Ajker Patrika

স্ট্রাইকার ছাড়া ৬ গোল, এমন বাংলাদেশ কে দেখেছে কবে 

নিজস্ব প্রতিবেদক, বেঙ্গালুরু থেকে 
আপডেট : ৩০ জুন ২০২৩, ১২: ১৯
স্ট্রাইকার ছাড়া ৬ গোল, এমন বাংলাদেশ কে দেখেছে কবে 

গত ভুটান ম্যাচের পর মিক্সড জোন দিয়ে বাসে উঠছিলেন ফুটবলাররা। সংবাদ সম্মেলন শেষ করে শিষ্যদের একই পথে বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরাও। টিম বাসে ওঠার সময় বাংলাদেশ কোচের মন্তব্য, ‘দুই ম্যাচে ৬ গোল। ইটজ নট আ ম্যাটার অব জোক (এটা মোটেও ছোট কোনো বিষয় নয়!) ’

কাবরেরার কথাটি দুই দশক আগে হলে হয়তো হেসেই উড়িয়ে দেওয়া যেত। পরিসংখ্যান বলে, এর আগেও প্রতিপক্ষকে দুই ম্যাচে গুনে গুনে ৮ ও ৭ গোল দেওয়ার বেশ কয়েকটি কীর্তি আছে বাংলাদেশের। ১৯৮৪ সাফ গেমসে তিন ম্যাচে বাংলাদেশের গোল ছিল ১২টি। ভুটানকে ২, মালদ্বীপ ও নেপালকে ৫টি করে গোলের মালা পরিয়েছিল সোনালি দিনের বাংলাদেশ দল। এক বছর পর ঘরের মাটিতে বাংলাদেশের দুই ম্যাচে গোল ১০টি। পাকিস্তানের সঙ্গে সেই দলটার জয়ের ব্যবধান ছিল ২-১ আর মালদ্বীপের সঙ্গে জয়টা ছিল ১০-০ গোলে।

একবিংশ শতাব্দীতে বাংলাদেশের ফুটবল পথ হারালেও টানা ম্যাচে ৬-৭ গোলের পরিসংখ্যান কিন্তু একেবারে থেমে যায়নি। পরপর দুই আন্তর্জাতিক ম্যাচে বাংলাদেশের ৬ গোলের সবশেষ কীর্তি ২০১৯ সালে ভুটানের বিপক্ষে। এবারের সাফের আগে টানা দুই ম্যাচে জয় সেবারই শেষবারের মতো পেয়েছিল বাংলাদেশ দল।

মালদ্বীপের ফরোয়ার্ড হামজা মোহাম্মেদকে পরাস্ত করার চেষ্টা করছেন রাকিব

কিন্তু এরপরও বর্তমান পরিস্থিতিতে কাবরেরার কথার অর্থ বুঝতে না পারার কোনো কারণ নেই। এ বছরও বাংলাদেশ সিশেলসের মতো অপেশাদার দলের সঙ্গে জিততে পারেনি দলে গোল করতে পারা স্ট্রাইকার না থাকায়। অসংখ্য সুযোগ পেয়েও অতীতে বাংলাদেশ দল বঞ্চিত হয়েছে দলের স্ট্রাইকারদের গোল করার অভ্যাস না থাকায়। যে দলটা গোল করতে পারে না, সেই দলটা সাফে এসে দুই ম্যাচে ৬ গোল করবে, কেউ কি এমনটা ভাবতে পেরেছিল আগে!

একটা উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, যতবারই ৬ বা তার বেশি গোলে জিতেছে বাংলাদেশ, তার অন্তত একটি হলেও গোল করেছেন কোনো না কোনো স্ট্রাইকার। অথবা করিয়েছেন। কিন্তু এবারই সম্ভবত প্রথমবারের মতো কোনো স্ট্রাইকারের অবদান ছাড়াই ৬ গোল দেওয়ার ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। মালদ্বীপ ম্যাচে ৩ গোলের ২টি করেছেন শেখ মোরসালিন ও রাকিব হোসেন। আরেকটি গোল ডিফেন্ডার তারিক কাজীর। ভুটান ম্যাচেও গোল পেয়েছেন মোরসালিন-রাকিব জুটি। ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটি হয়েছিল আত্মঘাতী।

মালদ্বীপ-ভুটান ম্যাচে ২টি করে গোল করা মোরসালিন ও রাকিব কিন্তু প্রথাগত স্ট্রাইকার নন। মোরসালিন খেলেন অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পজিশনে, রাকিব উইঙ্গার। বাংলাদেশ দলে যিনি প্রথাগত স্ট্রাইকার, সেই সুমন রেজা মালদ্বীপ-ভুটানের বিপক্ষে শুরুর একাদশে জায়গাই পাননি। অর্থাৎ, কাবরেরার বাংলাদেশ দল ৬ গোল পেয়েছে কোনো স্ট্রাইকারের অবদান ছাড়াই! অবশ্য আন্তর্জাতিক ম্যাচে স্ট্রাইকারের সাহায্য লম্বা সময় ধরেই পায় না বাংলাদেশ। গত পাঁচ বছরে লাল-সবুজদের বেশির ভাগ জয় এসেছে হয় ডিফেন্ডার, নয়তো কোনো উইঙ্গারের গোল থেকে।

মালদ্বীপের বিপক্ষে গোলের পর সতীর্থ জনির সঙ্গে মোরসালিনের উদ্‌যাপনএকজন স্ট্রাইকার ছাড়া বাংলাদেশ দলটা চমক দেখাচ্ছে তাদের খেলার ধরনে। প্রতি আক্রমণে খেলার অভ্যাস থেকে বের হয়ে নিচ থেকে আক্রমণ গড়ার ধরনটা বাংলাদেশ দল যে ধীরে ধীরে মানিয়ে নিচ্ছে, সেটা দেখা সাফের শেষ দুই ম্যাচে। দুই ম্যাচেই অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া খেলেছেন ‘ফলস নাইন’ পজিশনে। মূলত ফুটবলারদের চাপেই বিল্ডআপ ফুটবলে মনোযোগী হয়েছেন কাবরেরা। সেই বিল্ডআপ ফুটবলের ক্যারিশমাতেই শেষ চারে বাংলাদেশ। গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকোর কাছ থেকে শুরুটা হয় আক্রমণের। এরপর মাঝমাঠে চার মিডফিল্ডার জামাল, মোহাম্মদ সোহেল রানা, সোহেল রানা ও মোহাম্মদ হৃদয় চেষ্টা করেন খেলাটা গড়ে দেওয়ার। আক্রমণের ভারটা মালদ্বীপ ম্যাচে শুরুতে সামলেছেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিম ও রাকিব হোসেন, ভুটান ম্যাচে রাকিব ও মোরসালিন।

ভুটানের বিপক্ষে মাঝমাঠ খানিকটা নড়বড়ে থাকলেও আক্রমণভাগে মোরসালিন-রাকিব জুটি বুঝতেই দেননি সেই অভাবটা। ভুটান ম্যাচে আন্তর্জাতিক ফুটবলে প্রথমবারের মতো দুজনের বোঝাপড়াটা বাংলাদেশকে আরও সাহস দিচ্ছে প্রথাগত কোনো স্ট্রাইকার ছাড়াই মাঠে নামার। বক্সের বাইরে থেকে মোরসালিনের ‘অন টার্গেটে’ শট রাখতে পারার সক্ষমতা রাকিবকে দিচ্ছে তার মতো খেলার স্বাধীনতা। ক্লাব ফুটবলে বসুন্ধরা কিংসের হয়ে খেলায় দুজনেরই বোঝাপড়াটা ভালো হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে। মাত্র চার ম্যাচেই ২ গোল করা মোরসালিন এ ক্ষেত্রে কৃতিত্বটা রাকিবকেই দিলেন বেশি, ‘রাকিব ভাই খুবই ভালো ফুটবলার। একজন অভিজ্ঞ ফুটবলার। আমাকে নিজের ভাগ্যবান মনে হয় যে তাঁদের মতো ফুটবলারদের সঙ্গে খেলতে পারছি।''

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদিকে গুলি: আসামি গ্রেপ্তারের আশা ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ফয়সালের স্ত্রীসহ আরও তিনজন গ্রেপ্তার

জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আসিফ-মাহফুজকে ঘিরে এনসিপিতে নতুন সমীকরণ

বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে জামায়াতের দুই ছাত্রনেতা আশরাফ ও মুঈনুদ্দীনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল ট্রাইব্যুনাল

বন্ডাই বিচে আহত এই ব্যক্তি ইসরায়েলে হামাসের হামলার মুখেও পড়েছিলেন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

‘একদম শোয়াই ফেলব’ শান্তর হুঙ্কারের জবাব দিলেন মিরাজও

ক্রীড়া ডেস্ক    
শান্ত ও মিরাজ। ফাইল ছবি
শান্ত ও মিরাজ। ফাইল ছবি

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল। ২ দলের নেতৃত্বে থাকছেন যথাক্রমে মেহেদি হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্ত।

ম্যাচের আগে আজ সকালে মিরপুরে হাজির হয়েছিলেন দুই দলের অধিনায়ক। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। প্রীতি ম্যাচ হওয়ায় বাকি দশটা ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনের মতো পেশাদার আচরণ নয়, বরং রসিকতায় মেতে উঠেছিলেন শান্ত ও মিরাজ। হাসি, ঠাট্টায় পুরোটা সময় মাতিয়ে রেখেছিলেন দুজন।

শান্ত বলেন, ‘আমরা খুবই উত্তেজিত। এরকম ম্যাচ খেলার সুযোগ আগে হয়নি। কোনো ছাড়াছাড়ি হবে না, শোয়াই ফেলব একদম। প্রস্তুতি মাঠে দেখতে পাবেন না। সব প্রস্তুতি মুখে মুখে হচ্ছে। মাঠে শোয়াই ফেলতে পারি, না হলে শুয়েও যাইতে পারি। যেকোনো কিছুই হতে পারে।’

আম্পায়ারিং নিয়ে রসিকতা করতেও ছাড়েননি শান্ত, ‘উত্তাপ তো থাকবেই। তবে বেশি দেখানো যাবে না। শুনলাম ভালো আম্পায়ার থাকবে। তবে বেশি উত্তাপ আবার দেখানো যাবে না। পরে ডিমেরিট পয়েন্ট খেয়ে যাব। একটু ভয়েই আছি। শুনলাম আমাদের দলের পাঁচজন খেলতে পারবে না। এখন সন্দেহ হচ্ছে যে ফোন-টোন করে হুমকি খেয়েছে নাকি তারা।’

শান্তর পর মিরাজের কথাতেও ছিল রসিকতা। ম্যাচ জিতেই প্রতিপক্ষ দলের অধিনায়কের হুঙ্কারের জবাব দিতে চান তিনি, ‘সেটা (অপরাজেয় দলের কয়েকজনের খেলা নিয়ে শঙ্কা) তো ওদের ব্যর্থতা। ওরা হয়তো খেলোয়াড়েদের ঠিকমতো গাইড করতে পারেনি (হাসি)। প্রতিপক্ষ দল হুমকি দেয় এরপর আমরাও যদি দেই... একটা পক্ষকে তো সেভ করতে হবে। তাই আমরা মাঠে চেষ্টা করব ম্যাচটা জিতে যেন ওদের কথার জবাব দিতে পারি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদিকে গুলি: আসামি গ্রেপ্তারের আশা ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ফয়সালের স্ত্রীসহ আরও তিনজন গ্রেপ্তার

জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আসিফ-মাহফুজকে ঘিরে এনসিপিতে নতুন সমীকরণ

বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে জামায়াতের দুই ছাত্রনেতা আশরাফ ও মুঈনুদ্দীনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল ট্রাইব্যুনাল

বন্ডাই বিচে আহত এই ব্যক্তি ইসরায়েলে হামাসের হামলার মুখেও পড়েছিলেন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

অভিষেকে খরুচে তাসকিন, স্বরূপে ফিরলেন মোস্তাফিজ

ক্রীড়া ডেস্ক    
জিতেছে তাসকিনের দল। হেরেছে মোস্তাফিজরা। ফাইল ছবি
জিতেছে তাসকিনের দল। হেরেছে মোস্তাফিজরা। ফাইল ছবি

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস। বল হাতে খরুচে ছিলেন তিনি। অন্যদিকে এক ম্যাচে খরুচে বোলিংয়ের পর স্বরূপে ফিরেছেন মোস্তাফিজুর রহমান।

তাসকিনের অভিষেক ম্যাচে এমআই এমিরেটসকে ৬ রানে হারিয়েছে তাঁর দল শারজা ওয়ারিয়র্স। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে জনসন চার্লসের ফিফটিতে ১৭৪ রান তোলে তারা। ৫৩ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন এই ক্যারিবীয় ব্যাটার। এছাড়া টম কোলার ক্যাডমোর ৩০ ও সিকান্দার রাজা করেন ২৯ রান। জবাবে নির্ধারিত ওভার শেষে ১৬৮ রানে থামে এমিরেটস।

৪ ওভারে ৩৯ রান দেন তাসকিন। ছিলেন উইকেটশূন্য। শারজার হয়ে এদিন তাসকিন সবচেয়ে খরুচে বোলার ছিলেন না। ৪ ওভারে বল করে ৪১ রান দেন শ্রীলঙ্কার পেসার মাথিশা পাথিরানা। সমান ওভার হাত ঘুরিয়ে ৩৫ রান দেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। শারজার হয়ে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রাজা। ৪ ওভারে ১৫ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন এই জিম্বাবুইয়ান অলরাউন্ডার। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফর্ম করে ম্যাচসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।

টানা ২ জয়ের পর হেরেছে দুবাই ক্যাপিটালস। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ডেজার্ট ভাইপার্সের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে তারা। ২ বল হাতে রেখে দুবাইয়ের দেওয়া ১৬৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভাইপার্স। নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। ভাইপার্সের বিপক্ষে ৩০ রানের বিনিময়ে নেন ১ উইকেট। এদিন প্রথম ২ ওভারে ২১ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। কিন্তু ডেথ ওভারে ছিলেন দুর্দান্ত। শেষ স্পেলে তারঁ খরচ মাত্র ৯ রান। এরপরও জিততে পারেনি দল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদিকে গুলি: আসামি গ্রেপ্তারের আশা ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ফয়সালের স্ত্রীসহ আরও তিনজন গ্রেপ্তার

জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আসিফ-মাহফুজকে ঘিরে এনসিপিতে নতুন সমীকরণ

বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে জামায়াতের দুই ছাত্রনেতা আশরাফ ও মুঈনুদ্দীনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল ট্রাইব্যুনাল

বন্ডাই বিচে আহত এই ব্যক্তি ইসরায়েলে হামাসের হামলার মুখেও পড়েছিলেন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আজ বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল, দেখবেন কোথায়

ক্রীড়া ডেস্ক    
প্রথম ম্যাচে ৩ উইকেটে জিতেছে বাংলাদেশ। ছবি: এসিসি
প্রথম ম্যাচে ৩ উইকেটে জিতেছে বাংলাদেশ। ছবি: এসিসি

যুব এশিয়া কাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে আজ বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল। জয় দিয়েই টুর্নামেন্ট শুরু করেছে আজিজুল হাকিম তামিমের দল। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে তারা। নেপালকে হারাতে পারলে সেমিফাইনালের পথে এগিয়ে যাবে দলটি। একনজরে আজকের টিভি সূচি।

ক্রিকেট

যুব এশিয়া কাপ

বাংলাদেশ-নেপাল

বেলা ১১ টা, সরাসরি

টি স্পোর্টস

আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা

বেলা ১১ টা, সরাসরি

সনি টেন ১

বিগ ব্যাশ

রেনেগেডস-হিট

বেলা ২টা ১৫ মি. , সরাসরি

স্টার স্পোর্টস ২

আইএল টি-টোয়েন্টি

শারজা-গালফ

রাত সাড়ে ৮ টা, সরাসরি

টি স্পোর্টস

ফুটবল

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

ইউনাইটেড-বোর্নমাউথ

রাত ২ টা, সরাসরি

স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদিকে গুলি: আসামি গ্রেপ্তারের আশা ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ফয়সালের স্ত্রীসহ আরও তিনজন গ্রেপ্তার

জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আসিফ-মাহফুজকে ঘিরে এনসিপিতে নতুন সমীকরণ

বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে জামায়াতের দুই ছাত্রনেতা আশরাফ ও মুঈনুদ্দীনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল ট্রাইব্যুনাল

বন্ডাই বিচে আহত এই ব্যক্তি ইসরায়েলে হামাসের হামলার মুখেও পড়েছিলেন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সাক্ষাৎকার

‘আপনাদের পার্সোনাল অ্যাজেন্ডা থাকতে পারে, তবে খেলা যেন সময়মতো মাঠে গড়ায়’

বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবি: বিসিবি

অধিনায়কত্ব-ইস্যুর কারণে ২০২৫ সাল বিশেষ মনে থাকবে বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর। পারফরম্যান্সের বিচারে টেস্টে ভালো করলেও ওয়ানডেটা ভালো যায়নি তাঁর। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ইনডোরে অনুশীলন শেষে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শান্ত শুধু পারফরম্যান্স নয়, বললেন প্রাসঙ্গিক আরও অনেক কিছু নিয়ে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস

রানা আব্বাস, ঢাকা
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ১৮

প্রশ্ন: টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে যদি ২০২৫ সাল ফিরে দেখেন।

নাজমুল হোসেন শান্ত: আলহামদুলিল্লাহ, দল হিসেবে আমরা ভালো খেলেছি। এ বছরটা আমাদের ভালো সময় গেছে দল হিসেবে। তবে শ্রীলঙ্কায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটা আরেকটু ভালো খেলতে পারতাম। সব মিলিয়ে আমরা ভালো ক্রিকেট খেলেছি।

প্রশ্ন: ওয়ানডেতে ২০২৪ সালের তুলনায় ২০২৫ সাল একটু খারাপ গেল আপনার।

শান্ত: এ রকম হতেই পারে। ভালো-খারাপের মধ্য দিয়েই এই গেমটা যায়। খুব বেশি চিন্তিত নই। ক্রিকেটার হিসেবে খারাপটাও মেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। কেন খারাপ হয়েছে, এটা বের করে এবং পরবর্তীকালে ওই জায়গায় ঠিকঠাক করে ফিরতে হয়। আগামী বছর যে ওয়ানডে ম্যাচ আছে, সেগুলো যদি খেলার সুযোগ পাই, চেষ্টা করব ওসব জায়গায় ভালোভাবে ফিরে আসার।

প্রশ্ন: ২০২৭ বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনে আগামী বছরের বেশির ভাগ ওয়ানডে সিরিজ আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিপক্ষ বেশির ভাগই শক্তিশালী।

শান্ত: যে দলটা এখন নিয়মিত খেলছে, অনেক দিন হয়ে গেল, সবাই একসঙ্গে খেলছে। আশা তো করতেই পারি, আগামী বছর যাদের বিপক্ষে খেলব, প্রতিটির সঙ্গে জেতার সামর্থ্য রাখি।

প্রশ্ন: বিসিবি তিন অধিনায়ক, দুই অধিনায়ক কিংবা এক অধিনায়ক—তিন পথেই একাধিকবার হেঁটেছে। কোন পদ্ধতি সবচেয়ে ভালো?

শান্ত: মনে হয়, যত কম অধিনায়ক থাকবে, তত ভালো। এটার পেছনে কারণ হলো, ওই অধিনায়কের প্ল্যান করাটা সহজ হয়ে যায় এবং সে পরিষ্কার জানে, কাকে কখন কোন সময় খেলাতে চায়। নির্বাচকেরা এবং কোচরা এই জায়গায় স্বস্তিতে থাকবেন। এক অধিনায়ক হলে আমাদের মতো দেশে আসলে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। আমরা অনেক বেশি ম্যাচ জিতি না; পাশাপাশি অনেক চাপ অধিনায়কের ওপরে আসে। এই চাপ নেওয়ার মতো কতটা সামর্থ্য তার আছে, সেটি গুরুত্বপূর্ণ। কম অধিনায়ক থাকলে তা আরও সহজ হয়ে যায়। এবং আশপাশের যেসব খেলোয়াড় আছে, তাদের জন্যও সহজ যে আসলে আমি একটা অধিনায়ককে অনুসরণ করছি। একটা অধিনায়কের কমান্ড যে সে কী চায়। ড্রেসিংরুমে যত কম অধিনায়ক থাকবে, ততই ভালো। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অধিনায়কদের ফ্রিডম নিয়ে আমরা খুবই সন্দিহান। তার মতামত, দল নির্বাচন থেকে শুরু করে সবকিছু।

প্রশ্ন: অধিনায়কদের স্বাধীনতা নিয়ে বলছিলেন। কদিন আগে প্রধান নির্বাচকের সিদ্ধান্তে লিটন দাসের অবস্থান নিয়ে তাই এত হইচই। আপনি বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

শান্ত: আগে তিন ফরম্যাটে অধিনায়কত্ব করেছি। এখন এক ফরম্যাটে। আমার প্রথম প্রায়োরিটি হলো, কী চাই। দলে আমার কী প্রয়োজন। সব সময় নির্বাচকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করেছি। ওটা আদায় করে নিতে অনেক সময় পেরেছি, অনেক সময় পারিনি। যোগাযোগটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই জায়গায় খুব জোর দিয়েছি যে আমার কমিউনিকেশন যেন ঠিক থাকে। লিটন যেটা করেছে, কিংবা নির্বাচক—এখানে কাউকেই আলাদা করে দেখতে চাই না। এটা তাঁদের ব্যক্তিগত মতামত এবং আমি জানি না, আসলে ভেতরে কী হয়েছে। তবে সবাই নিজ নিজ জায়গা থেকে আরেকটু সুন্দরভাবে কমিউনিকেট করে যদি আমরা করি, আরও ভালো। এখানে লিটনের কোনো দোষ দেখি না কিংবা সিলেক্টরেরও না। এখানে নিজ নিজ জায়গা থেকে আমার মনে হয়, টিমের ভালোর জন্যই তারা বলেছে। এখানে এমন নয় যে লিটন টিমের ভালো চায়নি বা সিলেক্টর টিমের ভালো চাননি। তবে কমিউনিকেশন করে যদি আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে করতে পারি, তাহলে পরিবেশটা আরও ভালো হবে।

প্রশ্ন: ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ছিলেন অধিনায়ক। এবার দলে জায়গা পাওয়ার লড়াই। বিপিএলে ভালো করলে কি মনে হয় ফিরতে পারেন? এই বিপিএল কি আপনার কাছে প্রমাণের মঞ্চ?

শান্ত: বিষয়টা হচ্ছে, কাউকে প্রমাণ করার কিছু নেই। একটা সময় অধিনায়ক হিসেবে নিয়মিত ছিলাম, এখন অনিয়মিত। এটা পার্ট অব লাইফ। প্রত্যেক ক্রিকেটারের জীবনে এ রকম কিছু আসে। আমি যখনই খেলি, কাউকে প্রমাণ করতে খেলি না। তবে এবার বিপিএল টুর্নামেন্ট গুরুত্বপূর্ণ টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে। অনেক হার্ড ওয়ার্ক করতে হবে, রান করতে হবে এবং মনে করি, যদি ধারাবাহিক রান করি, ফিরতে পারব। বাদ পড়ার ব্যাখ্যায় সিলেক্টর যেভাবে আমাকে এক্সপ্লেইন করেছেন, আমার জানা আছে। এই বিপিএলে যেটা, সেটা ঠিকঠাক করতে পারি, তাহলে আশা করতেই পারি, ইনশা আল্লাহ আবার ফিরব।

প্রশ্ন: সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহরা যখন একসঙ্গে খেলেছেন, তখন জাতীয় ক্রিকেট দলের যে ব্র্যান্ড ভ্যালু ছিল, বলা হচ্ছে এখন সেটা কিছুটা কমেছে। আপনিও কি তাই মনে করেন? হামজা চৌধুরীর আগমনে জাতীয় ফুটবল দল ঘিরে যে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে, প্রশ্নটা সেই প্রেক্ষাপটে করা।

শান্ত: একটু কমেছে, এটা অস্বীকারের কিছু নেই। একটু অবশ্যই কমবে। সাকিব ভাই, তামিম ভাই, মুশফিক ভাই, রিয়াদ ভাই—তাঁরা যে অবস্থানটা তৈরি করেছিলেন, ওই রকম অবস্থান এখন পর্যন্ত আমরা তৈরি করতে পারিনি। এটা সত্য। তবে যে ক্রেজের কথাটা বললেন, ক্রিকেট নিয়ে মানুষের যে আশা ছিল, ওটা কমেছে যদি বলেন, এই জায়গায় মনে করি না, খুব বেশি কমেছে। এখনো মাঠে দর্শক আসে। স্টিল প্লেয়ারদের পেছনে সাধারণ মানুষ দৌড়াদৌড়ি করছে। তাই ভালোবাসার জায়গাটা কিন্তু এখনো আছে। ফুটবল? হ্যাঁ, ভালো করছে। এটা অস্বীকারের কিছু নেই। ক্রিকেটে যে খেলোয়াড়দের কথা বললেন, তাঁরা যে ব্র্যান্ড ভ্যালুটা তৈরি করেছেন, এটা অনেক সময় নিয়ে হয়েছে। যে খেলোয়াড়েরা এখন খেলছে, সময়ের সঙ্গে ওরকম ব্র্যান্ড ভ্যালু তারাও তৈরি করবে বলে মনে করি। একটা সময় তাঁরা (সাকিবরা) যেভাবে নিয়মিত ভালো করে একটা জায়গায় দলকে এখানে নিয়ে এসেছেন। এখন যদি দেখেন মিরাজ, লিটন, মমিনুল ভাই, তাইজুল ভাই, মোস্তাফিজ দলে আছেন। এঁরাও অনেক ম্যাচে বাংলাদেশকে জিতিয়েছেন। জানি না তাঁদের অবদান কেন সেভাবে সবার সামনে আসেনি। এদের তুলে ধরলে মনে হয় যে ব্র্যান্ড ভ্যালু ধীরে ধীরে বাড়বে। আমাদের আসলে বাংলাদেশ টিম হিসেবে নিয়মিত জিততে হবে। এখানে একটু ঘাটতি আছে। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স হচ্ছে, তবে দল হিসেবে যদি আমরা আরেকটু বেশি ম্যাচ জিতি, তিন ফরম্যাটেই তাহলে ব্র্যান্ড ভ্যালুটা আবার পিকে চলে আসবে।

প্রশ্ন: ঢাকার বাইরে ক্রিকেটকে ছড়িয়ে দিতে বিকেন্দ্রীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বিকেন্দ্রীকরণের প্রক্রিয়াটা কেমন হওয়া উচিত? বাংলাদেশের ক্রিকেটের আরেকটা জায়গায় নিতে কী ধরনের বিনিয়োগ করা দরকার?

শান্ত: বিনিয়োগের ব্যাপারে বলতে চাই না। এখানে অনেক বিশেষজ্ঞ আছেন, তাঁরা ভালো বলতে পারবেন। একজন ক্রিকেটার হিসেবে মনে করি, শুধু ঢাকায় নয়, প্রতিটি বিভাগে, প্রতিটি জেলায় ঠিকঠাক ফ্যাসিলিটিজ থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকার কথাও যদি বলেন, বাংলাদেশ টিম হয়তো কমবেশি টুকটাক ফ্যাসিলিটিজ পায়। তবে বাকি ক্রিকেটাররা আসলে তা কতটুকু পায়, এ নিয়ে সন্দেহ আছে। জেলায় জেলায়, বিভাগে বিভাগে প্রপার ফ্যাসিলিটিজ থাকবে এবং এবং প্রত্যেক ক্রিকেটার যেন ঠিকঠাক অনুশীলনের সুযোগটা পায়—বোর্ডের কাছে এই প্রত্যাশা থাকবে। এমন নয় যে জাস্ট একটা-দুইটা উইকেট তৈরি করে দিলাম। বিষয়টি এ রকম নয়। একেবারে ঠিকঠাক যেন সবাই সব সুযোগ-সুবিধা পায়।

প্রশ্ন: আপনি যেহেতু কোয়াবের নির্বাহী সদস্য, সে কারণে জানতে চাই, এখন ৪৪টি ক্লাবের সঙ্গে বোর্ডের যে টানাপোড়েন, ক্রিকেটাররাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মাঠে খেলাটা রাখতে এখানে কী করণীয়?

শান্ত: যাঁরা দায়িত্বে, তাঁদের খেলাটা পরিচালনা করা। আমরা ক্রিকেটাররা তো চাই খেলতে। সব জায়গায় আমরা একই কথাই বলেছি। আপনাদের পার্সোনাল অ্যাজেন্ডা থাকতে পারে, অনেক সমস্যা থাকতে পারে, সেটা আমাদের দেখার বিষয় নয়। দেখতেও চাই না। আপনারা আপনাদের সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করেন, তবে মাঠের খেলাটা মাঠে যেন প্রতিবছর সময়মতো গড়ায়। কারণ, একটা হলো আমাদের রুটি-রুজির ব্যাপার, আরেকটা হলো যদি খেলা না হয়, তাহলে আমরা কীভাবে বাংলাদেশ দলটা এগিয়ে নেব। কীভাবে আশা করর, বাংলাদেশ দল নিয়মিত ভারত, অস্ট্রেলিয়ার মতো বড় বড় দলকে হারাবে। আমরা চাই যে মাঠে খেলাটা হোক।

প্রশ্ন: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অশোভন ট্রলের শিকার আপনার চেয়ে বেশি মনে হয় বাংলাদেশে আর কোনো ক্রিকেটার হননি। জাকের আলী-শামীম পাটোয়ারীকে নিয়ে এখন যে ট্রল হয়, তাঁদের যন্ত্রণা আপনার চেয়ে ভালো কে বুঝবে?

শান্ত: খুবই কঠিন। আমার মনে হয় এ রকম হওয়া উচিত নয়, যেভাবে আসলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রল হয়, এটা আসলেই করা ঠিক নয়। এবং আমি মনে করি, যাঁরা করেন, তাঁরা হয়তো না বুঝে করেন বা মজার ছলে করেন অনেকে। হয়তো এ থেকে তাদের কোনো আয় হতে পারে। যেহেতু এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ, অনেক ভিউ আসে। অনেকে যে কষ্ট দেওয়ার জন্য করে, সেটাও আমি বলব না। তবে করা উচিত নয়। খারাপ খেললে অবশ্যই সমালোচনা হবে বা ট্রল করবেন। কিন্তু ব্যক্তিগত কোনো কিছু নিয়ে আক্রমণ করা উচিত নয়। তবে এটা আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই, এটা হতেই থাকবে। বর্তমান সময়ে এটা কমার লক্ষণও দেখি না। ক্রিকেটারদের এদিকে ফোকাস না করে কীভাবে নিজের স্কিল উন্নতি করা যায়, নিয়মিত পারফর্ম করা যায়, সেদিকে মনোযোগ গুরুত্বপূর্ণ। এটা এখন জীবনের অংশ হয়ে গেছে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে পরিবার, সতীর্থ, দল, কোচিং স্টাফ বা ক্রিকেট বোর্ড থাকে। যদি এই মানুষগুলো থাকে, তাহলে আমার মনে হয় না বাইরের বিষয়গুলো নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করা উচিত।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদিকে গুলি: আসামি গ্রেপ্তারের আশা ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ফয়সালের স্ত্রীসহ আরও তিনজন গ্রেপ্তার

জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আসিফ-মাহফুজকে ঘিরে এনসিপিতে নতুন সমীকরণ

বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে জামায়াতের দুই ছাত্রনেতা আশরাফ ও মুঈনুদ্দীনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল ট্রাইব্যুনাল

বন্ডাই বিচে আহত এই ব্যক্তি ইসরায়েলে হামাসের হামলার মুখেও পড়েছিলেন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত