্নান্দেজ (এসি মিলান) : ১১ বছর পর সিরি ‘আ’ শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে এসি মিলান। মৌসুমজুড়ে দারুণ পারফরম্যান্স করা হার্নান্দেজকে তাই রাখা হয়েছে লেফট ব্যাকে। 

ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার
রদ্রি (ম্যানচেস্টার সিটি) : আধুনিক ফুটবলে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পজিশন। এই পজিশনে খেলে ম্যানসিটির লিগ জয়ে দারুণ অবদান রেখেছেন রদ্রি। 

রাইট উইং ফরোয়ার্ড
মোহামেদ সালাহ (লিভারপুল) : এ মৌসুমে দারুণ ছন্দে ছিলেন লিভারপুল তারকা মোহামেদ সালাহ। ম্যাচের পর ম্যাচে গোল করেছেন। ভূমিকা রেখেছেন লিভারপুল ডাবল জয়েও। ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়েও থাকবেন সালাহ। 

অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার 
কেভিন ডি ব্রুইনা (ম্যানসিটি) : দারুণ খেলে প্রিমিয়ার লিগের বর্ষসেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ম্যানসিটির কেভিন ডি ব্রুইনা। গোলের সেরা একাদশে আছেন তিনিও। 

লেফট উইক ফরোয়ার্ড
রাফায়েল লেয়াও (এসি মিলান) : মিলানকে শিরোপা জিতিয়ে মৌসুম সেরা একাদশে এসেছেন মিলানের পর্তুগিজ তরুণ লেয়াও। সামনেও চোখ থাকবে তাঁর ওপর। 

সেন্টার ফরোয়ার্ড
রবার্ট লেভানডফস্কি (বায়ার্ন মিউনিখ) : বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে মৌসুমজুড়ে সেরা ছন্দে ছিলেন রবার্ট লেভানডফস্কি। দলকে লিগ জেতানোর পর ম্যাচের পর ম্যাচে গোল করেছেন এই পোলিশ স্ট্রাইকার। যেকোনো সেরা একাদশে প্রথম পছন্দ হবেন লেভা। 

সেন্টার ফরোয়ার্ড 
করিম বেনজেমা (রিয়াল মাদ্রিদ) : রিয়াল মাদ্রিদের লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার নায়ক করিম বেনজেমা। অনেকের মতে, এবার বেনজেমার ব্যালন ডি’অর না পাওয়া হবে বড় কেলেঙ্কারি। গোল ডটকম অবশ্য কোনো কেলেঙ্কারিতে না গিয়ে সেরা একাদশে রেখেছে বেনজেমাকে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নোয়াখালী এক্সপেসকে হারিয়ে জয়ে শুরু চট্টগ্রামের

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মির্জা বেগের ৮০ রানের ইনিংসই
মির্জা বেগের ৮০ রানের ইনিংসই

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।

ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।

১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।

ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কোহলির বিশ্ব রেকর্ডের দিনে রোহিতের তেতো অভিজ্ঞতা

ক্রীড়া ডেস্ক    
বিজয় হাজারে ট্রফিতে খেলছেন এই দুই তারকা ব্যাটার। ফাইল ছবি।
বিজয় হাজারে ট্রফিতে খেলছেন এই দুই তারকা ব্যাটার। ফাইল ছবি।

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।

বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।

তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।

একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ব্যর্থ কোটিপতি নাঈম শেখ

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ১৮
১৭৪ রান করেছে চট্টগ্রাম। ছবি: সংগৃহীত
১৭৪ রান করেছে চট্টগ্রাম। ছবি: সংগৃহীত

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।

দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।

এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।

নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পুরুষ দ্বৈতে চ্যাম্পিয়ন গৌরব-তানভীর জুটি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
গৌরব-তানভীর জুটি। ছবি: ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন। ছবি: সংগৃহীত
গৌরব-তানভীর জুটি। ছবি: ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন। ছবি: সংগৃহীত

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।

তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।

তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত