
ক্লাব ফুটবলে হরহামেশাই দেখা যায়, এক দেশের কোচ আরেক দেশের লিগে গিয়ে ‘দাদাগিরি’ দেখাচ্ছেন। কিন্তু জাতীয় দলের ক্ষেত্রে চিত্রটি ভিন্ন। বিদেশি কোচ হিসেবে দলগুলোকে ম্যাচ জেতালেও শিরোপার বিচারের সাফল্যের হার খুবই কম।
কোনো নির্দিষ্ট টুর্নামেন্টের হিসাবে বিচার করলে কোচদের নামের পাশে নম্বর বসে শূন্য। এতে কোচরা প্রশ্ন তুলতে পারেন, এক টুর্নামেন্ট দিয়ে আমাদের বিচার করা ঠিক হবে না। প্রশ্নটা যৌক্তিক। এক টুর্নামেন্ট দিয়ে আসলে তাঁদের অবদান বোঝানো অসম্ভব।
তবে বিশ্বকাপ প্রসঙ্গে চিত্রটা ভিন্ন। বিষয়টাকে আরেকটু খোলাসা করা যাক। ১৯৩০ সালে শুরু হয়ে এখন পর্যন্ত ২২তম সংস্করণ হয়েছে টুর্নামেন্টটির। কিন্তু এখন পর্যন্ত নিজ দেশের কোচ ছাড়া বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়নি কোনো দল। প্রতিবারই কোনো না কোনো স্বদেশি কোচ দেশকে চ্যাম্পিয়ন করেছেন। এখন পর্যন্ত ব্রাজিল সর্বোচ্চ পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে নিজেদের কোচ দিয়েই। একই চিত্র বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া অন্য দলগুলোরও। সর্বশেষ আর্জেন্টিনাও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে দেশি কোচ লিওনেল স্কালোনির অধীনে।
বিশ্বকাপজয়ী কোচদের মধ্যে একজন অবশ্য আলাদা। দুবার দলকে চ্যাম্পিয়ন করার কৃতিত্ব রয়েছে তাঁর। তিনি ভিত্তরিও পোজ্জো। ইতালিকে পরপর দুবার (১৯৩৪ ও ১৯৩৮) বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন ৮২ বছর বয়সে প্রয়াত হওয়া ইতালিয়ান কোচ। আর কারও এমন নজির নেই।
সময়ের হিসেবে ৯৩ বছর ধরে ফুটবল বিশ্বকাপ হচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে ২১ জন কোচের বিশ্বকাপ জয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও তাঁদের কেউ বিদেশি নন। এই ইতিহাস বদলানোর সুযোগ অন্তত চার বছর পর পর কোচরা পান। কিন্তু কোনো বিদেশি কোচই সফল হতে পারেননি।
আগামী বিশ্বকাপেও সেই সুযোগ থাকছে। উত্তর আমেরিকার তিন দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায় হবে ২০২৬ বিশ্বকাপ। টুর্নামেন্টের ২৩তম সংস্করণ সামনে রেখে বিদেশি কোচ নিয়োগ দিয়েছে ব্রাজিল—ক্লাব ফুটবলে কোচদের ‘ডন’ খ্যাত কার্লো আনচেলত্তিকে। সেলেসাওদের ইতিহাস বলছে, বিদেশি কোচে ভরসা পায় না তারা। সেই তারাই এবার ইতালিয়ান কোচকে নিয়োগ দিচ্ছে।
ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে আনচেলত্তির সাফল্য ঈর্ষণীয়। তাই এখন থেকে আলোচনা চলছে, বিশ্বকাপ ইতিহাস কি বদলাতে পারবেন ৬৪ বছর বয়সী কোচ? নাকি পূর্বসূরিদের মতো তাঁকেও খালি হাতে ফিরতে হবে? সেটা অবশ্য সময়ই বলে দেবে। তিনি কি পারবেন প্রথম বিশ্বকাপজয়ী বিদেশি কোচ হতে? আর যদি সত্যি সত্যি হয়েই যান, তাহলে ব্রাজিলেরও ‘হেক্সা’ জয়ের অপেক্ষা ফুরাবে।
ব্রাজিল সবশেষ বিশ্বকাপ জিতেছে ২০০২ সালে। এরপর পেরিয়ে গেছে ২১ বছর। ফাইনাল তো নয়ই, দীর্ঘ এই সময়ে পেন্টা চ্যাম্পিয়নরা সেমিফাইনালই খেলেছে মাত্র একবার (২০১৪)। এই সাফল্যের খরা চূড়ান্ত এক নতুন সিদ্ধান্ত নিতেই প্ররোচিত করেছে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনকে (সিবিএফ)।
বিদেশি কোনো কোচের অধীনে কোনো দল কখনো বিশ্বকাপ জেতেনি—এটা জেনেও নেইমার-ভিনিসিয়ুস-রদ্রিগোদের দায়িত্ব আনচেলত্তির হাতে দিচ্ছে। রিয়াল মাদ্রিদের বর্তমান কোচই আগামী বছরের জুন থেকে থাকবেন ব্রাজিল জাতীয় দলের ডাগআউটে।
কাতার বিশ্বকাপের পর থেকেই তিতের উত্তরসূরি হিসেবে যে কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছিল, আনচেলত্তিও ছিলেন তাঁদের মধ্যে। ব্রাজিলের কোচ হওয়ার সম্ভাবনা কখনো নাকচ করে না দিলেও ৬৪ বছর বয়সী ইতালিয়ান বরাবরই বলে এসেছেন, যত দিন চুক্তি আছে, তত দিন তাঁর ভাবনায় শুধুই রিয়াল। তারপরও তাঁর পেছনে লেগে ছিল সিবিএফ। কোচ হিসেবে আনচেলত্তিকে পেতে ব্রাজিলের সাবেক ও বর্তমান খেলোয়াড়েরা শুরু থেকেই আগ্রহের কথা বলে এসেছেন। সিবিএফ সভাপতি এডনালদো রদ্রিগেজও মাস কয়েক আগে জানিয়েছিলেন, প্রয়োজনে তাঁরা আনচেলত্তির জন্য বছরখানেক অপেক্ষাও করবেন। অপেক্ষার সে সময়টা হাতে রেখেই রদ্রিগেজ পরশু তিতের উত্তরসূরি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করলেন আনচেলত্তির নাম।
৬০ বছরের মধ্যে ব্রাজিলের প্রথম বিদেশি কোচ হবেন আনচেলত্তি। সবশেষ ১৯৬৫ সালে বিদেশি হিসেবে ব্রাজিল জাতীয় দলের ডাগআউটে দাঁড়িয়েছিলেন আর্জেন্টিনার ফিলপো নুনেজ। আর সব মিলিয়ে ব্রাজিলের বিদেশি কোচ ছিলেন মোটে ৩ জন। নুনেজ ছাড়া বাকি দুজন হচ্ছেন—জোরেকা ও র্যামন প্লাতেরো। তিনজনে মোটে ৭ ম্যাচ দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯২৫ সালে প্রথমবারের মতো ব্রাজিলের বিদেশি কোচের দায়িত্ব পাওয়া উরুগুয়ের প্লাতেরো সর্বোচ্চ ৪ ম্যাচ ডাগআউটে দাঁড়িয়েছিলেন। আর পর্তুগালের জোরেকা ছিলেন দুই ম্যাচের জন্য।
রিয়ালের বর্তমান চুক্তি শেষ করেই ব্রাজিলের জাতীয় দলে যোগ দেবেন আনচেলত্তি। আগামী বছরের জুন-জুলাইয়ে শুরু হবে কোপা আমেরিকা। ওই টুর্নামেন্ট দিয়েই সেলেসাওদের সঙ্গে যাত্রা শুরু করবেন তিনি। আর তাঁর দায়িত্ব বুঝে না নেওয়ার আগপর্যন্ত নেইমারদের কোচ হিসেবে কাজ করবেন ফ্লুমিনেন্সের কোচ ফার্নান্দো দিয়াজ।
ক্লাব ফুটবলে সফলতম কোচদের একজন আনচেলত্তি। এসি মিলান ও রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে দুবার করে মোট চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। আর বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে লিগ জিতছেন তো ভূরি ভূরি। তবে শুধু সাফল্য দেখেই নয়, তাঁর স্পষ্টবাদিতা এবং খেলোয়াড়দের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়তে পারার গুণেও আনচেলত্তিকে কোচ করার সিদ্ধান্ত সিবিএফের। এতসব গুণের অধিকারী ইতালিয়ান কোচ বিশ্বকাপের ইতিহাস বদলাতে পারবেন কি না, তা দেখার অপেক্ষায় থাকতে হবে আমাদের।

ক্লাব ফুটবলে হরহামেশাই দেখা যায়, এক দেশের কোচ আরেক দেশের লিগে গিয়ে ‘দাদাগিরি’ দেখাচ্ছেন। কিন্তু জাতীয় দলের ক্ষেত্রে চিত্রটি ভিন্ন। বিদেশি কোচ হিসেবে দলগুলোকে ম্যাচ জেতালেও শিরোপার বিচারের সাফল্যের হার খুবই কম।
কোনো নির্দিষ্ট টুর্নামেন্টের হিসাবে বিচার করলে কোচদের নামের পাশে নম্বর বসে শূন্য। এতে কোচরা প্রশ্ন তুলতে পারেন, এক টুর্নামেন্ট দিয়ে আমাদের বিচার করা ঠিক হবে না। প্রশ্নটা যৌক্তিক। এক টুর্নামেন্ট দিয়ে আসলে তাঁদের অবদান বোঝানো অসম্ভব।
তবে বিশ্বকাপ প্রসঙ্গে চিত্রটা ভিন্ন। বিষয়টাকে আরেকটু খোলাসা করা যাক। ১৯৩০ সালে শুরু হয়ে এখন পর্যন্ত ২২তম সংস্করণ হয়েছে টুর্নামেন্টটির। কিন্তু এখন পর্যন্ত নিজ দেশের কোচ ছাড়া বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়নি কোনো দল। প্রতিবারই কোনো না কোনো স্বদেশি কোচ দেশকে চ্যাম্পিয়ন করেছেন। এখন পর্যন্ত ব্রাজিল সর্বোচ্চ পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে নিজেদের কোচ দিয়েই। একই চিত্র বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া অন্য দলগুলোরও। সর্বশেষ আর্জেন্টিনাও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে দেশি কোচ লিওনেল স্কালোনির অধীনে।
বিশ্বকাপজয়ী কোচদের মধ্যে একজন অবশ্য আলাদা। দুবার দলকে চ্যাম্পিয়ন করার কৃতিত্ব রয়েছে তাঁর। তিনি ভিত্তরিও পোজ্জো। ইতালিকে পরপর দুবার (১৯৩৪ ও ১৯৩৮) বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন ৮২ বছর বয়সে প্রয়াত হওয়া ইতালিয়ান কোচ। আর কারও এমন নজির নেই।
সময়ের হিসেবে ৯৩ বছর ধরে ফুটবল বিশ্বকাপ হচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে ২১ জন কোচের বিশ্বকাপ জয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও তাঁদের কেউ বিদেশি নন। এই ইতিহাস বদলানোর সুযোগ অন্তত চার বছর পর পর কোচরা পান। কিন্তু কোনো বিদেশি কোচই সফল হতে পারেননি।
আগামী বিশ্বকাপেও সেই সুযোগ থাকছে। উত্তর আমেরিকার তিন দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায় হবে ২০২৬ বিশ্বকাপ। টুর্নামেন্টের ২৩তম সংস্করণ সামনে রেখে বিদেশি কোচ নিয়োগ দিয়েছে ব্রাজিল—ক্লাব ফুটবলে কোচদের ‘ডন’ খ্যাত কার্লো আনচেলত্তিকে। সেলেসাওদের ইতিহাস বলছে, বিদেশি কোচে ভরসা পায় না তারা। সেই তারাই এবার ইতালিয়ান কোচকে নিয়োগ দিচ্ছে।
ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে আনচেলত্তির সাফল্য ঈর্ষণীয়। তাই এখন থেকে আলোচনা চলছে, বিশ্বকাপ ইতিহাস কি বদলাতে পারবেন ৬৪ বছর বয়সী কোচ? নাকি পূর্বসূরিদের মতো তাঁকেও খালি হাতে ফিরতে হবে? সেটা অবশ্য সময়ই বলে দেবে। তিনি কি পারবেন প্রথম বিশ্বকাপজয়ী বিদেশি কোচ হতে? আর যদি সত্যি সত্যি হয়েই যান, তাহলে ব্রাজিলেরও ‘হেক্সা’ জয়ের অপেক্ষা ফুরাবে।
ব্রাজিল সবশেষ বিশ্বকাপ জিতেছে ২০০২ সালে। এরপর পেরিয়ে গেছে ২১ বছর। ফাইনাল তো নয়ই, দীর্ঘ এই সময়ে পেন্টা চ্যাম্পিয়নরা সেমিফাইনালই খেলেছে মাত্র একবার (২০১৪)। এই সাফল্যের খরা চূড়ান্ত এক নতুন সিদ্ধান্ত নিতেই প্ররোচিত করেছে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনকে (সিবিএফ)।
বিদেশি কোনো কোচের অধীনে কোনো দল কখনো বিশ্বকাপ জেতেনি—এটা জেনেও নেইমার-ভিনিসিয়ুস-রদ্রিগোদের দায়িত্ব আনচেলত্তির হাতে দিচ্ছে। রিয়াল মাদ্রিদের বর্তমান কোচই আগামী বছরের জুন থেকে থাকবেন ব্রাজিল জাতীয় দলের ডাগআউটে।
কাতার বিশ্বকাপের পর থেকেই তিতের উত্তরসূরি হিসেবে যে কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছিল, আনচেলত্তিও ছিলেন তাঁদের মধ্যে। ব্রাজিলের কোচ হওয়ার সম্ভাবনা কখনো নাকচ করে না দিলেও ৬৪ বছর বয়সী ইতালিয়ান বরাবরই বলে এসেছেন, যত দিন চুক্তি আছে, তত দিন তাঁর ভাবনায় শুধুই রিয়াল। তারপরও তাঁর পেছনে লেগে ছিল সিবিএফ। কোচ হিসেবে আনচেলত্তিকে পেতে ব্রাজিলের সাবেক ও বর্তমান খেলোয়াড়েরা শুরু থেকেই আগ্রহের কথা বলে এসেছেন। সিবিএফ সভাপতি এডনালদো রদ্রিগেজও মাস কয়েক আগে জানিয়েছিলেন, প্রয়োজনে তাঁরা আনচেলত্তির জন্য বছরখানেক অপেক্ষাও করবেন। অপেক্ষার সে সময়টা হাতে রেখেই রদ্রিগেজ পরশু তিতের উত্তরসূরি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করলেন আনচেলত্তির নাম।
৬০ বছরের মধ্যে ব্রাজিলের প্রথম বিদেশি কোচ হবেন আনচেলত্তি। সবশেষ ১৯৬৫ সালে বিদেশি হিসেবে ব্রাজিল জাতীয় দলের ডাগআউটে দাঁড়িয়েছিলেন আর্জেন্টিনার ফিলপো নুনেজ। আর সব মিলিয়ে ব্রাজিলের বিদেশি কোচ ছিলেন মোটে ৩ জন। নুনেজ ছাড়া বাকি দুজন হচ্ছেন—জোরেকা ও র্যামন প্লাতেরো। তিনজনে মোটে ৭ ম্যাচ দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯২৫ সালে প্রথমবারের মতো ব্রাজিলের বিদেশি কোচের দায়িত্ব পাওয়া উরুগুয়ের প্লাতেরো সর্বোচ্চ ৪ ম্যাচ ডাগআউটে দাঁড়িয়েছিলেন। আর পর্তুগালের জোরেকা ছিলেন দুই ম্যাচের জন্য।
রিয়ালের বর্তমান চুক্তি শেষ করেই ব্রাজিলের জাতীয় দলে যোগ দেবেন আনচেলত্তি। আগামী বছরের জুন-জুলাইয়ে শুরু হবে কোপা আমেরিকা। ওই টুর্নামেন্ট দিয়েই সেলেসাওদের সঙ্গে যাত্রা শুরু করবেন তিনি। আর তাঁর দায়িত্ব বুঝে না নেওয়ার আগপর্যন্ত নেইমারদের কোচ হিসেবে কাজ করবেন ফ্লুমিনেন্সের কোচ ফার্নান্দো দিয়াজ।
ক্লাব ফুটবলে সফলতম কোচদের একজন আনচেলত্তি। এসি মিলান ও রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে দুবার করে মোট চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। আর বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে লিগ জিতছেন তো ভূরি ভূরি। তবে শুধু সাফল্য দেখেই নয়, তাঁর স্পষ্টবাদিতা এবং খেলোয়াড়দের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়তে পারার গুণেও আনচেলত্তিকে কোচ করার সিদ্ধান্ত সিবিএফের। এতসব গুণের অধিকারী ইতালিয়ান কোচ বিশ্বকাপের ইতিহাস বদলাতে পারবেন কি না, তা দেখার অপেক্ষায় থাকতে হবে আমাদের।

যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
১০ ঘণ্টা আগে
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
১০ ঘণ্টা আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত—টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যাচগুলোতে এভাবেই পর্যায়ক্রমে আসছে ফল। সমানে সমানে লড়াই হলেও ম্যাচগুলো হচ্ছে একপেশে। ৯ ডিসেম্বর সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১০১ রানে হারিয়েছে ভারত। প্রোটিয়াদের ঘুরে দাঁড়াতেও বেশি সময় লাগেনি। ১১ ডিসেম্বর নিউ চন্ডীগড়ে ভারতকে ৫১ রানে হারিয়ে সমতায় ফেরেন প্রোটিয়ারা। আজ ধর্মশালার হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ২৫ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের সহজ জয় পেয়েছে ভারত।
১১৮ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই মারমুখী ব্যাটিং করতে থাকে ভারত। ৩২ বলে ৬০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়তে অবদান রাখেন শুবমান গিল ও অভিষেক শর্মা। ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে অভিষেককে ফিরিয়ে বিস্ফোরক এই জুটি ভাঙেন করবিন বশ। ১৮ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩৫ রান করেন অভিষেক। বিস্ফোরক এই ওপেনার ফেরার পরও ভারতের জয় নিয়ে কোনো সংশয় তৈরি হয়নি। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৮ বলে ৩২ রানের জুটি গড়েন গিল ও তিলক ভার্মা। ১২তম ওভারের চতুর্থ বলে গিলকে (২৮) বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মার্কো ইয়ানসেন।
গিলের বিদায়ের পর অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব ম্যাচটা প্রায় শেষ করেই এসেছিলেন। তবে ভারতের জয়ের জন্য যখন ৯ রান প্রয়োজন, তখন লুঙ্গি এনগিদির বলে ফেরেন সূর্যকুমার (১২)। তাতে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ১৪.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৯ রান। তুলির শেষ আঁচড় এরপর দিয়েছেন শিবম দুবে। ১৬তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে ওটনিল বার্টম্যানকে ছক্কা ও চার মেরে ভারতকে ৭ উইকেটের জয় এনে দেন দুবে।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা পুরো ২০ ওভার খেলে ১১৭ রানে গুটিয়ে গেছে। অধিনায়ক এইডেন মার্করামের ৪৬ বলে ৬১ রানের ইনিংস ছাড়া বলার মতো কিছু নেই প্রোটিয়াদের ইনিংসে। ভারতের আর্শদীপ সিং, হারশিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী ও কুলদীপ যাদব নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন শিবম দুবে ও হার্দিক পান্ডিয়া। ৪ ওভারে ১৩ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আর্শদীপ।

যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত—টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যাচগুলোতে এভাবেই পর্যায়ক্রমে আসছে ফল। সমানে সমানে লড়াই হলেও ম্যাচগুলো হচ্ছে একপেশে। ৯ ডিসেম্বর সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১০১ রানে হারিয়েছে ভারত। প্রোটিয়াদের ঘুরে দাঁড়াতেও বেশি সময় লাগেনি। ১১ ডিসেম্বর নিউ চন্ডীগড়ে ভারতকে ৫১ রানে হারিয়ে সমতায় ফেরেন প্রোটিয়ারা। আজ ধর্মশালার হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ২৫ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের সহজ জয় পেয়েছে ভারত।
১১৮ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই মারমুখী ব্যাটিং করতে থাকে ভারত। ৩২ বলে ৬০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়তে অবদান রাখেন শুবমান গিল ও অভিষেক শর্মা। ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে অভিষেককে ফিরিয়ে বিস্ফোরক এই জুটি ভাঙেন করবিন বশ। ১৮ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩৫ রান করেন অভিষেক। বিস্ফোরক এই ওপেনার ফেরার পরও ভারতের জয় নিয়ে কোনো সংশয় তৈরি হয়নি। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৮ বলে ৩২ রানের জুটি গড়েন গিল ও তিলক ভার্মা। ১২তম ওভারের চতুর্থ বলে গিলকে (২৮) বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মার্কো ইয়ানসেন।
গিলের বিদায়ের পর অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব ম্যাচটা প্রায় শেষ করেই এসেছিলেন। তবে ভারতের জয়ের জন্য যখন ৯ রান প্রয়োজন, তখন লুঙ্গি এনগিদির বলে ফেরেন সূর্যকুমার (১২)। তাতে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ১৪.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৯ রান। তুলির শেষ আঁচড় এরপর দিয়েছেন শিবম দুবে। ১৬তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে ওটনিল বার্টম্যানকে ছক্কা ও চার মেরে ভারতকে ৭ উইকেটের জয় এনে দেন দুবে।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা পুরো ২০ ওভার খেলে ১১৭ রানে গুটিয়ে গেছে। অধিনায়ক এইডেন মার্করামের ৪৬ বলে ৬১ রানের ইনিংস ছাড়া বলার মতো কিছু নেই প্রোটিয়াদের ইনিংসে। ভারতের আর্শদীপ সিং, হারশিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী ও কুলদীপ যাদব নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন শিবম দুবে ও হার্দিক পান্ডিয়া। ৪ ওভারে ১৩ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আর্শদীপ।

ক্লাব ফুটবলে হার হামেশাই দেখা যায়, এক দেশের কোচ আরেক দেশের লিগে গিয়ে ‘দাদাগিরি’ দেখাচ্ছেন। কিন্তু জাতীয় দলের ক্ষেত্রে চিত্রটি ভিন্ন। বিদেশি কোচ হিসেবে দলগুলোকে ম্যাচ জেতালেও শিরোপার বিচারের সাফল্যের হার খুবই কম।
০৬ জুলাই ২০২৩
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
১০ ঘণ্টা আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের নিয়েও গুগলে কত কিছু ‘সার্চ’ করা হয়।
‘নাজমুল হোসেন শান্ত’ লিখে ‘সার্চ’ করলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে (এসইও) কী কী সাজেস্ট করে, এরকম কিছু বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে মজার উত্তর দিলেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আর কোনো ম্যাচ না থাকায় শান্ত সপরিবারে ঘুরে এসেছেন মালয়েশিয়ায়। ঘোরাঘুরি করতে শান্তর কাছে সবচেয়ে পছন্দের মালদ্বীপ। ঘুরতে পছন্দ করেন নিজের শহর রাজশাহীতেও। খেতে পছন্দ করেন রাজশাহীর যেকোনো স্ট্রিট ফুড।
গুগল সার্চে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের প্রসঙ্গ আসতেই একটু যেন লাজুক হয়ে গেলেন। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘আমার স্ত্রী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। পরিসংখ্যান বিভাগে পড়াশোনা করেন। আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছি। আমাদের প্রায় সাড়ে চার-পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিল। এখন প্রায় চার-পাঁচ বছর সংসার করছি।’
শান্তর শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখেও সার্চ করা হয়। এটির উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বললেন, ‘রাজশাহী আদর্শ ডিগ্রি কলেজ থেকে আমি পড়াশোনা করছি। এখন আমি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির একজন স্টুডেন্ট। এখনো গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হয়নি। পড়ছি মার্কেটিং নিয়ে।’
শান্তর বেতন নিয়েও গুগলে সার্চ করা হয় নিয়মিত। এ বিষয়ে তাঁর উত্তর, ‘বিসিবি যখন প্রতিবছর সেন্ট্রাল কন্ট্র্যাক্টের তালিকা প্রকাশ করে, তখন তো এটা উন্মুক্ত হয়ে যায়। এটা তো সবার জানার কথা।’ একবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল শান্তর বেতন ১০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সেটি নিয়ে শান্তর রসাত্মক জবাব, ‘না, একরকম চলে যাচ্ছে। সংসার আলহামদুলিল্লাহ ভালোমতোই চলে যাচ্ছে।’
সেঞ্চুরির পর হেলমেটটা খুলে শূন্যে একটা লাফ দেন শান্ত। লাফ দেওয়ার পর ডাগআউটের উদ্দেশে চুমু ছুড়ে মারেন তিনি। কার উদ্দেশে তাঁর এই চুমু, সে উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘কাউকে উৎসর্গ করা না। এটা শুধু সে সময় চলে এসেছিল। প্রথম আমার মনে হয় যখন ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলাম, তখন এটা আপনাআপনি হয়ে গিয়েছিল। ড্রেসিংরুমে যাঁরা ছিলেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার, সাপোর্টিং স্টাফ সবাই যেভাবে সহায়তা করেছিলেন, এটা ড্রেসিংরুমের উদ্দেশেই আসলে করা। আলাদা কোনো পরিকল্পনা করে করা ছিল না।’

গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের নিয়েও গুগলে কত কিছু ‘সার্চ’ করা হয়।
‘নাজমুল হোসেন শান্ত’ লিখে ‘সার্চ’ করলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে (এসইও) কী কী সাজেস্ট করে, এরকম কিছু বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে মজার উত্তর দিলেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আর কোনো ম্যাচ না থাকায় শান্ত সপরিবারে ঘুরে এসেছেন মালয়েশিয়ায়। ঘোরাঘুরি করতে শান্তর কাছে সবচেয়ে পছন্দের মালদ্বীপ। ঘুরতে পছন্দ করেন নিজের শহর রাজশাহীতেও। খেতে পছন্দ করেন রাজশাহীর যেকোনো স্ট্রিট ফুড।
গুগল সার্চে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের প্রসঙ্গ আসতেই একটু যেন লাজুক হয়ে গেলেন। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘আমার স্ত্রী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। পরিসংখ্যান বিভাগে পড়াশোনা করেন। আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছি। আমাদের প্রায় সাড়ে চার-পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিল। এখন প্রায় চার-পাঁচ বছর সংসার করছি।’
শান্তর শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখেও সার্চ করা হয়। এটির উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বললেন, ‘রাজশাহী আদর্শ ডিগ্রি কলেজ থেকে আমি পড়াশোনা করছি। এখন আমি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির একজন স্টুডেন্ট। এখনো গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হয়নি। পড়ছি মার্কেটিং নিয়ে।’
শান্তর বেতন নিয়েও গুগলে সার্চ করা হয় নিয়মিত। এ বিষয়ে তাঁর উত্তর, ‘বিসিবি যখন প্রতিবছর সেন্ট্রাল কন্ট্র্যাক্টের তালিকা প্রকাশ করে, তখন তো এটা উন্মুক্ত হয়ে যায়। এটা তো সবার জানার কথা।’ একবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল শান্তর বেতন ১০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সেটি নিয়ে শান্তর রসাত্মক জবাব, ‘না, একরকম চলে যাচ্ছে। সংসার আলহামদুলিল্লাহ ভালোমতোই চলে যাচ্ছে।’
সেঞ্চুরির পর হেলমেটটা খুলে শূন্যে একটা লাফ দেন শান্ত। লাফ দেওয়ার পর ডাগআউটের উদ্দেশে চুমু ছুড়ে মারেন তিনি। কার উদ্দেশে তাঁর এই চুমু, সে উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘কাউকে উৎসর্গ করা না। এটা শুধু সে সময় চলে এসেছিল। প্রথম আমার মনে হয় যখন ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলাম, তখন এটা আপনাআপনি হয়ে গিয়েছিল। ড্রেসিংরুমে যাঁরা ছিলেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার, সাপোর্টিং স্টাফ সবাই যেভাবে সহায়তা করেছিলেন, এটা ড্রেসিংরুমের উদ্দেশেই আসলে করা। আলাদা কোনো পরিকল্পনা করে করা ছিল না।’

ক্লাব ফুটবলে হার হামেশাই দেখা যায়, এক দেশের কোচ আরেক দেশের লিগে গিয়ে ‘দাদাগিরি’ দেখাচ্ছেন। কিন্তু জাতীয় দলের ক্ষেত্রে চিত্রটি ভিন্ন। বিদেশি কোচ হিসেবে দলগুলোকে ম্যাচ জেতালেও শিরোপার বিচারের সাফল্যের হার খুবই কম।
০৬ জুলাই ২০২৩
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
১০ ঘণ্টা আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
মেসিকে আজ উৎসবমুখর পরিবেশে শচীন তাঁর ১০ নম্বর জার্সি উপহার দিয়েছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে শচীন এই ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। মেসিও তাঁর ক্যারিয়ারে বার্সেলোনা, আর্জেন্টিনা, ইন্টার মায়ামির হয়ে ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। দুই ‘নাম্বার টেনে’র এই জার্সি বিনিময়ের ছবি সামাজিকমাধ্যমে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ডকে নিয়ে শচীন বলেন, ‘আজ তিন জনকে এক সঙ্গে পাওয়া মুম্বাইবাসী ও পুরো ভারতবাসীর জন্য সত্যিকার অর্থেই এক স্বর্ণালী মুহূর্ত। আপনারা সবাই যেভাবে তিন গ্রেটকে বরণ করলেন, সত্যিই অসাধারণ।’
ক্যারিয়ারে কত যে পুরস্কার জিতেছেন, সেটা মেসি গুনে হয়তো শেষ করতে পারবেন না। এমএলএস কাপ জিতে ক্যারিয়ারে ৪৭তম শিরোপা জিতেছেন তিনি। ব্যালন ডি’অর জিতেছেন আটবার। ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ জিতে আজন্মলালিত স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তাঁর। মেসির সম্পর্কে বলতে গিয়ে শচীন যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘লিওর প্রসঙ্গ এলে যদি তার খেলা সম্পর্কে বলি, এটা সঠিক প্ল্যাটফর্ম নয়। তার সম্পর্কে কী বলার আছে? সে সবকিছু অর্জন করেছে। তার আত্মনিবেদন ও খেলার প্রতি দৃঢ় মানসিকতার ব্যাপারটাকে সত্যি আমরা অনেক প্রশংসা করি।’
২০১১ সালে এই ওয়াংখেড়েতেই শচীন জিতেছিলেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ শুধু মুম্বাইয়েই নয়, ছড়িয়ে পড়েছিল পুরো ভারতজুড়েই। শচীনকে কাঁধে তুলে ওয়াংখেড়ে ঘুরেছিলেন বিরাট কোহলি-মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। আজ মেসিবরণ অনুষ্ঠানে শচীন স্মরণ করেছেন ১৪ বছর আগের সেই পুরোনো স্মৃতি। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘আমার এখানে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত রয়েছে। মুম্বাইকে আমরা স্বপ্নের শহর বলি। এই ভেন্যুতে অনেকের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আপনাদের সমর্থন ছাড়া ২০১১ সালে এমন স্বর্ণালী মুহূর্ত আমরা পেতাম না।’
কলকাতায় গতকাল নিজের ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন তিনি। তবে সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে আয়োজন করতে গিয়ে হ-য-ব-র-ল অবস্থা হয়ে গেছে। রাগে-ক্ষোভে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। একটি প্রদর্শনী ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড। মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলার সময় মেসি কয়েকবার বল গ্যালারিতে পাঠান। দর্শকদের আনন্দ সেটা অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। আজ তাঁকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে ওয়াংখেড়েতে। মেসির সঙ্গে ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ।

মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
মেসিকে আজ উৎসবমুখর পরিবেশে শচীন তাঁর ১০ নম্বর জার্সি উপহার দিয়েছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে শচীন এই ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। মেসিও তাঁর ক্যারিয়ারে বার্সেলোনা, আর্জেন্টিনা, ইন্টার মায়ামির হয়ে ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। দুই ‘নাম্বার টেনে’র এই জার্সি বিনিময়ের ছবি সামাজিকমাধ্যমে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ডকে নিয়ে শচীন বলেন, ‘আজ তিন জনকে এক সঙ্গে পাওয়া মুম্বাইবাসী ও পুরো ভারতবাসীর জন্য সত্যিকার অর্থেই এক স্বর্ণালী মুহূর্ত। আপনারা সবাই যেভাবে তিন গ্রেটকে বরণ করলেন, সত্যিই অসাধারণ।’
ক্যারিয়ারে কত যে পুরস্কার জিতেছেন, সেটা মেসি গুনে হয়তো শেষ করতে পারবেন না। এমএলএস কাপ জিতে ক্যারিয়ারে ৪৭তম শিরোপা জিতেছেন তিনি। ব্যালন ডি’অর জিতেছেন আটবার। ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ জিতে আজন্মলালিত স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তাঁর। মেসির সম্পর্কে বলতে গিয়ে শচীন যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘লিওর প্রসঙ্গ এলে যদি তার খেলা সম্পর্কে বলি, এটা সঠিক প্ল্যাটফর্ম নয়। তার সম্পর্কে কী বলার আছে? সে সবকিছু অর্জন করেছে। তার আত্মনিবেদন ও খেলার প্রতি দৃঢ় মানসিকতার ব্যাপারটাকে সত্যি আমরা অনেক প্রশংসা করি।’
২০১১ সালে এই ওয়াংখেড়েতেই শচীন জিতেছিলেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ শুধু মুম্বাইয়েই নয়, ছড়িয়ে পড়েছিল পুরো ভারতজুড়েই। শচীনকে কাঁধে তুলে ওয়াংখেড়ে ঘুরেছিলেন বিরাট কোহলি-মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। আজ মেসিবরণ অনুষ্ঠানে শচীন স্মরণ করেছেন ১৪ বছর আগের সেই পুরোনো স্মৃতি। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘আমার এখানে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত রয়েছে। মুম্বাইকে আমরা স্বপ্নের শহর বলি। এই ভেন্যুতে অনেকের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আপনাদের সমর্থন ছাড়া ২০১১ সালে এমন স্বর্ণালী মুহূর্ত আমরা পেতাম না।’
কলকাতায় গতকাল নিজের ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন তিনি। তবে সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে আয়োজন করতে গিয়ে হ-য-ব-র-ল অবস্থা হয়ে গেছে। রাগে-ক্ষোভে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। একটি প্রদর্শনী ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড। মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলার সময় মেসি কয়েকবার বল গ্যালারিতে পাঠান। দর্শকদের আনন্দ সেটা অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। আজ তাঁকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে ওয়াংখেড়েতে। মেসির সঙ্গে ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ।

ক্লাব ফুটবলে হার হামেশাই দেখা যায়, এক দেশের কোচ আরেক দেশের লিগে গিয়ে ‘দাদাগিরি’ দেখাচ্ছেন। কিন্তু জাতীয় দলের ক্ষেত্রে চিত্রটি ভিন্ন। বিদেশি কোচ হিসেবে দলগুলোকে ম্যাচ জেতালেও শিরোপার বিচারের সাফল্যের হার খুবই কম।
০৬ জুলাই ২০২৩
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
১০ ঘণ্টা আগে
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
১০ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
বাংলাদেশ সময় আজ নির্ধারিত সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির বাগড়ায় ভারত-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ম্যাচ এক ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১ ওভার কমানো হয়েছে। দুবাইয়ে আইসিসি ক্রিকেট একাডেমি মাঠে ৪৯ ওভারের ম্যাচে ভারত ৯০ রানের উড়ন্ত জয় পেয়েছে। টানা দুই জয়ে যুব এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে দলটি।
৪৯ ওভারে ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। পঞ্চম উইকেটে ৬৫ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ফারহান ইউসাফ ও হুজাইফা হাসান। পাকিস্তানের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ২৪তম ওভারের শেষ বলে অধিনায়ক ফারহানকে (২৩) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন বৈভব সূর্যবংশী।
একপ্রান্ত আগলে রাখা হুজাইফা সতীর্থদের কাছ থেকে কোনো সমর্থন পাননি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা পাকিস্তান ৪১.২ ওভারে ১৫০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭০ রান করেছেন হুজাইফা। ৮৩ বলের ইনিংসে ৯ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। ১২ রানে পাকিস্তান হারিয়েছে শেষ ৩ উইকেট। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আলী রাজাকে (৬) ফিরিয়ে পাকিস্তানের ইনিংসের ইতি টানেন কিশান সিং। কিশান পেয়েছেন ২ উইকেট। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন দীপেশ দেবেন্দ্রন ও কনিষ্ক চৌহান।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পেলেও ভারত ৪৯ ওভার খেলতে পারেনি। ৪৬.১ ওভারে ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৫ রান করেন অ্যারন জর্জ। ৮৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১২ চার ও ১ ছক্কা। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন চৌহান। ৪৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় করেছেন ৪৬ রান। বোলিংয়ে ১০ ওভারে ৩৩ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।

এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
বাংলাদেশ সময় আজ নির্ধারিত সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির বাগড়ায় ভারত-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ম্যাচ এক ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১ ওভার কমানো হয়েছে। দুবাইয়ে আইসিসি ক্রিকেট একাডেমি মাঠে ৪৯ ওভারের ম্যাচে ভারত ৯০ রানের উড়ন্ত জয় পেয়েছে। টানা দুই জয়ে যুব এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে দলটি।
৪৯ ওভারে ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। পঞ্চম উইকেটে ৬৫ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ফারহান ইউসাফ ও হুজাইফা হাসান। পাকিস্তানের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ২৪তম ওভারের শেষ বলে অধিনায়ক ফারহানকে (২৩) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন বৈভব সূর্যবংশী।
একপ্রান্ত আগলে রাখা হুজাইফা সতীর্থদের কাছ থেকে কোনো সমর্থন পাননি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা পাকিস্তান ৪১.২ ওভারে ১৫০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭০ রান করেছেন হুজাইফা। ৮৩ বলের ইনিংসে ৯ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। ১২ রানে পাকিস্তান হারিয়েছে শেষ ৩ উইকেট। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আলী রাজাকে (৬) ফিরিয়ে পাকিস্তানের ইনিংসের ইতি টানেন কিশান সিং। কিশান পেয়েছেন ২ উইকেট। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন দীপেশ দেবেন্দ্রন ও কনিষ্ক চৌহান।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পেলেও ভারত ৪৯ ওভার খেলতে পারেনি। ৪৬.১ ওভারে ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৫ রান করেন অ্যারন জর্জ। ৮৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১২ চার ও ১ ছক্কা। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন চৌহান। ৪৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় করেছেন ৪৬ রান। বোলিংয়ে ১০ ওভারে ৩৩ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।

ক্লাব ফুটবলে হার হামেশাই দেখা যায়, এক দেশের কোচ আরেক দেশের লিগে গিয়ে ‘দাদাগিরি’ দেখাচ্ছেন। কিন্তু জাতীয় দলের ক্ষেত্রে চিত্রটি ভিন্ন। বিদেশি কোচ হিসেবে দলগুলোকে ম্যাচ জেতালেও শিরোপার বিচারের সাফল্যের হার খুবই কম।
০৬ জুলাই ২০২৩
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
১০ ঘণ্টা আগে
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
১০ ঘণ্টা আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে