
বিশ্বকাপে উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামাল নেদারল্যান্ডস। আগের দুই ম্যাচে দোর্দণ্ড প্রতাপে জয় পাওয়া প্রোটিয়াদের ৩৮ রানে হারিয়েছে ডাচরা। এতে ওয়ানডে ক্রিকেটে ইতিহাস গড়েছে নেদারল্যান্ডস।
প্রথমবারের মতো ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানো স্বাদ পেয়েছে ডাচরা। সর্বশেষ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও প্রোটিয়াদের হারিয়ে ডাচ রূপকথা লিখেছিল তারা। সেদিন সব সংস্করণ মিলিয়ে প্রথম জয় পেয়েছিল প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে।
গত রোববার বিশ্বকাপের প্রথম অঘটন ঘটায় আফগানিস্তান। সেদিন ইংল্যান্ডকে ৬৯ রানে হারান রশিদ খান–মোহাম্মদ নবীরা। তাঁদের কাছেই হয়তো প্রোটিয়াদের হারানোর আজ অনুপ্রেরণা পেয়েছেন স্কট এডওয়ার্ডস–কলিন অ্যাকারমানরা।
২৪৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই দেখে শুনে খেলার চেষ্টা করেন দুই ওপেনার কুইন্টন ডি কক ও টেম্বা বাভুমা। ওপেনিং জুটিতে ৩৬ রান যোগ করেন দুজনে। কিন্তু এরপর ৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় প্রোটিয়ারা।
সেই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে দলকে পথ দেখানোর চেষ্টা করেন হেনরিখ ক্লাসেন–ডেভিড মিলার জুটি। দলীয় ৮৯ রানে ক্লাসেন পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে আউট হলে আবারও ধাক্কা খায় প্রোটিয়ারা। এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকেন তারা। অন্যদিকে এক প্রান্ত আগলে রেখে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন কিলার মিলার। কিন্তু নিজেও বেশি কিছু করতে পারেননি মিলার। সপ্তম ব্যাটার হিসেবে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৩ রান করে আউট হন তিনি। তাঁকে বোল্ড করে ডাচদের জয়ের পথ সহজ করে দেন লোগান ফন বিক। শেষ দিকে জেরাল্ড কোয়েৎজি ও কেশব মহারেজ শুধু ব্যবধান কমানোর লড়াই চালিয়ে গেলেন। বিশেষ করে বাঁহাতি স্পিনার মহারাজের ৪০ রানের ইনিংসটি। তাঁর ইনিংসটির সৌজন্যেই ৩৮ রানের পরাজয় দেখে দক্ষিণ আফ্রিকা। অন্যথা ৫০ রানের ঊর্ধ্বে হারতে হতো তাদের। ডাচদের হয়ে সেরা বোলার ৬০ রানে ৩ উইকেট নেওয়া ফন বিক। আর অনবদ্য ৭৮ রানের ইনিংসের জন্য ম্যাচসেরা হয়েছেন অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস
এর আগে ধর্মশালায় বৃষ্টির কারণে দুই ঘণ্টা পর শুরু হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা-নেদারল্যান্ডস ম্যাচ। ৪৩ ওভারের ম্যাচে শুরুতে কাগিসো রাবাদা-মার্কো ইয়ানসেনরা উইকেটে গতির ঝড় তুলে এলোমেলো করে দেন ডাচদের টপ অর্ডার। ৫০ রানে ৪ উইকেট তুলে নেয় প্রোটিয়া বোলাররা।
এমন পরিস্থিতে ডাচ ব্যাটাররা হয়তো ঘুণাক্ষরেও দুই শ রানের কল্পনা করেনি। সেই তারাই শেষ ৯.১ ওভারে ১০৫ রান তোলে পরে আড়াই শ ছুঁই ছুঁই সংগ্রহ পায়। ৮ উইকেটে ২৪৬ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় নেদারল্যান্ডস।
পঞ্চম উইকেটে ৩২ রান খুব বড় না হলেও সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখট ও তেজা নিদামানুরুর জুটি থেকেই ঘুঁরে দাঁড়ায় নেদারল্যান্ডস। ব্যক্তিগত ১৯ রানে এঙ্গেলব্রেখট আউট হওয়ার পর সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন এডওয়ার্ডস। লোয়ার অর্ডার ব্যাটারদের নিয়ে রান বাড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যান তিনি। তাতে সফলও হয়েছেন ডাচ অধিনায়ক। রোয়েলফ ফন ডান মারউইকে নিয়ে অষ্টম উইকেটে ইনিংসের সবচেয়ে বড় ৬৪ রানের জুটি গড়েন তিনি। সেটিও আবার মাত্র ৩৭ বলে। ২৯ রানে মারউই ফিরলে আরেকটি অসাধারণ জুটি গড়েন এডওয়ার্ডস।
নবম উইকেটে আরিয়ান দত্তের সঙ্গে ৪১ রানের জুটি গড়েন এডওয়ার্ডস। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস অপরাজিত থাকেন আরিয়ান। অন্যদিকে ক্যারিয়ারের ১৪ তম ওয়ানডে ফিফটি তুলে নেন ডাচ অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন মার্কো ইয়ানসেন, কাগিসো রাবাদা ও লুঙ্গি এনগিদি।

বিশ্বকাপে উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামাল নেদারল্যান্ডস। আগের দুই ম্যাচে দোর্দণ্ড প্রতাপে জয় পাওয়া প্রোটিয়াদের ৩৮ রানে হারিয়েছে ডাচরা। এতে ওয়ানডে ক্রিকেটে ইতিহাস গড়েছে নেদারল্যান্ডস।
প্রথমবারের মতো ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানো স্বাদ পেয়েছে ডাচরা। সর্বশেষ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও প্রোটিয়াদের হারিয়ে ডাচ রূপকথা লিখেছিল তারা। সেদিন সব সংস্করণ মিলিয়ে প্রথম জয় পেয়েছিল প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে।
গত রোববার বিশ্বকাপের প্রথম অঘটন ঘটায় আফগানিস্তান। সেদিন ইংল্যান্ডকে ৬৯ রানে হারান রশিদ খান–মোহাম্মদ নবীরা। তাঁদের কাছেই হয়তো প্রোটিয়াদের হারানোর আজ অনুপ্রেরণা পেয়েছেন স্কট এডওয়ার্ডস–কলিন অ্যাকারমানরা।
২৪৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই দেখে শুনে খেলার চেষ্টা করেন দুই ওপেনার কুইন্টন ডি কক ও টেম্বা বাভুমা। ওপেনিং জুটিতে ৩৬ রান যোগ করেন দুজনে। কিন্তু এরপর ৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় প্রোটিয়ারা।
সেই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে দলকে পথ দেখানোর চেষ্টা করেন হেনরিখ ক্লাসেন–ডেভিড মিলার জুটি। দলীয় ৮৯ রানে ক্লাসেন পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে আউট হলে আবারও ধাক্কা খায় প্রোটিয়ারা। এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকেন তারা। অন্যদিকে এক প্রান্ত আগলে রেখে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন কিলার মিলার। কিন্তু নিজেও বেশি কিছু করতে পারেননি মিলার। সপ্তম ব্যাটার হিসেবে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৩ রান করে আউট হন তিনি। তাঁকে বোল্ড করে ডাচদের জয়ের পথ সহজ করে দেন লোগান ফন বিক। শেষ দিকে জেরাল্ড কোয়েৎজি ও কেশব মহারেজ শুধু ব্যবধান কমানোর লড়াই চালিয়ে গেলেন। বিশেষ করে বাঁহাতি স্পিনার মহারাজের ৪০ রানের ইনিংসটি। তাঁর ইনিংসটির সৌজন্যেই ৩৮ রানের পরাজয় দেখে দক্ষিণ আফ্রিকা। অন্যথা ৫০ রানের ঊর্ধ্বে হারতে হতো তাদের। ডাচদের হয়ে সেরা বোলার ৬০ রানে ৩ উইকেট নেওয়া ফন বিক। আর অনবদ্য ৭৮ রানের ইনিংসের জন্য ম্যাচসেরা হয়েছেন অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস
এর আগে ধর্মশালায় বৃষ্টির কারণে দুই ঘণ্টা পর শুরু হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা-নেদারল্যান্ডস ম্যাচ। ৪৩ ওভারের ম্যাচে শুরুতে কাগিসো রাবাদা-মার্কো ইয়ানসেনরা উইকেটে গতির ঝড় তুলে এলোমেলো করে দেন ডাচদের টপ অর্ডার। ৫০ রানে ৪ উইকেট তুলে নেয় প্রোটিয়া বোলাররা।
এমন পরিস্থিতে ডাচ ব্যাটাররা হয়তো ঘুণাক্ষরেও দুই শ রানের কল্পনা করেনি। সেই তারাই শেষ ৯.১ ওভারে ১০৫ রান তোলে পরে আড়াই শ ছুঁই ছুঁই সংগ্রহ পায়। ৮ উইকেটে ২৪৬ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় নেদারল্যান্ডস।
পঞ্চম উইকেটে ৩২ রান খুব বড় না হলেও সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখট ও তেজা নিদামানুরুর জুটি থেকেই ঘুঁরে দাঁড়ায় নেদারল্যান্ডস। ব্যক্তিগত ১৯ রানে এঙ্গেলব্রেখট আউট হওয়ার পর সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন এডওয়ার্ডস। লোয়ার অর্ডার ব্যাটারদের নিয়ে রান বাড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যান তিনি। তাতে সফলও হয়েছেন ডাচ অধিনায়ক। রোয়েলফ ফন ডান মারউইকে নিয়ে অষ্টম উইকেটে ইনিংসের সবচেয়ে বড় ৬৪ রানের জুটি গড়েন তিনি। সেটিও আবার মাত্র ৩৭ বলে। ২৯ রানে মারউই ফিরলে আরেকটি অসাধারণ জুটি গড়েন এডওয়ার্ডস।
নবম উইকেটে আরিয়ান দত্তের সঙ্গে ৪১ রানের জুটি গড়েন এডওয়ার্ডস। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস অপরাজিত থাকেন আরিয়ান। অন্যদিকে ক্যারিয়ারের ১৪ তম ওয়ানডে ফিফটি তুলে নেন ডাচ অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন মার্কো ইয়ানসেন, কাগিসো রাবাদা ও লুঙ্গি এনগিদি।

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
২ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ২৭১ রান। বাকি ৬ উইকেটে আজ ৭৮ রান যোগ করে ৩৪৯ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকেরা। প্রথম ইনিংসে তারা ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪৩৫ রানের। এর আগে এই সংস্করণে সর্বোচ্চ ৪১৭ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিল ক্যারিবীয়রা।
২২ বছর আগের সে রেকর্ড ভাঙার জন্য দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু তাদের শুরুটা হয়েছে খুবই বাজে। ২০৭ রান করতেই হারিয়েছে ৬ ব্যাটারকে। ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খাওয়া অতিথিদের হয়ে এক জ্যাক ক্রলি ছাড়া আর কেউ সেভাবে ব্যাটং করতে পারেননি। ৮ বাউন্ডারিতে ৮৫ রান করা এই ওপেনারকে ফেরান লায়ন। দলীয় ৩২ রানে বেন ডাকেট ও ওলি পোপকে হারানোর পর জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন ক্রলি।
তৃতীয় উইকেটে রুটকে নিয়ে ৭৮ এবং চতুর্থ উইকেট জুটিতে ব্রুকের সঙ্গে ৬৮ রান যোগ করেন ক্রলি। এই ব্যাটার সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগালেও রুট ও ব্রুক থামেন ৩৯ ও ৩০ রান করে। দলকে বিপদে রেখে সাজঘরে ফেরেন স্টোকস। লায়নের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে করেন মাত্র ৫ রান।
শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে আছেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। তাঁরা দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামবেন। জেতার জন্য আরও ২২৮ রান করতে হবে ইংল্যান্ডকে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৪ উইকেট।

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ২৭১ রান। বাকি ৬ উইকেটে আজ ৭৮ রান যোগ করে ৩৪৯ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকেরা। প্রথম ইনিংসে তারা ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪৩৫ রানের। এর আগে এই সংস্করণে সর্বোচ্চ ৪১৭ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিল ক্যারিবীয়রা।
২২ বছর আগের সে রেকর্ড ভাঙার জন্য দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু তাদের শুরুটা হয়েছে খুবই বাজে। ২০৭ রান করতেই হারিয়েছে ৬ ব্যাটারকে। ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খাওয়া অতিথিদের হয়ে এক জ্যাক ক্রলি ছাড়া আর কেউ সেভাবে ব্যাটং করতে পারেননি। ৮ বাউন্ডারিতে ৮৫ রান করা এই ওপেনারকে ফেরান লায়ন। দলীয় ৩২ রানে বেন ডাকেট ও ওলি পোপকে হারানোর পর জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন ক্রলি।
তৃতীয় উইকেটে রুটকে নিয়ে ৭৮ এবং চতুর্থ উইকেট জুটিতে ব্রুকের সঙ্গে ৬৮ রান যোগ করেন ক্রলি। এই ব্যাটার সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগালেও রুট ও ব্রুক থামেন ৩৯ ও ৩০ রান করে। দলকে বিপদে রেখে সাজঘরে ফেরেন স্টোকস। লায়নের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে করেন মাত্র ৫ রান।
শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে আছেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। তাঁরা দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামবেন। জেতার জন্য আরও ২২৮ রান করতে হবে ইংল্যান্ডকে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৪ উইকেট।

বিশ্বকাপে উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামাল নেদারল্যান্ডস। আগের দুই ম্যাচে দোর্দণ্ড প্রতাপে জয় পাওয়া প্রোটিয়াদের ৩৮ রানে হারিয়েছে ডাচরা। এতে ওয়ানডে ক্রিকেটে ইতিহাস গড়েছে নেদারল্যান্ডস।
১৭ অক্টোবর ২০২৩
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
২ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
পিএসজির সঙ্গে ফ্ল্যামেঙ্গোর ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনাল ম্যাচের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ সমতায়। নিষ্পত্তির জন্য ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের চারটি শট ঠেকান সাফোনভ। ফ্রেঞ্চ কাপে আজ রাত দুইটায় ফন্তেনের বিপক্ষে মাঠে নামবে পিএসজি। তার আগে সাফোনভের হাত ভাঙার বিষয়টি নিশ্চিত কো হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
পরে সংবাদ সম্মেলনে এনে হাত ভাঙার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এনরিকে। তিনি বলেন, ‘টাইব্রেকারের সময় সাফোনভ লড়াইয়ের ভঙ্গিতে ছিল। তাই হয়তো সে ড্রেনালিনে (উত্তেজনাকর বিশেষ হরমোন) প্রভাবে সে ভাঙা হাত নিয়েই শুটআউট শেষ করেছে। ভাঙা হাত নিয়েই সে দুটি শট ঠেকিয়েছে। কোনো ব্যথা অনুভব করেনি। যেকোনো সময় দলকে সাহায্য করার জন্য সে প্রস্তুত। এটা রীতিমতো তা অবিশ্বাস্য। আমরা এই মানসিকতাই চাই। সবসময় পরিশ্রম করতে হবে।’
সাফোনভের এই অদম্য মানসিকতার কোনো ব্যাখ্যা নেই পিএসজি কোচের কাছে, ‘আমি এটা ব্যাখ্যা করতে পারব না। সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। সাফোনভ নিজেও জানে না কীভাবে এটা হলো। তৃতীয় পেনাল্টি বাঁচানোর সময় সে একটু অস্বাভাবিক মুভমেন্ট করেছিল। আমাদের মনে হয় তখনই সসসসে চোট পেয়েছে।’

টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
পিএসজির সঙ্গে ফ্ল্যামেঙ্গোর ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনাল ম্যাচের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ সমতায়। নিষ্পত্তির জন্য ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের চারটি শট ঠেকান সাফোনভ। ফ্রেঞ্চ কাপে আজ রাত দুইটায় ফন্তেনের বিপক্ষে মাঠে নামবে পিএসজি। তার আগে সাফোনভের হাত ভাঙার বিষয়টি নিশ্চিত কো হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
পরে সংবাদ সম্মেলনে এনে হাত ভাঙার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এনরিকে। তিনি বলেন, ‘টাইব্রেকারের সময় সাফোনভ লড়াইয়ের ভঙ্গিতে ছিল। তাই হয়তো সে ড্রেনালিনে (উত্তেজনাকর বিশেষ হরমোন) প্রভাবে সে ভাঙা হাত নিয়েই শুটআউট শেষ করেছে। ভাঙা হাত নিয়েই সে দুটি শট ঠেকিয়েছে। কোনো ব্যথা অনুভব করেনি। যেকোনো সময় দলকে সাহায্য করার জন্য সে প্রস্তুত। এটা রীতিমতো তা অবিশ্বাস্য। আমরা এই মানসিকতাই চাই। সবসময় পরিশ্রম করতে হবে।’
সাফোনভের এই অদম্য মানসিকতার কোনো ব্যাখ্যা নেই পিএসজি কোচের কাছে, ‘আমি এটা ব্যাখ্যা করতে পারব না। সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। সাফোনভ নিজেও জানে না কীভাবে এটা হলো। তৃতীয় পেনাল্টি বাঁচানোর সময় সে একটু অস্বাভাবিক মুভমেন্ট করেছিল। আমাদের মনে হয় তখনই সসসসে চোট পেয়েছে।’

বিশ্বকাপে উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামাল নেদারল্যান্ডস। আগের দুই ম্যাচে দোর্দণ্ড প্রতাপে জয় পাওয়া প্রোটিয়াদের ৩৮ রানে হারিয়েছে ডাচরা। এতে ওয়ানডে ক্রিকেটে ইতিহাস গড়েছে নেদারল্যান্ডস।
১৭ অক্টোবর ২০২৩
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩৮১ রান। এখনো ১৯৪ রানে পিছিয়ে অতিথিরা। তাদের ভরসা হয়ে টিকে আছেন হজ। ১০৯ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের বিশাল লক্ষ্যের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটা ছিল দারুণ। রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ না করেই আজ শুরুতেই ফেরেন ক্যাম্পবেল। কিং-ও বেশিদূর আগাতে পারেননি। ৬৩ রান করা এই ওপেনারকে বোল্ড করেন জ্যাকড ডাফি।
১৪০ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতনের পর টেভিন ইমলাচ, আলিক আথানেজ, জাস্টিন গ্রিভসরা ব্যাট হাতে টিকে গেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। হজের সঙ্গে ৬৬ রানের জুটি গড়ে ২৭ রান করে ফেরেন ইমলাচ। চতুর্থ উইকেটে আথানেজকে নিয়ে ৬১ রান যোগ করেন হজ। যেখানে আথানেজের অবদান ৪৫ রান।
পঞ্চম উইকেটে গ্রিভস নিয়ে ৮১ রান তোলেন হজ। গ্রিভস ৪৩ রান করে ফিরলে এই জুটির সমাপ্তি হয়। হাল ধরতে ব্যর্থ হন রস্টন চেজ। ২ রান করে বিদায় নেন এই অলরাউন্ডার। অ্যান্ডারসন ফিলিপকে নিয়ে দিনের বাকিটা পথ পাড়ি দেন হজ। ১৪ বাউন্ডারিতে সাজানো তাঁর ২৫৪ বলের ইনিংস। তাঁর সঙ্গে ১২ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩৮১ রান। এখনো ১৯৪ রানে পিছিয়ে অতিথিরা। তাদের ভরসা হয়ে টিকে আছেন হজ। ১০৯ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের বিশাল লক্ষ্যের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটা ছিল দারুণ। রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ না করেই আজ শুরুতেই ফেরেন ক্যাম্পবেল। কিং-ও বেশিদূর আগাতে পারেননি। ৬৩ রান করা এই ওপেনারকে বোল্ড করেন জ্যাকড ডাফি।
১৪০ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতনের পর টেভিন ইমলাচ, আলিক আথানেজ, জাস্টিন গ্রিভসরা ব্যাট হাতে টিকে গেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। হজের সঙ্গে ৬৬ রানের জুটি গড়ে ২৭ রান করে ফেরেন ইমলাচ। চতুর্থ উইকেটে আথানেজকে নিয়ে ৬১ রান যোগ করেন হজ। যেখানে আথানেজের অবদান ৪৫ রান।
পঞ্চম উইকেটে গ্রিভস নিয়ে ৮১ রান তোলেন হজ। গ্রিভস ৪৩ রান করে ফিরলে এই জুটির সমাপ্তি হয়। হাল ধরতে ব্যর্থ হন রস্টন চেজ। ২ রান করে বিদায় নেন এই অলরাউন্ডার। অ্যান্ডারসন ফিলিপকে নিয়ে দিনের বাকিটা পথ পাড়ি দেন হজ। ১৪ বাউন্ডারিতে সাজানো তাঁর ২৫৪ বলের ইনিংস। তাঁর সঙ্গে ১২ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।

বিশ্বকাপে উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামাল নেদারল্যান্ডস। আগের দুই ম্যাচে দোর্দণ্ড প্রতাপে জয় পাওয়া প্রোটিয়াদের ৩৮ রানে হারিয়েছে ডাচরা। এতে ওয়ানডে ক্রিকেটে ইতিহাস গড়েছে নেদারল্যান্ডস।
১৭ অক্টোবর ২০২৩
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
২ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে সেরা বোলারদের তালিকায় ঢুকেছেন মোস্তাফিজ।
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। ৬ ডিসেম্বর গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মরুর দেশের এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হয় তাঁর। দুবাইয়ের হয়ে শুধু ১৩ ডিসেম্বর আবুধাবি নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে খরুচে ছিলেন। বাকি ৫ ম্যাচেই হিসেবি বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার।
প্রথম ৬ ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের শিকার ১১ উইকেট। সেরা বোলারদের তালিকার তিনে অবস্থান করছেন তিনি। ৮.১৯ ইকোনমিতে দিয়েছেন ১৭২ রান। শীর্ষে আছেন মোস্তাফিজের সতীর্থ ওয়াকার সালামখিল। ৭ ম্যাচে ৭.৪৯ ইকোনমিতে ১৫ উইকেট নিয়েছেন দুবাইয়ের এই আফগান স্পিনার। মোস্তাফিজের সমান ১১ উইকেট নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছেন খুজাইমা তানভীর। ৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
শারজার বিপক্ষে জয়ের ম্যাচেও বল হাতে অবদান রাখেন মোস্তাফিজ। ২ ওভারে ১৩ রান দিয়ে ২ ব্যাটারকে ফেরান সাতক্ষীরার এই পেসার। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজের সেরা বোলিংটা করেছেন এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে। গত ১৭ ডিসেম্বর কাইরন পোলার্ডদের কাছে দল ৭ রানে হারলেও ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজ।
সময়টা এখন যেন মোস্তাফিজের হয়েই কথা বলছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলাম থেকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে এই বোলারকে দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। আইপিএলের ইতিহাসে অতীতে কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার এত বেশি টাকায় বিক্রি হননি।

দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে সেরা বোলারদের তালিকায় ঢুকেছেন মোস্তাফিজ।
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। ৬ ডিসেম্বর গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মরুর দেশের এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হয় তাঁর। দুবাইয়ের হয়ে শুধু ১৩ ডিসেম্বর আবুধাবি নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে খরুচে ছিলেন। বাকি ৫ ম্যাচেই হিসেবি বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার।
প্রথম ৬ ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের শিকার ১১ উইকেট। সেরা বোলারদের তালিকার তিনে অবস্থান করছেন তিনি। ৮.১৯ ইকোনমিতে দিয়েছেন ১৭২ রান। শীর্ষে আছেন মোস্তাফিজের সতীর্থ ওয়াকার সালামখিল। ৭ ম্যাচে ৭.৪৯ ইকোনমিতে ১৫ উইকেট নিয়েছেন দুবাইয়ের এই আফগান স্পিনার। মোস্তাফিজের সমান ১১ উইকেট নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছেন খুজাইমা তানভীর। ৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
শারজার বিপক্ষে জয়ের ম্যাচেও বল হাতে অবদান রাখেন মোস্তাফিজ। ২ ওভারে ১৩ রান দিয়ে ২ ব্যাটারকে ফেরান সাতক্ষীরার এই পেসার। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজের সেরা বোলিংটা করেছেন এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে। গত ১৭ ডিসেম্বর কাইরন পোলার্ডদের কাছে দল ৭ রানে হারলেও ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজ।
সময়টা এখন যেন মোস্তাফিজের হয়েই কথা বলছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলাম থেকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে এই বোলারকে দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। আইপিএলের ইতিহাসে অতীতে কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার এত বেশি টাকায় বিক্রি হননি।

বিশ্বকাপে উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামাল নেদারল্যান্ডস। আগের দুই ম্যাচে দোর্দণ্ড প্রতাপে জয় পাওয়া প্রোটিয়াদের ৩৮ রানে হারিয়েছে ডাচরা। এতে ওয়ানডে ক্রিকেটে ইতিহাস গড়েছে নেদারল্যান্ডস।
১৭ অক্টোবর ২০২৩
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
২ ঘণ্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৩ ঘণ্টা আগে