নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের ক্রিকেটে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। অভিষেক টেস্টেই মোহাম্মদ আশরাফুল ব্যাট হাতে ক্রিকেট বিশ্বকে বার্তা দিয়েছিলেন—‘আমার নামটি মনে রেখো’। সেটি এমন এক রেকর্ডে, দুই দশকেও যেটি অম্লান।
২০০১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর কলম্বোয় ১৭ বছর ৬১ দিনে সেঞ্চুরি করে রেকর্ডের পাতা উলটপালট করে দিয়েছিলেন আশরাফুল। সর্বকনিষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরির অসামান্য রেকর্ড গড়ার সেই দিনের ২০ বছর পূর্তি হলো আজ।
রেকর্ডের কথা বলতে গিয়ে এখনো স্মৃতিমেদুর হয়ে ওঠেন দেশের ক্রিকেটের প্রথম সুপারস্টার। স্মৃতির সরণিতে হাঁটতে হাঁটতে আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলছিলেন, 'এই রেকর্ডটা আমাকে একটা বিশেষ জায়গায় নিয়ে গেছে। সবার কাছে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে—একজন এসেছে বাংলাদেশ ক্রিকেটে। এটা সবচেয়ে আলাদা ভালো লাগার একটা জায়গা।’
২০০০ সালের জুনে টেস্ট মর্যাদা পায় বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টটা আমিনুল ইসলাম বুলবুলের সেঞ্চুরিতে চড়ে স্মরণীয়ও করে রাখে নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের দল। তবে সেই সুখস্মৃতি মিলিয়ে যেতেও সময় লাগেনি। কারণ এর পরই যে টেস্টের আসল পরীক্ষায় পড়ে বাংলাদেশ। এর মধ্যে একটি ২০০১ সালের এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। চ্যাম্পিয়নশিয়পের প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ হারে ইনিংস ও ২৬৪ রানের বিশাল ব্যবধানে। পরের টেস্টে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা।
আর সেই টেস্টেই অভিষেক আশরাফুলের। যদিও এর আগেই দেশের ক্রিকেটে নাম ছড়িয়ে পড়া আশরাফুলকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে খেলানোর জোর দাবি ওঠে। তবে তখনকার অধিনায়ক নাঈমুর কিছুতেই রাজি ছিলেন না। তাঁর যুক্তি ছিল, ‘জিম্বাবুয়ের পর শ্রীলঙ্কা সফর ছিল। তখন আশরাফুলকে খেলাতে চেয়েছি। নিঃসন্দেহে প্রতিভাবনা। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট, জাতীয় দলের পরিবেশটা বুঝতে ওকে সময় দেওয়া উচিত। আশরাফুলকে খেলানোর ব্যাপারে অনেক চাপ ছিল। সে ভীষণ প্রতিভাবান খেলোয়াড়, তবে আমি তাকে নষ্ট হতে দিইনি।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক হয়ে আশরাফুলের এক দিক দিয়ে ভালোই হলো। সেঞ্চুরিটা যে এসেছিল মুত্তিয়া মুরালিধরন–চামিন্ডা ভাসদের বিপক্ষে দুর্দান্ত খেলে। মুরালিধরন তখন স্বপ্নের ফর্মে। বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে নামার আগের সপ্তাহে ভারতের বিপক্ষে ২–১-এ জেতা সিরিজে একাই নিয়েছেন ২৩ উইকেট।
মুরালিকে সামলাতে না পেরে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশও অলআউট ৯০ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটাও একই। ৬ নম্বরে আশরাফুল যখন নামলেন, তখন স্কোরবোর্ড দেখাচ্ছিল ৮১/৪। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও শতরান আসবে কি না—এ আলোচনা যখন চারপাশে, তখন আশরাফুল ভেবে নিলেন ভিন্ন কিছু। মুরালি–ভাসদের বিপক্ষে লিকলিকে শরীরের টিনএজার আশরাফুল লড়েছেন দাঁতে দাঁত চেপে। অন্য প্রান্তে সঙ্গী বদল হচ্ছে, তবে আশরাফুল অনড় পাহাড়ের মতো। শেষমেশ যখন থামলেন, নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ১১৪ রান। আর তাতেই হয়ে গেল অনন্য এক রেকর্ড।
১৯৬১ সালে দিল্লি টেস্টে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে ১৭ বছর ৭৮ দিনে সেঞ্চুরি করে কনিষ্ঠতম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ানের মুকুট পরেছিলেন পাকিস্তানের মুশতাক মোহাম্মেদ। হানিফ মোহাম্মদের ছোট ভাইয়ের রেকর্ডটা অক্ষুণ্ন ছিল চার দশক। ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে মুশতাকের ‘পরে থাকা’ মুকুটটা নিজের করে নিলেন আশরাফুল। দল হারলেও মুরালির সঙ্গে যুগ্মভাবে ম্যাচ-সেরার পুরস্কার সেটিরই যেন স্বীকৃতি!
এই সেঞ্চুরি আশরাফুলকে আলাদা পরিচয় দিয়েছিল ক্রিকেট বিশ্বে। সেই সেঞ্চুরির পরে আশরাফুলও ছুটেছেন ওপরের দিকে। কার্ডিফ থেকে জোহানেসবার্গ, মিরপুর থেকে চট্টগ্রাম—আশরাফুল বীরত্বে উড়েছে বাংলাদেশের পতাকা।
নিজের কীর্তি আরও উজ্জ্বল করার সময়ে একটা কালো অধ্যায় আশরাফুলের জীবন থেকে কেড়ে নিয়েছে অনেক কিছু। অনেক কিছু আশরাফুল হারালেও প্রাপ্তির খাতাটা কম মণিমুক্তায় পূর্ণ নয় তাঁর! সেখানে সবচেয়ে যেটি বেশি জ্বলজ্বল করে—সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ানের রেকর্ডটা। নিজের সৃষ্টি এতটাই অমূল্য, আশরাফুল হেসে বলেন, 'ওটার আজ ২০ বছর পূর্তি৷'

বাংলাদেশের ক্রিকেটে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। অভিষেক টেস্টেই মোহাম্মদ আশরাফুল ব্যাট হাতে ক্রিকেট বিশ্বকে বার্তা দিয়েছিলেন—‘আমার নামটি মনে রেখো’। সেটি এমন এক রেকর্ডে, দুই দশকেও যেটি অম্লান।
২০০১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর কলম্বোয় ১৭ বছর ৬১ দিনে সেঞ্চুরি করে রেকর্ডের পাতা উলটপালট করে দিয়েছিলেন আশরাফুল। সর্বকনিষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরির অসামান্য রেকর্ড গড়ার সেই দিনের ২০ বছর পূর্তি হলো আজ।
রেকর্ডের কথা বলতে গিয়ে এখনো স্মৃতিমেদুর হয়ে ওঠেন দেশের ক্রিকেটের প্রথম সুপারস্টার। স্মৃতির সরণিতে হাঁটতে হাঁটতে আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলছিলেন, 'এই রেকর্ডটা আমাকে একটা বিশেষ জায়গায় নিয়ে গেছে। সবার কাছে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে—একজন এসেছে বাংলাদেশ ক্রিকেটে। এটা সবচেয়ে আলাদা ভালো লাগার একটা জায়গা।’
২০০০ সালের জুনে টেস্ট মর্যাদা পায় বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টটা আমিনুল ইসলাম বুলবুলের সেঞ্চুরিতে চড়ে স্মরণীয়ও করে রাখে নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের দল। তবে সেই সুখস্মৃতি মিলিয়ে যেতেও সময় লাগেনি। কারণ এর পরই যে টেস্টের আসল পরীক্ষায় পড়ে বাংলাদেশ। এর মধ্যে একটি ২০০১ সালের এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। চ্যাম্পিয়নশিয়পের প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ হারে ইনিংস ও ২৬৪ রানের বিশাল ব্যবধানে। পরের টেস্টে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা।
আর সেই টেস্টেই অভিষেক আশরাফুলের। যদিও এর আগেই দেশের ক্রিকেটে নাম ছড়িয়ে পড়া আশরাফুলকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে খেলানোর জোর দাবি ওঠে। তবে তখনকার অধিনায়ক নাঈমুর কিছুতেই রাজি ছিলেন না। তাঁর যুক্তি ছিল, ‘জিম্বাবুয়ের পর শ্রীলঙ্কা সফর ছিল। তখন আশরাফুলকে খেলাতে চেয়েছি। নিঃসন্দেহে প্রতিভাবনা। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট, জাতীয় দলের পরিবেশটা বুঝতে ওকে সময় দেওয়া উচিত। আশরাফুলকে খেলানোর ব্যাপারে অনেক চাপ ছিল। সে ভীষণ প্রতিভাবান খেলোয়াড়, তবে আমি তাকে নষ্ট হতে দিইনি।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক হয়ে আশরাফুলের এক দিক দিয়ে ভালোই হলো। সেঞ্চুরিটা যে এসেছিল মুত্তিয়া মুরালিধরন–চামিন্ডা ভাসদের বিপক্ষে দুর্দান্ত খেলে। মুরালিধরন তখন স্বপ্নের ফর্মে। বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে নামার আগের সপ্তাহে ভারতের বিপক্ষে ২–১-এ জেতা সিরিজে একাই নিয়েছেন ২৩ উইকেট।
মুরালিকে সামলাতে না পেরে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশও অলআউট ৯০ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটাও একই। ৬ নম্বরে আশরাফুল যখন নামলেন, তখন স্কোরবোর্ড দেখাচ্ছিল ৮১/৪। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও শতরান আসবে কি না—এ আলোচনা যখন চারপাশে, তখন আশরাফুল ভেবে নিলেন ভিন্ন কিছু। মুরালি–ভাসদের বিপক্ষে লিকলিকে শরীরের টিনএজার আশরাফুল লড়েছেন দাঁতে দাঁত চেপে। অন্য প্রান্তে সঙ্গী বদল হচ্ছে, তবে আশরাফুল অনড় পাহাড়ের মতো। শেষমেশ যখন থামলেন, নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ১১৪ রান। আর তাতেই হয়ে গেল অনন্য এক রেকর্ড।
১৯৬১ সালে দিল্লি টেস্টে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে ১৭ বছর ৭৮ দিনে সেঞ্চুরি করে কনিষ্ঠতম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ানের মুকুট পরেছিলেন পাকিস্তানের মুশতাক মোহাম্মেদ। হানিফ মোহাম্মদের ছোট ভাইয়ের রেকর্ডটা অক্ষুণ্ন ছিল চার দশক। ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে মুশতাকের ‘পরে থাকা’ মুকুটটা নিজের করে নিলেন আশরাফুল। দল হারলেও মুরালির সঙ্গে যুগ্মভাবে ম্যাচ-সেরার পুরস্কার সেটিরই যেন স্বীকৃতি!
এই সেঞ্চুরি আশরাফুলকে আলাদা পরিচয় দিয়েছিল ক্রিকেট বিশ্বে। সেই সেঞ্চুরির পরে আশরাফুলও ছুটেছেন ওপরের দিকে। কার্ডিফ থেকে জোহানেসবার্গ, মিরপুর থেকে চট্টগ্রাম—আশরাফুল বীরত্বে উড়েছে বাংলাদেশের পতাকা।
নিজের কীর্তি আরও উজ্জ্বল করার সময়ে একটা কালো অধ্যায় আশরাফুলের জীবন থেকে কেড়ে নিয়েছে অনেক কিছু। অনেক কিছু আশরাফুল হারালেও প্রাপ্তির খাতাটা কম মণিমুক্তায় পূর্ণ নয় তাঁর! সেখানে সবচেয়ে যেটি বেশি জ্বলজ্বল করে—সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ানের রেকর্ডটা। নিজের সৃষ্টি এতটাই অমূল্য, আশরাফুল হেসে বলেন, 'ওটার আজ ২০ বছর পূর্তি৷'
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের ক্রিকেটে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। অভিষেক টেস্টেই মোহাম্মদ আশরাফুল ব্যাট হাতে ক্রিকেট বিশ্বকে বার্তা দিয়েছিলেন—‘আমার নামটি মনে রেখো’। সেটি এমন এক রেকর্ডে, দুই দশকেও যেটি অম্লান।
২০০১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর কলম্বোয় ১৭ বছর ৬১ দিনে সেঞ্চুরি করে রেকর্ডের পাতা উলটপালট করে দিয়েছিলেন আশরাফুল। সর্বকনিষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরির অসামান্য রেকর্ড গড়ার সেই দিনের ২০ বছর পূর্তি হলো আজ।
রেকর্ডের কথা বলতে গিয়ে এখনো স্মৃতিমেদুর হয়ে ওঠেন দেশের ক্রিকেটের প্রথম সুপারস্টার। স্মৃতির সরণিতে হাঁটতে হাঁটতে আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলছিলেন, 'এই রেকর্ডটা আমাকে একটা বিশেষ জায়গায় নিয়ে গেছে। সবার কাছে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে—একজন এসেছে বাংলাদেশ ক্রিকেটে। এটা সবচেয়ে আলাদা ভালো লাগার একটা জায়গা।’
২০০০ সালের জুনে টেস্ট মর্যাদা পায় বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টটা আমিনুল ইসলাম বুলবুলের সেঞ্চুরিতে চড়ে স্মরণীয়ও করে রাখে নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের দল। তবে সেই সুখস্মৃতি মিলিয়ে যেতেও সময় লাগেনি। কারণ এর পরই যে টেস্টের আসল পরীক্ষায় পড়ে বাংলাদেশ। এর মধ্যে একটি ২০০১ সালের এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। চ্যাম্পিয়নশিয়পের প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ হারে ইনিংস ও ২৬৪ রানের বিশাল ব্যবধানে। পরের টেস্টে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা।
আর সেই টেস্টেই অভিষেক আশরাফুলের। যদিও এর আগেই দেশের ক্রিকেটে নাম ছড়িয়ে পড়া আশরাফুলকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে খেলানোর জোর দাবি ওঠে। তবে তখনকার অধিনায়ক নাঈমুর কিছুতেই রাজি ছিলেন না। তাঁর যুক্তি ছিল, ‘জিম্বাবুয়ের পর শ্রীলঙ্কা সফর ছিল। তখন আশরাফুলকে খেলাতে চেয়েছি। নিঃসন্দেহে প্রতিভাবনা। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট, জাতীয় দলের পরিবেশটা বুঝতে ওকে সময় দেওয়া উচিত। আশরাফুলকে খেলানোর ব্যাপারে অনেক চাপ ছিল। সে ভীষণ প্রতিভাবান খেলোয়াড়, তবে আমি তাকে নষ্ট হতে দিইনি।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক হয়ে আশরাফুলের এক দিক দিয়ে ভালোই হলো। সেঞ্চুরিটা যে এসেছিল মুত্তিয়া মুরালিধরন–চামিন্ডা ভাসদের বিপক্ষে দুর্দান্ত খেলে। মুরালিধরন তখন স্বপ্নের ফর্মে। বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে নামার আগের সপ্তাহে ভারতের বিপক্ষে ২–১-এ জেতা সিরিজে একাই নিয়েছেন ২৩ উইকেট।
মুরালিকে সামলাতে না পেরে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশও অলআউট ৯০ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটাও একই। ৬ নম্বরে আশরাফুল যখন নামলেন, তখন স্কোরবোর্ড দেখাচ্ছিল ৮১/৪। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও শতরান আসবে কি না—এ আলোচনা যখন চারপাশে, তখন আশরাফুল ভেবে নিলেন ভিন্ন কিছু। মুরালি–ভাসদের বিপক্ষে লিকলিকে শরীরের টিনএজার আশরাফুল লড়েছেন দাঁতে দাঁত চেপে। অন্য প্রান্তে সঙ্গী বদল হচ্ছে, তবে আশরাফুল অনড় পাহাড়ের মতো। শেষমেশ যখন থামলেন, নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ১১৪ রান। আর তাতেই হয়ে গেল অনন্য এক রেকর্ড।
১৯৬১ সালে দিল্লি টেস্টে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে ১৭ বছর ৭৮ দিনে সেঞ্চুরি করে কনিষ্ঠতম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ানের মুকুট পরেছিলেন পাকিস্তানের মুশতাক মোহাম্মেদ। হানিফ মোহাম্মদের ছোট ভাইয়ের রেকর্ডটা অক্ষুণ্ন ছিল চার দশক। ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে মুশতাকের ‘পরে থাকা’ মুকুটটা নিজের করে নিলেন আশরাফুল। দল হারলেও মুরালির সঙ্গে যুগ্মভাবে ম্যাচ-সেরার পুরস্কার সেটিরই যেন স্বীকৃতি!
এই সেঞ্চুরি আশরাফুলকে আলাদা পরিচয় দিয়েছিল ক্রিকেট বিশ্বে। সেই সেঞ্চুরির পরে আশরাফুলও ছুটেছেন ওপরের দিকে। কার্ডিফ থেকে জোহানেসবার্গ, মিরপুর থেকে চট্টগ্রাম—আশরাফুল বীরত্বে উড়েছে বাংলাদেশের পতাকা।
নিজের কীর্তি আরও উজ্জ্বল করার সময়ে একটা কালো অধ্যায় আশরাফুলের জীবন থেকে কেড়ে নিয়েছে অনেক কিছু। অনেক কিছু আশরাফুল হারালেও প্রাপ্তির খাতাটা কম মণিমুক্তায় পূর্ণ নয় তাঁর! সেখানে সবচেয়ে যেটি বেশি জ্বলজ্বল করে—সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ানের রেকর্ডটা। নিজের সৃষ্টি এতটাই অমূল্য, আশরাফুল হেসে বলেন, 'ওটার আজ ২০ বছর পূর্তি৷'

বাংলাদেশের ক্রিকেটে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। অভিষেক টেস্টেই মোহাম্মদ আশরাফুল ব্যাট হাতে ক্রিকেট বিশ্বকে বার্তা দিয়েছিলেন—‘আমার নামটি মনে রেখো’। সেটি এমন এক রেকর্ডে, দুই দশকেও যেটি অম্লান।
২০০১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর কলম্বোয় ১৭ বছর ৬১ দিনে সেঞ্চুরি করে রেকর্ডের পাতা উলটপালট করে দিয়েছিলেন আশরাফুল। সর্বকনিষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরির অসামান্য রেকর্ড গড়ার সেই দিনের ২০ বছর পূর্তি হলো আজ।
রেকর্ডের কথা বলতে গিয়ে এখনো স্মৃতিমেদুর হয়ে ওঠেন দেশের ক্রিকেটের প্রথম সুপারস্টার। স্মৃতির সরণিতে হাঁটতে হাঁটতে আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলছিলেন, 'এই রেকর্ডটা আমাকে একটা বিশেষ জায়গায় নিয়ে গেছে। সবার কাছে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে—একজন এসেছে বাংলাদেশ ক্রিকেটে। এটা সবচেয়ে আলাদা ভালো লাগার একটা জায়গা।’
২০০০ সালের জুনে টেস্ট মর্যাদা পায় বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টটা আমিনুল ইসলাম বুলবুলের সেঞ্চুরিতে চড়ে স্মরণীয়ও করে রাখে নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের দল। তবে সেই সুখস্মৃতি মিলিয়ে যেতেও সময় লাগেনি। কারণ এর পরই যে টেস্টের আসল পরীক্ষায় পড়ে বাংলাদেশ। এর মধ্যে একটি ২০০১ সালের এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। চ্যাম্পিয়নশিয়পের প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ হারে ইনিংস ও ২৬৪ রানের বিশাল ব্যবধানে। পরের টেস্টে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা।
আর সেই টেস্টেই অভিষেক আশরাফুলের। যদিও এর আগেই দেশের ক্রিকেটে নাম ছড়িয়ে পড়া আশরাফুলকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে খেলানোর জোর দাবি ওঠে। তবে তখনকার অধিনায়ক নাঈমুর কিছুতেই রাজি ছিলেন না। তাঁর যুক্তি ছিল, ‘জিম্বাবুয়ের পর শ্রীলঙ্কা সফর ছিল। তখন আশরাফুলকে খেলাতে চেয়েছি। নিঃসন্দেহে প্রতিভাবনা। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট, জাতীয় দলের পরিবেশটা বুঝতে ওকে সময় দেওয়া উচিত। আশরাফুলকে খেলানোর ব্যাপারে অনেক চাপ ছিল। সে ভীষণ প্রতিভাবান খেলোয়াড়, তবে আমি তাকে নষ্ট হতে দিইনি।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক হয়ে আশরাফুলের এক দিক দিয়ে ভালোই হলো। সেঞ্চুরিটা যে এসেছিল মুত্তিয়া মুরালিধরন–চামিন্ডা ভাসদের বিপক্ষে দুর্দান্ত খেলে। মুরালিধরন তখন স্বপ্নের ফর্মে। বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে নামার আগের সপ্তাহে ভারতের বিপক্ষে ২–১-এ জেতা সিরিজে একাই নিয়েছেন ২৩ উইকেট।
মুরালিকে সামলাতে না পেরে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশও অলআউট ৯০ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটাও একই। ৬ নম্বরে আশরাফুল যখন নামলেন, তখন স্কোরবোর্ড দেখাচ্ছিল ৮১/৪। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও শতরান আসবে কি না—এ আলোচনা যখন চারপাশে, তখন আশরাফুল ভেবে নিলেন ভিন্ন কিছু। মুরালি–ভাসদের বিপক্ষে লিকলিকে শরীরের টিনএজার আশরাফুল লড়েছেন দাঁতে দাঁত চেপে। অন্য প্রান্তে সঙ্গী বদল হচ্ছে, তবে আশরাফুল অনড় পাহাড়ের মতো। শেষমেশ যখন থামলেন, নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ১১৪ রান। আর তাতেই হয়ে গেল অনন্য এক রেকর্ড।
১৯৬১ সালে দিল্লি টেস্টে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে ১৭ বছর ৭৮ দিনে সেঞ্চুরি করে কনিষ্ঠতম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ানের মুকুট পরেছিলেন পাকিস্তানের মুশতাক মোহাম্মেদ। হানিফ মোহাম্মদের ছোট ভাইয়ের রেকর্ডটা অক্ষুণ্ন ছিল চার দশক। ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে মুশতাকের ‘পরে থাকা’ মুকুটটা নিজের করে নিলেন আশরাফুল। দল হারলেও মুরালির সঙ্গে যুগ্মভাবে ম্যাচ-সেরার পুরস্কার সেটিরই যেন স্বীকৃতি!
এই সেঞ্চুরি আশরাফুলকে আলাদা পরিচয় দিয়েছিল ক্রিকেট বিশ্বে। সেই সেঞ্চুরির পরে আশরাফুলও ছুটেছেন ওপরের দিকে। কার্ডিফ থেকে জোহানেসবার্গ, মিরপুর থেকে চট্টগ্রাম—আশরাফুল বীরত্বে উড়েছে বাংলাদেশের পতাকা।
নিজের কীর্তি আরও উজ্জ্বল করার সময়ে একটা কালো অধ্যায় আশরাফুলের জীবন থেকে কেড়ে নিয়েছে অনেক কিছু। অনেক কিছু আশরাফুল হারালেও প্রাপ্তির খাতাটা কম মণিমুক্তায় পূর্ণ নয় তাঁর! সেখানে সবচেয়ে যেটি বেশি জ্বলজ্বল করে—সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ানের রেকর্ডটা। নিজের সৃষ্টি এতটাই অমূল্য, আশরাফুল হেসে বলেন, 'ওটার আজ ২০ বছর পূর্তি৷'

আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি) পরশু রাতে অভিষেকটা মনঃপুত হয়নি তাসকিন আহমেদের। গতকাল সেই তুলনায় দারুণ বোলিং করেছেন বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ পেসার। তবে সব ছাপিয়ে তাসকিনের সেই বলে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নজরে এসেছে অনেকের।
৩ মিনিট আগে
কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—তিন দিনের সফরে ভারতের চার শহর ঘুরে লিওনেল মেসির সফর শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভারতে যে ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে কি আর এত সহজে সফর শেষ হয়! এশিয়া মহাদেশের এই দেশে আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফুটবলারের সফর আরও দীর্ঘায়িত হলো।
২৪ মিনিট আগে
এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
১২ ঘণ্টা আগে
২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি) পরশু রাতে অভিষেকটা মনঃপুত হয়নি তাসকিন আহমেদের। গতকাল সেই তুলনায় দারুণ বোলিং করেছেন বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ পেসার। তবে সব ছাপিয়ে তাসকিনের সেই বলে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নজরে এসেছে অনেকের।
শারজায় গত রাতে তাসকিনের শারজা ওয়ারিয়র্স খেলেছে গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে। ১৭৫ রানের লক্ষ্যে নামা গালফ জায়ান্টসের ইনিংসের তৃতীয় ওভারের ঘটনা। সেই ওভারের চতুর্থ বলে তাসকিনকে সোজা ড্রাইভ করতে যান গালফ জায়ান্টস অধিনায়ক জেমস ভিন্স। ডান দিকে ঝাঁপিয়ে বলটা থামিয়ে তাসকিন দ্রুতই স্ট্রাইকপ্রান্তে থ্রো করেছেন। ভিন্স প্রথমে কয়েক পা এগোলেও দ্রুত তাঁর জায়গায় ফেরত চলে গেছেন। সে সময় তাসকিনের থ্রো করা বল ভিন্সের শরীরে লাগলে শারজা ওয়ারিয়র্স অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ডের আবেদন করে। কিন্তু আম্পায়ারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে শারজা ওয়ারিয়র্সের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা আবেদন তুলে নেন।
তাসকিনের যে ওভারে সম্ভাব্য অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ডের আউট থেকে বেঁচে গিয়েছেন ভিন্স, সেই ওভারেই আউট হয়েছেন তিনি (ভিন্স)। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে তাসকিনকে তুলে মারতে গিয়ে মিড অফে সিকান্দার রাজার তালুবন্দী হয়েছেন ভিন্স। ৬ বল খেলে অবশ্য কোনো রান করতে পারেননি গালফ জায়ান্টস অধিনায়ক। তাঁর দল হেরেছে ১১ রানে। ম্যাচসেরা হয়েছেন শারজা ওয়ারিয়র্সের পেসার মাথিসা পাতিরানা। ৪ ওভারে ১৯ রানে পেয়েছেন ৩ উইকেট। লঙ্কান এই পেসার এক ওভার মেডেন দিয়েছেন। জনসন চার্লসের ইমপ্যাক্ট সাব হিসেবে নেমে পাতিরানা কাঁপিয়ে দিয়েছেন।
টস হেরে গতকাল আগে ব্যাটিং পাওয়া শারজা ওয়ারিয়র্স ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৪ রান করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন টম অ্যাবেল। জয়ের লক্ষ্যে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬৩ রানে আটকে যায় গালফ জায়ান্টস। তাসকিন এই ম্যাচে ৪ ওভারে ৩৪ রানে নিয়েছেন ১ উইকেট। পাওয়ার প্লের (প্রথম ৬ ওভার) মধ্যেই তিন ওভার বোলিং করে ২৬ রান খরচ করেছেন। ততক্ষণে পেয়েছেন ১ উইকেট। ডেথ ওভারে বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ পেসার মাথা ঠান্ডা রেখে বোলিং করেছেন। গালফ জায়ান্টসের যখন ২ ওভারে ৩২ রান প্রয়োজন, ১৯তম ওভারে তাসকিন দিয়েছেন মাত্র ৮ রান।
তাসকিন শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে যে দুই ম্যাচ খেলেছেন, দুটিতেই তাঁর দল জিতেছে। পরশু রাতে আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৩৯ রান দিয়েও কোনো উইকেট পাননি। এমআই এমিরেটস ম্যাচটি হেরেছে ৬ রানে। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত ৫ ম্যাচে ২ জয় ও ৩ পরাজয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার পাঁচে শারজা ওয়ারিয়র্স। ছয় দলের মধ্যে তলানিতে থাকা আবুধাবি নাইট রাইডার্সের পয়েন্ট ২।

আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি) পরশু রাতে অভিষেকটা মনঃপুত হয়নি তাসকিন আহমেদের। গতকাল সেই তুলনায় দারুণ বোলিং করেছেন বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ পেসার। তবে সব ছাপিয়ে তাসকিনের সেই বলে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নজরে এসেছে অনেকের।
শারজায় গত রাতে তাসকিনের শারজা ওয়ারিয়র্স খেলেছে গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে। ১৭৫ রানের লক্ষ্যে নামা গালফ জায়ান্টসের ইনিংসের তৃতীয় ওভারের ঘটনা। সেই ওভারের চতুর্থ বলে তাসকিনকে সোজা ড্রাইভ করতে যান গালফ জায়ান্টস অধিনায়ক জেমস ভিন্স। ডান দিকে ঝাঁপিয়ে বলটা থামিয়ে তাসকিন দ্রুতই স্ট্রাইকপ্রান্তে থ্রো করেছেন। ভিন্স প্রথমে কয়েক পা এগোলেও দ্রুত তাঁর জায়গায় ফেরত চলে গেছেন। সে সময় তাসকিনের থ্রো করা বল ভিন্সের শরীরে লাগলে শারজা ওয়ারিয়র্স অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ডের আবেদন করে। কিন্তু আম্পায়ারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে শারজা ওয়ারিয়র্সের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা আবেদন তুলে নেন।
তাসকিনের যে ওভারে সম্ভাব্য অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ডের আউট থেকে বেঁচে গিয়েছেন ভিন্স, সেই ওভারেই আউট হয়েছেন তিনি (ভিন্স)। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে তাসকিনকে তুলে মারতে গিয়ে মিড অফে সিকান্দার রাজার তালুবন্দী হয়েছেন ভিন্স। ৬ বল খেলে অবশ্য কোনো রান করতে পারেননি গালফ জায়ান্টস অধিনায়ক। তাঁর দল হেরেছে ১১ রানে। ম্যাচসেরা হয়েছেন শারজা ওয়ারিয়র্সের পেসার মাথিসা পাতিরানা। ৪ ওভারে ১৯ রানে পেয়েছেন ৩ উইকেট। লঙ্কান এই পেসার এক ওভার মেডেন দিয়েছেন। জনসন চার্লসের ইমপ্যাক্ট সাব হিসেবে নেমে পাতিরানা কাঁপিয়ে দিয়েছেন।
টস হেরে গতকাল আগে ব্যাটিং পাওয়া শারজা ওয়ারিয়র্স ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৪ রান করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন টম অ্যাবেল। জয়ের লক্ষ্যে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬৩ রানে আটকে যায় গালফ জায়ান্টস। তাসকিন এই ম্যাচে ৪ ওভারে ৩৪ রানে নিয়েছেন ১ উইকেট। পাওয়ার প্লের (প্রথম ৬ ওভার) মধ্যেই তিন ওভার বোলিং করে ২৬ রান খরচ করেছেন। ততক্ষণে পেয়েছেন ১ উইকেট। ডেথ ওভারে বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ পেসার মাথা ঠান্ডা রেখে বোলিং করেছেন। গালফ জায়ান্টসের যখন ২ ওভারে ৩২ রান প্রয়োজন, ১৯তম ওভারে তাসকিন দিয়েছেন মাত্র ৮ রান।
তাসকিন শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে যে দুই ম্যাচ খেলেছেন, দুটিতেই তাঁর দল জিতেছে। পরশু রাতে আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৩৯ রান দিয়েও কোনো উইকেট পাননি। এমআই এমিরেটস ম্যাচটি হেরেছে ৬ রানে। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত ৫ ম্যাচে ২ জয় ও ৩ পরাজয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার পাঁচে শারজা ওয়ারিয়র্স। ছয় দলের মধ্যে তলানিতে থাকা আবুধাবি নাইট রাইডার্সের পয়েন্ট ২।

বাংলাদেশের ক্রিকেটে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। অভিষেক টেস্টেই মোহাম্মদ আশরাফুল ব্যাট হাতে ক্রিকেটবিশ্বকে বার্তা দিয়েছিলেন–‘আমার নামটি মনে রেখো’। সেটি এমন এক রেকর্ডে, দুই দশকেও যেটি অম্লান।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—তিন দিনের সফরে ভারতের চার শহর ঘুরে লিওনেল মেসির সফর শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভারতে যে ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে কি আর এত সহজে সফর শেষ হয়! এশিয়া মহাদেশের এই দেশে আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফুটবলারের সফর আরও দীর্ঘায়িত হলো।
২৪ মিনিট আগে
এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
১২ ঘণ্টা আগে
২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—তিন দিনের সফরে ভারতের চার শহর ঘুরে লিওনেল মেসির সফর শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভারতে যে ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে কি আর এত সহজে সফর শেষ হয়! এশিয়া মহাদেশের এই দেশে আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফুটবলারের সফর আরও দীর্ঘায়িত হলো।
দিল্লি থেকে মেসির বার্সেলোনা যাওয়ার কথা ছিল বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা গেছে। কিন্তু শিল্পপতি অনন্ত আম্বানির নিমন্ত্রণেই মূলত মেসির ভারত সফর দীর্ঘ হচ্ছে। নিমন্ত্রণ পেয়েই দিল্লি থেকে চলে গেলেন গুজরাটের জামনগরে আম্বানির বাড়িতে। গত রাতে ভারতের এই বিখ্যাত শিল্পপতির বাড়িতে নৈশভোজও করেন তিনি। বনতারায় আম্বানির বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে মেসি ঘুরতে যাবেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে। বার্তা সংস্থা এশিয়ান নিউজ এজেন্সির (এএনআই) অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, পুলিশের একগাদা গাড়ি টহল দিচ্ছে। ক্যাপশনে লেখা, ‘তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি ও লুইস সুয়ারেজ জামনগরে পৌঁছেছেন।’ সেখানে তাঁদের সফর সূচি উল্লেখ করা হয়েছে।
‘বনতারা নামে আম্বানীর বিশেষ প্রকল্প জামনগরে এ বছরের শুরুতে উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রিলায়ান্স ফাউন্ডেশনের পরিচালনায় প্রায় ৩০০০ একরের বনতারায় রয়েছে পশুদের সম্পূর্ণ আধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা। ৪৩ প্রজাতির প্রায় ২০০০ প্রাণী রয়েছে। এশীয় সিংহ, তুষারচিতা, একশৃঙ্গ গন্ডারসহ একাধিক বিরল প্রাণীর দেখা মেলে বনতারায়। বন্যপ্রাণী উদ্ধার, সংরক্ষণ ও চিকিৎসার এই বিশেষ প্রকল্প রিলায়ান্স গোষ্ঠীর চিড়িয়াখানা হিসাবেও পরিচিত। তবে জামনগর দিয়েই মেসির ভারত সফর শেষ কি না, সে ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি।
মেসির এই চার দিনের ভারত সফরকে নাম দেওয়া হয়েছে গোট (গ্রেটেস্ট অব অল টাইম) ট্যুর। পুরো সফরজুড়ে মেসির দুই সঙ্গী লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো দি পলও গেছেন জামনগরে আম্বানির বাড়িতে। কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সেই চার শহরে মেসির ‘বডিগার্ডে’র মতো কাজ করেছেন দি পল। জাতীয় দলে মেসির বডিগার্ডের তকমা পেয়ে গেছেন দি পল। সুয়ারেজ তো মেসির দীর্ঘদিনের বন্ধু। বার্সেলোনায় একসঙ্গে খেলার পর ইন্টার মায়ামিতে এসে মিলিত হয়েছেন মেসি-সুয়ারেজ।
মুম্বাই থেকে গতকাল ভোরে মেসি দিল্লিতে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তাঁর চার্টার্ড ফ্লাইটের একটু দেরি হয়েছে। বিমানবন্দর থেকে সোজা দিল্লির লিলা প্যালেস হোটেলে চলে যান। মেসিকে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট উপহার দিয়েছেন আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ। মেসি, দি পল, সুয়ারেজকে ফ্রেমে বাঁধানো ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সি দেওয়া হয়েছে। ভারতের সাবেক গোলরক্ষক অদিতি চৌহান তাঁর স্বাক্ষরিত টি-শার্ট উপহার দিয়েছেন এই তিন তারকা ফুটবলারকে।

কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—তিন দিনের সফরে ভারতের চার শহর ঘুরে লিওনেল মেসির সফর শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভারতে যে ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে কি আর এত সহজে সফর শেষ হয়! এশিয়া মহাদেশের এই দেশে আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফুটবলারের সফর আরও দীর্ঘায়িত হলো।
দিল্লি থেকে মেসির বার্সেলোনা যাওয়ার কথা ছিল বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা গেছে। কিন্তু শিল্পপতি অনন্ত আম্বানির নিমন্ত্রণেই মূলত মেসির ভারত সফর দীর্ঘ হচ্ছে। নিমন্ত্রণ পেয়েই দিল্লি থেকে চলে গেলেন গুজরাটের জামনগরে আম্বানির বাড়িতে। গত রাতে ভারতের এই বিখ্যাত শিল্পপতির বাড়িতে নৈশভোজও করেন তিনি। বনতারায় আম্বানির বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে মেসি ঘুরতে যাবেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে। বার্তা সংস্থা এশিয়ান নিউজ এজেন্সির (এএনআই) অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, পুলিশের একগাদা গাড়ি টহল দিচ্ছে। ক্যাপশনে লেখা, ‘তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি ও লুইস সুয়ারেজ জামনগরে পৌঁছেছেন।’ সেখানে তাঁদের সফর সূচি উল্লেখ করা হয়েছে।
‘বনতারা নামে আম্বানীর বিশেষ প্রকল্প জামনগরে এ বছরের শুরুতে উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রিলায়ান্স ফাউন্ডেশনের পরিচালনায় প্রায় ৩০০০ একরের বনতারায় রয়েছে পশুদের সম্পূর্ণ আধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা। ৪৩ প্রজাতির প্রায় ২০০০ প্রাণী রয়েছে। এশীয় সিংহ, তুষারচিতা, একশৃঙ্গ গন্ডারসহ একাধিক বিরল প্রাণীর দেখা মেলে বনতারায়। বন্যপ্রাণী উদ্ধার, সংরক্ষণ ও চিকিৎসার এই বিশেষ প্রকল্প রিলায়ান্স গোষ্ঠীর চিড়িয়াখানা হিসাবেও পরিচিত। তবে জামনগর দিয়েই মেসির ভারত সফর শেষ কি না, সে ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি।
মেসির এই চার দিনের ভারত সফরকে নাম দেওয়া হয়েছে গোট (গ্রেটেস্ট অব অল টাইম) ট্যুর। পুরো সফরজুড়ে মেসির দুই সঙ্গী লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো দি পলও গেছেন জামনগরে আম্বানির বাড়িতে। কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সেই চার শহরে মেসির ‘বডিগার্ডে’র মতো কাজ করেছেন দি পল। জাতীয় দলে মেসির বডিগার্ডের তকমা পেয়ে গেছেন দি পল। সুয়ারেজ তো মেসির দীর্ঘদিনের বন্ধু। বার্সেলোনায় একসঙ্গে খেলার পর ইন্টার মায়ামিতে এসে মিলিত হয়েছেন মেসি-সুয়ারেজ।
মুম্বাই থেকে গতকাল ভোরে মেসি দিল্লিতে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তাঁর চার্টার্ড ফ্লাইটের একটু দেরি হয়েছে। বিমানবন্দর থেকে সোজা দিল্লির লিলা প্যালেস হোটেলে চলে যান। মেসিকে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট উপহার দিয়েছেন আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ। মেসি, দি পল, সুয়ারেজকে ফ্রেমে বাঁধানো ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সি দেওয়া হয়েছে। ভারতের সাবেক গোলরক্ষক অদিতি চৌহান তাঁর স্বাক্ষরিত টি-শার্ট উপহার দিয়েছেন এই তিন তারকা ফুটবলারকে।

বাংলাদেশের ক্রিকেটে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। অভিষেক টেস্টেই মোহাম্মদ আশরাফুল ব্যাট হাতে ক্রিকেটবিশ্বকে বার্তা দিয়েছিলেন–‘আমার নামটি মনে রেখো’। সেটি এমন এক রেকর্ডে, দুই দশকেও যেটি অম্লান।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি) পরশু রাতে অভিষেকটা মনঃপুত হয়নি তাসকিন আহমেদের। গতকাল সেই তুলনায় দারুণ বোলিং করেছেন বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ পেসার। তবে সব ছাপিয়ে তাসকিনের সেই বলে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নজরে এসেছে অনেকের।
৩ মিনিট আগে
এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
১২ ঘণ্টা আগে
২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
দিল্লি ভ্রমণ করে আজ ভারত সফর শেষ হলো মেসির। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে আজ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড মাঠে ঢুকতেই দর্শকেরা ‘মেসি, মেসি’ স্লোগান দিয়েছেন। আর্জেন্টাইন ফলোয়ার্ডের বরণ অনুষ্ঠানে আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা, দিল্লি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রোহান জেটলি উপস্থিত ছিলেন। মেসিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারত-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচের টিকিট উপহার দিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, মেসিকে একটা ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সিও উপহার দেওয়া হয়েছে। এমন আপ্যায়নে মুগ্ধ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘ভারতে এই কয় দিনে যে ভালোবাসা পেয়েছি, সেজন্য আপনাদের ধন্যবাদ। সত্যি বলতে এটা ছিল আমাদের জন্য ভিন্ন রকম এক অভিজ্ঞতা। যদিও অনেক সংক্ষিপ্ত সফর ছিল, তবে সবার ভালোবাসা পেয়ে ভালো লাগছে। প্রথমবারের মতো এমন অভিজ্ঞতা ছিল অসাধারণ।’
মুম্বাইয়ে গতকাল ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শচীন টেন্ডুলকার, সুনীল ছেত্রী, মেসি—একসঙ্গে তিন কিংবদন্তিকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল ক্রীড়াপ্রেমীদের। শচীনের কাছ থেকে ১০ নম্বর জার্সি উপহার পেয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই তখন ব্যাপারটাকে ‘দুই নম্বর টেনের’ একসঙ্গে সাক্ষাৎ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। ওয়াংখেড়েতেও শোনা গেছে ‘মেসি, মেসি’ স্লোগান। ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর—এই তিন দিনে মেসি ভক্ত-সমর্থকসহ সবার কাছ থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে আবারও ভারত সফরের ইচ্ছা তাঁর অনেক বেড়ে গেল। এবার কোনো ম্যাচ না খেললেও সেবার একটা ফুটবল ম্যাচ খেলতে পারবেন বলে আশা ব্যক্ত করেছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। মেসি বলেন, ‘আপনারা এই কদিনে যারা করেছেন, সত্যি বলতে অসাধারণ। অসংখ্য ধন্যবাদ। কোনো না কোনোদিন অবশ্যই ফিরব। হয়তো একটা ম্যাচ খেলা হবে। তবে অবশ্যই ফিরছি। অসংখ্য ধন্যবাদ।’
মেসির আজ সকালে দিল্লিতে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তাঁর চার্টার্ড ফ্লাইটের একটু দেরি হয়েছে। বিমানবন্দর থেকে সোজা দিল্লির লিলা প্যালেস হোটেলে চলে যান। মেসির এই সফরে পুরোটা জুড়েই ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। মেসির মতো দি পল-সুয়ারেজকেও ফ্রেমে বাঁধানো ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সি দেওয়া হয়েছে। ভারতের সাবেক গোলরক্ষক অদিতি চৌহান তাঁর স্বাক্ষরিত টি-শার্ট উপহার দিয়েছেন মেসি, সুয়ারেজ, দি পলকে। এর আগে সবশেষ ২০১১ সালে মেসি ভারত সফর করেছিলেন।

এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
দিল্লি ভ্রমণ করে আজ ভারত সফর শেষ হলো মেসির। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে আজ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড মাঠে ঢুকতেই দর্শকেরা ‘মেসি, মেসি’ স্লোগান দিয়েছেন। আর্জেন্টাইন ফলোয়ার্ডের বরণ অনুষ্ঠানে আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা, দিল্লি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রোহান জেটলি উপস্থিত ছিলেন। মেসিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারত-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচের টিকিট উপহার দিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, মেসিকে একটা ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সিও উপহার দেওয়া হয়েছে। এমন আপ্যায়নে মুগ্ধ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘ভারতে এই কয় দিনে যে ভালোবাসা পেয়েছি, সেজন্য আপনাদের ধন্যবাদ। সত্যি বলতে এটা ছিল আমাদের জন্য ভিন্ন রকম এক অভিজ্ঞতা। যদিও অনেক সংক্ষিপ্ত সফর ছিল, তবে সবার ভালোবাসা পেয়ে ভালো লাগছে। প্রথমবারের মতো এমন অভিজ্ঞতা ছিল অসাধারণ।’
মুম্বাইয়ে গতকাল ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শচীন টেন্ডুলকার, সুনীল ছেত্রী, মেসি—একসঙ্গে তিন কিংবদন্তিকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল ক্রীড়াপ্রেমীদের। শচীনের কাছ থেকে ১০ নম্বর জার্সি উপহার পেয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই তখন ব্যাপারটাকে ‘দুই নম্বর টেনের’ একসঙ্গে সাক্ষাৎ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। ওয়াংখেড়েতেও শোনা গেছে ‘মেসি, মেসি’ স্লোগান। ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর—এই তিন দিনে মেসি ভক্ত-সমর্থকসহ সবার কাছ থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে আবারও ভারত সফরের ইচ্ছা তাঁর অনেক বেড়ে গেল। এবার কোনো ম্যাচ না খেললেও সেবার একটা ফুটবল ম্যাচ খেলতে পারবেন বলে আশা ব্যক্ত করেছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। মেসি বলেন, ‘আপনারা এই কদিনে যারা করেছেন, সত্যি বলতে অসাধারণ। অসংখ্য ধন্যবাদ। কোনো না কোনোদিন অবশ্যই ফিরব। হয়তো একটা ম্যাচ খেলা হবে। তবে অবশ্যই ফিরছি। অসংখ্য ধন্যবাদ।’
মেসির আজ সকালে দিল্লিতে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তাঁর চার্টার্ড ফ্লাইটের একটু দেরি হয়েছে। বিমানবন্দর থেকে সোজা দিল্লির লিলা প্যালেস হোটেলে চলে যান। মেসির এই সফরে পুরোটা জুড়েই ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। মেসির মতো দি পল-সুয়ারেজকেও ফ্রেমে বাঁধানো ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সি দেওয়া হয়েছে। ভারতের সাবেক গোলরক্ষক অদিতি চৌহান তাঁর স্বাক্ষরিত টি-শার্ট উপহার দিয়েছেন মেসি, সুয়ারেজ, দি পলকে। এর আগে সবশেষ ২০১১ সালে মেসি ভারত সফর করেছিলেন।

বাংলাদেশের ক্রিকেটে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। অভিষেক টেস্টেই মোহাম্মদ আশরাফুল ব্যাট হাতে ক্রিকেটবিশ্বকে বার্তা দিয়েছিলেন–‘আমার নামটি মনে রেখো’। সেটি এমন এক রেকর্ডে, দুই দশকেও যেটি অম্লান।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি) পরশু রাতে অভিষেকটা মনঃপুত হয়নি তাসকিন আহমেদের। গতকাল সেই তুলনায় দারুণ বোলিং করেছেন বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ পেসার। তবে সব ছাপিয়ে তাসকিনের সেই বলে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নজরে এসেছে অনেকের।
৩ মিনিট আগে
কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—তিন দিনের সফরে ভারতের চার শহর ঘুরে লিওনেল মেসির সফর শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভারতে যে ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে কি আর এত সহজে সফর শেষ হয়! এশিয়া মহাদেশের এই দেশে আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফুটবলারের সফর আরও দীর্ঘায়িত হলো।
২৪ মিনিট আগে
২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
বিগ ব্যাশে আজ মুখোমুখি হয়েছে মেলবোর্ন রেনেগেডস-ব্রিসবেন হিট। ব্রিসবেনের জার্সিতে খেলা শাহিন আজ বিগ ব্যাশে প্রথম কোনো ম্যাচ খেলতে নেমেছেন। তবে অস্ট্রেলিয়ার এই ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগে তাঁর অভিষেকটা হলো ভুলে যাওয়ার মতোই। বিশেষ করে রেনেগেডসের ইনিংসে ১৮তম ওভারে তাঁর উল্টাপাল্টা বোলিংয়ের কারণে। ওভারের তৃতীয় বলে টিম সাইফার্টকে কোমরের ওপরের সমান ডেলিভারি করেছেন শাহিন আফ্রিদি। একই ওভারের পঞ্চম বলে আবারও একই রকম ডেলিভারি শাহিন আফ্রিদির। এবার ব্যাটার রেনেগেডসের ওলিভার পিক। এক ওভারে দুটো বিমার ছোড়ার কারণে আম্পায়ার শাহিনকে আর ওভারের বাকি অংশ করতে দেননি আম্পায়ার।
১৮তম ওভারে শাহিন বৈধ চার ডেলিভারি করেছেন। তবে তিন নো বলসহ করেছেন সাত বল। আরেকটা নো বল হয়েছে ফ্রন্ট ফুটের কারণে। সেই ওভারের শেষ দুই বলে নাথান ম্যাকসুইনি খরচ করেন ৫ রান। শাহিনের বোলিং শেষ করতে হয়েছে ২.৪ ওভারে ৪৩ রানে। কোনো উইকেট তিনি পাননি। শাহিনের এমন বোলিং নিয়ে অ্যাডাম গিলক্রিস্ট বলেন, ‘‘তার রাত এখানেই শেষ। সে একই ওভারে কোমরের সমান উচ্চতায় দুটি বল ছুড়ল। আম্পায়ার বললেন, ‘সরি, তুমি আর বোলিং করতে পারবে না।’’ মাইকেল ভন বলেন, ‘বলগুলো বিপজ্জনক হয়েছে।’
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া মেলবোর্ন রেনেগেডস করেছে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২১২ রান। ৫৬ বলে ৯ চার ও ৬ ছক্কায় সাইফার্ট করেন ১০২ রান। জবাবে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৯৮ রানে আটকে যায় ব্রিসবেন হিট। মেলবোর্নের ১৪ রানের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন সাইফার্ট। শাহিন পরাজিত হলেও ১১ বছর আগে আবদুর রেহমান বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়তে পেরেছিলেন। ২০১৪ এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দেওয়া ৩২৭ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তান ১ বল হাতে রেখে ৩ উইকেটে জিতেছিল। সেবার রেহমান কোনো বল না করেই খরচ করেছিলেন ৮ রান।

২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
বিগ ব্যাশে আজ মুখোমুখি হয়েছে মেলবোর্ন রেনেগেডস-ব্রিসবেন হিট। ব্রিসবেনের জার্সিতে খেলা শাহিন আজ বিগ ব্যাশে প্রথম কোনো ম্যাচ খেলতে নেমেছেন। তবে অস্ট্রেলিয়ার এই ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগে তাঁর অভিষেকটা হলো ভুলে যাওয়ার মতোই। বিশেষ করে রেনেগেডসের ইনিংসে ১৮তম ওভারে তাঁর উল্টাপাল্টা বোলিংয়ের কারণে। ওভারের তৃতীয় বলে টিম সাইফার্টকে কোমরের ওপরের সমান ডেলিভারি করেছেন শাহিন আফ্রিদি। একই ওভারের পঞ্চম বলে আবারও একই রকম ডেলিভারি শাহিন আফ্রিদির। এবার ব্যাটার রেনেগেডসের ওলিভার পিক। এক ওভারে দুটো বিমার ছোড়ার কারণে আম্পায়ার শাহিনকে আর ওভারের বাকি অংশ করতে দেননি আম্পায়ার।
১৮তম ওভারে শাহিন বৈধ চার ডেলিভারি করেছেন। তবে তিন নো বলসহ করেছেন সাত বল। আরেকটা নো বল হয়েছে ফ্রন্ট ফুটের কারণে। সেই ওভারের শেষ দুই বলে নাথান ম্যাকসুইনি খরচ করেন ৫ রান। শাহিনের বোলিং শেষ করতে হয়েছে ২.৪ ওভারে ৪৩ রানে। কোনো উইকেট তিনি পাননি। শাহিনের এমন বোলিং নিয়ে অ্যাডাম গিলক্রিস্ট বলেন, ‘‘তার রাত এখানেই শেষ। সে একই ওভারে কোমরের সমান উচ্চতায় দুটি বল ছুড়ল। আম্পায়ার বললেন, ‘সরি, তুমি আর বোলিং করতে পারবে না।’’ মাইকেল ভন বলেন, ‘বলগুলো বিপজ্জনক হয়েছে।’
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া মেলবোর্ন রেনেগেডস করেছে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২১২ রান। ৫৬ বলে ৯ চার ও ৬ ছক্কায় সাইফার্ট করেন ১০২ রান। জবাবে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৯৮ রানে আটকে যায় ব্রিসবেন হিট। মেলবোর্নের ১৪ রানের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন সাইফার্ট। শাহিন পরাজিত হলেও ১১ বছর আগে আবদুর রেহমান বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়তে পেরেছিলেন। ২০১৪ এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দেওয়া ৩২৭ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তান ১ বল হাতে রেখে ৩ উইকেটে জিতেছিল। সেবার রেহমান কোনো বল না করেই খরচ করেছিলেন ৮ রান।

বাংলাদেশের ক্রিকেটে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ধূমকেতুর মতো। অভিষেক টেস্টেই মোহাম্মদ আশরাফুল ব্যাট হাতে ক্রিকেটবিশ্বকে বার্তা দিয়েছিলেন–‘আমার নামটি মনে রেখো’। সেটি এমন এক রেকর্ডে, দুই দশকেও যেটি অম্লান।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি) পরশু রাতে অভিষেকটা মনঃপুত হয়নি তাসকিন আহমেদের। গতকাল সেই তুলনায় দারুণ বোলিং করেছেন বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ পেসার। তবে সব ছাপিয়ে তাসকিনের সেই বলে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা নজরে এসেছে অনেকের।
৩ মিনিট আগে
কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—তিন দিনের সফরে ভারতের চার শহর ঘুরে লিওনেল মেসির সফর শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভারতে যে ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে কি আর এত সহজে সফর শেষ হয়! এশিয়া মহাদেশের এই দেশে আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফুটবলারের সফর আরও দীর্ঘায়িত হলো।
২৪ মিনিট আগে
এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
১২ ঘণ্টা আগে