আজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় বদলে গেছে নেপালও। র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছে অনেক দূর। সাম্প্রতিক ফর্মও ঈর্ষণীয়। তাই তো এই নেপালকে হারাতে কঠিনেরে ভালোবাসতেই হবে পিটার বাটলারের শিষ্যদের।
বাংলাদেশ থেকে কাঠমান্ডুর দূরত্বটা হাজার কিলোমিটারের। যে শহরে এখন ফুটবলের মিলনমেলার গোধূলিলগ্ন। আশপাশ থেকে অনেকে সেখানে গিয়েছেন প্রিয় দেশকে সমর্থন জোগাতে। যেখানে বাংলাদেশিরাও পিছিয়ে নেই। সাবিনাদের ম্যাচ হলেই কিছুসংখ্যক দর্শক কাঠমান্ডুর গ্যালারিতে জড়ো হন তাঁদের জন্য গলা ফাটাতে। আজ স্বাগতিকদের ভিড়ে তাঁরাও যেমন চাইবেন দেশের জয়, গোটা বাংলাদেশও চাইবে এবারও মেয়েরা ফিরুক ট্রফি হাতে বীরের বেশে। ম্যাচের আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনও তেমন আভাস দিয়েছেন, ‘অবশ্যই চাইব...দেশের মানুষের দোয়া। গতবার আমাদের প্রতি আশা ছিল, সেটা রেখেছিলাম। এখন মেয়েরা ভালো ফুটবল খেলছে, এটাই স্বস্তির। আমি মনে করি, শিরোপা জেতার জন্যই খেলবে মেয়েরা।’
তবে এই পথে নেপাল যে আর ছাড় দিতে চায় না, সেটা অনেকটাই নিশ্চিত। গত আসরে তাদের দল ছিল জোড়াতালির। ফাইনালে দলের মূল তারকা সাবিত্রা ভান্ডারিকে পায়নি। তাঁর অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিল দলটি। এবার সাবিত্রা দারুণ ছন্দে। সেই সঙ্গে পুরো নেপালই রীতিমতো উড়ছে। গ্রুপপর্বে তারা মালদ্বীপকে ১১ গোল আর শ্রীলঙ্কাকে ৬ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল। এমন আত্মবিশ্বাস ফাইনালেও কাজে লাগাতে মরিয়া দলটি। যেমনটা বলেছেন তাদের অধিনায়ক অঞ্জিলা তুম্বাপো সুব্বা, ‘ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অভাবনীয়ভাবে সমর্থকদের পাশে পেয়েছি আমরা। গ্যালারিতে, গ্যালারির বাইরেও তাঁরা আমাদের সমর্থন দিয়ে গেছেন। যখন রেখা লাল কার্ড দেখল, আমরা ১০ জনের দলে পরিণত হলাম, কিন্তু সমর্থকেরা পাশে থাকায় আমাদের কখনো মনে হয়নি, আমরা ১০ জন নিয়ে খেলছি। মনে হয়েছিল ভারতের ১১ জনের বিপক্ষে আমরাও ১১ জন খেলছি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে আমরা দারুণ অনুপ্রাণিত।’
তবে বাংলাদেশের সময়টাও ভালো যাচ্ছে। সর্বশেষ সেমিফাইনালে তারা ভুটানকে দাঁড়াতেই দেয়নি। তার আগে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতকে উড়িয়ে দেয়। এই দুই ম্যাচের জয়োচ্ছ্বাস ফাইনালেও টেনে নেওয়ার আশা অধিনায়ক সাবিনার, ‘নেপালকে ফাইনালে দেখে আমি খুশি। আশা করি, দর্শকেরা ফাইনাল উপভোগ করবেন। ফাইনাল কারও জন্যই সহজ হবে না, কঠিন ম্যাচ হবে। আমাদের কিছুটা অসুবিধা তো হবেই। দলের অনেকে তরুণ। আবার অনেকের এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। আমার কাছে মনে হয়, স্বাগতিক দলই বেশি চাপে থাকে। আমার দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। মেয়েরা যেসব বিতর্কের মধ্য দিয়ে গেছে, সেসব কিছু অতিক্রম করে যেভাবে ফুটবল খেলেছে, সেটা অবিশ্বাস্য। এটার প্রশংসা করা উচিত। ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার মনে হয় না, কোনো কিছুর ঘাটতি আপনারা মাঠে দেখতে পাবেন।’

২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় বদলে গেছে নেপালও। র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছে অনেক দূর। সাম্প্রতিক ফর্মও ঈর্ষণীয়। তাই তো এই নেপালকে হারাতে কঠিনেরে ভালোবাসতেই হবে পিটার বাটলারের শিষ্যদের।
বাংলাদেশ থেকে কাঠমান্ডুর দূরত্বটা হাজার কিলোমিটারের। যে শহরে এখন ফুটবলের মিলনমেলার গোধূলিলগ্ন। আশপাশ থেকে অনেকে সেখানে গিয়েছেন প্রিয় দেশকে সমর্থন জোগাতে। যেখানে বাংলাদেশিরাও পিছিয়ে নেই। সাবিনাদের ম্যাচ হলেই কিছুসংখ্যক দর্শক কাঠমান্ডুর গ্যালারিতে জড়ো হন তাঁদের জন্য গলা ফাটাতে। আজ স্বাগতিকদের ভিড়ে তাঁরাও যেমন চাইবেন দেশের জয়, গোটা বাংলাদেশও চাইবে এবারও মেয়েরা ফিরুক ট্রফি হাতে বীরের বেশে। ম্যাচের আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনও তেমন আভাস দিয়েছেন, ‘অবশ্যই চাইব...দেশের মানুষের দোয়া। গতবার আমাদের প্রতি আশা ছিল, সেটা রেখেছিলাম। এখন মেয়েরা ভালো ফুটবল খেলছে, এটাই স্বস্তির। আমি মনে করি, শিরোপা জেতার জন্যই খেলবে মেয়েরা।’
তবে এই পথে নেপাল যে আর ছাড় দিতে চায় না, সেটা অনেকটাই নিশ্চিত। গত আসরে তাদের দল ছিল জোড়াতালির। ফাইনালে দলের মূল তারকা সাবিত্রা ভান্ডারিকে পায়নি। তাঁর অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিল দলটি। এবার সাবিত্রা দারুণ ছন্দে। সেই সঙ্গে পুরো নেপালই রীতিমতো উড়ছে। গ্রুপপর্বে তারা মালদ্বীপকে ১১ গোল আর শ্রীলঙ্কাকে ৬ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল। এমন আত্মবিশ্বাস ফাইনালেও কাজে লাগাতে মরিয়া দলটি। যেমনটা বলেছেন তাদের অধিনায়ক অঞ্জিলা তুম্বাপো সুব্বা, ‘ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অভাবনীয়ভাবে সমর্থকদের পাশে পেয়েছি আমরা। গ্যালারিতে, গ্যালারির বাইরেও তাঁরা আমাদের সমর্থন দিয়ে গেছেন। যখন রেখা লাল কার্ড দেখল, আমরা ১০ জনের দলে পরিণত হলাম, কিন্তু সমর্থকেরা পাশে থাকায় আমাদের কখনো মনে হয়নি, আমরা ১০ জন নিয়ে খেলছি। মনে হয়েছিল ভারতের ১১ জনের বিপক্ষে আমরাও ১১ জন খেলছি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে আমরা দারুণ অনুপ্রাণিত।’
তবে বাংলাদেশের সময়টাও ভালো যাচ্ছে। সর্বশেষ সেমিফাইনালে তারা ভুটানকে দাঁড়াতেই দেয়নি। তার আগে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতকে উড়িয়ে দেয়। এই দুই ম্যাচের জয়োচ্ছ্বাস ফাইনালেও টেনে নেওয়ার আশা অধিনায়ক সাবিনার, ‘নেপালকে ফাইনালে দেখে আমি খুশি। আশা করি, দর্শকেরা ফাইনাল উপভোগ করবেন। ফাইনাল কারও জন্যই সহজ হবে না, কঠিন ম্যাচ হবে। আমাদের কিছুটা অসুবিধা তো হবেই। দলের অনেকে তরুণ। আবার অনেকের এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। আমার কাছে মনে হয়, স্বাগতিক দলই বেশি চাপে থাকে। আমার দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। মেয়েরা যেসব বিতর্কের মধ্য দিয়ে গেছে, সেসব কিছু অতিক্রম করে যেভাবে ফুটবল খেলেছে, সেটা অবিশ্বাস্য। এটার প্রশংসা করা উচিত। ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার মনে হয় না, কোনো কিছুর ঘাটতি আপনারা মাঠে দেখতে পাবেন।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় বদলে গেছে নেপালও। র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছে অনেক দূর। সাম্প্রতিক ফর্মও ঈর্ষণীয়। তাই তো এই নেপালকে হারাতে কঠিনেরে ভালোবাসতেই হবে পিটার বাটলারের শিষ্যদের।
বাংলাদেশ থেকে কাঠমান্ডুর দূরত্বটা হাজার কিলোমিটারের। যে শহরে এখন ফুটবলের মিলনমেলার গোধূলিলগ্ন। আশপাশ থেকে অনেকে সেখানে গিয়েছেন প্রিয় দেশকে সমর্থন জোগাতে। যেখানে বাংলাদেশিরাও পিছিয়ে নেই। সাবিনাদের ম্যাচ হলেই কিছুসংখ্যক দর্শক কাঠমান্ডুর গ্যালারিতে জড়ো হন তাঁদের জন্য গলা ফাটাতে। আজ স্বাগতিকদের ভিড়ে তাঁরাও যেমন চাইবেন দেশের জয়, গোটা বাংলাদেশও চাইবে এবারও মেয়েরা ফিরুক ট্রফি হাতে বীরের বেশে। ম্যাচের আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনও তেমন আভাস দিয়েছেন, ‘অবশ্যই চাইব...দেশের মানুষের দোয়া। গতবার আমাদের প্রতি আশা ছিল, সেটা রেখেছিলাম। এখন মেয়েরা ভালো ফুটবল খেলছে, এটাই স্বস্তির। আমি মনে করি, শিরোপা জেতার জন্যই খেলবে মেয়েরা।’
তবে এই পথে নেপাল যে আর ছাড় দিতে চায় না, সেটা অনেকটাই নিশ্চিত। গত আসরে তাদের দল ছিল জোড়াতালির। ফাইনালে দলের মূল তারকা সাবিত্রা ভান্ডারিকে পায়নি। তাঁর অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিল দলটি। এবার সাবিত্রা দারুণ ছন্দে। সেই সঙ্গে পুরো নেপালই রীতিমতো উড়ছে। গ্রুপপর্বে তারা মালদ্বীপকে ১১ গোল আর শ্রীলঙ্কাকে ৬ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল। এমন আত্মবিশ্বাস ফাইনালেও কাজে লাগাতে মরিয়া দলটি। যেমনটা বলেছেন তাদের অধিনায়ক অঞ্জিলা তুম্বাপো সুব্বা, ‘ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অভাবনীয়ভাবে সমর্থকদের পাশে পেয়েছি আমরা। গ্যালারিতে, গ্যালারির বাইরেও তাঁরা আমাদের সমর্থন দিয়ে গেছেন। যখন রেখা লাল কার্ড দেখল, আমরা ১০ জনের দলে পরিণত হলাম, কিন্তু সমর্থকেরা পাশে থাকায় আমাদের কখনো মনে হয়নি, আমরা ১০ জন নিয়ে খেলছি। মনে হয়েছিল ভারতের ১১ জনের বিপক্ষে আমরাও ১১ জন খেলছি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে আমরা দারুণ অনুপ্রাণিত।’
তবে বাংলাদেশের সময়টাও ভালো যাচ্ছে। সর্বশেষ সেমিফাইনালে তারা ভুটানকে দাঁড়াতেই দেয়নি। তার আগে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতকে উড়িয়ে দেয়। এই দুই ম্যাচের জয়োচ্ছ্বাস ফাইনালেও টেনে নেওয়ার আশা অধিনায়ক সাবিনার, ‘নেপালকে ফাইনালে দেখে আমি খুশি। আশা করি, দর্শকেরা ফাইনাল উপভোগ করবেন। ফাইনাল কারও জন্যই সহজ হবে না, কঠিন ম্যাচ হবে। আমাদের কিছুটা অসুবিধা তো হবেই। দলের অনেকে তরুণ। আবার অনেকের এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। আমার কাছে মনে হয়, স্বাগতিক দলই বেশি চাপে থাকে। আমার দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। মেয়েরা যেসব বিতর্কের মধ্য দিয়ে গেছে, সেসব কিছু অতিক্রম করে যেভাবে ফুটবল খেলেছে, সেটা অবিশ্বাস্য। এটার প্রশংসা করা উচিত। ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার মনে হয় না, কোনো কিছুর ঘাটতি আপনারা মাঠে দেখতে পাবেন।’

২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় বদলে গেছে নেপালও। র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছে অনেক দূর। সাম্প্রতিক ফর্মও ঈর্ষণীয়। তাই তো এই নেপালকে হারাতে কঠিনেরে ভালোবাসতেই হবে পিটার বাটলারের শিষ্যদের।
বাংলাদেশ থেকে কাঠমান্ডুর দূরত্বটা হাজার কিলোমিটারের। যে শহরে এখন ফুটবলের মিলনমেলার গোধূলিলগ্ন। আশপাশ থেকে অনেকে সেখানে গিয়েছেন প্রিয় দেশকে সমর্থন জোগাতে। যেখানে বাংলাদেশিরাও পিছিয়ে নেই। সাবিনাদের ম্যাচ হলেই কিছুসংখ্যক দর্শক কাঠমান্ডুর গ্যালারিতে জড়ো হন তাঁদের জন্য গলা ফাটাতে। আজ স্বাগতিকদের ভিড়ে তাঁরাও যেমন চাইবেন দেশের জয়, গোটা বাংলাদেশও চাইবে এবারও মেয়েরা ফিরুক ট্রফি হাতে বীরের বেশে। ম্যাচের আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনও তেমন আভাস দিয়েছেন, ‘অবশ্যই চাইব...দেশের মানুষের দোয়া। গতবার আমাদের প্রতি আশা ছিল, সেটা রেখেছিলাম। এখন মেয়েরা ভালো ফুটবল খেলছে, এটাই স্বস্তির। আমি মনে করি, শিরোপা জেতার জন্যই খেলবে মেয়েরা।’
তবে এই পথে নেপাল যে আর ছাড় দিতে চায় না, সেটা অনেকটাই নিশ্চিত। গত আসরে তাদের দল ছিল জোড়াতালির। ফাইনালে দলের মূল তারকা সাবিত্রা ভান্ডারিকে পায়নি। তাঁর অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিল দলটি। এবার সাবিত্রা দারুণ ছন্দে। সেই সঙ্গে পুরো নেপালই রীতিমতো উড়ছে। গ্রুপপর্বে তারা মালদ্বীপকে ১১ গোল আর শ্রীলঙ্কাকে ৬ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল। এমন আত্মবিশ্বাস ফাইনালেও কাজে লাগাতে মরিয়া দলটি। যেমনটা বলেছেন তাদের অধিনায়ক অঞ্জিলা তুম্বাপো সুব্বা, ‘ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অভাবনীয়ভাবে সমর্থকদের পাশে পেয়েছি আমরা। গ্যালারিতে, গ্যালারির বাইরেও তাঁরা আমাদের সমর্থন দিয়ে গেছেন। যখন রেখা লাল কার্ড দেখল, আমরা ১০ জনের দলে পরিণত হলাম, কিন্তু সমর্থকেরা পাশে থাকায় আমাদের কখনো মনে হয়নি, আমরা ১০ জন নিয়ে খেলছি। মনে হয়েছিল ভারতের ১১ জনের বিপক্ষে আমরাও ১১ জন খেলছি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে আমরা দারুণ অনুপ্রাণিত।’
তবে বাংলাদেশের সময়টাও ভালো যাচ্ছে। সর্বশেষ সেমিফাইনালে তারা ভুটানকে দাঁড়াতেই দেয়নি। তার আগে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতকে উড়িয়ে দেয়। এই দুই ম্যাচের জয়োচ্ছ্বাস ফাইনালেও টেনে নেওয়ার আশা অধিনায়ক সাবিনার, ‘নেপালকে ফাইনালে দেখে আমি খুশি। আশা করি, দর্শকেরা ফাইনাল উপভোগ করবেন। ফাইনাল কারও জন্যই সহজ হবে না, কঠিন ম্যাচ হবে। আমাদের কিছুটা অসুবিধা তো হবেই। দলের অনেকে তরুণ। আবার অনেকের এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। আমার কাছে মনে হয়, স্বাগতিক দলই বেশি চাপে থাকে। আমার দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। মেয়েরা যেসব বিতর্কের মধ্য দিয়ে গেছে, সেসব কিছু অতিক্রম করে যেভাবে ফুটবল খেলেছে, সেটা অবিশ্বাস্য। এটার প্রশংসা করা উচিত। ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার মনে হয় না, কোনো কিছুর ঘাটতি আপনারা মাঠে দেখতে পাবেন।’

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৭ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৯ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।
ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।
ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় ব
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৯ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
১০ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় ব
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৭ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
১০ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় ব
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৭ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৯ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় ব
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৭ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৯ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে