আহমেদ রিয়াদ, গোয়ালিয়র থেকে
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলে আসার পর তিন মাসের লম্বা বিরতি শেষে বাংলাদেশ যখন আবার ২০ ওভার ক্রিকেট শুরু করতে যাচ্ছে, তখন আপনাআপনি চলে আসছে আরেকটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভাবনা। ভারত ও শ্রীলঙ্কার যৌথ আয়োজনে হতে যাওয়া ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভাবনা যে এই ভারত সিরিজ দিয়েই শুরু করতে যাচ্ছেন শান্তরা।
গোয়ালিয়রের সিন্ধিয়া স্টেডিয়ামে গতকাল সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। সেখানে এমনটাই জানালেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘আমি মনে করি, যারা এখানে আছে এবং যারা বাইরে আছে, তারা পরের ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলবে।’
বাংলাদেশের বর্তমান টি-টোয়েন্টি দলে একঝাঁক তরুণ মুখ। তানজিদ তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিক, রিশাদ হোসেন, তানজিম সাকিবদের এটাই প্রথম ভারত সফর। ধারাবাহিকতা দেখিয়ে এই তরুণদের মধ্যে যাঁরা দলে থাকতে পারবেন, তাঁরাই পরিণত হয়ে যাবেন ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। টি-টোয়েন্টির এই আসরের আয়োজক আবার ভারত, সহ-আয়োজক শ্রীলঙ্কা। বোঝাই যাচ্ছে, এখন থেকেই দূরের ছবি আঁকতে শুরু করেছেন শান্ত।
তবে আপাতত চিন্তা ৩ ম্যাচের সিরিজ নিয়েই। তবে প্রতিপক্ষ টি-টোয়েন্টির চ্যাম্পিয়ন ভারতকে নিয়ে যতটা না চিন্তা শান্তর, তার চেয়ে বেশি চিন্তা নিজেদের নিয়েই। এই সিরিজে নিজেদের নতুনভাবে দেখাতে চান শান্ত, ‘আমরা এই সিরিজ জিততে চাই। খুব সৎভাবে বলতে গেলে আমরা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলতে চাই। এই সিরিজ থেকে দেখতে পাবেন, আমাদের সব খেলোয়াড় একটি নতুন ধারায় খেলছে এবং সবাই খেলবে জেতার জন্য।’
ঘরের মাঠে বড় দলের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতা হলেও বিদেশের মাটিতে এই সংস্করণে সিরিজ জেতা তো দূরের কথা, ইতিবাচক খেলার নজিরও খুব কম। ভারতের মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে সিরিজটিকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবেই দেখছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘অবশ্যই এটি চ্যালেঞ্জিং হবে। নতুন গ্রাউন্ডে প্রথম ম্যাচ। আমরা জানি না, পিচ কেমন আচরণ করবে, তবে একটি আন্তর্জাতিক দল হিসেবে আমাদের যত দ্রুত সম্ভব মানিয়ে নিতে হবে।’
টি-টোয়েন্টিতে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়ের পরিসংখ্যানও সুখকর নয়। আগের ১৪ সাক্ষাতে মাত্র একটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। তো চ্যাম্পিয়ন ভারতের বিপক্ষে কেমন করবে বাংলাদেশ? শান্তর জবাব, ‘আপনি যদি আমাদের শেষ বিশ্বকাপ দেখেন, আমাদের সেমিফাইনালে খেলার খুব ভালো সুযোগ ছিল, কিন্তু আমরা তা করতে পারিনি। তবে এটি একটি নতুন দল। তাই আমি আশা করি, সব খেলোয়াড় ভালো ক্রিকেট খেলবে।’
সম্প্রতি রানে না থাকলেও নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে চিন্তিত নন শান্ত, ‘সত্যি বলতে, আমি বিশ্বাস করি, ফিরে আসতে পারব। এই সিরিজে অবদান রাখার চেষ্টা করব।’
ভারতের তুলনায় বাংলাদেশ দল অপেক্ষাকৃত নতুন ও অনভিজ্ঞ। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টির ইম্প্যাক্ট ক্রিকেটিংয়ে ঢের পিছিয়ে বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নতুন ধারার ক্রিকেট কতটা খেলতে পারবে? শান্তর উত্তর, ‘টি-টোয়েন্টিতে আপনি কখনোই জানেন না যে নির্দিষ্ট দিনে কে জিতবে। গুরুত্বপূর্ণ হলো, সেই দিন ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—সবকিছু যারা ভালো করবে, তারাই জিতবে। বড় নাম বা নতুন-পুরাতন খেলোয়াড়দের কথা নয়, বরং ওই নির্দিষ্ট দিনে আমাদের ভালো খেলতে হবে।’
এই সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে সাকিববিহীন বাংলাদেশের পথচলা। সাকিব যখন খেলতেন, দলের ব্যাটিং লাইনআপ ৮ নম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ হতো। সাকিব থাকায় বাড়ত বোলিংয়ের গভীরতাও। সাকিব না থাকায় তাই একাদশ সাজানো নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে শান্তকে, ‘সাকিব ভাই নাই, এটার আমাদের জন্য নতুন ব্যাপার। আমার বিশ্বাস, তাঁর জায়গায় মিরাজ ভালো করবে। আশা করছি, দলও এই সিরিজে ভালো করবে।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলে আসার পর তিন মাসের লম্বা বিরতি শেষে বাংলাদেশ যখন আবার ২০ ওভার ক্রিকেট শুরু করতে যাচ্ছে, তখন আপনাআপনি চলে আসছে আরেকটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভাবনা। ভারত ও শ্রীলঙ্কার যৌথ আয়োজনে হতে যাওয়া ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভাবনা যে এই ভারত সিরিজ দিয়েই শুরু করতে যাচ্ছেন শান্তরা।
গোয়ালিয়রের সিন্ধিয়া স্টেডিয়ামে গতকাল সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। সেখানে এমনটাই জানালেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘আমি মনে করি, যারা এখানে আছে এবং যারা বাইরে আছে, তারা পরের ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলবে।’
বাংলাদেশের বর্তমান টি-টোয়েন্টি দলে একঝাঁক তরুণ মুখ। তানজিদ তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিক, রিশাদ হোসেন, তানজিম সাকিবদের এটাই প্রথম ভারত সফর। ধারাবাহিকতা দেখিয়ে এই তরুণদের মধ্যে যাঁরা দলে থাকতে পারবেন, তাঁরাই পরিণত হয়ে যাবেন ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। টি-টোয়েন্টির এই আসরের আয়োজক আবার ভারত, সহ-আয়োজক শ্রীলঙ্কা। বোঝাই যাচ্ছে, এখন থেকেই দূরের ছবি আঁকতে শুরু করেছেন শান্ত।
তবে আপাতত চিন্তা ৩ ম্যাচের সিরিজ নিয়েই। তবে প্রতিপক্ষ টি-টোয়েন্টির চ্যাম্পিয়ন ভারতকে নিয়ে যতটা না চিন্তা শান্তর, তার চেয়ে বেশি চিন্তা নিজেদের নিয়েই। এই সিরিজে নিজেদের নতুনভাবে দেখাতে চান শান্ত, ‘আমরা এই সিরিজ জিততে চাই। খুব সৎভাবে বলতে গেলে আমরা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলতে চাই। এই সিরিজ থেকে দেখতে পাবেন, আমাদের সব খেলোয়াড় একটি নতুন ধারায় খেলছে এবং সবাই খেলবে জেতার জন্য।’
ঘরের মাঠে বড় দলের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতা হলেও বিদেশের মাটিতে এই সংস্করণে সিরিজ জেতা তো দূরের কথা, ইতিবাচক খেলার নজিরও খুব কম। ভারতের মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে সিরিজটিকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবেই দেখছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘অবশ্যই এটি চ্যালেঞ্জিং হবে। নতুন গ্রাউন্ডে প্রথম ম্যাচ। আমরা জানি না, পিচ কেমন আচরণ করবে, তবে একটি আন্তর্জাতিক দল হিসেবে আমাদের যত দ্রুত সম্ভব মানিয়ে নিতে হবে।’
টি-টোয়েন্টিতে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়ের পরিসংখ্যানও সুখকর নয়। আগের ১৪ সাক্ষাতে মাত্র একটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। তো চ্যাম্পিয়ন ভারতের বিপক্ষে কেমন করবে বাংলাদেশ? শান্তর জবাব, ‘আপনি যদি আমাদের শেষ বিশ্বকাপ দেখেন, আমাদের সেমিফাইনালে খেলার খুব ভালো সুযোগ ছিল, কিন্তু আমরা তা করতে পারিনি। তবে এটি একটি নতুন দল। তাই আমি আশা করি, সব খেলোয়াড় ভালো ক্রিকেট খেলবে।’
সম্প্রতি রানে না থাকলেও নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে চিন্তিত নন শান্ত, ‘সত্যি বলতে, আমি বিশ্বাস করি, ফিরে আসতে পারব। এই সিরিজে অবদান রাখার চেষ্টা করব।’
ভারতের তুলনায় বাংলাদেশ দল অপেক্ষাকৃত নতুন ও অনভিজ্ঞ। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টির ইম্প্যাক্ট ক্রিকেটিংয়ে ঢের পিছিয়ে বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নতুন ধারার ক্রিকেট কতটা খেলতে পারবে? শান্তর উত্তর, ‘টি-টোয়েন্টিতে আপনি কখনোই জানেন না যে নির্দিষ্ট দিনে কে জিতবে। গুরুত্বপূর্ণ হলো, সেই দিন ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—সবকিছু যারা ভালো করবে, তারাই জিতবে। বড় নাম বা নতুন-পুরাতন খেলোয়াড়দের কথা নয়, বরং ওই নির্দিষ্ট দিনে আমাদের ভালো খেলতে হবে।’
এই সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে সাকিববিহীন বাংলাদেশের পথচলা। সাকিব যখন খেলতেন, দলের ব্যাটিং লাইনআপ ৮ নম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ হতো। সাকিব থাকায় বাড়ত বোলিংয়ের গভীরতাও। সাকিব না থাকায় তাই একাদশ সাজানো নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে শান্তকে, ‘সাকিব ভাই নাই, এটার আমাদের জন্য নতুন ব্যাপার। আমার বিশ্বাস, তাঁর জায়গায় মিরাজ ভালো করবে। আশা করছি, দলও এই সিরিজে ভালো করবে।’
১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। করাচি স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হবে স্বাগতিক পাকিস্তান। এই ম্যাচে অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকছেন বাংলাদেশের শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। মাঠে তাঁর সঙ্গী থাকবেন ইংলিশ আম্পায়ার রিচার্ড কেটেলবোরো।
২৫ মিনিট আগেরেকর্ড ভরা ম্যাচ! অভিষেক ওয়ানডের বিশেষ দিনটা ম্যাথু ব্রিটকজে রাঙালেন ১৫০ রানে বিশ্ব রেকর্ড গড়া ইনিংস খেলে। ওয়ানডে অভিষেকে এর চেয়ে বড় ইনিংস নেই আর কারও। ১৯৭৮ সালে অ্যান্টিগায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডেসমন্ড হেইন্স অভিষেক ওয়ানডেতে করেছিলেন ১৪৮ রান। কিন্তু কেন উইলিয়ামসনের দিনে ব্রিটকজের
৩৪ মিনিট আগে২০১৮ সালে টেস্টে পথচলা শুরু আয়ারল্যান্ডের। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে প্রথম ৭ ম্যাচের ৭ টিতেই হেরেছিল তারা। সেই আইরিশরা টেস্টে করল জয়ের হ্যাটট্রিক। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে জিম্বাবুয়েকে এবার তাদের মাঠে ধরাশায়ী করল আইরিশরা।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতিতে শুরু থেকেই ছিলেন ব্যাটার সৌম্য সরকার। আজও শুরু থেকে ব্যাট করছিলেন। মাঝ উইকেটের পাশের উন্মুক্ত নেটে বোলিং করেন বাঁহাতি পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। মৃত্যুঞ্জয়ের বাউন্সার সামলাতে গিয়ে ডান আঙ্গুলে বল লাগে এই বাঁহাতি ওপেনারের। চোটের তীব্রতায় ব্যাট ছুড়ে সোজা
৩ ঘণ্টা আগে