অনলাইন ডেস্ক
খুব শিগগির পৃথিবীর কাছে আসছে ‘দ্বিতীয় চাঁদ’। সাদা চোখেই এই ‘চাঁদের’ দেখা মিলবে। সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে নভেম্বর মাসের শেষ দিক পর্যন্ত এই চাঁদের দেখা পাওয়া যাবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্পেনের য়ুনিভার্সিদাদ কমপ্লুতেন্সি দে মাদ্রিদ বা কমপ্লুটেন্স ইউনিভার্সিটি অব মাদ্রিদের গবেষকেরা প্রকাশিত এক নিবন্ধে এই দাবি করেছেন। নিবন্ধে বলা হয়েছে, যে চাঁদটি দেখা যাবে সেটি মূলত একটি গ্রহাণু। আকারে আমাদের শহরের লোকাল বাসের মতো এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে আমাদের খুব কাছে চলে আসবে এবং ‘ছোট চাঁদ’ হিসেবে আবির্ভূত হবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত এটি পৃথিবীর কক্ষপথে থাকবে এবং এরপর এটি তার আগের জায়গায় চলে যাবে। এ বিষয়ে য়ুনিভার্সিদাদ কমপ্লুতেন্সি দে মাদ্রিদের অধ্যাপক এবং গবেষণা নিবন্ধের প্রধান লেখক কার্লোস দে লা ফুয়েন্তে মার্কোস বলেছেন, ‘যে বস্তুটি (গ্রহাণুটি) আমাদের পরিদর্শন করতে যাচ্ছে, তা অর্জুন গ্রহাণু বেল্টের অন্তর্গত। মহাকাশ শিলা দ্বারা তৈরি এই গ্রহাণু বলয়টি পৃথিবীর মতো একটি কক্ষপথ অনুসরণ করে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে।’
কার্লোস দে লা ফুয়েন্তে মার্কোস জানিয়েছেন, অর্জুন বলয়ের কিছু গ্রহাণু পৃথিবীর তুলনামূলকভাবে কাছাকাছি আসতে পারে, যা প্রায় ২৮ লাখ কিলোমিটার বা ৪৫ লাখ কিলোমিটার দূরে থেকে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করবে। এই অবস্থায় এই বলয়ের কোনো গ্রহাণুর গতি যদি ঘণ্টায় ২ হাজার ২০০ কিলোমিটার হয় বা ৩ হাজার ৫৪০ কিলোমিটার হয়, তাহলে সেগুলো পৃথিবী দ্বারা আরও দৃঢ়ভাবে আকৃষ্ট হয়।
কার্লোস দে লা ফুয়েন্তে মার্কোস বলেছেন, ‘এই শর্তগুলো বজায় থাকলে গ্রহাণুটি পৃথিবীর জন্য একটি ক্ষণস্থায়ী চাঁদে পরিণত হতে পারে।’ তিনি জানান, এই চাঁদ আগামী সপ্তাহ থেকে দেখা যাওয়া শুরু হবে এবং প্রায় দুই মাস স্থায়ী হবে। তিনি জানিয়েছেন, তবে এটি পৃথিবীর চারপাশে একটি সম্পূর্ণ কক্ষপথ—চাঁদ যেমনটা অনুসরণ করে—অনুসরণ করবে না।
এর আগে, গত ৭ আগস্ট নাসার টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম (অ্যাটলাস) প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা এই গ্রহাণুটিকে প্রথমবার দেখতে পান। এই গ্রহাণুটির দৈর্ঘ্য ১০ মিটার। মার্কোস জানিয়েছেন, সাধারণ টেলিস্কোপ ও দুরবিন দিয়ে এটি খুব ছোট এবং আবছাভাবে দেখা যাবে। তবে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের যেসব টেলিস্কোপ ব্যবহার করেন তা দিয়ে বেশ দারুণভাবে এই গ্রহাণুটি দেখা যাবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ২০৫৫ সালে এই গ্রহাণুটি আবারও ‘দ্বিতীয় চাঁদ’ হিসেবে পৃথিবীর কক্ষপথে ফিরে আসবে। উল্লেখ্য, পৃথিবীতে দ্বিতীয় চাঁদের ঘটনা এই প্রথম নয়। এর আগেও ১৯৮১ এবং ২০২২ সালে পৃথিবীর কক্ষপথে দ্বিতীয় চাঁদের দেখা পাওয়া গিয়েছিল।
খুব শিগগির পৃথিবীর কাছে আসছে ‘দ্বিতীয় চাঁদ’। সাদা চোখেই এই ‘চাঁদের’ দেখা মিলবে। সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে নভেম্বর মাসের শেষ দিক পর্যন্ত এই চাঁদের দেখা পাওয়া যাবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্পেনের য়ুনিভার্সিদাদ কমপ্লুতেন্সি দে মাদ্রিদ বা কমপ্লুটেন্স ইউনিভার্সিটি অব মাদ্রিদের গবেষকেরা প্রকাশিত এক নিবন্ধে এই দাবি করেছেন। নিবন্ধে বলা হয়েছে, যে চাঁদটি দেখা যাবে সেটি মূলত একটি গ্রহাণু। আকারে আমাদের শহরের লোকাল বাসের মতো এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে আমাদের খুব কাছে চলে আসবে এবং ‘ছোট চাঁদ’ হিসেবে আবির্ভূত হবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত এটি পৃথিবীর কক্ষপথে থাকবে এবং এরপর এটি তার আগের জায়গায় চলে যাবে। এ বিষয়ে য়ুনিভার্সিদাদ কমপ্লুতেন্সি দে মাদ্রিদের অধ্যাপক এবং গবেষণা নিবন্ধের প্রধান লেখক কার্লোস দে লা ফুয়েন্তে মার্কোস বলেছেন, ‘যে বস্তুটি (গ্রহাণুটি) আমাদের পরিদর্শন করতে যাচ্ছে, তা অর্জুন গ্রহাণু বেল্টের অন্তর্গত। মহাকাশ শিলা দ্বারা তৈরি এই গ্রহাণু বলয়টি পৃথিবীর মতো একটি কক্ষপথ অনুসরণ করে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে।’
কার্লোস দে লা ফুয়েন্তে মার্কোস জানিয়েছেন, অর্জুন বলয়ের কিছু গ্রহাণু পৃথিবীর তুলনামূলকভাবে কাছাকাছি আসতে পারে, যা প্রায় ২৮ লাখ কিলোমিটার বা ৪৫ লাখ কিলোমিটার দূরে থেকে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করবে। এই অবস্থায় এই বলয়ের কোনো গ্রহাণুর গতি যদি ঘণ্টায় ২ হাজার ২০০ কিলোমিটার হয় বা ৩ হাজার ৫৪০ কিলোমিটার হয়, তাহলে সেগুলো পৃথিবী দ্বারা আরও দৃঢ়ভাবে আকৃষ্ট হয়।
কার্লোস দে লা ফুয়েন্তে মার্কোস বলেছেন, ‘এই শর্তগুলো বজায় থাকলে গ্রহাণুটি পৃথিবীর জন্য একটি ক্ষণস্থায়ী চাঁদে পরিণত হতে পারে।’ তিনি জানান, এই চাঁদ আগামী সপ্তাহ থেকে দেখা যাওয়া শুরু হবে এবং প্রায় দুই মাস স্থায়ী হবে। তিনি জানিয়েছেন, তবে এটি পৃথিবীর চারপাশে একটি সম্পূর্ণ কক্ষপথ—চাঁদ যেমনটা অনুসরণ করে—অনুসরণ করবে না।
এর আগে, গত ৭ আগস্ট নাসার টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম (অ্যাটলাস) প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা এই গ্রহাণুটিকে প্রথমবার দেখতে পান। এই গ্রহাণুটির দৈর্ঘ্য ১০ মিটার। মার্কোস জানিয়েছেন, সাধারণ টেলিস্কোপ ও দুরবিন দিয়ে এটি খুব ছোট এবং আবছাভাবে দেখা যাবে। তবে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের যেসব টেলিস্কোপ ব্যবহার করেন তা দিয়ে বেশ দারুণভাবে এই গ্রহাণুটি দেখা যাবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ২০৫৫ সালে এই গ্রহাণুটি আবারও ‘দ্বিতীয় চাঁদ’ হিসেবে পৃথিবীর কক্ষপথে ফিরে আসবে। উল্লেখ্য, পৃথিবীতে দ্বিতীয় চাঁদের ঘটনা এই প্রথম নয়। এর আগেও ১৯৮১ এবং ২০২২ সালে পৃথিবীর কক্ষপথে দ্বিতীয় চাঁদের দেখা পাওয়া গিয়েছিল।
দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের দেশ রোমানিয়ায় প্রায় ১ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন বা ১৯ দশমিক ৫ লাখ বছর আগে হোমিনিনরা বিচরণ করত। রোমানিয়ার ওল্ট নদী উপত্যকায় অবস্থিত গ্রাউনচেনু সাইটে আবিষ্কৃত ফসিলের মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারটি ইউরোপে মানবজাতির উপস্থিতি সম্পর্কে পূর্বের ধারণাগুলোকে ন
২ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে প্রথম আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকেই রহস্যময় ‘ফাস্ট রেডিও বার্স্ট’ বা এফআরবি কিংবা মহাকাশ থেকে আসা মিলিসেকেন্ড-দীর্ঘ উজ্জ্বল রেডিও তরঙ্গ নিয়ে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কৌতূহল বেড়েই চলেছে। এই তরঙ্গগুলো এক সেকেন্ডের কম সময়ের মধ্যে সূর্যের পুরো এক দিনের সমান শক্তি নির্গত করে।
২০ ঘণ্টা আগেচীনের ইউনান প্রদেশের হোংহে এলাকায় ১১ লাখ ৫০ হাজার টনের বিরল খনিজের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই বিপুল পরিমাণ খনিজের মজুত চীনের ইলেকট্রনিকস ও বৈদ্যুতিক গাড়ি শিল্পকে সমৃদ্ধ করবে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে দেশটির অবস্থান আরও শক্তিশালী করবে। গত বৃহস্পতিবার চীনের প্রাকৃতিক সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চীনা...
৫ দিন আগেপ্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
৭ দিন আগে