ক্রীড়া ডেস্ক
গত কয়েক বছর ধরেই চ্যাম্পিয়নস লিগের গুরুত্বপূর্ণ রাউন্ডে দেখা হচ্ছে দুই দলের। যেখানে কখনো ম্যানচেস্টার সিটি নাটকীয়ভাবে রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়ে দেয় আবার রিয়াল কখনো ম্যানসিটিকে। ইউরোপ-সেরার এই দৌড়ে নতুন ফরম্যাটেও দেখা হতে পারে দুই দলের।
শুক্রবার শেষ হয়েছে ৩৬ দলের লিগ পর্ব। সেখান থেকে রিয়াল ও সিটি প্লেঅফ একে অপরের মুখোমুখি হতে পারে। আজ বিকেল ৫টায় সেই রাউন্ডের ড্র। এরপরই নিশ্চিত হয়ে যাবে প্রতিপক্ষ। তবে নতুন পদ্ধতিতে প্লে অফের টিকিট পাওয়া দলগুলো তাদের সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ আগেই জেনে গেছে। এই যেমন রিয়াল হয় ম্যানসিটি না হয় সেল্টিককে পাবে। আবার বায়ার্ন মিউনিখ হয় ম্যানসিটি না হয় সেল্টিককে প্রতিপক্ষ হিসেবে পাবে।
যদিও এমন পদ্ধতিতে মোটেও খুশি নন সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা। একে তো বাজে সময় যাচ্ছে দলটির। তার ওপর সিটি শেষ রাউন্ড শুরু করে ২৫তম স্থানে থেকে। শেষ পর্যন্ত আট ম্যাচে তিন জয় ও দুই ড্রয়ে ১১ পয়েন্ট নিয়ে ২২তম হয়ে প্রথম পর্ব শেষ করে তারা। যেটা মোটেও আশা করেননি পেপ। তাই তো ব্রুজের বিপক্ষে জয়ের পর এই কাতালান কোচ বললেন, ‘আমার এটা (চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন ফরম্যাট) পছন্দ নয়। কারণ আমরা অনেক ভুগেছি। আমরা খাদের কিনারে ছিলাম, ৪৫ মিনিট বাকি ছিল। এটা আমার ও খেলোয়াড়দের জন্য অসাধারণ একটি শিক্ষা যে কোনো কিছুই নিশ্চিত ধরে নেওয়া যায় না।’
এ দিকে রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তিও যে খুশি তেমন নয়। গত মৌসুমে তারা এই সিটির সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলেছিল। যেখানে দুই লেগ মিলিয়ে টাইব্রেকার বাধা টপকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে রিয়াল। তার আগের মৌসুমে আবার সেমিফাইনালে রিয়ালকে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল সিটিজেনরা। গত দুই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে তাদের এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতার পর এবার আর সিটিকে প্রতিপক্ষ হিসেবে নকআউটে চাননি আনচেলত্তি। প্রতিপক্ষ হিসেবে সেল্টিককে পেলেই যে বেশি খুশি হবেন, তা রাখঢাক না রেখেই বলেছেন রিয়াল কোচ, ‘সিটির চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের সম্ভাবনা বেশি (সেল্টিকের তুলনায়)। সিটিকে পেলে তাই আমাদের কাজ বেশি কঠিন হবে। সিটির বিপক্ষে খেলতে আমরা পছন্দ করি না। তবে যদি খেলতেই হয়, অন্য সময়গুলোর মতোই আমরা মাঠে নামব।’
গত কয়েক বছর ধরেই চ্যাম্পিয়নস লিগের গুরুত্বপূর্ণ রাউন্ডে দেখা হচ্ছে দুই দলের। যেখানে কখনো ম্যানচেস্টার সিটি নাটকীয়ভাবে রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়ে দেয় আবার রিয়াল কখনো ম্যানসিটিকে। ইউরোপ-সেরার এই দৌড়ে নতুন ফরম্যাটেও দেখা হতে পারে দুই দলের।
শুক্রবার শেষ হয়েছে ৩৬ দলের লিগ পর্ব। সেখান থেকে রিয়াল ও সিটি প্লেঅফ একে অপরের মুখোমুখি হতে পারে। আজ বিকেল ৫টায় সেই রাউন্ডের ড্র। এরপরই নিশ্চিত হয়ে যাবে প্রতিপক্ষ। তবে নতুন পদ্ধতিতে প্লে অফের টিকিট পাওয়া দলগুলো তাদের সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ আগেই জেনে গেছে। এই যেমন রিয়াল হয় ম্যানসিটি না হয় সেল্টিককে পাবে। আবার বায়ার্ন মিউনিখ হয় ম্যানসিটি না হয় সেল্টিককে প্রতিপক্ষ হিসেবে পাবে।
যদিও এমন পদ্ধতিতে মোটেও খুশি নন সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা। একে তো বাজে সময় যাচ্ছে দলটির। তার ওপর সিটি শেষ রাউন্ড শুরু করে ২৫তম স্থানে থেকে। শেষ পর্যন্ত আট ম্যাচে তিন জয় ও দুই ড্রয়ে ১১ পয়েন্ট নিয়ে ২২তম হয়ে প্রথম পর্ব শেষ করে তারা। যেটা মোটেও আশা করেননি পেপ। তাই তো ব্রুজের বিপক্ষে জয়ের পর এই কাতালান কোচ বললেন, ‘আমার এটা (চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন ফরম্যাট) পছন্দ নয়। কারণ আমরা অনেক ভুগেছি। আমরা খাদের কিনারে ছিলাম, ৪৫ মিনিট বাকি ছিল। এটা আমার ও খেলোয়াড়দের জন্য অসাধারণ একটি শিক্ষা যে কোনো কিছুই নিশ্চিত ধরে নেওয়া যায় না।’
এ দিকে রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তিও যে খুশি তেমন নয়। গত মৌসুমে তারা এই সিটির সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলেছিল। যেখানে দুই লেগ মিলিয়ে টাইব্রেকার বাধা টপকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে রিয়াল। তার আগের মৌসুমে আবার সেমিফাইনালে রিয়ালকে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল সিটিজেনরা। গত দুই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে তাদের এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতার পর এবার আর সিটিকে প্রতিপক্ষ হিসেবে নকআউটে চাননি আনচেলত্তি। প্রতিপক্ষ হিসেবে সেল্টিককে পেলেই যে বেশি খুশি হবেন, তা রাখঢাক না রেখেই বলেছেন রিয়াল কোচ, ‘সিটির চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের সম্ভাবনা বেশি (সেল্টিকের তুলনায়)। সিটিকে পেলে তাই আমাদের কাজ বেশি কঠিন হবে। সিটির বিপক্ষে খেলতে আমরা পছন্দ করি না। তবে যদি খেলতেই হয়, অন্য সময়গুলোর মতোই আমরা মাঠে নামব।’
রোহিত শর্মা, শুবমান গিলরা তাণ্ডব চালাচ্ছেন ইংল্যান্ডের বোলারদের ওপর। কটকের বরাবাতি স্টেডিয়ামে যখন দুই ওপেনারের বিধ্বংসী ব্যাটিং উপভোগ করছেন, তখনই স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট বাধ সাধল। ফ্লাডলাইটের ঝামেলার কারণে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) পড়েছে তোপের মুখে।
৬ মিনিট আগেবার্সেলোনাকে হারানো যে এই মুহূর্তে অন্যতম কঠিন এক কাজ। সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে টানা ১১ ম্যাচ অপরাজিত দলটি। পিছিয়ে পড়ে ম্যাচ জেতা বা ড্র করার ঘটনা তো রয়েছেই। এমনকি খেলোয়াড় কমে গেলেও কাতালানরা ম্যাচ জয়ের ক্ষেত্রে তেমন প্রভাব ফেলছে না।
১ ঘণ্টা আগেবিপিএলের মঞ্চে আলো ছড়িয়ে জাতীয় দলের দরজা খুলেছে, এমন ক্রিকেটারের তালিকা নেহাত কম নয়। তাওহীদ হৃদয়, মুনীম শাহরিয়ার, মেহেদী মারুফ, রনি তালুকদার, আফিফ হোসেন ধ্রুব ও জাকের আলীর মতো প্রতিভারা স্পটলাইটের আলোয়...
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে চলমান সিরিজে ইংল্যান্ড পাচ্ছে শুধু হতাশা আর হতাশা। ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলে সর্বসাকল্যে খেলেছে ভারত-ইংল্যান্ড মুখোমুখি হয়েছে ৭ ম্যাচে। ইংল্যান্ডের জয় কেবল ১ টি-টোয়েন্টি। চলমান সিরিজে ইংলিশরা এবার নাম লিখিয়েছে বিব্রতকর এক রেকর্ডে।
২ ঘণ্টা আগে