আহমেদ রিয়াদ, কানপুর থেকে

লাঞ্চের আগেই সেঞ্চুরিটা হবে তো? হলে তৃপ্তি নিয়ে লাঞ্চ করা যাবে, নাহলে টেনশন নিয়ে বিরতিতে যেতে হবে ৷ মুমিনুল হকের সামনে সমীকরণ যেন ‘টেস্টি লাঞ্চ বনাম টেনশনের লাঞ্চ’!
‘ধুচ্ছাই! ৪ রানের জন্য এত টেনশন নিয়ে লাঞ্চে যাওয়ার কোনো মানে আছে!’—এ ভাবনাতেই কিনা রবীচন্দ্রণ অশ্বিনকে সুইপে দুর্দান্ত সেঞ্চুরিটা তুলে নিয়েই মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে গেলেন মুমিনুল। উদ্যাপনে স্বভাবসুলভ সাদামাটা: এক হাতে ব্যাট, আরেক হাতে হেলমেট উঁচিয়ে ধরার পর একটা সেজদা। তবে দেখার মতো দৃশ্য হলো ড্রেসিংরুমে ফেরার সময়। প্রতিপক্ষের সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলি এগিয়ে এসে পিঠ চাপড়ে দিলেন মুমিনুলকে। ভারতের মাঠে এমন সেঞ্চুরির পর অবশ্য বাহাবা তিনি অনেকেরই পাবেন। ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে রবি শাস্ত্রী, দিনেশ কার্তিকেরা প্রশংসায় ভাসালেন মুমিনুলকে। ধারাভাষ্যকক্ষ থেকেই যেমন রবি শাস্ত্রী বলছিলেন, ‘আ গ্রেট ইনিংস ফ্রম দিস লিটল ম্যান।’
তামিম ইকবাল তুলে ধরছিলেন মুমিনুলের কঠিন বাস্তবতা। শুধু খেলেন টেস্ট ম্যাচ। তিন-চার বছর আগেও বাংলাদেশ বছরে খেলত ২-৩টা করে টেস্ট। এখন তবু টেস্টের সংখ্যা বেড়েছে। মুমিনুলের মতো একটি সংস্করণ বিশেষ করে শুধুই টেস্ট খেলা খেলোয়াড়দের জন্য নিজেকে দারুণ কিছু করতে উজ্জীবিত করা যথেষ্ট কঠিন। মুমিনুল সেই কঠিন কাজটাই করে যাচ্ছেন বছরের পর বছর ৷
৪০ রান নিয়ে মুমিনুল আজ চতুর্থ দিনে ব্যাটিং শুরু করেন। সতীর্থরা যেখানে বিলাসী শটে উইকেট ছুড়ে দিয়ে এসেছেন, মুমিনুল দিয়েছেন ধৈর্যের পরিচয়। সকালের শুরুতে জসপ্রীত বুমরা, আকাশ দীপ, মোহাম্মদ সিরাজদের পেস বোলিংয়ে কিছুটা অস্বস্তি থাকলেও পরে সেটা মুমিনুল সামলেছেন দারুণভাবে। বলের মেরিট বুঝে কখনো আপার কাট, স্কয়ার কাট, সুইপ, স্লগ সুইপ, কখনো শৌর্যের প্রতীক পুল শট, আবার কখনো দৃষ্টিনন্দনে ড্রাইভে নিজের রানের চাকা সচল রেখেছেন। ১৭২ বলে তুলেছেন টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৩তম সেঞ্চুরি। ১৫ মাস পর টেস্টে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন মুমিনুল। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবশেষ বেশি সেঞ্চুরি তিনি পেয়েছিলেন ২০২৩ সালের জুনে মিরপুরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে। কানপুরে পেসারদের বিপক্ষে ৫৬ শতাংশ রান তুলেছেন, স্পিনারদের বিপক্ষে তুলেছেন ৪৪ শতাংশ। মুমিনুল ভালো পরীক্ষাই নিচ্ছেন ভারতীয় বোলারদের ৷
বিপদে পড়া বাংলাদেশকে টেনে তুলতে মুমিনুলের এই সেঞ্চুরির আরও একটি বিশেষত্ব রয়েছে। মুশফিকুর রহিমের পর ভারতের মাঠে দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান বনে গেলেন মুমিনুল। সেঞ্চুরির পর ভারতের ক্রিকেটারদের কাছ থেকেও তাই অভিবাদন পেয়েছেন মুমিনুল।
চেন্নাই টেস্টে (০ ও ১৩) ব্যর্থ হলেও কানপুরে এসে সেই চেনা মুমিনুল নিজেকে ফিরে পেলেন। বনে গেলেন কানপুরে বাংলাদেশের ব্যাটারদের রণের কান্ডারি। অথচ এই মুমিনুল বাংলাদেশের হয়ে মাত্র একটি ফরম্যাটে ক্রিকেট খেলার সুযোগ পান আন্তর্জাতিক মঞ্চে। বিপিএলেও নিয়মিত খেলার সুযোগ পান না। বাংলাদেশের জার্সিতে সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁকে বিবেচনা করা হয় না অনেক দিন।
কানপুর টেস্টের চতুর্থ দিনে আজ সকালে ধারাভাষ্যের মঞ্চে মাইক্রোফোন হাতে তামিম ধারাভাষ্যকার রবি শাস্ত্রীর সঙ্গে আলাপে মুমিমুলকে নিয়ে বলছিলেন, ‘এই মুমিনুল বাংলাদেশের এমন এক ক্রিকেটার,যিনি বছরে এক সংস্করণের ক্রিকেটে খেলে নিজেকে অনুপ্রাণিত করছেন, যা সত্যি একজন ক্রিকেটারের জন্য দারুণ কষ্টকর। একই সঙ্গে কঠিনও। কিন্তু এই কঠিন কাজটাই বছরের পর বছর করে চলেছেন মুমিনুল।’

লাঞ্চের আগেই সেঞ্চুরিটা হবে তো? হলে তৃপ্তি নিয়ে লাঞ্চ করা যাবে, নাহলে টেনশন নিয়ে বিরতিতে যেতে হবে ৷ মুমিনুল হকের সামনে সমীকরণ যেন ‘টেস্টি লাঞ্চ বনাম টেনশনের লাঞ্চ’!
‘ধুচ্ছাই! ৪ রানের জন্য এত টেনশন নিয়ে লাঞ্চে যাওয়ার কোনো মানে আছে!’—এ ভাবনাতেই কিনা রবীচন্দ্রণ অশ্বিনকে সুইপে দুর্দান্ত সেঞ্চুরিটা তুলে নিয়েই মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে গেলেন মুমিনুল। উদ্যাপনে স্বভাবসুলভ সাদামাটা: এক হাতে ব্যাট, আরেক হাতে হেলমেট উঁচিয়ে ধরার পর একটা সেজদা। তবে দেখার মতো দৃশ্য হলো ড্রেসিংরুমে ফেরার সময়। প্রতিপক্ষের সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলি এগিয়ে এসে পিঠ চাপড়ে দিলেন মুমিনুলকে। ভারতের মাঠে এমন সেঞ্চুরির পর অবশ্য বাহাবা তিনি অনেকেরই পাবেন। ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে রবি শাস্ত্রী, দিনেশ কার্তিকেরা প্রশংসায় ভাসালেন মুমিনুলকে। ধারাভাষ্যকক্ষ থেকেই যেমন রবি শাস্ত্রী বলছিলেন, ‘আ গ্রেট ইনিংস ফ্রম দিস লিটল ম্যান।’
তামিম ইকবাল তুলে ধরছিলেন মুমিনুলের কঠিন বাস্তবতা। শুধু খেলেন টেস্ট ম্যাচ। তিন-চার বছর আগেও বাংলাদেশ বছরে খেলত ২-৩টা করে টেস্ট। এখন তবু টেস্টের সংখ্যা বেড়েছে। মুমিনুলের মতো একটি সংস্করণ বিশেষ করে শুধুই টেস্ট খেলা খেলোয়াড়দের জন্য নিজেকে দারুণ কিছু করতে উজ্জীবিত করা যথেষ্ট কঠিন। মুমিনুল সেই কঠিন কাজটাই করে যাচ্ছেন বছরের পর বছর ৷
৪০ রান নিয়ে মুমিনুল আজ চতুর্থ দিনে ব্যাটিং শুরু করেন। সতীর্থরা যেখানে বিলাসী শটে উইকেট ছুড়ে দিয়ে এসেছেন, মুমিনুল দিয়েছেন ধৈর্যের পরিচয়। সকালের শুরুতে জসপ্রীত বুমরা, আকাশ দীপ, মোহাম্মদ সিরাজদের পেস বোলিংয়ে কিছুটা অস্বস্তি থাকলেও পরে সেটা মুমিনুল সামলেছেন দারুণভাবে। বলের মেরিট বুঝে কখনো আপার কাট, স্কয়ার কাট, সুইপ, স্লগ সুইপ, কখনো শৌর্যের প্রতীক পুল শট, আবার কখনো দৃষ্টিনন্দনে ড্রাইভে নিজের রানের চাকা সচল রেখেছেন। ১৭২ বলে তুলেছেন টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৩তম সেঞ্চুরি। ১৫ মাস পর টেস্টে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন মুমিনুল। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবশেষ বেশি সেঞ্চুরি তিনি পেয়েছিলেন ২০২৩ সালের জুনে মিরপুরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে। কানপুরে পেসারদের বিপক্ষে ৫৬ শতাংশ রান তুলেছেন, স্পিনারদের বিপক্ষে তুলেছেন ৪৪ শতাংশ। মুমিনুল ভালো পরীক্ষাই নিচ্ছেন ভারতীয় বোলারদের ৷
বিপদে পড়া বাংলাদেশকে টেনে তুলতে মুমিনুলের এই সেঞ্চুরির আরও একটি বিশেষত্ব রয়েছে। মুশফিকুর রহিমের পর ভারতের মাঠে দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান বনে গেলেন মুমিনুল। সেঞ্চুরির পর ভারতের ক্রিকেটারদের কাছ থেকেও তাই অভিবাদন পেয়েছেন মুমিনুল।
চেন্নাই টেস্টে (০ ও ১৩) ব্যর্থ হলেও কানপুরে এসে সেই চেনা মুমিনুল নিজেকে ফিরে পেলেন। বনে গেলেন কানপুরে বাংলাদেশের ব্যাটারদের রণের কান্ডারি। অথচ এই মুমিনুল বাংলাদেশের হয়ে মাত্র একটি ফরম্যাটে ক্রিকেট খেলার সুযোগ পান আন্তর্জাতিক মঞ্চে। বিপিএলেও নিয়মিত খেলার সুযোগ পান না। বাংলাদেশের জার্সিতে সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁকে বিবেচনা করা হয় না অনেক দিন।
কানপুর টেস্টের চতুর্থ দিনে আজ সকালে ধারাভাষ্যের মঞ্চে মাইক্রোফোন হাতে তামিম ধারাভাষ্যকার রবি শাস্ত্রীর সঙ্গে আলাপে মুমিমুলকে নিয়ে বলছিলেন, ‘এই মুমিনুল বাংলাদেশের এমন এক ক্রিকেটার,যিনি বছরে এক সংস্করণের ক্রিকেটে খেলে নিজেকে অনুপ্রাণিত করছেন, যা সত্যি একজন ক্রিকেটারের জন্য দারুণ কষ্টকর। একই সঙ্গে কঠিনও। কিন্তু এই কঠিন কাজটাই বছরের পর বছর করে চলেছেন মুমিনুল।’

ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
১৭ মিনিট আগে
একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
২১ মিনিট আগে
ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের নামকরা কোচ মাহবুব আলী জাকি। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক বার্তা দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, শরিফুল ইসলামরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
জাকির মৃত্যুসংবাদ যখন আসে, তখন সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ঢাকার বিপক্ষে ব্যাট করছে রাজশাহী। ম্যাচ চলায় ক্রিকেটারদের অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ ছিল না। কিন্তু ম্যাচ শেষ হতেই ঢাকা ও রাজশাহীর ক্রিকেটাররা নিজেদের আবেগ প্রকাশ করতে শুরু করেন।
অসুস্থ হওয়ার পর জাকিকে মাঠে কিছুক্ষণ সিপিআর দিয়ে সিলেটের আল হারামাইন হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পরই আসে মৃত্যুসংবাদ। এরপর লাশ আনা হয় সিলেট স্টেডিয়ামে। জাকির চলে যাওয়ার দিনে রাজশাহীকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে ঢাকা। দুই দলের ম্যাচ শেষে মাঠে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা যায় মুশফিককে। কেঁদেছেন শরিফুল ইসলামসহ অন্য ক্রিকেটাররাও। জাকির সঙ্গে মুশফিকের সম্পর্কটা ২৫ বছরের। অনূর্ধ্ব ১৯ দল, হাই পারফরম্যান্স (এইচপি), একাডেমি থেকে জাতীয় দল—সব জায়গাতেই প্রয়াত এই কোচ ছিলেন মুশফিকের অভিভাবকের মতো। দেশের নামকরা সব ক্রিকেটারের বিপদের দিনে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন জাকি। এবার তিনি সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন।
জাকির মৃত্যুতে মাতম চলছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। ভিন্ন ভিন্ন বার্তায় শোক প্রকাশ করেছেন সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেনরা। শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং ঢাকা ক্যাপিটালস।
রাজশাহীর বিপক্ষে জয় জাকিকে উৎসর্গ করেছে ঢাকা। ম্যাচ শেষে দলটির অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন বলেন, ‘আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টের খবর। জাকি স্যার মারা গেছেন। তাঁর পরিবারের প্রতি আমাদের সমবেদনা ও দোয়া রইল। তবে একটি ভালো জয়। এটা আমাদের জন্য অনেক বড় একটি ক্ষতি। তিনি আমাদের কাছে অনেকটা বাবার মতো ছিলেন। আমি মনে করি, এটি আমাদের জন্য অনেক বড় ক্ষতি। আমরা যখনই কোনো ম্যাচ খেলি, জেতার জন্যই খেলি। এই জয় আমি জাকি স্যারকে উৎসর্গ করছি। ইনশা আল্লাহ, আল্লাহ তাঁকে জান্নাত দান করবেন।’

ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
জাকির মৃত্যুসংবাদ যখন আসে, তখন সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ঢাকার বিপক্ষে ব্যাট করছে রাজশাহী। ম্যাচ চলায় ক্রিকেটারদের অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ ছিল না। কিন্তু ম্যাচ শেষ হতেই ঢাকা ও রাজশাহীর ক্রিকেটাররা নিজেদের আবেগ প্রকাশ করতে শুরু করেন।
অসুস্থ হওয়ার পর জাকিকে মাঠে কিছুক্ষণ সিপিআর দিয়ে সিলেটের আল হারামাইন হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পরই আসে মৃত্যুসংবাদ। এরপর লাশ আনা হয় সিলেট স্টেডিয়ামে। জাকির চলে যাওয়ার দিনে রাজশাহীকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে ঢাকা। দুই দলের ম্যাচ শেষে মাঠে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা যায় মুশফিককে। কেঁদেছেন শরিফুল ইসলামসহ অন্য ক্রিকেটাররাও। জাকির সঙ্গে মুশফিকের সম্পর্কটা ২৫ বছরের। অনূর্ধ্ব ১৯ দল, হাই পারফরম্যান্স (এইচপি), একাডেমি থেকে জাতীয় দল—সব জায়গাতেই প্রয়াত এই কোচ ছিলেন মুশফিকের অভিভাবকের মতো। দেশের নামকরা সব ক্রিকেটারের বিপদের দিনে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন জাকি। এবার তিনি সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন।
জাকির মৃত্যুতে মাতম চলছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। ভিন্ন ভিন্ন বার্তায় শোক প্রকাশ করেছেন সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেনরা। শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং ঢাকা ক্যাপিটালস।
রাজশাহীর বিপক্ষে জয় জাকিকে উৎসর্গ করেছে ঢাকা। ম্যাচ শেষে দলটির অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন বলেন, ‘আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টের খবর। জাকি স্যার মারা গেছেন। তাঁর পরিবারের প্রতি আমাদের সমবেদনা ও দোয়া রইল। তবে একটি ভালো জয়। এটা আমাদের জন্য অনেক বড় একটি ক্ষতি। তিনি আমাদের কাছে অনেকটা বাবার মতো ছিলেন। আমি মনে করি, এটি আমাদের জন্য অনেক বড় ক্ষতি। আমরা যখনই কোনো ম্যাচ খেলি, জেতার জন্যই খেলি। এই জয় আমি জাকি স্যারকে উৎসর্গ করছি। ইনশা আল্লাহ, আল্লাহ তাঁকে জান্নাত দান করবেন।’

লাঞ্চের আগেই সেঞ্চুরিটা হবে তো? হলে তৃপ্তি নিয়ে লাঞ্চ করা যাবে, নাহলে টেনশন নিয়ে বিরতিতে যেতে হবে ৷ মুমিনুল হকের সামনে সমীকরণ যেন ‘টেস্টি লাঞ্চ বনাম টেনশনের লাঞ্চ’!
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
২১ মিনিট আগে
ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের নামকরা কোচ মাহবুব আলী জাকি। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক বার্তা দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, শরিফুল ইসলামরা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
প্রথম তিন টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়া আগেই সিরিজ নিশ্চিত করে রেখেছে। তবুও মেলবোর্নে প্রচুর পরিমাণ টিকিট বিক্রি হয় প্রথম তিন দিনের। প্রথম দিনে রেকর্ড ৯৪,১৯৯ হাজার দর্শকের উপস্থিতির কারণে পুরো বক্সিং ডে টেস্টে দর্শকসংখ্যার নতুন রেকর্ড গড়ার আশা করা হয়েছিল । কিন্তু দুই দিনে টেস্ট শেষ হওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। পার্থে প্রথম টেস্টও দুই দিনে শেষ হয়।তাতে প্রায় ৫০ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলার (৪১ কোটি টাকা) ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরুর আগে এক দিনে ২০ উইকেট পড়ার ঘটনা বাড়াবাড়ি কি না, জানতে চাওয়া হয়েছিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী টড গ্রিনবার্গের কাছে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘ছোট করে বললে, হ্যাঁ (বাড়াবাড়ি)। একজন ভক্ত হিসেবে এটি দেখতে যতটা মন্ত্রমুগ্ধকর, আকর্ষণীয় এবং আনন্দদায়ক ছিল, আমরা স্পষ্টতই চাই টেস্ট ক্রিকেট আরও দীর্ঘ সময় ধরে চলুক।’
গ্রিনবার্গ বলেন, ‘সহজভাবে বলতে চাই— ছোট টেস্ট ম্যাচ ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর। এর চেয়ে সরাসরি কথা আর হতে পারে না। তাই আমি ব্যাট এবং বলের মধ্যে আরও ভারসাম্য দেখতে চাই। আমার মনে হয় গতকালের খেলায় বল কিছুটা সুবিধা পেয়েছে। এর জন্য ব্যাটারদেরও কিছুটা দায় আছে, সবকিছু পিচের ওপর ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না; তবে আমাদের সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’
সাবেক অনেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার প্রথম দিনে মেলবোর্নের উইকেট নিয়ে সমালোচনা করেছেন। বোলারদের জন্য অতি সহায়ক তা। সংক্ষিপ্ত টেস্ট এড়াতে পরবর্তী উইকেট বানানোর ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দিলেন গ্রিনবার্গ। তিনি বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে আমরা উইকেট তৈরির ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ না করার নীতি মেনে চলি এবং মাঠকর্মী, আবহাওয়া ও মাটির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য অনুযায়ীই পিচ তৈরি হতে দিই। কিন্তু যখন খেলার ওপর—বিশেষ করে বাণিজ্যিকভাবে এর প্রভাব দেখবেন, তখন এতে জড়িয়ে না পড়াটা আরও বেশি কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।’
গ্রিনবার্গ আরও বলেন, ‘আমি বলছি না যে আমরা গিয়ে মাঠকর্মীদের সঙ্গে কথা বলব, তবে পুরো গ্রীষ্মজুড়ে আমাদের প্রত্যাশা কী— সে বিষয়ে সতর্ক নজর রাখতেই হবে। গত রাতে আমি ভালোভাবে ঘুমাইনি। কিন্তু আমাদের চ্যালেঞ্জ হলো— এই অভিজ্ঞতাগুলো যেন দিন দিন অব্যাহত রাখা যায়। সেটাই আমাদের সবার জন্য চ্যালেঞ্জ।’

একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
প্রথম তিন টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়া আগেই সিরিজ নিশ্চিত করে রেখেছে। তবুও মেলবোর্নে প্রচুর পরিমাণ টিকিট বিক্রি হয় প্রথম তিন দিনের। প্রথম দিনে রেকর্ড ৯৪,১৯৯ হাজার দর্শকের উপস্থিতির কারণে পুরো বক্সিং ডে টেস্টে দর্শকসংখ্যার নতুন রেকর্ড গড়ার আশা করা হয়েছিল । কিন্তু দুই দিনে টেস্ট শেষ হওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। পার্থে প্রথম টেস্টও দুই দিনে শেষ হয়।তাতে প্রায় ৫০ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলার (৪১ কোটি টাকা) ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরুর আগে এক দিনে ২০ উইকেট পড়ার ঘটনা বাড়াবাড়ি কি না, জানতে চাওয়া হয়েছিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী টড গ্রিনবার্গের কাছে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘ছোট করে বললে, হ্যাঁ (বাড়াবাড়ি)। একজন ভক্ত হিসেবে এটি দেখতে যতটা মন্ত্রমুগ্ধকর, আকর্ষণীয় এবং আনন্দদায়ক ছিল, আমরা স্পষ্টতই চাই টেস্ট ক্রিকেট আরও দীর্ঘ সময় ধরে চলুক।’
গ্রিনবার্গ বলেন, ‘সহজভাবে বলতে চাই— ছোট টেস্ট ম্যাচ ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর। এর চেয়ে সরাসরি কথা আর হতে পারে না। তাই আমি ব্যাট এবং বলের মধ্যে আরও ভারসাম্য দেখতে চাই। আমার মনে হয় গতকালের খেলায় বল কিছুটা সুবিধা পেয়েছে। এর জন্য ব্যাটারদেরও কিছুটা দায় আছে, সবকিছু পিচের ওপর ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না; তবে আমাদের সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’
সাবেক অনেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার প্রথম দিনে মেলবোর্নের উইকেট নিয়ে সমালোচনা করেছেন। বোলারদের জন্য অতি সহায়ক তা। সংক্ষিপ্ত টেস্ট এড়াতে পরবর্তী উইকেট বানানোর ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দিলেন গ্রিনবার্গ। তিনি বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে আমরা উইকেট তৈরির ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ না করার নীতি মেনে চলি এবং মাঠকর্মী, আবহাওয়া ও মাটির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য অনুযায়ীই পিচ তৈরি হতে দিই। কিন্তু যখন খেলার ওপর—বিশেষ করে বাণিজ্যিকভাবে এর প্রভাব দেখবেন, তখন এতে জড়িয়ে না পড়াটা আরও বেশি কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।’
গ্রিনবার্গ আরও বলেন, ‘আমি বলছি না যে আমরা গিয়ে মাঠকর্মীদের সঙ্গে কথা বলব, তবে পুরো গ্রীষ্মজুড়ে আমাদের প্রত্যাশা কী— সে বিষয়ে সতর্ক নজর রাখতেই হবে। গত রাতে আমি ভালোভাবে ঘুমাইনি। কিন্তু আমাদের চ্যালেঞ্জ হলো— এই অভিজ্ঞতাগুলো যেন দিন দিন অব্যাহত রাখা যায়। সেটাই আমাদের সবার জন্য চ্যালেঞ্জ।’

লাঞ্চের আগেই সেঞ্চুরিটা হবে তো? হলে তৃপ্তি নিয়ে লাঞ্চ করা যাবে, নাহলে টেনশন নিয়ে বিরতিতে যেতে হবে ৷ মুমিনুল হকের সামনে সমীকরণ যেন ‘টেস্টি লাঞ্চ বনাম টেনশনের লাঞ্চ’!
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
১৭ মিনিট আগে
ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের নামকরা কোচ মাহবুব আলী জাকি। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক বার্তা দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, শরিফুল ইসলামরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই পরিচিত কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে তারা।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এদিন বোলাররাই ঢাকার জয়ের ভীত গড়ে দেন। ইমাদ ওয়াসিম, সালমান মির্জাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৩২ রানের বেশি তুলতে পারেনি রাজশাহী। সিলেট টাইটানসের বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচে দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে দল জিতিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ঢাকার বিপক্ষেও ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু ব্যক্তিগত ৩৭ রানে শান্তকে থামান ইমাদ। দুটি করে চার এবং ছক্কায় সাজানো তাঁর ২৮ বলের ইনিংস।
রাজশাহীর হয়ে এটাই ছিল কোনো ব্যাটারের সর্বোচ্চ বক্তিগত রান। মুশফিকুর রহিম, মোহাম্মদ নাওয়াজ, তানজিদ হাসান তামিমরা উইকেটে টিকে গেলেও বিধ্বংসী হতে পারেননি। রাজশাহীও পায়নি লড়াইয়ের পুঁজি। ১০০ স্ট্রাইকরেটে ২৬ রান করেন নাওয়াজ। ১ বল কম খেলে ২৪ রান করেন মুশফিক। ১৫ বলে ২০ রান এনে দেন তামিম। ৩ উইকেট নিয়ে ঢাকার হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল ইমাদ। ৪ ওভারে এই স্পিনারের খরচ মাত্র ১৬ রান। সমান ওভার বল করে ১৭ রানে ১ উইকেট নেন সালমান। ৩২ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন নাসির হোসেন।
জবাবে ৭ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় ঢাকা। মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৪২ রানে সাইফ হাসান ও উসমান খানকে হারায় তারা। এরপর আব্দুল্লাহ আল মামুনের দায়িত্বশীল ইনিংস এবং শেষ দিকে শামীম হোসেন পাটোয়ারি ও সাব্বির রহমানের ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে ঢাকা। ৩৯ বল খেলা মামুনের অবদান ৪৫ রান। ১০ বলে ২১ রান করে অপরাজিত থাকেন সাব্বির। তাঁর সঙ্গী শামীমের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান। ৫ নম্বরে নেমে ২২ বলে ১৯ রান করেন নাসির। তাঁর এই ইনিংসে কিছুটা চাপে পড়েছিল ঢাকা। কিন্তু চাপ সামলে শেষ হাসি হাসে ঢাকা।
বিপিএলের গত পর্বে টানা ৬ ম্যাচ হেরেছিল ঢাকা। কার্যত সেখানেই প্লে অফে খেলার সম্ভাবনা শেষ হয় তাদের। এবার ফ্র্যাঞ্চাইজিটির শুরুটা হলো ব্যতিক্রম। জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে দারুণ কিছু করার বার্তাই যেন দিয়ে রাখল মিঠুনের দল।

ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই পরিচিত কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে তারা।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এদিন বোলাররাই ঢাকার জয়ের ভীত গড়ে দেন। ইমাদ ওয়াসিম, সালমান মির্জাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৩২ রানের বেশি তুলতে পারেনি রাজশাহী। সিলেট টাইটানসের বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচে দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে দল জিতিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ঢাকার বিপক্ষেও ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু ব্যক্তিগত ৩৭ রানে শান্তকে থামান ইমাদ। দুটি করে চার এবং ছক্কায় সাজানো তাঁর ২৮ বলের ইনিংস।
রাজশাহীর হয়ে এটাই ছিল কোনো ব্যাটারের সর্বোচ্চ বক্তিগত রান। মুশফিকুর রহিম, মোহাম্মদ নাওয়াজ, তানজিদ হাসান তামিমরা উইকেটে টিকে গেলেও বিধ্বংসী হতে পারেননি। রাজশাহীও পায়নি লড়াইয়ের পুঁজি। ১০০ স্ট্রাইকরেটে ২৬ রান করেন নাওয়াজ। ১ বল কম খেলে ২৪ রান করেন মুশফিক। ১৫ বলে ২০ রান এনে দেন তামিম। ৩ উইকেট নিয়ে ঢাকার হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল ইমাদ। ৪ ওভারে এই স্পিনারের খরচ মাত্র ১৬ রান। সমান ওভার বল করে ১৭ রানে ১ উইকেট নেন সালমান। ৩২ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন নাসির হোসেন।
জবাবে ৭ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় ঢাকা। মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৪২ রানে সাইফ হাসান ও উসমান খানকে হারায় তারা। এরপর আব্দুল্লাহ আল মামুনের দায়িত্বশীল ইনিংস এবং শেষ দিকে শামীম হোসেন পাটোয়ারি ও সাব্বির রহমানের ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে ঢাকা। ৩৯ বল খেলা মামুনের অবদান ৪৫ রান। ১০ বলে ২১ রান করে অপরাজিত থাকেন সাব্বির। তাঁর সঙ্গী শামীমের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান। ৫ নম্বরে নেমে ২২ বলে ১৯ রান করেন নাসির। তাঁর এই ইনিংসে কিছুটা চাপে পড়েছিল ঢাকা। কিন্তু চাপ সামলে শেষ হাসি হাসে ঢাকা।
বিপিএলের গত পর্বে টানা ৬ ম্যাচ হেরেছিল ঢাকা। কার্যত সেখানেই প্লে অফে খেলার সম্ভাবনা শেষ হয় তাদের। এবার ফ্র্যাঞ্চাইজিটির শুরুটা হলো ব্যতিক্রম। জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে দারুণ কিছু করার বার্তাই যেন দিয়ে রাখল মিঠুনের দল।

লাঞ্চের আগেই সেঞ্চুরিটা হবে তো? হলে তৃপ্তি নিয়ে লাঞ্চ করা যাবে, নাহলে টেনশন নিয়ে বিরতিতে যেতে হবে ৷ মুমিনুল হকের সামনে সমীকরণ যেন ‘টেস্টি লাঞ্চ বনাম টেনশনের লাঞ্চ’!
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
১৭ মিনিট আগে
একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
২১ মিনিট আগে
হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের নামকরা কোচ মাহবুব আলী জাকি। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক বার্তা দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, শরিফুল ইসলামরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের নামকরা কোচ মাহবুব আলী জাকি। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক বার্তা দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, শরিফুল ইসলামরা।
ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে জাকির ছবি পোস্ট করে সাকিব লিখেছেন, ‘কোচ মাহবুব আলী জাকির মৃত্যুর খবরে আমি গভীরভাবে মর্মাহত ও দুঃখিত। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমার ছোটবেলা থেকেই আমি তাকে চিনি এবং তার সাথে আলাপচারিতার মধুর স্মৃতি আমার মনে আছে। তাঁর শেষ মুহূর্তগুলো ছিল ক্রিকেট মাঠ। তাঁর পরিবারের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা।’
তাসকিন লিখেছেন, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন...ঢাকা ক্যাপিটালসের আমাদের সহকারী কোচ মাহবুব আলী জাকি আজ হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ম্যাচের ঠিক আগে তিনি খেলোয়াড়দের সাথে ওয়ার্ম আপ করছিলেন। কোচ, শান্তিতে ঘুমাও। তার পরিবার এবং পুরো ঢাকা ক্যাপিটালস পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা।’
বিগ ব্যাশ খেলতে এখন অস্ট্রেলিয়ায় আছেন রিশাদ। সেখান থেকেই জাকির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন এই লেগস্পিনার। রিশাদ লিখেছেন, ‘সুদূর অস্ট্রেলিয়াতে যখন শুনছি মাহবুব আলী জ্যাকি স্যার আর আমাদের মাঝে নেই, অনেক কষ্ট অনুভব করছি। স্যারের সাথে আমাদের তৎকালীন অনূর্ধ্ব ১৯ দলের একটা আলাদা ভালোবাসার যায়গা ছিলো। আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুন। ইন্না লিল্লাহি অইন্না ইলাইহি রাজিউন। সত্যিই আমরা আল্লাহর। আমরা তাঁর কাছেই ফিরে যাব।’
শোক জানাতে গিয়ে শরিফুল লিখেছেন, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। খবরটা শুনে এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না–আপনি আর আমাদের মাঝে নেই মাহবুব আলী জ্যাকি স্যার। অনূর্ধ্ব-১৯ সময় থেকে আপনার হাত ধরেই আমাদের শেখা শুরু, এরপর বিশ্বকাপ জয়; প্রতিটি মুহূর্তে আপনি পাশে ছিলেন অভিভাবকের মতো। গত পরশু দিনও প্র্যাকটিসে আমরা কত হাসি-আড্ডা করেছি, ভাবতেই বুকটা ভার হয়ে আসে। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মর্যাদা দান করুন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারকে এই কঠিন সময়ে ধৈর্য ধারণের তৌফিক দিন। আমিন।’
জাতীয় দলের এক সময়কার নিয়মিত মুখ রুবেল হোসেন লিখেছেন, ‘মাঠেই হার্ট অ্যাটাক করে মৃত্যুবরণ করলেন ঢাকার সহকারী কোচ, জাকি ভাই। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যু কতটা সত্য মৃত্যু কতটা অনিবার্য এই সংবাদটা খুবই হৃদয়বিদারক, আল্লাহতালা আপনাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানটি নসিব করুন আমীন।’
দিনের প্রথম ম্যাচে আজ রাজশাহীর বিপক্ষে মাঠে নেমেছে ঢাকা। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন দলটির অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। এরপরই আসে জাকির অসুস্থতার খবর।
হার্ট অ্যাটাক করলে মাঠেই সিপিআর দেওয়া হয় তাঁকে। এরপর কাল বিলম্ব না করে হাসপাতালে নেওয়া হয় দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটর পরিচিতি এই কোচকে। কিন্তু আর বাঁচানো যায়নি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর।

হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের নামকরা কোচ মাহবুব আলী জাকি। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক বার্তা দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, শরিফুল ইসলামরা।
ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে জাকির ছবি পোস্ট করে সাকিব লিখেছেন, ‘কোচ মাহবুব আলী জাকির মৃত্যুর খবরে আমি গভীরভাবে মর্মাহত ও দুঃখিত। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমার ছোটবেলা থেকেই আমি তাকে চিনি এবং তার সাথে আলাপচারিতার মধুর স্মৃতি আমার মনে আছে। তাঁর শেষ মুহূর্তগুলো ছিল ক্রিকেট মাঠ। তাঁর পরিবারের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা।’
তাসকিন লিখেছেন, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন...ঢাকা ক্যাপিটালসের আমাদের সহকারী কোচ মাহবুব আলী জাকি আজ হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ম্যাচের ঠিক আগে তিনি খেলোয়াড়দের সাথে ওয়ার্ম আপ করছিলেন। কোচ, শান্তিতে ঘুমাও। তার পরিবার এবং পুরো ঢাকা ক্যাপিটালস পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা।’
বিগ ব্যাশ খেলতে এখন অস্ট্রেলিয়ায় আছেন রিশাদ। সেখান থেকেই জাকির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন এই লেগস্পিনার। রিশাদ লিখেছেন, ‘সুদূর অস্ট্রেলিয়াতে যখন শুনছি মাহবুব আলী জ্যাকি স্যার আর আমাদের মাঝে নেই, অনেক কষ্ট অনুভব করছি। স্যারের সাথে আমাদের তৎকালীন অনূর্ধ্ব ১৯ দলের একটা আলাদা ভালোবাসার যায়গা ছিলো। আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুন। ইন্না লিল্লাহি অইন্না ইলাইহি রাজিউন। সত্যিই আমরা আল্লাহর। আমরা তাঁর কাছেই ফিরে যাব।’
শোক জানাতে গিয়ে শরিফুল লিখেছেন, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। খবরটা শুনে এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না–আপনি আর আমাদের মাঝে নেই মাহবুব আলী জ্যাকি স্যার। অনূর্ধ্ব-১৯ সময় থেকে আপনার হাত ধরেই আমাদের শেখা শুরু, এরপর বিশ্বকাপ জয়; প্রতিটি মুহূর্তে আপনি পাশে ছিলেন অভিভাবকের মতো। গত পরশু দিনও প্র্যাকটিসে আমরা কত হাসি-আড্ডা করেছি, ভাবতেই বুকটা ভার হয়ে আসে। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মর্যাদা দান করুন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারকে এই কঠিন সময়ে ধৈর্য ধারণের তৌফিক দিন। আমিন।’
জাতীয় দলের এক সময়কার নিয়মিত মুখ রুবেল হোসেন লিখেছেন, ‘মাঠেই হার্ট অ্যাটাক করে মৃত্যুবরণ করলেন ঢাকার সহকারী কোচ, জাকি ভাই। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যু কতটা সত্য মৃত্যু কতটা অনিবার্য এই সংবাদটা খুবই হৃদয়বিদারক, আল্লাহতালা আপনাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানটি নসিব করুন আমীন।’
দিনের প্রথম ম্যাচে আজ রাজশাহীর বিপক্ষে মাঠে নেমেছে ঢাকা। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন দলটির অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। এরপরই আসে জাকির অসুস্থতার খবর।
হার্ট অ্যাটাক করলে মাঠেই সিপিআর দেওয়া হয় তাঁকে। এরপর কাল বিলম্ব না করে হাসপাতালে নেওয়া হয় দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটর পরিচিতি এই কোচকে। কিন্তু আর বাঁচানো যায়নি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর।

লাঞ্চের আগেই সেঞ্চুরিটা হবে তো? হলে তৃপ্তি নিয়ে লাঞ্চ করা যাবে, নাহলে টেনশন নিয়ে বিরতিতে যেতে হবে ৷ মুমিনুল হকের সামনে সমীকরণ যেন ‘টেস্টি লাঞ্চ বনাম টেনশনের লাঞ্চ’!
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
১৭ মিনিট আগে
একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
২১ মিনিট আগে
ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে