আফতাব আহমেদ

আমরা যখন প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭) খেলতে গিয়েছিলাম, তখনো খেলাটা আমাদের কাছে বলতে গেলে সেভাবে পরিচিত ছিল না। সেই বিশ্বকাপের এক-দেড় বছর আগে সম্ভবত খেলাটার প্রচলন হয়েছিল। সেদিক দিয়ে তখনো আমরা টি-টোয়েন্টিতে পুরোপুরি একটা দল হয়ে উঠিনি।
তবে আমার আর মোহাম্মদ আশরাফুলের একটা প্লাস পয়েন্ট ছিল। শুরু থেকেই দুজন ওয়ানডেতেও সব সময় চেষ্টা করতাম ইতিবাচক ব্যাটিং করতে। ওই হিসেবে টি-টোয়েন্টিটা আমাদের দুজনের জন্য ‘প্রিয়’ সংস্করণ হয়ে গিয়েছিল। সব মিলিয়ে এই সংস্করণটা তাই আমার কাছে সম্পূর্ণ নতুন কোনো কিছু মনে হয়নি। আমরা আগে থেকেই যে ব্যাটিংটা সব সময় করতাম, সেই ব্যাটিংটাই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে করেছি। আমি ও আশরাফুল–দুজনই সেদিন দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছিলাম। আমরা দুজনের ফিফটিতে ভর করে দল বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই দারুণ একটা জয়ও পেয়েছিল।
সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আসলে খেলার ধার বাড়ার কথা ছিল। সেদিক দিয়ে পরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপগুলোতে আমাদের তেমন সাফল্য আসেনি। এটার অনেক কারণ আছে। অনেকে মনে করেন, টি-টোয়েন্টি খুব সহজ একটা খেলা, উইকেটে গিয়েই মেরে খেলব। খেলাটা আসলে এমন না। এই খেলাটা কঠিন। যেমন আমার কথাই ধরুন।
ওয়ানডেতে আমি যদি ইতিবাচক ব্যাটিংও করতাম, তবু মনে করুন প্রথম ১০ ওভার পর আমি উইকেটে গেলাম। আমার সামনে তখন আরও ৪০ ওভার খেলা পড়ে আছে। উইকেটে গিয়ে তাই কমপক্ষে ১০টা বল দেখার সময় তো পেতাম। কিন্তু এই সময়টা টি-টোয়েন্টি আপনাকে দেবে না। খেলাটা তাই বড় কঠিন।
ভারতের কথা ধরুন, ১৩০ কোটি মানুষের মধ্যে থেকে ১৫-১৬ জন ক্রিকেটার দলে আছে। এর মধ্যে ৫-৬ জন বোলার। অর্থাৎ এত কোটি মানুষের দেশের সবচেয়ে সেরা যারা ওরাই কিন্তু ওখানে খেলছে। আর এই সেরা বোলারদের উইকেটে গিয়েই মেরে খেলা সহজ কাজ নয়। টি-টোয়েন্টিকে অনেকে সহজ খেলা বললেও আমি বলব সংস্করণটা বোলারদের জন্যও যেমন কঠিন, ব্যাটারদের জন্যও তেমন।
সেদিক দিয়ে এই সংস্করণটা আমাদের জন্য আরও বড় কঠিন। উইকেটে গিয়েই চালিয়ে খেলতে পারে, আসলে এমন পাওয়ার হিটার আমাদের একটু কমই আছে। শেষ ৩০ বলে ৫০-৬০ স্কোর তোলার মতো ব্যাটার ওই পজিশনে আমাদের নেই। এতে যে স্কোর ১৫০-১৬০ হওয়ার কথা, সেখানে ওটা হয়ে যায় ১৩০-১৪০। যেটা পরে প্রতিপক্ষের জন্য সহজ লক্ষ্য হয়ে যায়। ১৫-২০ রানের এই জায়গাতেই আমরা একটু পিছিয়ে আছি। ওই ঘাটতিতেই আমরা হেরে যাই।
তবে আমাদের এই দলটা সব মিলিয়ে ভালো। কিন্তু অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে আমরা প্রস্তুতি ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে হেরেছি, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও হেরেছি। এটা আসলে আমাদের জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত ছিল। তবে দলটা দেশ থেকে ভালো আত্মবিশ্বাস নিয়েই বিশ্বকাপে গেছে। টানা তিনটি সিরিজ আমরা জিতে গেছি। এরপরও বলব, সামনে অনেক বড় পরীক্ষা। এই পরীক্ষাতেই পাস করতে হবে।
এশিয়ার পরিবেশে যেহেতু বিশ্বকাপ হচ্ছে, বলা যায় আমাদের মতোই পরিবেশ। তবে আমাদের ভালো খেলাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জন্য মাইনাস পয়েন্ট হলো, আমরা শেষ দুটি সিরিজ খেলেছি যেখানে আমাদের ১২০-১৩০ লক্ষ্যে তাড়া করতে হয়েছে। কিন্তু এখানে নিয়মিত ১৮০-১৯০, এমনকি ২০০ রানও তাড়া করতে হতে পারে।
ব্যাটসম্যানরা এই কন্ডিশনে কতটুকু আত্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যাটিং করতে পারে, সেটিই এখন দেখার বিষয়। স্কোরবোর্ডে ২০০ রান দেখলে ঘাবড়ে যায় কি না, সেটিও তো আছে।
যেটা আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে দেখলাম। ১৭৮ রান করতে গিয়েই কিন্তু আমরা সমস্যায় পড়েছি। তবে মাইনাস আর প্লাস পয়েন্ট মিলেই তো দল হয়।
আমাদের খেলোয়াড়দের যতটুকু সামর্থ্য আছে, তা যদি দিতে পারে তাহলে অবশ্যই আমাদের ভালো ফল করা সম্ভব। আমার মনে হয়, বড় পরীক্ষা প্রথম দিকেই বেশি। সেই পরীক্ষায় পাস করতে পারলেই ওপরে উঠবে। আত্মবিশ্বাসটা ধরে রাখলে কোয়ার্টার কিংবা সেমিফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখছি আমি।
আফতাব আহমেদ,জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার

আমরা যখন প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭) খেলতে গিয়েছিলাম, তখনো খেলাটা আমাদের কাছে বলতে গেলে সেভাবে পরিচিত ছিল না। সেই বিশ্বকাপের এক-দেড় বছর আগে সম্ভবত খেলাটার প্রচলন হয়েছিল। সেদিক দিয়ে তখনো আমরা টি-টোয়েন্টিতে পুরোপুরি একটা দল হয়ে উঠিনি।
তবে আমার আর মোহাম্মদ আশরাফুলের একটা প্লাস পয়েন্ট ছিল। শুরু থেকেই দুজন ওয়ানডেতেও সব সময় চেষ্টা করতাম ইতিবাচক ব্যাটিং করতে। ওই হিসেবে টি-টোয়েন্টিটা আমাদের দুজনের জন্য ‘প্রিয়’ সংস্করণ হয়ে গিয়েছিল। সব মিলিয়ে এই সংস্করণটা তাই আমার কাছে সম্পূর্ণ নতুন কোনো কিছু মনে হয়নি। আমরা আগে থেকেই যে ব্যাটিংটা সব সময় করতাম, সেই ব্যাটিংটাই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে করেছি। আমি ও আশরাফুল–দুজনই সেদিন দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছিলাম। আমরা দুজনের ফিফটিতে ভর করে দল বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই দারুণ একটা জয়ও পেয়েছিল।
সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আসলে খেলার ধার বাড়ার কথা ছিল। সেদিক দিয়ে পরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপগুলোতে আমাদের তেমন সাফল্য আসেনি। এটার অনেক কারণ আছে। অনেকে মনে করেন, টি-টোয়েন্টি খুব সহজ একটা খেলা, উইকেটে গিয়েই মেরে খেলব। খেলাটা আসলে এমন না। এই খেলাটা কঠিন। যেমন আমার কথাই ধরুন।
ওয়ানডেতে আমি যদি ইতিবাচক ব্যাটিংও করতাম, তবু মনে করুন প্রথম ১০ ওভার পর আমি উইকেটে গেলাম। আমার সামনে তখন আরও ৪০ ওভার খেলা পড়ে আছে। উইকেটে গিয়ে তাই কমপক্ষে ১০টা বল দেখার সময় তো পেতাম। কিন্তু এই সময়টা টি-টোয়েন্টি আপনাকে দেবে না। খেলাটা তাই বড় কঠিন।
ভারতের কথা ধরুন, ১৩০ কোটি মানুষের মধ্যে থেকে ১৫-১৬ জন ক্রিকেটার দলে আছে। এর মধ্যে ৫-৬ জন বোলার। অর্থাৎ এত কোটি মানুষের দেশের সবচেয়ে সেরা যারা ওরাই কিন্তু ওখানে খেলছে। আর এই সেরা বোলারদের উইকেটে গিয়েই মেরে খেলা সহজ কাজ নয়। টি-টোয়েন্টিকে অনেকে সহজ খেলা বললেও আমি বলব সংস্করণটা বোলারদের জন্যও যেমন কঠিন, ব্যাটারদের জন্যও তেমন।
সেদিক দিয়ে এই সংস্করণটা আমাদের জন্য আরও বড় কঠিন। উইকেটে গিয়েই চালিয়ে খেলতে পারে, আসলে এমন পাওয়ার হিটার আমাদের একটু কমই আছে। শেষ ৩০ বলে ৫০-৬০ স্কোর তোলার মতো ব্যাটার ওই পজিশনে আমাদের নেই। এতে যে স্কোর ১৫০-১৬০ হওয়ার কথা, সেখানে ওটা হয়ে যায় ১৩০-১৪০। যেটা পরে প্রতিপক্ষের জন্য সহজ লক্ষ্য হয়ে যায়। ১৫-২০ রানের এই জায়গাতেই আমরা একটু পিছিয়ে আছি। ওই ঘাটতিতেই আমরা হেরে যাই।
তবে আমাদের এই দলটা সব মিলিয়ে ভালো। কিন্তু অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে আমরা প্রস্তুতি ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে হেরেছি, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও হেরেছি। এটা আসলে আমাদের জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত ছিল। তবে দলটা দেশ থেকে ভালো আত্মবিশ্বাস নিয়েই বিশ্বকাপে গেছে। টানা তিনটি সিরিজ আমরা জিতে গেছি। এরপরও বলব, সামনে অনেক বড় পরীক্ষা। এই পরীক্ষাতেই পাস করতে হবে।
এশিয়ার পরিবেশে যেহেতু বিশ্বকাপ হচ্ছে, বলা যায় আমাদের মতোই পরিবেশ। তবে আমাদের ভালো খেলাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জন্য মাইনাস পয়েন্ট হলো, আমরা শেষ দুটি সিরিজ খেলেছি যেখানে আমাদের ১২০-১৩০ লক্ষ্যে তাড়া করতে হয়েছে। কিন্তু এখানে নিয়মিত ১৮০-১৯০, এমনকি ২০০ রানও তাড়া করতে হতে পারে।
ব্যাটসম্যানরা এই কন্ডিশনে কতটুকু আত্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যাটিং করতে পারে, সেটিই এখন দেখার বিষয়। স্কোরবোর্ডে ২০০ রান দেখলে ঘাবড়ে যায় কি না, সেটিও তো আছে।
যেটা আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে দেখলাম। ১৭৮ রান করতে গিয়েই কিন্তু আমরা সমস্যায় পড়েছি। তবে মাইনাস আর প্লাস পয়েন্ট মিলেই তো দল হয়।
আমাদের খেলোয়াড়দের যতটুকু সামর্থ্য আছে, তা যদি দিতে পারে তাহলে অবশ্যই আমাদের ভালো ফল করা সম্ভব। আমার মনে হয়, বড় পরীক্ষা প্রথম দিকেই বেশি। সেই পরীক্ষায় পাস করতে পারলেই ওপরে উঠবে। আত্মবিশ্বাসটা ধরে রাখলে কোয়ার্টার কিংবা সেমিফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখছি আমি।
আফতাব আহমেদ,জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
২ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ২৭১ রান। বাকি ৬ উইকেটে আজ ৭৮ রান যোগ করে ৩৪৯ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকেরা। প্রথম ইনিংসে তারা ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪৩৫ রানের। এর আগে এই সংস্করণে সর্বোচ্চ ৪১৭ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিল ক্যারিবীয়রা।
২২ বছর আগের সে রেকর্ড ভাঙার জন্য দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু তাদের শুরুটা হয়েছে খুবই বাজে। ২০৭ রান করতেই হারিয়েছে ৬ ব্যাটারকে। ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খাওয়া অতিথিদের হয়ে এক জ্যাক ক্রলি ছাড়া আর কেউ সেভাবে ব্যাটং করতে পারেননি। ৮ বাউন্ডারিতে ৮৫ রান করা এই ওপেনারকে ফেরান লায়ন। দলীয় ৩২ রানে বেন ডাকেট ও ওলি পোপকে হারানোর পর জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন ক্রলি।
তৃতীয় উইকেটে রুটকে নিয়ে ৭৮ এবং চতুর্থ উইকেট জুটিতে ব্রুকের সঙ্গে ৬৮ রান যোগ করেন ক্রলি। এই ব্যাটার সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগালেও রুট ও ব্রুক থামেন ৩৯ ও ৩০ রান করে। দলকে বিপদে রেখে সাজঘরে ফেরেন স্টোকস। লায়নের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে করেন মাত্র ৫ রান।
শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে আছেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। তাঁরা দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামবেন। জেতার জন্য আরও ২২৮ রান করতে হবে ইংল্যান্ডকে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৪ উইকেট।

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ২৭১ রান। বাকি ৬ উইকেটে আজ ৭৮ রান যোগ করে ৩৪৯ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকেরা। প্রথম ইনিংসে তারা ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪৩৫ রানের। এর আগে এই সংস্করণে সর্বোচ্চ ৪১৭ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিল ক্যারিবীয়রা।
২২ বছর আগের সে রেকর্ড ভাঙার জন্য দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু তাদের শুরুটা হয়েছে খুবই বাজে। ২০৭ রান করতেই হারিয়েছে ৬ ব্যাটারকে। ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খাওয়া অতিথিদের হয়ে এক জ্যাক ক্রলি ছাড়া আর কেউ সেভাবে ব্যাটং করতে পারেননি। ৮ বাউন্ডারিতে ৮৫ রান করা এই ওপেনারকে ফেরান লায়ন। দলীয় ৩২ রানে বেন ডাকেট ও ওলি পোপকে হারানোর পর জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন ক্রলি।
তৃতীয় উইকেটে রুটকে নিয়ে ৭৮ এবং চতুর্থ উইকেট জুটিতে ব্রুকের সঙ্গে ৬৮ রান যোগ করেন ক্রলি। এই ব্যাটার সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগালেও রুট ও ব্রুক থামেন ৩৯ ও ৩০ রান করে। দলকে বিপদে রেখে সাজঘরে ফেরেন স্টোকস। লায়নের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে করেন মাত্র ৫ রান।
শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে আছেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। তাঁরা দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামবেন। জেতার জন্য আরও ২২৮ রান করতে হবে ইংল্যান্ডকে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৪ উইকেট।

আমরা যখন প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭) খেলতে গিয়েছিলাম, তখনো খেলাটা আমাদের কাছে বলতে গেলে সেভাবে পরিচিত ছিল না। সেই বিশ্বকাপের এক-দেড় বছর আগে সম্ভবত খেলাটার প্রচলন হয়েছিল। সেদিক দিয়ে তখনো আমরা টি-টোয়েন্টিতে পুরোপুরি একটা দল হয়ে উঠিনি।
১৭ অক্টোবর ২০২১
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
২ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
পিএসজির সঙ্গে ফ্ল্যামেঙ্গোর ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনাল ম্যাচের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ সমতায়। নিষ্পত্তির জন্য ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের চারটি শট ঠেকান সাফোনভ। ফ্রেঞ্চ কাপে আজ রাত দুইটায় ফন্তেনের বিপক্ষে মাঠে নামবে পিএসজি। তার আগে সাফোনভের হাত ভাঙার বিষয়টি নিশ্চিত কো হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
পরে সংবাদ সম্মেলনে এনে হাত ভাঙার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এনরিকে। তিনি বলেন, ‘টাইব্রেকারের সময় সাফোনভ লড়াইয়ের ভঙ্গিতে ছিল। তাই হয়তো সে ড্রেনালিনে (উত্তেজনাকর বিশেষ হরমোন) প্রভাবে সে ভাঙা হাত নিয়েই শুটআউট শেষ করেছে। ভাঙা হাত নিয়েই সে দুটি শট ঠেকিয়েছে। কোনো ব্যথা অনুভব করেনি। যেকোনো সময় দলকে সাহায্য করার জন্য সে প্রস্তুত। এটা রীতিমতো তা অবিশ্বাস্য। আমরা এই মানসিকতাই চাই। সবসময় পরিশ্রম করতে হবে।’
সাফোনভের এই অদম্য মানসিকতার কোনো ব্যাখ্যা নেই পিএসজি কোচের কাছে, ‘আমি এটা ব্যাখ্যা করতে পারব না। সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। সাফোনভ নিজেও জানে না কীভাবে এটা হলো। তৃতীয় পেনাল্টি বাঁচানোর সময় সে একটু অস্বাভাবিক মুভমেন্ট করেছিল। আমাদের মনে হয় তখনই সসসসে চোট পেয়েছে।’

টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
পিএসজির সঙ্গে ফ্ল্যামেঙ্গোর ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনাল ম্যাচের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ সমতায়। নিষ্পত্তির জন্য ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের চারটি শট ঠেকান সাফোনভ। ফ্রেঞ্চ কাপে আজ রাত দুইটায় ফন্তেনের বিপক্ষে মাঠে নামবে পিএসজি। তার আগে সাফোনভের হাত ভাঙার বিষয়টি নিশ্চিত কো হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
পরে সংবাদ সম্মেলনে এনে হাত ভাঙার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এনরিকে। তিনি বলেন, ‘টাইব্রেকারের সময় সাফোনভ লড়াইয়ের ভঙ্গিতে ছিল। তাই হয়তো সে ড্রেনালিনে (উত্তেজনাকর বিশেষ হরমোন) প্রভাবে সে ভাঙা হাত নিয়েই শুটআউট শেষ করেছে। ভাঙা হাত নিয়েই সে দুটি শট ঠেকিয়েছে। কোনো ব্যথা অনুভব করেনি। যেকোনো সময় দলকে সাহায্য করার জন্য সে প্রস্তুত। এটা রীতিমতো তা অবিশ্বাস্য। আমরা এই মানসিকতাই চাই। সবসময় পরিশ্রম করতে হবে।’
সাফোনভের এই অদম্য মানসিকতার কোনো ব্যাখ্যা নেই পিএসজি কোচের কাছে, ‘আমি এটা ব্যাখ্যা করতে পারব না। সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। সাফোনভ নিজেও জানে না কীভাবে এটা হলো। তৃতীয় পেনাল্টি বাঁচানোর সময় সে একটু অস্বাভাবিক মুভমেন্ট করেছিল। আমাদের মনে হয় তখনই সসসসে চোট পেয়েছে।’

আমরা যখন প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭) খেলতে গিয়েছিলাম, তখনো খেলাটা আমাদের কাছে বলতে গেলে সেভাবে পরিচিত ছিল না। সেই বিশ্বকাপের এক-দেড় বছর আগে সম্ভবত খেলাটার প্রচলন হয়েছিল। সেদিক দিয়ে তখনো আমরা টি-টোয়েন্টিতে পুরোপুরি একটা দল হয়ে উঠিনি।
১৭ অক্টোবর ২০২১
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩৮১ রান। এখনো ১৯৪ রানে পিছিয়ে অতিথিরা। তাদের ভরসা হয়ে টিকে আছেন হজ। ১০৯ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের বিশাল লক্ষ্যের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটা ছিল দারুণ। রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ না করেই আজ শুরুতেই ফেরেন ক্যাম্পবেল। কিং-ও বেশিদূর আগাতে পারেননি। ৬৩ রান করা এই ওপেনারকে বোল্ড করেন জ্যাকড ডাফি।
১৪০ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতনের পর টেভিন ইমলাচ, আলিক আথানেজ, জাস্টিন গ্রিভসরা ব্যাট হাতে টিকে গেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। হজের সঙ্গে ৬৬ রানের জুটি গড়ে ২৭ রান করে ফেরেন ইমলাচ। চতুর্থ উইকেটে আথানেজকে নিয়ে ৬১ রান যোগ করেন হজ। যেখানে আথানেজের অবদান ৪৫ রান।
পঞ্চম উইকেটে গ্রিভস নিয়ে ৮১ রান তোলেন হজ। গ্রিভস ৪৩ রান করে ফিরলে এই জুটির সমাপ্তি হয়। হাল ধরতে ব্যর্থ হন রস্টন চেজ। ২ রান করে বিদায় নেন এই অলরাউন্ডার। অ্যান্ডারসন ফিলিপকে নিয়ে দিনের বাকিটা পথ পাড়ি দেন হজ। ১৪ বাউন্ডারিতে সাজানো তাঁর ২৫৪ বলের ইনিংস। তাঁর সঙ্গে ১২ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩৮১ রান। এখনো ১৯৪ রানে পিছিয়ে অতিথিরা। তাদের ভরসা হয়ে টিকে আছেন হজ। ১০৯ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের বিশাল লক্ষ্যের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটা ছিল দারুণ। রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ না করেই আজ শুরুতেই ফেরেন ক্যাম্পবেল। কিং-ও বেশিদূর আগাতে পারেননি। ৬৩ রান করা এই ওপেনারকে বোল্ড করেন জ্যাকড ডাফি।
১৪০ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতনের পর টেভিন ইমলাচ, আলিক আথানেজ, জাস্টিন গ্রিভসরা ব্যাট হাতে টিকে গেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। হজের সঙ্গে ৬৬ রানের জুটি গড়ে ২৭ রান করে ফেরেন ইমলাচ। চতুর্থ উইকেটে আথানেজকে নিয়ে ৬১ রান যোগ করেন হজ। যেখানে আথানেজের অবদান ৪৫ রান।
পঞ্চম উইকেটে গ্রিভস নিয়ে ৮১ রান তোলেন হজ। গ্রিভস ৪৩ রান করে ফিরলে এই জুটির সমাপ্তি হয়। হাল ধরতে ব্যর্থ হন রস্টন চেজ। ২ রান করে বিদায় নেন এই অলরাউন্ডার। অ্যান্ডারসন ফিলিপকে নিয়ে দিনের বাকিটা পথ পাড়ি দেন হজ। ১৪ বাউন্ডারিতে সাজানো তাঁর ২৫৪ বলের ইনিংস। তাঁর সঙ্গে ১২ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।

আমরা যখন প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭) খেলতে গিয়েছিলাম, তখনো খেলাটা আমাদের কাছে বলতে গেলে সেভাবে পরিচিত ছিল না। সেই বিশ্বকাপের এক-দেড় বছর আগে সম্ভবত খেলাটার প্রচলন হয়েছিল। সেদিক দিয়ে তখনো আমরা টি-টোয়েন্টিতে পুরোপুরি একটা দল হয়ে উঠিনি।
১৭ অক্টোবর ২০২১
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
২ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে সেরা বোলারদের তালিকায় ঢুকেছেন মোস্তাফিজ।
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। ৬ ডিসেম্বর গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মরুর দেশের এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হয় তাঁর। দুবাইয়ের হয়ে শুধু ১৩ ডিসেম্বর আবুধাবি নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে খরুচে ছিলেন। বাকি ৫ ম্যাচেই হিসেবি বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার।
প্রথম ৬ ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের শিকার ১১ উইকেট। সেরা বোলারদের তালিকার তিনে অবস্থান করছেন তিনি। ৮.১৯ ইকোনমিতে দিয়েছেন ১৭২ রান। শীর্ষে আছেন মোস্তাফিজের সতীর্থ ওয়াকার সালামখিল। ৭ ম্যাচে ৭.৪৯ ইকোনমিতে ১৫ উইকেট নিয়েছেন দুবাইয়ের এই আফগান স্পিনার। মোস্তাফিজের সমান ১১ উইকেট নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছেন খুজাইমা তানভীর। ৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
শারজার বিপক্ষে জয়ের ম্যাচেও বল হাতে অবদান রাখেন মোস্তাফিজ। ২ ওভারে ১৩ রান দিয়ে ২ ব্যাটারকে ফেরান সাতক্ষীরার এই পেসার। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজের সেরা বোলিংটা করেছেন এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে। গত ১৭ ডিসেম্বর কাইরন পোলার্ডদের কাছে দল ৭ রানে হারলেও ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজ।
সময়টা এখন যেন মোস্তাফিজের হয়েই কথা বলছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলাম থেকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে এই বোলারকে দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। আইপিএলের ইতিহাসে অতীতে কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার এত বেশি টাকায় বিক্রি হননি।

দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে সেরা বোলারদের তালিকায় ঢুকেছেন মোস্তাফিজ।
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। ৬ ডিসেম্বর গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মরুর দেশের এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হয় তাঁর। দুবাইয়ের হয়ে শুধু ১৩ ডিসেম্বর আবুধাবি নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে খরুচে ছিলেন। বাকি ৫ ম্যাচেই হিসেবি বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার।
প্রথম ৬ ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের শিকার ১১ উইকেট। সেরা বোলারদের তালিকার তিনে অবস্থান করছেন তিনি। ৮.১৯ ইকোনমিতে দিয়েছেন ১৭২ রান। শীর্ষে আছেন মোস্তাফিজের সতীর্থ ওয়াকার সালামখিল। ৭ ম্যাচে ৭.৪৯ ইকোনমিতে ১৫ উইকেট নিয়েছেন দুবাইয়ের এই আফগান স্পিনার। মোস্তাফিজের সমান ১১ উইকেট নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছেন খুজাইমা তানভীর। ৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
শারজার বিপক্ষে জয়ের ম্যাচেও বল হাতে অবদান রাখেন মোস্তাফিজ। ২ ওভারে ১৩ রান দিয়ে ২ ব্যাটারকে ফেরান সাতক্ষীরার এই পেসার। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজের সেরা বোলিংটা করেছেন এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে। গত ১৭ ডিসেম্বর কাইরন পোলার্ডদের কাছে দল ৭ রানে হারলেও ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজ।
সময়টা এখন যেন মোস্তাফিজের হয়েই কথা বলছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলাম থেকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে এই বোলারকে দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। আইপিএলের ইতিহাসে অতীতে কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার এত বেশি টাকায় বিক্রি হননি।

আমরা যখন প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭) খেলতে গিয়েছিলাম, তখনো খেলাটা আমাদের কাছে বলতে গেলে সেভাবে পরিচিত ছিল না। সেই বিশ্বকাপের এক-দেড় বছর আগে সম্ভবত খেলাটার প্রচলন হয়েছিল। সেদিক দিয়ে তখনো আমরা টি-টোয়েন্টিতে পুরোপুরি একটা দল হয়ে উঠিনি।
১৭ অক্টোবর ২০২১
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
২ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৩ ঘণ্টা আগে