
ঘরের বাইরে খেলতে গেলে বাংলাদেশ কেন খাবি খায় তা বহুল চর্চিত বিষয়। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির পর আবারও সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব সমস্যা। বাংলাদেশে খেলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির কারণগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটাররা।
টেন স্পোর্টসের ম্যাচ বিশ্লেষণী এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করেছেন ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনুস, মিসবাহ-উল-হক, ওয়াহাব রিয়াজের মতো ক্রিকেটাররা। ঘরের মাঠে স্পিন উইকেট, অফস্পিনে বেশি নির্ভরতা, পেসারদের গুরুত্ব না দেওয়ার মতো বিষয়গুলোর কারণেই বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ সব ম্যাচ হেরেছে বলে মত পাকিস্তানের এই ক্রিকেটারদের।
সর্ব প্রথমে বিসিবির কর্মকর্তাদের ধুয়ে দিয়েছেন কিংবদন্তি পেসার ওয়াসিম আকরাম। সাবেক বাঁহাতি পেসার বলেছেন, ‘বাংলাদেশের দর্শক এমনকি ক্রিকেট বোর্ড পর্যন্ত মনে করে তারা সবাই একেকজন বিশেষজ্ঞ। আমি বলব, আপনারা উদ্ভট। আপনারা ক্রিকেট চালাতে পারেন, কিন্তু ক্রিকেটে বিশেষজ্ঞ হতে পারেন না। আপনাদের বোর্ডে বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দিতে হবে, শুধু কোচ নিয়োগ দিলেই চলবে না।’
মিসবাহ-উল-হক বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা নিশ্চিতভাবে পেস ও বাউন্সে খাবি খায়। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতিমান বোলারের ১৪০ কিলোমিটারের বলে ব্যাক অব লেংথ, বাউন্সে ব্যাটসম্যানদের সমস্যা বোঝা হয়ে গেছে। আরেকটি বিষয় হলো, বাংলাদেশ খুব বেশি অফ স্পিনারদের ওপর নির্ভরশীল। লেগ স্পিনাররা সুযোগ পান না বলেই চলে। গুগলি, লেগ স্পিন ব্যাটসম্যানরা খেলতে পারে না বলাই যায়। লেগ স্পিনার না-ই থাকতে পারে, কিন্তু স্পিনার তৈরি করতে তো কাজ করতে হবে। লেগ স্পিনাররা যেকোনো পিচেই ভালো করতে পারে।’
মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকদের মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পেসার ওয়াহাব রিয়াজ, ‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের শারীরিক ভাষা দেখে মনে হয়নি তারা জেতার জন্য খেলছে। অনেকটা জোর করে খেলেছে। বিশ্বকাপ ভালো হয়নি, অনেক ম্যাচ হেরেছে—এমনটা হতেই পারে। কিন্তু ব্যাটারদের দেখে মনে হয়েছে তারা শুধু আসা-যাওয়ার জন্য মাঠে নেমেছে। কেউ উইকেটে থাকার জন্য আসেনি। ১৪০ কিলোমিটার গতির বলে কীভাবে আক্রমণ করতে হয়, সেই টেকনিকেও ঘাটতি ছিল।’
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা আছে মিসবাহ, রিয়াজ দুজনেরই। সেই অভিজ্ঞতা থেকে রিয়াজ বলেছেন, ‘প্রায় সব দলেই একাধিক স্পিনার। পেসার খুব কম দেখা যায়। বাংলাদেশের পেসার ব্যাটারি খুবই সীমাবদ্ধ। আগে যিনি অধিনায়ক ছিলেন, সেই মাশরাফি বিন মর্তুজা দলকে খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে রেখেছিলেন। মাহমুদউল্লাহ তার সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু এর বাইরে সবাইকে খুব উদ্ভট লেগেছে।’
টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে বোলারদের সেরা দশে ছয়জনই লেগ স্পিনার। খুব দ্রুতই লেগ স্পিনারদের নিয়ে বিসিবিকে কাজ করার পরামর্শ দিলেন ওয়াসিম, ‘বাংলাদেশকে লেগ স্পিনারদের নিয়ে কাজ করতে হবে। তাদের উৎসাহ দিতে হবে। ভুল থেকে তাদের শিখতে হবে। বাংলাদেশের খেলার ধরনটাই আমার চোখে লেগেছে। খেলায় হার-জিত থাকবেই, তাই বলে ৭০, ৭৩ রান করে অলআউট হতে হবে! বিশ্বকাপে দল যেভাবে খেলেছে সেটা বাংলাদেশের জন্য অবশ্যই লজ্জার।’

ঘরের বাইরে খেলতে গেলে বাংলাদেশ কেন খাবি খায় তা বহুল চর্চিত বিষয়। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির পর আবারও সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব সমস্যা। বাংলাদেশে খেলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির কারণগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটাররা।
টেন স্পোর্টসের ম্যাচ বিশ্লেষণী এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করেছেন ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনুস, মিসবাহ-উল-হক, ওয়াহাব রিয়াজের মতো ক্রিকেটাররা। ঘরের মাঠে স্পিন উইকেট, অফস্পিনে বেশি নির্ভরতা, পেসারদের গুরুত্ব না দেওয়ার মতো বিষয়গুলোর কারণেই বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ সব ম্যাচ হেরেছে বলে মত পাকিস্তানের এই ক্রিকেটারদের।
সর্ব প্রথমে বিসিবির কর্মকর্তাদের ধুয়ে দিয়েছেন কিংবদন্তি পেসার ওয়াসিম আকরাম। সাবেক বাঁহাতি পেসার বলেছেন, ‘বাংলাদেশের দর্শক এমনকি ক্রিকেট বোর্ড পর্যন্ত মনে করে তারা সবাই একেকজন বিশেষজ্ঞ। আমি বলব, আপনারা উদ্ভট। আপনারা ক্রিকেট চালাতে পারেন, কিন্তু ক্রিকেটে বিশেষজ্ঞ হতে পারেন না। আপনাদের বোর্ডে বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দিতে হবে, শুধু কোচ নিয়োগ দিলেই চলবে না।’
মিসবাহ-উল-হক বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা নিশ্চিতভাবে পেস ও বাউন্সে খাবি খায়। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতিমান বোলারের ১৪০ কিলোমিটারের বলে ব্যাক অব লেংথ, বাউন্সে ব্যাটসম্যানদের সমস্যা বোঝা হয়ে গেছে। আরেকটি বিষয় হলো, বাংলাদেশ খুব বেশি অফ স্পিনারদের ওপর নির্ভরশীল। লেগ স্পিনাররা সুযোগ পান না বলেই চলে। গুগলি, লেগ স্পিন ব্যাটসম্যানরা খেলতে পারে না বলাই যায়। লেগ স্পিনার না-ই থাকতে পারে, কিন্তু স্পিনার তৈরি করতে তো কাজ করতে হবে। লেগ স্পিনাররা যেকোনো পিচেই ভালো করতে পারে।’
মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকদের মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পেসার ওয়াহাব রিয়াজ, ‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের শারীরিক ভাষা দেখে মনে হয়নি তারা জেতার জন্য খেলছে। অনেকটা জোর করে খেলেছে। বিশ্বকাপ ভালো হয়নি, অনেক ম্যাচ হেরেছে—এমনটা হতেই পারে। কিন্তু ব্যাটারদের দেখে মনে হয়েছে তারা শুধু আসা-যাওয়ার জন্য মাঠে নেমেছে। কেউ উইকেটে থাকার জন্য আসেনি। ১৪০ কিলোমিটার গতির বলে কীভাবে আক্রমণ করতে হয়, সেই টেকনিকেও ঘাটতি ছিল।’
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা আছে মিসবাহ, রিয়াজ দুজনেরই। সেই অভিজ্ঞতা থেকে রিয়াজ বলেছেন, ‘প্রায় সব দলেই একাধিক স্পিনার। পেসার খুব কম দেখা যায়। বাংলাদেশের পেসার ব্যাটারি খুবই সীমাবদ্ধ। আগে যিনি অধিনায়ক ছিলেন, সেই মাশরাফি বিন মর্তুজা দলকে খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে রেখেছিলেন। মাহমুদউল্লাহ তার সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু এর বাইরে সবাইকে খুব উদ্ভট লেগেছে।’
টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে বোলারদের সেরা দশে ছয়জনই লেগ স্পিনার। খুব দ্রুতই লেগ স্পিনারদের নিয়ে বিসিবিকে কাজ করার পরামর্শ দিলেন ওয়াসিম, ‘বাংলাদেশকে লেগ স্পিনারদের নিয়ে কাজ করতে হবে। তাদের উৎসাহ দিতে হবে। ভুল থেকে তাদের শিখতে হবে। বাংলাদেশের খেলার ধরনটাই আমার চোখে লেগেছে। খেলায় হার-জিত থাকবেই, তাই বলে ৭০, ৭৩ রান করে অলআউট হতে হবে! বিশ্বকাপে দল যেভাবে খেলেছে সেটা বাংলাদেশের জন্য অবশ্যই লজ্জার।’

ঘরের বাইরে খেলতে গেলে বাংলাদেশ কেন খাবি খায় তা বহুল চর্চিত বিষয়। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির পর আবারও সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব সমস্যা। বাংলাদেশে খেলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির কারণগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটাররা।
টেন স্পোর্টসের ম্যাচ বিশ্লেষণী এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করেছেন ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনুস, মিসবাহ-উল-হক, ওয়াহাব রিয়াজের মতো ক্রিকেটাররা। ঘরের মাঠে স্পিন উইকেট, অফস্পিনে বেশি নির্ভরতা, পেসারদের গুরুত্ব না দেওয়ার মতো বিষয়গুলোর কারণেই বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ সব ম্যাচ হেরেছে বলে মত পাকিস্তানের এই ক্রিকেটারদের।
সর্ব প্রথমে বিসিবির কর্মকর্তাদের ধুয়ে দিয়েছেন কিংবদন্তি পেসার ওয়াসিম আকরাম। সাবেক বাঁহাতি পেসার বলেছেন, ‘বাংলাদেশের দর্শক এমনকি ক্রিকেট বোর্ড পর্যন্ত মনে করে তারা সবাই একেকজন বিশেষজ্ঞ। আমি বলব, আপনারা উদ্ভট। আপনারা ক্রিকেট চালাতে পারেন, কিন্তু ক্রিকেটে বিশেষজ্ঞ হতে পারেন না। আপনাদের বোর্ডে বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দিতে হবে, শুধু কোচ নিয়োগ দিলেই চলবে না।’
মিসবাহ-উল-হক বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা নিশ্চিতভাবে পেস ও বাউন্সে খাবি খায়। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতিমান বোলারের ১৪০ কিলোমিটারের বলে ব্যাক অব লেংথ, বাউন্সে ব্যাটসম্যানদের সমস্যা বোঝা হয়ে গেছে। আরেকটি বিষয় হলো, বাংলাদেশ খুব বেশি অফ স্পিনারদের ওপর নির্ভরশীল। লেগ স্পিনাররা সুযোগ পান না বলেই চলে। গুগলি, লেগ স্পিন ব্যাটসম্যানরা খেলতে পারে না বলাই যায়। লেগ স্পিনার না-ই থাকতে পারে, কিন্তু স্পিনার তৈরি করতে তো কাজ করতে হবে। লেগ স্পিনাররা যেকোনো পিচেই ভালো করতে পারে।’
মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকদের মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পেসার ওয়াহাব রিয়াজ, ‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের শারীরিক ভাষা দেখে মনে হয়নি তারা জেতার জন্য খেলছে। অনেকটা জোর করে খেলেছে। বিশ্বকাপ ভালো হয়নি, অনেক ম্যাচ হেরেছে—এমনটা হতেই পারে। কিন্তু ব্যাটারদের দেখে মনে হয়েছে তারা শুধু আসা-যাওয়ার জন্য মাঠে নেমেছে। কেউ উইকেটে থাকার জন্য আসেনি। ১৪০ কিলোমিটার গতির বলে কীভাবে আক্রমণ করতে হয়, সেই টেকনিকেও ঘাটতি ছিল।’
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা আছে মিসবাহ, রিয়াজ দুজনেরই। সেই অভিজ্ঞতা থেকে রিয়াজ বলেছেন, ‘প্রায় সব দলেই একাধিক স্পিনার। পেসার খুব কম দেখা যায়। বাংলাদেশের পেসার ব্যাটারি খুবই সীমাবদ্ধ। আগে যিনি অধিনায়ক ছিলেন, সেই মাশরাফি বিন মর্তুজা দলকে খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে রেখেছিলেন। মাহমুদউল্লাহ তার সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু এর বাইরে সবাইকে খুব উদ্ভট লেগেছে।’
টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে বোলারদের সেরা দশে ছয়জনই লেগ স্পিনার। খুব দ্রুতই লেগ স্পিনারদের নিয়ে বিসিবিকে কাজ করার পরামর্শ দিলেন ওয়াসিম, ‘বাংলাদেশকে লেগ স্পিনারদের নিয়ে কাজ করতে হবে। তাদের উৎসাহ দিতে হবে। ভুল থেকে তাদের শিখতে হবে। বাংলাদেশের খেলার ধরনটাই আমার চোখে লেগেছে। খেলায় হার-জিত থাকবেই, তাই বলে ৭০, ৭৩ রান করে অলআউট হতে হবে! বিশ্বকাপে দল যেভাবে খেলেছে সেটা বাংলাদেশের জন্য অবশ্যই লজ্জার।’

ঘরের বাইরে খেলতে গেলে বাংলাদেশ কেন খাবি খায় তা বহুল চর্চিত বিষয়। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির পর আবারও সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব সমস্যা। বাংলাদেশে খেলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির কারণগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটাররা।
টেন স্পোর্টসের ম্যাচ বিশ্লেষণী এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করেছেন ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনুস, মিসবাহ-উল-হক, ওয়াহাব রিয়াজের মতো ক্রিকেটাররা। ঘরের মাঠে স্পিন উইকেট, অফস্পিনে বেশি নির্ভরতা, পেসারদের গুরুত্ব না দেওয়ার মতো বিষয়গুলোর কারণেই বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ সব ম্যাচ হেরেছে বলে মত পাকিস্তানের এই ক্রিকেটারদের।
সর্ব প্রথমে বিসিবির কর্মকর্তাদের ধুয়ে দিয়েছেন কিংবদন্তি পেসার ওয়াসিম আকরাম। সাবেক বাঁহাতি পেসার বলেছেন, ‘বাংলাদেশের দর্শক এমনকি ক্রিকেট বোর্ড পর্যন্ত মনে করে তারা সবাই একেকজন বিশেষজ্ঞ। আমি বলব, আপনারা উদ্ভট। আপনারা ক্রিকেট চালাতে পারেন, কিন্তু ক্রিকেটে বিশেষজ্ঞ হতে পারেন না। আপনাদের বোর্ডে বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দিতে হবে, শুধু কোচ নিয়োগ দিলেই চলবে না।’
মিসবাহ-উল-হক বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা নিশ্চিতভাবে পেস ও বাউন্সে খাবি খায়। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতিমান বোলারের ১৪০ কিলোমিটারের বলে ব্যাক অব লেংথ, বাউন্সে ব্যাটসম্যানদের সমস্যা বোঝা হয়ে গেছে। আরেকটি বিষয় হলো, বাংলাদেশ খুব বেশি অফ স্পিনারদের ওপর নির্ভরশীল। লেগ স্পিনাররা সুযোগ পান না বলেই চলে। গুগলি, লেগ স্পিন ব্যাটসম্যানরা খেলতে পারে না বলাই যায়। লেগ স্পিনার না-ই থাকতে পারে, কিন্তু স্পিনার তৈরি করতে তো কাজ করতে হবে। লেগ স্পিনাররা যেকোনো পিচেই ভালো করতে পারে।’
মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকদের মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পেসার ওয়াহাব রিয়াজ, ‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের শারীরিক ভাষা দেখে মনে হয়নি তারা জেতার জন্য খেলছে। অনেকটা জোর করে খেলেছে। বিশ্বকাপ ভালো হয়নি, অনেক ম্যাচ হেরেছে—এমনটা হতেই পারে। কিন্তু ব্যাটারদের দেখে মনে হয়েছে তারা শুধু আসা-যাওয়ার জন্য মাঠে নেমেছে। কেউ উইকেটে থাকার জন্য আসেনি। ১৪০ কিলোমিটার গতির বলে কীভাবে আক্রমণ করতে হয়, সেই টেকনিকেও ঘাটতি ছিল।’
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা আছে মিসবাহ, রিয়াজ দুজনেরই। সেই অভিজ্ঞতা থেকে রিয়াজ বলেছেন, ‘প্রায় সব দলেই একাধিক স্পিনার। পেসার খুব কম দেখা যায়। বাংলাদেশের পেসার ব্যাটারি খুবই সীমাবদ্ধ। আগে যিনি অধিনায়ক ছিলেন, সেই মাশরাফি বিন মর্তুজা দলকে খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে রেখেছিলেন। মাহমুদউল্লাহ তার সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু এর বাইরে সবাইকে খুব উদ্ভট লেগেছে।’
টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে বোলারদের সেরা দশে ছয়জনই লেগ স্পিনার। খুব দ্রুতই লেগ স্পিনারদের নিয়ে বিসিবিকে কাজ করার পরামর্শ দিলেন ওয়াসিম, ‘বাংলাদেশকে লেগ স্পিনারদের নিয়ে কাজ করতে হবে। তাদের উৎসাহ দিতে হবে। ভুল থেকে তাদের শিখতে হবে। বাংলাদেশের খেলার ধরনটাই আমার চোখে লেগেছে। খেলায় হার-জিত থাকবেই, তাই বলে ৭০, ৭৩ রান করে অলআউট হতে হবে! বিশ্বকাপে দল যেভাবে খেলেছে সেটা বাংলাদেশের জন্য অবশ্যই লজ্জার।’

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
১ ঘণ্টা আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

ঘরের বাইরে গেলে খেলতে গেলে বাংলাদেশ কেন খাবি খায় তা বহুল চর্চিত বিষয়। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির পর আবারও সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব সমস্যাগুলো।
০৬ নভেম্বর ২০২১
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
১ ঘণ্টা আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

ঘরের বাইরে গেলে খেলতে গেলে বাংলাদেশ কেন খাবি খায় তা বহুল চর্চিত বিষয়। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির পর আবারও সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব সমস্যাগুলো।
০৬ নভেম্বর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

ঘরের বাইরে গেলে খেলতে গেলে বাংলাদেশ কেন খাবি খায় তা বহুল চর্চিত বিষয়। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির পর আবারও সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব সমস্যাগুলো।
০৬ নভেম্বর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
১ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

ঘরের বাইরে গেলে খেলতে গেলে বাংলাদেশ কেন খাবি খায় তা বহুল চর্চিত বিষয়। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহদের ভরাডুবির পর আবারও সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব সমস্যাগুলো।
০৬ নভেম্বর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
১ ঘণ্টা আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে