রানা আব্বাস, নিউইয়র্ক থেকে

তিন সপ্তাহের বেশি হলো যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে বাংলাদেশ দল। এই সময়ের বেশির ভাগই অস্বস্তিতে কেটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হারের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতেই তো বেশ সময় লাগল। অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাস নিতে পারছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। আর সেটা হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই, চাপকে জয় করার পর। গত পরশু ডালাস থেকে নিউইয়র্কে আসা দলকে দেখে মনে হলো, এই তো আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে বাংলাদেশ।
ডালাসের প্রথম কটা দিন দুর্যোগ যেন পিছুই ছাড়ছিল না। প্রতিকূল আবহাওয়া পেরিয়ে ডালাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচের আগে ঝকঝকে দিনের দেখা মিলেছিল। গ্র্যান্ড প্রেইরিতে লঙ্কানদের হারিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশকে পরশু স্বাগত জানিয়েছে নিউইয়র্কের ঝলমলে রোদ্দুর, যদিও গতকাল সকালে ছিল ঝিরঝিরে বৃষ্টির আনাগোনা।
সুপার এইটের সম্ভাবনা আরও উজ্জ্বল করতে গ্রুপের সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকার চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশকে নিতে হবে নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় নাসাউর উইকেট। মন্থর বল, অসম বাউন্সে ব্যাটারদের রান তুলতে ঘাম ছুটে যাচ্ছে। বেশির ভাগ লো স্কোরিং ম্যাচ নিয়ে তুমুল আলোচনা-বিতর্কও হচ্ছে এন্তার। বিতর্কের মুখে আইসিসি পিচ ও মাঠ বিশ্বমানের মাঠকর্মীদের দিয়ে দ্রুত ঠিক করার বিজ্ঞপ্তি পর্যন্ত দিয়েছে।
এই সফরে ডালাসে সবচেয়ে বেশি সময় কাটানো বাংলাদেশ দলের গ্র্যান্ড প্রেইরির উইকেট-কন্ডিশন সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা হয়ে গিয়েছিল। নিউইয়র্কে ভারতের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা থাকলেও নতুন এই মাঠে খুব বেশি প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ হয়নি বাংলাদেশের। নিউইয়র্কের উইকেট-কন্ডিশন উইকেট চেনায় বরং দক্ষিণ আফ্রিকা বেশ এগিয়ে থাকবে। এখন পর্যন্ত গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম দুটি ম্যাচই তারা খেলেছে নাসাউ স্টেডিয়ামে।
নিউইয়র্কে প্রোটিয়াদের দুটি ম্যাচই হয়েছে লো স্কোরিং। দুটিতেই তারা পরে ব্যাটিং করেছে। শ্রীলঙ্কাকে ৭৭ রানে মুড়ে দিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সেটি পেরিয়েছে ৬ উইকেট হাতে রেখে। আর নেদারল্যান্ডসকে ১০৩ রানে আটকে লক্ষ্য টপকে গেছে ৪ উইকেট হাতে রেখে। অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচে উইকেটের ভিন্ন আচরণ করার সম্ভাবনা কমই। এ ধরনের উইকেটে টস জিতলে তাই আগে বোলিং করার চেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত আর কিছু হতে পারে না, সেটির প্রমাণ এখানকার ম্যাচেই শুধু নয়, ডালাসে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা দ্বৈরথেও দেখা গেছে।
মন্থর উইকেট হলে অবশ্য বাংলাদেশের মুখে ‘স্বস্তি’র একটা হাসির রেখা চিকচিক করতে দেখা যায়! সারা বছর দেশের মন্থর-অননুমেয় উইকেটে খেলে অভ্যস্ত শান্তরা যেন এ ধরনের পিচে মিরপুরের আবহ খুঁজে পান। সেই অভিজ্ঞতা থেকে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সুযোগটা দুই হাতে লুফে নিতে চান তাঁরা। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে আসা বাংলাদেশ অধিনায়কের কথায়ও মনে হচ্ছিল, তাঁদের ভাবনার অনেকটা জায়গা জুড়ে এবার নিউইয়র্কের উইকেট। শান্ত বলছিলেন, ‘নিউইয়র্কের উইকেটে আমরা শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটি টিভিতে দেখেছিলাম। ডালাসে সেদিন অনুশীলন না করে পুরো দল একসঙ্গে খেলাটি দেখেছিলাম। পরিকল্পনা করেছিলাম, কীভাবে আমাদের খেলা উচিত। এখানে ভারত-পাকিস্তানের ম্যাচ আছে ৯ জুন (গতকাল হয়ে গেছে)। উইকেট দেখতে সেটিও আমাদের আরেকটি সুযোগ করে দেবে। পিচ সম্পর্কে আমাদের কিছুটা ধারণা আছে এবং যে উইকেট প্রস্তুত করা হয়েছে, সে অনুযায়ী আমাদের ব্যাট-বলের প্রস্তুতি নিতে হবে।’
৫০ ওভারের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে স্মরণীয় কিছু জয় থাকলেও ২০ ওভারের ম্যাচে বাংলাদেশের হাত একেবারে শূন্য। আট দেখায় আটটিতেই হার। প্রতিটি হার আবার অসহায় আত্মসমর্পণে। নিউইয়র্কে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে শুধু জয়ের এ গেরোই খোলা নয়, যুক্তরাষ্ট্রপর্ব শেষে ক্যারিবীয় দ্বীপে রওনা হওয়ার আগে সুপার এইটের চাবি হাতে নেওয়ার কাজ অনেকটা সেরে যেতে হবে বাংলাদেশকে। আর সেই কাজ করতে নিউইয়র্কের কন্ডিশনেও শান্তদের উইনিং কম্বিনেশন ধরে রাখার সম্ভাবনাই বেশি।

তিন সপ্তাহের বেশি হলো যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে বাংলাদেশ দল। এই সময়ের বেশির ভাগই অস্বস্তিতে কেটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হারের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতেই তো বেশ সময় লাগল। অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাস নিতে পারছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। আর সেটা হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই, চাপকে জয় করার পর। গত পরশু ডালাস থেকে নিউইয়র্কে আসা দলকে দেখে মনে হলো, এই তো আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে বাংলাদেশ।
ডালাসের প্রথম কটা দিন দুর্যোগ যেন পিছুই ছাড়ছিল না। প্রতিকূল আবহাওয়া পেরিয়ে ডালাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচের আগে ঝকঝকে দিনের দেখা মিলেছিল। গ্র্যান্ড প্রেইরিতে লঙ্কানদের হারিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশকে পরশু স্বাগত জানিয়েছে নিউইয়র্কের ঝলমলে রোদ্দুর, যদিও গতকাল সকালে ছিল ঝিরঝিরে বৃষ্টির আনাগোনা।
সুপার এইটের সম্ভাবনা আরও উজ্জ্বল করতে গ্রুপের সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকার চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশকে নিতে হবে নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় নাসাউর উইকেট। মন্থর বল, অসম বাউন্সে ব্যাটারদের রান তুলতে ঘাম ছুটে যাচ্ছে। বেশির ভাগ লো স্কোরিং ম্যাচ নিয়ে তুমুল আলোচনা-বিতর্কও হচ্ছে এন্তার। বিতর্কের মুখে আইসিসি পিচ ও মাঠ বিশ্বমানের মাঠকর্মীদের দিয়ে দ্রুত ঠিক করার বিজ্ঞপ্তি পর্যন্ত দিয়েছে।
এই সফরে ডালাসে সবচেয়ে বেশি সময় কাটানো বাংলাদেশ দলের গ্র্যান্ড প্রেইরির উইকেট-কন্ডিশন সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা হয়ে গিয়েছিল। নিউইয়র্কে ভারতের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা থাকলেও নতুন এই মাঠে খুব বেশি প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ হয়নি বাংলাদেশের। নিউইয়র্কের উইকেট-কন্ডিশন উইকেট চেনায় বরং দক্ষিণ আফ্রিকা বেশ এগিয়ে থাকবে। এখন পর্যন্ত গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম দুটি ম্যাচই তারা খেলেছে নাসাউ স্টেডিয়ামে।
নিউইয়র্কে প্রোটিয়াদের দুটি ম্যাচই হয়েছে লো স্কোরিং। দুটিতেই তারা পরে ব্যাটিং করেছে। শ্রীলঙ্কাকে ৭৭ রানে মুড়ে দিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সেটি পেরিয়েছে ৬ উইকেট হাতে রেখে। আর নেদারল্যান্ডসকে ১০৩ রানে আটকে লক্ষ্য টপকে গেছে ৪ উইকেট হাতে রেখে। অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচে উইকেটের ভিন্ন আচরণ করার সম্ভাবনা কমই। এ ধরনের উইকেটে টস জিতলে তাই আগে বোলিং করার চেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত আর কিছু হতে পারে না, সেটির প্রমাণ এখানকার ম্যাচেই শুধু নয়, ডালাসে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা দ্বৈরথেও দেখা গেছে।
মন্থর উইকেট হলে অবশ্য বাংলাদেশের মুখে ‘স্বস্তি’র একটা হাসির রেখা চিকচিক করতে দেখা যায়! সারা বছর দেশের মন্থর-অননুমেয় উইকেটে খেলে অভ্যস্ত শান্তরা যেন এ ধরনের পিচে মিরপুরের আবহ খুঁজে পান। সেই অভিজ্ঞতা থেকে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সুযোগটা দুই হাতে লুফে নিতে চান তাঁরা। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে আসা বাংলাদেশ অধিনায়কের কথায়ও মনে হচ্ছিল, তাঁদের ভাবনার অনেকটা জায়গা জুড়ে এবার নিউইয়র্কের উইকেট। শান্ত বলছিলেন, ‘নিউইয়র্কের উইকেটে আমরা শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটি টিভিতে দেখেছিলাম। ডালাসে সেদিন অনুশীলন না করে পুরো দল একসঙ্গে খেলাটি দেখেছিলাম। পরিকল্পনা করেছিলাম, কীভাবে আমাদের খেলা উচিত। এখানে ভারত-পাকিস্তানের ম্যাচ আছে ৯ জুন (গতকাল হয়ে গেছে)। উইকেট দেখতে সেটিও আমাদের আরেকটি সুযোগ করে দেবে। পিচ সম্পর্কে আমাদের কিছুটা ধারণা আছে এবং যে উইকেট প্রস্তুত করা হয়েছে, সে অনুযায়ী আমাদের ব্যাট-বলের প্রস্তুতি নিতে হবে।’
৫০ ওভারের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে স্মরণীয় কিছু জয় থাকলেও ২০ ওভারের ম্যাচে বাংলাদেশের হাত একেবারে শূন্য। আট দেখায় আটটিতেই হার। প্রতিটি হার আবার অসহায় আত্মসমর্পণে। নিউইয়র্কে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে শুধু জয়ের এ গেরোই খোলা নয়, যুক্তরাষ্ট্রপর্ব শেষে ক্যারিবীয় দ্বীপে রওনা হওয়ার আগে সুপার এইটের চাবি হাতে নেওয়ার কাজ অনেকটা সেরে যেতে হবে বাংলাদেশকে। আর সেই কাজ করতে নিউইয়র্কের কন্ডিশনেও শান্তদের উইনিং কম্বিনেশন ধরে রাখার সম্ভাবনাই বেশি।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩১ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

তিন সপ্তাহের বেশি হলো, যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে বাংলাদেশ দল। এই সময়ের বেশির ভাগই অস্বস্তিতে কেটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হারের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতেই তো বেশ সময় লাগল। অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাস নিতে পারছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। আর সেটা হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই, চাপকে জয় করা জয়ের পর।
১০ জুন ২০২৪
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩১ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তিন সপ্তাহের বেশি হলো, যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে বাংলাদেশ দল। এই সময়ের বেশির ভাগই অস্বস্তিতে কেটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হারের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতেই তো বেশ সময় লাগল। অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাস নিতে পারছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। আর সেটা হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই, চাপকে জয় করা জয়ের পর।
১০ জুন ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

তিন সপ্তাহের বেশি হলো, যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে বাংলাদেশ দল। এই সময়ের বেশির ভাগই অস্বস্তিতে কেটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হারের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতেই তো বেশ সময় লাগল। অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাস নিতে পারছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। আর সেটা হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই, চাপকে জয় করা জয়ের পর।
১০ জুন ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩১ মিনিট আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

তিন সপ্তাহের বেশি হলো, যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে বাংলাদেশ দল। এই সময়ের বেশির ভাগই অস্বস্তিতে কেটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হারের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতেই তো বেশ সময় লাগল। অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাস নিতে পারছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। আর সেটা হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই, চাপকে জয় করা জয়ের পর।
১০ জুন ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩১ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে